Friday 1 October 2021

আতঙ্ক নগরী

ওয়েব ডেস্ক, আজকের খবর ; নিজস্ব প্রতিবেদন ; রাতের কলকাতা ক্রমশ আতঙ্ক নগরী হয়ে উঠছে, বিশেষত পুরুষদের কাছে । কাল রাতে আরও এক পুরুষের ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার করল হাওড়া জেলা পুলিশ, হাওড়া স্টেশন থেকে সামান্য দূরত্বে অবস্থিত এক গলির ভিতর থেকে । এই নিয়ে গত দুই মাসে মোট ১০ জন পুরুষের ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার হল । অন্যান্য নিহত ব্যক্তিদের মতই এরও মুখের সর্বত্র ছিল আততায়ীর ভারি বুট জুতো পড়া পায়ে লাথি মারার চিহ্ন , জামার উপর ভারি বুটের ছাপ ও জিভের উপর কাদার আস্তরন সহ বুট জুতোর তলা মোছার চিহ্ন । কাল রাতে নিহত ব্যক্তির নাম সুরেশ মাহাতো, বয়স ৩৬ । তাকে আজ ভোরে মৃত অবস্থায় আবিষ্কার করে এলাকাবাসী । ওদিকে পরশু রাতে একইভাবে ভয়ানক আহত অবস্থায় নিউটাউন থেকে উদ্ধার হওয়া পেশায় ট্যাক্সিচালক ইদ্রিশ আলি (৪৬) আজ ভোরে মারা যায় । তবে এই সিরিয়াল খুনে নিহত প্রথম ব্যক্তি হিসাবে সে মৃত্যু পুর্ব জবানবন্দি দিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে পুলিশকে । তার সাক্ষ্যমতে আততায়ী এক ১৮- ১৯ বছরের অতি সুন্দরী তরুনী । ঘটনার দিন রাতে উল্টোদাঙ্গার কাছ থেকে একটি জার্মান শেফার্ড কুকুর সঙ্গে নিয়ে সে ইদ্রিশের ট্যাক্সিতে ওঠে । নিউটাউনের কাছে এক নির্জন রাস্তায় পৌছাতে হঠাত তার মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে ট্যাক্সি থামাতে বলে তরুণী । সে ট্যাক্সি থামিয়ে তরুনির কথা মতো বাইরে বেরলে প্রথমে তার গালে থাপ্পর মারে তরুণী, তারপর তাকে ধাক্কা মেরে নিচে ফেলে দেয় । এরপর সে রাস্তায় পরে গেলে তরুনী শক্ত কালো বুট জুতো পরা পা দিয়ে তার গলা চেপে ধরে । তার দম বন্ধ হয়ে আসে, দম নেওয়ার জন্য সে জিভ বার করলে তরুণী তার বার করা জিভের উপর নিজের জুতোর তলা ঘষে পরিষ্কার করতে থাকে । সে বাধা দিতে গেলে তার মুখে লাথি মেরে তাকে বাধ্য করে তরুণী তার জুতোর তলার ময়লা গিলে খেতে । তরুণী নিজের দুই জুতোর তলাই সম্পুর্ন পরিষ্কার করে ফেলার পর ইদ্রিশের মুখের সর্বত্র একের পর এক লাথি মারতে থাকে বুট জুতো পড়া দুই পা দিয়ে । পাশে দাঁড়িয়ে থাকা ভয়ঙ্কর জার্মান কুকুরের জন্য সে ভয়ানক ব্যাথা সত্বেও বাধা দিতে পারে না । তার মুখের সর্বত্র একের পর এক লাথি মেরে যেতে থাকে তরুণী । তার বাঁ চোখ ঝাপসা হয়ে যায়, নাক ভেঙ্গে টুকরো টুকরো হয়ে যায়, দাঁত ভেঙ্গে ছিটকে পরে মুখের বাইরে । তবু তার মেয়ের বয়সী ওই পরমা সুন্দরী তরুনী তার মুখের সর্বত্র লাথি মারা চালিয়ে যেতে থাকে বুট জুতো পরা পা দিয়ে । যদিও ১৫-২০ মিনিট পর সেদিকে একটা গাড়ি এগিয়ে আসায় তার ট্যাক্সিতে চড়ে তাকে ওই অবস্থায় ফেলে নিজের কুকুরকে সঙ্গে নিয়ে চলে যায় সেই অজ্ঞাত পরিচয় তরুণী । কে এই তরুনী ? কেন সে এরকম ভাবে একের পর এক পুরুষের মুখে লাথি মারতে মারতে তাদের হত্যা করছে সে ? সে কি কিছুর প্রতিশোধ নিচ্ছে ? নাকি শুধুই পুরুষ জাতির উপর অত্যাচার করার আনন্দে সে এসব করছে ? উত্তর মেলেনি এখনও । আর কত পুরুষকে তার এই নৃশংশতার বলি হতে হবে সেই প্রশ্নের উত্তরও অজানা । ফলে, রাত হলেই সারা বাঙলার সমগ্র পুরুষ জাতির মনে জেগে উঠছে আদিম আতঙ্ক । এই আতঙ্কের স্থায়ীত্ব আরও কতদিন, সেটাই এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন । ( উপর ও নিচের দুটি সংবাদই ফেমডম এন্টারটেইনমেন্টের জন্য লিখিত ১০০% মিথ্যা কাল্পনিক খবর)। প্রভু প্রীতি.... ওয়েব ডেস্ক, আজকের খবর ; নিজস্ব প্রতিবেদন ; IPL নিয়ে একের পর এক বিতর্কিত খবরের মধ্যে বেড়িয়ে এল আরও অদ্ভুত এক খবর । বিশেষ সুত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী , দুর্নীতি বিষয়ক তদন্ত করতে গিয়ে পঞ্জাব টিমের গোপন একটি খবর প্রকাশ পেয়ে গেছে । তদন্ত করতে গিয়ে এই টিমের ভিতরে দুর্নীতি নয়, ফেমডম সম্পর্কের সন্ধান পেয়েছেন বিশেষজ্ঞরা । গত কয়েক বছর ধরে পঞ্জাব টিমের প্রত্যেক ক্রিকেটারই নাকি টিম মালকিন প্রীতি জিন্টাকে মালকিন সম্বধন করে আসছেন । প্রতি ম্যাচের আগে সকল ক্রিকেটারই প্রীতি জিন্টার জুতো পড়া পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করত বলে জানা গেছে ড্রেসিংরুম ক্যামেরার ফুটেজের ভিত্তিতে । শুধু ৩৬ বছর বয়সী প্রীতি জিন্টাকেই না, তার ১৪ বছর বয়সী কিশোরী কন্যা স্তুতিকেও সব ক্রিকেটার মাঠে নামার আগে জুতো পড়া পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করত বলে জানা গেছে । এছাড়াও জানা গেছে ম্যাচ জয়ের পর পার্টিতে নাচ গান শ্যাম্পেন না, ক্রিকেটাররা উপহার হিসাবে প্রীতি আর স্তুতির কাছে চড় থাপ্পর লাথি খেত । ক্রিকেটারেরা ড্রেসিংরুমে পরপর দল বেধে শুয়ে পরত এবং টিম মালকিন প্রীতি ও স্তুতি তাদের মুখের উপর জুতো পড়া পা রেখে হেঁটে ড্রেসিংরুমে প্রবেশ করত । এরপর কয়েক ঘন্টার পার্টিতে দুই মালকিন একের পর এক জুতো পড়া পায়ে লাথি মারত ক্রিকেটারদের মুখে, তাদের জিভে জুতোর তলা ঘষে পরিষ্কার করত । মালকিনদের বাড়ি গিয়ে প্রত্যেক ক্রিকেটার চাকরের মত সেবা করত বলেও বিশেষ সুত্রে জানা গেছে । শুধু, দুই সুন্দরী মালকিনের সেবা করতে পারার কৃতজ্ঞতাতেই সব ক্রিকেটারই প্রায় বিনা পয়সায় গত কয়েক মরসুমে পঞ্জাব দলের হয়ে খেলে গেছে । মালকিনদের সেবা করতে পারার সুখই মাঠে পঞ্জাব দলের ক্রিকেটারদের পারফরমেন্সে প্রকাশ পেয়েছে, যার ফল পঞ্জাবের গত কয়েক বছরের চোখ ধাঁধানো সাফল্য, এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা ।