Tuesday 1 June 2021

ফেমডম পঞ্চায়েত

ফেমডম পঞ্চায়েত ঘোষিত হল। ওয়েব ডেস্ক, আজকের খবর ; নিজস্ব প্রতিবেদন; নিজেদের দেশের প্রথম ফেমডম পঞ্চায়েত বলে ঘোষনা করল মেদিনিপুর জেলার খাপরা পঞ্চায়েত। এই পঞ্চায়েত এলাকায় যে কোন মেয়ে দেবী ও ছেলেরা ক্রীতদাস হিসাবে গন্য হবে এখন থেকে। ছেলেদের ভোটাধিকার সহ সমস্ত মানবাধিকারই আর থাকবে না বলে জানিয়েছেন পঞ্চায়েত প্রধান সায়নী বসু। গোটা দেশেই অতি নারীবাদীদের দাবীতে ক্রমশ ফেমডম মেনে নিতে বাধ্য হচ্ছে সরকার। তবে দেশের কোন অঞ্চলে সম্পুর্ন ফেমডম আইন বলবত হওয়ার ঘটনা এই প্রথম। এলাকার সব বয়েজ স্কুল তুলে দেওয়া হচ্ছে আজ থেকেই। স্কুলের ছেলেদের এখন থেকে দায়িত্ব হবে মেয়েদের স্কুলে গিয়ে মেয়েদের যেভাবে হোক সেবা করা তাদের চাহিদা অনুযায়ি। সব মেয়েদের জুতো জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করা এখন থেকে ছেলেদের দায়িত্ব বলে গন্য হবে। দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হলে উপযুক্ত শাস্তি হবে। মেয়েরা ইচ্ছামত যেকোন ছলেকে চড় , থাপ্পর বা জুতো পড়া পায়ে মুখে লাথি মারতে পারবে যতখুশি, জানান পঞ্চায়েত প্রধান সায়নী বসু। প্রত্যেক বাড়িতেও এখন থেকে ফেমডম আইন বলবত হবে বলে তিনি জানান। বাড়ির মেয়েরা দেবী ও ছেলেরা ক্রীতদাস বলে পরিগনিত হবে। প্রত্যেক ভাইয়ের দায়িত্ব হবে প্রভুজ্ঞানে বোনেদের সেবা করা, বাবারাও মেয়েদের সেবা করতে বাধ্য থাকবে বলে তিনি জানান। প্রসঙ্গত, সাক্ষাতকার দেওয়ার সম্পুর্ন সময় ২২ বছর বয়সী সুন্দরী পঞ্চায়েত প্রধান সায়নী বসু তার জুতো পড়া পা দুটি একটি ছেলের মুখের উপর রেখে সাক্ষাতকার দিয়েছেন। এই পুরো ২ ঘন্টা সময় ধরে ছেলেটি ভক্তিভরে সায়নীর পা টিপেছে, আর সায়নী তার বার করা জিভের উপর জুতোর তলা ঘষে পরিষ্কার করেছে। বহুবার সায়নী লাথিও মেরেছে ছেলেটির মুখে। সাক্ষাতকার শেষে এই বিষয়ে প্রশ্ন করায় সায়নী মুচকি হেসে জানান, ছেলেটি তার নিজের ৫ বছরের বড় দাদা, যাকে তিনি ছোট থেকেই সবার সামনে ক্রীতদাসের মতো ব্যবহার করে আসছেন। ( ফেমডম এন্টারটেইনমেন্টের জন্য লিখিত ১০০% মিথ্যা কাল্পনিক খবর)।