Tuesday 1 August 2023

দিদির দাস

দিদির দাস.... সেই দিনটা ছিল দিদির মাধ্যমিকের রেজাল্ট বেরনোর দুই দিন পর। আমার তখন ক্লাস ৯। আমার চেয়ে ২ বছরের বড় সুন্দরী দিদি অসাধারন ভাল রেজাল্ট করায় সবাই প্রশংসায় ভরিয়ে তুলেছিল দিদিকে। দিদির মেজাজ বেশ ভাল ছিল তাই। আমার উপর নিষ্ঠুর ব্যাবহার দিদির কাছে তখন স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। রেজাল্ট বেরনোর পরের কয়দিন দিদি কাছের বান্ধবিদের নিয়ে পার্টি করল। বাড়িতে করলে আমার কাজ ছিল চাকরের মত সার্ভ করা। দিদির রেজাল্ট বেরনোর দিন রেজাল্ট শুনে আমাদের বাড়িওয়ালী আমাকে দিদির সামনেই বলেছিল তোর উচিত দিদির পা ধুয়ে জল খাওয়া। দিদির খুব পছন্দ হয়েছিল কথাটা। সেই দিন থেকেই রোজ দুইবেলা আমাকে দিয়ে নিজের পা ধুইয়ে জল খাওয়াত দিদি। এরকম পার্টি করা , এত বেশি হই হুল্লোর করা দিদি আগে করত না। কিন্তু মাধ্যমিকের পরীক্ষা শেষের পরেই দিদি আসতে আসতে ওইদিকে ঘেঁসতে লাগল, সম্ভবত দিদির তখনকার বেস্টফ্রেন্ড অরুনিমাদি সহ আরো কয়েকজন বান্ধবীর এতে ভুমিকা ছিল। দিনের অনেকটা সময় দিদি বাইরে ঘুরত, এঞ্জয় করত বান্ধবীদের সাথে। ঘরের কোন কাজ করত না, সেগুলো আমার উপরে চাপিয়েছিল। সেগুলো আমি করি আর না করি দিদির হাতে মার ঠিকই খেতাম! আমার তাই নিয়ে কোন অভিযোগ ছিল না, দিদির আমার প্রতি এই ব্যাবহার আমার খুবই ভাল লাগত। দিদি সেদিন সকালে উঠেই অরুনিমাদিদের বাড়ি চলে গিয়েছিল। আমাকে ঘরের সব কাজ করে রাখার সাথে ওদের জন্য দুপুরে বাইরে থেকে কি খাবার আনতে হবে তাও বলে দিয়েছিল। আমি সব কাজ সেরে দুপুর ১.৩০ এর মধ্যে দিদিদের জন্য রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার নিয়ে এসে অপেক্ষা করছিলাম। দিদি অরুদিকে নিয়ে দুপুর ২.৩০ টায় ঢুকল। দিদি প্রায় সবসময় যেই দিক দিয়ে ঢোকে, আমাদের ঘরে ঢোকার পিছন দিক দিয়েই। দিদিরা ঘরে ঢুকেই সোফায় বসে পরল জুতো পরা পায়ে। আমি জুতো খুলতে দিদির পায়ের কাছে বসলে দিদি জুতো পরা পায়ে অরুদির সামনেই আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " জুতো পরে খুলবি। আমাদের খিদে পেয়েছে। আগে খাওয়ার ব্যাবস্থা কর।" আমি দিদির জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ক্ষমা চেয়ে তাই করলাম। রেস্টুরেন্ট থেকে আনা দারুন সব খাবার প্লেটে সাজিয়ে দিলাম, গ্লাসে জল আর কোল্ড ড্রিংক্স আনলাম। ওদের হাত ধোওয়ার জল এনে ওই ঘরেই হাত ধুয়ে দিলাম। খেতে খেতে অরুদি বলল, " এত্ত সুন্দর একটা মিলের পরে একটু সিগারেট না খেলে ঠিক জমবে না।" তাই শুনে দিদি আমাকে পাশের দোকান থেকে একটা দামী ব্রান্ডের ৫ টা সিগারেট আনতে পাঠাল। আমি এনে দিলাম। ওরা খেয়ে দেয়ে সোফায় আধ শোওয়া হয়ে সিগারেট টানতে টানতে গল্প করতে লাগল। বিকাল ৪ টের দিকে মা ঘুম ভেঙে পাশের ঘর থেকে সিগারেটের গন্ধ পেল। এ ঘরে এসে বলল, " ঘর থেকে সিগারেটের গন্ধ বেরোচ্ছে কেন? এই ঘরে কে সিগারেট খেল?" দিদি বলল, " আমিও গন্ধ পাচ্ছি। আমরা তো এই এলাম, এসে থেকেই গন্ধ পাচ্ছি। ভাই তুই খেয়েছিস?" আমি প্রথমে বুঝতে পারি নি কি বলব। ঘাড় নেড়ে না বললাম আর গিয়ে দিদির পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসলাম। দিদি এবার খুব জোরে আমার দুই গালে দুটো থাপ্পর মারল। বলল " স্বীকার না করলে আরও বেশি মার খাবি। তারপর এদিক ওদিক চাওয়ার ভান করে আমার এনে দেওয়া সিগারেটের প্যাকেটটা তুলে নিয়ে বলল, " এই তো পেয়েছি।" সিগারেট খুলে দেখে বলল " বাপ রে, এটা তাও খুব দামী ব্রান্ড। ক্লাস ৯ এ শুধু ফুঁকছিস শুধু তাই না, তাও এত দামী সিগারেট? বাবা বাড়ি করার টাকা জমাতে গিয়ে কত কষ্ট করছে আর ছেলে এই বয়সে সেই টাকা সরিয়ে দামী সিগারেট ফুঁকছে। তবে আজ ধরা যখন পরেছিস তখন তুই শেষ। কি মার যে খাবি তুই কল্পনাও করতে পারছিস না।" আমি ততক্ষনে মাথা নিচু করে স্বীকার করে নিয়েছি যে সিগারেট আমিই খেয়েছি! দিদি এবার মার সামনেই জুতো পরা পায়ে আমার মুখে পরপর ৩-৪ টে লাথি মেরে বলল, " মা, চিন্তা কর না। আজ এটাকে পিটিয়ে সোজা করে দেব আমি। এমন পেটাব যে সিগারেট তো দূর, আমার অনুমতি না নিয়ে সারাজীবন এক ঢোঁক জল খাওয়ার সাহসও পাবে না।" অরুদি দিদির দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে বলল, " মেরে সোজা না করলে এখন সিগারেট খাচ্ছে, দুই বছর পরে এ ছেলে রাস্তায় পকেটমারি করে সেই টাকায় মদ খাবে।" দিদি আর অরুনিমাদি ওদের অপরাধের শাস্তি এভাবে আমাকে দিতে পেরে খুবই আনন্দ পাচ্ছিল। কিন্তু মা ভাবছিল সত্যিই এটা আমার অপরাধ! দিদি অরুদির দিকে তাকিয়ে বলল, " চিন্তা নেই। দুজনে মিলে ওকে পিটিয়ে সোজা করব। চল, দুজনে এখন একসাথে লাথি মারি ওর মুখে।" মা তখনো ঘরের দরজার কাছে দাঁড়িয়ে। দিদি আর অরুদি মায়ের সামনেই স্নিকার পরা পা দিয়ে দুপাশ থেকে আমার মুখে লাথি মারা শুরু করল। ভিশন যন্ত্রনা হচ্ছিল ঠিকই, কিন্তু সাথে যে এক কি তীব্র ভাল লাগা কাজ করছিল বলে বোঝানো সম্ভব না! দিদিরা দুজনেই বোধহয় টানা ৫০ টার বেশি লাথি মারল আমার মুখে। যখন থামল, তাকিয়ে দেখি মা আর ঘরে নেই। এরপরে আমাকে মেঝেতে ফেলে দিদি কোমর থেকে চামড়ার বেল্ট খুলে সেটা দিয়ে আমাকে মারতে লাগল আমার মুখের উপরে জুতো পরা ডান পা টা রেখে। বেল্টের আঘাতে আমার খুব লাগছিল শুধু তাই না, কোথায় বেল্ট আছড়ে পরবে সেটাও দেখতে পাচ্ছিলাম না আমার চোখ দিদির জুতোর তলায় চাপা থাকায়। এরপরে দুই দিদি মিলে আবার লাথি মারা শুরু করল, এবার সারা দেহে। অন্তত ১০০ লাথি মেরে থামল। আমার খুব শারীরিক যন্ত্রনা হচ্ছিল, কিন্তু দুই দিদির মুখ চকচক করছিল আনন্দে। আমাকে কষ্ট দিয়ে আমার দুই দিদি আনন্দ পাচ্ছে ভেবে কি যে খুশি লাগছিল আমার! দিদিরা থেমে কিছুক্ষন দাঁড়াল, তারপরে একে একে দুজনে আমার মুখটাকে পাপোশের মত করে ইউজ করল। প্রথমে দিদি, তারপর অরুদি আমার মুখে জুতোর তলার ধুলো ময়লা ঘসে ঘসে মুছল, যেভাবে লোকে পাপোশে জুতো মোছে সেভাবে! দিদি তো এতেও খুশি হল না আমার মুখে লাথি মেরে জিভ বার করতে অর্ডার করল। আমি জিভ বার করে দিলে দিদি আমার বার করা জিভে নিজের দুই সাদা স্নিকারের তলাই ঘসে ঘসে একদম পরিস্কার করে ফেলল। তারপর আমাকে পায়ের তলায় শুইয়ে দুই দিদি সোফায় বসে টিভি দেখতে লাগল। আমার প্রভু দিদির জুতো পরা পা তখন আমার মুখে রাখা, আর অরুনিমাদির জুতো পরা পা আমার বুকে। আমি বাধ্য চাকরের মত দুই দিদির পা টিপে দিচ্ছিলাম। ওদের প্রতি কি তীব্র ভক্তি অনুভব করছিলাম বলে বোঝাতে পারব না। আমার উপরে অকারনে এইভাবে অত্যাচার করা দিদির পা টিপতে টিপতে দিদির জুতোর তলায় চুম্বন করে মনে মনে অসংখ্য বার দিদিকে ধন্যবাদ দিচ্ছিলাম। দিদিরা এরপরে বিকালে আবার বেরোল আরো দুই বান্ধবীর সাথে। এবার দিদি একা ফিরল, জুতো খোলার আগে আবার আমাকে অনেক গুলো লাথি মারল। তারপরে আমার মুখ আর জিভকে পাপোশের মত ইউজ করল। আমি দিদির জুতো মোজা খুলে পা ধুয়ে পা ধোয়া জল খেলাম দিদির পায়ে চটি পরিয়ে দিয়ে। দিদি ড্রেস চেঞ্জ করে ফিরে সোফায় বসে টিভি দেখতে লাগল আমাকে পায়ের তলায় শুতে আদেশ করে। আমি তাই করলাম। বিকালের মত আমার মুখের উপরে রাখা দিদির চটি পরা পা ভক্তিভরে টিপে দিতে লাগলাম দিদির চটির তলায় চুম্বন করে মনে মনে দিদিকে অসংখ্য ধন্যবাদ দিতে দিতে। সন্ধ্যা ৮ টার পরে বাবা যখন ফিরল তখন ও দিদি এইভাবে আমাকে দিয়ে পা টেপাচ্ছে টিভি দেখতে দেখতে। বাবা ঢুকে কিছু বলার আগেই দিদি আমার ভয়ানক 'অপরাধ' বাবার কাছে বর্ননা করল। আমি যে বাবার 'পকেট মেরে' ১৪ বছর বয়সে সিগারেট খেতে শিখেছি তাতে বাবার খুশি হওয়ার কথা না! তার উপরে মেয়ে যখন অত কনফিডেন্সের সাথে বলল, " এইভাবে চলতে থাকলে এই ছেলে দুই বছর পরই রাস্তায় মদ কেনার টাকা জোগাড় করার জন্য পকেট মারতে গিয়ে ধরা পরে গনধোলাই খাবে" তখন বাবা একটু চিন্তিত হল বটে! বিশেষ করে নিজে যখন খেয়াল রাখার একটুও সময় দিতে পারে না। মেয়ে যতই নিষ্ঠুর ভাবে মারুক রাস্তায় গনধোলাই খাওয়ার চেয়ে ভাল! বাবার সামনেই দিদি আমার মুখে বেশ কয়েকটা লাথি মারল চটি পরা পায়ে। উল্টে আমি উঠে দিদির পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চাইলাম আমার দোষ স্বীকার করে! বাবা কি আর বলবে! সত্যিই তো, তার মেয়ে কত ভাল, এলাকায় মাধ্যমিকে সর্বোচ্চ নাম্বার পেয়েছে! আর ছেলেটা এইভাবে গোল্লায় যাচ্ছে!! সেই ভাল মেয়ে যদি তার ছোট ভাইকে একটু বেশি শাস্তি দিয়ে ঠিক রাস্তায় আনে তো খারাপ কি? সেই রাতে বাসন মাজা, জল তোলা সেরে আমাদের বিছানা করে আমি অন্য রাতের মতই খাটে দিদির পায়ের তলায় শুলাম। দিদি একটা গল্পের বই পড়তে লাগল খালি পা দুটো হাঁটু থেকে ভাঁজ করে আমার মুখে রেখে, আর আমি আবার মন দিয়ে দিদির পা টিপতে টিপতে ভাবতে লাগলাম আমি কত ভাগ্যবান, তাই এত ভাল একটা দিদি পেয়েছি! রাতে লাইট নিভিয়ে শোয়ার আগে দিদি আমার মুখে শেষ কয়েকটা লাথি মেরে বলল, " তৈরি থাকিস এখন থেকে। আমি সিগারেটই খাই, আর অন্য অপরাধই করি, সব দায় এভাবে তোকেই নিতে হবে আর তার শাস্তি আমার থেকেই তুই এইভাবে পাবি। কারন তুই ছেলে আর আমি মেয়ে। কোন মেয়ে অপরাধ করলে তার শাস্তি সেই মেয়ের থেকেই তার ভাই বা দাদাকে নিতে হয়। এটাই হল সবচেয়ে ভাল নিয়ম!!" সেই রাতে অত্যাধিক আবেগ আর প্রবল মার খাওয়ায় দৈহিক যন্ত্রনায় আমার প্রায় ঘুম হল না। সকালে মুখে দিদির লাথি খেয়ে ঘুম থেকে উঠে প্রবল মাথা যন্ত্রনা আর ঝিম লাগা ভাব! তাই নিয়েই ঘর ঝাঁট দেওয়া আর মোছা দিয়ে আমার দৈনন্দিন কাজ শুরু করলাম। যন্ত্রনা হচ্ছে তাতে কি? সব যন্ত্রনা কষ্টের নয়, কিছু যন্ত্রনা খুব আনন্দেরও হয়। যেমনটা আমি তখন পাচ্ছিলাম!!