Friday 1 May 2020

* আমার প্রভু বোন রিমা* ( দিপ)...

* আমার প্রভু বোন রিমা* ( দিপ)...
আমার বয়স তখন ১৩ আর আমার ছোট বোন রিমার বয়স ১১। অন্য সব ভাই বোনেদের মতই আমাদের মধ্যে ঝগড়া লেগে থাকত। রিমা যতদিন যাচ্ছিল ক্রমে আরো সুন্দরী হয়ে উঠছিল, আর আমি অন্য দাদাদের মত ছোট বোনের সাথে ঝগড়া করলেও ওর প্রতি ক্রমে সাবমিসিভ ফিল করতে শুরু করেছিলাম। বোন ছোট থেকেই কিছুটা ডমিন্যান্ট ছিল, যেটা আমার খুব ভাল লাগত। কিন্তু ওকে আমি সেটা বুঝতে দিতাম না।
সেটা ছিল সেপ্টেম্বার মাসের এক বিকাল। বাবা মা অফিসে গিয়েছিল আর বোন স্কুলে। আমি স্কুলে যাইনি সেদিন, বাড়িতে একা ছিলাম। বিকাল ৩.৩০ এ বোন স্কুল থেকে ফিরল। আমি বসার ঘরের মেঝেতে শুয়ে টিভি দেখছিলাম। আসলে কিছুদিন ধরে আমি ইচ্ছা করেই মেঝেতে শুচ্ছিলাম প্রায়ই এই আশায় যে আমার ফর্শা সুন্দরী বোন রিমা এই সুযোগে আমার গায়ে পা তুলে ডমিন্যাট করবে। এর আগে ২ দিন বোন সেটা করেছে। দুই দিনই সন্ধ্যা বেলায়, যখন মা পাশেই ছিল। একদিন ওর চটি পরা বাঁ পা আমার বুকে তুলে দাঁড়িয়েছিল বোন। আরেকদিন ওর চটি পরা বাঁ পায়ের তলায় আমার পেট আর ডান পায়ের তলায় আমার বুক মাড়িয়ে চলে গিয়েছিল বোন মায়ের সামনেই। আমার খুব ভাল লেগেছিল। আমি কোন কম্পলেন না করায় মা একটু অবাক হয়েছিল। মা নিজে থেকেই বোনকে বকা দিতে গেলে বোন বলেছিল " দাদা মেঝেতে শুয়েছে কেন? মেঝে কি শোয়ার যায়গা?" বোনের মুখের হাসি দেখে বুঝেছিলাম বোনও খুব এঞ্জয় করেছিল সেই ঘটনা।
বোন ঘরে ঢুকেই স্কুল ব্যাগটা সোফাতে রাখল। আমি সোফার ঠিক পাশেই মেঝেতে শুয়েছিলাম। বোন ব্যাগটা রেখেই আমার মাথার পাশে দাঁড়িয়ে আমার মুখের দিকে তাকালো একবার। তারপর ওর সুন্দর মুখে একটা মিষ্টি হাসি ফুটিয়ে ওর সাদা স্নিকার পরা ডান পা টা আমার বুকের উপরে তুলে দাঁড়ালো। বোনের হাত দুটো কোমরে রাখা। ও একদৃষ্টে আমার চোখের দিকে তাকিয়ে রইল আমার প্রতিক্রিয়া দেখার জন্য।
আমার খুবই ভাল লাগছিল আমার উপরে আমার ছোট বোনের এই ডমিনেশন। কিন্তু ওকে সেটা সরাসরি বলার সাহস ছিল না আমার। আমি কোন প্রতিক্রিয়া ছাড়াই বোনকে এইভাবে প্রায় ১ মিনিট আমার বুকের উপরে ওর স্কুল জুতো পরা পা রেখে দাঁড়িয়ে থাকতে দিলাম কি করা উচিত বুঝতে না পেরে। আমার মন চাইছিল বোন ওর স্নিকার পরা বাঁ পা টাও আমার বুকে, গলায়, বা মুখের উপরে তুলে দিক। কিন্তু আশংকা হচ্ছিল বোন সেটা না করে হয়ত বোর হয়ে নিজের ঘরে চলে গেল।
কিন্তু এক মিনিট পরেও বোন এর কোনটাই করল না। ওর মুখে হাসি ফুটিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে রইল আমার প্রতিক্রিয়া দেখার জন্য।
আমি তখন রিমাকে বললাম, " আমার গায়ের উপর থেকে পা সরা বোন।"
রিমা হাসিমুখে বলল "সরাব না। কি করবি?"
আমি তখন দুই হাতে বোনের জুতো পরা ডান পা টা বুকের উপরে চেপে বললাম, " তাহলে দেখি কতক্ষন তুই এইভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে পারিস। তোর পা আর ছাড়ছি না তুই আর কখনো আমার গায়ে পা দিবি না কথা না দিলে।"
বোনের মুখের হাসি আরো চওড়া হল আমার কথা শুনে। তারপর ওর জুতো পরা বাঁ পাটাও আমার গলার উপরে রেখে ও সোফায় বসে পরে বলল " ঠিক আছে,দেখা যাক কে আগে ক্লান্ত হয়। যে আগে উঠবে সে হারবে। আর তুই পাপোষের মত মেঝেতে পরে থাকলে লোকে তো তোকে পাপোষের মত ইউজ করবেই। আমিও তাই করছি। এতে আমার কোন দোষ নেই।" এই বলে বোন ওর জুতো পরা পা দুটোর তলা আমার শার্টটার উপরে ঘসে পরিস্কার করতে লাগল। আমি দুই হাতে বোনের পা টা বুকে চেপে ধরে ছিলাম। এবার ইচ্ছা করেই গ্রিপ আলতো করে দিলাম যাতে বোন ভাল করে আমার শার্টে ওর স্কুল জুতোর তলা মুছতে পারে।
বোন আমার বুকে ওর জুতোর তলা বেশ ভাল করে মুছে বলল, " এমনিতে তো তুই কোন কাজে লাগিস না। বরং এইভাবে রোজ মেঝেতে শুয়ে থাকিস। আমি তোকে রোজ পাপোষ হিসাবে ইউজ করলেও তুই জগতের কোন কাজে অন্তত লাগবি।" এই বলে বোন আবার ভিশন হাসতে লাগল। আমার ভিশন ভাল লাগছিল, কিন্তু বোনের কথার সরাসরি সমর্থন দেওয়ার সাহস হচ্ছিল না।
এরপর বোন আমার বুকে আলতো করে একটা লাথি মেরে বলল, " আমার তো কিছুই করার নেই। দে, টিভির রিমোটটা আমাকে দে।"
আমি বললাম, " সে তো আমারও কিছু করার নেই। টিভি দেখব বলেই তো এখানে মেঝেয় শুয়ে আছি। তোকে রিমোট দিয়ে দিলে আমিই বা কি করব?"
বোন এবার ওর সাদা স্নিকার পরা বাঁ পায়ে আমার ঠোঁটের উপরে আলতো করে একটা লাথি মেরে বলল, " তুই আমার পায়ের তলাতেই যখন শুয়ে আছিস তখন মন দিয়ে আমার পা টেপ। আর আমাকে টিভি দেখতে দে। এই বলে বোন ওর জুতো পরা বাঁ পায়ে আমার নাকের উপরে একটা লাথি মেরে ওর বাঁ পা টা আমার ঠোঁট আর নাকের উপরেই রেখে দিল।
আমাকে এই অদ্ভুত পজিশনে ফেলে বোন আমাকে কোনদিন ডমিনেট করবে সেটা আমি আগে শুধু স্বপ্নে ভেবেছি! আমি বাধা দেওয়ার সামান্য চিন্তাও না করে বোনের হাতে রিমোট দুটো তুলে দিয়ে আমার বুক আর মুখের উপরে রাখা বোনের জুতো পরা পা দুটো যত্ন করে টিপে দিতে লাগলাম।
২-৩ মিনিট পরেই বোন আবার ওর জুতো পরা বাঁ পায়ে আমার নাকের উপরে একটা লাথি মেরে বলল, " একটু উপরে উঠে শো, যাতে আমি আমার দুটো পাই তোর মুখের উপরে রাখতে পারি৷ "
বোনের এই অদ্ভুত কথায় বিন্দুমাত্র আপত্তি না করে আমি বোনের আদেশ পালন করলাম৷ বোন ওর জুতো পরা বাঁ পা টা আমার কপালের উপরে রেখে ওর জুতো পরা ডান পা টা আমার ঠোঁটের উপরে রাখল৷ আমার নাকের উপরে ওর সাদা স্নিকার পরা ডান পায়ে একটা লাথি মেরে বোন বলল, " নে, আবার ভাল চাকরের মত আমার পা টিপে দে৷ "
বোন আমাকে যত অপমান করছিল তত ভিশন আনন্দে আমার বুক ভরে উঠছিল৷ আমি তো অনেক ছোট থেকেই রোজ স্বপ্ন দেখতাম বোন আমাকে এইভাবে ওর চাকরের মত ট্রিট করছে৷ কিন্তু সেটা যে কোনদিন সত্যি হবে তা আমি স্বপ্নেও ভাবিনি৷
আমি ভিশন খুশি মনে আমার মুখের উপরে রাখা আমার প্রভু বোনের জুতো পরা পা দুটো টিপতে লাগলাম৷ আমার ফর্শা সুন্দরী বোন রিমা আমার মুখের উপরে ওর স্কুল জুতো পরা পা দুটো রেখে আমাকে দিয়ে পা টেপাতে টেপাতে এমনভাবে টিভি দেখতে লাগল যেন এটা খুবই স্বাভাবিক!
আমি প্রবল ভক্তিভরে আমার মুখের উপরে রাখা আমার প্রভু বোনের পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম৷ আর বোন আমাকে দিয়ে পা টেপাতে টেপাতে আমার মুখের উপরে ওর জুতোর তলার ময়লা ঘসে পরিস্কার করতে লাগল. যদিও আগেই ও আমার শার্টে জুতোর তলা মোছায় ওর জুতোর তলায় বেশি ময়লা ছিল না৷ তবু ওর জুতোর তলার কিছু ধুলো ময়লা আমার সারা মুখে লেগে যেতে লাগল আমাকে ভিশন খুশি করে৷
এইভাবে প্রায় ৩০ মিনিট আমি আমার মুখের উপরে রাখা আমার প্রভু বোনের জুতো পরা পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম৷ এরপর বোন আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " যা, আমার ঘরে পরার একটা চটি নিয়ে আয়৷ "
আমি চ্যালেঞ্জ ভুলে বোনের আদেশ পালন করার জন্য ওর পায়ের তলা থেকে উঠে ওর চটি আনার জন্য যেতে গেলাম৷ কিন্তু যেই আমি উঠতে গেলাম সাথে সাথে বোন ওর জুতো পরা ডান পা দিয়ে বেশ জোরে একটা লাথি মারল আমার নাকের উপরে৷
" আমি তোর প্রভু হই৷ আমার আদেশ পালন করতে যাওয়ার আগে সবসময় আমার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে আমাকে প্রনাম করে ধন্যবাদ দিয়ে যাবি৷ "
বোন আমার সাথে যত নিষ্ঠুর ব্যবহার করছিল আমি তত বেশি খুশি হচ্ছিলাম৷ আমি বোনের জুতো পরা পায়ের উপরে নিচের মাথা ঠেকিয়ে ওকে শাষ্টাঙ্গে প্রনাম করে বললাম, " আমাকে দিয়ে চাকরের মত কাজ করানোর জন্য ধন্যবাদ প্রভু৷ আজ থেকে আমি তোমার চাকর আর তুমি আমার প্রভু৷ আজ থেকে তুমি আমার সাথে এরকমই ব্যবহার কর সবার সামনে৷ আমাকে এইভাবে তোমার সেবা করতে দিও৷ আমি এরই যোগ্য৷ আর এতদিন তোমার সাথে বড় দাদার মত আচরন করায় আমাকে ক্ষমা করে দিও প্রভু৷ "
আমার কহা শুনে বোন হো হো করে হাসতে লাগল৷ তারপর ওর জুতো পরা ডান পা আমার মাথার উপরে তুলে ওর জুতোর তলা আমার মাথায় ঘসতে ঘসতে বলল, " ঠিক আছে যা চাকর৷ তোকে এবারের মত ক্ষমা করে দিলাম৷ কিন্তু মা বাবার সামনেও এইভাবে তোকে আমার সেবা করতে হবে কিন্তু৷ "
আমি বললাম, " সে তো আমার সৌভাগ্য প্রভু৷ "
এরপর বোন আমার মাথার উপর থেকে ওর জুতো পরা ডান পা সরাতে আমি উঠে বোনের চটি আনতে গেলাম৷ বোন বাবা মায়ের আদরের একমাত্র মেয়ে, ওর ঘরে পরার ৫-৬ জোড়া চটি আছে৷ আমি ওর লাল চটি জোড়া বুকের মাঝে জড়িয়ে নিয়ে এলাম৷ তারপর প্রভু বোনের পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে ওর পা থেকে সাদা মোজা আর স্নিকার খুলে ওর পায়ে ঘরে পরার লাল চটিটা পরিয়ে দিলাম৷ বোন আমার মুখে চটি পরা বাঁ পায়ে লাথি মেরে বলল, " যা চাকর, আমার জন্য খাবার রেডি করে আন৷ আর গামলায় করে আমার পা ধোয়ার জল নিয়ে আয়৷ এই বলে বোন ড্রেস চেঞ্জ করতে চলে গেল৷
আমি উঠে ফ্রিজ থেকে বোনের টিফিন বার করে গরম করলাম, তারপর গামলায় জল আর গামছা নিয়ে এলাম৷
বোন লাল টপ আর সাদা লেগিন্স পরে ফিরে এসে সোফায় বসল ৫ মিনিট পরে৷ ১১ বছর বয়সী ফর্শা সুন্দরী রিমাকে রাজকন্যার মত লাগছিল৷ এত সুন্দর বোনের চাকর হতে পেরে গর্বে আমার বুক ভরে উঠতে লাগল৷
আমি বোনের হাতে টিফিন দিয়ে ওর পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে ওর পা থেকে চটি খুলে ওর পা গামলায় ডুবিয়ে ভাল করে ধুয়ে দিলাম৷ তারপর গামছা দিয়ে যত্ন করে ওর পা মুছে পায়ে চটি পরিয়ে ওর পা দুটো দুই হাতের তালুতে রেখে ওকে শাষ্টাঙ্গে প্রনাম করলাম৷ তারপর ভক্তিভরে বোনের পা ধোয়া জলটা এক চুমুকে খেয়ে গামছা আর গামলা রেখে এসে আবার বোনের পায়ের কাছে মাথা রেখে শুলাম যাতে আমার পরম আরাধ্যা প্রভু বোন আমার মুখের উপরে ওর চটি পরা পা রেখে বসতে পারে৷ বোন আমার মুখে ওর লাল চটি পরা পা দুটো রেখে টিভি দেখতে দেখতে বলল, " আবার ভাল চাকরের মত মন দিয়ে প্রভুর পা টিপতে থাক৷ যতক্ষন বাবা মা এসে তোকে এইভাবে আমার সেবা করতে না দেখছে ততক্ষন আমার পা টিপবি এইভাবে৷"
এখন ৪.৩০ বাজে৷ বাবা মায়ের আসতে এখনো এক দেড় ঘন্টা দেরী আছে৷ বাবা মা এইভাবে আমাকে বোনের সেবা করতে দেখে অবাক হবে, রেগে যাবে হয়ত৷ কিন্তু আমার আর বোন দুজনের কাছেই এটাই ঠিক৷ আমি চাকর আর বোন প্রভু, আমরা সবার সামনেই এইভাবে থাকতে চাই৷ আমি ভিশন খুশি মনে আমার মুখের উপরে রাখা ১১ বছর বয়সী আমার ফর্শা সুন্দরী প্রভু বোন রিমার লাল চটি পরা পা দুটো টিপতে টিপতে ভাবতে লাগলাম এইভাবে চাকরের মত আমাকে বোনের সেবা করতে দেখে মা বাবার কি রিএকশন হতে পারে৷