Friday 1 July 2016

রনির স্বপ্নপূরন:

রনির স্বপ্নপূরন: 

( গল্পে মেয়েদের প্রতি অন্তরের ভক্তি তুলে আনতে এমন কিছু দৃশ্য তুলে ধরা হয়েছে যা অনেকের anti religious মনে হতে পারে, অনেকের ধর্মানুভুতিতেও আঘাত করতে পারে যা কোনভাবেই লেখকের উদ্দেশ্য নয়। তাই অনিচ্ছুক বা যাদের ধর্মানুভুতি প্রবল তাদের এই গল্প থেকে দূরে থাকতে অনুরোধ করা হচ্ছে।
সম্পুর্ন কাল্পনিক গল্প। শুধু সাবমিসিভ পুরুষদের উপভোগ করার উদ্দেশ্যে লেখা।)

আমার বয়স তখন ৪০। বিয়ে করিনি, বড় বাড়িতে একাই থাকি। ব্যবসায়ী, আর্থিক অবস্থা বেশ ভাল হলেও বিয়ে করিনি আমার মেয়েদের প্রতি সাবমিসিভনেস আর অন্তর্মুখী স্বভাব বউ মেনে নেবে না ভেবে। হঠাত একদিন এক মহিলা এসে হাজির ঘর ভাড়া নেবে বলে। ডিভোর্সী,  আর্থিক অবস্থা খুব খারাপ। সে তার দুই মেয়েকে নিয়ে কম ভাড়ায় পাওয়া যায় এমন বাসা খুঁজছে।
মহিলার নাম রিমি, বয়স প্রায় ৩৫। দেখতে খুবই সুন্দরী। এত সুন্দরী এক মহিলা ও তার দুই মেয়েকে ঘর ভাড়া দিয়ে সাহায্য করার জন্য আমার সাবমিসিভ মন আকুল হয়ে উঠল। সে এক রুমের ঘর চাইলেও আমি বড় শহরের রাস্তার পাশের বাড়ি, এটাচ বাথ সহ  দুটো ঘর, বারান্দা, খাওয়ার ঘর মিলে মাত্র ১০০০ টাকায় ভাড়া দিয়ে দিলাম। বলে দিলাম ভাড়া যখন পারবেন দেবেন, কয়েক মাস পরে দিলেও কোন অসুবিধা নেই।
মহিলা কিছু দিন পর দুই মেয়েকে নিয়ে শুধু ছোট কয়েকটা ব্যাগ নিয়ে বাসায় উঠল। আমি পরে জানতে পেরেছিলাম তার স্বামী অন্য সম্পর্ক করে তাকে ঠকিয়েছে। রিমা বৌদি এই নিয়ে এতই ক্রুদ্ধ যে তার কোন সাহায্যও না নিয়ে সামান্য সঞ্চয় নিয়ে খালি হাতে দুই মেয়েকে নিয়ে বেরিয়ে পরার সাহস দেখিয়েছে, যদিও সে কোন চাকরিও করে না। তার ধারনা টিউশানি ও টুকটাক কাজ করে সে যেভাবে হোক চালিয়ে নেবে। সে এমন এক বাসা খুজছিল যেখানে মালিক তাকে মাস ছয়েক সময় দেবে বাসা ভাড়া দেওয়া শুরু করার জন্য।
বৌদির বড় মেয়ের নাম মানি, বয়স ১৪।  আর ছোট মেয়ের নাম তানি, বয়স ১০। দুই মেয়েই বৌদির মতই ফর্শা, অপরুপা সুন্দরী। এত সুন্দর ৩ টে মেয়েকে কষ্ট পেতে দেখে আমার মনে ভিশন দুঃখ হল। আমি বৌদিকে বললাম বাসা ভাড়া নিয়ে তুমি কিছু ভেব না বৌদি। তুমি কয়েক বছর পরে দিলেও আমার কোন সমস্যা নেই, দিতে না পারলেও আমার দিক থেকে কোন অসুবিধা নেই। আমি একা মানুষ, টাকারও অভাব নেই। তোমাদের দেখে কষ্ট লাগল,  সাহায্য করার জন্যই বাসা ভাড়া দিলাম। নাহলে আমি বাসা ভাড়া দিই না। তোমরা এখানে নিজের বাড়ির মতই থাক।
বৌদি প্রায় খালি হাতে এসে উঠেছিল, খাট আলমারি কিছুই ছিল না। আমি অনেক কাতর অনুরোধ করে বৌদিকে আমার আসবাব ব্যবহার করতে বললাম। আমার নিচ তলায় মোট ৪ টে ঘর ছিল। তার পুরোটাই আমি বৌদিকে ছেড়ে দিলাম। বৌদিকে আগে দেওয়া দুটো ঘর ছাড়া বাকি দুটোতে মোট ৩ টে খাট,  আলমারি সহ অন্যান্য আসবাব তো ছিলই,  টিভি,  ফ্রিজ, এসি, কম্পিউটার সহ যাবতীয় দামী জিনিসও ছিল। বৌদি প্রথমে রাজি হচ্ছিল না, আমি ক্রমে তার দুই মেয়েকে দিয়ে বলিয়ে রাজি করালাম। সম্পুর্ন বিনা খরচে আমার বাড়িতে এরকম রাজকীয় ভাবে বৌদি আর তার ছোট দুই মেয়েকে থাকতে দিতে পেরেছি ভেবে মন খুশিতে ভরে উঠল আমার।
ক্রমে বৌদি আর তার দুই মেয়ে আমার সাবমিসিভ স্বভাবে অভ্যস্ত হয়ে উঠল। তাদের প্রয়োজনের জন্যই হয়ত বৌদি আরো সহজে মেনে নিল আমার সাবমিসিভনেস। আমি শুধু এতেই খুশি হলাম না। ক্রমে বৌদিকে বোঝালাম আমার একা নিজে রান্না করে খেতে কষ্ট হয়, তোমাদেরও এখন আর্থিক সমস্যা আছে। তাই আমি বাজার করে জিনিস কিনে আনার দায়িত্ব আর তুমি রান্নার দায়িত্ব নিলে তোমাদের সুবিধা হয়, আমারও তার চেয়ে ঢের বেশি উপকার হয়। আমার সাবমিসিভনেস আর ওদের সুবিধা দেওয়ার অভ্যাসে বউদি অভ্যস্ত হয়ে উঠেছিল। এবার সহজেই রাজি হয়ে গেল। আমি নিজের টাকায় বাজার করে আনতাম। বউদি শুধু রান্না করত। ঘর মোছা, বাসন মাজার লোক ছিল। সে না এলে সেই সব দায়িত্ব আমি নিজের কাঁধে নিয়ে নিতাম। বউদি বা তার মেয়েরা আর এ নিয়ে আপত্তি করত না।
আমি শুধু এতেই থেমে থাকলাম না। বিভিন্ন বাহানায় প্রথমে বউদির দুই মেয়েকে নিয়ে শপিংয়ে যেতাম। বিভিন্ন দামি জামা, জুতো, খাবার, সহ বিভিন্ন জিনিস কিনে দিতাম। ক্রমে বউদিকেও নিয়ে যেতে লাগলাম শপিংএ, তার জন্যেও জিনিস কেনা শুরু করলাম।
আমি জীবনে কখনোই কোন মেয়ের ক্লোজ হওয়ার সৌভাগ্য পাই নি। এত সুন্দরী তিন জন মেয়ের এত কাছে এসে, এইভাবে তাদের সেবা করতে পেরে নিজের জীবন ধন্য মনে হতে লাগল আমার।
বৌদির ১০ বছর বয়সী ছোট মেয়ে প্রায় রোজই আমাকে ঘোড়া বানিয়ে আমার পিঠে চেপে ঘর ঘুড়ে বেরাত। বাচ্চারা এটা করে যদিও, তবু ১০ বছর বয়সী সুন্দরী তানি আমাকে ওর পোষা জন্তু বানিয়ে আমার পিঠে চাপছে ভাবতে দারুন ভাল লাগত আমার। শুধু ওদের একতলা বা আমার দোতলায় না, মাঝে মাঝেই ও আমার পিঠে বসে অর্ডার করত ওকে পিঠে নিয়ে সিঁড়ি দিয়ে উপরে ওঠার বা নিচে নামার। সিঁড়ি সিয়ে এইভাবে উপরে ওঠতে বা নিচে নামতে খুবই কষ্ট হত। আর ১০ বছর বয়সী সুন্দরী বাচ্চা মেয়ে তানির কাছে কষ্ট পাচ্ছি ভাবতেই ভিশন আনন্দে মন ভরে উঠত। এইভাবে একটা মেয়ের কাছে শারীরিক কষ্ট পাওয়ার ইচ্ছা সেই ছোট থেকেই আমার মনে ছিল। আর আজ প্রায় ৪০ বছর বয়সে এসে আমার সেই স্বপ্ন সত্যি হচ্ছে!
তানি আমার পিঠে উঠে আমার চুলের মুঠি ধরে "এই ঘোড়া হ্যাট" বলে আমার দিক নিয়ন্ত্রন করত। আমার ইচ্ছা করত ও আমাকে আরাও বেশি করে ডমিনেট করুক। আমিই ওকে শেখালাম "মালিকের ঘোড়ার পিঠে চড়ার আগে তাদের পোষা ঘোড়ার গলায় কলার পরায় তাকে কন্ট্রোল করতে সুবিধা হবে বলে। তুইও সেটাই কর তানি।"
তানি শুনে খুব মজা পেল। আর ওর মোটা চামড়ার বেল্টটা আমার গলায় কলারের মত পরিয়ে দিল। এইভাবে ও দিদি আর মায়ের সামনেই আমার গলায় কলার পরিয়ে পোষা জন্তর মত ট্রিট করতে লাগল আমাকে। এর ফলে ওর প্রতি আমার সাবমিসিভনেস আর সাহস দুটোই আরো বেড়ে গেল।  আমি মাঝে মাঝে ইচ্ছা করে ও যেদিকে যেতে চাইছিল তার উলটো দিকে যেতে লাগলাম। ও তখন দেখি নিজে থেকেই ওর লাল চটি পরা দুই পা দিয়ে আমার সামনের পা,  মানে হাতে লাথি মেরে আমার দিক নিয়ন্ত্রন করতে লাগল। সেই দেখে ওর মা আর দিদি ওকে কিছু না বলে হাসতে লাগল।
প্রথম দুই মাসে এর সাথে সাথে আমি ওদের জামা কাচা, জুতো পালিশ করার দায়িত্বও নিয়ে নিলাম। জামা কাচার যুক্তি ছিল আমার উপরে ওয়াশিং মেশিন আছে, তাতে কেচে দেব। ফলে রিমা বৌদি কোন আপত্তি করল না। জুতো পালিশের ব্যাপারে রিমা বৌদি প্রথমে আপত্তি করলেও পরে রাজি হয়ে গেল। আমি ধীরে ধীরে তিন প্রভুর পায়ে জুতো পরিয়ে দেওয়া, খুলে দেওয়ার কাজও করতে লাগলাম জুতো পালিশের সাথে সাথে।
মাস তিনেক পর এইভাবে রোজ তিন প্রভুর সেবা করে ওদের প্রতি সাবমিসিভনেস আরো বেড়ে গেল আমার। আমি ওদের তিন জনকেই সত্যিই আমার প্রভু,  আরাধ্যা দেবীর নজরে দেখতে শুরু করেছিলাম। আমার ইচ্ছা করছিল নিজেকে আরো বেশি অপমানিত হতে দেখতে প্রভুদের কাছে, নিজেকে আক্ষরিক অর্থেই ক্রীতদাসের মত প্রভুদের পায়ের তলায় সঁপে দিতে।
এরকম একদিন বিকালে ওর মা আর দিদির সাথে তানি সব স্কুল থেকে ফিরেই আমার পিঠে চড়তে চাইল আমাকে ঘোড়া বানিয়ে। ওর মা বলল আগে জামা জুতো ছাড়, হাত পা ধুয়ে খেয়ে নে, তারপরে চড়িস। কিন্তু ও তখনই চড়বে।

তানি জামা জুতো কিছুই খুলল না। স্কুলের সাদা স্নিকার পরা পায়েই বেসিনে গিয়ে হাত মুখ ধুয়ে সোফায় এসে বসল। ওর দিদিও স্কুল থেকে ফিরেছে। আমি মানির পা থেকে সাদা মোজা আর কালো মেরি জেন জুতো খুলে ওর পায়ে ঘরে পরার হলুদ চটিটা পরিয়ে দিলাম প্রথমে। তারপর রিমা বৌদির পায়ের কাছে বসে রিমা বৌদির পা থেকে ছাই রঙের কিটোটা খুলে দিয়ে বৌদির পায়ে হালকা সবুজ চটি পরিয়ে দিলাম। তারপর আমি বেসিনে হাত ধুয়ে রান্না ঘরে গেলাম আমার তিন প্রভুর টিফিন আনতে। বৌদি দুইবেলার রান্না করলেও সকাল আর বিকালের টিফিন আমিই বানাই। আমি আমার বানানো টিফিন তিনটে প্লেটে নিয়ে আমার তিন সুন্দরী প্রভুকে সার্ভ করলাম খাবার ঘরে গিয়ে।
তানির আর তর সইছিল না। ও আমাকে ঘোড়া হতে বলে আমার গলায় বেল্টটা বেধে দিল কলারের মত। তারপর সোজা আমার পিঠের দুইদিকে ঘোড়া চড়ার মত করে বসে আমার বানানো টিফিন খেতে লাগল আর টিফিন খেতে খেতে আমার দুই হাতে ওর সাদা স্কুল জুতো পরা দুই পায়ে আসতে আসতে লাথি মারতে লাগল।
টিফিন খাওয়া হলে তানি পাশে রাখা ডাইনিং টেবিলে প্লেটটা রেখে আমার গলায় বাধা কলারটা ধরে টান দিল।
 " এই ঘোড়া, হ্যাট!!"
তানির বাঁ হাতে আমার গলায় বাধা কলারটা ধরা, আর ডান হাতে ও আমার চুলের মুঠি শক্ত করে ধরে আছে। চুলের মুঠি ধরে আর দুই জুতো পরা পায়ে আমার দুই হাতে লাথি মেরে তানি ওর "পোষা ঘোড়া" আমার দিক নিয়ন্ত্রন করতে লাগল। আর আমি আমার প্রভু তানির ইচ্ছামত ও যেদিকে যেতে চাইছে সেইদিকে যেতে লাগলাম।
তানি আমাকে সোজা সিঁড়ির দিকে নিয়ে গেল। আমি সিঁড়ি দিয়ে দোতলায়  আমার ঘরের দিকে যেতে লাগলাম।
যেতে যেতে লক্ষ্য করলাম তানি বেল্ট ছেড়ে  আমার পিছনের পকেটে ওর বাঁ হাতটা ঢুকিয়ে আমার পকেট থেকে মানিব্যাগটা বার করল। তারপর ওর ইচ্ছ মত টাকা বের করে নিয়ে মানিব্যাগটা দোতলার বারান্দায় ছুঁড়ে মারল। এমন না তানি এই কাজটা প্রথম করল। সাড়ে ১০ বছর বয়সী তানি গত ১ মাস ধরে প্রায়ই এটা করছে।
দোতলায় উঠে তানি আমার ঘরের দিকে যায় রোজ, আজও আমি সেই ভেবে সেদিকেই যাওয়ার চেষ্টা করলাম। পকেট থেকে মানিব্যাগ বার করার সময়ে তানি পিছিয়ে গিয়ে আমার পিঠ থেকে কোমরের কাছে চলে গিয়েছিল। সেই অবস্থায় জুতো পরা ডান পা তুলে জুতোর টো  দিয়ে  আমার গালে একটা খোঁচা মারল আমার প্রভু তানি, " তোর ঘরে না, ছাদে চল।"
জীবনে প্রথম আমার প্রভুদের কারো পা আমার মুখের কোথাও স্পর্শ করল!  তানি জুতো পরা পায়ে আমার গালে খোঁচা মারায় আমি কতটা খুশি হয়েছিলাম বলে বোঝাতে পারব না। ওর প্রতি একটা ভক্তিবোধ জেগে উঠতে লাগল আমার মনে। আমি " জ্বী ম্যাডাম" বলে আমার পিঠে বসা আমার চার ভাগের এক ভাগ বয়সী ফর্শা অতি সুন্দরী তানিকে নিয়ে ঘোড়ার মত সিঁড়ি দিয়ে ছাদের দিকে উঠতে লাগলাম। হাঁটুতে প্রবল যন্ত্রনা সত্ত্বেও দারুন আনন্দ আমার মনকে গ্রাস করেছিল। আজ শুধু তিন প্রভু না, আসে পাশের বাড়ির অনেকেই ছাদ থেকে দেখবে কিভাবে আমার প্রভু তানি আমাকে ঘোড়া বানিয়ে আমার পিঠে চড়ে।


তানিকে পিঠে নিয়ে আমি ছাদে উঠলাম।  ছাদের বাঁদিকে আমাদের ঠাকুরঘর, আর বাকি পুরোটাই ছাদ। আমি তানিকে পিঠে নিয়ে সোজা ছাদে উঠলাম।
আসে পাশে যত লোক আশা করেছিলাম তত নেই। তবে দুটো বাড়ি পরের ফ্ল্যাটের ছাদে কয়েকজন ছেলেকে খেলতে দেখলাম। আর আমাদের পাশের বাড়ির বৃদ্ধা অবশ্যই রোজকার মত  ছাদে দাঁড়িয়ে ছিল আজও। তানি তার সামনেই আমাকে ঘোড়া বানিয়ে আমার পিঠে চড়ে ঘুরে বেড়াতে লাগল সারা ছাদ। আমার চুলের মুঠি আর গলার বেল্ট ধরে আর সেই সাথে আমার হাতে জুতো পরা পায়ে লাথি মেরে তানি আমার দিক নিয়ন্ত্রন করতে লাগল।
প্রায় ১০ মিনিট এইভাবে আমার পিঠে চড়ে ঘুরলো তানি। তারপর আমার চুলের মুঠি ধরে আর হাতে লাথি মারতে মারতে সিঁড়ির কাছে এসেও থেমে গেল। তারপর চুলের মুঠি ধরে আমার মাথা ডানদিকে ঘুরিয়ে বলল, " একবার তোদের মন্দিরে ঢুকে দেখি। খোল দরজাটা।"
ওর মা পুরোই নাস্তিক।  মায়ের মত দুই মেয়েও একইরকম হয়েছে। ফলে ওদের কারও মন্দিরে ঢোকার ইচ্ছা হতে পারে আমি কখনো ভাবিনি। ভয়ে আর উত্তেজনায় আমার বুক শুকিয়ে গেল। ভিতরে আমার পাগলামির নিদর্শন দেখে ও কি প্রতিক্রিয়া দেখাবে ভেবে উত্তেজনায় হৃতপিন্ড প্রবল বেগে ছুটতে লাগল আমার।
মন্দিরটা বাইরে থেকে ছিটকিনি লাগানো থাকে।
 আমি তানিকে পিঠে বসিয়েই হাত বাড়িয়ে দরজার ছিটকিনি খুলে দরজা খুললাম। কিন্তু শেষ বিকালের আলোয় ভেতরটা পরিস্কার দেখা যাচ্ছে না।
" লাইট জ্বালা", এই বলে আমাকে হুকুম করে তানি স্কুল জুতো পরা পায়েই মন্দিরের মেঝেতে লাফিয়ে নামল। আমি উঠে দরজার পাশে থাকা সুইচ টিপে আলো জ্বাললাম। আমার পিতৃপুরুষ শীবভক্ত,  এই ঠাকুরঘরে একসময় শীবমূর্তি বসানো ছিল। আমার বাবা বেঁচে থাকতে রোজ সকালে উঠেই মন্দিরে ঢুকে শক্তির আরাধনা করত। বাবা মায়ের মৃত্যুর পরে মন্দিরটা বহুদিন অব্যবহৃত পরে ছিল। এমন না যে আমি রিমা বৌদির মত নাস্তিক। কিন্তু সৃস্টিকর্তায় বিশ্বাস থাকা সত্ত্বেও শীব বা কোন নির্দিস্ট দেবতার প্রতি আমার আলাদা তেমন ভক্তি ছিল না যার ফলে আমি মন্দিরে এসে পুজো দেব। ফলে শিবমুর্তি অযত্নে ধুলোয় ভরে যাচ্ছিল বলে এক বছর আগে আমি সেটা তুলে ট্রাংকে ভরে রাখি। তারপর থেকে এই রুম বন্ধই পরে ছিল বৌদিরা আসার আগে।
মন্দিরটা বেশ বড়,  প্রায় ১০ বাই ১২ ফুট। পুরোটাই সাদা মার্বেলে বাঁধানো। আর দরজার ঠিক সামনে ঠাকুরের বেদী। সেখানে এক বছর আগে পর্যন্ত শীবমুর্তি ছিল। তিন মাস আগে থেকে  অবশ্য সেখানে অন্য কিছু ঠাঁই পেয়েছে।
তানি প্রথমে অন্যদিকে তাকিয়ে দেখছিল। কয়েক সেকেন্ড পরেই অবশ্য ওর চোখ গেল মন্দিরের বেদীর দিকে।
প্রথমে ওর চোখ গোল হয়ে গেল বিষ্ময়ে। পরক্ষনেই ও হাসিতে ফেটে পরল। আমার পেটে আলতো একটা ঘুসি মেরে জিজ্ঞাসা করল,  " এসব কি?"
আমি ভক্তি আর লজ্জা মিশ্রিত কন্ঠে মাথা নিচু করে বললাম মন্দিরে আমার আরাধ্যা দেবীর ছবি।"
তানি এবার হাঁটু দিয়ে একটা গুঁতো মারল আমার পেটে। তারপর হাসতে হাসতেই বলল, " আমাকে আবার পিঠে নিয়ে নিচে চল রনিকাকা । মা আর দিদিকে ডেকে এনে দেখাই তুই কত বড় পাগল।"
জীবনে প্রথমবার আমার মেয়ের বয়সী তানি সরাসরি আমাকে তুই করে বলায় ভয়ানক আনন্দ পেলাম আমি। আবার ৪ হাত পায়ে ঘোড়ার মত দাঁড়ালাম যাতে তানি আবার আমার পিঠে উঠতে পারে। এবার তানি ওর জুতো পরা বাঁ পায়ে ইচ্ছা করেই আমার মেঝেতে পাতা বাঁ হাতের পাতার উপরে ভর দিয়ে দাঁড়ালো প্রথমে। প্রায় ৩০ সেকেন্ড এইভাবে আমার হাতের পাতার উপরে জুতো পরা পায়ে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে রইল ও।   তারপর আমার পিঠে উঠে বসে এবার বেশ জোরেই পা তুলে জুতো পরা ডান পায়ে ঠিক আমার নাকের উপরে একটা লাথি মেরে তানি অর্ডার করল, " চল ঘোড়া, নিচে চল।"
আমি তানিকে পিঠে নিয়ে নিচে নামতে লাগলাম সিঁড়ি দিয়ে। আমি ভাবিনি বৌদি বা ওর দুই মেয়ের কেউ কোনদিন মন্দিরে ঢুকে আমার এই কীর্তি দেখবে। কি ভাববে বৌদি বা মানি আমার এই অদ্ভুত পাগলামি দেখে? এই ভাবতে ভাবতে তানিকে পিঠে নিয়ে আমি নিচে নামতে লাগলাম।
নিচের ডাইনিং রুমে তখন আমার  কিনে দেওয়া ৫৫ ইঞ্চি বিশাল টিভিতে রিমা বৌদি আর মানি সিনেমা দেখছিল। তানি গিয়ে সোজা ওর দিদির পাশে লাফিয়ে নামল আমার পিঠ থেকে। তারপর দিদিকে ঠ্যালা দিয়ে বলল, " এই দিদি,  একটু উপরে আয়। এমন জিনিস দেখবি যে হাসতে হাসতে তোর পেটে খিল ধরে যাবে।" তানি তখনো হাসছিল কথা বলতে বলতে।
তানির কথায় ওর দিদি মানি ভুরু কুঁচকে তাকালো বোনের দিকে। " কি  এমন মজার জিনিস দেখলি তুই ?"
" আয় না তুই, এলেই বুঝতে পারবি। মা তুমিও চলো।  তোমরা কল্পনাও করতে পারবে না এরকম কেউ করতে পারে।"
" কোথায়? দোতলায় রনিকাকার ঘরে?" মানি জিজ্ঞাসা করল তানিকে।
" না, তিনতলায়, ঠাকুরঘরে।"
" ঠাকুরঘরে আবার মজার কি থাকবে ঠাকুর ছাড়া?" এবার রিমা বৌদি জিজ্ঞাসা করল ছোট মেয়েকে।
"চলোই না মা,  গেলেই দেখতে পাবে।" তানি এবার ওর মায়ের হাত ধরে টান দিল। আর আমি লজ্জা আর উত্তেজনায় তখনো চার হাত পায়ে দাঁড়িয়েই কাঁপতে লাগলাম।
" যেতে পারি, কিন্তু আমি নাস্তিক, জীবনে কখনো চটি খুলে  মন্দিরে ঢুকিনি। বাড়ির ঠাকুরঘরে ছোটবেলায় চটি পরেই ঢুকে যেতাম আর মা আমাকে লক্ষীছাড়া নাস্তিক বলে গালি দিত। এখনো কিন্তু জুতো খুলে ঢুকতে পারব না। এতে রনি রাজি হলে যাচ্ছি।"
 বৌদি মুখে হাসি ফুটিয়ে জিজ্ঞাসা করল আমাকে, " কি রে রনি, রাজি তো?"
আমাকে কিছু বলতে হল না, পাশ থেকে তানি হাত বাড়িয়ে আমার ডান কানটা জোরে মুলে দিয়ে বলল, " রনি কাকা আবার কি বলবে? এতক্ষন তো ওর সামনেই আমি জুতো পরা পায়ে মন্দিরের মেঝেতে দাঁড়িয়ে ছিলাম। আমি যদি বাইরের জুতো পরে দাঁড়াতে পারি,  তুমি আর দিদি ঘরে পরার চটি পরে কেন পারবে না? "
" চলো মা, বোন যখন এত করে বলছে, দেখেই আসি মন্দিরে কি দেখে ওর হঠাত এত হাসি পেল।" - এবার মানি ওর মাকে বলল।
মানির কথায় ওর মা সোফা থেকে উঠে দাঁড়াল। তারপর মানির সাথে পাশাপাশি উঠতে লাগলো উপরে ওঠার সিঁড়ি দিয়ে।
তানির অবশ্য পোষা ঘোড়া আছে, সে কষ্ট করে সিঁড়ি বেয়ে নিজে উঠতে যাবে কেন? সে  ততক্ষনে আবার আমার পিঠে লাফ দিয়ে উঠে সাদা স্নিকার পরা বাঁ পা দিয়ে আমার হাতে খোঁচা মেরে বলল " চল ঘোড়া, উপরে চল।"
আমি অলরেডি একবার তানিকে পিঠে নিয়ে তিনতলায় উঠেছি সিঁড়ি দিয়ে, তারপর আবার ওকে পিঠে নিয়ে নেমেছি। ফলে আমার হাঁটুতে বেশ ভালই ব্যথা করছিল শক্ত মেঝেতে ঘসা খেয়ে। কিন্তু আসন্ন প্রবল উত্তেজনার গন্ধে আর তিন প্রভুর প্রতি প্রবল ভক্তিতে সেই ব্যথা যেন অনুভবই হচ্ছিল না আমার। তানিকে নিয়ে তিনতলায় উঠে দেখি বৌদি আর মানি দরজার পাশেই দাঁড়িয়ে।
তানিও ওদের পাশে এসে আমার পিঠ থেকে লাফ দিয়ে নেমে পরল। আমি উঠে মাথা নিচু করে দাঁড়ালাম লজ্জায়। আসন্ন উত্তেজনায় আর এরকম অদ্ভুত জিনিস দেখে আমার প্রভুরা কি প্রতিক্রিয়া দেবে সেই চিন্তায় আমি তখন সম্পুর্ন ডুবে গিয়েছিলাম।  হুঁশ ফিরল আমার দুই গালে পরপর তানির দুটো থাপ্পর খেয়ে।
" কি রে, রনি কাকা, ভিতরে চল। মা আর দিদিকে দেখা মন্দিরে তুই কোন দেবীদের পুজো করিস।"
আমি মানি আর বৌদির হাসির খোরাক হব নাকি ওরা রেগে যাবে সেই নিয়ে আমি একটু ধ্বন্দে ছিলাম। আমি মাথা নিচু করে বলল " জ্বী ম্যাডাম।" আর তার পরেই খেয়াল হল বৌদি আর মানির সামনেই সাড়ে ১০ বছর বয়সী তানিকে আমি ম্যাডাম বলে ডেকে ফেলেছি নিজে থেকেই!
আমি মাথা নিচু করে  মন্দিরে ঢুকলাম। আমার পিছনে " এস মা, দিদি আয়" বলে খুক খুক করে হাসতে হাসতে তানি ওর মা আর দিদিকে নিয়ে ঢুকল।
মন্দিরে ঢুকে লজ্জায় আমি মাথা  নিচু করে দাঁড়িয়ে আড়চোখে মানি আর রিমা বৌদির প্রতিক্রিয়া দেখার চেষ্টা করতে লাগলাম।
তানি দিদির ঠিক পাশে মন্দিরে ঢুকে দিদির ডান হাতটা ধরে সামনের বেদীর দিকে তুলে বললো, " ওই দেখ দিদি, রনিকাকা দেবী হিসাবে কাদের পুজো করে।"- এই বলে তানি এবার আবার ভয়ানক হাসিতে ফেটে পরল।
বেদীর উপরে একটা উঁচু টেবিলের উপরে একটা রুপোয় বাঁধানো ফটোফ্রেমে আমার আরাধ্যা তিন দেবীর ছবি রাখা।  একইসাথে তিন দেবীর ছবি। ছবির মাঝখানে লাল-কালো চুড়িদার পরা রিমা বৌদি, তার বাঁ পাশে তার ক্লাস ৯ এ পড়া বড় মেয়ে মানি আর ডান পাশে ক্লাস ৫ এ পড়া ছোট মেয়ে তানি। মানি আর তানি দুজনের পরনেই স্কুল ড্রেস, সাদা টপ আর সবুজ স্কার্ট। দুজনের পায়েই স্কুলে পরার সাদা মোজা আর স্নিকার। আর রিমা বউদির পায়ে গোলাপি-কালো কিটো।
বড় টেবিলটার তলায় একটা ছোট টুল রাখা, বড় টেবিলটার মতই সেটাও দামী পরিস্কার  সাদা  কাপড়ে মোড়া। তার উপরে আমার তিন আরাধ্যা দেবীর ফটোর ঠিক নিচে তাদের এক জোড়া করে জুতো রাখা। ছবির মতই রিমা বৌদির ফটোর নিচে তার সেই কিটোটা, আর মানি ও তানির ছবির নিচে তাদের একজোড়া করে সাদা স্নিকার রাখা। আসলে আমিই ওদের বলেছিলাম এই জুতো জোড়া গুলো পুরনো হয়ে গেছে, এগুলো ফেলে ওদের নতুন জুতো পরা উচিত। তারপর ওদের প্রত্যেককে একাধিক নতুন জুতো কিনে দিয়ে এগুলো আমি সযত্নে তুলে নিয়ে এসেছিলাম মন্দিরে দেবীর আসনে বসিয়ে পুজো করব বলে।
জুতো গুলোর ঠিক সামনে ধুপ ধানীতে ধুপ কাঠি রাখা, পাশে কয়েকটা ফুল। শীবভক্ত আমার বাবা যতটা ভক্তি নিয়ে শীবপুজো করত এই মন্দিরে, তার চেয়ে শতগুন বেশি ভক্তি নিয়ে আমি এই মন্দিরেই আমার তিন আরাধ্যা দেবীর পুজো করে আসছি গত তিন মাস ধরে। আমার তিন প্রভুর ওই ছবি, তার নিচে রাখা ওদের জুতো দেখলেই আমার মনে প্রবল ভক্তি জেগে ওঠে, যার ১% ও  কোনদিন  দেবমুর্তি দেখে আমার মনে জাগেনি।
তানির মত মানি আর রিমা বৌদিও আমার মন্দিরের আরাধ্যা দেবীর ছবি দেখে হতভম্ব হয়ে গেল।  তারপর তানির সাথে ওরা দুজনেও ভয়ানক হাসিতে ফেটে পরল।
প্রায় ৩০ সেকেন্ড অট্টহাসি হেসে হাসির বেগ একটু কমতে বৌদি আমাকে জিজ্ঞাসা করল, " এসব কি রনি?"
আমি উত্তর দেওয়ার আগেই দেখি দেওয়ালের এক ধার দিয়ে রাখা ৪ টে চেয়ারের তিনটে দখল করে আমার তিন আরাধ্যা দেবীই বসে পরেছে। আমি মন্দিরে দেবীদের পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসলাম। একবার ঠিক ওদের পায়ের কাছে মেঝেতে মাথা ঠেকিয়ে বললাম, " আমাকে ভুল বুঝবেন না দেবী। আমার কাছে আপনার তিনজনই হলেন পরম আরাধ্যা দেবী।"
বৌদি আমার উত্তর শুনে আবার হাসতে লাগল। তারপর বলল, " আমি ছোট থেকেই নাস্তিক। আস্তিকদের বেশিরভাগের কাজ কারবারই আমার পাগলামি বলে মনে হত চিরদিন। কিন্তু তারা কেউ পাগলামিতে তোর ধারে কাছে আসতে পারবে না। আমি এই বাড়িতে সম্পুর্ন অসহায় অবস্থায় দুই মেয়েকে নিয়ে এসে উঠেছিলাম। থাকা থেকে খাওয়া সবেতেই গত তিন মাস সম্পুর্নভাবে  আমরা তোর উপরে নির্ভরশীল। আর সেই তোর চোখে আমরা কিনা দেবী হয়ে গেলাম? কি করে? এরকম অদ্ভুত পাগলামির কারন কি তোর?
রিমা বৌদি মাঝের চেয়ারে বসেছিল। তানি ওর ডান দিকে আর মানি বসেছিল বাঁ দিকে। আমি বৌদির ঠিক পায়ের কাছে মেঝেতে হাঁটুগেড়ে হাতজোড় করে বসে বললাম,  " প্রভু, আমি আস্তিক। চিরকাল সৃস্টিকর্তার অস্তিত্বে বিশ্বাস করি। আমার বাবা মা ঘোর শীব ভক্ত ছিল, কিন্তু আমার কোন নির্দিষ্ট দেবমুর্তিতেই আলাদা বিশ্বাস ছিল না। আমাদের ধর্মের একটাই বানী সেই ছোটবেলাতেই আমার মনে গেঁথে গিয়েছিল। সৃষ্টিকর্তা সর্বত্র বিরাজমান। বেশিরভাগ মানুষই নিরাকার বস্তুর মধ্যে তাকে কল্পনা করতে পারে না বলে কোন সাকার বস্তুর মাধ্যমে সৃষ্টিকর্তার প্রতি তার ভক্তি নিবেদন করে। এই সাকার বস্তুটি যা খুশি হতে পারে, যাতে মানুষের ভক্তি আসে স্বাভাবিকভাবে তার প্রতি ভক্তি দেখিয়েই সে সৃষ্টিকর্তার প্রতি ভক্তি প্রকাশ করতে পারে। সেটা কোন মুর্তি হতে পারে, বা জীবন্ত মানুষ। মানুষে যেমন নিস্প্রান মুর্তিকে সৃষ্টিকর্তা ভেবে পুজো করে তেমনই কুমারী মেয়েদেরও সৃষ্টিকর্তা ভেবে পুজোর প্রচলন রয়েছে। আমি ছোট থেকেই কোন মুর্তি বা অন্য কোন জিনিসের প্রতি এই ভক্তি আনতে পারতাম না। কিন্তু সুন্দরী মেয়েদের দেখলে মনে ভক্তি জেগে উঠত স্বাভাবিকভাবে। আর যেদিন প্রথম তোমাকে আর তোমার দুই মেয়েকে দেখলাম,  সেদিন আমার মনে হয়েছিল আমার বাড়িতে কোন মানুষ নয়, সাক্ষাত সৃষ্টিকর্তা তিনভাগে ভাগ হয়ে উপস্থিত হয়েছে। সেই প্রথম দিন থেকে আজ পর্যন্ত আমার সেই অনুভুত একটুও বদলায়নি প্রভু। এখন এটা যদি আমার অপরাধ হয়, এইভাবে তোমাদের পুজো করার জন্য আমি যদি অপরাধী হই, তোমরা যা শাস্তি দেবে আমি মাথা পেতে নেব।"
আমার কথা শুনে রিমা বৌদি তার দুই মেয়ের মত আবার হাসতে শুরু করল। তারপর অনেক কষ্টে হাসি চেপে বলল, " আমার ধার্মিক মা ছোটবেলায় আমাকে বলত নাস্তিক হয়ে মন্দিরে জুতো পরা পায়ে ঢোকার অপরাধে আমার নরকবাস নিশ্চিত। মা যদি আজ দেখত যে আমি এক ব্রাহ্মনবাড়ির মন্দিরে ঢুকে জুতো পায়ে দুই মেয়েকে নিয়ে বসে আছি, আর ব্রাহ্মনবাড়ির পুরোহিত বলছে এই নাস্তিক  আমার মাঝেই সে সৃষ্টিকর্তাকে দেখতে পায় তাহলে আমাকে অভিশাপ দেওয়ার আগেই মা হার্টফেল করত। উফ, কত রকম পাগল যে হয় এই দুনিয়ায়।"
আমি আবার তিন দেবীর প্রতি প্রবল ভক্তি থেকে মেঝেতে বৌদির পায়ের কাছে মাথা রাখলাম। আমাকে অবাক করে বৌদি নিজে থেকে আমার মাথার উপরে নিজের চটি পরা ডান পা টা তুলে আমার মাথার উপরে নিজের চটির তলাটা ঘসল একটু। তারপর পা টা তুলে নিতে আমিও মাথা তুলে আবার তিন প্রভুর দিকে হাতজোড় করে বসে রইলাম।
" জানিস, প্রথম যখন তুই আমাদের ফ্রিতে এত আরামে থাকতে দিলি,  এত এত গিফট দিচ্ছিলি, আমি ভেবেছিলাম তোর কোন খারাপ উদ্দেশ্য আছে।  কিন্তু কিছুদিন পরেই বুঝলাম সেটা ঠিক না। তোকে দেখে মনে হত যেন তুই আমাদের চাকর, আমাদের দয়ায় বেঁচে আছিস, যদিও আসলে ব্যাপারটা উল্টোই প্রায়। এখন বুঝতে পারছি তার কারন। তোর চোখে আমরা সৃষ্টিকর্তা আর তুই তাদের তুচ্ছ সৃষ্টি। আমাদের চাকরের মত হাবভাব তো তুই করবিই, আমাদের জুতো পালিশ করে দেওয়া বা তানির ঘোড়া হয়ে উপর নিচ করা তাও খুব ছোট ব্যাপার তোর কাছে। উফ, কিছু আস্তিক আর তাদের ধারনা যে এত ফানি হতে পারে আমার ধারনা ছিল না।" - এই বলে বৌদি আবার হাসতে লাগল।
কিছুক্ষন পর হাসি থামিয়ে বৌদি বলল, " আমার খুব দেখতে  ইচ্ছা করছে আমাদের প্রতি ঠিক কতটা ভক্তি তোর। আমরা যখন তোর চোখে সৃষ্টিকর্তা আর তুই তাদের অতি নগন্য সৃষ্টি তখন আসা করি তোকে একটু পরীক্ষা করে দেখলে তুই কিছু মনে করবি না।" - এই বলে আমার উত্তরের অপেক্ষা না করেই বৌদি নিজের চটি পরা ডান পা তুলে মোটামুটি জোরে একটা লাথি মারল আমার মুখে। লাথিটা পরল ঠিক আমার নাকের উপরে।
বৌদি দুই মেয়ের সামনে আমার মুখের উপরে চটি পরা পায়ে লাথি মারল সত্যিই? আমার চেয়ে ৫ বছরের ছোট রিমা বৌদির প্রতি প্রবল ভক্তিতে মন উথলে উঠল আমার। সাথে সাথে আমি রিমা বৌদির চটি পরা দুই পায়ের উপরে নিজের মাথা রেখে শাষ্টাঙ্গে প্রনাম করলাম বউদিকে।
তারপর উঠতেই সাথে সাথে আমার মুখের উপর চটি পরা ডান পায়ে লাথি মারল মানি। বউদির মত মাঝারী জোরে নয় ভিশন জোরে। আর আমি পুরো ওঠার আগেই ও এত জোরে লাথি মারায় আমি সামলাতে না পেরে মন্দিরের মেঝেতে চিত হয়ে পরে গেলাম। চেয়ারটা টেনে ঠিক আমার মাথার পাশে এনে বসে মানি আমার মুখের উপরে ওর হলুদ চটি পরা দুই পায়ে বেশ জোরে জোরে একের পর এক লাথি মেরে যেতে লাগল। ওর মা আর বোন কোন বাধা  না দিয়ে হাসিমুখে আমার মুখে মানির চটি পরা পায়ে লাথি মারা দেখতে লাগল।
আমার মুখে প্রায় ৩০ টা লাথি মেরে মানি থামতে আমি আবার হাটুগেড়ে উঠে বসলাম, এবার ঠিক বউদি আর তানির পায়ের মাঝে।
তানি সাথে সাথে ওর সাদা স্নিকার পরা ডান পায়ে একটা লাথি মারল আমার গালে,  তারপরেই একই রকম জোরে জুতো পরা বাঁ পায়ে আমার নাকের উপরে। ও ভিশন জোরে লাথি মারা সত্ত্বেও ও বয়সে ছোট হওয়ায় কোন রকমে ব্যালেন্স রক্ষা করে হাতজোড় করে বসে রইলাম আমি। আমার তিন আরাধ্যা নাস্তিক  দেবী মন্দিরে বসে এইভাবে আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারবে আমার মুখে তা কোনদিন কল্পনাও করতে পারি নি আমি।
তানি ওর জুতো পরা দুই পায়ে একের পর এক লাথি মেরে যাচ্ছিল আমার মুখে আর ভক্তিতে ওর প্রতি আমার মুখ দিয়ে " প্রভু, দেবী, পরম   সৃষ্টিকর্তা, ভগবান" ইত্যাদি শব্দ বেড়িয়ে আসছিল। মানির মত তানিও আমার মুখে ৩০-৩৫ টা লাথি মেরে থামল। এরপর রিমা বউদিও আমার মুখে ওর সবুজ চটি পরা দুই পায়ে ১০-১২ টা লাথি মেরে বলল, " উফ, দারুন মজা পেলাম রনি। তোর জন্য আমাদের ভাগ্যও পুরো বদলে গেল আজ থেকে। কারন ভক্তের সম্পত্তি মানেই তো ভগবানের সম্পত্তি। কি, ঠিক বললাম তো আমি রনি?" - এই বলে বউদি আমার মুখে আবার একটা লাথি মারল চটি পরা বাঁ পায়ে।
 " নিশ্চয়ই প্রভু।" মুখে বউদির লাথি খেয়ে আমি প্রবল ভক্তিভরে উত্তর দিলাম।
"  জমি শুদ্ধু তোর এই বাড়িটার দাম তো দুই কোটি হবেই, তাই তো?" এই বলে বউদি আমার মুখে আবার একটা লাথি মারল, এবার চটি পরা ডান পায়ে।
" হ্যাঁ প্রভু, তার বেশিই হবে।" - আমি উত্তর দিলাম ভক্তিতে হাতজোড় করে।
"তোর ব্যবসাও তো বেশ বড়। ব্যাংক ও অন্যান্য সঞ্চয় মিলিয়ে  কত টাকা আছে তোর মোট?"- এবার আমার মুখে হলুদ চটি পরা ডান পায়ে  লাথি মেরে জিজ্ঞাসা করল মানি।
"আরো ৪-৫ কোটি তো হবেই দেবী"। আমি প্রভু মানির পায়ে ভক্তিভরে মাথা  ঠেকিয়ে উত্তর দিলাম।
" আর তোর মাসে রোজগার কিরকম হয় এখন ব্যবসা থেকে?" আমার মাথার উপরে চটি পরা বাঁ পা টা তুলে দিয়ে মাথার উপরে চটির তলা বোলাতে বোলাতে জিজ্ঞাসা করল মানি।
" ১০-১৫ লাখ হয়ে যায়।" আমি আমার আরাধ্যা দেবীর দুই পায়ের মাঝে মাথা রাখা অবস্থায়  উত্তর দিলাম।
" মা, বুঝতে পারছ আমরা ঠিক কতটা ভাগ্য নিয়ে এখানে এসেছিলাম। আমাদের ভবিষ্যত কি হতে যাচ্ছে কল্পনা কর শুধু।"- মানি আমার মাথার উপরে তখনো চটির তলা বোলাতে বোলাতে বলল।
বউদি  বলল, " এইভাবে আমাদের না জানিয়ে আমাদের দেবী জ্ঞানে পুজো করে যে পাপ করেছিস তুই তা আমরা শুধু একটা শর্তেই ক্ষমা করতে পারি। তোর সব সম্পত্তি আমাদের নামে করে তোকে আমাদের ভক্ত,  আমাদের দাস হয়ে এই বাড়িতে থেকে আমাদের সেবা করতে হবে দাসের মতই। তুই রাজি?"
" নিশ্চয়ই প্রভু",  আমি মানির নরম ডান পায়ের পাতায় পরপর কয়েকটা চুম্বন করে বললাম।
" কাল থেকেই কাজ শুরু করে দে। এক সপ্তাহের মধ্যে যেন তোর সব সম্পত্তি তোর আরাধ্যা দেবীদের নামে হয়ে যায়।"- আমার মাথার উপরে চটি পরা বাঁ পা বোলাতে বোলাতে মানি বলল।
" নিশ্চয়ই প্রভু, নিশ্চিত থাকুন হয়ে যাবে। আমি আমার যাবতীয় অস্তিত্ত্ব আপিনাদেফ শ্রীচরন তলে করে দিতে পারলে আমার জন্ম ধন্য হবে প্রভু।" আমি মানির নরম ডান পায়ের তলায় চুম্বন করা চালিয়ে যেতে যেতে বললাম। আমার তখনো যেন বিশ্বাস হচ্ছিল না যা ঘটছে তা স্বপ্ন না, সত্যি!
পাশ থেকে বউদি চটি পরা পায়ে আমার মাথায় খোঁচা মেরে বলল ,  " চল, এবার নিচে যাই। আমাদের দেবীজ্ঞানে পুজো করার সুযোগ পেয়ে রনির জীবন ধন্য হয়ে গেছে। এই আনন্দে রনি আজ বড় রেস্টুরেন্টে নিয়ে গিয়ে খাওয়াবে আমাদের।" - এই বলে বউদি উঠে পরল। পাশ থেকে তানিও উঠে বলল, " এই ঘোড়া ওঠ। তোর মনিবকে পিঠে বসিয়ে নিচে নিয়ে চল।"
" তুই একা না, আমিও ঘোড়ার মনিব হই। ঘোড়া তাই আমাদের দুজনকেই পিঠে করে নিয়ে যাবে নিচে।" এই বলে মানিও উঠে দাঁড়াল। আমি উঠে ৪ হাত পায়ে দাঁড়াতে তানি আর মানি দুজনেই আমার পিঠে পাশাপাশি বসল, তানি কাঁধের দিকে, আর মানি কোমরের দিকে। আমি অনেক কষ্টে দুই দেবীকে পিঠে বসিয়ে তিনতলা থেকে একতলায় নিয়ে এলাম সিঁড়ি দিয়ে।
নিচে এসে ডাইনিং রুমে পৌছাতে তানি বলল, " আমার মাথায় একটা বুদ্ধি এসেছে। যা তো রনিকাকা, এক প্যাকেট বিস্কুট নিয়ে আয়।"
আমি ফ্রিজ থেকে এক প্যাকেট বিস্কুট এনে তানির হাতে দিলাম।

তানি বিস্কুটের প্যাকেটটা হাতে নিয়ে আমাকে প্রথমে অর্ডার করল ওর জুতো খুলে দেওয়ার জন্য। আমি জুতো খুলতে ওর পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে ওর পা কোলে তুলতে যেতেই সাড়ে দশ বছর বয়সী তানি ৪০ বছর বয়সী আমার মুখে জুতো পরা ডান পায়ে খুব জোরে একটা লাথি মেরে বলল, " প্রভুদের জুতো খোলার আগে জুতো পালিশ করে দিতে হয় সেটাও শিখিয়ে দিতে হবে জানোয়ার?"
প্রভুর আদেশে ভয়ানক খুশি হয়ে আমি জুতো পালিশ করার সরঞ্জাম আনতে উঠতে যেতেই এবার তানির জুতো পরা বাঁ পা আমার মুখের উপরে একই রকম জোরে আছড়ে পরল। " তোর আরাধ্যা দেবীর জুতো পালিশ করতে যদি ব্রাশ লাগে তাহলে তোর জিভটা কেন আছে কুত্তা?"
সাড়ে ১০ বছর বয়সী পরমা সুন্দরী তানি  ওর মা আর দিদির সামনেই আমার মুখে লাথি মেরে ওর জুতো জিভ দিয়ে পালিশ করতে বলছে বলে ভিশন আনন্দ হল আমার। আমি আমার দুই হাতের তালুতে তানির জুতো পরা পা দুটো তুলে নিলাম প্রথমে।
তারপর ভক্তিভরে চাটা শুরু করলাম ওর জুতোর উপরে দিক দুটো। ওর সাদা স্নিকারের উপর দুটো নিজের জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করতে লাগলাম পরম ভক্তিভরে। এই সাদা স্নিকার পরা পা দুটো দিয়ে সাড়ে দশ বছর বয়সী অতি সুন্দরী বাচ্চা মেয়ে তানি তার প্রায় ৪ গুন বয়সী আমার মুখের উপরে গত ১ ঘন্টায় অন্তত ৪০ টা লাথি মেরেছে! ভাবতেই ওর প্রতি ভক্তি উথলে উঠছিল আমার। আরো বেশি ভক্তিভরে চাটছিলাম আমার প্রভু তানির জুতোর উপর আর পাশ গুলো। ৫ মিনিটের মধ্যে আমি তানির জুতো দুটোর উপর দিকটা জিভ দিয়ে পালিশ করে নতুনের মত চকচকে করে দিলাম।
এরপর ওর ঠিক পায়ের কাছে মাথা রেখে চিত হয়ে শুয়ে পরলাম আমি। তানি আমার মুখের উপরে ওর জুতো পরা পা দুটো তুলে দিল। ওর সাদা স্নিকার পরা ডান পা টা রাখল আমার ঠোঁটের উপরে। আর বাঁ পা টা আমার কপালে।
আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা দুটো তুলে দিয়ে তানি আমার মুখের উপরে ওর জুতোর তলা দুটো জোরে জোরে ঘসতে লাগল প্রথমে। ফলে ওর জুতোর তলা থেকে আমার সারা মুখে কাদা লেগে যেতে লাগল। ও এত জোরে আমার সারামুখে নিজের জুতোর তলা ঘসছিল যে আমার ভিশন ব্যথা লাগছিল। কিন্তু যে ব্যথা আমার প্রভু তানি আমাকে দিচ্ছে তার চেয়ে আনন্দজনক আর কি হতে পারে আমার কাছে? আমি সেই অবস্থাতেই হাত বাড়িয়ে পালা করে তানির জুতো পরা পা দুটো টিপতে লাগলাম। তারপর প্রভু তানি আমার মুখে লাথি মেরে আমাকে জিভ বার করতে আদেশ করল। আমি জিভটা মুখের বাইরে লম্বা করে বার করে দিতে আমার প্রভু তানি আমার বার করা জিভের উপরে নিজের ডান জুতোর তলা নামিয়ে দিল। এমনভাবে আমার জিভের উপরে ও জুতোর তলা ঘসতে লাগল যেন আমার জিভটা ওর কাছে পাপোস। অবশ্য প্রভু তানি আমার জিভে ঘসে নিজের স্কুল জুতোর তলা পরিস্কার করছে এর চেয়ে বেশি গর্ব আমার কাছে আর কি হতে পারে? তানি প্রথমে ওর ডান জুতোর তলা আর তারপরে ওর বাঁ জুতোর তলা আমার জিভে ঘসে পরিস্কার করে ফেলল।
এরপরে আমি ওর পায়ের কাছে বসে ওর পা থেকে সাদা স্নিকার খুলে ঘরের পরার লাল চটিটা পরিয়ে দিলাম।


 তানি এবার বিস্কুটের প্যাকেটটা  ছিঁড়ে একটা বিস্কুট মেঝেতে ছুঁড়ে বলল, " তোকে অনেকদিন শুধু ঘোড়াই বানিয়েছি। আজ তোকে অন্য জন্তু বানাবো রনিকাকা। এতক্ষন তো তুই পোশা কুত্তার মতই আমার জুতো চাটছিলি।তাই  তুই আমাদের পোষা কুত্তা এখন। নে কুত্তা, আ আ তু তু,  বিস্কুট খা।"
আমার সাড়ে ১০ বছর বয়সী সুন্দরী প্রভু তানি আমাকে কুত্তার মত ট্রিট করছে বলে ভয়ানক আনন্দ হল আমার। আমি আবার কুত্তার মত ৪ হাত পায়ে বিস্কুটটা মুখে করে খেতে গেলাম। কিন্তু তার আগেই মানি গিয়ে ওর হলুদ চটি পরা ডান পায়ের তলায় বিস্কুটটা মাড়িয়ে বিস্কুটটা উপরে দাঁড়িয়ে রইল। আমি প্রভু তানির আদেশ পালন করতে না পেরে প্রভু মানির পায়ের পাতায় নিজের নাক ঘসে অনুরোধ করতে লাগলাম আমাকে প্রভু তানির আদেশ পালনের সুযোগ করে দিতে।
তানি ততক্ষনে আমার মাথার পাশে দাঁড়িয়ে আমার বাঁ  কানের পাশে লাথি মেরে বলল, " এই রনি কুত্তা, তোকে আমি একটা অর্ডার দিলাম,  পালন করছিস না কেন? কুত্তা হয়ে প্রভুর আদেশ পালন করতে ভুলে যাচ্ছিস তুই?" - এই বলে তানি দুই পায়ে আমার মাথার পাশে লাথি মারতে লাগল ওর লাল চটি পরা দুই পায়ে।
তাই দেখে হাসতে হাসতে মানি বলল,  " আহা রে, কুত্তা টার কত কষ্ট।" এই বলে ও চটি পরা ডান পা টা বিস্কুটের উপর থেকে সরিয়ে বলল, " নে কুত্তা,  প্রভুর পায়ে মাড়ানো বিস্কুট খা।"
বিস্কুটটা প্রভু মানির পায়ের তলার চাপে গুঁড়ো হয়ে গিয়েছিল। আমি শুধু একটা ছোট টুকরো তুলে মুখে গুঁজতে গেলাম। আর সাথে সাথে সামনে থেকে মানি ভিশন জোরে ওর হলুদ চটি পরা ডান পায়ে আমার ঠোঁটের উপরে একটা লাথি মারল। বিস্কুটের ছোট টুকরোটা আমার মুখ থেকে পরে গেল, আর অত জোরে লাথি খেয়ে আমার ঠোঁট থেকে রক্ত পরতে লাগল।
তাই দেখে মজা পেয়ে মানি ঠিক একই রকম জোরে আমার ঠোঁট আর নাকের উপরে লাথি মারতে লাগল সামনে থেকে, ওর হলুদ চটি পরা দুই পায়ে। তানিও আমার মাথার বাঁ পাশে ওর লাল চটি পরা দুই পায়ে লাথি মারতে লাগল জোরে জোরে। রিমা বউদি এতক্ষন সোফায় বসে মজা দেখছিল। এবার উঠে এসে আমার মাথার ডান দিকে দাঁড়িয়ে আমার ডান কান আর তার পাশে গায়ের জোরে লাথি মারতে লাগল তার সবুজ চটি পরা দুই পায়ে।
প্রায় ৫ মিনিট এইভাবে আমার মুখে লাথি মারা চালিয়ে গেল আমার ৩ প্রভু, আমার ৩ আরাধ্যা দেবী। তারপরে তিন প্রভু একসাথে লাথি মারা থামাতে মানি ওর চটি পরা ডান পা দিয়ে আমার মাথাটা ওই গুঁড়ো বিস্কুটের উপরে চেপে ধরে বলল, " নে কুত্তা, এবার প্রভুর চটির তলায় মাড়ানো বিস্কুট মেঝে থেকে চেটে খা।"
আমি পরম ভক্তিতে রক্ত ঝরতে থাকা নাক আর ঠোঁট নিয়ে কুত্তার মত প্রভু মানির চটির তলায় মাড়ানো বিস্কুট মেঝে থেকে চেটে খেতে লাগলাম।
রাত ৯ টা বাজার একটু আগে আমার তিন প্রভু রেস্টুরেন্টে ডিনার সারার জন্য রেডি হল
 আমি ওদের পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে ওদের পায়ে জুতো পরিয়ে দিলাম। আমার তিন প্রভুই টপ আর জিন্স পরেছে। আমি রিমা বউদির পায়ে সাদা মোজা আর স্নিকার পরিয়ে দিলাম প্রথমে। তারপরে মানি আর তানি দুজনের পায়েই আমারই কিনে দেওয়া কালো মোজা আর কালো দামী চামড়ার বুট পরিয়ে দিলাম।
রেস্টুরেন্টে পৌছে ওরা একটা আলাদা কেবিনে বসল। অনেক খাবার অর্ডার দিল প্রথমে। তারপর খাবার আসার আগেই মানি আমাকে বলল, "ভাবিস না কুত্তা তুই আমাদের সাথে বসে খাবি। তোর কাজ মেঝেয় শুয়ে আমাদের জুতোর তলা চেটে পরিস্কার করা।"
 প্রভু মানির আদেশ আমি সাথে সাথে পালন করলাম। আমি টেবিলের তলায় শুতে মানি সাথে সাথে ওর কালো  চামড়ার বুট জুতো পরা পা দুটো আমার মুখের উপরে তুলে দিল। মানির পাশের চেয়ারে বসা তানি ওর বুট পরা পা দুটো আমার পেট আর বুকের নিচের দিকে রাখল। আর টেবিলের উলটো দিকের চেয়ারে বসা রিমা বউদি ওর সাদা স্নিকার পরা পা দুটো আমার বুক আর গলার উপরে রাখল।
আমি পরম ভক্তিতে প্রভু  মানির বুট জুতো পরা পা দুটো টিপতে টিপতে ওর জুতোর তলা দুটো পালা করে জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করতে লাগলাম। ওর জুতোর তলার কাদা মাটি সব পরম ভক্তিতে গিলে খেতে লাগলাম আমি। আর আমার তিন প্রভু নরম চেয়ারে বসে  আমার টাকায় কেনা দামী সুস্বাদু খাবার খেতে লাগল পরম তৃপ্তিতে।




















আমার চার প্রভু

( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । ) 

সেটা ছিল একটা শীতের সন্ধ্যা । আমার আদরের বোন অনন্যা ঘরে বসে টিভি দেখছিল । ওর পরনে ছাই রং এর জ্যাকেট আর কালো প্যান্ট, পায়ে নীল চটি । একটু আগে আমার করা টিফিন শেষ করে ও এখন পায়ের ওপর পা তুলে চেয়ার এ বসে টিভি দেখছে। আমি ওর স্কুলের জুতো পরিস্কার করে এখন ওর স্কুল ড্রেস আয়রন করছিলাম। হঠাৎ বোন ডাকলো , “দাদা, শোন। আমি ওর কাছে গিয়ে বল্লাম, “বলো এমন না যে সবসময় আমি ওকে তুমি  বলে সম্বোধন করি। তবে ও আমার ৪ বছরের ছোট আদরের বোন, ভালবেসে ওর সব কাজ করে দিই আমি। ওর জন্য টিফিন করি, ওর জামা কাচি,আয়রন করি,ঘর ঝাট দিই,জুতো পরিস্কার করে দিই । অতিরিক্ত ভালবাসাতেই ওকে বেসিরভাগ সময়ে তুমি বলে ডেকে ফেলি। বোন কিন্তু সব সময়ে আমাকে তুই বলেই ডাকে।
দাদা,পায়ে খুব ব্যাথা করছে, একটু টিপে দে না রে । মুখে হাসি ঝুলিয়ে বললো বোন। বোন যখন হাসে ওর গালে টোল পরে, ফলে ওর সুন্দর ফরসা মুখটা আরো সুন্দর দেখায়। আমি ওর পায়ের কাছে বসে পরলাম। বোন ওর চটি পরা পা দুটো আমার কোলে তুলে দিলে আমি যত্ন করে আমার আদরের বোনের পা দুটৌ টিপতে লাগ্লাম। এমন না যে আজি প্রথম বোনের পা টিপছি আমি। বোন এই অনুরোধ টা প্রায় রোজই করে, আর আমি ভাল দাদার মত ওর পায়ের কাছে বসে ওর পা টিপে দি। বন পা থেকে চটি খোলেনি, চটির ওপর দিয়েই ওর পা টিপে দিচ্ছিলাম। চটি পরা পায়ের পাতা থেকে ওর প্যান্টের ওপর দিয়ে ওর কাফ পর্যন্ত টিপছিলাম,আবার নেমে আসছিলাম ওর চটি পরা পায়ের পাতায় । মাঝে মাঝে ওর চটির ফাক দিয়ে হাত ঢুকিয়ে ওর খালি পায়ের পাতা টিপছিলাম । ছোট বোনের সেবা করতে কেন জানিনা ভীষন ভাল লাগে আমার। ওকে ভাল টিফিন করে খাওয়ানোই হোক,ওর জামা জুতো পরিস্কার করাই হোক, বা ওর পায়ের কাছে বসে মন দিয়ে ওর পা টেপাই হোক, আমাকে এক অদ্ভুত আনন্দ দেয়।
দাদা,তোকে একটা কথা বলবো ? রাগ করবি না তো ?” আমি ওর ডান পা টা তুলে ওর পায়ের পাতায় চুমু খেয়ে বল্লাম, আমি কখনো তোমার ওপরে রাগ করেছি?” বোন মুখটা বিসন্ন করে বল্ল, “না দাদা,বন্ধুদের সাথে মজা করতে গিয়ে আমি একটা ভুল করে ফেলেছি। বোনের মুখে বিশাদের ছায়া দেখে আমার মনট খারাপ হয়ে গেল। আমি ওর বাঁ পা তুলে ওর চটির তলায় চুম্বন করে বল্লাম, “কি ভুল বোন?”  তোর আর আমার ব্যাপারে বারিয়ে বলে ফেলেছিলাম বন্ধুদের। তুই আমার কতটা সেবা করিস সেটা অনেক বারিয়ে বলে ফেলেছি। এখন ওরা বাজি ধরেছে আমার সাথে। আমি যা বলেছি সেতা সত্যি না দেখাতে পারলে ওদের কাছে আমি ছোট হয়ে যাব। আমি বোনের পা টিপতে টিপতে বল্লাম,” তাতে কি হয়েছে বোন? তোমার বন্ধুদের সাম্নে আমি সেভাবেই তোমার সেবা করবো ,জেভাবে সেবা করার কথা তোমার বন্ধুদের বলেছ তুমি।” “না রে দাদা,আমি ত মজা করে খুব বারিয়ে বলেছিলাম। ওভাবে আমার সেবা কর্লে তোর সম্মান থাকবে না।”,বোন করুন মুখ করে বল্ল।

আমি বোনের ডান চটির তলায় চুম্বন করে বল্লাম,”বোনের সেবা করাতেই তো দাদার সম্মান। বোনের সেবা করলে দাদার আসম্মান হয় নাকি কখন? আমি ঠিক সেভাবেই তোমার সেবা করবো বোন যেভাবে তুমি বন্ধুদের বলেছ। ঠিক কি বলেছ তুমি ওদের?”
বলছি, তার আগে কথা দে ঠিক ওভাবেই আমার বান্ধবীদের সামনে আমার সেবা করে আমার সম্মান রাখবি?” “হ্যাঁ বোন, আমি কথা দিচ্ছি। তুমি বল। বোনের পা টিপতে টিপ্তে বলি আমি। আমার ৩ বান্ধবি, রাই,সুচেতনা আর লিপি কে আমি বলেছি আমি স্কুল থেকে ফেরার আগে তুই আমার জন্নে টিফিন করে রাখিস। আমি বাড়ি ফিরলে তুই দরজার সামনে আমার পায়ের কাছে শুয়ে পরিস।আমি তোর বুকে উঠে দাড়িয়ে তোর শার্ট এ আমার জুতোর তলা মুছতে ঘরে ঢুকি। ঘরে ঢুকে আমি সোফায় বসি,আর তুই দরজা লক করে আমার জুতো পরা পায়ে মাথা রেখে আমাকে প্রনাম করিস। তারপর তুই শুয়ে পরিস আমার পায়ের তলায়।আমি তোর বুকের ওপর পা তুলে, পায়ের ওপর পা রেখে বসি। ওপরে থাকা পা টা তোর মুখের মাত্র ২ ইন্চি অপরে দোলাতে থাকি,আর তুই আমার অন্য পা টিপতেথাকিস। আমার দোলাতে থাকা পা তা মাঝে মাঝে তোর মুখে ,থতে লাগে,তুই কিছু বলিসনা তবু।আমার পা থেকে জুতো মোজা খুলে তুই এর্পর আমার পায়ে চটি পরিয়ে দিস। আমাকে সুস্সাদু টিফিন খেতে দিস এর্পর আর আমি টিভি দেখতে দেখতে টিফিন খাই। তুই গামলায় করে জল এনে আমার পা ধুয়ে দিস,আমার পা মুছে দিস। আমার জুতো পরিস্কার করে জত্ন করে তুলে রাখিস তুই, তারপরআমার পায়ের কাছে বসে আমার পা টিপিস। পা টেপা বা টিফিন ভাল নাহলে আমি তোকে থাপ্পর আর লাথি মারি। তুই কিছু বলিস্না, বরং আমার পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চেয়ে আর ভাল ভাবে পা টিপতে থাকিস। ঐ গল্প শুনে ওরা বিস্সাস করতে চায়নি। আমি ভুল করে শেষে চ্যালেন্জ করে ফেলি।ওরা ৩ জন কাল স্কুলের পর আমাদের বারি আসবে বলেছে। এখন তুই যদি এভাবে সেবা করতে না চাস ওরা আমাকে মিথ্যুক বলবে,আমাকে নিয়ে হাসাহাসি করবে। বলতে বলতে বোনের মুখ আর করুণ হয়ে গেল,অর চোখ দিয়ে জল পরতে লাগলো। আমি বোনের চটি পরা পা দুটো ২ হাতে ধরে তার ওপর নিজের মাথা টা নামিয়ে দিলাম। আমার দেবীর মত সুন্দরী বোনের পায়ে মাথা ঘষতে ঘষতেবল্লাম, “এভাবে বোনের সেবা করা ত যেকোন দাদার স্বপ্ন। বোনের সেবা করার জন্নেই তো দাদারা বেঁচে থাকে। তুমি কেঁদনা প্লিজ বোন। ঐভাবে তোমার সেবা করতে পারলে আমার জীবন ধন্য হয়ে যাবে। বোন হাতের তালু দিয়ে চোখের জল মুছে বল্ল, “সত্তি বল্ছিস দাদা তুই রাজি? আমার বান্ধবিদের সামনে জদি তোর জামায় জুতোর ময়্লা মুছি বা তোর মুখে লাথি মারি তাও কিছু বলবি না তুই?” “না বোন, যতবার আমার মুখে লাথি মারবে তুমি ততবার তোমার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে তোমাকে ধন্যবাদ জানাব।
আমার বান্ধবীরা কিন্তু বলেছে ওরাও তোর সাথে আমার মত আচরন কর্বে। ওরা লাথি মারলেও তুই কিছু মনে করবি না?” লিপি,রাই আর সুচেতনা কে চিনি আমি। ৩ জনই আমার বোনের মতই সুন্দরী। এত সুন্দর ৪ জন মেয়ের সেবা করা তো ভাগ্যের ব্যাপার। না প্রভু, মেয়েদের লাথি খাওয়া তো ছেলেদের কাছে চরম সৌভাগ্যের ব্যাপার। আমি অনন্যার পায়ে মাথা ঘষতে ঘষতে বল্লাম।

 বোনের মুখে আবার হাসি ফিরে এল,আমার মাথায় আলতো করে একটা লাথি মেরে বল্ল, “কি বলে ডাকলি আমাকে?” “প্রভু বলে,তুমি তো আমার প্রভূই, আমার মালকিন,আমার আরাধ্য দেবী । তোমার সেবা করার চেয়ে বড় সৌভাগ্য আর কি হতে পারে আমার জীবনে?”
শুয়ে পর দাদা, তোর বুকে পা রেখে বসে একটু টিভি দেখি। আমি আমার প্রভুর পায়ের তলায় শুয়ে পরলাম। বোন ওর চটি পরা বাঁ পা টা রাখ্ল আমার গলার কাছে, আর বাঁ পায়ের ওপরে রাখা ওর ডানপা টা আমার মুখের ১ ইঞ্চি ওপরে দোলাতে লাগলো। আমি ভাল দাদার মত যত্ন করে বোনের বাঁ পা টা টিপতে লাগলাম। আর বোন ওর ডানপা দোলাতে লাগলো আমার মুখের ওপর, ওর চটির তলা বারবার আমার ঠোঁট স্পর্শ করতে লাগলো। আমি স্বপ্নেও ভাবিনি কখন এভাবে আমার বোনের সেবা করতে পারবো । যতবার ওর চটির তলা আমার ঠোঁট স্পর্শ করছিল ততবার আমি ওর চটির তলায় একে দিচ্ছিলাম গাঢ় চুম্বন। একটু পরে বোন ওর ডানপা টা আমার মুখের ওপর নামিয়ে দিল। আমার মুখ নিয়ে খেলতে লাগলো চটির তলা দিয়ে। আর আমি বাধ্য চাকরের মত ওর বাঁ পা টিপে চল্লাম। একটু পরে বোন ওর দুটো পাই আমার মুখে নামিয়ে দিল। আস্তে আস্তে ঘষতে লাগলো আমার মুখ, ওর চটির তলা দিয়ে। আর আমি ওর পা দুটো মন দিয়ে টিপে চললাম……………………………

পরদিন বিকেল ৪ টে ।আমি কলেজে যাইনি আজ। সারা দুপুর বোন আর তার বান্ধবীদের জন্য অনেক ভাল আইটেম রান্না করেছি, ঘর সাজিয়ে রেখেছি। আর এখন দরজার সামনে হাঁটুগেরে বসে আমার প্রভুদের জন্য অপেক্ষা করছি। অবশেষে অপেক্ষার অবসান হল। ওরা ৪ বান্ধবী ঘরে ঢুকলো। ঘরে ঢুকেই বোন দরজা লক করে দিল। ওরা ৪ জন ক্লাস ৯ এ পরে। ওদের পরনে স্কুলের সাদা শার্ট, সবুজ স্কার্ট, পায়ে মোজা আর জুতো। আমার বোন আর লিপির পায়ে সাদা স্নিকার আর রাই আর সুচেতনার পায়ে কালো মেরি জেন সু । আমি ওদের সবার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ভক্তিভরে প্রনাম করলাম। ওরা ৪ জন ই এত সুন্দর দেখতে যে ওদের দেখলেই আপনা আপনি মনে ভক্তি জেগে ওঠে ।
তারপর বোনের পায়ের কাছে শুয়ে পরলাম। বোন আমার বুকে উঠে দাঁড়াল। আমি আশা করেছিলাম আমার জামার ওপর বোন ওর জুতোর তলা মুছবে, কিন্তু ও আমার মুখের ওপর ওর জুতো পরা ডান পা টা রাখলো ।তারপরআস্তে আস্তে আমার মুখের ওপর ঘষতে লাগলো ওর ডান জুতোর তলা। এই জুতো পরেই বোন রাস্তা দিয়ে হেটে স্কুলে গেছে, স্কুল থেকে ফিরেছে। আর এখন রাস্তার ধুলো ময়্লা লাগা সেই জুতোর তলা বোন আমার সারা মুখে আমন ভাবে ঘসছে যেন এটা ওর দাদার মুখ না, কোন পাপোশ ! আমি অবাক হয়ে তাকিয়ে দেখতে লাগ্লাম আমার সুন্দরী বোন অনন্যা আমার বুকে জুতো পড়া পায়ে দাড়িয়ে,ওর বা পা আমার বুকে রাখা,আর ডানপা তুলে জুতোর তলার ময়্লা ওর নিজের দাদার মুখে ঘশে পরিস্কার করছে !!
আমার কপাল,নাক গাল,ঠোঁট, সর্বত্র ঘশে চলেছে ওর জুতোর তলা। ডান জুতোর তলা পরিস্কার হয়ে গেলে ডানপা টা আমার বুকে নামিয়ে রাখ্ল অনন্যা ,আর আমার মুখে বাঁ পা রেখে বাঁ পায়ের জুতোর তলা আমার মুখে ঘশে পরিস্কার করতে লাগলো। বোনের জুতোর তলার ময়্লা লেগে জেতে লাগ্ল আমার মুখের সর্বত্র। ঐকটু পরে আমার কপালের ওপর ওর বাঁ পা রেখে আমার চোখে চোখ রাখলো বোন, “সবার সামনে বের করতে লজ্জা পাচ্ছিস?”
কি বার করবো প্রভু?”,আমি বল্লাম। যেটা রোজ বার করিস”, বলে বোন মুখে হাসি ঝুলিয়ে জিভ বার করে দেখাল। আমি বুঝতে পারছিলাম না বোন কি চাইছে। আমি আমার জিভটা যতটা সম্ভব বার করে দিলাম, আর অবাক হয়ে দেখলাম বোন আমার জিভে ওর জুতোর তলা মুছতে শুরু করেছে !!! ও আমার জিভের ওপর এমন ভাবে ওর বা জুতোর তলা ঘসছে যেন এটা ভীষন নর্মাল ব্যাপার। ওর বন্ধুরা অবাক হয়ে দেখছে আমাদের। বাঁ জুতোর তলা আমার জিভে ঘশে নতুনের মত চকচকে করে ফেললো আমার বোন। জিভ শুকিয়ে গেলে আমি জিভটা মুখে ঢুকিয়ে ভিজিয়ে নিচ্ছিলাম আর বোনের জুতোর তলার পবিত্র ময়্লা গিলে খেয়ে নিচ্ছিলাম। তারপরবোনের জুতোর তলা মোছার জন্য আবার বার করে দিছ্ছিলাম আমার জিভ। বাঁ জুতোর তলা পরিস্কার হয়ে গেলে বোন ওর ডানজুতোর তলাও আমার জিভে ঘশে পরিস্কার করে ফেললো।
এরপর বোন নেমে দাড়াল আমার বুক থেকে আর রাই উঠে দারাল আমার বুকে।মুহুর্তের মধ্যে ওর ব্ল্যাক স্কুল জুতোর তলা আমার মুখ স্পর্শ করলো।আমার মুখের সর্বত্র ঘষতে লাগলো ওর জুতোর তলা। হঠাৎ আমার নাকের ওপর প্রবল জোরে লাথি মারলো প্রভু রাই, আমার চোখ ঝাপশা হয়ে গেল, কানে অস্পষ্ট শুনলাম জিভ বার কর কুত্তা আমি পোষা কুকুরের মতই জিভ বার করে দিলাম, আর আমার ৪ বছরের ছোট বোনের বান্ধবী আমার জিভে ওর জুতোর তলার ময়লা মুছতে লাগলো। আমার কিনতু একটুও অপমানিত লাগছিল না, ওদের মত সুন্দরী মেয়ের সেবা করতে পেরে নিজের জীবন ধন্য মনে হচ্ছিল আমার।

সুচেতনা এরপর ওর বাঁ জুতোর তলাও আমার মুখে আর জিভে ঘশে পরিস্কার করে ফেললো ।তারপরআমার মুখের ওপর থুতু ফেলে ও নেমে দারালে সুচেতনা আমার বুকে উঠে দাড়াল। আমার মুখ আর জিভ কে এক ই ভাবে পাপোশের মত ইউস করে ও যখন নেমে দাড়াল তখন ওর কাল জুতো নতুনের মত চকচক করছে । এরপর লিপিও ওর সাদা স্নিকার এক ই ভাবে পরিস্কার করে নিল। পরিস্কার করা হয়ে গেলেও ও নেমে দাড়াল না, ওর বাঁ পা টা আমার নাকের ওপর রেখে চাপ দিল আর একই সাথে ওর ডানপা আমার গলার ওপরে রাখলো। আমার নিস্সাস বন্ধ হওয়ার উপক্রম হল, বুকটা হাপরের মত ওঠা নামা করতে লাগলো। আর আমার প্রভু লিপি আমাকে ওর্ডার দিল পা টেপ ণিজের সব কষ্ট উপেক্ষা করে আমি লিপির বাঁ পা টা টিপতে লাগলাম। লিপি ওর বাঁ পা এমন ভাবে আমার নাকের ওপর চেপে ধরে আছে যাতে আমি নিষ্সাস না নিতে পারি, আর সেই অবস্থায় বাধ্য চাকরের মত আমি লিপির বাঁ পা টা টিপে চলেছি। আক্সিজেন এর অভাবে আমার জ্ঞান হারাবার উপক্রম হল, তবু আমি মনের সব জোর একত্রিত করে প্রভু লিপির পা টিপে চল্লাম।কতক্ষন টিপলাম মনে নেই,আস্তে আস্তে হাত অবশ হয়ে এল,আমি জ্ঞান হারিয় ফেল্লাম।
যখন জ্ঞান ফিরলো তখন দেখলাম আমি বাইরের ঘর থেকে টিভি রুম এ চলে এসেছি। আমার গলায় একটা ডগ কলার বাঁধা। ষেটা বোনের একহাতে ধরা, আর বোন ওর জুতো পরা পা ২ টো আমার মুখে রেখে টিভি দেখছে। লিপি,রাই আর সুচেতনা আমার বুকে আর পেটে জুতো পরা পা রেখে বসে আছে। ওরা ৪ জন নিজেদের মধ্যে গল্প করতে করতে টিভি দেখছে।

আমার জ্ঞান এসেছে বুঝতে পেরে বোন ওর জুতো পরা ডানপা দিয়ে সজরে আমার নাকের ওপর একটা লাথি মেরে বললো,”কি রে কুত্তা,প্রভুদের সেবা করতে কেমন লাগছে?” বোন এতজোরে লাথিটা মেরেছিল যে আমার আবার জ্ঞান হারানোর উপক্রম হল। তবু আমি বোনের ডানজুতোর তলায় গাঢ় চুম্বন করে বললাম খুব ভাল লাগছে প্রভু,এভাবে তোমাদের সেবা করতে দেবার জন্য ধন্যবাদ। বোন এবার বাঁ পা দিয়ে আমার কপালে লাথি মেরে বললো, ”যা ,এবার আমাদের জন্য খাবার নিয়ে আয়।আমি ৪ প্রভুর পায়ে চুম্বন করে বল্লাম,”যথা আজ্ঞা প্রভু আমি উঠে গিয়ে ওদের জন্য খাবার এনে পরিবেশন করলাম ওদের। ওরা যখন খেতে লাগলো আমি ওদের পায়ে পরপর চুমু খেয়ে চললাম।ওরা ৪ জন পরপর বসে খাচ্ছিল আর আমি ওদের প্রত্যেকের প্রতি জুতো পরা পায়ের ওপর ৩ বার করে চুম্বন করছিলাম।সবার পায়ে চুম্বন করা শেষ হলে আবার প্রথম থেকে শুরু করছিলাম। প্রভুদের খাওয়া হয়ে গেলে ওরা ওদের প্লেট নামিয়ে রাখলো মেঝেতে। নে কুত্তা,যা পরে আছে খেয়ে নে”,সুচেতনা বললো । ওরা সবাই প্লেটে থুতু ফেললো,তারপর জুতো পরা পা থালার ওপর তুলে দিল।
আমি হাত দিয়ে খেতে গেলে রাই আমার গালে থাপ্পর মেরে বল্ল, ”কুত্তা রা হাত দিয়ে খায়্না,মুখ দিয়ে খা। আমি ভোউ ভোউ বলে জবাব দিলাম আর কুকুরের মত প্রভুদের পা রাখা থালা থেকে ওদের আধ খাওয়া খাবার খেতে লাগলাম। আমার গলার ডগ কলার ধরে লিপি মাঝে মাঝে টান্তে লাগ্ল। খাওয়া হয়ে গেলে আমি প্লেট তুলে ধুয়ে রাখলাম। প্লেট ধোয়া হলে ওদের পায়ের কাছে হাঁটু গেরে বসে বল্লাম এবার কি করবো প্রভু?” বোন গালে চড় মেরে বললো সোফার তলায় শুয়ে পর। আমি শুয়ে পরলাম। আমি ভেবেছিলাম প্রভুরা আমার মুখে বুকে পা রেখে টিভি দেখবে ।কিন্তু বোন সোফার ওপরে উঠে দাড়াল,আর তারপর…… আমার মুখের ওপর…… লাফিএ পরলো সোফা থেকে !!! ওর বাঁ জুতোর তলাটা পরলো আমার কপাল আর চোখের ওপর আর ডান জুতোর তলাটা আমার নাক আর মুখের ওপর। আমার মনে হল আমার নাকটা বুঝি ভেঙ্গে গেছে।কিছু বোঝার আগেই রাই আমার নাকের ওপর পা রেখে সোফায় উঠে দাড়াল, আর লাফ দিয়ে নামলো আমার মুখে। ততক্ষনে সুচেতনা,লিপি আর বোন ও আমার বুকে পা দিয়ে সোফায় উঠে দাড়িয়েছে। আমাকে সামলে নেওয়ার বিন্দুমাত্র সময় না দিয়ে সুচেতনা,লিপি আর বোন আমার মুখের ওপর জুতো পরা পা দিয়ে লাফিয়ে নামলো। ওদের এই লাফ দেওয়া চক্রাকারে চলতেই থাকলো। আমাকে পায়ের তলায় মারিয়ে ওরা উঠে যাচ্ছিল সোফায় আর আমার বুকে,মুখে গলায় নির্বিচারে লাফিয়ে নামছিল। আমার কষ্ট হচ্ছিল ভীষন কিনতু জে প্রবল আনন্দ পাচ্ছিলাম তার কাছে কষ্টটা কিছুই না।

১ ঘন্টা ধরে ওদের এই খেলা চল্লো । তারপর ওরা হাফিয়ে গেলে আমি উঠে সোফাটা মুছে পরিস্কার করে দিলাম। আমার ৪ প্রভু বসলে ওদের ৪ জনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম,ওদের জুতো পরা পায়ে চুম্বন করে ধন্যবাদ দিলাম আমার মত এক ক্ষুদ্র জীব কে ওদের পবিত্র পায়ের তলায় স্থান দেওয়ার জন্য। এরপর আমি হাতজোর করে ওদের পায়ের সামনে হাঁটু গেরে বসলাম আর ওরা আমার মুখে লাথি মারতে লাগলো । ৮ টা বাজলে রাই,সুচেতনা আর লিপি উঠে পরলো বাড়ি যাওয়ার জন্য । আমার বাবা মা র অফিস থেকে ফিরতে তখন ১ ঘনটা দেরি। আমি ওদের জুতো পরা পায়ে চুম্বন করে বিদায় জানালাম।ওরা বললো এখন থেকে রোজ বিকেলে ওরা আসবে আমাকে নিয়ে খেলতে। শুনে আনন্দে আমার ২ চোখ জলে ভিজে গেল। ওরা চলে যেতে বোন দরজা লক করে আমার কলার ধরে টানতে টানতে আমাকে ভিতরের ঘরে নিয়ে এল। আমি ৪ হাত পায়ে বোনের জুতোয় চুম্বন করতে করতে টিভি রুমে ফিরে এলাম বন সোফায় বসে টিভি চালাল আর আমি ওর পায়ের ওপর উপুড় হয়ে ওর জুতোর ওপর চুম্বন করতে লাগলাম। বোন আমার মাথায় জুতো পরা পা বোলাতে বোলাতে বললো , “কাল তোকে যা বলেছিলাম সব বানানো গল্প রে কুত্তা। আমরা ৪ বন্ধু মিলে তোকে আমাদের কুকুর বানানোর প্ল্যান করেছিলাম আমি জানতাম তুই আমাকে কতটা ভালবাসিস, আমার কোন অনুরোধ তুই ফেরাতে পারবি না। তাই এই প্লান করেছিলাম। আমি বোনের জুতোয় চুমু খেতে খেতে বল্লাম ঠিক করেছ প্রভু। আমার জায়গা তোমাদের জুতোর তলাতেই ।