Wednesday 1 March 2017

অমিত ( লেখক- পলাশ)

অমিত ( লেখক- পলাশ)
:...................আমি অমিত(২১)সবে মাত্র B.Sc পাস করে চাকরীর চেষ্টা করছি। আমি বাড়ীতে মা, বাবা আর দুই বোন এক সাথে থাকি।এছাড়া ও বাড়ীতে একটা মুসলিম কাজের মেয়ে ও থাকতো আমাদের বাড়ীতে।সবার পরিচয় করিয়ে দিই বাবা অজিত (৪৫) মা রেনুকা(৪২) বড় বোন অদিতি (১৭) ছোট বোন অনুশ্রী (১৪) কাজের মেয়ে লুনা (১৬)।
আমি কাজের জন্য অনেক আবেদন করছি কিন্তু চাকরী পাচ্ছিলাম না সব চাকরি গুলো মেয়েরাই পাচ্ছিল। আমি বিরক্ত হতাম আর মেয়েদের বলতাম তোরাই ভালো আছিস চেহারা দেখিয়ে চাকরী পাচ্ছিস না পেলে বিয়ে করে বরেকে বধ করে তোদের দিব্বি চলে যাবে যত ঝামেলা ছেলেদের।তাই আমি ভগবানের কাছে প্রাথনা করতাম সমাজ টা যদি উল্টো ভাবে চলতো খুব ভালো হতো। আমি মনে মনে রোজই ভগবানকে ডাকতাম আর বলতাম।
একদিন সকাল বেলায় আমার ঘরে এসে বাবা চিৎকার করছে জানোয়ার ছেলে এতো বেলায় ঘুমিয়ে আছিস লজ্জা করে না তাড়াতাড়ি রান্না ঘরে আয় তোর মা অফিস যাবে বোনেরা স্কুলে যাবে রান্না করে খেতে কে দিবে?
আমার তখন হুঁশ ফিরল ভগবানকে রোজ বলার জন্য সমাজ উল্টো হয়ে গিয়েছে।গোটা World এ Gynarchy Rule আমি মাথায় হাত দিয়ে ভাবতে লাগলাম আমি কি ভুল করেছি।
আমি চোখ কচলাতে কচলাতে বাথরুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে বাথরুম থেকে বেরিয়ে এলাম তখনই আমার ছোট বোন চিৎকার করলো অমিত অমিত বলে, আমি গেলাম তার কাছে আর বললাম কি রে চিৎকার করছিস কেন আর তুই আমার নাম ধরে ডাকছিস কেন? বোন বললো বেশী কথা না বলে আমার চপ্পল টা নিয়ে আয় কুত্তা।আমি বাধ্য হয়ে চপ্পলটা নিয়ে এলাম।বোন পা নারাতে নারাতে বললো পায়ে পরিয়ে দে।
আমি রেগে গিয়ে চিৎকার করতে লাগলাম তখনই বোন এক থাপ্পর মেরে বললো তোর এত বড় সাহস আমাকে না বলিস। চিৎকার শুনে মা চলে এল আর বললো বোন যা বলছে তাই কর।আমি বাধ্য হয়ে তাই করলাম।
তারপর রান্নাঘরে গিয়ে বাবাকে সাহায্য করতে লাগলাম।ঠিক ৯.৩০ মা আর বোনদের খাবার দিলাম তখন বড় বোন আমাকে হুকুম করলো যে তার পা চেটে দিবার জন্য আমি কি করব বুঝতে পারছিলাম না আমি অবাক হয়ে মায়ের দিকে তাকালাম মা আমাকে ধমক দিয়ে বলল কি বলছে শুনতে পাচ্ছিস না আমি ভয়ে table এর তলায় শুয়ে শুয়ে আমার বড় বোন অদিতির পা চাটতে লাগলাম। তাদের খাওয়া শেষ হলো তখন বাবা বোনদের আর মায়ের টিফিন প্যাক করে দিল। এরপর মা বলল তার এবং বনেদের পায়ে জুতা পরিয়ে দিবার জন্য।আমি তিন জনার জুতা নিয়ে এলাম তারপর মাকে মায়ের স্যান্ডেল পরিয়ে দিলাম তারপর বোনেদের স্কুল সু পরিয়ে দিলাম।
তারপর তারা স্কুল এবং অফিসের জন্য বেরিয়ে যাবার পর ঘর মুছলাম বাসন মাজলাম ও কাপড় কাচলাম।
এবার আরাম করে বসলাম শোফার উপরে আর ভাবতে লাগলাম আগামি কাল লুনা গ্রামের থেকে ফিরবে দুদিনের ছুটি নিয়ে গ্রামের বাড়ী গিয়েছিল। লুনা এলে এতো কাজ করতে হবে না আমাকে।
আজ শনিবার বোনদের স্কুল তাড়াতাড়ি ছুটি হয়ে যাবে তাই আমি আর বাবা খাওয়ার পর বাবা রান্নাঘরে গেল বোনেদের টিফিন বানাবার জন্য আমি খাওয়ার পর বাসন মাজা ধোয়া করলাম।
ঠিক ২.১০ নাগাদ বোনরা বাড়ি ফিরল।বাবা দরজা খুলে দিল আর বললো হাত পা ধুয়ে নাও, তোমাদের টিফিন দিচ্ছি ডাইনিং টেবিলে।বড় বোন অদিতি বললো আমার ভাল লাগছে না কিছু তখন ছোট বোন অনুশ্রী বললো বাবা হাত পা ধোয়ার জল একটা গামলায় করে নিয়ে এস আর টিফিনটাও এখানেই নিয়ে এস।
বাবা গামলাই করে জল আর টিফিন নিয়ে এলো ছোট বোন আমাকে ডেকে বললো নে দিদির পা ধুয়ে দে দিদি খুব ক্লান্ত আমি বড় বোনের পা ধুয়ে দিতে লাগলাম তখনি ছোট বোন বললো বাবাকে তুই হাঁ করে দারিয়ে কি দেখচ্ছিস আমার পাটা কে ধুবে রে গাধা।
বাবা কথা না বাড়িয়ে চুপচাপ মেয়ের পা ধুয়ে দিল আর ওরা মজা করে টিফিন খাচ্ছিল তখন।ওদের পা ধুয়ে মুছিয়ে দিলাম তখনি তারা আবার হুকুম করল তাদের পা টিপে দেওয়ার জন্য।
আমরা দুজনায় পা টিপতে লাগলাম ৪.২৫ বড় বোন আমাকে লাথি মেরে হটিয়ে দিয়ে দিল আর ছোট বোন ও উঠে গেল তারা মাঠে খেলতে যাবে বলে।তারা তাড়াতাড়ি করে change করে নিল আর বললো কুত্তা তারাতাড়ি আমাদের sports shoe পরিয়ে দে মাঠে যাব।
আমি বোনদেরকে তারাতারি করে sports shoe পরিয়ে দিলাম। ছোট বোন ইয়ার্কি ছলে বললো কি রে কুত্তা প্রভুকে প্রনাম করে আর্শিবাদ নিবি না? আমি ছোট বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ওর আশির্বাদ নিলাম। তাই দেখে বড় বোন হাসতে হাসতে বললো ছোট বোনের আর্শবাদ নিচ্ছিস বড় বোনের নিবি না কুত্তা? আমি ওর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে বড় বোনের ও আর্শিবাদ নিলাম।তখন ছোট বোন গম্ভীর ভাবে বাবাকে বললো কি রে বুড়া কুত্তা তুই কি ভাবছিস তোকে কি নিমন্ত্রন করতে হবে? বাবা ভয়ে সষ্টাংগে প্রনাম করলো দুই বোনকে। তারা জুতা পরা পা মাথায় রেখে আর্শিবাদ করলো বাবাকে।
তারপর তারা বেরিয়ে গেল। আমিও change করলাম বেড়াবার জন্য কিন্তু বাবা বললো বাড়ির বাইরে বেড়াবি না, তোর মা না করে গিয়েছে। তোর মা জানতে পারলে কিন্তু তোকে আস্ত রাখবে না।আমি বললাম বোনরাও তো গেল তখন কিছু বললে না তো? ওরা মহিলা আর তুই পুরুষ বুঝলি? ওদের সংগে তুলনা করবি না।আমি বাবার কথা না শুনে আমিও বেরিয়ে গেলাম। বাড়ি থেকে কিছুটা যেতেই পাড়ার মেয়েরা tease করতে লাগলো নোংরা ভাষায়। আমি পাত্তা না দিয়ে এগিয়ে গেলাম তখন আমাদের পাশের বাড়ির মেয়ে বর্নালী দি(২৩) আমার গায়ে হাত দিয়ে ইর্য়াকি করতে লাগলো। আমি তার থেকে ছিটকে যেতে লাগলাম আমার বন্ধু শুভর বাড়ির দিকে।
শুভর বাড়ি থেকে সন্ধ্যা ৮ টার সময় বাড়ি ফিরলাম। এদিকে বাড়িতে মা অফিস থেকে সন্ধ্যা ৬.৩০ টায় ফিরেছে আমি বাড়িতে ছিলাম না দেখে মা খুব রেগে গিয়েছে।
আমি বাড়ি ঢোকা মাত্র ছোট বোন বললো আজ তোর হবে।
ওই গাধা বাপকে আজ যেমন দিয়েছে তোর আরো বেশি হবে।
আমি ভয় পেলাম কি যে আমার হবে এই ভেবে।
শুনলাম বাবাকে মা খুব মেরেছে চাবুক দিয়ে আমি বাইরে বেরিয়েছি বোলে।আর মা শুনেছে বর্নালী দি আমার সাথে গায়ে হাত দিয়ে কথা বলেছে সেটা আমার বড় বোন অদিতি দেখে মাকে বলেছে।
একটু পরে মা আমাকে drawing room এ ডেকে পাঠালো আমি ভয়ে কাপতে কাপতে drawing room এ আসলাম ওখানে দেখলাম মা আর আমার সুন্দরি দুই বোন শোফায় বসে আছে তারা খুব রেগেও আছে।আমি চুপচাপ মাথা নিচু করে তাদের সামনে দাড়িয়ে মা আপনি আমাকে ডেকেছেন?
আমি ভয়ে আবার বললাম মা ভুল হয়ে গিয়েছে ক্ষমা করে দাও প্লিজ আমি এবার মায়ের পায়ে পরে ক্ষমা চাইতে লাগলাম প্লিজ মা ক্ষমা করে দিন।মা বললো তোকে শাস্তি পেতেই হবে আর তোকে শাস্তি দিবে তোর বোনেরা।আমি বড় বোন অদিতির পায়ে ধোরে ক্ষমা চাইতে লাগলাম ও আমাকে একটা লাথি মেরে ফেলে দিল।
তারপর বড় বোন মায়ের দিকে তাকিয়ে বললো এই কুত্তার সব জামা প্যান্ট কেরে নাও একে ল্যাংটা করে রাখ বাড়িতে তাহলেই দেখবে ও আর বাইরে বেরাতে পারবে না আর ও আজ থেকে বাড়ির ছেলে না ও আমাদের ক্রীতদাস হয়ে থাকবে যতদিন না ওর বিয়ে হচ্ছে। মা মাথা নারিয়ে বললো তুই ঠিকই বলেছিস।আমি ভয়ে জোরে জোরে কাঁদতে লাগলাম আর ক্ষমা চাইতে লাগলাম।এবার মা হুকুম দিল জামা প্যান্ট খোল কুত্তা আমি মাকে বললাম প্লিজ মা এবারের মতো ক্ষমা করে দিন প্লিজ এই কথা শুনে মা আমাকে সজোরে এক থাপ্পড় মারল আর বললো আমি তোর মা নয় আমি তোর মনিব আর তুই আমাদের ক্রীতদাস আমাকে প্রভু বলে ডাকবি বুখেছিস হারামজাদা।
নে এবার জামা প্যান্ট খুলে ফেল।কোন রাস্তা না দেখে অগত্যা আমি ল্যাংটা হয়ে গেলাম।আমাকে ল্যাংটা দেখে আমার ছোট বোন হাসিতে ফেটে পরল।
এবার মা বাবাকে বললো তোর রান্না করা হয়ে গিয়েছে? বাবা উত্তর দিল হ্যা প্রভু, মা বললো ঠিক আছে একটু পর ডিনার করব নে এখন আমার পা টা ভাল করে টিপে দে তো বাবা মেঝেতে বসে মায়ের পা টিপতে লাগলো তখনো আমি মাথা ল্যাংটা হয়ে মাথা নিচু করে দারিয়ে ছিলাম তাই দেখে বড় বোন বললো কি ল্যাংটা কুকুর তুই দারিয়ে মুখ দেখছিস কি আমার পা কি তোর হবু শ্বশুর টিপবে? আমি বললাম না প্রভু আমি টিপবো বোন তো টিপ। আমি মেঝেতে বসে বড় বোনের পা টিপছি এমন সময় আমার সুন্দরি ছোট বোন আমার পুরুষাঙ্গ তে পা রাখলো আর মিচকি হাসি হাসল।আমি মন দিয়ে পা টিপছি আর ছোট বোন আমার পুরুষাঙ্গ নিয়ে খেলতে লাগলো।
আমার পুরুষাঙ্গ উত্তেজিত হলেই বোন আমার পুরুষাঙ্গ এ লাথি মারছিল।
এই ভাবে রাত্রি ১০ অবধি আমি বোনেদের সেবা করলাম।
১০ টার সময় আমার তিন প্রভু ডিনার করতে বসলো আমি আর বাবা তাদের কে খাবার পরিবেশন করলাম। তারপর বাবা খেতে বসল যখন তখন আমার ছোট বোন মানে ছোট প্রভু আমাকে তাদের বাচা এঠো খাবার মাটির মধ্যে দিয়ে বললো খা কুত্তা।
খাওয়া দাওয়ার পর আমি আর বাবা বাসন মাজলাম, রান্না ঘর পরিষ্কার করলাম তারপর যখন শুতে যাব দেখি আমার ছোট বোন আমার বিছানায় জল ঢেলে দিল আর বললো ক্রীতদাস আর কুত্তারা বিছানায় ঘুমাই না তারা মাটিতে ঘুমায় তখন আমি বললাম আমি আপনার দাদা হই এই শুনে সে আমাকে ঠাস করে এক চড় মারল আর বললো না ছিলিস এখন তুই ক্রীতদাস যতদিন না তোর বিয়ে হচ্ছে।
পরের দিন সকালে উঠে ঘরের সব কাজ সারলাম বাবা চা বানিয়ে তিন প্রভুকে সার্ভ করলো drawing roomএ তখন আমি পা টিপছিলাম মায়ের। সেই সময় লুনা ঘরে প্রবেশ করল, মা বললো বেরিয়ে এলি গ্রামের বাড়ি থেকে আর কটা দিন থাকলেই তো পাড়তিস। লুনা বললো না আপনাদের জন্য মন খারাপ করছিল তাই চলে এলাম।মা বললো তুই ভালো সময়ই এসেছিস শোন তোর নতুন কাজ টা বুঝিয়ে দিই।
মা আমাকে দেখিয়ে লুনাকে বললো এ আর আমার ছেলে না এ হলো আমাদের ক্রীতদাস। আর বাবাকে দেখিয়ে বললো ওই বুড়া টা আমাদের চাকর, আর তুই নতুন ম্যানেজার তোর কাজ হলো বাজার টাজার করা আর এরা ঠিক ঠাক কাজ করছে না কি তাই দেখা। তুই পারবি তো?
তারপর মা আমাকে বলল লুনা যা আদেশ করবে তুই তাই অক্ষরে অক্ষরে পালন করবি বুঝলি রে কুত্তা আমি মাথা নারিয়ে হ্যা বললাম তখন মা বলল লুনাকে প্রনাম কর। আমি লুনার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম তখন লুনা তার জুতা পরা পা দিয়ে আমার থুতনি তুলে একটা শয়তানি হাসি হাসলো।
আর বললো, তুই আমাকে মালকিন বলে ডাকবি। এই বলে আমার মুখে লাথি মারলো।
আজ রবিবার হলেও মা কে অফিসের কাজে দিল্লী জেতে হবে আর বোনেদের ক্যারাটে ক্লাস আছে তাই ব্রেকফাস্ট ৯ টার মধ্যে খেয়ে তিন জনায় বেড়িয়ে পরল।বোনেরা আসবে সেই সন্ধ্যাবেলায় আজ ওদের ক্যারাটে প্রদর্শনী আছে।
আর মা আসবে ৪ দিন পর।