Saturday 1 November 2014

মহাপ্রভু সীমা


( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে ঢুকবেন না সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য আমি/ আমরা দায়ী থাকব না



মহাপ্রভু সীমা   ( খোকা )

আমার নাম সীমা, আমি ক্লাস পড়ি এখন ছোট থেকেই আমার দাদাকে একটু অদ্ভুত লাগে সারাদিনে ওর একমাত্র চিন্তা যেন কিভাবে আমাকে খুশি করবে দাদা আমার চেয়ে মাত্র বছরের বড়, তবু অন্য পিঠোপিঠি ভাই বোনদের মত আমাদের মধ্যে কখনও ঝগড়া হত না দাদা নিজে থেকেই ওর পছন্দের সব জিনিস আমাকে দিয়ে দিত আমি চিরোদিনই একটু সেলফিশ , বাবা মাও ছোট মেয়ে বলে আমাকে একটু বেশিই ভালবাসত তাই নিয়েও দাদার কোন আপত্তি ছিল না পুজোর সময় আমার ১০ টা জামা হলে দাদার টা হত , বাবা রোজ আমাকে ৫০ টাকা হাত খরচ দিলে দাদাকে দিত টাকা আমি সেটাও বেশিরভাগ দিন দাদার কাছ থেকে চেয়ে নিতাম , দাদা হাসিমুখে দিয়ে দিত আমাকে। আমার ঘর গোছান, হোমটাস্ক , জামা কাচা , জুতো পরিষ্কার সহ বেশিরভাগ কাজ দাদা স্বেচ্ছায় করে দিত আর রোজ রাতে নিয়ম করে আমার পা টিপে দিত দাদা , একদম ছোটবেলা থেকেই আমি মাঝে মাঝে রেগে গেলে ওকে থাপ্পর মারতাম , মাঝে মাঝে লাথিও মারতাম দাদা উলটে আমার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ক্ষমা চেয়ে নিত বাবা মাও এতে কোন আপত্তি করত না , বাবা বলত আমি এই বাড়ির রাজকন্যা

আমাদের খেলার সময় দাদা এমন খেলা খেলতে চাইত যাতে আমার সেবা করতে পারে বা আমার হাতে মার খেতে পারে যেমন , আমি রাজকন্যা আর চাকর , বা আমি পুলিশ চোর
আজ থেকে একমাস আগের এক রাত ছিল সেটা রাতে খাওয়ার পর আমি বাবা মার সাথে বসে টিভি দেখছিলাম আমি লাল সাদা রঙের একটা চুড়িদার আর পায়ে লাল চটি পরে একটা চেয়ারে বসেছিলাম দাদা বসেছিল আমার পায়ের কাছে , আমার চটি পরা পা দুটো কোলে নিয়ে মন দিয়ে আমার পা টিপে দিচ্ছিল এমনভাবে আমার পা টেপে যেন চাকর আর আমি ওর মনিব আমি পা তুলে ওর বুকের উপর একটা লাথি মারলাম আমার চটি পরা ডান পা দিয়ে দাদা একবার আমার মুখের দিকে তাকাল , তারপর আবার পা টেপায় মন দিল এবার আমি পরপর দুটো লাথি মারলাম দাদার বুকে আমি হঠাত অনুভব করলাম কিরকম একটা অদ্ভুত ভাল লাগছে দাদাকে লাথি মারতে। কি সত্যিই ভালবাসে আমার হাতে মার খেতে ? আমি যতই মারি কি কখনই আমাকে বাধা দেবে না ? আমার ভীষন জানতে ইচ্ছা করতে লাগল , কতটা মার সহ্য করতে পারে , সেই সঙ্গে ভয়ানক ইচ্ছা করতে লাগল আরো বেশি বেশি করে দাদাকে মারতে
আমি মুখে মিষ্টি হাসি ঝুলিয়ে দাদাকে বললাম , ‘ চল, আমরা চোর পুলিশ খেলি তুই একটা গয়না চুরি করবি আমি তোকে মারতে থাকব ধরে এনে যতক্ষন তুই গয়না কোথায় লুকিয়ে রেখেছিস না বলিস

দাদার মুখেও যেন অল্প হাসি ফুটে উঠল , “ আমার পা টিপতে টিপতে বলল , ‘ চল বোন
আমি মুখে আবার হাসি ফুটিয়ে ওর মুখের উপর চটি পরা ডান পা দিয়ে আলতো করে একটা লাথি মেরে বললাম , “ আজ কিন্তু তোকে ভীষন জোরে জোরে মারব জবাবে দাদা আমার ডান পায়ের পাতায় একটা চুম্বন করে বলল , “ পুলিশ তো চোরকে মারবেই
যা , একটা সিটি গোল্ডের হার নিয়ে আয় আমার ঘর থেকে , যেটা তুই চুরি করে লুকাবি আর চামড়ার মোটা বেল্টটা নিয়ে আয় , যেটা দিয়ে তোকে মারব আমি দাদাকে বললাম
এখুনি নিয়ে আসছি বলে দাদা আমার চটি পরা পায়ের উপর মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে পাশের ঘরে চলে গেল দাদা ছোট থেকেই রোজ সকালে ঘুম থেকে উঠে আর রাতে আমার পা টেপার পর আমার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে

একটু পরে দাদা একটা হার আর চামড়ার বেল্টটা এনে আমার পায়ের কাছে হাটুগেরে বসে বলল , “ কোথায় খেলবে সীমা?” দাদা আমাকে মাঝে মাঝে তুমি বলে , আমি দাদাকে সবসময়ই তুই বলি আমি বাবা মার সামনেই দাদাকে মারতে চাইছিলাম দাদার হাত থেকে বেল্টটা নিয়ে আমি অকারনেই ওর বাঁ গালে বেস জোরে একটা থাপ্পর মেরে বললাম , ‘ এই ঘরেই খেলব আমি চোখ বন্ধ করছি , তুই গয়নাটা চুরি করে লুকিয়ে রাখ

জ্বী , রাখছি বলে দাদা অকারনেই আবার আমার চটি পরা পায়ের উপর মাথা রেখে প্রনাম করল আমি চোখ বন্ধ করার ভান করে দেখলাম দাদা উঠে গিয়ে গয়নাটা বাবা মা যেই খাটে বসে আছে তার গদির তলায় ঢুকিয়ে রাখল তারপর নিচু গলায় বলল , “ রেখে দিয়েছি
আমি  উঠে দাড়ালাম বাবা মা খাটে বসে টিভি দেখছিল , এখন টিভি ছেড়ে আমাদের দিকেই দেখছে খাটের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা দাদার পাশে গিয়ে দাদার চুলের মুঠি ধরলাম
তুই নাকি কাল রাতে কালী মন্দির থেকে দেবির গলার সোনার হার চুরি করেছিস ?’
বলেই যত জোরে সম্ভব একটা থাপ্পর মারলাম দাদার বাঁ গালে দাদা উল্টে পরে যাছিল প্রায়, খাটটা ধরে কোনক্রমে সামলাল আমি তৎক্ষণাৎ ওর ডান গালে একই রকম জোরে আরেকটা থাপ্পর মারলাম  বাবা মার সামনে এইভাবে আমার বছরের বড় দাদাকে এইভাবে মারতে কেন জানিনা ভীষন ভাল লাগছিল আজ

দাদা মাথা নিচু করে বলল , “ না ম্যাডাম ,আমি চোর না আমি কোন হার চুরি করিনি বিশ্বাস করুন
আমি দাদার গালের উপর আরেকটা থাপ্পর মারলাম তারপর ওর চুলের মুঠি ধরে টেনে ওর মাথাটা কাছে এনে ওর মুখের উপর একদলা থুতু ছেটালাম,
অফিসার সীমাকে ভুল বোঝানর ক্ষমতা কারো নেই সত্যি কথা না বললে আজ তোকে মারতে মারতে মেরেই ফেলব আমি আড়চোখে তাকিয়ে বাবা মার দিকে দেখলাম ওরা এমনভাবে আমাদের দেখছে যেন আমরা কোন স্বাভাবিক খেলা খেলছি আমি জানতাম ,আমি দাদাকে মারতে মারতে মেরে ফেললেও বাবা মা বাধা দেবে না

থুতুটা দাদার কপালে পরে ওর নাকের দুপাশ দিয়ে নেমে এসে ওর ঠোঁটের সামনে আসতে দাদা জিভ বার করে আমার থুতুটা চাটতে লাগল আমি ডান হাত দিয়ে দাদার বাঁ গালে আরেকটা জোরে থাপ্পর মেরে ওর চুলের মুঠিটা ছেড়ে দিলাম
বল। গয়না কোথায় রেখেছিস?’
দাদা সঙ্গে সঙ্গে আমার পায়ের উপর ঝাপিয়ে পরল আমার পায়ের উপর মাথা ঘষতে ঘষতে আমার চটি পরা পায়ের উপর চুম্বন করতে করতে বলল , “ বিশ্বাস করুন ম্যাডাম , আমি কোন গয়না চুরি করিনি উফফ, বাবা মার সামনে আমার বছরের বড় দাদা আমার পায়ের উপর চুম্বন করছে ! আমার দারুন লাগছিল আমি চটি পরা ডান পা টা দাদার মাথার উপর রেখে দাদার মাথার উপর পা দিয়ে চাপ দিয়ে বললাম , “ সত্যি না বললে আজ তোকে পিটিয়ে মেরেই ফেলব কুত্তা
প্লিজ ম্যাডাম, আমি সত্যি বলছি, বিশ্বাস করুন দাদা আমার চটি পরা বাঁ পায়ের উপর চুম্বন করতে করতে বলল

আমি দাদার মাথার উপর চটি পরা ডান পা দিয়ে একের পর এক লাথি মারতে লাগলাম দাদা আমার বাঁ পায়ের উপর চুম্বন করতে করতে বলতে লাগল , ‘ প্লিজ ম্যাডাম, আমি চুরি করিনি, বিশ্বাস করুন
একটু পরে আমি লাথি মেরে দাদাকে সোজা করে শুইয়ে দিলাম তারপর দাদার ঠোঁটের উপর চটি পরা বাঁ পা টা তুলে চটির তলাটা দাদার ঠোটের উপর ঘষতে লাগলাম দাদা দুহাত বাড়িয়ে আমার চটি পরা বাঁ পা টা ঠোঁটের উপর চেপে ধরে বাবা মার সামনেই আমার চটির তলায় চুমু খেতে খেতে ক্ষমা চাইতে লাগল
আমি পা টা দাদার হাত থেকে ছাড়িয়ে নিলাম একটু পরে , তারপর চটি পরা বাঁ পা দিয়ে প্রবল  জোরে একটা লাথি মারলাম দাদার নাকের উপ উফফ, দাদা কি কখনই আমাকে বাধা দেবে না ? বাবা মার সামনে আমি কি এভাবেই রোজ দাদাকে যতখুশি লাথি মারতে পারব ? এক অদ্ভুত আনন্দে আমার মন ভরে গেল আমি চটি পরা দুই পা দিয়ে দাদার নাক, কপাল, গাল, ঠোঁট সর্বত্র একের পর এক লাথি মারতে লাগল দাদা যন্ত্রনায় মাঝে মাঝে গোঙ্গাতে লাগল উফফ, কি রাশ অফ পাওয়ার ! এক অদ্ভুত আনন্দে আমি দুই পা দিয়ে দাদার মুখের সর্বত্র একের পর এক লাথি মারতে লাগলাম আর দাদা আমার কাছে ক্ষমা চাইতে লাগল

এই সময় প্রথম বাধাটা এল না দাদার কাছ থেকে না , বাবার কাছ থেকে বাবা নিচু গলায় আমাকে রিকোয়েস্ট করলপ্লিজ , ওকে একটু আসতে মার সীমা , ওর লেগে যাবে
রাশ অফ পাওয়ারের আনন্দে আমি তখন মত্ত এই বাধা আমার মোটেই ভাল লাগল না দাদার মুখের উপর থেকে পা তুলে আমি এগিয়ে গেলাম বাবার দিকে তারপর মায়ের সামনেই খাটে বসা বাবার দুইগালে সজোরে দুটো থাপ্পর মারলাম
পুলিশকে তদন্তে বাধা দিতে এসেছিস ? এর ফল কি হবে টের পাবি এখুনি
মায়ের মুখে হাসি দেখে বুঝলাম মা এঞ্জয় করছে আমার হাতে বাবার মার খাওয়া মা চিরদিন আমাদের দুই ভাই বোনকে বুঝিয়ে এসেছে ছেলেদের স্থান মেয়েদের অনেক নিচে আজ মেয়ের হাতে তার বাবার মার খাওয়া দেখেও মার হাসিতে বুঝলাম মা কথাটা সত্যি বিশ্বাস করে
আমার হাতে থাপ্পর খেয়ে বাবা থতমত খেয়ে গেল হাতজোর করে আমাকে বলল , “সরি
আমি বাবার কান ধরে জোরে টান দিলাম নেমে আয় জানোয়ার , পুলিশের তদন্তে বাধা দেওয়ার ফল কি আজ টের পাবি তুই

আমি কান ধরে টেনে বাবাকে নিচে নামালাম তারপর বাবার পেটে খুব জোরে মারলাম আমার ডান পায়ের হাটু দিয়ে মুখ দিয়ে একটা অস্ফুট শব্দ করে বাবা উলটে পরে গেল ঠিক দাদার পাশেই
আমি চটি পরা বাঁ পা দাদার মুখে আর চটি পরা ডান পা বাবার মুখে রেখে উঠে দাড়ালাম উফফ, কি যে আনন্দ লাগছে আমার আমি চটি পরা দুটো পা বাবা আর দাদার মুখের উপর রেখে দাঁড়িয়ে আছি ভাবতেই এক অপুর্ব আনন্দে মন ভরে উঠছিল   আর তাতে আমার মায়ের সমর্থন আছে এটা সেই আননদকে আরও বহুগুন বাড়িয়ে দিচ্ছিল আমি মনে মনে ঠিক করে নিলাম বাবা আর দাদাকে আজ থেকে আমার ক্রীতদাস করে রাখব
দাদার মুখের উপর রাখা পায়ের উপর ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে আমি চটি প্রা ডান পা দিয়ে বাবার মুখের উপর একের পর এক জোরে জোরে লাথি মারতে লাগলাম, আমি বাবার নাক ,গাল, কপাল , ঠোঁট, যেখানে খুশি আঘাত করতে লাগল আমার চটিপরা পা মা পাশ থেকে হাসিমুখে বলল , “ ঠিক হচ্ছে , পুলিশকে বাধা দেওয়ার এটাই শাস্তি

একটু পরে আমি ওদের মুখ থেকে নেমে দাড়ালাম পাশে রাখা চেয়ারটায় বসে পড়ে বাবার মুখের উপর চটি পরা পা দুটো রেখে বেল্ট দিয়ে দাদাকে সজোরে একবার মেরে বললাম , “ তুইও ঠিক এই জানোয়ারটার মাথায় মাথা ঠেকিয়ে শুয়ে পর
দাদা তাই করল আমি চটি পরা দুটো পা দাদা আর বাবার মুখের উপর রেখে বললাম, “ কুত্তা আর জানোয়ার, তোদের জিভ বার কর বাবা আর দাদা বিন্দুমাত্র আপত্তি না করে ওদের জিভ মুখের বাইরে যতটা সম্ভব বার করে দিল আমি আমার বাঁ চটির তলা বাবার জিভের উপর আর ডান চটির তলা দাদার জিভের উপর নামিয়ে দিলাম এমনভাবে বাবা আর দাদার জিভের উপর আমার চটির তলা মুছতে লাগলাম যেন আমি কোন পাপোশে পা মুছছি

বিন্দুমাত্র আপত্তি না করে আমার চটির তলার ময়লা গিলে খেতে লাগল আমার বাবা আর দাদা পাওয়ারের এক অদ্ভুত আনন্দ আমার কোশে কোশে ঢেউ তুলতে লাগল সেই সাথেই আমি দাদার বুকে একের পর এক বেল্ট দিয়ে মারতে লাগলাম , “ বল কোথায় রেখেছিস গয়না

প্রায় ৩০ মিনিট আমি আমার জুতোর তলা ঘষলাম বাবা আর দার জিভে যখন আমি থামলাম তখন আমার জুতোর তলা নতুনের মত চকচক করছিল আমি পা দুটো ওদের কপালের উপর রাখলাম আমি তখনও দাদার বুকে বেল্ট দিয়ে জোরে জোরে মেরে চলেছি দাদার বুক দিয়ে একটু একটু রক্ত বেরচ্ছিল, দাদা আমার চটি পরা ডান পা টা ঠোটের উপর টেনে এনে চটির তলায় বারবার চুম্বন করে বলছিল , “ আমি চুরি করিনি প্রভু, বিশ্বাস করুন আমি তবু চাবুক মারা চালিয়ে গেলাম মাঝে মাঝে চটি পরা পা দিয়ে দাদার মুখে লাথি মারতে লাগলাম
১০ মিনিট পর আমি উঠে দাড়ালাম চাবুক রেখে একের পর এক লাথি মারতে লাগলাম দাদার মুখের সর্বত্র দাদার উপর এক্টুও দয়া করছিলাম না , যত জোরে খুশি লাথি মারছিলাম দাদার মুখে দাদা কাতরাচ্ছিল ব্যাথায় , আমার চটির তলায় চুমু খেয়ে ক্ষমা চাইছিল তবু আমি দাদার মুখে চটি পরা পায়ে লাথি মারার আনন্দে একের পর এক লাথি মারছিলাম দাদার মুখে
বুম !
বুম !
বুম !
বুম !!

আমি লাথি মারা চালিয়ে যেতে লাগলাম আমার মনে হচ্ছিল আমরা বুঝি ২০০ বছর আগের আমেরিকায় ফিরে গেছি আমি শ্বেতাঙ্গ প্রভু , আর দাদা আমার কৃষ্ণাঙ্গ ক্রীতদাস আমি জুতো পরা পায়ে দাদার মুখে লাথি মারতে মারতে ওকে মেরে ফেললেও ওর বাধা দেওয়ার কোন অধিকার নেই উফফ, এই ভাবনাতেই কি আনন্দ ! আমি আরও জোরে দাদার মুখে লাথি মারা চালিয়ে গেলাম আমি বুঝতে পারছিলাম , আমি সেই যুগের শ্বেতাঙ্গ প্রভুদের মত হতে চাই আমার বাবা আর দাদাকে আমার ক্রীতদাস করে অত্যাচার করতে চাই সারাজীবন
আরও ৩০ মিনিট পর দাদা আমার চটির তলায় চুমু খেতে খেতে বলল, ‘ আমি অপরাধ স্বীকার করছি প্রভু গয়না ফিরিয়ে দিচ্ছি প্লিজ আর মারবেন না আমাকে
আমি দাদার নাকের উপর সজোরে একটা লাথি মেরে বললাম, “ যেখানে গয়না লুকিয়ে রেখেছিস সেখানে আমাকে পিঠে করে নিয়ে চল কুত্তা

দাদা   পায়ে কুত্তার মত দাড়ালে আমি ওর পিঠে উঠে বসলাম ওর গলায় বেল্টটা বেধে দিলাম, যেভাবে কুত্তাদের গলায় বেল্ট বাধে তারপর ওর হাতে লাথি মেরে বললাম , “চল কুত্তা
দাদা আমাকে পিঠে করে খাটের সামনে এনে বলল, “ এই গদির তলায় লুকিয়ে রেখেছি প্রভু আমি হাত ঢুকিয়ে গয়না বের করে আনলাম
তারপর দাদার পিঠ থেকে নেমে দাড়ালাম
দাদা বোধহয় আর সহ্য করতে পারছিল না মাথা নিচু করে বলল , “ খেলা শেষ তো সীমা?”
আমি উত্তর দেওয়ার আগেই পাশ থেকে মা হাসিমুখে উত্তর দিল , “ হ্যাঁ , খেলা শেষ তবে আজ থেকে তুই আর তোর বাবা খেলার বাইরেও সীমার চাকর আর পোশা কুত্তা , সীমা শুধু তোদের প্রভু না , মহাপ্রভু আজ থেকে সীমা তোদের মালকীন সীমার যখন ইচ্ছা হবে তোদের এভাবে মারবে তোদের একমাত্র উদ্দেশ্য হবে সীমাকে খুশি রাখা
এই কথা শুনে আনন্দে আমার চোখ দিয়ে জল বেড়িয়ে এল আমি মাকে জড়িয়ে ধরে বললাম , আই লাভ ইউ মম
আর বাবা আর দাদা জবাবে আমার দুটো পা জড়িয়ে ধরে আমার পায়ে মাথা ঘষতে লাগল