Thursday 1 December 2022

সোনালী...

সোনালী ১... আমি অর্নব । এখন একজন স্কুল টিচার। আমি যখন ছোট, আমাদের প্রাইমারি স্কুলে এক ম্যাম ছিল.. আমাকে সাবমিসিভ করার পিছনে তার ভুমিকা ছিল। কম বয়সে এমন শিক্ষা অনেক প্রভাব ফেলে। সে ক্লাসের মেয়েদের দিয়ে আমাকে ও আর কয়েকটি ছেলেকে মার খাওয়াত। ছেলেদের সম্পর্কে খারাপ কথাও বলত। অনেক কিছুই ঘটেছিল.. যার ফলে ওই বয়সে আরো এক্সট্রিম সাবমিসিভ হয়ে পরি মেয়েদের প্রতি। ক্লাস ৩ আর ৪ এ এই ঘটনা চুড়ান্ত রুপ নেয়। একদিন প্রতাপ বলে একটা ডাকাবুকো বন্ধু হঠাত ম্যাম কে অভিযোগ করল ( ওর ক্লোজ বন্ধু সুজয়কে ম্যাম ১স্ট গার্ল সোনালীকে দিয়ে মারানোর পরে) যে সোনালী ওদের মারবে কেন? ও আপনার নিজের বোনের মেয়ে বলে? ম্যাম বলল - না। ও ১স্ট গার্ল তাই। যদিও আসল কারন ছিল ম্যামের নিজের বোনঝির প্রতি অতিরিক্ত ভালবাসা থেকে তাকে ডমিনেটিং উইনিং পজিশনে দেখার বাসনা। তখন প্রতাপ বলল - ক্লাসের ১স্ট স্টুডেন্ট তো অর্নব । মারলে ও মারবে। মেয়েরা পড়া না পারলে তাকেও মারবে। শিখা ম্যামের ইগোয় লাগল। আমাকে আর প্রতাপকে কঠিন পড়া ধরে সোনালীর কাছে মার খাওয়াল। আর আমি ১স্ট আর সোনালী ২ন্ড হওয়ায় সোনালীর আমার উপর রাগ/ হিংসা ছিল। ও অন্যদের একটা চড় মেড়ে ছাড়লে আমাকে ৪-৫ টা বেশ জোরে চড় মারল। এই নিয়ে প্রদিপ সোজা গিয়ে হেড মিস্ট্রেসের কাছে নালিশ করল। হেড মিস শিখাদিকে আগেও বারন করেছিল সোনালী বা অন্য মেয়েদের দিয়ে ছেলেদের মারাতে। সে ছেলে মেয়ে সবাইকে ইকুয়াল ট্রিট করার পক্ষপাতি ছিল। আর শিখা ম্যাম যে পুরোটা করছিল নিজের বোনঝি সোনালীর জন্য সেটাও সে বুঝত। আমাকেও খুব স্নেহ করত নিরীহ, অবলা ভাল স্টুডেন্ট বলে। কিন্তু এই কারনে আমার তাকে ভাল লাগত না। একদিন দিদি আমার কান ধরে টানায় বকাও দিয়েছিল দিদিকে সেটা আমার খুব খারাপ লেগেছিল। কিন্তু সে বোঝেনি। যাই হোক.. শিখাদি আর হেড মিসের ঝামেলা হল। শিখাদির খুব ইগো ছিল। তার বক্তব্য সে যা করে বেশ করে। তখন হেড মিস তাকে বলল, অর্নবের যা জ্ঞান আর বেসিক কন্সেপ্ট আছে তা তোমার ও নেই। আর ওকে তুমি মার খাওয়াও কোন সাহসে?? এই কথায় শিখাদি হেড মিসের সাথে প্রথম আমার উপরেও চটল। আমার কারনে তাকে এত খারাপ কথা শুনতে বাধ্য হওয়ায়। এরপরে সে ইচ্ছা করে আমাকে সোনালীকে দিয়ে মার খাওয়াত। আর কয়েক মাস পরে ওই হেড মিস রিটায়ার্ড হওয়ার পরে শিখাদিই হেড হল। অন্য সব টিচার ছিল ফাঁকিবাজ, , কিছুতেই কিছু যায় আসে না তাদের। ফলে শিখাদি আমাদের নিজের ইচ্ছায় কন্ট্রোল করে শোধ নেওয়া শুরু করল। শিখা ম্যাম আগের হেড মিস এর সাথে মাথা গরম করে চ্যালেঞ্জ করেছিল যে যদি ক্লাস ৩ এর হাফ ইয়ার্লি বা এনুয়ালে আমি সোনালীর চেয়ে বেশি পাই তো সে চাকরি ছেড়ে দেবে। এরফলে সোনালীকে দিয়ে আমার উপর কতৃত্ব করাত। ক্লাস ৩ থেকে আসতে আসতে বাড়ছিল এইসব। ক্লাস ৩ এর একটা ঘটনা বলি.. এক্সামের..যার থেকে সব এক্সট্রিমে হতে শুরু করে। আমাকে ১স্ট হতে না দেওয়া শিখা ম্যামের মান ইজ্জতের ব্যাপার। কিন্তু বাকি সব সাব্জেক্টে আমি ওর চেয়ে অনেক বেশি পাই। শিখা ম্যাম কর্ম ও শারীর শিক্ষা নিত.. সেটাই তার হাতে ছিল। ততদিনে রোজ আমাকে চড় মেরে মেরে, নীল ডাউন করিয়ে সোনালী অভ্যস্ত। আর ১স্ট হওয়ার লোভ ওর ও প্রচুর ছিল। হয়ত ওর মা বা বাবা চাপ ও দিত। তো কর্ম শিক্ষা পরীক্ষায় মাটির আম বানিয়ে আনতে হত বাড়ি থেকে। আর একটা বানাতে হত স্কুলে। শেষ রোল থেকে এক্সাম হত বলে ২আর ১ রোল সোনালী আর আমার শেষে এক্সাম। বাকি সবাই যখন প্রায় চলে গেছে, হঠাত সোনালী এসে মাটিতে বসে আম বানিয়ে পাশেই রাখা আমার আমটা এক লাথিতে ভেঙে মাটিটাও লাথি মেরে ফেলে দিল। আমি বুঝতে পারছিলাম ও কেন করছে। কিন্তু তাও এই ব্যাবহার দারুন লাগছিল। আমি সুন্দরী সোনালীর হাতে চড় খেয়ে খেয়ে ততদিনে ওর প্রতি খুব সাবমিসিভ হয়ে গিয়েছিলাম। ও তাতেই না থেমে আমার বাড়িতে বানানো আমটা তুলে ওর এখন বানানো বলে দেখাল। শিখা ম্যাম সব বুঝেও না বোঝার ভান করল। আমাকে যখন ডাকল তখন আমি বাড়িতে করা বা ওখানে বানানো কিছুই দেখাতে পারলাম না। শিখাদি চাইছিল আমাকে খুব কম মার্কস দিয়ে ১স্ট হওয়া ঠেকাতে। সাথে আমাকে খুব অপমান করে আগের হেড মিসের বলা আমার চেয়ে ওর জ্ঞান কম, সেই অপমানের জবাব দিতে। ফলে কিছুক্ষন গম্ভির হয়ে বলল, " তুইই বল কি মার্ক্স দেব তোকে?"আমি কিছু বলতে পারি নি। সোনালী আমার আম ভেঙেছে সেই কম্পলেন ও করিনি। তখন ম্যাম বলল, "শেষ সুযোগ দিচ্ছি। আর কিছু তো পরীক্ষা করার সুযোগ নেই। দেখি জুতো পালিশ করতে পারিস কিনা। সোনালীর জুতো চকচকে করে পালিশ করে দিতে পারলে অন্তত পাশ করিয়ে দেব তোকে দয়া করে, যদিও পাশ করার যোগ্যতা নেই তোর!" আমি খুব খুশিই হয়েছিলাম। ম্যামের সামনে রুমাল, একটা কাপড় আর বোতলের জল ইউজ করে সোনালীর সাদা স্নিকার পালিশ করার পরীক্ষা দিলাম। কালো কুশ্রী আমি ফর্শা সুন্দরী সোনালীর জুতো পালিশ করে দেব সে আমার বানানো জিনিস লাথি মেরে ভেঙে দেওয়ার পরে এর মধ্যে আমি কোন সমস্যা দেখি নি। এমনকি লাথি মেরে আমার বানানো আম ভাঙার কাদা জুতোর তলা থেকে আমার গালেও ঘসেছিল সোনালী কয়েকবার। সোনালীর মাসি শিখা ম্যাডাম কিছু বলেনি। সেদিন সেই এক্সাম দিয়ে জাস্ট পাশ করিয়েছিল আমাকে। আর তারপরে সোনালীকে অনেক কষ্টে ১স্ট করিয়ে দিয়ে নিজের ইগো বাঁচায়। এরপরে ওই আগের হেড মিস, যে তখন রিটায়ার টিচার বলে কোন ক্ষমতা ছিল না.. তার সামনে আমাকে সোনালীর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে স্বীকার করায় সোনালী আমার চেয়ে অনেক ভাল স্টুডেন্ট। এই শুরু। এরপরে ক্লাস ৩ এর শেষ ও ৪ জুড়ে আরও অনেক বেশি কিছু ঘটে। সোনালী সহ বাকি সব মেয়েদের কাছে ব্যাপারটা খুব স্বাভাবিক আর মজার হয়ে যায়। কিন্তু ছেলেরা এবার ভিশন রেগে ওঠে। কিন্তু আমি আর গোপাল বলে দুজন ছেলের না। শিখা ম্যামকে আর ম্যাম যা করাচ্ছিল সেটা আমার খুবই ভাল লাগত। এরকম নাহলে আমি এত সাবমিসিভ হতাম না। এমনকি আমার নিজের ২ বছরের বড় দিদি ক্লাসে ১স্ট ছিল, ওর ক্লাসের ছেলেদের মারত ম্যামের কথায়.. ম্যাম ছেলেদের খারাপ, মেয়েদের ভাল দিক তুলে ধরত এর ফলে দিদিও বেশি ডমিনেন্ট হয়ে যায়। ম্যাম এগুলো করত যাতে সবাই ভাবে নিজের বোনঝির জন্য সে স্পেশাল কিছু করছে না। আশ্চর্য, এই ম্যাম আমাকে এত ভাবে মার খাওয়াত, ফেল করাতে চাইত.. তাও আমার তাকে ভিশন ভাল লাগত। আর ওই আগের হেড মিসকে ভাল লাগত না সে আমাকে অত স্নেহ করাতেও! ওই ম্যামের এই আচরনে আমি আর গোপাল নামে একটা ছেলে ছাড়া আমাদের ক্লাসের বাকি সবাই বিদ্রোহ করে বসে! সেই বিদ্রোহ কড়া হাতে দমন করায় ম্যাম!! একজন ছেলের প্যারেন্টস এসেছিল। তাকে ম্যাম উল্টে বোঝাল সব তার ছেলের দোষ! আশ্চর্য, শিখা ম্যাম সব কন্ট্রোলে আসার পরে আর সোনালী ১স্ট হওয়ার পরেও আমার উপরে সোনালীর অত্যাচার চালিয়ে গেল। ক্লাস ৪ এর শুরুতে একদিন সোনালী আমাকে আর গোপাল কে দিয়ে বেঞ্চ ভাঙার নাটক করাল। মানে ছেলেদের বসার বেঞ্চ চেঞ্জ করে পাশের বাতিল ঘর থেকে ভাঙা বেঞ্চ এনে সেখানে রেখে দাবী করল এটা ছেলেরা ভেঙেছে। শিখা ম্যাম প্রত্যেকটা ছেলেকে আদেশ করল হয় বেঞ্চের টাকা দিতে হবে নাহয় মেঝেতে বসতে হবে। আমি বেঞ্চ ভাঙিনি, ম্যাম মিথ্যা বলছে একথা সে যুগের কোন ছেলের বাপ মা বিশ্বাস করত না। কেউ তাই একথা বলতেও যায় নি। শুধু আর ছেলেরা কেউ স্কুলে আসত না, আমি আর গোপাল ছাড়া। সুজয় বলে একজন বলেছিল। তার মাকে শিখাদি ভাল করে বুঝিয়ে দিল ছেলেরাই ভেঙেছে। ক্লাসের ১স্ট বয় আমাকে দিয়ে মিথ্যা সাক্ষীও দেওয়াল। ব্যাস, তার মা তাকে উল্টে দুই থাপ্পর দিল, আমার বিশ্বাস ঘাতকতার ফল!! এরপরে ম্যাম বোঝাল সুজয় খুব বাঁদর, ওর বোনকে দিয়ে ওকে মার খাওয়াবেন! অন্য ছেলেরা স্কুলে না এলেও সুজয়ের মা ওকে জোর করে দিয়ে যেত ওর ছোট বোনের সাথে। ওর আগে মেল ইগো ছিল খুব। কিন্তু ওই একটা বছরের জোর জবরদস্তিতে সেটা কমে ও অনেক সাবমিসিভ হয়ে যায়। বাকি ৭-৮ জন ছেলে অবশ্য এক্সাম ছাড়া আর আসেনি। আমাদের ৩ ছেলেকে ম্যাম মেঝেতে বসাত। মেয়েরা বসত বেঞ্চে। ক্লাস ফোরের বাকি গোটা বছর টা। অন্য কোন ব্যাচের ছেলেদের উপর ম্যাম এরকম কিছুই করেনি। প্রতাপ ওর ফিমেল ইগোয় আঘাত করার জন্য হয়ত!! বা হয়ত নিজের বোনঝিকে দিয়ে বাকি ৩ ছেলেকে ডমিনেট করিয়ে নিজের সুপিরিওর স্যাডিস্ট কোন ডিজায়ার পুরনের জন্য! এরপর এমন একদিন যায় নি যেদিন সোনালী বা অন্য কোন মেয়ের কাছে মার খাই নি আমরা। সোনালী সহ অন্য মেয়ের পায়ের কাছ ঘেঁসে মেঝেতে বসতাম। সোনালী ইচ্ছা হলে ওর জুতো শুদ্ধু পা আমার ঘাড়ে এমনকি মাথায় তুলে দিত। শিখাদির সামনেও। কোনদিন কিছু বলেনি শিখাদি। এই সবের ফলে আরও অত্যাধিক সাবমিসিভ হয়ে পরেছি আমি। আর এগুলো আমার এত নর্মাল লাগে আরো। আজকের যুগে মিডিয়া জানলে হয়ত চাইল্ড এবিউজ বলে তেড়ে আসবে!! কিন্তু আমার মনে হয়, শিখাদি যা করেছিল খুবই ভাল করেছিল। এমনকি পরের দিকের বাড়াবাড়ি টাও ভাল ছিল। আমাদের ক্লাসের প্রতাপ, সুজয় সহ ওই ছেলে গুলো খুব খারাপ ছিল। সুজয় পরে এদিক থেকে চেঞ্জ হয়ে অনেক সাবমিসিভ হয়ে গেল। পরিস্থিতির জন্য। ওর ঘটনা টার জন্যই আমার আরও মনে হয় কম বয়সে ছেলেদের উপর মেয়েদের ডমিনেট করতে দেওয়া ভাল। এরপরে গোটা ক্লাস ৪ এ ম্যাম আমাদের ৩ ছেলের উপর বাকি মেয়েদের ডমিনেট করতে দিয়ে মজা নিত। আমাকে ইচ্ছা করে উচু ক্লাসের পড়া ধরত।না পারলেই সোনালী বা অন্য কোন মেয়েকে বলত মারতে। পরের দিকে তো সোনালি নিচু হয়ে চড় মারার ঝামেলাও করত না। আমাকে ঘুরে ওর দিকে ফিরতে বলে লাথি মারত সোজা আমার মুখে। জুতো পরা পায়েই। কতবার যে মেরেছে! গোটা ক্লাসের সামনে ওইভাবে জুতো পরে মুখে লাথি মারা.. আজকের যুগে ভাবাই যায় না। আমার সত্যিই খুব ভাল লাগত। এমনকি অন্য আরো অনেক মেয়েও মেরেছে। আর ওই দেখে দেখে সুজয় ও মেয়েদের প্রতি অনেক সাবমিসিভ হয়ে গেছিল। কিন্তু এটা মোটেই এবিউজ না।এটা আমার কাছে তখন খুব নর্মাল ব্যাপার হয়ে গিয়েছিল আর যা খুশি হুকুম তো ছিলই। এমনকি প্রথম দিকে সুজয়ের উপর জোর করে করেছিল। কিন্তু পরে ও শুধরে গেছিল। ওর ভালই হয় শেষে। আমার ক্ষেত্রে ফল হয়েছিল সোনালীর নাম শুনলে এখনো আমার মনে ভক্তি জাগে, as if she is a goddess!! সোনালী ২..... এরপরে আমাকে স্কুলে এইভাবে ডমিনেট করাটা সোনালীর কাছে জলভাত হয়ে গেল। ক্লাসে রোজ ২০-২৫ টা মেয়ে আসত, ছেলে বলতে শুধু আমরা ৩ জন। আমি, সুজয়, আর গোপাল। গোপাল ছেলেটা অনাথ, ওর পিসির বাড়িতে থাকত। ছোট থেকেই পিসির বাড়িতে চাকরের মত ফাই ফরমাশ খাটত, আর পিসির মেয়ে প্রিয়াংকার কথায় উঠত বসত। প্রিয়াংকা আমাদের সাথেই এক ক্লাসে পড়ত। গোপাল স্কুলে ক্লাস ১ থেকেই প্রিয়াংকার চাকরের মত কাজ করত, ওর কথায় উঠত বসত। সামান্য কারনে প্রিয়াংকা ওকে মারত। ক্লাস 1-2 এ তখনো আমি ক্লাসের কোন মেয়ের প্রতি সাবমিসিভ হয়ে উঠিনি, তবে গোপালের প্রিয়াংকার প্রতি সাবমিসিভনেস দেখে আমার খুব ভাল লাগত। বাকি দলবদ্ধ মেল ইগোয় ভরা ছেলেদের আমি যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলতে চাইতাম। আর গোপালের সাথে কথা বলে ওর সাবমিসিভ লাইফ সম্পর্কে জানার চেষ্টা করতাম । যত জানতাম, তত ভাল লাগত। আমাকে আর গোপালকে দিয়ে ছেলেদের বেঞ্চ ভাঙিয়ে ছেলেদের পানিশমেন্ট দেওয়ার পরদিন থেকেই আমি মেঝেতে বসে ক্লাস করতে লাগলাম। দুই একদিন পর থেকেই সোনালী ইচ্ছা করে আমার ঠিক পিছনে রাখা ক্লাসের ১ স্ট বেঞ্চের হাই বেঞ্চটায় বসতে লাগল ওর জুতো পরা পা দুটো আমার কাঁধে রেখে। আমাদের প্রথম দুটো ক্লাস শিখা ম্যাম নিত, সেই দুটো ক্লাসে ম্যামের সামনেই সোনালী আমার কাঁধে জুতো পরা পা রেখে বসতে লাগল। ম্যাম বাধা দেওয়া তো দূর,,প্রত্যক্ষ ভাবে সোনালীর এই কাজকে সমর্থন করতে লাগল। ম্যাম আমাকে উঁচু ক্লাসের কঠিন পড়া ধরত ইচ্ছা করে। আমি পারতাম না, আর ম্যামের কথায় সোনালী একটু নিচু হয়ে আমার দুই গালে একের পর এক থাপ্পর মারত। দুই পিরিয়ডে গালে অন্তত ৩০ টা থাপ্পর খেতামই। ৩-৪ দিন পর সোনালী একদিন আমার মাথার পিছনে লাথি মেরে অর্ডার করল ওর পা টিপে দিতে। আমি সেটাও বাধ্য ছেলের মত মেনে নিলাম। আসলে আমার যে কি আনন্দ হত এইভাবে সোনালী সবার সামনে আমাকে স্লেভের মত ট্রিট করত বলে সেটা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব না। ক্লাসের বাকি দুই ছেলে সহ প্রতিটা মেয়ে দেখত আমার সাথে সোনালীর স্লেভের মত ব্যাবহার। অন্য মেয়েরাও এতে মজা পেত। প্রথম সপ্তাহ দুই শিখা ম্যামের ক্লাসের পর সোনালী উঠে বসার বেঞ্চে চলে যেত। টিফিন টাইম বা অফ পিরিয়ডে আমাকে অর্ডার আর টর্চার করত, অন্য ম্যামের সামনে পা দিয়ে পিঠে খোঁচা মারার বেশি কিছু করত না। কিন্তু বাকি ম্যামেরা সব বিষয়ে এত ডোন্ট কেয়ার ছিল যে কিছু দিনের মধ্যে এই রুটিন বদলে গেল। শিখা ম্যামের ক্লাস শেষ হতে সোনালী সোজা গিয়ে লাস্ট বেঞ্চে বসত আর আমাকে অর্ডার করত ওর পায়ের তলায় শুতে। ক্লাসের সবার সামনে আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে অর্ডার করত "পা টেপ।" আমি পা টিপে দিতাম। ক্লাসের সবার সামনে আমার মুখের উপরে রাখা সোনালীর জুতো পরা পা। সোনালী জুতোর তলা আমার মুখে ঘসত, লাথি মারত মাঝে মাঝে। আর যত ও এইসব করত ওর প্রতি আমার ভক্তিও পাল্লা দিয়ে বাড়ত। আমি একটানা পা টিপে যেতাম সোনালীর। মাঝে মাঝে অবশ্য আমার বুকে বা পেটে জুতো পরা পা রেখে বসা অদিতি বা অন্য কোন মেয়ের পাও টিপে দিতাম। অদিতি স্কুলে হয় সাদা কেডস নয় কালো মেরিজেন জুতো পরে আসত। কিন্তু সোনালীর অনেক জোড়া স্কুল জুতো ছিল। সপ্তাহে ৬ দিন ৬ রকম জুতো পরত প্রায়ই, সাদা কেডস থেকে সাদা স্নিকার , হলুদ স্নিকার, পিংক স্নিকার বা কালো মেরিজেন জুতো, রোজই ওর পায়ে নতুন জুতো দেখতে পেতাম। এইভাবে রোজ এতক্ষন ওর জুতো পরা পা আমার মুখের উপর রেখে বসে ও পা টেপাত যে সে কথা আজও স্পষ্ট মনে আছে। যেসব ম্যাম তখন ক্লাস নিত তারা কেউ আমাদের লক্ষ করত কিনা নিশ্চিত নই। এইভাবে এতক্ষন মুখের উপর কেউ জুতো পরা পা রেখে বসে থাকলে খুবই যন্ত্রনা হয়। কিন্তু সোনালীর প্রতি আমার এত প্রবল ভক্তি গড়ে উঠেছিল যে সে যন্ত্রনাকে আমার আশির্বাদ মনে হত, একরকম এঞ্জয়ই করতাম বলা যায়। শুধু মুখে পা রাখা কেন, ওর আমার মুখে জুতো পরা পায়ে জোরে জোরে লাথি মারাও হাসিমুখে সহ্য করতাম। শারিরীক কষ্ট হত বটে, কিন্তু মানসিক আনন্দ তার বহুগুন বেশি ছিল। স্কুলে গিয়ে আমাদের ৩ ছেলের প্রথম কাজ ছিল ক্লাস রুমের মেঝে ঝাঁট দেওয়া। আমরা মেঝে ঝাট দিতাম আর মেয়েরা ইচ্ছা করে জুতোয় কাদা লাগিয়ে এনে ঘরের মেঝে কাদা করত। আমরা কিছুমাত্র না বলে আবার ঝাঁট দিতাম। মেয়েরা মজা পেত। এছাড়া মেয়েদের টুকটাক যেকোন কাজ আমাদের ছেলেদের অর্ডার দিয়েই করাত। আর সপ্তাহ খানেক যেতে না যেতেই আমার উপরে সোনালী সহ অন্য মেয়েদের অত্যাচার এক্সট্রিমে পৌছাল। তখন ক্লাস ৪ এ ক্লাস শুরুর সবে একমাস হয়েছে। আমি কঠিন পড়া না পারলেই শিখা ম্যাম সোনালীকে বলত আমাকে মারতে। সোনালী আর নিচু হয়ে আমাকে চড় মারার চাপ নিত না। আমাকে ঘুরে ওর দিকে ফিরতে বলত, আর আমি ফিরলেই ও ওর জুতো পরা পা দিয়ে আমার মুখে লাথি মারতে শুরু করত সারা ক্লাসের সামনে। অন্তত ৭-৮ টা লাথি না মেরে ও থামত না। গোপাল আর সুজয়ও অন্য মেয়েদের কাছে প্রায় একই পানিশমেন্ট পেতে লাগল। মুখে লাথি মেরে পানিশমেন্ট শুরুর 3 দিন পরই শিখাদি মেয়েদের বলে দিল তাদের ইচ্ছা হলেই যেকোন কারনে বা কারন ছাড়াই মেয়েরা ছেলেদের পানিশমেন্ট দিতে পারে। কম বয়সে এরকম পানিশমেন্ট না পেলে ছেলেরা বিগড়ে যায়! ব্যাস, আর কি! আমরা ৩ জন ছেলে ক্লাসের মেয়েদের প্রায় ক্রীতদাস হয়ে গেলাম। ক্লাস চলাকালীন তো মেয়েদের চড় লাথি খেতাম, জুতোর নিচে থাকতামই, অন্য সময়েও ছাড় ছিল না। সোনালী বেছে বেছে এমন খেলা বের করত যাতে ওরা ছেলেদের ডমিনেট করতে পারে। যেমন চোর পুলিশ। আমাদের ছেলেদের চোর সাজিয়ে ওরা লক আপে ধরে আনত খেলায় । তারপরে চড়, লাথি, বেত, স্কেল বেল্টের বারি কিছুই বাকি থাকত না। কোন দিন ওরা রাজকন্যা সাজত আর ছেলেরা চাকর বা দাস হয়ে ওদের ফাই ফরমাশ খাটত। এমনকি কুমির ডাঙার মত আপাত নিরীহ খেলার মাধ্যমেও আমাদের ডমিনেট করার উপায় বার করেছিল সোনালী। খেলায় ডাঙা হিসাবে ব্যবহৃত হত আমাদের ৩ জন ছেলের ব্যাগ, বই-খাতা সহ আমাদের দেহ। এমনকি আমাদের টিফিন বক্স খুলে রুটি মেঝেতে ফেলে সেটাকেও ওরা ডাঙা বানাত। তারপর আমাদের বই, ব্যাগ, পেট, বুক, মুখ সহ খাবার রুটি পর্যন্ত জুতোর তলায় মাড়াত মেয়েরা। ওদের খেলা দেখে মনে হত আদৌ কুমিরের শিকার ধরায় ওদের উতসাহ নেই। বরং ওই খেলার অজুহাতে আমাদের মুখ বুক সহ যাবতীয় জিনিস ওরা জুতোর তলায় মাড়াতে বেশি পছন্দ করত, এতে মজা পেত। খেলার পরে প্রায় সব মেয়ের জুতোর তলায় মাড়ানো রুটি আমাদের ৩ জন ছেলেকেই খেতে হত। এই খেলা শুরুর আগে ক্লাসের 5-6 টা মেয়ে সরাসরি ডমিনেট করত আমাদের। কিন্তু এই খেলাটার মাধ্যমে ক্লাসের বেশিরভাগ মেয়েদের দিয়েই আমাদের ছেলেদের ডমিনেট করিয়েছিল সোনালী। আর এরপর থেকে স্কুল শুরু ও ছুটির পর সহ সারাদিনে অনেকবার ক্লাসের অনেক মেয়েই আমাদের মুখটাকে পাপশের মত ইউজ করত। আমাদের মাটিতে শুইয়ে দিয়ে বুকের উপর উঠে দাঁড়িয়ে দুই জুতোর তলা একে একে আমাদের মুখে ঘসে মুছত ওরা। ক্রমে এই রুটিন আমাদের সবার কাছেই বেশ স্বাভাবিক হয়ে গেল। ক্লাস ৪ এর হাফ ইয়ারলি এক্সাম দিতে বাকি ছেলেরা কেউ আসে নি আমরা ৩ জন ছাড়া। এবার শিখা ম্যাম আরো চমতকার কর্ম আর শারীরশিক্ষা পরীক্ষা নিলেন! শারীরশিক্ষায় মেয়েদের ৩০ সেকেন্ডে কতটা দৌড়াতে পারে পরীক্ষা হল। ছেলেদের ক্ষেত্রে হল অদ্ভুত এক পরীক্ষা। তাদের ৪ হাত পায়ে ঘোড়া হতে বলা হল, আর একজন মেয়েকে তার পিঠে উঠতে বলা হল ঘোড়সওয়ারের মত। এরপরে টেস্ট হল ৩০ সেকেন্ডে সে কতটা দৌড়ায়! অবশ্যই মেয়েদের সাধারন দৌড়ের চেয়ে ছেলেরা ঘোড়া হয়ে অনেক কম দৌড়াল। ফলে, ছেলেদের মেয়েদের সাথে কম্পেয়ার করে অনেক গাল দিয়ে শিখা ম্যাম ৩ জন ছেলেকেই ফেল করাল! আর কর্মশিক্ষায় মেয়েদের গ্রিটিংস কার্ড বানাতে হল। আর ছেলেদের বলা হল মেয়েদের জুতো পালিশ করতে এটাই তাদের টেস্ট, যেমনটা আমাকে করেছিল ক্লাস 3 এ। তবে পার্থক্য, এবার ৩ জন ছেলেকেই এই পরীক্ষা দিতে হবে, আর সব মেয়ের জুতোই পালিশ করতে হবে। মনে আছে, অন্তত ১০ জন মেয়ে ম্যামের সামনেই তাদের জুতোর ময়লা আমার মাথায় আর মুখে মুছেছিল। ক্লাস ৪ এর শেষ অব্ধি আমাদের জীবন এইভাবেই কেটেছিল। আর এরফল, সোনালী সহ সম্পুর্ন নারীজাতির প্রতি আমার তীব্র ভক্তির জন্ম। প্রাইমারি স্কুল শেষের পর হাইস্কুলে উঠলে এই চমতকার দিন গুলোর সমাপ্তি ঘটে। ক্রমে সোনালী সহ ক্লাসের বাকি মেয়েদের প্রতি আমার যে ভক্তি ছিল তার বহিঃপ্রকাশ মুলত নিজের দিদির প্রতি বেরিয়ে আসতে থাকে। মেয়েদের প্রতি সাবমিসিভনেসের টেন্ডেন্সি আমার জন্ম থেকেই ছিল। কিন্তু সেটার প্রকোপ এত মারাত্মক হয়েছে মুলত খুব কম বয়স থেকে মেয়েদের হাতে এক্সট্রিম ডমিনেটেড হতে পারার ফলে। আর মেয়েরা ঠিক কি কি ভাবে ডমিনেট করলে বেশি ভাল লাগে সেটা তো ১০০% ই এই অভিজ্ঞতার সাথে যুক্ত। তখন মেয়েরা আমাকে যেভাবে ডমিনেট করত সেগুলোর সাথে অত্যধিক ভাল লাগা যুক্ত হয়েছে। যেমন মেয়েদের আমাকে চড়, লাথি মারা, চাকরের মত হুকুম করিয়ে কাজ করানো। আর যেগুলো মেয়েটিকে উচ্চ আসনে বসায় সেই সিম্বল গুলোও সেই কারনে ভাল লাগে, যেমন মেয়েদের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রকাশ্যে প্রনাম। প্রচলিত মত অনুযায়ী দেহের সবচেয়ে দামী অংশ মুখ আর মাথা কারন তার স্থান সবচেয়ে উপরে। আর সবচেয়ে কম দামী অঙ্গ পা, তা সবচেয়ে নিচে থাকে বলে। তাই কোন মেয়ে যখন তার সেই পায়ে পরা জুতোর তলার ময়লা একটা ছেলের মুখে মোছে তখন এর চেয়ে বড় প্রতীক আর কিছু হয় না যে মেয়েটার স্থান কত উঁচুতে, আর ছেলেটার স্থান তার কত নিচে! সেই রকম মুখে জুতো পরা পায়ে খুব জোরে লাথি মারা, বা জিভে জুতোর তলা মোছা এগুলো একটা মেয়ে যখন একটা ছেলের সাথে করে তখন পরিস্কার হয়ে যায় মেয়েটি তার প্রভু স্থানীয় বা আরাধ্যা দেবী! আর পা টিপে দেওয়া হল সেই দেবী বা প্রভুকে সেবা করতে পারার সৌভাগ্য! মেয়েদের স্লেভ বা চাকরের মত তাদের কথায় ওঠা বসাই আমাদের মত সাবমিসিভ ছেলেদের একমাত্র লক্ষ্য। তবে এইসব কারনে চড় লাথি খাওয়া বা পাপোষের মত ব্যবহৃত হতে পারা আমাদের ভক্তি আরও বাড়িয়ে মনে প্রবল স্বর্গীয় খুশির জন্ম দেয়।

Tuesday 1 November 2022

লিজা ও লুজার...

সেটা ২০১৫ সাল। মে মাসের ৩ তারিখ। ভিশন গরম পরেছিল সেবার। আমি সকালে উঠেই এসির দোকানে গিয়েছিলাম । আগের দিনই আমাদের বাড়ির দুটো ঘরে এসি বসানো হয়েছিল। বোনের ঘরে আর খাওয়ার ঘরে। বোন আমাদের বাইরে থাকা বাবাকে চাপ দিয়ে এটা আদায় করেছে। আমার ইন্ট্রোভার্ট মুখ দিয়ে কোন কথা বেরোয়না। ফলে কিছুই চাইতে পারি না। তাই আমার ভাগ্যে কিছুই জোটেনি। শুধু দোকানে ছুটে এসি কিনে লাগানোর ব্যাবস্থা করা ছাড়া। পেমেন্টের যেই সমস্যা হয়েছিল সেটা মিটিয়ে স্নান শেষ করতেই দুপুর আড়াইটে বেজে গেল প্রায়। খাওয়ার ঘরে যেতে মা বলল - "বোনকে ডেকে আন।" আমি একতলার খাবার ঘর থেকে উপরে বোনের ঘরে গেলাম। ওর ঘরে এসি চলছে। ফলে স্বভাবতই ঘর ভিতর থেকে লক করা। আমি দরজা নক করে ওকে খেতে ডেকে নিচে চলে এলাম। খাওয়ার টেবিলে সবে বসেছি তখন বোন এসে ঘরে ঢুকল। " এই লুজার, এই ঘর থেকে বেরো। আমার মায়ের সাথে প্রাইভেট কথা আছে। " - আমার ১৫ বছর বয়সী ছোট বোন লিজা ঘরে ঢুকেই আমাকে বলল। বোন অধিকাংশ সময়ে আমার সাথে এই টোনেই কথা বলে। আমি বাধাও দিই না। ওকে ওনকারেজও করি না। ওর এই টোন স্রেফ ইগনোর করে চলি। আজকেও তাই করলাম। খালি পেটে ঘর থেকে বেরিয়ে গেলাম। কিন্তু নিজের কৌতুহল দমাতে পারলাম না। ঘরের বাইরে দেওয়ালে কান পাতলাম। আমার মা আদতে চট্টগ্রামের মেয়ে। আমার বোন আর মা অনেক সময়েই সেই ভাষায় অতি দ্রুত কথা বলে। আমি তার অর্ধেক মানেই বুঝতে পারি না। আজ খেতে খেতে বোন আর মা কি কথা বলছিল, দেওয়ালের বাইরে থেকে তার ৮০% ই বুঝতে পারলাম না। যেটুকু বুঝলাম তা হল আজ রাতে লিজা, ওর বান্ধবী জিয়া আর আমার ক্লাসমেট শতানিক ওর নতুন এসি লাগানো ঘরে সারারাত পার্টি করবে। রিলেশান, পিল, প্রিকর্শান ইত্যাদি কিছু শব্দ কথার মাঝে কানে এল আমার। আমার মেরুদন্ড দিয়ে ঠান্ডা স্রোত বয়ে গেল শুনে। কি প্রশংগে সেগুলো বলল সেটা অবশ্য পুরো বাক্য বুঝতে না পারায় বুঝতে পারলাম না। ওদের খাওয়া শেষ হতে বোন হাত ধুয়ে উপরে চলে গেল। আমি খেয়ে নিলাম। তারপরে দুপুরে সামান্য ঘুমিয়ে বিকালে মাসের বাজার করতে দোকানে গেলাম। বাজার সেরে ঘরে ঢুকতে গিয়ে দেখি বারান্দায় দু জোড়া স্নিকার খোলা। একটা সাদা, একটা পিংক। বুঝলাম শতানিক আর জিয়া এসে গেছে পার্টি করতে। আমি সন্ধ্যা বেলায় আর উপরে নিজের রুমে গেলাম না। নিচের গেস্ট রুমে কাটিয়ে দিলাম। রাত ১০ টা বাজতে মা আমাকে ডেকে বলল বোনেদের খাবার ট্রে তে সাজিয়ে উপরে দিয়ে আসতে। আমি তাই করলাম। উপরে গিয়ে বোনের দরজায় নক করলাম। ঘরে হাই ভলিউম মিউজিক চলছিল। অনেক বার নক করার পরে বোন দরজা খুলল। আমি ঘরে ঢুকতে বোন বলল, " টেবিলে সব সাজিয়ে রাখ লুজার।" সবার সামনে আমাকে সব সময় লুজার নামে ডাকাটা কি খুব প্রয়োজনের? আমার খারাপ লাগে, স্ট্রেস হয়। তবু আমি ইগনোর করি। যেন ওর নাম যেমন লিজা, আমার নাম তেমন লুজার! এর আর কোন মানে নেই!! আমি টেবিলে খাবার সাজিয়ে বেরিয়ে আসতেই বোন দরজা লক করে দিল। ওর বান্ধবী জিয়া এই পুরো সময়ে বসেছিল শতানিকের কোলে !! নিচে নেমে আমি খাওয়া সেরে গেস্ট রুমেই শুয়ে পরলাম আমি, রাত সাড়ে দশটায়। মা কাল থেকে খাবার ঘরে পাতা সিংগল খাটে শুচ্ছে, এসিতে শোবে বলে। আমি শুওয়াম বটে,,কিন্তু ঘুম এল না। অদ্ভুত হিউমিলিএটিং ফিল হচ্ছিল আজ। নিজের ও নিজের পরিবার সম্পর্কে বিভিন্ন কথা মনে পরছিল। আমার বাবার সাথে আমার অদ্ভুত মিল। আমার বাবার গায়ের রঙ কালো, দেখতে খারাপের দিকে। স্বভাবে খুব ইন্ট্রোভার্ট, কথা চিরকাল খুব কম বলে। বাবা পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। এখন দিল্লিতে কর্মরত। আমার চেহারা তো বটেই, সব স্বভাবই বাবার মত। আমি আগের বছর HS পরীক্ষা পাশ করে এবছর আবার জয়েন্ট এক্সাম দিয়েছি। আশা করছি বাবার মতই আমারও সৌভাগ্য হবে যাদবপুর থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং করার। আমার আর বাবার যেমন অদ্ভুত মিল, ঠিক তেমনই অদ্ভুত মিল মা আর বোনের। দুজনের গায়ের রঙ ফর্শার দিকে, বোনের মুখ যেন ২৫ বছর আগের অবিকল মায়ের মুখের মতন। দুজনেই পড়াশোনায় তত ভাল নয়। তবে ভিশন শোসাল আর এক্সট্রোভার্ট। মা তার মেয়ের মধ্যে কম বয়সের নিজেকে দেখতে পায় বলেই হয়ত আমার থেকে বোনকে এত বেশি ভালবাসে। তবু, আমার মধ্যে একটা অদ্ভুত সন্দেহ কাজ করছে গত দুই বছর ধরে। সেটা মা আর অভি মামাকে ঘিরে। অভি মামা মায়ের পিসতুতো দাদা। সে এলে মা আর সে রাতে এক ঘরে শোয়। আমি জানি এভাবে ভাবা উচিত না। ভাই বোন এক ঘরে শুলেই খারাপ কোন মানে করাটা আরো খারাপ চিন্তা। সে তো দোতলা হওয়ার আগে আমার আর বোনের খাট ও এক ঘরেই ছিল। তাতে কি এসে যায়? কেন জানি না, তবু এই চিন্তা দূর হয় না। মনে হয় হয়ত অভি মামা মায়ের দাদাই নয়। সেক্স পার্টনার। মা মিথ্যা বলেছে। বোন সেই সুন্দর চেহারার সেক্স পার্টনারের সন্তান বলে বেশ সুন্দরী। আর আমি বাবার সন্তান বলে কালো কুশ্রী। আর সে কারনেই মা নিজের ভালবাসা পরকীয়া প্রেমিকের সন্তান বোনকে এত ভালবাসে। আর কুশ্রী মুখচোরা স্বামীর সন্তান আমাকে ঘৃণা করে! কিংবা হয়ত অভি মামা মায়ের তুতো দাদা আর তার সাথেই মায়ের অন্য রকম সম্পর্ক আছে!! আমি নিজেও জানি এইসব চিন্তা পাপ। এবং অযোক্তিকও। আমি পুরো বাবার মত চেহারা ও স্বভাব পেতে পারলে বোনও পুরো মায়ের মত চেহারা ও স্বভাব পেতেই পারে। তবু কেন যে এরকম চিন্তা আসে আমি জানি না। হয়ত নিজের খারাপ চেহারা আর lack of social skill থেকে জন্মানো হিনম্মন্যতা থেকে। একই রকম চিন্তা আসে বোন, জিয়া আর শতানিককে নিয়েও। ওরা তিন জন সারারাত বন্ধ করে ওইসব করবে না তো? আজ বোন যে মায়ের সাথে কথা বলার সময়ে রিলেশান, পিল, প্রিকর্শান এই শব্দ গুলো শুনছিলাম! তবে কি ওদের মধ্যে ওপেন রিলেশান?? আমি জানি, এই চিন্তারও শক্ত কোন ভিত্তি নেই। হয়ত জিয়া আর শতানিক এনগেজড। হয়ত ওদের রিলেশান নিয়েই মা আর বোন বন্ধুর মত কথা বলছিল। রাতে যে ওরা এক ঘরে শোবে সেটা তো আমি দেখিনি। তবু মাথা কেন জানি না খারাপ গুলো ভাবতে থাকে। ওদের সুখের কথা ভাবে। আর সেখান থেকে জাগে হিনম্মন্যতা। আমার ডাক নাম ছিল লালু। বোন খুব বাচ্চা বয়সে আমাকে লাজু বলে ডাকত। ও লিজা,,আমি লাজু। সেই লাজু ক্রমে লুজা হয়ে লুজার হয়ে গেছে। অন্তত গত ৫ বছর ও সবার সামনে আমাকে এই নামেই ডাকে। যেটা আমার হিনম্মন্যতাকে ভিশন বাড়িয়ে তুলত। তারপরেও আমি এমন ভাবে রিএক্ট করতাম যেন এটা আমার নাম মাত্র, শব্দটার অন্য কোন অর্থ নেই! এ ছাড়া বাড়িরও নিজেদের বিভিন্ন কাজ যা দুজনের ভাগ করে করার কথা তা চিরকাল বোন আমার ঘাড়েই চাপিয়ে এসেছে। যেমন কাজের লোক না এলে ওর ঘর ঝাট দিয়ে মোছা। ওর অগোছাল করে রাখা ঘর গোছানো। ওর জুতোর ফিতে বেঁধে দেওয়া। ওয়াশিং মেশিনে বাড়ির সবার জামা কাচা। কাজের লোক না এলে মায়ের সাথে বাসন মাজা। বাজার করা। সব আমিই করতাম কোন রিএকশান না দেখিয়েই। আমার হিনম্মন্যতার আর এক কারন ছিল স্কুল। lack of social skill এর জন্য ক্লাস ৫ এ হাই স্কুলে ওঠার পর থেকেই আমার স্কুলের পরিবেশে মানিয়ে নিতে ভিশন সমস্যা হচ্ছিল। আমি কারো সাথে মিশতে পারতাম না। ফর্শা, সুন্দর চেহারার এক্সট্রোভার্ট জনপ্রিয় ক্লাস মনিটর শতানিক ছিল আমার মায়ের বান্ধবীর ছেলে। সে আমার কালো গায়ের রঙ এর জন্য আমার নাম লালু থেকে বদলে সে কালু করে দিয়েছিল । সেই সাথে ক্লাসে ও খুব বেশি পিছনে লাগত আমার। আমার খুব স্ট্রেস হত। কিন্তু আমি যতটা সম্ভব ইগনোর করার চেষ্টা করতাম এইসব। সত্যি বলতে বোন আর শতানিকের আমাকে অল্প এবিউজ করা নিয়ে আমার একই রকম রিএকশান হত। আমার স্ট্রেস হত,খারাপ লাগত, আবার অল্প ভালও লাগত। আবার এবিউজ কেন ভাল লাগছে এই নিয়ে আলাদা এক রকমের অস্বস্তি হত। ফলে আমি কোন দিন এসব নিয়ে কিছুই ভাবতাম না। ধামা চাপা দিয়ে ইগনোর করতে চাইতাম। আশ্চর্য ব্যাপার হল জিয়ার ক্ষেত্রে কেন জানি না ব্যাপারটা একটু অন্য রকম ছিল। আমার বোনের বান্ধবী জিয়া প্রথম যেদিন আমাদের বাড়িতে আসে তখন আমি ক্লাস ৯ এ পড়ি। আর ওরা ক্লাস ৬ এ। বোন আমার সাথে জিয়ার পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলেছিল, " এটা আমার দাদা লালু। ওর হাবভাব লুজারের মত বলে আমি ওকে লুজার বলেই ডাকি। আর শতাদা ওকে কালু বলে ডাকে। কেন সেটা তো বুঝতেই পারছিস। " অসাধারন সুন্দরী জিয়া আমার এই অপমানে কি এমন মজা পেল জানি না। যেন ভিশন মজা পেয়েছে এমন ভাব করে হো হো করে হাসতে লাগল। তারপর আমার দিকে তাকিয়ে বলল, " আমি তোকে কি নামে ডাকব তাহলে? কালুদা নাকি লুজারদা?" - এরকম ডিরেক্ট এবিউজে আমার মুখ থেকে কোন কথা বেরোল না। আমি মাথা নিচু করে ওর পায়ের দিকে তাকিয়ে দাঁড়িয়ে রইলাম। " দাদা বলার দরকার নেই ওকে। ওর সোসাল নলেজ আমাদের থেকেও কম। ক্লাস ৯ এ পড়ে। কিন্তু কিস কাকে বলে সেটাও হয়ত জানে না। সারাদিন লুজারের মত বই খুলে গতিসুত্র আর পিথগোরাস গাঁতায়!" - বোন ওর বান্ধবীকে বলল। " আমি বরং ওকে আরেকটা নাম দিই। কালু আর লুজার দুটো তেই তো লু আছে। সেই দুটো জুড়ে তুই হলি লুলু।" এই বলে অসাধারন সুন্দরী জিয়া আবার হো হো করে হাসতে লাগল। আমি মাথা নিচু করে ওদের ঘর থেকে বেরিয়ে এলাম। আমার যে কি ভিশন লজ্জা করছিল সেটা বোন বা তার বান্ধবী কোনদিন ধারনাও করতে পারবে না। আর সেদিনই আমি সেই কাজটা প্রথম করেছিলাম। বারান্দায় রাখা অসাধারন সুন্দরী জিয়ার জুতো জোড়া দুই হাতে তুলে নিয়ে চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিয়েছিলাম। সারামুখে ঘসেছিলাম ওর জুতোর তলা। কেন এরকম করছিলাম আমি নিজেও জানতাম না। শুধু বুঝতে পারছিলাম যে অসহ্য স্ট্রেস হচ্ছিল আমার তা এরফলে যেন প্রায় সম্পুর্ন কমে গিয়েছে। নিজের অপমান থেকে আর যেন খারাপ লাগা বা স্ট্রেস কিছুই হচ্ছে না। বরং যেন উলটে সেটা আমার ভাল লাগতে শুরু করেছে! সেই শুরু। এরপর থেকে জিয়া আমাদের বাড়িতে এলেই আমি সুযোগ খুজে ওর জুতো জোড়া চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে তুলতাম। কল্পনা করতাম ও জুতো পরে দাঁড়িয়ে আছে। আর আমি ওকে প্রভু সম্বোধন করে ওর পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে ওর জুতোয় চুম্বন করছি। আমি ওর জুতোয় চুম্বন করতাম। ওর জুতোর তলা নিজের সারা মুখে ঘসতাম। ক্রমে শুরু করলাম ওর জুতোর তলা চাটা। লুকিয়ে লুকিয়ে জিয়ার খুলে রাখা জুতোর উপর তলা সব জিভ দিয়ে চেটে চকচকে পালিশ করে দিতাম। ভয় করত ধরা পরার। এত পরিস্কার জুতাও দেখে জিয়ার সন্দেহ হওয়ার। কিন্তু নিজেকে থামাতে পারতাম না। অন্য কোন মেয়ের জুতো নিয়ে ওই কাজ কখনো করি নি। শুধু পরমা সুন্দরী জিয়ার ক্ষেত্রেই এটা করতাম আমি। আর এক অদ্ভুত আনন্দ পেতাম, ভয়ানক চাপ শুন্য লাগত নিজেকে। যেখানে বোন বহুবার বলার পরেও আমি ওর জুতো পালিশ করে রাখতে রাজি হইনি সেখানে কি করে আমি জিয়ার জুতো জিভ দিয়ে পালিশ করতাম সেটা নিজেই বুঝতে পারতাম না। যদিও বোনের বহু কাজই আমি করে দিতাম তবু কেন জানি না ওর জুতো পালিশ করাতে আমি আপত্তি করতাম। আমার একাংশ যদিও চাইত বোনের সব জুতো যত্ন করে পালিশ করে রাখতে। কিন্তু অস্বস্তিও হত। এর কারন হয়ত জিয়া অসাধারন সুন্দরী বলে। বা বোন আপন বোন হওয়ায় অন্য কোন অস্বস্তি কাজ করত। বা জিয়ার জুতো লুকিয়ে জিভ দিয়ে পালিশ করতাম বলেই হয়ত লজ্জা করত না। কোনটা আসল কারন সেটা আমিও জানি না। সেদিন রাতে এসব ভাবতে ভাবতে ভাল ঘুম হল না। যখন ঘুম ভাংল তখন সবে ভোর হচ্ছে। এক অদ্ভুত টান আমাকে বারান্দার বাইরে টেনে নিয়ে গেল। বারান্দার এক কোনে শতানিক আর জিয়ার স্নিকার জোড়া রাখা। আমি হাটুগেড়ে বসলাম। দুজনের স্নিকারই বেশ ময়লা। তবে জিয়ার স্নিকারে কাদা অনেক বেশিই লেগে। এটা চিরকালই থাকে দেখেছি। নেহাত দরকার না হলে জিয়া হয়ত নিজের জুতো পরিস্কার করেই না। আমি জিয়ার জুতো জোড়া দুই হাতে তুলে নিলাম। প্রবল ভক্তিভরে আমার হৃদয় পরিপুর্ন হয়ে এল সেই পরমা সুন্দরী জিয়ার প্রতি যাকে কাল রাতে আমি আমার ক্লাসমেট শতানিকের কোলে বসে থাকতে দেখেছি! আমি জিয়ার জুতো জোড়ার উপরে ভক্তিভরে চুম্বন করতে লাগলাম। ক্রমে চুম্বন পরিনত হল চাটায়। জুতোর উপর দুটো চকচকে করে আমি জুতোর তলায় নজর দিলাম। শুরু করলাম জুতোর তলায় চুম্বন দিয়ে। তারপর মুখের উপরে জুতোর তলা ঘসতে লাগলাম। শেষ করলাম জুতোর তলা চাটার মধ্যে দিয়ে। তখন জিয়ার জুতোর তলায় হয়ত একটাও ধুলিকনা অবশিস্ট নেই। প্রানে এক অদ্ভুত শান্তি অনুভব করলাম এই কাজ সেরে। আমি উঠতে গিয়ে থমকে গেলাম। শতানিকের নোংরা লাগা জুতোর পাশে খুব বেমানান লাগছে জিয়ার এত চকচকে জুতো। এটা ওদের চোখে পরবে হয়ত। সবচেয়ে ভাল হয় জিয়ার জুতোয় একটু ময়লা লাগিয়ে দিলে। কিন্তু এই পবিত্র জুতো জোড়ায় নিজের হাতে ময়লা লাগাতে ইচ্ছা করল না আমার। আমি বরং কাপড় নিয়ে এসে আবার হাটুগেড়ে বসলাম। ক্লাসমেট শতানিকের জুতো জোড়া কাপড় দিয়ে ঘসে মোটামুটি পালিশ করে দিলাম। নাহ, এবার আর অত বেমানান লাগছে না পাশাপাশি রাখা জুতো জোড়া। আমি শান্তি নিয়ে উঠে মুখ হাত ধুয়ে আবার গিয়ে শুয়ে পরলাম। এবার শুতেই তলিয়ে গেলাম গভীর ঘুমে। ঘুম ভাংল কানে প্রবল ব্যাথা অনুভব করায়। চোখ খুলে দেখি আমার বোন ভিশন জোরে আমার কান ধরে টানছে। আমার বোন আমাকে অল্প ভার্বালি এবিউজ করে,,লুজার বলে ডাকে ঠিকই কিন্তু কোনভাবে ফিজিকালি কখনো আঘাত করে নি। ফলে আমি ভিশন ঘাবড়ে গেলাম। " তোর লজ্জা করে না জানোয়ার? তুই মানুষ নাকি নেড়ি কুকুর? ছি!!" এই বলে আমার বাঁ গালে ভিশন জোরে একটা চড় মারল বোন। বোন কি বলছে,, কেন বলছে তখনো আমার সদ্য ঘুম ভেঙে ওঠা মাথায় কিছু ঢুকছিল না। "উপরে আয়, মা ডাকছে তোকে।"- এই বলে আবার একটা চড় মারল আমাকে বোন। বোনের সাথে উপরে ওঠার আগেই খেয়াল করলাম সকাল সাড়ে ৯ টা বাজে। শতানিক আর জিয়া বাড়ি ফিরে গেছে নিশ্চয়ই এতক্ষনে। উপরে উঠে বোন সরাসরি ওর ঘরে নিয়ে গেল। " দেখ জানোয়ার। নিজের চোখে টিভিতে নিজের কাজ দেখ। কুকুরেও এরকম করতে লজ্জা পাবে। "- ততক্ষনে আমার মাথায় ঢুকতে শুরু করেছে কি দেখতে চলেছি! বোন কম্পিউটার থেকে টিভির মনিটরে আমাদের সিসিটিভি ফুটেজ প্লে করল। ভোরের দৃশ্য। বারান্দার একটা কোন দেখা যাচ্ছে। আমার বুঝতে বাকি রইল না এবার পর্দায় কি আসতে চলেছে। কিন্তু সামনের সিসিটিভির ক্যামেরা তো বাইরের গেটের দিকে থাকে। এটা ঘুরিয়ে কে এইদিকে ফোকাস করল? বোন? নাকি জিয়া? কেন? ওরা কি আগেই কিছু সন্দেহ করেছিল? ক্যামেরায় আমার আগমন ঘটল। টিভির পর্দায় মা আর বোনের সামনেই আমি জিয়ার জুতো জোড়ার সামনে হাটুগেড়ে বসে জুতোয় চুম্বন করতে লেগেছি। "ঠাস - ঠাস - ঠাস - ঠাস!!!!" মায়ের সামনেই আমার দুই গালে ভিশন জোরে চারটে থাপ্পর আছড়ে পরল বোনের। " তুই লুজার সেটা আমি চিরকাল জানি। কিন্তু এটা কি? বোনের বান্ধবীর জুতো তুই জিভ দিয়ে চাটছিস? তুই কি সাইকো?"- বোন কথা শেষ করার আগেই আমার দুই গালে ওর আরো দুটো থাপ্পর আছড়ে পরল। " কেন করছিলি এরকম? আগে কতবার করেছিস? তুই কি সুস্থ মানুষ? ছিঃ!! এই ঘটনা তোর বোনের বন্ধুদের চোখে পরলে কি হত বলত? তোর নাহয় কোন সম্মান নেই। তোর বোনের তো আছে! এটা ওরা দেখলে তোর বোনের পক্ষে কতটা লজ্জার হত তোর কোন ধারনা আছে?" - মায়ের কথা শেষ হবার আগেই আমি ফুঁপিয়ে কাঁদতে শুরু করেছি। কি উত্তর দেব এই কথার? আমার নিজের কাছেই তো কোন উত্তর নেই। " উত্তর দে নেড়িকুত্তা! উত্তর দে!!" - এই বলে বোন আমার দুই গালে পরপর ৭-৮ টা থাপ্পর মারল আবার। আমি উত্তর না দিয়ে মাথা নিচু করে ফুঁপিয়ে কেঁদে চলেছি শুধু। " তুই কোন কথা না বললে আমরা কিন্তু আমাদের মত করে শাস্তি ঘোষনা করব।" - মা বলল। " তোর মাথার সমস্যা আছে তাই তো! তাই যে তোকে অপমান করে কালু লুজার বা লুলু বলে ডাকে তুই তার জুতো চাটিস। তোকে তো আমিও অপমান করি। লুজার বলে ডাকি। তাও তুই আমার জুতো ব্রাশ দিয়ে পালিশ করতে রাজি হোস নি। এখন থেকে তুই ব্রাশ দিয়ে না। ঠিক এইভাবে জিভ দিয়ে চেটে আমার সব চটি জুতো পালিশ করবি। তাও আমার পায়ে পরে থাকা অবস্থায়। ঠিক এইভাবে ভক্তি ভরে আমার জুতোর উপরে চুম্বন করে আমাকে ধন্যবাদ দিবি আমি তোকে চড় বা লাথি মারলে। শুধু আমার জুতোয়। আর শুধু মায়ের সামনে। বাইরের কারো জুতোয় বা বাইরের কারো সামনে এসব করে আমাদের সম্মান ধুলোয় মেশাতে চাইলে ঘাড় ধরে সেদিনই তোকে বাড়ি থেকে বের করে দেব! নে আমার চটির তলা এইভাবে জিভ দিয়ে পালিশ কর দেখি!!" আমি বিনা বাক্য ব্যায়ে সোফায় বসা এতক্ষিনা আমার দুই গালে চড় মেরে চলা ছোট বোনের পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসলাম। তারপর নিজের মাথাটা নামিয়ে দিলাম নিজের বোনের পায়ের উপরে। নিজের মায়ের সামনে ৩ বছরের ছোট বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে শাস্টাঙ্গে প্রনাম করলাম। কি লজ্জা!! জবাবে বোন চটি পরা পা তুলে আমার মাথার উপরে লাথি মেরে বলল, " তোকে আমার চটি চাটতে বলেছি লুজার। প্রনাম করতে না। আমার পায়ের তলায় চিত হয়ে শো।" আমি বিনা প্রতিবাদে তাই করলাম। মায়ের সামনে চিত হয়ে বোনের পায়ের তলায় শুতেই বোন ওর চটি পরা পা দুটো আমার মুখের উপরে তুলে দিল। আমি বোনের ডান চটির তলায় জিভ লাগালাম। ঠিক কুকুরের মতই নিজের আপন ছোট বোনের পায়ে পরা নীল চটির তলা চাটতে লাগলাম আমি। সাথে কেন জানি না পালা করে টিপে দিতে লাগলাম ওর পা দুটো। আরও অদ্ভুত, আমার যতটা খারাপ লাগা কাজ করছিল, তারচেয়ে বেশি ভাল লাগছিল এই অদ্ভুত পজিশানে নিজের স্বার্থপর ছোট বোনের সেবা করতে। " তোমাকে যা বলেছিলাম মা। জিয়া আগে অনেকবার বলেছে যে ও আমাদের বাড়িতে এলেই ওর জুতো পরিস্কার হয়ে যায়। ও খুব কিউরিয়াস ছিল। কিন্তু যেই ছেলে কাপড় আর ব্রাশ দিয়েও নিজের ছোট বোনের জুতো পালিশ করতে রাজি হয় না সে যে জিভ দিয়ে চেটে তার বান্ধবীর জুতো পালিশ করে দেয়, আমি কি করে জানব? আমি তাই ইচ্ছা করেই কাল সিসিটিভির মুখ ঘুরিয়ে রেখেছিলাম। আজ জিয়া বেরনোর আগে বলল ওর আর শতাদার দুজনের জুতোই অনেক পরিস্কার লাগছে কালকের চেয়ে। সেটা শুনেই আমি সিসিটিভির ফুটেজ চেক করলাম ওরা বেরনোর পরেই। আর তারপরে তোমাকে ডাকলাম। ভাব তো ওদের চোখে পরলে কি হত ব্যাপারটা!" " কি আর হত? ও তখন তিন জনের জুতোই একসাথে চাটত!" - এই বলে মা হেসে উঠল। " মা! তুমি এই নিয়েও ইয়ার্কি করছ?" - বোন বলে উঠল। আর সাথে সাথে আমার মুখে একটা লাথি মারল চটি পরা ডান পায়ে। আমি জবাবে বোনের দুই চটির তলায় একবার করে গাঢ় চুম্বন করে আরও বেশি ভক্তিভরে আমার মুখের উপরে রাখা আমার প্রভু বোনের নীল চটি পরা পা দুটো টিপতে লাগলাম আমাদের মায়ের সামনেই!! আমি এইভাবে প্রায় ২০ মিনিট টানা বোনের চটি চেটে গেলাম। বোন অন্তত ১০ টা লাথি মেরেছিল আমার মুখে এর মধ্যে। তারপর আবার আমার মুখে লাথি মেরে বোন বলল, " তোকে ৩০ মিনিট সময় দিলাম ফ্রেশ হতে। এরমধ্যে ফ্রেশ হয়ে মুখ ধুয়ে আমাদের পরে থাকা left over খাবার প্লেট থেকে তুলে খাবি। খাওয়া শেষ হলে আমার সব জুতো নিয়ে ঘরে আসবি। একটা একটা করে আমার পায়ে পরিয়ে সব জুতো জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করবি। যদি একটুও ধুলো লেগে থাকে তাহলে লাথি মেরে তোর নাক আমি ভেঙে দেব লুজার।" বোনের লাথি খেয়ে আর হুমকি শুনে আমি উলটে ওর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ওকে প্রনাম করলাম। তারপর উঠে এলাম। তাড়াতাড়ি ফ্রেশ হয়ে দাঁত মেজে মুখ ধুয়ে খাবার টেবিলে এলাম। বোনেদের ৩ জনের লেফট ওভার ফুড পরে আছে। কোন প্লেটে কে খেয়েছে সেটাও বুঝতে পারলাম না। সামান্যই খাবার পরে আছে। আমি তেমন কিছু না ভেবেই লিজা, জিয়া আর শতানিক ৩ জনের পরে থাকা খাবারই খেয়ে নিলাম। খেতে খেতেই আমার মাথায় ঘুরতে লাগল সকাল থেকে আমার সাথে যা হয়ে চলেছে সেইসব। সত্যি, আমি স্বপ্ন দেখছি না তো? লজ্জা, উত্তেজনা আর ভাললাগার এক অদ্ভুত ককটেল কাজ করছিল আমার মাথায়। কিন্তু খারাপ লাগছিল না একটুও। নিজের বোনের কাছে এই রকম অপমান জনক ব্যাবহার পেয়ে সেটা কি করে আমার ভাল লাগছে সেটা আমাকে অবাক করছিল বরং। কিন্তু মায়ের সামনে বোনের আমার সাথে এই ব্যাবহার, কথায় কথায় চড় আর লাথি মারা আর ওর পায়ের জুতো আমাকে দিয়ে চাটানো আমার খুবই ভাল লাগছিল। তাহলে আমি এতদিন ওর জুতো ব্রাশ দিয়েও পালিশ করে দিতে চাইতাম না কেন? আর কে কে আমার সাথে এরকম করলে আমি খুশি মনে মেনে নেব? যেকোন মেয়ে করলে? নাকি শুধু সুন্দরী মেয়েরা করলে? শতানিকের মত কোন ছেলে করলে কেমন লাগবে? কেন এগুলো ভাল লাগে? কে করলে ভাল লাগে আর কে করলে খারাপ লাগে ? এইসব অজস্র প্রশ্ন মাথার মধ্যে ঘুরে বেরাচ্ছিল তখন। কিন্তু এসবের উত্তর খোঁজার মত সময় আমার হাতে ছিল না তখন। খাওয়া সেরে আমি সিড়ির ঘর থেকে বোনের সব জুতো একে একে উপরে নিয়ে এলাম। মোট ৮ জোড়া জুতো। বেশিরভাগই স্নিকার। আমি উপরে বোনের ঘরে ঢুকে সোফায় বসা বোনের পায়ে মাথা রেখে শাস্টাঙ্গে প্রনাম করলাম ওকে। তারপরে ওর পা থেকে চটি খুলে ওর পায়ে মোজা পরিয়ে দিলাম। তারপর ওর পায়ে এক জোড়া সাদা স্নিকার পরিয়ে দিলাম প্রথমে। পরানো শেষ হতেই বোন সাদা স্নিকার পরা ডান পায়ে আমার নাকের উপরে একটা লাথি মেরে বলল, " এবার জিভ দিয়ে চেটে জুতোর উপর তলা আওব পরিস্কার কর। যেভাবে এতদিন লুকিয়ে জিয়ার জুতোর সাথে করতিস তার চেয়েও বেশি ভক্তি নিয়ে। নাহলে তোর ওই জিভ কেটে নেব আমি বলে দিলাম।" বোন কি সত্যিই একটু রেগে আছে আমি ওর জুতো ব্রাশ দিয়েও পরিস্কার করতাম না , অথচ ওর বান্ধবী জিয়ার জুতো জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করতাম বলে? এটা কি ওর ইগোয় লেগেছে? নাকি পুরোটাই আমাকে এবিউজ করার বাহানা মাত্র? আমি বুঝতে পারলাম না। তবে মুখে ওর লাথি খেয়ে ওর পায়ের উপরে মাথা রেখে ওর জুতোর উপরে নিজের মুখ নাক ঘসতে লাগলাম। তারপরে জিভ বার করে চাটতে লাগলাম নিজের ৩ বছরের ছোট বোন লিজার জুতো। জুতোর উপর দুটো ৫ মিনিট চেটে চকচকে করে দিতে বোন বাঁ পায়ে আমার মাথায় লাথি মেরে বলল এবার ওর জুতোর তলা চাটতে। আমি ওর পায়ের তলায় চিত হয়ে শুয়ে ওর জুতো পরা পা দুটো নিজের মুখের উপরে টেনে নিলাম। মা তখনো উল্টোদিকের সোফাটায় বসে আমাদের দেখছে আর নানারকম মন্তব্য করছে। আমি প্রথমে প্রবল ভক্তিভরে নিজের মুখের উপরে লিজার জুতোর তলা দুটো ঘসলাম। তারপরে জিভ বার করে বোনের জুতোর তলা দুটো একে একে চাটতে লাগলাম। বোনের জুতোর তলায় লেগে থাকা সব ধুলো কাদা ময়লা মায়ের সামনেই চেটে গিলে খেতে কি এক অদ্ভুত ভাল লাগছিল কি বলব! প্রায় ১৫ মিনিট পরে বোন ওর জুতো পরা দুই পায়ে আমার মুখে ৫-৬ টা লাথি মারল পরপর। তারপর বলল, " নে লুজার, এবার অন্য জুতো আমার পায়ে পরিয়ে দিয়ে সেটা জিভ দিয়ে চেটে ক্লিন কর।" আমি পরের অন্তত ২ ঘন্টা বোনের বাকি ৭ জোড়া জুতোও এইভাবে জিভ দিয়ে চেটে আর সারা মুখে ঘসে পরিস্কার করলাম। প্রথমে একটা হলুদ স্নিকার, তারপরে লাল, কালো, পিংক আর শেষে আরেকটা সাদা স্নিকার। এরপরে ওর এক জোড়া কালো স্কুলের মেরি জেন শু। শেষে একটা কিটো। আর তারপরে ঘরে পরার আরো ৩ জোড়া চপ্পল। যার একজোড়া বোনের। অন্য দুই জোড়া আমাদের বাড়িতে এসে জিয়া আর শতানিক পরে। বোন আমাকে দিয়ে নিজের পায়ে পরা জিয়ার সদ্য ব্যাবহার করা চটি চাটাচ্ছে দেখে ভিশন ভাল আর উত্তেজিত লাগছিল আমার। কিন্তু শতানিকের ব্যাবহার করা চটি চাটতে কিরকম ইতস্তত লাগছিল। সেটা দেখে বোন আমার নাকে খুব জোরে একটা লাথি মেরে বলল, " আমার পায়ে যেই জুতো পরা থাকবে সেটাই তুই চাটবি। অন্য কে কবে সেটা পরেছে সেসব তোকে ভাবতে হবে না।" আর মা বলল - " শতার পায়ে পরা চটি চাটতে তোর লজ্জা লাগছে? সকালে তো দিব্বি নিজের ইচ্ছায় ওর জুতো পালিশ করছিলি তুই।" মা কে আমি আর বোঝাতে গেলাম না কেন ওর জুতো পালিশ করেছিলাম। আমি নাকে বোনের লাথি খেয়ে বোনের পায়ে পরা শতানিকের সদ্য ব্যাবহার করা চটি জোড়াও দিব্বি জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে দিলাম। বোন মায়ের পায়ে পরা চটি আমাকে দিয়ে চাটাল না, অথচ জিয়া আর শতানিকের কালকে ব্যাবহার করা চটি কেন চাটাল সেটা আমি বুঝতে পারলাম না। পরের ৩ দিন সকাল থেকে রাত আমার এইভাবেই কাটল। দিনের মধ্যে অন্তত ৮ ঘন্টা আমি বোনের পায়ের তলায় শুয়ে ওর জুতো আর চটির তলা চাটলাম, মুখে ওর লাথি খেয়ে ওর জুতোর তলায় চুম্বন করে ওকে ধন্যবাদ দিলাম। ওর পা টিপে ওর সেবা করলাম। ছোট বোন লিজাকে প্রভু বলে ডাকা আর ওর জুতো চাটা আমার কাছে পূর্ব দিকে সূর্য ওঠার মতই স্বাভাবিক মনে হতে লাগল ক্রমে। ৭ মে জিয়ার জন্মদিন ছিল। বোন বিকালের পরে ওর বাড়িতে পার্টি করতে চলে গেল। ফিরবে পরের দিন সকালে। আমার একদিকে ভিতরটা কিরকম খালি খালি লাগতে লাগল। আর অন্যদিকে ভয় করতে লাগল মা আমাকে একা পেয়ে কি না কি জিজ্ঞাসা করবে এই ভেবে। আমার আশংকা সত্যি হল সন্ধাবেলা। ৬ টা নাগাদ চা করে মা কে দিয়ে চলে আসতে যাব, মা বলল - " বস, তোর সাথে কথা আছে।" আমি চুপচাপ মাথা নিচু করে একটু দূরে মেঝেতে বসে পরলাম। আমার বুক ভয় উত্তেজনা আর লজ্জায় দ্বিগুন বেগে ধুকপুক করতে লাগল। পার্ট ৩... আমি লজ্জা ও ভয়ে মায়ের মুখের দিকে তাকাতে পারছিলাম না। কিন্তু মা যেই কথা বলে কথা শুরু করল তার জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না। " দেখ, যা করেছিস সেটার জন্য লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই। আমরা তাই করি বা আমাদের করতে ভাল লাগে যেই প্রবৃত্তি আমরা নিয়ে জন্মেছি। সেটা সৃস্টিকর্তা বা প্রকৃতি আমাদের দিয়েছে বলেই আমাদের এটা ভাল লাগে। এটা চেপে রাখার চেষ্টা করে শুধু নিজেকে কষ্ট দেওয়া যায়। আর কোন লাভ নেই। বরং আমার কি ভাল লাগে আর কেন ভাল লাগে সেটা বোঝার চেষ্টা করা উচিত। আর কি কি ভাল লাগা ভিতরে সাপ্রেস হয়ে আছে সেটাকে বের করে আনা উচিত। তবেই জীবন সুখের হয়ে উঠবে।" মায়ের কথা শুনে আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম। এরকম কথা মা বলবে আমি কল্পনাও করতে পারি নি। আমি কি বলব বুঝতে না পেরে শুধু মুখ তুলে মায়ের মুখের দিকে চেয়ে রইলাম। " তোর এই জুতো চাটার ইচ্ছা কবে থেকে? আর কেন? কোন ধারনা আছে?" " জানি না মা। ক্লাস ৮ অবধি এরকম কিছু হয়নি। তারপর একদিন..." এই বলে হঠাত একদিন লিজা আর জিয়ার মিলিত ভাবে আমাকে অপমান করার আর আমার তার প্রভাবে হঠাতই জিয়ার জুতো চাটার ইচ্ছার কথা বললাম। কথা বলতে বলতে আমি লক্ষ্য করলাম মা আমার কথা মোবাইলে ভিডিও করে রাখছে। যেমন গত কয়েক দিনে বোনের আমার উপরে করা অনেক অত্যাচারের ঘটনাই মা রেকর্ড করে রেখেছে। " মানে ওদের কাছে অপমানিত হয়ে তোর রাগের বদলে ওদের কাছে সারেন্ডার করার ইচ্ছা হয়েছে। তাই তো?" " হ্যাঁ মা। " আমি বলি। মা অনেক আস্বস্ত করলেও এই বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে আমার লজ্জায় মরে যেতে ইচ্ছা করছিল যেন। " তুই জিয়ার জুতো চাটলেও বোনের জুতো চাটলি না কেন সেদিন?" " জানি না মা। আমার নিজেরই কোন ধারনা নেই।" " জিয়া বেশি সুন্দরী বলে? নাকি লিজা নিজের বোন বলে? " " দুটোই হতে পারে মা। আমার নিজের সত্যিই কোন ধারনা নেই।" " বোন এত করে বললেও তুই ওর জুতো ব্রাশ দিয়েও পালিশ করতে রাজি হতিস না। এটা কি ইগোর জন্য?" আমি কিছুক্ষন ভেবে বললাম -" না মা। ইগোর জন্য হলে তো বোন আমাকে লুজার বললে আমি বাধা দিতাম। ওর লন্ড্রি, ঘর গোছানো এসবও বিনা প্রতিবাদে ছোট থেকে করে আসতাম না। কেন পালিশ করতাম না আমি জানতাম না। আমার ভিতরে একটা অংশে খুব ইচ্ছা হত। আবার কেন জানি না সেটা স্বীকার করতে লজ্জা হত।" "আমরা কি রিএকশান দেব সেটা ভেবে?" " হতে পারে মা। হয়ত ভিতরে ভিতরে আমার ব্রেন জানত এই কাজ একবার শুরু করলে আমি নিজেকে চুড়ান্ত ভাবে সাবমিট করে দেব বোনের কাছে। সেটাতে তোমাদের কি রিএকশান হবে ভেবে ভয় উত্তেজনার মিশ্রনে এক অদ্ভুত ফিলিং হত। সেটা থেকে বাঁচতেই হয়ত কিছু না ভেবেই এড়িয়ে যেতাম।" " কে কে ডমিনেট করলে তোর ভাল লাগে? আর কে কে করলে খারাপ লাগে? কখনো ভেবেছিস?" " আমি জানি না মা। জিয়া করলে ভাল লাগত। আর বোন করছে সেটাও খুব ভাল লাগে। যদিও আগে খুব অস্বস্তি হত। ভাললাগা, লজ্জা, উত্তেজনা,,কে কি বলবে এই চিন্তা সব মিলিয়ে এমন ফিলিং হত যে আমি পুরোটাই এড়িয়ে যেতাম।" " জিয়া আর তোর বোন দুজনেই সুন্দরী মেয়ে। কিন্তু খারাপ চেহারার কোন মেয়ে এইভাবে ডমিনেট করলে তোর কেমন লাগবে?" আমি কিছুক্ষন ভেবে মাথা নিচু করে বললাম " জানি না মা। কোন ধারনা নেই।" "আর কোন ছেলে করলে?" " জানি না মা। হয়ত খারাপ লাগবে?" " সুন্দরী মেয়েরা অপমান করলে ভাল লাগবে। খারাপ দেখতে মেয়েরা করলে জানি না। আর ছেলেরা করলে খারাপ লাগবে। কেন? একটু ভেবে বল।" - মা জেরা চালিয়ে যেতে লাগল। আমি ২-৩ মিনিট ভেবে বললাম " শিওর হয়ে কিছুই বলতে পারব না মা। তবে স্কুলে শতানিক আর ওর দুই মনিটার বন্ধু আমাকে বহুবার অনেক অপমান করেছে। হয়ত বোন যেমন করছে তার কাছে কিছুই না। কিন্তু করেছে। তাও ক্লাস শুদ্ধু ছেলের সামনে। আমার যে শুধু খারাপ লাগত তা না। কিছুটা ভাল লাগা কাজ করত, লজ্জা লাগত, নিজেকে ছোট মনে হয়ে খারাপও লাগত।" " ব্যাপারটা নিয়ে ভাবিস একটু। আচ্ছা, কি কি অপমান করেছে ওরা তোকে স্কুলে ? " " অনেক সময় আমার সত্যিই বেশ খারাপ লাগত। কিন্তু আমার সোসাল স্কিল এত কম, কি করে হ্যান্ডল করব,,কি করে বাধা দিয়ে সিচুয়েশান কন্ট্রোল করব কিচ্ছু বুঝতে পারতাম না মা।..." এই বলে আমি বেশ কিছু ঘটনা বলতে থাকি মা কে। "তুই কি স্কুলে ওদের এভয়েড করার চেষ্টা করতিস?" "কখনো করতাম। কখনো করতাম না।" " আচ্ছা। এবার বল এখন যে তোর বোন এভাবে তোকে লাথি মারছে আর তোকে দিয়ে জুতো চাটাচ্ছে সেটা তোর কেমন লাগছে তোর ?" " খুব ভাল লাগছে মা" - লজ্জা লাগলেও আমি সরাসরি স্বীকার করে নিলাম মায়ের কাছে। " যদি এবার লিজাকে বলি যে তোর যথেস্ট শিক্ষা হয়েছে। আর এসব করতে হবে না। তোর কেমন লাগবে শুনে?" মা একথা বলা মাত্র আমার কি হল আমি জানি না। আমি হাউ হাউ করে কাঁদতে লাগলাম। তারপর সামনে এগিয়ে গিয়ে সোজা মায়ের পায়ে পরে গেলাম। মায়ের চটি পরা পায়ে মাথা রেখে কাঁদতে লাগলাম বাচ্চা ছেলের মত আর মাকে কাতর অনুরোধ করতে লাগলাম " প্লিজ মা। বোন আমার প্রভু হয়। ওকে আমাকে এইভাবে ট্রিট করতে দাও প্লিজ। একইসাথে নিজেকে এইভাবে এত নিচে নামিয়ে আনার জন্য লজ্জা করতে লাগল আমার। কিন্তু সেই একই অনুভুতি ভালো লাগতে লাগল ভিশন। আমার চোখের জলে মায়ের পা ভেসে যেতে লাগল। " এবার পা ছাড় আমার। ওঠ।" আগে তুমি কথা দাও মা তুমি প্রভু লিজাকে বাধা দেবে না? ওর যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে ও আমাকে ট্রিট করবে যেমন করছে? প্লিজ মা, প্লিজ?" মা আমার প্রার্থনা শুনে হেসে ফেলল। তারপর আমাকে নিজের রেকর্ড হতে থাকা মোবাইল দেখিয়ে বলল "তুই পারিসও বটে। তোর এই ভিডিও পাড়ার ৫ জন লোক দেখলে কি রিএকশান দেবে বলত?" আমি মায়ের পা ছাড়লাম। কিন্তু কোন রিএকশান দিতে পারলাম না। লজ্জায় আমার কালো মুখও লাল হয়ে গেছে ততক্ষনে!! " আচ্ছা। দিতে পারি। তবে তার আগে আমার উত্তর চাই। কে তোকে ডমিনেট করলে তোর ভাল লাগে আর কে করলে খারাপ? আর কেন? কেন আগে যে বোনের জুতো ব্রাশ দিয়ে পালিশ করতেও রাজি হতিস না আজ তার জুতো জিভ দিয়ে পালিশ করার জন্য মায়ের পা জড়িয়ে কাঁদছিস? এসব প্রশ্নের উত্তর চাই আগে আমার। মিথ্যা বলবি না। আর যেটা অনেক ভেবেও বুঝে উঠতে পারবি না সেটা স্বীকার করে নিবি। মনে রাখিস আমি তোর মা। যেটায় তোর ভাল হয় আমি সেই ডিশিসানই নেব।" " আচ্ছা মা। শুধু বোনকে আমার উপরে..." মা আমাকে কথা শেষ করতে দিল না। মুচকি হেসে বলল গত ৪ দিনে বোধহয় ৩০ ঘন্টার বেশি তুই নিজের ছোট বোনের পায়ে পরে থাকা জুতো আর চটি চেটে কাটিয়েছিস তুই। তোর গালে আর মুখে তোর বোন অন্তত হাজার খানেক চড় আর লাথি মেরেছে আমার সামনে। আমি বাধা দিয়েছি? অত দুশ্চিন্তা করতে হবে না। বরং কি ভাল লাগে আর কেন সেটা ভেবে বের করে বল আমাকে। সেটা বোঝা দরকার।" " আচ্ছা মা, আমি যাই। রাতের রান্না বসিয়ে দিয়ে ভাবি এগুলো নিয়ে" এই বলে আমি চলে আসি। লিজা ও লুজার ৪... রান্না বসিয়ে রান্নাঘরেই টুলের উপরে বসে অগোছালো ভাবে নিজের এই ভাল লাগা নিয়ে ভাবতে লাগলাম। জিয়া অতি সুন্দরী বলেই কি তার হাতে অপমানিত হয়ে আমি এত সহজে সারেন্ডার করেছিলাম? বোন সুন্দরী হলেও লিজার মত ডানাকাটা পরি টাইপের নয়। তাই কি বোনের কথায় ওর জুতো পালিশ করতে লজ্জা লাগত? নাকি ও নিজের আপন বোন বলে? নাকি ওর কথায় করলে সেটা বোন আর মা জানবে আর সেটা নিয়ে কি রিএকশান দেবে ও এর পরে কি হবে সেই আশংকায়? অনেক ভেবেও কূল কিনারা করতে পারলাম না। তবে এটুকু বুঝেছি বোন নিজে এইভাবে এক্সট্রিম ডমিনেট করা শুরুর পর থেকে আমি ওর প্রতিই সবচেয়ে বেশি সাবমিসিভ। এখন আমার নিজে বাছার সুযোগ হলেও জিয়ার বদলে বোন লিজার জুতোই চাটব, ওর সেবাই বেশি করব। আর লিজা হুকুম করলে দুনিয়ার সবচেয়ে অপমানজনক কাজও করতে রাজি আমি। বোন আদেশ করলে ওদের ৩ জনের জুটির ৩ জনেরই পায়ে পরা জুতো আমি জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করে দিতে পারি মুখে ওদের লাথি খেয়ে ওদের হাতে অপমানিত হতে হতে। আবার বোন চাইলে ওদের সামনে কনফিডেন্ট পুরুষের মতও আচরন করতে পারি কোন সাবমিসিভ আচরন ছাড়া। আমার সব খুশি কোনভাবে বোনকে খুশি করা ও খুশি দেখার সাথে কানেক্টেড হয়ে গেছে গত চার দিনে। স্কুলে শতানিকদের হাতে অপমানিত হওয়ার বিষয়টাও জটিল। হ্যাঁ, ওরা ছেলে। ওদের হাতে পাবলিকলি ডমিনেটেড হতে আমার লজ্জাও লাগে। আবার কিছুটা ভালও লাগে অস্বীকার করতে পারি না। যতই ওরা ছেলে হোক, আমার দৃষ্টিতে ছেলেদের মধ্যে ওদের স্থান সবার উপরে। তাই লিজা বা জিয়ার মত সুন্দরী মেয়েরা ওদের বন্ধুত্ব ভীষণভাবে crave করে। যে ফিজিকাল জোক্স টা কোন এভারেজ লুকের ছেলে করলে মেয়েরা অফেন্ডেড হয় সেটাই ওদের মত টপ কেউ করলে মেয়েদের মজা লাগে, ভালবাসা তৈরি হয়। আবার যেই অপমানটা আমার মত খারাপ লুকের কাউকে এভারেজ লুকের কোন ছেলে করলে শুধুই খারাপ লাগা আর রাগ কাজ করত, সেটাই শতানিকের মত সুন্দর কারও ক্ষেত্রে তেমন হয় না। বিশেষ করে যদি সেটা কম বয়সে শুরু হয়। আমার বয়স যখন ১০-১১-১২, তখন ওরা আমাকে বিচ্ছিরি ভাবে অপমান করে মজা নিলেও ওদের সুপিরিওর ভেবে আমার তাতে আনন্দ হয়েছে কিছুটা, সেটা আমি অস্বীকার করতে পারি না। এমনকি ক্লাস ৭ এ মিথ্যা চুরির অভিযোগে আমার গায়ে ওরা হাত তোলার পরেও আমার ওদের উপরে রাগ হয়নি, কিছুটা সাবমিসিভ ফিল ছাড়া। তারপরেও ব্যাপারটা আমার মানতে লজ্জা হয়, কোন মেয়েকে সুপিরিওর ভাবার মত সহজে মানতে পারি না আর। রাতে খেতে বসে মাকে বলব ভেবেছিলাম কথা গুলো। কিন্তু অভিমামা চলে এসেছে তার আগেই। মা আর মামা রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার আনিয়ে খেল। আমি নিজের করা সিদ্ধভাত খেলাম। খাওয়া শেষ হতে মা বলল - " আমি আর তোর মামা এই খাবার ঘরেই শুচ্ছি রাতে। তুই নিজের ঘরে শুয়ে পরিস। আর লিজা ফোন করল একটু আগে। ওরা রাতেই ফিরবে ৩ জন। জিয়ার বাড়িতে এসি নেই, গরম লাগছে ওদের, তাই বোধহয়।" লিজারা বাড়ি ফিরল রাত প্রায় ১১.৩০ টায়। জিয়ার বাড়ি থেকে মাত্র ৩-৪ মিনিট লাগে হেঁটে আসতে, তাই এটা কোন ব্যাপার না। কিন্তু ওদের ঘরে ঢোকার সময়ে হাঁটা দেখেই বুঝলাম ওরা সবাই প্রচুর ড্রিংক করেছে। ওরা ৩ জনেই ঘরে ঢুকে সোজা লিজার এসি রুমে চলে গেল। ৩ জনে পাশাপাশি বসল নরম সোফায়। আমি ঘরে ঢুকতেই বোন লিজা আমাকে ডাকল। আমি কাছে যেতেই লিজা আমার বাঁ গালে বেশ জোরে একটা থাপ্পর মেরে বলল - " আমাদের ৩ জনের ঘরে পরার চটি নিয়ে আয়। আর এসে আমাদের পা থেকে জুতো খুলে পায়ে চটি পরিয়ে দে। দেরী করলে আবার থাপ্পর খাবি মনে রাখিস লুজার।" আমি " ওকে ম্যাডাম" বলে সাথে সাথে ঘর থেকে বেরিয়ে এলাম। বোন চড়টা যে নেশার ঘোরে মেরেছে সন্দেহ নেই। সবে ১৫ বছর বয়স, আগে কখনো মদ খায়নি বোধহয় ও। আর আজ একটু বেশিই নেশা করে ফেলেছে। ফলে কন্ট্রোল নেই। গত কয়েকদিন ও আমাকে বার বার বলেছে আমার সাবমিসিভনেস যেন বাইরের কারো কাছে প্রকাশ না পায়। কারন আমি ওর দাদা। এতে ওরও সম্মান নষ্ট হতে পারে। এও বলেছে বাইরের কারো সামনে জুতো চাটলে লাথি মেরে বার করে দেবে। আর আজ ও নিজেই নেশার ঘোরে সবার সামনে ৩ জনের পা থেকে জুতো খোলাচ্ছে। মদের নেশায় ও বেশি কিছু করতে বললে কি করা উচিত? আমি এখন লিজাকে ভগবানের চোখে দেখি এ বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। ও নেশা না করে থাকলে ও আদেশ করলে আমি একবারও না ভেবে ১০ তলার ছাদ থেকে ঝাঁপ মারতে রাজি। কিন্তু এখন নেশাগ্রস্ত প্রভু বোনের সব আদেশ কি মানা উচিত? হয়ত উচিত, হয়ত না। সবার সামনে খুব বেশি কিছু করতে বললে নেশা কেটে গেলে ও নিজেই পরে সেটা নিয়ে আফশোষ করবে না তো? আমি ৩ জোড়া চটি নিয়ে বোনের ঘরে ফিরে গেলাম। আজ দেখি বোন শতানিকের কোলে মাথা রেখে শুয়ে। আমি যেতে ও উঠল, কিন্তু উঠে বসল ঠিক শতানিকের কোলেই। আর আমাকে ওর্ডার করল ওদের পা থেকে জুতো খুলে পায়ে ঘরের চটি পরিয়ে দিতে। আমি তাই করলাম। ৩ জনের পায়েই মোজা আর স্নিকার পরা। আমি প্রথমে জিয়ার জুতো মোজা খুলে ওর পায়ে ঘরের চটি পরিয়ে দিলাম। এরপরে শতানিকের সাথেও একই করলাম। তারপর ওর কোলে বসা বোনের সাথেও। কাজ শেষ হতেই বোন ওর চটি পরা ডান পা দিয়ে আমার মুখে লাথি মারল ৩ জনের সামনেই। " সকালে উঠে ব্রেকফাস্ট বানিয়ে রাখবি আমাদের ৩ জনের। তারপর ৩০ মিনিট পর পর দরজা ঠেলে দেখবি আমরা উঠেছি কিনা। উঠলে এসে সার্ভ করে যাবি। কিন্তু দরজা নক করবি না ওঠার আগে। করলে এরকম লাথি কাল সকালেও তোর মুখে আবার পরবে।" - এই বলে বোন এবার চটি পরা বাঁ পায়ে আরেকটা লাথি মারল আমার মুখে। " ঠিক আছে ম্যাডাম" এই বলে আমি শতানিকের কোলে বসা আমার ছোট বোনকে পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে ঘর থেকে বেরনোর সময়ে দেখলাম বোন আবার উঠে শতানিকের কোলে মাথা দিয়ে শুয়ে পরল আর জিয়া ঢুকল লাগোয়া বাথরুমে। আমি বেরিয়ে নিচে নামার সময়ে শব্দ পেলাম কেউ একজন উঠে ঘরের দরজা লক করে দিল। ঘরে এসে কিছুতেই আমার ঘুম আসতে চাইছিল না। বোন পাবলিকলি আমাকে এইভাবে ট্রিট করেছে বলে আমার একটুও খারাপ লাগছিল না। বরং খুবই ভাল লাগছিল। কিন্তু বোন যে নিজেই সুস্থ অবস্থায় আমাকে বারন করেছিল বাইরের কারও সামনে সাবমিসিভ হতে? কাল সকালে নেশা কাটলে ও এই নিয়ে রেগে যাবে না তো? তাছাড়া বোন যেভাবে ক্যাজুয়ালি শতানিকের কোলে বসছে সেটাও কি স্বাভাবিক? আমি যেরকম ভাবছিলাম, যে জিয়া হয়ত শতানিকের GF, সেটা হলে কি জিয়ার সামনে বোন শতানিকের কোলে বসত? নেশার ঘোরে conscious plan এর বাইরে বোন কিছু করে পরে খারাপ ফিল করবে না তো? আমার কি ওকে সাবধান করা উচিত? কিছু বলা উচিত? বা মা কে ডাকা উচিত একবার? লক্ষ্য করলাম, বোন কিছু করতে পারে এই নিয়ে আমার মধ্যে কোন খারাপ ফিল হচ্ছে না। শুধু নেশাগ্রস্ত অবস্থায় ও আজ কোন বিষয়েই কিছু করে যেন পরে রিগ্রেট না করে সেদিকেই আমার খেয়াল যাচ্ছে। আমি মাকে whats app e একটা text করলাম, " জেগে আছ মা?" মা ১০ মিনিট পরে "হ্যাঁ" রিপ্লাই করতে আমি বললাম, " একবার রুমের বাইরে আসবে? একটা জরুরি কথা ছিল।" মা " যাচ্ছি" রিপ্লাই দিতে আমি মায়ের রুমের দরজার বাইরে দাঁড়ালাম। মা আসতে আমি মাকে যা হয়েছে আর আমার আশংকার কথা বললাম। " মা সরাসরি আমাকে জিজ্ঞাসা করল " তুই কি ভয় পাচ্ছিস বোন unplanned কিছু করে বসবে physically মদের নেশায়, আর পরে গিলটি ফিল করবে?" " হ্যাঁ মা", আমি বললাম। মা কয়েক সেকেন্ড ভেবে বলল, " শতা ওর বহুদিনের বন্ধু। ভয়ের কিছু নেই। কিছু হলেও আমি সামলে দেব। তুই নিশ্চিন্তে ঘুমা যা।" আমি চলে আসতে যাব তখন মা আবার ডেকে আমাকে জিজ্ঞাসা করল, " ওদের মধ্যে কিছু হতে পারে ভেবে কি তোর খারাপ লাগছে?" আমি ঘাড় নেড়ে না বলে আবার যোগ করলাম, " না মা। একটুও না। বোন কি করবে সেটা ওর ব্যাপার। দেখার বা বলার জন্য তুমি আছ। ও নেশায় আছে বলেই কি করা উচিত বুঝতে তোমাকে বললাম। আর ছেলেটাও তো অন্য কেউ না, শতানিকই..." এই কথাটা বলে আমি নিজেই হকচকিয়ে গেলাম। এই কথাটার মানে কি? আমি কেন বললাম? মা হেসে বলল, " আচ্ছা। পরে শুনব। এখন ঘুমা গিয়ে যা। আর বেশি গরম লাগলে এই ঘরের সোফাতেও শুতে পারিস।" " না মা, ফ্যান তো আছেই।" বলে আমি চলে এলাম। কাল সকালে ওঠার পরে আমার কাজ সহজ। বোনের নেশা কমে যাবে ততক্ষনে। তারপর আমি তাই করব যা আমাকে প্রভু বোন লিজা আদেশ করবে। আমি ওর কথায় উঠব, ওর কথায় বসব। ওর ওঠার আগে আমার কাজ হল ব্রেকফাস্ট রেডি করে ফেলা। যেহেতু আজ রাতে ওরা পার্টি করেছে তাই কাল টোস্ট, ওমলেট আর কফি দিয়ে হেলদি ব্রেকফাস্ট বানানোই বেটার ওদের ৩ জনের জন্য। বোনেরা কি কিছু করছে? এই চিন্তা দুই একবার আমার মাথায় এল বটে। কিন্তু একটু জোর করে সেই চিন্তা মাথা থেকে বার করে দিলাম। মা কে বলা আমার দায়িত্ব ছিল। সেটা আমি করেছি। এখন ওরা ঘুমাচ্ছে না অন্য কিছু করছে সেটা ভাবা আমার দায়িত্ব না। লিজা আমার ছোট বোন কাম প্রভু। আমার দায়িত্ব হল দাসের মত ওর সেবা করা। আর কাল সকাল থেকে সেই দায়িত্ব ভাল করে পালনের জন্য আমার রাতে ঘুম প্রয়োজন। আমি তাই বেশি না ভেবে ঘুমিয়ে পরলাম। সকালে আমি ৭ টার মধ্যে উঠে পরলাম। উঠে রেডি হয়ে প্রথমেই সবার জন্য ব্রেকফাস্ট বানাতে লেগে পরলাম। ব্রেকফাস্ট প্রায় রেডি যখন, তখন মা রান্না ঘরে ঢুকল। আমাকে বলল, " কফি আমি করছি। তুই সবাইকে ব্রেকফাস্টটা দিয়ে আয় রুমে।" আমি অভি মামাকে ব্রেকফাস্ট দিয়ে লিজাদের রুমে গিয়ে দেখি দরজা স্বাভাবিকভাবেই বন্ধ। নেশা করে ঘুমালে কেউ সকাল ৯ টার আগে ওঠে না। আমার কাজ হল ৩০ মিনিট পর পর এসে চেক করে যাওয়া। আপাতত আমার কোন কাজ নেই। কি করা যায় ভাবতে ভাবতে মনে হল ওদের ৩ জনের জুতো পালিশ করে রাখলে কেমন হয়? কাল আমিই যখন ওদের ৩ জনের পা থেকে জুতো খুলে দিয়েছি আর লিজা ওদের সামনেই আমার মুখে চটি পরা পায়ে লাথি মেরেছে, তখন এইটা নিশ্চয়ই খুব বড় কিছু ব্যাপার না। আমি পরের ৩০ মিনিটে ওদের ৩ জনের স্নিকারই কাপড়, জল আর ব্রাশ দিয়ে নতুনের মত চকচকে করে পালিশ করে রাখলাম। জুতোর উপর, তলা সব। কাজ শেষ হতে উপরে গিয়ে দেখি দরজা তখনো বন্ধ। আমি নিজের রুমে ফিরে এলাম। প্রায় সকাল ৯ টায় ওদের রুমের দরজা খোলা পেলাম। আমি হালকা ঠেলে ঘরে ঢুকে দেখি শতানিক কম্পিউটার খুলে ঘাঁটছে চেয়ারে বসে। জিয়া আমার বোন লিজার পেটে মাথা রেখে খাটে শুয়ে। আমি দরজার পাশ থেকে জিজ্ঞাসা করলাম, " ব্রেকফাস্ট নিয়ে আসব লিজা?" লিজার বদলে জিয়া উত্তর দিল " কাল যে লাথি খেয়ে ছোট বোনকে ম্যাডাম বলে ডাকছিলি সেটাই কিন্তু ভাল লাগছিল লুজার!" এই বলে আমার বোনকে জড়িয়ে ধরে হো হো করে হাসতে লাগল জিয়া। ওদের সব মনে আছে দেখে আমি একটু ঘাবড়ে গেলাম। সাথে কিরকম এক উত্তেজনা আর ভাললাগাও কাজ করতে লাগল। লিজা প্রায় ৩০ সেকেন্ড পরে উত্তর দিল " হ্যাঁ, নিয়ে আয় লুজার। " জিয়ার কথা শুনে ঘাবড়ে গিয়েই হয়ত এর উত্তরে আমার মুখ থেকে " ওকে ম্যাডাম" বেরিয়ে গেল। লিজা ও লুজার ৫... বোন বলেছিল জিয়া বা শতানিকের সামনে জুতো চেটে ধরা পরে ওর মান সম্মান ডোবালে লাথি মেরে বাড়ি থেকে বার করে দেবে। কিন্তু সেই দাদাকেই ও বা ওর বন্ধুরা লুজার বলে ডাকলে বা তাকে দিয়ে চাকরের মত টিফিন সার্ভ করা বা জুতো পরানো বা খোলা করালে কি ওর কোন অসম্মান লাগে না? জুতো চাটা এক্সট্রিম বলেই কি সমস্যা? নাকি ওটা জাস্ট কথার কথা ছিল আমাকে অসুস্থ পারভার্ট দেখিয়ে আর নিজের অসম্মানের অজুহাত দেখিয়ে আমাকে মায়ের সামনে ডমিনেট করার জন্য? আমি ব্রেকফাস্ট ট্রে নিয়ে উপরে এসে বোনের ঘরে ঢুকলাম। বোন আর জিয়া তখনো খাটে শুয়ে খুনসুটি করছে। জিয়া লিজাকে জড়িয়ে ধরে ওর গালে চুমু খাওয়ার চেষ্টা করছে "আমার লিজা ডার্লিং" বলতে বলতে। আর বোন ওকে জোর করে সরানোর চেষ্টা করছে " মার খাবি" বলতে বলতে। ওরা দুজনেই হাসছে এই খুনসুটি করতে করতে। আমি খাটের পাশের টেবিলে বোন আর জিয়ার খাবার দিলাম। শতানিক কম্পিউটার টেবিল থেকে বলল " আমারটা এখানে দিয়ে যা লুজার।" আমি তাই করলাম। আমার সুন্দর চেহারার ক্লাসমেটকেও খাবার সার্ভ করতে করতে শুনি জিয়া লিজাকে বলছে " কই, শতাদা কিস করতে এলে তো তুমি এভাবে পালাও না ডার্লিং। আমাকে কি তোমার পছন্দ না? আমার হৃদয় তুমি এভাবে ভেঙে দেবে?" " তুই আমার দাদার সামনে যে কথা গুলো বলছিস এগুলোই তোর বাড়িতে গিয়ে তোর দিদির সামনে বলব জিয়া। দেখি, তখন তোর কেমন লাগে?" - ঠোঁটে মজার হাসি ঝুলিয়ে বলল লিজা। " তোর দাদা? সেটা আবার কে?"- জিয়া অবাক হওয়ার ভান করে বলল। বোন আমার দিকে আঙুল তুলে বলল, " ওই লুজারটা"। জিয়া এটা শুনে এমনভাবে হাসতে লাগল যেন ভয়ানক কোন হাসির জোক্স শুনেছে। আমি চুপ করে মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে রইলাম। বোন যদি চায় আমাকে ওদের বন্ধুদের সামনে হিউমিলিয়েট করবে তাহলে ওর যত ইচ্ছা করতে পারে। আমি নিজের ছোট বোনকে নিজের প্রভু আর নিজেকে বোনের সম্পত্তি বলে মেনে নিয়েছি। আমার প্রভু বোন লিজা আমাকে নিয়ে যা খুশি করতে পারে। ওরা ৩ জন ব্রেকফাস্ট সারলে আমি ফ্লাস্ক থেকে ওদের কফি ঢেলে দিলাম। শতানিক কফিতে চুমুক দিয়ে বলল, আমি বাড়ি যাব লুজার। নিচ থেকে আমার জুতোটা এনে পায়ে পরিয়ে দে। আমি শুধু একবার বোনের দিকে তাকিয়ে দেখলাম। ও হাসি মুখে ঘাড় নাড়িয়ে হ্যাঁ বলল আমাকে। আমি আর কোন প্রশ্ন না করে নিচে গিয়ে শতানিকের জুতো নিয়ে এলাম। তারপর ফিরে এসে শতানিকের পায়ের কাছে মেঝেতে বসে ওর পায়ে মোজা আর স্নিকার পরিয়ে দিলাম। শতানিক খুশি হয়ে বলল, " বাহ, জুতোটা পালিশ করে এনেছিস দেখছি লুজার। তুই লুজার হলেও বেশ কাজের আছিস।" জিয়া বলল, " এই লুজার, আমার জুতো কি এতদিন তুইই পালিশ করে রাখতিস?" লিজা আমার হয়ে বলল, " হ্যাঁ রে। তোরা আগের দিন ফিরতে আমি ওকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম। ও বলল ও ভেবেছিল আমার আর আমার বন্ধুদের খেয়াল রাখা ওর ডিউটি। আর জুতো পালিস করা নাকি খেয়াল রাখার মধ্যেই পরে! বোনের উত্তরটা আমার বেশ ভাল লাগল। ঘটনাটাকে অনেক সুন্দর গ্রহনযোগ্য ভাবে ব্যাখ্যা করল ও। কফি শেষ করে শতানিক বলল, " এই কালু , আমার সাথে চল। সাইকেলে করে আমাকে বাড়ি দিয়ে আসবি। আমাকে একটা ওষুধ কিনতে হবে। ওটা এসে লিজা আর জিয়াকে দিবি তুই। আমি " আচ্ছা" বলে ওদের খাওয়ার প্লেট আর কাপ ট্রেতে তুলে রান্নাঘরে রেখে এলাম। তারপর শতানিককে আমার সাইকেলের পিছনে বসিয়ে ওদের বাড়ি পৌঁছে দেব বলে বেরোলাম। শতানিকের দাবী অনুযায়ী আমাকেই সাইকেল চালানোর সাথে সাথে ওর মাথার উপরে ছাতা খুলে রাখতে হল। মাঝপথে এক ওষুধের দোকানের সামনে ও আমাকে দাঁড়াতে বলল। তারপর একটা স্লিপ ধরিয়ে দিয়ে বলল, " এই ওষুধটা চারটে কিনে আন।" আমি গিয়ে ওষুধটা চাইতে কর্মচারীটা কিরকম অদ্ভুত দৃষ্টিতে চাইল আমার দিকে ওষুধ দেওয়ার আগে। আমি নিজের টাকায় ওষুধ কিনে আনতে ২ টো ওষুধ আর স্লিপটা নিজের পকেটে পুরে শতানিক বলল, " বাকি দুটো জিয়া আর লিজাকে দিবি।" আমি ওকে বাড়ি পৌঁছে দিয়ে আবার সাইকেল চালিয়ে বাড়ি ফিরে এলাম। বাড়ি ফিরে স্নান সেরে উপরে গিয়ে বোনের হাতে ওষুধ দুটো দিলাম। বোন আর জিয়া আমার সামনেই ওষুধ দুটো খেয়ে প্যাকেটটা আমার হাতে দিয়ে বলল, "প্যাকেটদুটো ফেলে দিস।" আমি নিচে যাওয়ার আগে জিয়া বলল, " প্যাকেটটা ফেলে আমার জুতো দুটো নিয়ে আয়। আমিও বাড়ি যাব।" আমি প্যাকেটটা পকেটে রেখে জিয়ার জুতো নিয়ে উপরে এলাম। হাত দিয়ে জিয়ার পায়ের তলা মুছে ওর পায়ে প্রথমে পিংক মোজা আর তারপরে পিংক স্নিকার পরিয়ে দিলাম। জিয়া নিজের জুতোর দিকে কয়েক সেকেন্ড তাকিয়ে বলল, " জুতো পালিশের কাজটা তুই সত্যিই ভাল করিস লুজার!" তারপর বোনের দিকে তাকিয়ে বোনের গাল টিপে বলল, " ডার্লিং, একটা জিনিস চাইব? রাগ করবি না তো?" " যদি আমাকে ডার্লিং বলা বন্ধ করিস তাহলে দেব। ওটা তুই শতাদাকেই বলিস।" - বোন হাসি মুখে বলল। তোকে কাল লুজারের মুখে লাথি মারতে দেখে দারুন লেগেছিল। আমিও ওকে একবার লাথি মেরে দেখতে চাই কেমন ফিল হয়।" " আরে, কাল আমি মদের নেশায় মেরে ফেলেছিলাম।"- বোন বলল। " প্লিজ, একবার!" - জিয়া এমনভাবে আমাকে লাথি মারার জন্য বোনকে অনুরোধ করছে যেন আমি বোনের সম্পত্তি। আমার নিজের কোন মত নেই, থাকতে পারে না! " আচ্ছা, মার, তবে লুজার গিয়ে তোর দিদিকে অভিযোগ করে এলে কিন্তু আমি জানি না।" - বোন মজা করে বলল জিয়ার কানে টোকা মেরে। জিয়া ওর জুতো পরা বাঁ পা দিয়ে আমার কপালের উপরে মাঝারি জোরে একটা লাথি মারল প্রথমে। তারপরে জুতো পরা ডান পা দিয়ে ঠিক নাক আর ঠোঁটের উপরে আরও একবার লাথি মারল। এটাও মাঝারি জোরে হলেও নাকের উপরে জুতো পরা পায়ে লাথি মারায় আমার বেশ লেগেছিল। চোখে যেন অন্ধকার দেখছিলাম। জিয়া কি একটা প্রশ্ন করল। আমি ঠিক শুনতে পেলাম না। এবার বোন ওর চটি পরা ডান পায়ে আমার গালের উপরে একটা লাথি মেরে বলল, " এই লুজার, জিয়া যে প্রশ্ন করল তার উত্তর দিচ্ছিস না কেন?" এই বলে বাঁ পা দিয়ে আবার একটা লাথি মারল বোন আমার অন্য গালে। আমি " সরি, নাকে লেগেছিল জিয়ার লাথি খেয়ে। তাই শুনতে পাইনি। " বলে বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে ক্ষমা চাইলাম জিয়ার সামনেই। এবার জিয়া ওর জুতো পরা ডান পায়ে আমার বুকে লাথি মেরে বলল, " তুই কি সত্যিই আমার দিদিকে গিয়ে বলবি এসব?" " না না, আমি ওরকম না। তোমরা নিশ্চিত থাকতে পার।" " জানি তো। বোন আর তার বন্ধুরা যাকে লুজার বলে ডাকে আর জবাবে সে তাদের তুমি বলে ডেকে সব কাজ করে দেয় তার এত সাহস হবে না।"- জিয়া বলল হাসতে হাসতে। জিয়া, কাল থেকে মদের নেশায় ছিলাম বলে ফান করে অনেক কিছু করেছি। আমার দাদাকেও হয়ত টুকটাক হিউমিলিয়েট করেছি। এসব গল্প বাইরে কাউকে করিস না কিন্তু। আর এসব রেগুলার করার জন্যেও না। লুজার হলেও ও কিন্তু আমার দাদা এটা মনে রাখিস।" - কথাগুলো একটু সিরিয়াস টোনেই জিয়াকে বলল লিজা। লিজার কথা শুনে জিয়া একটু হেসে ফেলল যেন। " আরে, তুই আমার ডার্লিং! তুই চাইলে তোর জন্য আমি আমার জীবন দিতে পারি। সিক্রেট রাখাটা কোন ব্যাপার হল? আর আমি তো তোকে জিজ্ঞাসা করে তবেই লাথি মারলাম ওকে। just amazing feeling কিন্তু এটা! জুতো পরা পায়ে কারো মুখে লাথি মারা! আমি জাস্ট ভাবতে পারছি না এখনো। কি power rush হয় রে! সারা জীবন মনে থাকবে এই ঘটনাটা। thank you darling এই feel টা দেওয়ার জন্য।" " তুই আবার শুরু করেছিস? thanks বলতে হয় লুজারকে বল।"- লিজা বলল। " thank you loser, আমাকে লাথি মারতে দেওয়ার জন্য। thank you bed, আমাকে রাতে তোমার উপরে শুতে দেওয়ার জন্য। thank you AC, রাতে আমাদের ঠান্ডা হাওয়া করার জন্য!" - এই বলে এমন ভাবে হাসতে লাগল জিয়া যেন বিছানা আর এসির মত আমিও একটা জড় পদার্থ যার মালিক আমার বোন লিজা। সত্যি বলতে এটা ভাবতে আমার সত্যিই অসাধারন ভাল লাগছিল! জিয়া চলে যেতে বোন ওর পায়ের কাছে মেঝেতে বসা আমার দিকে তাকিয়ে বলল, " সরি লুজার, কাল drunk হয়ে একটু বেশি করে ফেলেছি হয়ত সবার সামনে। তোর আমার কোন আচরনে কখনো খুব বেশি খারাপ লাগলে বলবি। যতই তোকে লুজার বলি, after all, তুই আমার নিজের দাদা! সেটা আমার ভোলা উচিত না।" " না না বোন। তুই আমার সাথে তোর যা ইচ্ছা হয় করতে পারিস। যদি তাতে তোর পরে সামলাতে কোন অসুবিধা না হয় বা খারাপ না লাগে, তাহলে আমার কোন অসুবিধা নেই। জিয়া আমাকে যেভাবে তোর সম্পত্তি হিসাবে ডেস্ক্রাইব করছিল সেটাও আমার খুব ভাল লাগছিল। তাই, তুইই ঠিক করিস, আমি সবার সামনে কতটা সাবমিট করব। যতটাতে তুই স্বচ্ছন্দ, আমিও তাতেই স্বচ্ছন্দ। আমার কোন সমস্যা নেই লিজা। Thank You, আমাকে এইভাবে তোর সেবা করার সুযোগ দেওয়ার জন্য। সত্যি বলতে তুমি আমার ছোট বোন হলেও আমি তোমাকে নিজের প্রভু, আরাধ্যা দেবীর চোখে দেখি।" - আমি বলি, আমার ফর্শা সুন্দরী বোন লিজার চটি পরা পায়ে মাথা রেখে কুকুরের মত ওর পায়ে মাথা ঘসতে ঘসতে। বোন আমার মাথার উপরে চটি পরা ডান পা রেখে আশির্বাদ করে। তারপর পা দিয়ে আমার মাথাটা ঠেলে সরিয়ে বলে, আমি মায়ের সাথে কিছু কথা ডিসকাস করতে যাব। তুই ইচ্ছা করলে আসতে পারিস। তুই জানলেও আমার কোন সমস্যা নেই। তোকে আমি ১০০% ট্রাস্ট করি এখন।" " শুধু কি আমার আর তোমার ব্যাপারে? নাকি তোমার, জিয়া আর শতানিকের ব্যাপারেও কথা আছে?" " দুটোই, তবে তুই জানলে আমার কোন প্রব্লেম নেই। হাজার হোক তুই আমার দাদা। আর এমন দাদা যাকে আমি বিশ্বাস করি, দরকার হলে যেকোন হেল্প নিতে পারি। জিয়ার মত দূর্ভাগ্য আমার নয় যে নিজের দিদি আর মাকে ভয় পেয়ে চলতে হয়।" আমি একটু ভেবে বলি, " thank you liza. কিন্তু দরকার নাহলে ওই বিষয়ে তুই শুধু মায়ের সাথে কথা বললেই ভাল। আমাকে কখনো কোন কাজে প্রয়োজন হলে সাথে সাথে বলিস। আমি সবসময় তোর পাশে আছি।" " নাহ, সবসময় তুই আমার জুতোর নিচে আছিস। যখন দরকার হবে তখনই তোকে জুতোর নিচ থেকে তুলে পাশে বসাব হেল্প নিতে। অবশ্য তোর নিজের কখনো মনে হলেও তুই আমার জুতোর নিচ থেকে উঠতে পারিস। আমার slavery করা তোর কাছে optional. But, আমি জানি, তুই সারাজীবন এই optional কাজটাই করে যেতে চাস।" - এই বলে বোন হাসি মুখে ঘর থেকে বেরিয়ে গেল। আমিও এসিটা অফ করে বোনের পিছু পিছু নিচে নেমে এলাম। বোন মায়ের ঘরে গেল, আর আমি নিজের ঘরে চলে এলাম। ওষুধের প্যাকেটটা ডাস্টবিনে ফেলার আগে আমার কৌতুহল হচ্ছিল একটু এটা কিসের ওষুধ তা নিয়ে? সারারাত পার্টি করে বাইরের প্রচুর খাবার খাওয়ার ফলে হজমের কোন ওষুধ? মদের নেশা কাটানোর ওষুধ? নাকি কাল রাতে শতানিক লিজা আর জিয়ার সাথে এমন কিছু সত্যিই করেছে যার জন্য সতর্কতা মুলক ওষুধ খেতে হল? যাই হোক, আমার এই নিয়ে বেশি কৌতুহল করা ঠিক না। লিজা আমার আপন বোন, আবার প্রভুও। যেটাই হোক না কেন, আমি ওকে একই রকম মন দিয়ে সেবা করে খুশি রাখতে চেষ্টা করব। ওর কোন বিপদ হলে নিজের জীবন দিয়ে ওকে রক্ষা করব। কি যায় আসে আমার আশঙ্কা সত্যি হলেও? বরং নিজের টাকা দিয়ে আমি ওষুধ কিনে নিজের প্রভু বোনকে রক্ষা করেছি বলে আমার গর্ব হওয়াই উচিত। জিয়ার দিদির মত হয়ে বোনের পাশ থেকে সরে যাওয়ার কোন মানে হয় না। ( চলবে ??? )...

Saturday 1 October 2022

অনু ও রাজু

( warning : - male nudity present). " এই অনু, তোকে আজ একটু অন্যমনষ্ক লাগছে। কি ব্যাপার বলতো?" অন্বেষাকে ( ডাক নাম অনু) জিজ্ঞাসা করল ওর প্রিয় বান্ধবী ও ননদ পৃথা ( ডাক নাম পিয়া)। " কিছু না রে.. একটু অন্য কথা ভাবছিলাম.. বাদ দে.." - বলল অনু। " আমি লক্ষ্য করেছি,,প্রতিবছর আগস্ট মাসের ১ তারিখের আগে পরে তুই এরকম হয়ে যাচ্ছিস গত কয়েক বছর ধরে। এই দিনই তো তোর ভাইয়ের সাথে সেই ঘটনা, যার পরে ও পালিয়ে গেল বাড়ি থেকে?" পিয়া বলল। " হ্যাঁ রে, ঠিক বলেছিস" - বলল অনু। " ঘটনাটা কি, তুই এখন ব্যাপারটা কিভাবে দেখিস, আর ঠিক কি ভেবে অন্যমনষ্ক হয়ে যাস আমাকে বলবি?" অনু একটু ভেবে নিয়ে বলল, " বলাই যায়। তবে এখন না। সন্ধ্যায় আমাদের রেস্টুরেন্টে গিয়ে ডিনার করতে করতে বলা যাবে।" " ওকে ডার্লিং" বলে পিয়া ওর প্রিয় বান্ধবীর গালে হালকা চুমু দিয়ে অনুর বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেল নিজের মেয়ে জুলিকে নিয়ে । পিয়া আর অনু প্রাইমারি স্কুলে পড়ার সময় থেকে বেস্ট ফ্রেন্ড। এক সাথেই দুজনে হাইস্কুলে পড়েছে। দুজনের আর্থিক ও সামাজিক অবস্থানের পার্থক্য ছিল অনেক। অনুর বাবা ভাল চাকরি করত, কিন্তু এক দূর্ঘটনায় মারা যায় যখন অনু ক্লাস ৩ এ পড়ে। এরপরে ওর মা এক প্রাইভেট স্কুলে চাকরি করে আর সারাদিন ছাত্রদের বাড়িতে গিয়ে টিউশান পড়িয়ে অনু আর ওর দুই বছরের ছোট ভাই রাজুকে বড় করে। ওদিকে পিয়ার বাবা ও মা দুজনেই প্রতিষ্ঠিত ডাক্তার। উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তান ও। কিন্তু তা সত্ত্বেও ওদের দুজনের বন্ধুত্ব গাঢ় হতে অসুবিধা হয়নি। হয়ত দুজনেরই অসাধারন সুন্দর রূপ দুজনকে একই রকম সুপিরিয়ার ফিল করাত, যেটা তাদের বন্ধুত্ব গাঢ় করতে কাজে দিয়েছিল। সেই বন্ধুত্ব এই ২৮ বছর বয়সে এসেও একই রকম অটুট আছে। উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করার পরেই পিয়ার মাধ্যমেই ওর কাছে প্রস্তাব আসে পিয়ার ৮ বছরের বড় ডাক্তার দাদার সাথে ওর বিবাহের। অনু রাজি হয়ে যায়। এখন তাই পিয়া অনুর বান্ধবীর সাথে ননদও বটে। আবার পিয়ার দাদা অগ্নির এক ডাক্তার বন্ধুর সাথেই বিয়ে হয় পিয়ার। এখন অনুর দুই মেয়ে মিলি ও লিলির বয়স ৯ ও ৭। পিয়ার একমাত্র মেয়ে জুলির বয়স ৮। পিয়া আর অনু মিলে একটা বড় রেস্টুরেন্ট খুলেছে। যেটা ওরাই ডিজাইন করা থেকে পরিচালনা করা, সব চালায়। ফলে ওদের যেমন নিজেদের ভালই রোজগার আছে, তেমনই পরিশ্রম প্রায় কিছুই নেই। বেশ আরামে আয়েশে জীবন কাটায় ওরা, যেমনটা চেয়েছিল। রাত প্রায় সাড়ে ৮ টায় নিজেদের বিরাট রেস্টুরেন্টে স্পেশাল কামরায় ওরা দুজন ডিনার করতে বসল। ডিনার করতে করতে সেই পুরনো প্রসঙ্গে ফিরে গেল অনু। " আমার আর ভাইয়ের বিষয়টা একমাত্র তোকেই আগে বলেছি। আমি জানি আমি দেখতে খুব ভাল হলেও মেয়ে হিসাবে খুব ভাল নই। বেশ সেলফিশ, কেউ চাইলে নার্সিসিস্টও বলতে পারে। আমার বাবা মারা যাওয়ার পরে মা বাধ্য হয়ে সারাদিন স্কুলের চাকরি ও টিউশনি নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পরে। খুব ছোট থেকেই এর ফলে বাড়ির কাজ আমার আর ভাইকে করতে হত। চেহারা খুব ভাল বলে ছোট থেকেই আমি সবার প্রসংসা পেয়ে এসেছি। হয়ত সেই কারনেই আমার মধ্যে অনেক সুপিরিওরিটি কম্পলেক্স এসেছিল। আমাকে নিজের কাজ নিজে করে নিতে হবে, বাড়ির কাজে সাহায্য করতে হবে, এটা আমি মেনে নিতে পারিনি। ফলে ভাইকে ভুল বুঝিয়ে সব কাজ ওর উপরে চাপিয়ে দিতে শুরু করি। ভাই খুব সহজেই সেগুলো মেনে নেয়। কোন দিন মাকে নালিশও করেনি। বাড়ির যাবতীয় কাজ তো বটেই, আমি আমার নিজের কাজও ক্রমে ভাইয়ের উপরে চাপাতে থাকি। আমার বিছানা করা-তোলা থেকে টেবিল বা বই গোছানো, টিফিন রেডি করা থেকে আমাকে খাবার পরিবেশন করা আর থালা তুলে মেজে রাখা সব ও করত। এমনকি আমার জামা কেচে ইস্ত্রি করে দেওয়া থেকে পায়ে জুতো পরানো খোলা থেকে জুতো পালিশ করা সব। তুই হয়ত অনেকটাই জানিস। ওর বয়স যখন ১০ আর আমার ১২, তখন ও অলরেডি এই সব কাজে এক্সপার্ট হয়ে গেছে। আর উলটে আমি ওর পকেট মানি প্রায় পুরোটাই নিয়ে নিতাম ওকে দিয়ে এইসব কাজ করানোর পরেও। এমনকি প্রায় রোজ সন্ধাতেই টিভি দেখতে দেখতে ভাইকে দিয়ে পা টেপাতাম। ভাই ক্লান্ত হয়ে শুধু অনুরোধ করত মেঝেতে শুয়ে আমার পা টিপবে। আমি ক্যাজুয়ালি আমার চটি পরা পা ভাইয়ের বুকে বা মুখের উপরে তুলে দিয়ে ওকে দিয়ে পা টেপাতাম। ভাইয়ের বয়স যখন ১০ তখন থেকে ও ১৬ বছর বয়সে পালিয়ে যাওয়া অবধি এটা প্রায় প্রতিদিন হত। আমার সুপিরিয়ার কম্পলেক্সের জন্যই হয়ত এই অদ্ভুত পজিশান আমার কাছে অস্বাভাবিক লাগত না। ভাইও কোনদিন অভিযোগ করেনি। আমার চটি পরা পা ওর মুখের উপরে রাখলেও ও কোনদিন একবারের জন্যেও আমার পা সরানোর চেষ্টা করেনি। ব্যাপারটা আমার খুব ভাল লাগত। আর এই পজিশানের কারনেই ওকে আমার নিজের ভাই বলে মনে হত না, চাকর বলে মনে হত। আমি হাই স্কুলে ওঠার পরে তোকে ছাড়া আর কোন বন্ধুকে বলিনি আমার ছোট ভাই আছে। বাড়িতে কাউকে আনলে ভাইকে বাড়ির চাকর বলে পরিচয় দিতাম। বাড়ির চাকরের মতই ভাইকে ওদের সামনে হুকুম করে যা খুশি কাজ করাতাম। রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার আনতে বলার সাথে সাথে ও ছুটে যেত। তারপরেও দেরী করে এনেছে অজুহাতে বন্ধুদের সামনে ওর গালে চড় মেরে ওর গাল লাল করে দিতাম। ও জবাবে বন্ধুদের সামনেই আমার চটি বা জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ক্ষমা চাইত। ও বাড়ির চাকর ভেবে আমার বন্ধুরা এতে সবাই মজা পেত। আমার ভাই কোনদিন এই নিয়ে মায়ের কাছে কম্পলেন করেনি। মা রবিবার ছাড়া প্রায় সারাদিন বাইরে থাকত বলে জানতেও পারেনি। মা জানতে পারল আমার hs এর ঠিক পরে। এক রবিবার মা আমাকে আর ভাইকে নিয়ে শপিং এ গেছে। হঠাত আমাদের স্কুলের শ্রেয়ার সাথে দেখা। ও কথা বলতে বলতে হঠাত বলে বসল, " তোরা শপিং এ চাকরকে নিয়ে এসেছিস কেন? ব্যাগ বইবে বলে?" মা সেটা শুনে ওর সামনে কিছু বলেনি। কিন্তু গম্ভীর মুখে শপিং না করিয়েই আমাদের ফিরিয়ে আনে। এরপর আমাকে আর ভাইকে জেরা। মা বুঝতে পেরেছিল কিছু একটা গন্ডগোল চলছে আমাদের মধ্যে। প্রথমে আমি বা ভাই কেউ কিছু বলিনি। কিন্তু একদিন মা আমাদের কম্পিউটার ঘেঁটে ভাইয়ের আমার সেবা করার বিভিন্ন ছবি দেখে ফেলে। আমি স্রেফ মজা করেই ভাইয়ের কাজ করার ফটো বা ভাইয়ের মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে পা টেপানোর ফটো তুলে সেভ করে রেখেছিলাম। এগুলো দেখলে আমার ফিল গুড হত। ভাবতাম আমার একটা ২৪*৭ চাকর আছে। ওকে তো আমি ভাই নয়, চাকরই ভাবতাম! কিন্তু আমি জানতাম না, মা কম্পিউটার ইউজ করতে পারে। আমি ছাড়া কেউ কখনো কম্পিউটার ধরেনি। তাই কোন প্রটেকশান ছাড়াই ওগুলো সেভ করে রেখেছিলাম। সেটাই আমার কাল হল। মা এরপরে ওগুলো দেখিয়ে আমি কবে থেকে ওকে দিয়ে কি কি করাচ্ছি এই নিয়ে ভাইকে কঠোর জেরা করে। ভাই মায়ের কঠোর জেরায় বলে দেয় যে, আমি ওকে দিয়ে বাড়ির সব কাজ করাই। বন্ধুদের কাছেও ওকে চাকর বলে পরিচয় দিই। মা এতে ভীষণ রেগে যায়। আর আমি তারচেয়েও বেশি রেগে যাই ভাইয়ের উপরে। ও ঘাবড়ে গিয়ে সব বলে দেওয়ায়। যদিও ও অভিযোগ হিসাবে বলেনি বা মা এসব বন্ধ করাক তাও চায়নি। কিন্তু তাও মায়ের আমার উপরে রাগ আর নিজের ভাইকে চাকর হিসাবে ব্যাবহার করা আর সেইভাবে সবার কাছে পরিচয় দেওয়ার জন্য আমাকে কথা শোনানো আমি মেনে নিতে পারিনি। সেই থেকে আমার খুব রাগ জন্মেছিল ভাইয়ের উপরে। এখন মনে হয় আমার এই আচরনের জন্যই ও এক্সট্রিম লো কনফিডেন্ট ও সাবমিসিভ হয়ে পরে। কিন্তু এরকম একজনকে নিজের ভাই বলে পরিচয় দিতে আমার লজ্জা করত। তাই আমি ওকে চাকর হিসাবেই পরিচয় দিতাম, নিজেও তেমন ভাবতে ভাল লাগত। এতে আমার সব পরিচয় মিটত। এরপর আমি ভাইয়ের সাথে খুব দূর্ব্যাবহার করতাম। ভাই আমার কাছে বহুবার ক্ষমা চাওয়ার পরেও। এমনকি একদিন ও মায়ের সামনেও আমার পা জড়িয়ে ধরে ক্ষমা চেয়েছিল। মা বুঝতে পারছিল না আমাদের নিয়ে কি করবে। আমাকে দিয়ে বাড়ির কাজ করানোর চেষ্টা করত জোর করে। নিজে কাজ করা কমিয়ে বাড়িতে বেশি থাকতে শুরু করে আমাদের উপরে নজর রাখতে। আগে মা একতলায় শুত, আর আমি ও ভাই দোতলায়। আমি যাতে ভাইকে বেশি ইউজ করতে না পারি তাই মা এরপরে ভাইকে নিচে পাঠিয়ে নিজে ওর ঘরে শুতে শুরু করে। এই হঠাত পরিবর্তনে আমার খুব খারাপ লাগছিল। মনে হত নিজের কাজ নিজে সাধারন লোকে করে। আমি সুপিরিওর, এসব আমি ডিজার্ভ করি না। ভাই কেন আমাদের বাড়ির চাকর না হয়ে আমার ভাই হয়ে জন্মাল এই ভেবে ওর উপরে রাগ হত। ওর উপরে দূর্ব্যাবহার করতাম ওকে একা পেলেই, গায়ের জোরে বিনা কারনে ওর গালে থাপ্পর মারতাম। সুযোগ পেলে লাথিও। ও সেই নিয়েও কিছু বলেনি। দিব্বি মেনে নিত। কিন্তু তাও আমার মন খুশি ছিল না। মা আমাকে বলেছিল ভাইয়ের মাধ্যমিকের রেজাল্ট বেরোলে ক্লাস ১১ এই ওকে বোর্ডিং স্কুলে পাঠিয়ে দেবে। এর মানে আমার সব কাজ আমাকে করতে হবে! যেটা আমি মানতে পারতাম না একদম। আর রাগটা কিছুটা মায়ের উপরে আর বেশিটা সেই ভাইয়ের উপরে এসে পরত। এই সময়ে এক রবিবার আমার খুব ভোরে ঘুম ভেঙে যায়। আমার হঠাত মর্নিং ওয়াকে যেতে ইচ্ছা হওয়ায় আমি রেডি হয়ে নিচে নেমে আসি। মোজা পরে বের হওয়ার সময়ে জুতো পরব, তখন শু র‍্যাকে আমার পছন্দের সাদা স্নিকার জোড়া দেখতে পেলাম না। ভাই হয়ত পরিস্কার করে অন্য কোথাও রেখেছে ভেবে আমি পাশেই ওর ঘরে ঢুকি এক জোর থাপ্পর মেরে ওকে ঘুম থেকে তুলব ভেবে। মা উপরে ঘুমাচ্ছে, তাই জানতেও পারবে না। ভাইয়ের ঘরের ভেজানো দরজা ঠেলে আমি ওর ঘরে ঢুকি। ভোরের আলো জানালা দিয়ে এসে ভিতরটা মোটামুটি দৃশ্যমান। কিন্তু যা দেখি তার জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না! দেখি ভাই ওর বিছানায় সোজা হয়ে শুয়ে। ওর মুখের উপরে আমার সাদা স্নিকার জোড়া রাখা। ও ডান হাত দিয়ে আমার ডান স্নিকারটা ধরে তার তলা জিভ দিয়ে চাটছে চোখ বন্ধ করে মুখে "প্রভু দিদি, আমাকে ক্ষমা কর বলতে বলতে"। আমার বাঁ স্নিকারটা ওর কপালে রাখা। ওর প্যান্টের চেন খোলা, খোলা চেনের ভিতর থেকে ওর পেনিসটা দৃঢ় হয়ে বেরিয়ে আছে আর ও নিজের বাঁ হাত দিয়ে সেটা ডলছে! আমি স্তম্ভিত হলেও পকেট থেকে মোবাইল বার করে ঘটনার ভিডিও করতে থাকি। আর প্রায় ৩০ সেকেন্ড ভাইয়ের আচরণ লক্ষ্য করি। ভাই পেনিস থেকে হাত তুলে আমার দুটো জুতো দুই হাতে ধরে দুই জুতোর তলা পাগলের মত চাটতে লাগে প্রথমে আমাকে লক্ষ্য না করে। তারপর ও বন্ধ চোখ খুলতেই আমার দিকে চোখ পরে ওর। হতভম্বের মত ও তাকিয়ে থাকে আমার দিকে। আমি তখন কি ভাবছিলাম বলা কঠিন। ভাই আমার জুতো জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করছে এটায় আমার খারাপ লাগেনি। লুকিয়ে করলেও না। কিন্তু এই কাজ করার সময়ে কেউ কেন মাস্টারবেট করবে সেটা আমার মাথায় ঢোকেনি। আমার মনে হয়েছিল ও সাইকো, পারভার্ট বা ওর মাথায় বিরাট কিছু সমস্যা আছে। তাতেও আমার কিছু যায় আসে না। কারন আমার জুতো চাটার মধ্যে দিয়ে ও আমাকে সম্মানই দেখাচ্ছিল। হয়ত আগের মত আমি ভাইকে সারাদিন চাকরের মত ইউজ করতে পারলে এতে আমি খুব কিছু রিএক্ট করতাম না। কিন্তু সেটা তো নয়। আমাকে যে নিজের সব কাজ এখন নিজে করতে হবে এটা আমার কাছে খুব বড় বিষয় ছিল। আর তার পুরো রাগ আমার ভাইয়ের উপরে এসে পরেছিল। আমি এগিয়ে গিয়ে আমার জুতো দুটো তুলে নিলাম। তারপরে দুই হাতে ভাইয়ের দুই গালে একের পর এক জুতোর বারি মারতে মারতে বললাম - পারভার্ট! লুজার! তোর এই কুকর্মের ভিডিও আমি তুলে রেখেছি। মা কে দেখাব মা উঠলে। মা দেখুক, কোন পারভার্ট কুকুরকে মানুষ করার জন্য এত করছে। - সরি দিদি, বলে ভাই ক্ষমা চাইলেও আমি পাত্তা দিলাম না। আমার জুতো নিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে এলাম। যদিও এই নিয়ে কি করব কিছু বুঝতে পারলাম না। মর্নিং ওয়াকে না গিয়ে সেদিন আমি ঘুমিয়ে পরলাম আবার। ঘুম ভাঙল সকাল প্রায় ১০ টায়। উঠে ফ্রেশ হয়ে খাওয়ার ঘরে যেতে মা জিজ্ঞাসা করল - তোর ভাই কোথায় গেছে জানিস? সকাল হতে দেখি গেটের তালা খোলা। ভাইও নেই। দুপুরেও ও না ফিরতে আমি আর মা ওর ঘর তল্লাশি করে একটা চিরকুট পেলাম। তাতে লেখা, - আমাকে আর খুঁজো না মা, আমি আর ফিরব না। আমি খুব খারাপ, তোমাদের আর বিরক্ত করব না। সরি দিদি, আমি জানি আমি তোমার ক্ষমা পাওয়ার যোগ্য না। তবু পারলে আমাকে ক্ষমা করে দিও। পুলিশে ডায়েরি করলেও আর ভাইকে খুঁজে পাওয়া যায় নি। আমি মাকে বলে দেব সেই লজ্জায় বা হয়ত ও আমার জুতো চাটতে চাটতে মাস্টারবেট করছিল সেটা আমি দেখে নেওয়ার লজ্জায় আমার থেকে পালাতে চেয়েছিল। আমি জানি, আমি নিজের প্রয়োজনে ভাইকে ছোট থেকে এইভাবে ইউজ না করলে ভাই এরকম হত না। এখন হয়ত স্বাভাবিক জীবন কাটাত। জানি না ও কিভাবে কোথায় আছে এখন। আমার জানতে কৌতুহল হয়। কিন্তু নিজের কাজের জন্য কোন অনুশোচনা হয় না। মনে হয় মা যদি সব মেনে নিত তাহলে এর কিছুই হত না।" দীর্ঘ গল্পের শেষে অনু থামল। পিয়া একটু ভেবে বলল, " তুই আর আমি কিন্তু শোসাল মিডিয়ায় ওর নাম দিয়ে ওকে খুঁজে দেখতে পারি। হয়ত খুঁজে পেয়েও যাব। তখন এই কৌতুহল দূর হবে। চল , ফেসবুকে দেখা যাক।" ডিনারের পরে দুজনে মিলে ১০ মিনিটের মধ্যে খুঁজে পেয়ে গেল রাজুর প্রোফাইল। একাধিক ফটো দেওয়া প্রোফাইলে। এই ১০ বছর পরেও দিব্বি চেনা যায়। প্রোফাইলে লেখা প্রফেশনাল কার ড্রাইভার। কারো ড্রাইভার ভাড়া করার প্রয়োজন হলে যোগাযোগ করবেন। এর নিচে মোবাইল নম্বর দেওয়া। " বাহ, এই তো মোবাইল নম্বরও দেওয়া। ইনবক্সে মেসেজ না করে সরাসরি ফোন করলেই জানা যায় জানোয়ারটা কি করছে। জাস্ট কৌতুহল আর কি। নাহলে এরকম ক্লাসের কাউকে রিলেটিভ বলে পরিচয় দেওয়ার ইচ্ছা,আমার নেই।" বলল অনু। " তুইও তো নতুন ড্রাইভার খুঁজছিলি। ভাইকে একসময় চাকর বলে পরিচয় দিতি। এখন না হয় ড্রাইভার বলে পরিচয় দিবি। বাড়িতে কাউকে জানাস না আর। মজা হবে কিন্তু!" দুষ্টু হেসে বলল পিয়া। " ভাল বুদ্ধি দিয়েছিস। তবে আজ ইনবক্সে একটা মেসেজ দিয়ে রাখি। রিপ্লাই না এলে কাল ফোন করব।" বলল অনু। " তবে আমার মা কে একবার বলতে পারিস অনু। আর কাউকে না, শুধু মা কে। মা তো এক্সপেরিএন্সড সাইকায়াট্রিস্ট। কাজটা ঠিক হবে কিনা বা এর চেয়ে অন্য কিছু করা বেটার কিনা মা ভাল বলতে পারবে। ভয় পাস না, মায়ের কোন কিছু নিয়েই ট্যাবু নেই। " অনু একটু ভেবে বলল, " সেটা বলাই যায়। কাকিমা তো ছোট থেকেই জানত আমি ভাইকে কিভাবে ইউজ করি। সাইকায়াট্রিস্ট হয়েও কখনো তো বাধা দেয়নি। বরং মজা করত এই নিয়ে। তাই বলাই যায়।" পরদিন অনু তার ননদ পিয়াকে নিয়ে নিজের শ্বাশুড়ি অনিমার বাড়িতে এল রাতের দিকে। রাতের খাওয়ার পরে সব খুলে বলল, যেমন গতকাল তার মেয়েকে বলেছিল। অভিজ্ঞ সাইকায়াট্রিস্ট অনিমা কিছুক্ষন ভাবল। তারপর বলল, " অনু, তোর তো স্বপ্ন ছিল ভাই তোর চাকর হয়ে থাকবে। তোর সব কাজ করে দেবে। সবাই ওকে তোর চাকর হিসাবে জানবে। আর মেনেও নেবে। তাই তো?" -" হ্যাঁ কাকিমা" - শ্বাশুড়িকে উত্তর দিল অনু। বাচ্চা বয়সের মত এখনো সে অনিমাকে কাকিমাই বলে। " সেটা কিন্তু এখন করাই যায়। ড্রাইভারের বদলে চাকর। আচ্ছা ভাই যদি তোর জুতো চাটতে চাটতে মাস্টারবেট না করে সবার সামনে তোর পায়ে পরা জুতো চাটত তাহলে তোর কেমন লাগত?" " খুব ভাল লাগত কাকিমা" - বলতে গিয়ে হেসে ফেলে অনু। "আর যদি পরে এটা ভেবে ও মাস্টারবেট করে তাই নিয়ে কোন সমস্যা?" " I simply don't care কাকিমা, but জুতো চাটার কথা ভেবে ওদের কি করে সেক্স ফিল আসে আমি এটা নিয়ে জাস্ট কৌতুহলী কাকিমা।" " ঠিক সেক্স ফিল আসে বলা ভুল অনু। আসলে ওদের এই জগতে ওরা যার সেবা করে সেই ওদের সব হয়ে যায়। ওদের লাইফের পারপাস। তাই ওদের সব কাজই ওরা যার সেবা করছে তাকে কেন্দ্র করে হয়। আমি তোকে পরে বুঝিয়ে বলব অনু। এখন শুধু এটা বলি যে নিজের ভাই তোর জুতো চাটার কথা ভেবে পরে মাস্টারবেট করলে তা নিয়ে মাথা ঘামানোরই কিছু নেই। আর যেখানে তুই ওকে ভাই নয়, চাকরের চোখে দেখিস।" " কিন্তু মা, সবার সামনে অনু যদি রাজুকে দিয়ে জুতো চাটায় আর লাথি মারে তাহলে কি রাজু ওর দিদির চাকর রইল। না স্লেভ হয়ে গেল?"- পিয়া প্রশ্ন করল মাকে। " তুই ঠিক বলেছিস পিয়া। স্লেভ টার্মটাই ঠিক। রাজু অনুর দাসই হবে। আর আমরা তিন জন আর রাজু নিজে ছাড়া কেউ জানবে না যে ও অনুর আপন ভাই। সবাই ওকে অনুর স্লেভ বলেই জানবে। বাইরের লোক হলে বড় জোর ওকে চাকর বলে পরিচয় দেব। অনুর বহুদিনের স্বপ্ন সফল হবে তাহলে।" " কিন্তু এতদিন পরে ভাই কি রাজি হবে? হয়ত এখন আমাকে ঘৃণা করে। আমি যা করেছি ওর সাথে সেটা অস্বাভাবিক না। তাই হয়ত মেসেজের রিপ্লাই করেনি।" অনিমা হেসে বলল, " সাইকোলজি বুঝলে তুই বুঝতিস যে তুই ওকে মেরে ফেললেও ওর পক্ষে তোকে ঘৃণা করা সম্ভব নয়। বরং তুই ওকে যত বেশি কষ্ট দিবি, তোর প্রতি ওর ভক্তি তত বাড়বে।" " অগ্নি গাধাটা বা মিলি লিলি জুলিকে কি বলা হবে রাজু সম্পর্কে মা?" বলবি মাইনে দিয়ে চাকর রেখেছিস। ক্রমে ওকে চাকর থেকে স্লেভ বলে পরিচয় দিবি। বলবি মাইনেও দিতে হবে না। সবার সামনে ওকে চড়, লাথি, বা চাবুক মারবি। যা ইচ্ছা কাজ করাবি। ইচ্ছা হলে খেতে দিবি,,নাহলে দিবি না। সবার সামনে ওকে দিয়ে নিজের জুতো চাটাবি। যেভাবে ও সেদিন রাতে লুকিয়ে চাটছিল সেভাবে তোর পায়ে পরে থাকা জুতো সবার চোখের সামনে চাটবে। এই কথা ভেবে পরে লুকিয়ে মাস্টারবেট করলে করুক। কখনো সামনে করলে চাবুক আর লাথি মেরে শাস্তি দিবি আর খাওয়া বন্ধ করে দিবি ২৪ ঘন্টার জন্য। তুই যেভাবে ইচ্ছা ট্রিট করবি ওকে, পিয়াও তাই করবে। আর তোদের ৩ মেয়ে চোখের সামনে স্লেভকে দেখে বড় হবে। তোদের মত ওরাও ইচ্ছা মত অত্যাচার করবে রাজুকে। এই বয়সেই ওরা রাজুকে যাতে অত্যাচার করে সেই জন্য উতসাহ দিবি ওদের। আমিও গিয়ে মজা নেব। আর মিলি আর লিলিকে এখন একদম বলবি না যে আসলে রাজু ওদের মামা! নে, ফোন কর এখন রাজুকে।" " হ্যাঁ, করেই দেখা যাক কাকিমা" - এই বলে অনু নিজের ফোন থেকে ডায়াল করল কালকে সেভ করা রাজুর নাম্বারে। অনু ও রাজু ২ .... ২.... আজ পয়লা আগস্ট, শনিবার। প্রতিবছর এই দিনটা আসলেই আমার মন খারাপ হয়ে যায়। মনে পরে যায় ১২ বছর আগে এই দিনেই বাড়ি থেকে পালাতে বাধ্য হয়েছিলাম ভীষণ লজ্জা নিয়ে। আমি আমার পুজনীয় দিদির জুতো লুকিয়ে চাটার সময়ে তার কাছে শুধু ধরা পরে গিয়েছিলাম তাই নয়, সেই সময়ে আমি মাস্টারবেটও করছিলাম। এটা আমি নিজেও বুঝি না, যেই দিদিকে আমি এত রেস্পেক্ট করি, ভগবানের চোখে দেখি, তার সেবা করার কথা ভাবলে আমার মাস্টারবেট করতে ইচ্ছা হয় কেন? আবার যে দিদি আমাকে ছোট থেকে সম্পুর্ন নিজের প্রয়োজনে শুধু ব্যবহার করে এসেছে, তাকে এত রেস্পেক্টই বা কেন করতে ইচ্ছা হয় সেটাও বুঝতে পারি না। দুটোই আমার কাছে ধাঁধার মত। হয়ত বেশি পড়াশোনা করলে এই প্রশ্নের উত্তর পেতাম। কিন্তু হায়, মাত্র ১৬ বছর বয়সে বাড়ি থেকে পালানোয় মাধ্যমিকের বেশি আর পড়া হয়নি আমার। এখন তপন বাবুর গাড়ি চালিয়ে ও সাথে বাইরে ভাড়ার গাড়ি চালিয়ে আমার পেট চলে। আজ মনটা সকাল থেকেই খারাপ ছিল। সন্ধ্যা ৬ টার একটু পরে আমি বাড়ি ফিরি। চা বিস্কুট খেয়ে আমার নেশামত কিছু ফেমডম সাইটে ঢুকি নতুন গল্পের আশায়। নাহ, তেমন কিছু নেই! মন খারাপ করে অন্যমনষ্ক হয়েই ফেসবুক লাইট app টা খুলি ২ দিন পরে। একটা নতুন মেসেজ এসেছে। ক্লিক করে খুলেই চমকে যাই। ভাগ্য ভাল বিছানায় ছিলাম, নাহলে ফোনটা হাত থেকে পরে ভেঙেই যেত। এ কার মেসেজ দেখছি আমি? আমার দিদি! " হেই রাজু। আমি অনু, তোর দিদি। মেসেজটা দেখলে রিপ্লাই করিস। আমার তোকে কিছু অফার দেওয়ার আছে।"- এটুকুই মেসেজ। আমি কাঁপা কাঁপা হাতে মেসেজ টাইপ করতে থাকি। অনেকবার লিখি ও মুছি। কি লিখব বুঝতে না পেরে। শেষে " কেমন আছ দিদি? তোমাকে আমি খুব মিস করি। আমি ভাবিনি তুমি আর কোনদিন আমার সাথে কথা বলবে সেদিনের ওই ঘটনার পরে। জানি না তুমি কি মনে করেছিলে। আমি খুবই লজ্জিত ওরকম কাজ করার জন্য। পারলে প্লিজ ক্ষমা করে দিও।" মেসেজটা সেন্ড করে আমি প্রায় ৫ মিনিট শুন্য দৃষ্টিতে ছাদের দিকে তাকিয়ে থাকি। আমি বুঝে উঠতে পারছিলাম না এটা আমার স্বপ্ন না সত্যি! আমি যেদিন বাড়ি থেকে পালিয়েছিলাম সেদিন ২ সেট জামা, বাড়ি থেকে সামান্য চুরি করা টাকার সাথে দুটো জিনিস নিয়েছিলাম। একটা পেন ড্রাইভ, যাতে দিদির আমাকে ডমিনেট করার সব ফটো ও ভিডিও দিদির কম্পিউটার থেকে আমি লুকিয়ে সেভ করে রেখেছিলাম। আর সাথে দিদির সেই জুতো জোড়া, যার জন্য এত কান্ড! আমি দিদির ওই জুতো জোড়াকে এই ১২ বছর ধরে ভগবান জ্ঞানে পুজো করে এসেছি। আজও সেই জুতো জোড়াকে তার সম্মানীয় আসন থেকে নামিয়ে খাটে রাখলাম। উপুড় হয়ে শুয়ে জুতো জোড়ার উপরে গাঢ় চুম্বন করতে করতে দিদির কাছে ক্ষমা চাইতে লাগলাম সেদিনের সেই ভুলের জন্য। কেন জানি না ক্ষমা চাওয়ার সাথে সাথে নিজের পেনিসটা বিছানায় ঘসতে অদ্ভুত ভাল লাগছিল আমার। উফ, কি যে সুখ এতে!! প্রায় ১০ মিনিট দিদির জুতো জোড়াকে সম্মান দেখানোর পরে আমি পেন ড্রাইভটা ল্যাপটপে লাগিয়ে পুরনো ফটো ও ভিডিও দেখতে লাগলাম। আমার বয়স যখন মাত্র ১০ আর দিদির ১২, সেই সময় থেকে দিদি আমাকে ডমিনেট করার বিভিন্ন ফটো তুলে রাখত। কোনটায় দিদি চটির তলা দিয়ে আমার ঠোঁট ঘসছে তো কোনটায় জুতো পরা একটা পা নাকে আর একটা জুতো পরা পা গলার উপরে রেখে দাঁড়িয়ে আছে যাতে আমি নি:শ্বাস না নিতে পারি। কোন ভিডিওয় তুচ্ছ অজুহাত দেখিয়ে জুতো পরা পায়ে আমার মুখে একের পর এক লাথি মারছে। আমি যত এগুলো দেখতে লাগলাম তত আমার ভাল লাগতে লাগল। দিদি নিজের স্বার্থে আমাকে এভাবে ডমিনেট আর কন্ট্রোল করে নিজের সব কাজ আমাকে দিয়ে করাত ভাবতেও এক অদ্ভুত ভাল লাগে আমার! একটা ভিডিও খুললাম, যেখানে ক্লাস ১০ এ পড়া দিদি ক্লাস ৮ এ পড়া আমার মুখের উপরে জুতো পরা পায়ে একের পর এক লাথি মারছে আমি দিদির জুতো পরিস্কার করে রাখিনি বলে। অথচ, এই জুতো পরে দিদি যে মর্নিং ওয়াকে গিয়েছিল আমি সেটাই জানতাম না! দিদি একের পর এক লাথি মারছে আমার মুখে আর বলছে তোর মত চাকরকে কাজ থেকে তাড়িয়ে রাস্তায় বের করে দেওয়া উচিত! অথচ, আমি আর দিদি দুজনে একই বাবা মায়ের সন্তান! তাও আমি দিদির কথার বিন্দুমাত্র প্রতিবাদ না করে দিদির স্কুল জুতোর তলায় একের পর এক চুম্বন করে ক্ষমা চেয়ে চলেছি! শেষে দিদি আমাকে বলল জিভ বার করতে। শাস্তি স্বরুপ দুই জুতোর তলা আমার জিভের উপরে কয়েক বার করে বুলিয়ে বলল, " এবার থেকে সময় মত ব্রাশ দিয়ে জুতো পালিশ করতে ভুলে গেলে এইভাবে তোর জিভের উপরে ঘসে জুতো পরিস্কার করব কুত্তা।" এরপরে দিদি আমার উপরে রান্না, ঘর ঝাঁট দেওয়া, মোছা, বাসন মাজা, জামা কাচা, নিজের হোম টাস্ক করা সব কাজ চাপিয়ে স্কুলে চলে গেল। ভিডিওটা দেখতে আমার যে কি ভাল লাগছিল আমি বলতে পারব না। আমি দেখছিলাম আর জীবনের সেই সোনালী দিনে ফিরে যাচ্ছিলাম। দিদি আমার কাছে সত্যিই ভগবানই ছিল তখন! কত ভাবে সেবা করতাম আমি আমার প্রভু দিদির! আমার পেনিসটা বিছানায় ডলতে ডলতে এইসব ভাবছিলাম আর ভিডিওটা আবার দেখছিলাম। হঠাত মোবাইলে একটা ফোন এল। অচেনা নম্বর। তুলতেই বিষ্ময়ে আমার হৃতপিন্ড লাফিয়ে প্রায় গলায় চলে এল! " ভাই, আমি অনু। ভাবিসনা তুই কেমন আছিস জানতে বা তোর প্রতি সহানুভুতি দেখাতে ফোন করেছি। আমি সেদিনও যতটা ক্রুয়েল ছিলাম, আজও ততটাই আছি। আর তোর মত কাউকে আমি চাকরের মত খাটালে সেটাতে কিছু অন্যায় আছে বলেও আমার মনে হয় না। ultimately, যে যেখানে belong করে সে তো সেখানেই থাকবে! সেই সময়ে সমস্যাটা করেছিল মা, এই স্বাভাবিক সম্পর্কটা মেনে না নিয়ে। কিন্তু এখন সেটাকে আবার আগের মত করাই যায়। বা আগের চেয়েও ভাল। মানে, আগে তুই আমার চাকর ছিলি। এখন চাইলে আমি তোকে স্লেভ করে রাখতে পারি সবার সামনে। কেউ জানবেও না জন্মসুত্রে তুই আমার নিজের ভাই। সবাই জানবে তুই আমার মাইনে দিয়ে রাখা চাকর, যাকে আমি স্লেভের মত ট্রিট করি। আর আসলে তুই আমার স্লেভ হয়েই থাকবি। এক পয়সাও মাইনে পাবি না ২৪*৭ আমার স্লেভ হয়ে থাকার বিনিময়ে। আমার দুই মেয়ে, পিয়া আর ওর মেয়েও তোকে স্লেভের মতই ইউজ করবে। আমার দুই মেয়ে জানতেও পারবে না ওরা নিজের আপন মামাকে স্লেভ হিসাবে ট্রিট করছে। তুই আমার পায়ে পরা জুতো চাটার লজ্জায় বাড়ি ছেড়েছিলি তো? এখন থেকে তুই সবার সামনে আমার আর ওদের ৪ জনের জুতো জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করবি। নিজের ঘরে রাতে শোওয়ার সুযোগ পেলে সেখানে গিয়ে রাতে দরজা বন্ধ করে নিজের খেলনা নিয়ে যা খুশি করিস। কিন্তু আমাদের সামনে সেদিনের মত মাস্টারবেট করতে দেখলে বুট জুতো পরা পায়ে তোর মুখে লাথি মারতে মারতে তোর ভবলীলা সাঙ্গ করে দেব। আর আমরা তোকে চাবুক, চড় বা লাথি মারলে আমাদের জুতো পরা পায়ে কিস করে thanks জানাবি। তোকে ভাবার জন্য ২৪ ঘন্টা সময় দিলাম। কাল ঠিক এই সময়ে আমাকে এই নম্বরে ফোন করে জানাবি তোর ডিশিসান কি? যদিও আমি অলরেডি জানি তোর উত্তর কি হবে। আমি তোকে লাথি মারতে মারতে মেরে ফেলব জানলেও তাতে বাধা দেওয়ার ক্ষমতা তোর নেই। তবু ভাবতে চাইলে ভেবে দেখিস। সময় দিলাম। ২৪ ঘন্টা।" দিদি আমাকে কিছু বলার সময় না দিয়েই ফোনটা কেটে দিল। অবশ্য তার মাঝ পথেই বিছানায় পেনিস ঘসতে থাকা আমার পেনিস থেকে প্রবল সুখের অগ্নুৎপাত শুরু হয়েছে! একই সাথে আমার মুখে দিদির লাথি মারার ভিডিও আর এতদিন বাদে দিদির আমাকে ফোন করে এরকম সেলফিশ ভাবে আমাকে ওর স্লেভ হওয়ার প্রস্তাব দেওয়ার আনন্দ সে সহ্য করতে পারে নি। সত্যিই কি আমি দিদির স্লেভ হতে যাচ্ছি? এত সৌভাগ্য সত্যি হবে আমার? যা আমার সারা জীবনের একমাত্র স্বপ্ন ছিল তা কি সত্যিই পূর্ন হতে যাচ্ছে। সেই সাথে নিজের দুই ভাগ্নীরও স্লেভ হতে পারব? তাদের কোনদিন দেখিনি, কত বড় ওরা তাও জানি না। তবু এ যেন নিজের কাল্পনিক স্বপ্নের থেকেও আনন্দের হতে যাচ্ছে আমার ভবিষ্যত! ভাবার কি আদৌ কিছু আছে? আমি দিদিকে ফেসবুকে আবার ইনবক্স করে লিখে রাখলাম যে আমার ভাবার কিছু নেই দিদি। তুমি আমার আরাধ্যা দেবী, এ আমার কাছে স্বপ্নের মত অফার! তারপর উঠে নিজের বীর্যে ভেসে যাওয়া প্যান্ট বদলে নিলাম। তখনো নিজের সৌভাগ্যকে ঠিক বিশ্বাস হচ্ছিল না আমার! অনু ও রাজু ৩..... রবিবার বিকাল। আমার দিদি অনু নিজের বাড়ির বসার ঘরে সোফায় বসে আছে। আমি দিদির পায়ের নিচে শুয়ে। আমার দুই হাতে দিদির জুতো পরা পা দুটো রাখা। আমি পাগলের মত দিদির কালো স্নিকার পরা পা দুটোর উপরে চুম্বন করছি আর দিদির প্রতি আমার মুখ থেকে " প্রভু", "ভগবান" ইত্যাদি সম্বোধন বেরিয়ে আসছে। আমি দিদির জুতো দুটোর উপরে চুম্বন করছি উপুড় হয়ে শুয়ে। আমি না চাইতেও আমার পেনিসটা মেঝেতে ঘসা খেয়ে এক তীব্র সুখ হচ্ছে আমার। সারাজীবন তো শুধু এই ভাবেই দিদিকে শ্রদ্ধা দেখাতে চেয়েছি শুধু আমি! আমার মনে পরল কাল রাতের দিদির কথা। আমি একা ঘরের দরজা বন্ধ করে যা খুশি করতে পারি। কিন্তু অন্য কারো সামনে কিছুতেই মাস্টারবেট করা যাবে না। আমার প্রভু দিদির আদেশ আমার কাছে চিরদিন সবচেয়ে বড় ছিল। আজও তাই। আমি তাই অনিচ্ছা সত্ত্বেও যাতে বীর্যপাত না হয়ে যায় সেটা নিশ্চিত করতে সোজা হয়ে শুলাম মেঝেতে। দিদি নিজের জুতো পরা পা দুটো আমার মুখের উপরে তুলে দিল। আমার মুখের উপরে নিজের জুতোর তলা ঘসতে ঘসতে বলল " তোকে চাকর হিসাবে রাখতে পারি যদি তুই স্লেভের মত ভক্তি সহকারে আমার সেবা করিস। বেতন পাবি না, শুধু ৩ বেলা সাধারন খাবার পাবি। তবে তার বদলে আমি আর পিয়া আর আমাদের ৩ মেয়ের পায়ে পরা জুতো সব সময় তোকে জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে দিতে হবে। জুতোর তলায় যাই লেগে থাকুক,, কখনো তা নিয়ে কোন আপত্তি করা যাবে না। আমরা তোকে ইচ্ছা মত কোন কারন ছাড়াই চড়, লাথি, চাবুক যা ইচ্ছা মারতে পারি যত ইচ্ছা। তোকে দিয়ে যে কোন কাজ করাতে পারি। যদি মেনে নিস তাহলে তোকে চাকর কাম স্লেভ কাম ড্রাইভার হিসাবে বিনা বেতনে নিয়োগ করতে পারি।" ঘরের অন্য প্রান্তে রাখা সোফায় বসে আছে দিদির বান্ধবী পিয়া আর তার মা। ঘরের অন্য প্রান্তে রাখা আরেকটা সোফায় দিদি ও পিয়াদির ৩ মেয়ে। তারা সবাই হাসি মুখে আমার উত্তরের অপেক্ষা করছে। আমি জবাবে দিদির দুই জুতোর তলায় একবার করে গাঢ় চুম্বন করলাম। তারপর বললাম " হ্যাঁ ম্যাডাম। আমি রাজি। আমি অনেক খুঁজেছি। কোথাও কোন কাজ পাচ্ছি না। এরকম চললে আমি না খেয়ে মরে যাব ম্যাম। আপনার এই প্রস্তাব আমার কাছে স্বপ্নের মত ম্যাম।" দিদি আমার উত্তর শুনে আমার মুখে পরপর ৬-৭ টা লাথি মারল জুতো পরা পায়ে। তারপর বলল " আমাদের সবার জুতো জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে দে আগে। যদি ভাল ভাবে পরিস্কার করতে পারিস তবে নিয়োগও পাবি। খাবারও পাবি একটু পরেই। নে, শুরু কর।" দিদি আমাকে আগেই বলেছে পিয়াদি আর তার মা সবই জানে। কিন্তু দিদি চায় নিজের মেয়েদের ও বাড়ির অন্যদের কাছ থেকে আমার পরিচয় লোকাতে। দিদি চায় তার মেয়েরা আমাকে শুধু চাকর কাম স্লেভ কাম ড্রাইভার হিসাবেই চিনুক। মামা হিসাবে নয়। তাই এই ছোট্ট নাটক। আমি দিদির আদেশ শোনামাত্র দিদির পায়ে পরে থাকা কালো স্নিকার জোড়ার তলা জিভ দিয়ে চাটতে লাগলাম। দিদির জুতোর তলাটা বর্ষার কাদায় বেশ নোংরা হয়ে আছে। আমি প্রভু দিদির জুতোর তলার ময়লা ভক্তিভরে গিলে খেতে লাগলাম। একদিন এই কাজ আমি লুকিয়ে করতাম। আর সেটা করতে গিয়েই ধরা পরে ১৬ বছর বয়সে বাড়ি ছাড়া হয়ে আজ ১০ বছর কত কষ্টই না করেছি। আর আজ এতজনের সামনে আমি প্রকাশ্যে আমার প্রভু দিদি অনুর পায়ে পরা নোংরা জুতোর তলা জিভ দিয়ে পালিশ করছি তখনো যেন বিশ্বাস হচ্ছিল না আমার! আমি দিদির জুতোর তলা জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করে নতুনের মত চকচকে করে তুললাম। দিদি মাঝে মাঝেই আমার মুখে গায়ের জোরে লাথি মারছিল জুতো পরা পায়ে। আর আমি মুখে দিদির লাথি খেতে খেতে দিদির পা টিপে সেবা করছিলাম আর জুতোর তলা চেটে পরিষ্কার করছিলাম। দিদির জুতোর তলার সব ময়লা আমি ভক্তিভরে গিলে খাচ্ছিলাম। দিদির জুতোর তলা নতুনের মত পরিস্কার হয়ে গেলে আমি আবার উপুড় হয়ে শুলাম দিদির জুতোর উপরের অংশ চেটে পালিশ করব বলে। দুই হাতের তালুতে দিদির জুতো পরা পা দুটো ধরে সবার সামনে জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করছিলাম আমার প্রভু দিদির পায়ে পরা জুতো। দিদির মতে আমার মত লোয়ার ক্রিয়েচার এইভাবে দিদির জুতো পালিশ করবে এটাও স্বাভাবিক। মা ভুল বিশ্বাসের কারনে এতে বাধা দিত। কিন্তু এখন থেকে তাই হবে যা স্বাভাবিক। দিদি আর পিয়াদির ৩ মেয়ে এই স্বাভাবিক কালচারে অভ্যস্ত হয়েই বড় হয়ে উঠবে! আমি দিদির জুতো পালিশ করা হয়ে গেলে পিয়াদির কাছে গেলাম। পিয়াদির পায়ে পরা সাদা স্নিকার একইরকম ভক্তিভরে জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করে দিলাম। তারপর তার মায়ের পায়ে পরা জুতোও একইভাবে পালিশ করলাম। এরপরে তার মেয়ে জুলির জুতোও একইরকম ভক্তিভরে পালিশ করলাম জিভ দিয়ে। এরপরে আমার নিজের দুই ভাগ্নীকে একই রকম শ্রদ্ধা দেখানোর পালা। প্রভু সম্বোধন করে আমার দুই বাচ্চা ভাগ্নীর পায়ে পরা জুতো সবার সামনে যখন আমি জিভ দিয়ে চেটে পালিস করছি তখন দিদি তার দুই মেয়েকে শেখাচ্ছে আমি ওদের চেয়ে কত ইনফিরিওর আর ওরা ইচ্ছা হলে যেভাবে খুশি যত খুশি মারতে পারে আমাকে! ৩ জোড়া প্রাপ্তবয়স্ক মহিলা ও ৩ জোড়া বাচ্চা মেয়ের পায়ে পরা জুতো সবার সামনে জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করে দেওয়ার পরে দিদি আমাকে বলল হাত মুখ ধুয়ে ভাত খেতে যেতে। আমি ওদের বাড়ির কিচেনের মেঝেতে বসে ভাত ডাল আর ওমলেট তৃপ্তি করে খেতে লাগলাম। খাওয়া প্রায় শেষের দিকে তখন দেখি দিদির দুই মেয়ে একসাথে এই ঘরে ঢুকল। ওদের মুখে মিচকে শয়তানী হাসি। দিদির বড় মেয়ে মিলি এসেই আমার খাওয়ার থালায় জুতো পরা পায়ে এক লাথি মারল। ব্যাস! খাবার মেঝের চারিদিকে ছিটকে পরল। আমার ছোট ভাগ্নী লিলি সেই পরে থাকা কিছুটা ভাত আর ওমলেট জুতোর তলায় মাড়াতে মাড়াতে বলল, " এবার কুকুরের মত মেঝে থেকে মুখ দিয়ে এই খাবারগুলো চেটে খা!" আমার বাচ্চা ভাগ্নীরা প্রথমদিনই নিজে থেকে এইভাবে আমাকে ডমিনেট করবে তা আমি স্বপ্নেও ভাবিনি। ভীষণ আনন্দে আমি ঠিক কুকুরের মতই মেঝে থেকে চেটে চেটে লিলির জুতোর তলায় মাড়ানো খাবার খেতে লাগলাম। খাওয়া শেষ হতে মিলি আমার গলায় একটা ডগ কলার পরিয়ে দিয়ে হাসিমুখে বলল, " এবার ঠিক পোষা কুকুরের মত লাগছে তোকে!" আমি মুখ ধুতে মিলি আমার গলার ডগ কলারটা হাতে নিয়ে আমাকে চার হাত পায়ে ওর পিছন পিছন যেতে বলল। আমি প্রভু মিলির জুতোয় চুম্বন করে ওর পিছন পিছন যেতে লাগলাম। আর তখন লিলি লাফ দিয়ে আমার পিঠে উঠে পরল। আমার চুলের মুঠি ধরে হাতে লাথি মারতে মারতে ওর মা, আমার দিদির ঘরের দিকে নিয়ে যেতে লাগল আমাকে।

Thursday 1 September 2022

অনন্যা...

অনন্যা.... " এই ওঠ। আর কতবার ডাকতে হবে তোকে?" আমি ঘুম লাগা চোখে অনুভব করলাম আমার মুখে কিসের যেন চাপ পরছে। ভাল করেই বোঝার আগে বেশ জোরে মুখের উপরে একটা আঘাত লাগল। এবার আমার ঘুমটা সম্পুর্ন ভেঙে গেল। চোখ খুলে দেখি আমার ছোট বোন অনু আমার মুখের উপরে চটি পরা ডান পা টা তুলে দিয়ে চটির তলাটা আমার ঠোঁটের উপরে ঘসছে। ওর হাত দুটো নিজের কোমরে রাখা। আমি কি করব বোঝার আগেই বোন ওর চটি পরা ডান পা টা তুলে আরেকটা লাথি মারল আমার ঠোঁট আর নাকের উপরে। " আর কটা লাথি মারতে হবে তোকে ঘুম থেকে তুলতে?" আমি রাতে মেঝেতেই বিছানা করে শুই। সেখান থেকে চোখ তুলে ঘরের দেওয়াল ঘড়িটার দিকে তাকালাম। সবে সকাল ৭ টা। আমার তখন মাধ্যমিক পরীক্ষা চলছিল। আর দুটো পরীক্ষা বাকি তখন। সেদিন ভৌত বিজ্ঞান, আর পরের দিন অংক। আগের দিন রাত ২ টো অবধি পড়েছি। পরীক্ষার দিন সকালে আমাকে আরেকটু ঘুমাতে দিলে বোনের কি ক্ষতি হত? এভাবে আমাকে ঘুম থেকে তুলতে হবে? আমাকে উঠতে না দেখে বোন এবার ওর লাল চটি পরা ডান পা তুলে আমার মুখের উপরে বেশ জোরে জোরে ৫-৬ টা লাথি মারল পরপর। "কি রে, কথা কানে যাচ্ছে না তোর?" আমার চিন্তা আবার বদলে গেল। মুখের উপর এইভাবে অকারনে এতগুলো লাথি খেয়ে আমি বোনের চটি পরা পা টা নিজের মুখের সাথে চেপে ধরে বোনের চটির তলায় পরপর ৮-১০ টা চুম্বন করে ওর কাছে ক্ষমা চাইলাম। " নে, এবার ওঠ।"- এই বলে বোন আবার একটা লাথি মারল আমার মুখে। আমি উঠলাম। তাড়াতাড়ি মুখ ধুয়ে এসে বোনের বিছানা গোছালাম। তারপর রান্না ঘরে গিয়ে মা কি জিজ্ঞাসা করলাম " টিফিন হয়েছে মা?" "তোর বোনের টা হয়ে গেছে। যা দিয়ে আয়।" আমি একটু অভিমান করে বললাম " তুমিই তো দিয়ে আসতে পারতে মা। বোন আমার মুখে লাথি মেরে ঘুম থেকে তুলল। পরীক্ষার কটা দিন আমাকে একটু ঠিক মত পড়তে আর ঘুমাতে দিলে তো পার একটু তোমরা। আমার স্বপ্ন ইঞ্জিনিয়ার হওয়া। সেটার কি কোন দাম নেই? বোন আমার মুখে লাথি মেরে ঘুম থেকে তুলেছে শুনে মায়ের মুখে উলটে হাসি ফুটে উঠল। " ছোট বোন তোর সাথে ওরকম করে একটু মজা পায়। তুই মাঝে মাঝে তো দিব্বি খুশি মনে মেনে নিস। আবার মাঝে মাঝে রাগ দেখাস কেন বুঝি না। আর এই ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার ভূত তোর মাথায় কেন চাপল বুঝি না। বাবার এত ভাল ব্যাবসা আছে। সেটা করলেই তো হল।" " তোমরা কিছুই বুঝতে চাওয়া না মা। আমি কি হতে চাই আমি ঠিক করতে পারব না? মাধ্যমিক পরীক্ষা এত বড় পরীক্ষা, সেটাও তোমরা ঠিক করে দিতে দিলে না। আসলে তোমরা শুধু বোনকেই বেশি ভালবাস, আমাকে ভালবাসই না। তাই বোন আমার মুখে অকারনে লাথি মারলেও ওর পক্ষ নাও।" " শুধু আমি না। তোর বোনকে সব্বাই বেশি ভালবাসে। অত সুন্দর একটা মেয়ে বাড়িতে থাকা মানে সাক্ষাত মা লক্ষ্মীর ঘরে থাকা। তোর বাবাও তো বলে আমাদের মেয়ে সাক্ষাত মা লক্ষ্মী। যবে ও জন্মেছে, তবে থেকে আমার ব্যাবসার অবস্থা বদলে গেছে। তোর বাবা, জেঠু, মাসি কে তোর বোনকে বেশি ভালবাসে না বলত?" " মানে ছোট বোন অত সুন্দরী বলে ওই সব তোমাদের কাছে। আমার কোন দামই নেই তোমাদের কাছে? তাই তো?" আমার কথার মধ্যে সামান্য অভিমান ছিল। তবে তার চেয়েও হয়ত বেশি ছিল মায়ের কাছ থেকে এটা শোনার ইচ্ছা যে মা সহ আত্মীয়রা সবাই বোনকে বেশি ভালবাসে। বোন বিনা কারনে আমাকে চড় লাথি মারলেও সেটাকে সমর্থন করে। কেন জানি না এগুলো শুনতে আমার খুব ভাল লাগে। নিজেকে ছোট বোনের তুলনায় সবাই ছোট করলে কিরকম এক অদ্ভুত ভাল লাগা কাজ করে আমার মধ্যে। যত দিন যাচ্ছে, বোন যত আমার সাথে খারাপ ব্যাবহার করছে তত এটা বাড়ছে। মা উত্তর দিতে যাচ্ছিল তার আগেই বোন এসে ঘরে ঢুকল। মায়ের সামনেই আমার দুই গালে দুটো থাপ্পর মেরে বলল, " কি রে, তুই এখানে মায়ের সাথে গল্প করবি আর আমি কি না খেয়ে বসে থাকব? বিছানা তোলার জন্য মুখে লাথি মেরে ঘুম থেকে তুলতে হল। এখন আবার টিফিন সার্ভ করানোর জন্য চড় মারতে হচ্ছে। মার না খেয়ে তুই কি একটাও কাজ করতে পারিস না ঠিক ঠাক?" " সরি বোন, ভুল হয়ে গেছে। আমি মায়ের সামনে ৩ বছরের ছোট বোনের হাতে চড় খেয়ে মাথা নিচু করে ক্ষমা চাইলাম। " তোর দাদা কম্পলেন করছিল আমার কাছে। তুই নাকি ওকে পরীক্ষার সময়েও পড়তে দিচ্ছিস না। আমরা কেউ নাকি ওকে ভালবাসি না, শুধু তোকে ভালবাসি, এইসব।" মায়ের কথা শুনে বোনের ফর্শা কপালে ভাঁজ পরল। তারপরেই পরপর ৫-৬ টা ভিশন জোরে থাপ্পর আছড়ে পরল আমার দুই গালে। "তোর সাহস খুব বেড়েছে দেখছি জানোয়ার। এক্ষুনি আমার পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চা মায়ের সামনে।" আমার কেন জানি না রাগ অভিমান একটুও অবশিষ্ট ছিল না আর। মায়ের সামনে বোনের হাতে এভাবে ট্রিট হতে অদ্ভুত ভাল লাগছিল। আমি বোনের পায়ের সামনে হাঁটু গেড়ে বসলাম। বোনের প্রতি কিরকম এক অদ্ভুত ভক্তিভাব জেগে উঠতে লাগল আমার মনে। আমি আমার মাথাটা বোনের লাল চটি পরা পা দুটোর দিকে নামাতে গেলাম। কিন্তু তার আগেই বোনের ডান পা টা একটু পিছিয়ে নিল বোন, আর তারপরেই প্রবল বেগে সেটা নেমে এল আমার মুখের উপরে... "বুম্ম" শব্দে! লাথিটা পরেছিল আমার ঠোঁট আর নাকের ডান পাশে। অক্সমাত এত জোরে একটা লাথি খেয়ে আমি উলটে পরে গেলাম। বোন এবার ওর চটি পরা বাঁ পা দিয়ে আমার মুখে একটা লাথি মেরে বলল, " কি রে জানোয়ার? আমার পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চাইতে বললাম না?" আমি আগের লাথি টা খেয়েই চোখে প্রায় অন্ধকার দেখছিলাম। তবু বোনের আদেশে আমি উঠে আবার ওর পায়ে মাথা ঠেকানোর চেষ্টা করলাম। কিন্তু না পারলাম না! পারবই বা কি করে? বোন এবার আবার ওর চটি পরা বাঁ পা তুলে আমার কপালে লাথি মেরেছে যে! আমি আবার উলটে পরলাম। তাকিয়ে দেখি মা হাসি মুখে বোনের আমার মুখে লাথি মারা দেখছে। "ভাল করে শিক্ষা দে তোর দাদাকে। যাতে ছোট বোনকে হিংসা করা আর ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার ভূত, দুটোই ওর মাথা থেকে বের হয়ে যায়।" - মা বলল বোনকে। বোন মায়ের দিকে তাকিয়ে উত্তর দিতে গেল। আমি সেই ফাঁকে উঠে বোনের পা দুটো দুই হাতে জড়িয়ে ধরলাম। তারপর নিজের মাথাটা নামিয়ে দিলাম বোনের ধবধবে ফর্শা পা দুটোর উপরে। নিজের নাক মুখ ঘসতে লাগলাম বোনের পা দুটোর উপরে। তারপরে বোনের পায়ের উপর চুম্বন করে ক্ষমা চাইতে লাগলাম মায়ের সামনেই। বোন মাকে কি যেন বলল, কিন্তু ক্ষমা চাওয়াতে আমি এত ব্যাস্ত ছিলাম যে ভাল করে খেয়াল করলাম না। "টিফিন টা নিয়ে আমার ঘরে আয় এবার। ক্লাসে ফার্স্ট হয়ে হয়ে তোর মাথায় আইনস্টাইন হওয়ার ভুত চেপেছে। লাথি মেরে মেরে সেই ভূত বের করব আজ। তোর পড়াশোনার এখানেই ইতি। আজ আর পরীক্ষা দিতে গিয়ে কাজ নেই তোর। আমার চটি পরা পায়ের তলায় শুয়ে দুপুর ১ টা পর্যন্ত আমার পা টিপে দিবি আজ। তখন বুঝতে পারবি তোর মত একটা জানোয়ারকে এতদূর পড়া শোনা করতে দিয়েই তোর প্রতি কত দয়া দেখাচ্ছিলাম আমি। " এই বলে বোন আমার মাথার উপরে চটি পরা ডান পায়ে লাথি মেরে নিজের ঘরে ফিরে গেল। মা আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে বলল " ভাল শিক্ষা হয়েছে তোর। আর হিংসা করবি বোনকে?" আমি মাথা নিচু করে বললাম " না মা, আমার ভুল হয়ে গেছে। কিন্তু বোন কি সত্যিই আমাকে পরীক্ষা দিতে যেতে দেবে না? " "ওর পা ধরে ক্ষমা চা। ওর মনে দয়া জাগলে দিতেও পারে।" বাকি মায়েরা ছেলের মাধ্যমিকের আগের দিন চিন্তায় সারারাত জেগে থাকে। আর আমার মায়ের কথা শুনে মনে হল যেন আমি পরীক্ষা দিতে পারি আর না পারি তাতে কিছুই যায় আসে না!" আমি বোনের টিফিন ট্রেতে সাজিয়ে ওর ঘরে ঢুকলাম। নিজের দামী গদি মোড়া চেয়ারে আরাম করে হেলান দিয়ে বসে ও ওর পার্সীনাল দামী কম্পিউটারে গেম খেলছে। আমি টেবিলে টিফিন সাজিয়ে ওর পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে বললাম " টিফিন দিয়েছি ম্যাডাম।" বোন কোন জবাব না দিয়ে গেম খেলে যেতে লাগল। আমার বুক উত্তেজনায় ধুক পুক করছিল। বোন কি সত্যিই আমাকে পরীক্ষা দিতে যেতে দেবে না? কিন্তু কেন জানি না, আমার চেয়ে তিন বছরের ছোট অতি সুন্দরী বোন অনন্যার আমার উপরে এই অথরিটি আমার ভিশন ভাল লাগছিল। বোন অনুকে আমার প্রভু আর নিজেকে ওর ক্রীতদাস ভেবে কিরকম এক উত্তেজনা জাগছিল মনে। ১০ মিনিট এইভাবে বোনের দিকে হাটুগেড়ে হাতজোড় করে বসে থাকলাম। বোন তখন গেম বন্ধ করে টিফিন করছিল আমাকে সম্পুর্ন উপেক্ষা করে। কিন্তু ওর ঠোঁটের কোনার হালকা হাসি বুঝিয়ে দিচ্ছিল আমার উপরে এই অথরিটি ও কতটা উপভোগ করছে। খাওয়া হয়ে গেলে বোন বলল, " যা, এবার প্লেটটা রেখে আমার হাত ধোয়ার জল নিয়ে আয়।" আমি বিনা প্রতিবাদে চাকর, বা বলা ভাল দাসের মত বোনের আদেশ পালন করলাম। জল আর গামছা এনে বোনের হাত ধুয়ে মুছিয়ে দিলাম। বোন আঙুল দিয়ে আমাকে ওর পায়ের দিকে দেখিয়ে বলল, " এবার আমার পায়ের তলায় শুয়ে পর। দুপুর একটা পর্যন্ত আমার পা টিপে দিবি তুই। তোর পড়াশোনার এখানেই ইতি।" আমি কেন জানি না কেঁদে ফেললাম এবার বোনের চটি পরা পায়ের উপরে উপুড় হয়ে শুয়ে একের পর এক চুম্বন করতে লাগলাম ওর দুই পায়ের পাতায় আর ক্ষমা চাইতে লাগলাম ওর কাছে। বোন জবাবে ওর চটি পরা বাঁ পা তুলে একটা লাথি মারল আমার মাথায়। সোজা হয়ে শুয়ে পা টিপে দে। যদি ভালভাবে সেবা করিস ভেবে দেখব তোকে আর পড়াশোনা চালানোর সুযোগ দেব কিনা।" আমি বোনের কথা মত ওর পায়ের কাছে মাথা রেখে মেঝেতে সোজা হয়ে শুয়ে পরলাম। বোন ওর লাল চটি পরা পা দুটো আমার মুখের উপরে তুলে দিয়ে চটি পরা ডান পায়ে আমার নাকের উপরে একটা লাথি মেরে বলল, "ভাল করে প্রভুজ্ঞানে সেবা কর আমার।" সত্যিই তো আমার পরমা সুন্দরী ছোট বোন আমার প্রভুই হয়। কিরকম এক অদ্ভুত ভক্তিতে মন ভরে উঠল আমার। নিজের পড়াশোনা ভাল লাগা মন্দ লাগা সব মিথ্যা মনে হতে লাগল। এত সুন্দরী ছোট বোন অনন্যাকে এভাবে সবার সামনে সেবা করতে পেরে নিজেকে ভিশন ভাগ্যবান মনে হতে লাগল আমার। আমি ভক্তি ভরে আমার মুখের উপরে রাখা আমার প্রভু ছোট বোন অনন্যার চটি পরা পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম। আর জিভ বার করে ওর দুই চটির তলা পালা করে চেটে পরিস্কার করে দিতে লাগলাম চুড়ান্ত ভক্তি ভরে। বোনের চটি পরা বাঁ পা টা আমার কপালে রাখা। আর ডান পা টা আমার ঠোঁটের উপরে। আমি প্রভুজ্ঞানে ভক্তি ভরে আমার প্রভু ছোট বোন অনন্যার পা দুটো টিপে দিচ্ছিলাম। আর মাঝে মাঝেই জিভ বার করে বোনের চটির তলা চাটছিলাম। শক্ত মেঝেতে মাথা রেখে শোওয়ায় একটু পর থেকে ভিশন ব্যাথা লাগছিল। বোনের চটি পরা পা দুটো আমার মাথাটাকে শক্ত করে চেপে ধরে রেখেছিল শক্ত মেঝের সাথে। সেই সাথে মাঝে মাঝেই বিনা কারনে বোন চটি পরা পা তুলে আমার মুখের উপরে লাথি মারছিল। আমি অবশ্য ততক্ষনে প্রভু বোনের প্রতি ভক্তিতে এতটা নিমজ্জিত যে বোন যত কষ্ট দিচ্ছিল আমাকে আমার তত বেশি ভাল লাগছিল। বোন যতবার আমার মুখে বিনা কারনে লাথি মারছিল আমি ততবার ওর চটির তলায় গাড় চুম্বন করে ওকে ধন্যবাদ দিচ্ছিলাম। আমি প্রভু বোনের পা টিপে সেবা করতে করতে মন মনে ভাবছিলাম আমাদের অদ্ভুত পরিবারের কথা। পরিবার বলতে আমাদের প্রায় জয়েন্ট ফ্যামিলিই বলা যায়। আমার বাবার দুই ভাই, জেঠু বড় আর বাবা ছোট। আমার মা আর জেঠিও আপন দুই বোন, আমি আর বোন যদিও তাকে জেঠিই বলি। জেঠু আর জেঠিরও দুই ছেলে মেয়ে। বড় দাদা রাজু আমার চেয়ে ৭ বছরের বড়। আর জেঠুর মেয়ে তনয়া/তনু আমার চেয়ে ৬ মাসের ছোট, একই ক্লাসে পড়ে। রাজুদা বাড়ির ইচ্ছার বিরুদ্ধে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে এখন ব্যাংগালোরে ভাল চাকরি করে। তাকে দেখেই আমার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার ইচ্ছা হয়। যাদবপুর থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করা ভাল চাকরি করা দাদা অন্য পরিবারে জন্মালে তাকে নিয়ে সবাই গর্ব করত। আর আমাদের অদ্ভুত পরিবার সে কারনে তাকে প্রায় ত্যাজ্য পুত্র করেছে! তাকে শর্ত দিয়েছে চাকরি ছেড়ে বাড়ি এসে দুই বোনের পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চেয়ে যদি বাড়ির ব্যাবসার কাজে যুক্ত হয় তবেই তাকে গ্রহন করবে! আর আমার সেই দাদার মত ইঞ্জিনিয়ার হতে চাওয়া সেখানে বাড়ির লোকে কি করে মেনে নেয়? আমার বাবারা দুই ভাই একসাথে ব্যাবসা করে। খাতা বাধানোর ছোট কারখানা থেকে কয়েকটা দোকান মিলিয়ে এখন বেশ বড় ব্যাবসা। কিন্তু আগে নাকি ব্যাবসা একদমই ভাল চলত না। বেশিরভাগ ব্যাবসায়ীর মত বাবারাও খুব জ্যোতিষে বিশ্বাস করে। আমার জন্মের পরে ব্যাবসার নাকি খুব খারাপ অবস্থা হয়ে গিয়েছিল। তখন এক বড় জ্যোতিষি মা নাকি জেঠুকে বলে বংশে মেয়ে জন্মালেই এই দুর্দশা ঘুচে যাবে। তার কিছুদিন পরেই তনুর জন্ম হয়। আর তার পর থেকেই নাকি ব্যাবসা আস্তে আস্তে ভাল হতে থাকে। বোন যখন মায়ের পেটে তখন নাকি মায়ের হাত দেখে সেই জ্যোতিষি মা বলেছিল মায়ের পেটে স্বয়ং মা লক্ষ্মী এসেছে। এবার আমাদের অবস্থা বদলে যাবে মায়ের দয়ায়। তবে সে ছোট হলেও তাকে যেন সবাই অতিরিক্ত সম্মান দিতে না ভোলে। মা খুশি থাকলে যেমন অবস্থা ভাল হবে, মায়ের কু দৃষ্টিতে তেমনই নাকি তেমনই সব খুব খারাপ হয়ে যেতে পারে। যেকোন কারনেই হোক, এরপরে বাবাদের ব্যাবসা ফুলে ফেঁপে ওঠে। হয়ত এর ফলেই ছোট থেকেই বোন অত্যন্ত স্নেহ আর সম্মান পায় বড়দের কাছেও। তনুকেও সবাই যথেস্ট ভালবাসে। আর সবার যত রাগ খারাপ ব্যাবহার সব চিরকাল আমার ঘাড়ে এসেই পরে। রাজুদার ঘাড়েও পরত। কিন্তু সে কলেজে পড়ার সময় থেকে আর বাড়িতে আসেনি। সে তার বিজ্ঞান পড়া দৃষ্টিতে বাবাদের পাগল ভাবত, ঘুরিয়ে বলতও। আর বাকি বড়রা সবাই আতংকে থাকত এই বুঝি মা লক্ষ্মী কুপিত হয়ে সাক্ষাত শনি হয়ে তাদের ব্যাবসা আবার ডুবিয়ে না দেন! এমন না যে সে দুই বোনের সাথে কখনো খারাপ ব্যাবহার করত। কিন্তু ছোট বোনেদের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করতে তার চিরকাল খুবই আপত্তি ছিল। কিন্তু জ্যোতিষি মায়ের নাকি সাবধান বানী ছিল, " বাড়ির সব পুরুষকে অনু তনুর কাছে মাথা নত করতে হবে। ওদের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে রোজ প্রনাম করতে হবে। " রাজুদা আমাকেও বোঝাত এসব পাগলামি। একদম বিশ্বাস করবি না। ছোট বোনেদের পায়ে কেউ মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে নাকি? রাজুদাকে দেখেই আমার ভাল পড়াশোনা করা, ইঞ্জিনিয়ার হওয়া এসবের প্রতি আগ্রহ বেড়েছিল। তার যৌক্তিক কথাবার্তা আমার ভাল লাগত। বাড়িতে দুই বোনকে সব সুবিধা দেওয়া, আমাদের দুই ভাইকে বঞ্চিত করা কখনো কখনো খারাপ লাগত ছোট বেলায়। কিন্তু দুই বোনের আমার উপর অথরিটি বা ওদের পায়ে রোজ মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করা আমার শৈশব থেকেই খুব ভাল লাগত। কেন আমি নিজেও জানিনা। আমার ইচ্ছা করত অন্য ছেলেদের মত আমাকেও ইচ্ছামত খেলতে দিক। নিজের ইচ্ছা মত পড়াশোনা করে কেরিয়ার করতে দিক। কিন্তু বোনেদের আমাকে অপমান করা আর আমার জবাবে ওদের কাজ করে দেওয়া আর প্রনাম করা, এটাও আমার ছোট থেকে বেশ ভাল লাগত। আর যত দিন যাচ্ছিল, বিশেষ করে অনু আমার সাথে যত খারাপ ব্যাবহার করছিল এই ভাল লাগাটা বাড়ছিল। যেমন ওর খাবার সাজিয়ে দেওয়া থেকে বিছানা করে দেওয়া, জামা কাচা, জুতো পরানো খোলা, পালিশ করে রাখা এসবই আমাকে চিরকাল করতে হত। চিরিদিনই আমি শুই মেঝেতে বিছানা করে। আর বোন শোয় দামী খাটে। আমি ওর বিছানা করে দিই। আর মেঝেতে শোওয়া আমার পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় বোন বেশিরভাগ সময়েই আমার বুক বা মুখ জুতো বা চটির তলায় মাড়িয়ে যায়। অনেক ছোট থেকেই এটা করে বোন, সবার সামনেই। আমাদের বাড়ির সবার কাছে এটা খুবই স্বাভাবিক। আমারও যে এটা খুব ভাল লাগত চিরদিন এটা ঠিক। সামান্য কারনে বোন আমার গালে ভিশন জোরে থাপ্পর মারলেও আমার খুব ভাল লাগত। এমনকি ও রেগে গেলে বাবা জেঠু বা রাজুদার গায়েও হাত তুলেছে। জুতো পরা পায়ের তলায় মাড়িয়েও গেছে ওদের সবাইকে। বাবা আর জেঠু তো খুশি মনে মেনে নিয়েছে। শুধু রাজুদা বাড়ির চাপে পরে মেনে নিতে বাধ্য হত মনে হয়। যত দিন যাচ্ছিল তত অনুর আমার প্রতি ক্রুয়েল ব্যাবহার করা আমার আরো বেশি ভাল লাগছিল। তবে মাঝে সাঝেও বন্ধুদের সাথে ঘোরা বা খেলার অনুমতি না দেওয়া, ইচ্ছামত স্কুলে যেতে না দেওয়া বা কেরিয়ার বাছতে না দেওয়ার জন্য খারাপ লাগত, অভিমান হত। কিন্তু মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর থেকে আমাকে এবিউজ করাটা বোন এত বেশি বাড়িয়ে দিয়ে ছিল যে ক্রমেই ও আমার কাছে ভগবান হয়ে উঠছিল। নিজের হবি পালন করা, পড়াশোনা বা ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার ইচ্ছা সবই গৌন মনে হচ্ছিল ক্রমে। ৯৯% সময় মনে হচ্ছিল প্রভুজ্ঞানে বোনকে সারা জীবন সেবা করতে পারাটাই জীবনের মুখ্য উদ্দেশ্য। ১% সময় হয়ত অভিমান জাগছিল আবার। কিন্তু আজকের এই ঘটনার পরে মনে হয় সেই ১% অভিমানও আর থাকবে না। আমি আমার মুখের উপরে রাখা আমার পরমা আরাধ্যা দেবী ছোট বোন অনুর লাল চটি পরা পা দুটো টিপতে টিপতে গতকালের কথা ভাবতে লাগলাম। কাল পরীক্ষা দিয়ে জেঠুর মেয়ে তনু আর ওর বান্ধবী পলির সাথে বাড়ি ফেরার সময়ে তনুর কাছে স্বীকার করেছিলাম আমার চিন্তা ভাবনা কিছুটা রাজুদার মত, কিছুটা বাড়ির অন্য বড়দের মত। আমারও রাজুদার মত বিজ্ঞান পড়তে ভাল লাগে, আমিও ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই। তা সত্ত্বেও বাড়ির বাকি বড়দের মত আমিও অনু আর তনুকে সুপিরিয়ারই ভাবি। অনু আমাকে মারলে বা অপমান করলেও আমার খুব ভাল লাগে। তনু কি সেটা অনুকে বলে দিয়েছে? এমন সময় হঠাত বিছানায় রাখা অনুর ফোনটা বেজে উঠল। অনু আমার মুখে খুব জোরে একটা লাথি মেরে বলল, " উঠে ফোনটা নিয়ে আয় জানোয়ার।" "যাচ্ছি প্রভু"- এই বলে আমি অনুর দুই চটি পরা পায়ের তলায় একবার করে গাঢ় চুম্বন করে টেবিলের তলা থেকে উঠে ফোনটা হাতে নিলাম। ফোনে দেখি তখন ৯ টা ২৫ বাজে। মানে আমি অন্তত ২ ঘন্টা বোনের চটি পরা পা দুটো মুখে নিয়ে শুয়ে প্রভুজ্ঞানে ওর সেবা করেছি!! " কি রে জানোয়ার, কার ফোন?" আমার প্রভু বোন আমাকে জিজ্ঞাসা করল। "প্রভু তনুর, প্রভু।" " ফোনটা স্পিকারে দিয়ে হাতে ধরে দাঁড়া ছাগল।"- প্রভু বোন আদেশ করল আমাকে। আমি তাই করলাম। ফোনটা রিসিভ করতেই তনু বলল, " এই অনু বোনু, কি করছিস?" গেম খেলতে খেলতে জানোয়ারটাকে দিয়ে পা টেপাচ্ছিলাম। তুই কি করিস দি?" " তোর কি ভাগ্য রে অনু। আমার গাধা দাদাটার তো বোনের পা টিপতে সম্মানে লাগত। ছোট বোনকে প্রনাম করার ভয়ে বাড়ি ছেড়েই চলে গেল।"- তনু বলল। " ভাগ্য আমার না, জানোয়ারটার। তাই আমার সেবা করার সুযোগ পাচ্ছে। আর তুই যখন চাস ওকে নিয়ে গিয়ে কাজ সেবা যা খুশি করাবে। কোন গাঁই গুঁই করলে লাথি মেরে নাক মুখ ভেঙে রেখে দিবি। আর দরকার হলে জেঠুকে বলবি পা টিপে দিতে। এটা কোন ব্যাপার হল?" " তা তো বলতেই পারি। কিন্তু বাপি বাড়িতে থাকে কই? আর তুই এটা ঠিক বলেছিস একদম, তোর সেবা করার সুযোগ পাওয়া ছেলেদের কাছে ভাগ্যের ব্যাপার। তুই ছেলেদের কাছে ভগবান। কিন্তু আমার কাছে তুই আমার মিষ্টি অনু বোনু জানু। আর তোর দাদাটা হল জানোয়ার।" এই বলে হো হো করে হাসতে লাগল তনু। তারপরে আবার বলল, " এই, শোন না অনু, এখন ভিডিও শুট করবি?" " আমি তো করতেই পারি। কিন্তু তোর মাধ্যমিকের এক্সাম আছে না আজ?" " সে তো ১২ টায়। ইচ্ছা হলে দিয়ে আসব। আমি কি রাজুটার মত রামছাগল নাকি লালু-টার(আমার ডাক নাম) মত জানোয়ার যে পড়াশোনাকে সবার উপরে রাখব? তুই ফ্রি থাকলে চলে আয় বুনু।" আমার দুই বোনের ইউ টিউবে একটা চ্যানেল আছে। মেয়েরা অতি সুন্দরী হলে যা হয় নাচের ভিডিওই দিক আর ভিডিও জুড়ে অকারনে হা হা হি হি-ই করুক, ভিডিওতে লাখ লাখ ভিউ আর চ্যানেলে আরো বেশি সাবস্ক্রাইবার হয়! আমার বোনেদের চ্যানেলেও ৮০ লাখ সাবস্ক্রাইবার ছাড়িয়ে গেছে চ্যানেল খোলার এক বছর পেরনোর আগেই!! - "আচ্ছা, যাচ্ছি দি। কিন্তু ভিডিও আমার ঘরে করলেই বোধহয় বেটার হবে। তোর রুমের লাইটিং এ প্রব্লেম হয়।" " আচ্ছা আয়। আমি রেডি হয়ে তোর রুমে গিয়েই করব তাহলে। আমরা নাচব, তোর পোষা জানোয়ারটা ভিডিও তুলবে। ভাল তুলতে না পারলে তুই মুখে লাথি মারবি ওটার।" এই বলে আবার হাসতে লাগল তনু। ও আজকে আমাকে আরো বেশি অপমান করছে লক্ষ্য করলাম। ওদের কাছে অপমানিত হতে বা মার খেতে আমার ভাল লাগে সেটা স্বীকার করার কারনেই কি?? হয়ত তাই-ই। " যাচ্ছি দি।" এই বলে বোন আমাকে ফোনটা কেটে দিতে বলল। আমি আদেশ পালন করলাম। বোন আমার দিকে তাকিয়ে পরপর দুটো থাপ্পর মারল আমার গালে। তাএপর বলল " এই কুকুর! ফ্রেশ হওয়ার থাকলে তাড়াতাড়ি হয়ে নে।আমার প্লেটে পরে থাকা খাবারটা খেয়ে নিস। ১৫ মিনিট সময় দিলাম তোকে। আমরা ফিরলে তোকে আমাদের ভিডিও তুলে এডিট করে পোস্ট করে দিতে হবে। যদি ভাল না হয় আর যদি কালকের মধ্যে ১ কোটি ভিউ না আসে তবে মজা বুঝিয়ে দেব তোকে।" জবাবে আমি প্রভু বোনকে শাস্টাঙ্গে প্রনাম করতে না করতেই ও বেরিয়ে চলে গেল ঘরের চটি টা পরেই। আমি কোন রকমে তাড়াতাড়ি ফ্রেশ হয়ে রান্না ঘরে রাখা বোনের খাওয়া প্লেট থেকে ওর পরে থাকা খাবার খেয়ে আধপেটা টিফিন সেরে নিলাম। আমার খাওয়া শেষ হতে না হতেই দেখি দুই বোন একসাথে গলা জড়া জড়ি করে ঘরে ঢুকছে। কি নিয়ে কথা বলছে জানি না, কিন্তু তনু অনুর গলা জড়িয়ে ধরে হাসতে হাসতে গড়িয়ে পরছে প্রায়। অনু যেমন আমাকে অপমান না করে ১০ মিনিট থাকতে পারে না,,তনু তেমনই না হেসে ১০ মিনিট থাকতে পারে না। এত হাসি- ফুর্তি- উল্লাশ- আনন্দ ওর জীবনে আসে কোথা থেকে সেটাই এক রহস্য!! আমার বোন অনুর পরনে এখন লাল টপ আর হালকা ছাই ট্রাউজার। পায়ে ঘরে পরার লাল চটি, যেটার তলা দুটো গত দুই ঘন্টা আমার মুখের উপরে ছিল! আর তনুর পরনে আমাদের স্কুল ড্রেস। সাদা টপ, নীল স্কার্ট। পায়ে সাদা মোজা আর সাদা স্নিকার। কাঁধে ব্যাগ। পরীক্ষা দেবে বলে তৈরি হয়েই এসেছে তাহলে ও। ওরা ঘরের দরজা দিয়ে ঢোকার আগেই আমি সোজা দুই বোনের পায়ের উপরে ঝাঁপিয়ে পরলাম। তারপরে ২ প্রভুর চার পা চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগলাম। অনু ১ মিনিট পরেই আমার মাথায় লাথি মেরে সরিয়ে তনুকে নিয়ে ওর ঘরে ঢুকে গেল। আমি ওদের পিছনে পিছনে বোনের ঘরে গিয়ে ঢুকলাম। আমার চোখের দিকে তাকিয়ে বোন অনু হাসিমুখে বলল, " তুই নাকি কাল দিদিকে বলেছিস আমি মারলে বা অপমান করলে আসলে তোর ভাল লাগে?" আমার মধ্যে এই নিয়ে আর কোন লজ্জা ছিল না আর। আমি বেশ গর্বের সাথে বললাম " হ্যাঁ প্রভু। খুবই ভাল লাগে।" " সেই সাথে এটাও বলেছে যে রাজুদার মত ওর সায়েন্স পড়তে ভাল লাগে। ও নাকি যেভাবেই হোক ইঞ্জিনিয়ার হবে।" এই কথা শুনে অনুর হাসি মুখের হাসি মিলিয়ে রাগ ভাব ফুটে উঠল। " এদিকে আয়, তোকে এখনই ইঞ্জিনিয়ার বানাচ্ছি আমি।" আমি এগিয়ে গিয়ে সোফায় বসা দুই বোনের পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসলাম। আমাকে অবাক করে অনুর আগেই তনু আমার দুই গালে পরপর ৮-১০ টা থাপ্পর মেরে বলল, - " এই নে। থাপ্পর খাওয়ায় বি-টেক ডিগ্রি পেলি তুই।" এই বলে হো হো করে হাসতে লাগল তনু। অনু বলল, " এত বছরে কেউ বি-টেক পায় নাকি দি? বি- টেক তো চার বছরের কোর্স! চার বছর ধরে দুই বোন রোজ দুই বেলা এটাকে থাপ্পর মারব। তারপরে ও বি- টেক ডিগ্রি পাবে থাপ্পর খাওয়ায়! B.Tech in থাপ্পর খাওয়া! ওই বলে আমার গালে অনু দুটো থাপ্পর মেরে বলল, " এই নেড়িকুত্তা, এটার ইংলিশ কি হবে রে?" আমার যে কি ভাল লাগছিল দুই বোনের কাছে এই অপমান আমি বলে বোঝাতে পারব না। আমি বললাম " B.Tech in slap recieving " হবে হয়ত। সেই সময় বাবা রেডি হয়ে এল, ব্যাবসার কাজে বেরোবে এবার। রোজই বেরনোর আগে বাবা বোনকে প্রনাম করে যায়। আজকেও অনু আর তনু দুই বোনের পায়েই হাত ঠেকিয়ে প্রনাম করল বাবা। তারপর "আসছি মায়েরা" বলে বেরিয়ে গেল।আমি তখনো দুই বোনের পায়ের কাছে হাটু গেড়ে বসে আছি ওদের হাতে থাপ্পর খেয়ে লাল হয়ে যাওয়া গাল নিয়ে। "আচ্ছা বাবা" বলেই অনু আমার মুখের উপরে লাথি মারল ওর চটি পরা ডান পা দিয়ে। বাবা তখনো ঘরেই আছে!! কোন আপত্তি ছাড়াই বাবা এরপরে বেরিয়ে গেল ঘর থেকে। যেন দাদার মুখে বোন চটি পরা পায়ে লাথি মারবে এটা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার! " সেই সাথে তোকে লাথি খাওয়াতেও বি-টেক ডিগ্রি দেব আমরা। dual B.Tech degree holder হবি তুই!" এই বলে তনুও আমার মুখে স্নিকার পরা ডান পা দিয়ে একটা লাথি মারল। অনু পরপর দুটো লাথি মারল এবার আমার মুখে। " দুটো না, চারটে ডিগ্রি দেব ওকে আমরা। আর দুটো কিসে বলত দি?" " একটা স্লেভারিতে। আমাদের সেবা করাতেও ইঞ্জিনিয়ার হবে। কিভাবে দুই বোনকে আরো সুখী করা যায় সেটা,আবিস্কার করে নোবেলও পেয়ে যেতে পারে ও।" এই বলে তনু আবার হো হো করে হাসতে হাসতে অনুকে জড়িয়ে ধরে ওর কোলে লুটিয়ে পরল। "ঠিক বলেছিস দি। আর আরেকটা ডিগ্রি ও পাবে আমাদের জুতো চাটায়। B.Tech in shoe licking science. এরপর এই চারটে ডিগ্রি গলায় ঝুলিয়ে ও ব্যাংগালুরুতে যাবে রাজুদার কম্পানিতে চাকরি করতে। এই বলে অনুও হাসল কয়েক সেকেন্ড। তারপর আমার মুখে আবার একটা খুব জোরে লাথি মেরে বলল, " এই নেড়িকুত্তা! দিদির জুতো আর আমার চটি জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার কর। যদি চটি আর জুতো চেটে আয়নার মত চকচকে করে দিতে পারিস তাহলে তোকে পরীক্ষা দিতে যাওয়ার সুযোগ দেব আজ।" বোনের আদেশ শোনামাত্র আমি মেঝেতে চিত হয়ে শুয়ে পরলাম। এখন তনুর স্নিকার পরা পা দুটো আমার মুখে রাখা। আর অনুর পা দুটো আমার বুকে। আমি তনুর জুতোর তলা জিভ দিয়ে চাটতে চাটতে অনুর পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম। আমি প্রথমে তনুর ডান স্নিকারের তলা জিভ দিয়ে চেটে চেটে নতুনের মত চকচকে করে দিলাম। এরপর তনু নিজের ডান পা আমার কপালে রেখে বাঁ পা দিয়ে আমার নাকে বেশ জোরে একটা লাথি মেরে অর্ডার করল "এবার এই জুতোর তলাটা চেটে পরিস্কার কর নেড়ি কুত্তা"। আমি ভক্তিভরে তনুর বাঁ জুতোর তলা চাটতে লাগলাম। ওদিকে অনু হঠাত ওর লাল চটি পরা ডান পা দিয়ে আমার গলাটা চেপে ধরল। একেই তনু ওর সাদা স্নিকার পরা বাঁ পা টা আমার নাক আর ঠোঁটের উপরে রেখেছিল। তার উপরে অনু ওর চটি পরা ডান পা দিয়ে আমার গলা চেপে ধরেছিল খুব জোরে। আমার নিশ্বাস নিতে খুবই অসুবিধা হচ্ছিল। তখন মা হঠাত এই ঘরে এসে ঢুকল। দুই বোনকে এইভাবে আমার উপরে টর্চার করতে দেখে মা খুব খুশি হয়ে বলল, " বাহ, দুই বোনে মিলে দাদাকে বেশ ভালই শিক্ষা দিচ্ছিস দেখছি। আরো বেশি করে শিক্ষা দে। নাহলে এও রাজুর মত ইঞ্জিনিয়ার হয়ে বাইরে চলে যাবে।" " ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে যাওয়ার নাম আর একবার করলেও লাথি মারতে মারতে জানোয়ারটাকে আমরা মেরে ফেলব কাকিমা।"- এই বলে আমার নাকের উপরের দিকে জুতো পরা ডান পা দিয়ে পরপর দুটো লাথি মারল প্রভু তনু। প্রভু অনুও তাতে উতসাহ পেয়ে আমার বুকের উপরের দিকে ওর চটি পরা বাঁ পা দিয়ে লাথি মারতে শুরু করেছে। তনুর জুতো চাটব কি, আমার মনে হচ্ছে আমি নিশ্বাস নিতে না পেরে মারা যাব এবার। "কি রে কুত্তা, জুতো চাটা বন্ধ করলি কেন? মায়ের সামনে আমার জুতো চাটতে লজ্জা করছে নাকি?" - আমার নাকের উপরে এবারে জুতো পরা বাঁ পায়ে লাথি মেরে জিজ্ঞাসা করল তনু। " না প্রভু"- কোনরকমে এই টুকু উত্তর দিয়ে আমি আমার জিভটা মুখের বাইরে সম্পুর্ন বার করে দিলাম। তনু নিজেই আমার বার করা জিভের উপরে নিজের বাঁ জুতোর তলা ঘসে পরিস্কার করতে লাগল মায়ের সামনে। " কাকিমা, দাদাকেও কোনভাবে ফিরিয়ে আনতে পারলে কিন্তু বেশ হয়, তাই না? একটা স্লেভকে টর্চার করে ঠিক মন ভরে না আমাদের। আর আমার অনু বোনু জানু তো রাজকন্যা। আরো বেশি দাস না থাকলে কি ওর সেবা ঠিক করে হয় বল?" " চেষ্টা কর। রাজু বাড়ি ফিরে এসে তোদের সেবা করা আর ব্যাবসায় মন দিলে তার চেয়ে ভাল আর কিছু হবে না। আর তোরা চাইলে তো তোদের বাবাদের দিয়েও দিব্বি ইচ্ছামত সেবা করাতে পারিস।"- মা বলল। " আর দি, শুধু আমি না, তুইও কিন্তু রাজকন্যা। আমি যেমন তোর জানু, তেমন তুইও আমার জানুদি।" এই বলে আমার বুকে লাথি মারতে মারতেই আমার প্রভু অনু তার দিদি তনুর গালে চকাস করে একটা চুমু খেল। " শোন নেড়িকুত্তা, শুধু নিজে আমাদের সেবা করলেই হবে না। রাজুদাকে ভুলভাল যা হোক বুঝিয়ে ফেরত আনতে হবে তোকে। নাহলে আজকের পরে আর তোর মুখে লাথিও মারব না। তোকে দিয়ে জুতোও চাটাব না আমরা।"- তনু আমার বার করা জিভের উপরেই একটা লাথি মেরে বলল। " ঠিক বলেছিস দিদি। দরকার হলে আমরা বাবা আর জেঠুকে দিয়ে সেবা করিয়ে নেব। জানিস, রাজুদা আর কারো সাথে যোগাযোগ না করলেও জানোয়ারটার সাথে ঠিকই করে। প্রতি সপ্তাহে ওকে ফোন করে রাজুকুত্তাটা। এতদিন রাজুকুত্তা লালুকুত্তার ব্রেনওয়াশ করেছে ওকে ইঞ্জিনিয়ার বানানোর জন্য। এবার লালুকুত্তা ওর দাদার ব্রেনওয়াশ করে ওকে বাড়িতে বোনেদের জুতোর তলায় ফিরিয়ে আনবে।" বোনেদের কথা শুনে আমি ভয়ে আঁতকে উঠলাম। আমি ততক্ষনে দুই বোনকে ভগবানের চেয়েও উপরের আসনে বসিয়েছি? রাজুদাকে বুঝিয়ে ফেরত আনা কি সম্ভব? নাহলে আমি দুই প্রভুর সেবা না করে থাকব কি করে? ভয়ানক কষ্টে আমার বুক দুমড়ে মুচড়ে উঠল। আমার দুই চোখ দিয়ে জলের বন্যা বইতে লাগল। তনু তখনো আমার বার করা জিভের উপরে জুতোর তলা মুছে চলেছে। " দেখ, তোদের দুই বোনকে কতটা ভক্তি করে লালু । আর তোদের সেবা করতে পারবে না শুনে কিভাবে কাঁদছে ও।" - মা হাসিমুখে বলল দুই বোনকে। " আমার বিশ্বাস রাজুদাও একদিন আমাদের এরকমই ভক্তি করবে।"- অনু ওর চটি পরা ডান পা দিয়ে আমার গলার উপরে একটা লাথি মেরে বলল। পরের ১৫-২০ মিনিট আমি হৃদয়ের সব ভালবাসা উজাড় করে আমার দুই প্রভু বোনের জুতো আর চটি চেটে গেলাম। প্রথমে তনুর জুতোর তলা, তারপর জুতোর উপরের দিক গুলো চেটে পরিস্কার করলাম। এরপর তনু আর অনু স্থান বদলাল। তনু ওর জুতো পরা পা দুটো রাখল আমার বুকের উপরে আর অনু ওর লাল চটি পরা পা দুটো আমার মুখের উপরে রেখে প্রথমেই খুব জোরে জোরে ৫-৬ টা লাথি মারল আমার মুখের উপরে। আমি তারপর ভক্তি ভরে আমার পরমা সুন্দরী ছোট বোন অনুর লাল চটির তলা ভক্তিভরে চাটতে লাগলাম। যখন থামলাম তখন ওর লাল চটির তলা আমার জিভের লালায় ভিজে গিয়েছে। নিজের মুখ আবছা দেখতে পাচ্ছিলাম আমি প্রভুর চটির তলায়! তখনই তনুর বান্ধবী পলি ওকে ডাকতে এল। ওকে দূর থেকে দেখেই বলতে শুরু করল, " আরে তনু, তুই এখানে বসে আছিস! ১১ টা বেজে গেছে তো। এক্সাম দিতে যাবি না?" - এই বলে ঘরে ঢুকতেই ও দেখতে পেল। আমি অনু আর তনুর পায়ের তলায় শুয়ে অনুর চটির তলা চাটছি। " দাঁড়া, যাব। অত তাড়া কিসের তোর বলত পুলু? এখনো অনেক দেরী আছে। আয় বস, এই কুত্তাটাকে দিয়ে তোর জুতো দুটো চাটিয়ে পরিস্কার করে নে বরং।" - এই বলে তনু আমার বুকের উপরে বেশ জোরে একটা লাথি মারল। পলির ভাল নাম পৌলমী। ওকে ক্লাসের প্রায় সবাই পলি বলে ডাকে, কিন্তু তনু ওকে আদর করে পুলু বলে। পলি ক্লাসে সেকেন্ড হয় আর আমি ফার্স্ট হই। ফলে আমাকে ও একটু হিংসাই করে। সেই আমাকে দিয়ে নিজের জুতো চাটাতে পারবে বুঝে পলি বেশ খুশি হয়ে সোফায় বসে পরল তনুর পাশে। " তোরা বেরোবি, আমিই বা বাড়িতে থেকে কি করব? আমিও স্কুল যাই বরং।" - এই বলে আমার মুখে লাথি মেরে রেডি হতে চলে গেল অনু। আর আমি এবার নিজের মাথাটা পলির জুতো পরা পায়ের উপরে নামিয়ে দিলাম। ওর পায়ে কালো মেরি জেন জুতো। আমি জুতোর উপর দুটো চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগলাম ওকে " প্রভু পৌলমী" সম্বোধন করে। জবাবে পলি আমার মাথার উপরে লাথি মেরে আমাকে তাড়াতাড়ি ওর জুতো চেটে পরিস্কার করে দিতে বলল। আমি তাই করলাম। আমি প্রথমে পলির দুই জুতোর উপর দিক, তারপরে চিত হয়ে শুয়ে জুতোর তলাও জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে দিলাম। এরপরে পলি যখন আমার মুখের উপরে লাথি মেরে মজা নিচ্ছে তখন অনু স্কুল ড্রেস পরে ফিরে এল। "এই জানোয়ার, আমার কালো স্নিকারটা নিয়ে আয় মুখে করে।"- অনু আমার মাথার পাশে লাথি মেরে বলল। আমি উঠে খুশি মনে প্রভুর আদেশ পালন করলাম। প্রভুর জুতো মোজা এনে ওর পায়ে পরিয়ে দিলাম। পরানো হতেই প্রভু আমার মুখের উপরে কালো স্নিকার পরা ডান পায়ে খুব জোরে একটা লাথি মেরে বলল, " এই নেড়িকুত্তা, তোকে কি করতে পুষেছি আমি? আমার জুতোর তলায় এত ময়লা লেগে আছে কেন?" - এই বলে একের পর এক লাথি মারতে লাগল আমার মুখের সর্বত্র। প্রভু অনন্যা আমার মুখের উপরে লাথি মারতে মারতে আমাকে মেঝেতে ফেলে দিল। তারপরে চিত হয়ে মেঝেতে পরে যাওয়া আমার মুখের উপরে একের পর এক লাথি মারতে লাগল প্রভু। মারাই উচিত তো! প্রভুর জুতোর তলায় ময়লা লেগে থাকলে প্রভু তো তার দাসকে লাথি মেরে শিক্ষা দেবেই! আমি হাতজোর করে প্রভুর কাছে ক্ষমা চাইতে চাইতে মুখে প্রভুর লাথি খেতে থাকলাম। আমার মুখের সর্বত্র অন্তত ৫০ টা লাথি মেরে প্রভু অনু থামল। আমি অনুর জুতো পরা ডান পা দুই হাতে মুখের উপরে টেনে নিয়ে প্রভুর জুতোর তলায় একের পর এক চুম্বন করে ক্ষমা চাইতে লাগলাম এরপরে। প্রভু এরপরে পাপোষের মত করে আমার মুখের উপরে নিজের দুই জুতোর তলা মুছল। আমার সারা মুখ কাদায় ভরে গেছে বেশ বুঝতে পারলাম আমি। এরপরে তনুর হাত ধরে আমার মুখের উপরে উঠে দাঁড়াল অনু। আমার মুখের উপরে জুতো পরা পায়ে প্রায় ৫ মিনিট দাঁড়িয়ে রইল অনু। তারপর জুতো পরা পায়ে লাগাতে লাগল আমার মুখে। অন্তত ৩০-৪০ বার লাফাল এইভাবে। এরপরে প্রভুর আদেশে আমি আমার আপন বোন প্রভু অনুর দুই জুতোর উপর আর তলাই জিভ দিয়ে চেটে নতুনের চেয়েও বেশি চকচকে পরিস্কার করে দিলাম। " এবার বোন আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " যা কুত্তা। তোকে আজ এক্সাম দেওয়ার অনুমতি দিলাম। কিন্তু মুখ ধুবি না। আমাদের জুতোর তলার ময়লা লেগে থাকা মুখ নিয়েই সবার সামনে এক্সাম দিবি তুই।" আমি খুশি মনে তিন প্রভুর জুতোর উপরেই চুম্বন করে ধন্যবাদ দিলাম। তারপরে তাড়াতাড়ি রেডি হয়ে নিলাম। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দেখি তিন প্রভুর জুতোর তলার ময়লায় আমার মুখ পাপোষের চেয়েও বেশি ময়লা দেখাচ্ছে। তার মধ্যে দিয়েও স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে আমার মুখের উপরে আমার প্রভু বোন অনন্যার দুই জুতোর তলার ছাপ! এরকম মুখ নিয়ে সবার সামনে এক্সাম দিতে পারব ভেবে গর্বে আমার বুক ভরে উঠল। আমি তাড়াতাড়ি নিজের ব্যাগ পিঠে আর তিন প্রভুর ব্যাগ হাতে নিয়ে প্রভুদের সাথে স্কুলের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পরলাম। পরীক্ষার হলে আমার উত্তর লেখায় একদমই মন বসল না। ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার ভূত আমার মাথা থেকে নেমে গিয়েছে ততক্ষনে। সেই জায়গা দখল করেছে আমার প্রভু বোনেদের ক্রীতদাস হয়ে তাদের প্রভুজ্ঞানে সেবা করার ভূত। সবাই আমার জুতোর ছাপ আর ময়লা লাগা মুখের দিকে অবাক চোখে তাকাচ্ছিল বলে আমার গর্ব হচ্ছিল। আবার রাজুদাকে বাড়িতে ফেরত আনতে না পারলে বোনেরা আমাকে আর ওদের সেবা করতে দেবে না বলে থ্রেট দেওয়ায় ভিশন ভয় করছিল। বোনেরা কি সত্যিই এত নিষ্ঠুর হবে আমার উপরে? ওদের সেবা করার সুযোগ হারাতে হবে ভেবে পরীক্ষার শেষের দিকে আমার দুই চোখ দিয়ে অঝোর ধারায় জল বইতে লাগল। আমি কোন প্রশ্নের উত্তরই ভাল করে লিখতে পারলাম না। রাজুদাকে কি করে বাড়ি ফেরানো যায় সেই কথা ভাবতে লাগলাম কাঁদতে কাঁদতে। এক্সামের ঘন্টা যখন পরল তখন আমি অঝোরে কেঁদে চলেছি বেঞ্চে মাথা রেখে। যে ম্যাডাম খাতা নিতে এল সে ভাবল আমি এক্সাম খারাপ দিয়েছি বলে কাঁদছি। ম্যাডাম বলল, " সারা বছর পড়াশোনা করবি না তো এক্সাম খারাপ হবেই। এখন কেঁদে আর কি করবি?" আমার পাশের বেঞ্চের ছেলেটা ম্যাডামকে বলল, " ম্যাডাম ও আমাদের ক্লাসের ফার্স্ট বয়। সায়েন্সের কোন সাব্জেক্ট ও খারাপ দিতেই পারে না। কিন্তু ওর মাথায় একটু ছিট আছে। অন্য কোন কারনে কাঁদছে হয়ত। " ম্যাডাম এবার ভাল করে লক্ষ্য করলেন যে আমার সারা মুখ জুড়ে ময়লা লাগা। সেটা কারো জুতোর ছাপ সেটাও হয়ত বোঝা যাচ্ছিল তখনো। আমি ক্লাসের ফার্স্ট বয় শুনে ম্যামের মনে দয়া হল হয়ত। আমার পিঠে হাত রেখে বলল, " এই, কি হয়েছে রে তোর? কাঁদছিস কেন? আর তোর সারা মুখ জুড়ে এত ময়লা লেগে আছে কেন? " তখনই পাশের রুম থেকে পলিকে নিয়ে প্রভু তনু ডাকতে এলে আমায়। - " এই গাধা, বাড়ি ফিরবি না?" প্রভু তনুকে দেখে আমি আর নিজেকে ঠিক রাখতে পারলাম না। ততক্ষনে ক্লাসের বেশিরভাগ ছেলে বেরিয়ে গিয়েছে। শুধু ৪-৫ জন আছে, আর সাথে এই ম্যাডামও। আমি তাদের সামনেই সোজা তনুর জুতো পরা পায়ের উপরে ঝাঁপিয়ে পরলাম। ওর জুতোর উপরে চুম্বন করতে করতে ওর কাছে ক্ষমা চাইতে লাগলাম সবার সামনেই। ম্যাডাম অবাক হয়ে এমন ভাবে আমাকে দেখতে লাগল যেন ভিন গ্রহের কোন জীবকে দেখছে! কিন্তু আমার কিছুই যায় আসে না তাতে আর! প্রভু অনু আর তনু আমাকে ওদের সেবা করার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করলে আমার কাছে এই জীবনের আর কোন মানেই নেই যে!! ( চলবে)...