Friday 1 December 2023

ভূমিকা / Introduction

Introduction ;

( This is a fantasy story site containing female domination stories .

THIS IS A STRICTLY ADULT BLOG ONLY FOR ADULT (18+) PEOPLE though there is no sex related subject present in this blog . Minor male nudity may be present in some stories with warning .
This blog is a femdom fantasy blog for those adult people who can differentiate between fantasy and reality . we neither encouraging nor discouraging anyone about femdom relationship between consentual adult but strongly discouraging any type of femdom / sexual relation with any minor .
Each and every stories and comment of this site/ blog is a reflection of our femdom fantasy . we are not encouraging anyone in any kind of femdom / Violent activities.
We will be not responsible for your action. )
ভূমিকা ;
( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । )
শুধুমাত্র প্রাপ্তবয়স্ক ( ১৮ +) ও প্রাপ্তমনস্ক ব্যক্তিদের জন্য , যদিও এই ব্লগের কোন গল্পই যৌনতামূলক নয় ।
অপ্রাপ্তবয়স্ক ( ১৮ বছরের কম বয়সী ), অপ্রাপ্তমনস্ক ( যারা প্রাপ্ত বয়স্ক হয়েও ফ্যান্টাসি আর বাস্তবের পার্থক্য বোঝেন না ) ও  যাদের শুধুমাত্র ফ্যান্টাসি হিসাবে লেখা ফেমডম গল্প নিয়েও সিরিয়াস সমস্যা আছে তাদের প্রবেশ সম্পুর্ন নিষেধ ।
এই সাইটের যেকোন গল্পের উপর বা কমেন্টে তাকে  আকর্ষনীয় করে তুলতে যতবার খুশী তাকে সত্যি বলে দাবী করা হতে পারে । সেটাকে সিরিয়াসলি নেওয়ার কিছু নেই । ভূতের গল্পের শুরুতে লেখক যেমন গল্পকে আকর্ষনীয় করে তুলতে সেটাকে সত্যি বলে দাবী করেন এখানেও ঠিক তাই করা হয়েছে । এই ব্লগের এডমিন ও অন্যান্য নিয়মিত পাঠকেরা অনেক গল্পেই গল্প ও পরবর্তী কমেন্ট এমনভাবে করেছে যাতে সেটা অনেকটা সত্যি মনে করানো যায় , যেটা ফ্যান্টাসির মাত্রা বাড়াতেই শুধু করা হয়েছে ।
আপনি যদি এই সাইটের যাবতীয় গল্প ও প্রতিটি কমেন্টকে শুধু ফ্যান্টাসি হিসাবে নিতে পারেন শুধুমাত্র তাহলেই সাইটে প্রবেশ করবেন ।
আমরা পারস্পরিক সম্মতিতে হওয়া প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ফেমডম সম্পর্কে উতসাহিত বা নিরুতসাহিত কোনটাই করছি না । আপনি প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি হিসাবে , আরেকজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির সম্মতিতে যা করবেন নিজেদের ইচ্ছায়, নিজেদের বুদ্ধিতে করবেন ।
 বাস্তব জীবনে যে কোন অপ্রাপ্তবয়স্কর ( ১৮ বছরের কম বয়সী )  সাথে কোনরকম ফেমডম / যৌনতামুলক সম্পর্ককে আমরা চুড়ান্ত ঘৃনা করি । কোন সুস্থ সমাজেই তা গ্রহনযোগ্য না । আমাদের সাইটে ফ্যান্টাসি গল্প হিসাবে টিন এজ ছেলে / মেয়েদের মধ্যে ফেমডম কিছু ক্ষেত্রে রয়েছে । ফ্যান্টাসি আর বাস্তবের পার্থক্য না জানলে আপনি এই ব্লগ এখনই পরিত্যাগ করুন আপনি কোন অপ্রাপ্তবয়স্ক /  সম্মতি না নিয়ে কোন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির সাথে বিকৃত কোন আচরন করলে আমরা কোনভাবেই দায়ী হব না ।
১। এই ব্লগে খুব সামান্য কিছু গল্পে মেল নুডিটি / পুরুষের নগ্নতা রয়েছে ( CFNM ) , যা শুধু ছেলেদের হিউমিলিয়েশনের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে , সরাসরি যৌনতামুলক কিছুর জন্য না । CFNM যুক্ত গল্পের শুরুতেই ওয়ার্নিং ও দেওয়া আছে । ফিমেল নুডিটি ( নারী – নগ্নতা )কোন গল্পেই নেই ।  নারীদের যৌনভাবে উপস্থাপনও কোন গল্পেই করা হয়নি ।
২। কোন গল্পেই স্টুল ফেটিশ, ইউরিন ফেটিশ ইত্যাদি এক্সট্রিম কিছু নেই ।
৩। এই ব্লগের বেশিরভাগ গল্পের মুল চরিত্ররা বন্ধু-বান্ধবী , স্কুল কলেজের সিনিয়র জুনিয়র অথবা এক পরিবারের সদস্য ( দিদি- ভাই , দাদা- বোন, বাবা – মেয়ে,  দেওর- বৌদি  ইত্যাদি ) ।
৪। বেশিরভাগ গল্পে ফিমেল ডমিনেশন হিসাবে উঠে এসেছে মেয়েটির মানসিকভাবে ছেলেটিকে সম্পুর্ন নিয়ন্ত্রন, তাকে দিয়ে নিজের যাবতীয় কাজ করানো , তার টাকায় ফুর্তি করা । ছেলেটিকে দিয়ে দেবী হিসাবে নিজের পুজো করানো , মুখে থাপ্পর মারা ,  মুখে লাথি মারা , মুখের উপর পা রেখে বসে পা টেপানো, জিভে জুতোর তলা মোছা ইত্যাদি আচরন । নায়িকার পায়ে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে জুতো বা চটি পরা আছে । মেয়েদের প্রায় সব জায়গায় সুন্দরী বলে বর্ননা করা হয়েছে । বেশিরভাগ গল্পে নায়িকা মেক আপ হীন ।  বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ছেলেরা স্বেচ্ছায় মেয়েটির কাছে নিজেকে সাবমিট করেছে ও মেয়েটিকে অনেক সুপিরিয়র ভেবে স্বেচ্ছায় তার সেবা করেছে, তার হাতে অত্যাচারিত হয়েছে ।


বাংলার সবচেয়ে বড় ফেমডম্ সাইটে আপনাকে স্বাগত এই সাইটের গল্পগুলো সবই কাল্পনিক পড়ুন , আর উপভোগ করুন
বাস্তবে কেউ এর প্রয়োগ করতে যাবেন না
এই সাইটে female superiority আর female domination নিয়ে অনেক গল্প পাবেন। ফ্যামিলি ফেমডম গল্প  পাবেন অনেক। কার কাছে ভাল কোন টপিক থাকলে জানাতে পারেন,আমি গল্প লিখে পোস্ট করব। আর কেউ নিজে গল্প লিখতে চাইলে আমাকে etaami11@gmail.com  গল্প পাঠিয়ে দেবেন
এখানকার অনেক গল্প অনেকের হাস্যকর বা কুরুচিকর মনে হতে পারে। তাদের বলব, প্লিজ আ্পনার ভাল না লাগলে পড়বেন না গল্পগুলো ফ্যান্টাসি ছাড়া আর কিছুই না আমরা কেউ বাস্তব জগতে এর প্রয়োগ করতে যাচ্ছি না। কোন গল্পকে আকর্ষণীয় করতে সত্যি ঘটনা বলে দাবি করা হতে পারে, তাই ভুমিকাতেই বলে রাখি এখানে পোস্ট করা সব গল্পই ফ্যান্টাসি
বাংলায় দুর্দান্ত ফেমডম গল্প পড়ার অভিজ্ঞতার জন্য ভিজিট করতে থাকুন,
http://www.banglafemdom.wordpress.com ( হিন্দি, ইংরেজি গল্প সহ বাংলা ও ইংরেজি হরফে বাংলা গল্পের জন্য)
and
http://www.banglafemdoms.blogspot.com ( শুধু বাংলা হরফে বাংলা গল্পের জন্য । )

www.facebook.com/familyfemdom ( for family femdom stories in english )


Thank you .

Wednesday 1 November 2023

দিপের অভিজ্ঞতা....

আমার অভিজ্ঞতার উপরে ভিত্তি করে জীবনের চতুর্থ ফেমডম গল্প লিখছি। এটা অনেক লাইট ফেমডম আর এটারও মূল চরিত্র আমি আর আমার ছোট বোন আমার প্রভু রিয়া। দিপের অভিজ্ঞতা... ( লেখক : দিপ) আমি দিপ। ছোট থেকে আমার সোশাল পজিশান নিচু বা উঁচু, ওরকম নির্দিষ্ট কিছু ছিল না। কারন কোন প্যারামিটারে আমি ভাল কোনটায় মাঝারী বা খারাপ। যেমন পড়াশোনায় আমি চিরকাল খুব ভাল ছিলাম। মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে আসা, দেখতে above average, social skill average. আমি যখন স্কুলে পড়ি তখন আমাকে দেখলে কেউ বলবে না যে আমার পজিশান নিচে। আমি ক্লাসে প্রথম হতাম ও এই যুগে স্কুলে 1st 2nd হওয়াদের লোকে উঁচু চোখেই দেখে। আমার ভিতরে কিন্তু সোশাল স্কিল ও অন্য বিভিন্ন বিষয় নিয়ে হিনমন্যতা ছিল। কিন্তু লোকের থেকে সেটা আড়াল করতে পারতাম। আমার ছেলে বন্ধু অবশ্যই ছিল। কিন্তু উঁচু ক্লাসে পড়ার সময়ে কোন দিন কোন মেয়েকে আমি ইম্প্রেস করে রিলেশানে আনতে পারব না এই চিন্তা ও কষ্ট অবশ্যই হত। আমার ভিতরের এই অংশের কারনেই হয়ত আমার ভিতরে সাবমিসিভনেসের জন্ম হয়েছিল। কিন্তু সেটা সবার প্রতি নয়। আশ্চর্য ভাবে সেটা কাজ করত শুধু আমার ছোট বোনের প্রতিই। আমার বোন রিয়া আমার চেয়ে ২ বছরের ছোট ছিল। ওকে দেখতে মারাত্মক রকমের সুন্দর। এবং পরিবার ও প্রতিবেশীদের থেকে ও ভিশন রকম আদর ও ভালবাসা পেত এ কারনে। বাড়িতে সবাই ওকে আমার চেয়ে অনেক বেশি ভালবাসত সম্ভবত শুধু এই কারনেই। আর এই অতিরিক্ত মাথায় তুলে বড় করার কারনেই হয়ত ও অনেক কনফিডেন্ট ও extrovert হয়ে গিয়েছিল খুব সহজে। আর আশ্চর্যভাবে সবার অকারনে বোনকে আমার চেয়ে বেশি ভালবাসা আমার কোনদিন খারাপ লাগে নি। সবাই বোনকে বেশি আদর করত, বেশি গিফট দিত। আর আমি বোনকে আমার চেয়ে সুপিরিয়ার কোন রাজকন্যা ভেবে কেন জানি না অনেক বাচ্চা বয়স থেকেই খুব আনন্দ পেতাম। আমার কোন জিনিস বোন দাবী করলেও সাথে সাথে ওকে দিয়ে দিতাম। ব্যাপারটা বাড়তে শুরু করে যখন আমরা দেশের বাড়ি থেকে কোলকাতায় ফ্লাট কিনে চলে আসি। তখন আমার ক্লাস ৫ আর বোনের ক্লাস ৩ হবে। বোন একেবারেই বাচ্চা তখন, দেশের বাড়ির বন্ধু, কাজিন তাদের ছেড়ে চলে আসা ওর ভাল লাগে নি। ওর মাথায় ঢোকে দাদাকে ভাল স্কুলে পড়াতে বাবা মা এই ডিশিসান নিয়েছে। রেগে গিয়ে ও আমাকে মাঝে মাঝেই খারাপ কথা বলা বা চড় থাপ্পর মারা শুরু করে। আর বিনা কারনে আমি সুন্দরী বোনের থাপ্পর খেয়ে ওকে সরি বলে ক্ষমা চাইতাম। আমার বোন বেশি কথা বলে আর সবার centre of attention হয়ে থাকতে অভ্যস্ত ছিল। নতুন ফ্লাটে আমরা মোটে তিন জন, মা, বোন আর আমি। বাবার চাকরির পোস্টিং বাইরে ছিল। তার উপরে মা কোলকাতায় এসে একটা প্রাইভেট স্কুলে চাকরি নিল। মা বিকালে বাড়ি ফিরত ৫ টায়। আর আমি আর বোন স্কুল থেকে বাড়ি ফিরতাম বিকাল ৪ টের মধ্যে। প্রথম কয়েক দিন আমি বাড়ি ফিরে পাশের মাঠে খেলতে চলে যেতাম। কিন্তু আমার ৮ বছরের বোন একা থাকতে অভ্যস্ত ছিল না। যদিও মা বাবা কলকাতায় আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আমাদের দুই জনকে ভাল স্কুলে পড়াবে বলে, আমার বাচ্চা বোন সেটা বোঝেনি। তাই ৫-৬ দিন এরকম চলার পরে একদিন আমি খেলে সন্ধ্যা ৬ টার পরে বাড়ি ফিরলাম। ঘরে ঢুকতেই বোন মায়ের সামনেই আমার দুই গালে দুই থাপ্পর মেরে বলল " তোর জন্য একে আমাকে এই ফালতু জায়গায় এসে থাকতে হচ্ছে। তার উপরে তুই মা সবাই আমাকে একা রেখে বিকালে বাইরে থাকিস। তোর জন্য আমি কষ্ট করব কেন? ভাল চাস তো ক্ষমা চা আমার কাছে।" আমি মায়ের সামনেই আমার ক্লাস ৩ এ পড়া বাচ্চা বোনের পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে তার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে বললাম " সরি বোন"। মা কিচ্ছু বলল না এই নিয়ে আমাদের কাউকে। যেন ব্যাপারটা খুব নর্মাল। বরং নিজে নিচু হয়ে মেয়ের কপালে চুমু খেয়ে বলল " সরি রিয়া। আমরা কলকাতায় এসেছি তোদের দুজনের পড়াশোনার সুবিধার কথা ভেবেই। তুই একটু বড় হলেই বুঝবি সেটা। আর তোর দাদা তো তোর সব কথা শোনে, তোর কথায় ওঠে বসে। এত রাগিস না প্লিজ।" আমি মাঠে যাওয়া সেইদিনই বন্ধ করে দিই। কয়েকদিন পরেই মা একটা কম্পিউটার কিনে আনে। বোন বিকালে হয় কম্পিউটারে গেম খেলে বা টিভি দেখে কাটাতে লাগে। আর আমার কাজ হয় ওর পায়ের কাছে বসে বা ওর পায়ের নিচে শুয়ে ওর পা টিপে সেবা করা। বোনের দাবী ছিল আমার জন্য ও ওর বন্ধু বা কাজিনদের ছেড়ে এই বোরিং ফালতু জায়গায় দিনে ২৪ ঘন্টা থাকতে বাধ্য হচ্ছে। তাই রোজ অন্তত ২ ঘন্টা আমি ওর পায়ের নিচে শুয়ে ওর পা টিপে দেব। এটাই নাকি ফেয়ার ডিল! এইভাবে বোনের আমাকে কন্ট্রোল করা শুরু। আর আমার ঠিক কতটা ভাল লাগত বলে বোঝাতে পারব না। আমার বুকে বা মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে পা টেপাতে টেপাতে বোন গেম খেলত কম্পিউটারে। মা ফিরে এসে আমাদের এই অবস্থায় দেখেও কিছুই বলত না। তার কারন হয়ত ভিশন সুন্দরী বোনের প্রতি মায়ের অতিরিক্ত বেশি ভালবাসা, যেটা বাবা সহ বাকি সব আত্মীয়েরই ছিল। বোন আমাকে বিনা কারনে খারাপ কথা বললে বা মারলেও কেউ তাই ওকে কিছু বলত না। পুজোয় আমার ২ টো জামা হলে বোনের অন্তত ৮ টা হতই। আমাকে মা রোজ ১০ টাকা হাতখরচ দিলে বোনকে দিত অন্তত ১৫-২০ টাকা, ও ছোট হওয়ার পরেও। আর তারপরেও বোন আমার গালে থাপ্পর মেরে প্রায়ই আমার ভাগের টাকার অর্ধেক নিয়ে নিত। আর আমি এরপরেও নিজের ওইটাকা থেকে বাঁচিয়ে বোনের জন্য চকোলেট নিয়ে আসতাম। বেশিরভাগ লোক ভাবে ভাই বোনকে সম্পুর্ন সমান ভাবে বড় করা উচিত। আমাদের পরিবারে ব্যাপারটা উল্টো হয়ে গিয়েছিল। বোন সবই বেশি পেত। এটা বোন ভিশন এঞ্জয় করত। আর আমিও। তাই আমার মনে হয় এরকম কোন রুলের কোন মানে নেই যে দু জনকে সমান দিতে হবে। আমাদের বাড়িতে যে আমার ছোট বোনকে অসমান ভাবে আমার চেয়ে অনেক বেশি দেওয়া হত সব, সেটা আমাদের দুজনের পক্ষেই দারুন উপভোগ্য ছিল। বোন ছোট ছিল বলে ওর পায়ে জুতো মোজা পড়ানোর দায়িত্ব আমার ছিল। অথচ যেখানে আমি ক্লাস ১ থেকে জুতো পরতে পারি সেখানে বোন কলেজে ওঠার পরেও এখনও নিজের জুতোর ফিতে নিজে ভাল করে বাঁধতে শেখেনি। ওর পায়ে জুতো পরানো বা খোলা এখনো আমার দায়িত্ব। ওর জামা কাচা থেকে জুতো পালিশ করে রাখা এগুলোও। বোন হাই স্কুলে ওঠার পরে যতদিন যাচ্ছিল আমার উপরে ওর ডমিনেশান বাড়ছিল। হয়ত আমি চেয়ার টেবিলে বসে পড়ছি, বোন পাশ দিয়ে যাওয়ার সময়ে বিনা কারনে আমার দুই গালে খুব জোরে দুটো থাপ্পর মেরে গেল বিনা কারনে। আর মেঝেতে বসে পরলে থাপ্পরের জায়গায় জুটত মুখে লাথি। আর বোন থাপ্পরই মারুক বা লাথি,, আমি সাথে সাথে বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ওকে প্রনাম করতাম। স্কুল থেকে ফেরার পরে রোজই প্রায় ২ ঘন্টা আমার স্থান ছিল বোনের পায়ের তলায়। আমি বোনের পা থেকে জুতো মোজা খুলে ওর জন্য হাত ধোওয়ার জল আর টিফিন এনে দিতাম। তারপরে ওর পায়ের তলায় শুয়ে ওর পা টিপে দিতাম। বোন খুব ক্যাজুয়ালি নিজের দাদার মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে দাদাকে দিয়ে পা টেপাত। কোন কোন দিন তো ওর জুতো খোলার আগে স্কুলের জুতো পরা পা আমার মুখের উপরে রেখে অন্তত ৩০ মিনিট গেম খেলত। আর আমি ভক্তিভরে আমার প্রভু বোনের জুতো পরা পা টিপে যেতাম আর চুম্বন করতাম ওর জুতোর তলায়। জিভ বার করে ভক্তিভরে চেটে পরিস্কার করতাম আমার প্রভুর জুতোর তলা। আর বোন ইচ্ছা হলেই বিনা কারনে লাথি মারত আমার মুখে। স্কুলে বা বাইরে কেউ বুঝতেও পারত না আমি এত সাবমিসিভ। অন্য কারো প্রতি আমার সাবমিসিভমেস তেমন আসতও না। কিন্তু নিজের সুন্দরী ছোট বোনের ব্যাপারটা ছিল আলাদা। আমি ওকে নিজের প্রভু,,আরাধ্যা দেবী বলে ভাবতাম। যখন আমি ক্লাস ৯-১০-১১-১২ এ পড়ি তখন অন্য ছেলেদের মত গার্লফ্রেন্ড জোটানো ইত্যাদি দিকেও আমার মন যেত না। আমার মনের একমাত্র বাসনা হয়ে দাঁড়িয়েছিল ছোট বোনের সেবা করা। নিজে ভাল চাকরি পেয়ে মাইনের টাকা বোনের হাতে তুলে দিয়ে বিনিময়ে দাসের মত তার সেবা করা। বোনের সে সময়ের আচরন দেখলে এটা খুব সম্ভব বলেই মনে হত আমার। আমার ক্লাস ৫ থেকে ক্লাস ১২ অবধি এমন কোন দিন যায়নি যেদিন বোন অন্তত ১ ঘন্টা আমার মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে পা টেপায়নি বা আমাকে চড় লাথি মারেনি। ওর ঘর গোছানো থেকে ওর জুতো পালিশ সব ই করতাম। রাতে আমি শুতাম ওর ঘরের মেঝেতে। যাতে আমার রাজকন্যা বোনের কিছু দরকার হলে ও আমাকে ডাকতে পারে। আমার ঘুম গভীরে চলে গেলে আমি নাকি মাঝে মাঝে ওর ডাক শুনতে পাই না। তখন ওকে কষ্ট করে বিছানাতে উঠে বসে আমার মুখে লাথি মেরে আমাকে ঘুম থেকে তুলতে হয়। এই অভিযোগে বোন আমার গলায় বেল্ট বেঁধে তার অন্য দিক নিজের বিছানায় তোষকের নিচে রাখত। যাতে দরকার হলে শুয়ে শুয়েই সেটা টেনে আমাকে ঘুম থেকে তুলতে পারে। আর আমি নিজেকে বোনের পোষা কুকুর ভেবে এক অসাধারন সুখ পেতাম। সারাদিনে বোন অন্তত ১০০ টা চড় আর ১০০ টা লাথি আমাকে মারতই। আর প্রতিটা মার খাওয়ার পরে আমি ভক্তিভরে শাষ্টাঙ্গে প্রনাম করতাম আমার আরাধ্যা দেবী আমার প্রভু ছোট বোন রিয়াকে। আমার ধারনা ছিল আমি বোনের স্লেভ হয়ে জীবন কাটাব। কিন্তু না, বোনের ইচ্ছা ছিল অন্য রকম। ক্লাস ১১ এ ওঠার পরে একদিন ওর পা টেপার সময়ে আমার মুখে লাথি মেরে বোন বলল, " ছাগল,, তোর হাতে তো জোর নেই ভাল করে পা টেপার মত। কাল থেকে তুই জিমে যাবি।" প্রভুর আদেশ, যেতে তো হবেই! জিম যাওয়া শুরু হল আমার। তারপর একদিন আমার গালে থাপ্পর মেরে বোন বলল, " তোর ড্রেসিং সেন্স আর কথা বলার স্টাইল এত্ত খারাপ যে তোর সাথে বাইরে বেরোতে আর নিজের দাদা বলে পরিচয় দিতে লজ্জায় আমার মাথা কাটা যায়। এখন থেকে আমি যা বলব সেরকম ড্রেস পরবি,,যেভাবে কথা বলতে শেখাব সেভাবে বলবি। বুঝলি গাধা?" ওর সোসাল স্কিল, ড্রেসিং সেন্স চিরকাল অসাধারন ছিল। সাথে জিমে যাওয়া। পড়াশোনায় আমি ভালই ছিলাম খুব। ফলে যখন আমি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে কলেজে ভর্তি হলাম তখন আমার লুক ও সোসাল স্কিলে অনেক পরিবর্তন এসেছে। এরপরে কিভাবে যে বোনের এক সুন্দরী বান্ধবীর সাথে আমার রিলেশান হয়ে গেল আমি নিজেই বুঝতে পারলাম না। বহুদিন ধরে কথা বলার পরে এখন অবশ্য আমি জানি, আমার বোন বহুদিন ধরে তার বান্ধবীর ব্রেইন ওয়াশ করে আমার সম্পর্কে পজিটিভ ইম্প্রেশান তৈরি করেছিল। তারপর তারই কলকাঠি নাড়ানোর ফলে বাকিটা সম্ভব হয়। অথচ আমি যখন মাধ্যমিকের পরে বোনের কাছে স্বীকার করেছিলাম যে ওই মেয়েটা আমার ক্রাশ, তখন আমি স্বপ্নেও ভাবিনি এর সাথে আমার কিছু হতে পারে! আমার চোখে ও ছিল ফিল্ম স্টারের মত হায়ার স্ট্যাটাসের আর আমি এক নগন্য ফ্যান! বোন সেদিন আমার কথা শুনে ফিক ফিক করে হেসে আমার গালে থাপ্পর মেরে বলেছিল " বামন হয়ে চাঁদ ধরার স্বপ্ন দেখে সময় নষ্ট করিস না।" আমিও তখন ভেবেছিলাম এটা সত্যি আর বোন এটা বিশ্বাস করেই বলেছে। অথচ সত্যিটা অন্য। আমাকে জিমে পাঠানো থেকে চেহারা আর কথা বলার স্টাইল চেঞ্জ করানো সব ও অন্য অজুহাতে করে। অন্য দিকে আমার সম্পর্কে বান্ধবীর ব্রেইন ওয়াশ! শুরুতে বাচ্চা বয়সে বোন আমাকে ওর নিচেই রাখতে চাইত শুধু। এরপরে ক্রমে ওর প্রতি দাসের মত ডেডিকেশান দেখানো দাদার প্রতি ওর ভিতরের ভাব চেঞ্জ হয়। দাদাকে সে ভালবাসতে শুরু করে। কিন্তু সামনে সেটা প্রকাশ না করে একইভাবে ট্রিট করতে থাকে। আমাকে ডমিনেট করার সাথে ডমিনেশানের ছলে ও এমন দিকে পুশ করে যাতে আমার নেগেটিভ সাইড গুলো আমি কাটিয়ে উঠতে পারি। আর আমার নেগেটিভ সাইড, যেমন স্টাইল ও সোসাল স্কিলে ও এক্সপার্ট হওয়ায় কাজটা ওর কাছে খুব সহজ ছিল। আমাদের সম্পর্কটা শুরু হয়েছিল এক্সট্রিম আনিকুয়াল ভাবে। যেখানে মায়ের উপস্থিতিতেও বোন আমাকে চাকরের মত ট্রিট করত। সবার ভালবাসা ওর প্রতি বেশি ছিল। সব গিফটের ৮০-৯০% ও একা পেত। সেখান থেকে বড় হতে হতে আমাদের সম্পর্ক এমন হয়েছে যেটা দুজনের পক্ষেই পারফেক্ট। নিজেকে বোনের দাসের মত ভেবে আনন্দ না পেলে আমি ক্লাস ৯-১০-১১-১২ এ নিজের সোসাল স্কিল ও gf না হওয়া নিয়ে ফ্রাস্টেশানে ভুগে কেরিয়ারেরও ক্ষতি করতাম। আর এইদিক গুল্ল নিজে থেকে সামলানো আমার দ্বারা হত না। অন্যদিকে ছোট থেকে ভাই বোনে আনিকুয়াল ডিস্ট্রিবিউশানের ম্যাক্সিমাম জিনিস ও পাওয়ায় সেটা ও খুব এঞ্জয় করত। সাথে দাদাকে ইচ্ছা মত মারধর বা কন্ট্রোল করার পাওয়ারটাও ও এঞ্জয় করত খুব। বড় দাদা ছোট বোনকে পড়াচ্ছে তার পায়ের কাছে বসে আর কিছু বুঝতে না পারার অযুহাতে যখন খুশি ছোট বোন তার দাদাকে ইচ্ছা মত চড় আর লাথি মারছে এটা কোন বোন না এঞ্জয় করবে? আমার বোনও করত। আর এই মজা করতে করতেই ওর পড়া অনেকটা হয়ে যেত যা ওকেও সাহায্য করত। এখন আমি খুবই ভাল জীবন কাটাচ্ছি। আমি এখন কোলকাতাতেই ভাল চাকরি করি। বোন কলেজে পড়ে। এখনো বোন আমাকে একইভাবে ডমিনেট করে বাড়িতে। আমি মাসের শুরুতে নিজের মাইনের টাকা পুরোটাই বোনকে দিয়ে দিই যেমন আগে স্বপ্ন দেখতাম তেমন। স্বপ্নের মতই রোজ বাড়ি ফিরে বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করি। ক্লান্ত শরীরেও রোজ রাতে প্রভু বোনের পা টিপে সেবা করি। কিন্তু ভিতরে ভিতরে জানি আমার বোন আমাকে স্লেভের চোখে দেখে না ঠিক। সাবমিসিভ খুব ভাল একজন দাদার চোখে দেখে যাকে ও খুব ভালবাসে। আমার মাইনের টাকার কিছুটা উড়িয়ে ও ফুর্তি করে ঠিক, কিন্তু বেশিরভাগটাই জমিয়ে রাখে। আমার টাকা লাগলে বোন আমাকে চড় আর লাথি মারার বিনিময়ে টাকা দেয়। বোন আর আমি দুজনেই বুঝি যে আমরা দুজনেই এরকম জীবন কতটা এঞ্জয় করি। আর আমাদের মাও বোঝে । আমার চোখে বোন এখনো স্বয়ং ভগবানের মতই শ্রদ্ধার জায়গায় অবস্থান করে। কিন্তু বাকি সব দিক থেকে আমি একজন খুব খুশি ও স্বাভাবিক সাধারন মানুষ। তাই আপাত চোখে যতই মনে হোক ভাই বোনের মধ্যে পার্থক্য করা বা চেহারার মত কারনে একজনকে আরেকজনের থেকে বেটার ট্রিট করা খারাপ, জটিল বাস্তব অনেক সময়েই এসব নিয়মের ধার ধারে না। এইসব আপাত খারাপ জিনিস আমাদের দুই ভাই বোনের সাথে হয়েছিল বলে আমরা দুজনেই মা বাবা ও অন্যান্য আত্মীয়দের কৃতজ্ঞ থাকব চিরকাল যারা ভাল দেখতে বলে বোনকে সুপিরিয়ার আর আমাকে ইনফিরিয়রলি ট্রিট করত ছোট থেকে ।

Sunday 1 October 2023

নার্স মৌমিতা...

নার্স মৌমিতা... 1.... কয়েক বছর আগের কথা। bsc, msc ও b.ed complete করার পরে আমি যখন বুঝলাম স্কুলে আপাতত নিয়োগের রাস্তা বন্ধ তখন বাধ্য হয়ে অন্য ছোট কাজ খুঁজতে লাগলাম । তখন আমার বয়স ২৫। নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের বড় ছেলে, তাই চাকরি পাওয়া খুব দরকার ছিল।অবশেষে প্রথম চাকরি পেলাম বাড়ি থেকে ২৫ কিমি দূরের এক ছোট শহরে। এক ছোট্ট নতুন খোলা health centre এ। কন্ট্রাকচুয়াল চাকরি। গ্রুপ ডি পোস্টে। সামান্য বেতন। সেন্টারে লোক বলতে আমিই প্রথম নিয়োগ পেলাম। আমার পরে আরো ৩ জনের নিয়োগ পাওয়ার কথা। একজন নার্স, একজন ফার্মাসিস্ট আর একজন mbbs ডাক্তার । সবাই কন্ট্রাকচুয়াল সেখানে, এক বছরের চুক্তি। আমি জয়েন করার ১ সপ্তাহ পরে মৌমিতা নামের GNM নার্স মেয়েটি জয়েন করতে এল। ওর বাবা লোকাল ক্ষমতাধর প্রোমোটার। ওর কাকু নেতা। ফলে নিজেদের বাড়ির ২১ বছরের প্রাইভেট থেকে পাশ করা সুন্দরী মেয়েকে নার্সের পোস্টে বিনা ইন্টারভিউতে চাকরিতে ঢুকিয়ে দিয়েছে। যা হয় আর কি! এই পুরনো বিল্ডিং এ যে হাসপাতাল খুলেছে তাই এলাকার লোকে জানত না। ফলে আমাদের রোজ সকাল ১০ টায় আসা আর দুপুর ২ টোয় বেরিয়ে যাওয়া ছাড়া কোন কাজ নেই। মৌমিতা ক্ষমতাবান পরিবারের , সে এইটুকুই বা করবে কেন? সে সপ্তাহে ৩ দিন আসে। তাও সে ঢোকে ১১ টায় আর ১ টায় বেরিয়ে যায়। ফর্শা সুন্দরী মৌমিতার কাজ কিছুই নেই তখন । কিন্তু কাজ হীন হাসপাতালেও গ্রুপ ডি আমার বেশ কিছু কাজ আছে। সকাল ১০ টায় এসে আমি রোজ গেট খুলে, ঘর ঝাঁট দিই। মৌমিতা সকাল ১১ টায় স্কুটি নিয়ে ঢুকছে দেখলে আমি বেরিয়ে গিয়ে ওর স্কুটি পার্ক করে দিই। ডাক্তারের বরাদ্দ ভাল চেয়ারটায় ও বসে। আমি নিজের টাকা দিয়েই রোজ ওকে পাশের দোকান থেকে চা বিস্কুট এনে খাওয়াই। নিজে চা বিস্কুট বয়ে এনে এমন ভাবে ওকে দিই যে কেউ দেখলে ভাববে আমি মৌমিতার ব্যক্তিগত চাকর । একদিন চায়ের দোকানদার জিজ্ঞাসাই করে ফেলল এখানে এটা কি খুলেছে। আমি বলল হাসপাতাল খোলা হবে। সে জিজ্ঞাসা করল আমি কি মৌমিতা ম্যাডামের এসিস্টেন্ট? কোন রকমে হ্যাঁ বলতে গিয়ে আমার লজ্জায় মুখ লাল হয়ে গেল। তবে আমার চেয়ে ৪ বছরের ছোট সুন্দরী নার্স মৌমিতাকে এইভাবে চাকরের মত সেবা করতে আমার ভালই লাগছিল। একদিন চায়ের কাপ ফেরত নিতে এসে চায়ের দোকানের লোকটা মৌমিতাকে জিজ্ঞাসা করে ফেলল " তুমি কি এখানকার অফিসার?" মৌমিতা হাসি মুখে বলল, " হ্যাঁ আর এ আমার এসিস্টেন্ট"! লোকটা কাপ নিয়ে চলে যেতে মৌমিতা বলল "এখানে বসে বোর হই তো। তাই একটু মজা করলাম এর সাথে।" " মজার কি আছে? আমি গ্রুপ ডি, তোমাদের ডাক্তার নার্সদের এসিস্টেন্টই তো আমি। চাকরের মতই। আমাকে তুমি যে কোন কাজ করতে বলতে পার।" আমার কথা শুনে মৌমিতা হেসে বলল ঠিক আছে। মৌমিতা এত সহজে সব পরিস্থিতি সহজ করে দিত যে আমি অবাক হয়ে যেতাম। ও চেয়ারে বসে মোবাইল ইউজ করত আর আমি ঘর ঝাঁট দিতাম, মুছতাম। এমনকি ঘর পরিস্কার করার সময়ে ওর জুতো পরা পা এক হাতে তুলে ধরে জুতোর তলার মেঝে ঝাঁট দিতাম বা মুছতাম। মৌমিতার রি একশান ছিল যেন এটা খুবই নর্মাল! অবশ্য অফিসে সাব অর্ডিনেট পোস্টের লোকে এ যুগে এসব করেই থাকে। যদিও আমি শিক্ষাগত যোগ্যতা ও বয়স দুটোতেই ওর চেয়ে বড়! ১ টা বাজলে ও আমাকে বলত " এই, আমি বেরোব।" আমি উঠে মৌমিতার ব্যাগ হাতে নিয়ে স্কুটিতে রাখতাম। মৌমিতা বেরোলে ওর থেকে চাবি নিয়ে স্কুটি গেটের বাইরে বার করে দিতাম। মৌমিতার চেয়ে শিক্ষা ও বয়সে বড় হয়েও চাকরির পোস্ট ও ওর সুন্দর চেহারার কারনে ওর প্রতি এরকম চাকরের মত ব্যবহার করতে আমার ভীষনই ভাল লাগত। বর্ষাকালে একদিন ও কিটো জুতো পরে অফিসে এসেছিল। ওর কিটোর একটা ফিতে ছিঁড়ে গিয়েছিল। মৌমিতা আমাকে বলল, " এই অর্ক , আমার জুতোর ফিতেটা ছিঁড়ে গিয়েছে। আমি হাঁটতে পারছি না। তুই বাজারে গিয়ে মুচিটাকে ডেকে আন না।" আমি " ওকে ম্যাডাম" বলে চলে গেলাম। আসলে মৌমিতার জন্য কোন হিউমিলিএটিং কাজ করতে হলে আমার মুখ থেকে ওর প্রতি অটোমেটিক ম্যাডাম সম্বোধন বেরিয়ে আসত। আর ও অফিসে আমার বস হওয়ায় সেটা দেখতে স্বাভাবিকই লাগত। আমি বাজারে গিয়ে মুচিকে বলতে সে বলল জুতো আমাদের নিয়ে আসতে হবে ওর কাছে। আমি একটু খুশি হয়েই ফিরে গেলাম। মৌমিতাকে গিয়ে বলতে ও মুখে মিষ্টি হাসি ঝুলিয়ে বলল, " অর্ক , প্লিজ তুই একটু সেলাই করে এনে দে জুতোটা।" আমি নিজে থেকে মৌমিতার পায়ের কাছে বসে পরে বললাম, " তুমি তো হাঁটতেই পারছ না। আমাকে জুতোটা নিয়ে যেতে হবে এটাই তো স্বাভাবিক। এতে আবার প্লিজ বলার কি আছে?" " ঠিক আছে। তবে আগে তুই আমার জন্য চা এনে দে।" আমার চেয়ে ৪ বছরের ছোট হলেও নার্স মৌমিতা আমার বস। আমাকে এটুকু অর্ডার তো করতেই পারে! আমাকে তুই করে বলে অর্ডার করছে বলে আমার ভীষনই ভাল লাগল। আমি "নিশ্চয়ই ম্যাম" বলে চা আনতে ছুটলাম। চা কেক আর বিস্কুট এনে ম্যাডামের সামনের টেবিলে রেখে আমি জুতো খুলতে মৌমিতার পায়ের কাছে বসলাম। আমার ভয়ে বুক ধুক পুক করছিল। নিজে হাতে ওর পা থেকে জুতো খুলে নিয়ে যাওয়া বেশি হয়ে যাচ্ছে না তো? আমাকে অবাক করে মৌমিতা বলল, " এই, আমার জুতোর তলায় কিন্তু প্রচুর কাদা লেগে। এই অবস্থায় নিয়ে গেলে আবার ফেরত পাঠিয়ে দেবে না তো?" আমি মৌমিতার কথা ধরে বললাম, " তাহলে আমি কাপড় দিয়ে মুছে নিয়ে যাচ্ছি। তাহলে আর ফেরত পাঠানোর চান্স থাকবে না। আমি উঠে কাপড় এনে আবার মৌমিতার পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসলাম। ও মোবাইল ইউজ করছে আর চা কেক খাচ্ছে। আর আমি ওর এসিস্টেন্ট বলে ওর পায়ের কাছে বসে ওর পা থেকে জুতো খুলছি! ভাবতেই কি অদ্ভুত এক ভাল লাগা কাজ করল! আমি ওর কিটো জুতো পরা বাঁ পা টা দুই হাতে তুলতেই বুঝতে পারলাম বর্ষার পুরু কাদা ভর্তি জুতোর তলায়। আমি সাহস করে জিজ্ঞাসা করলাম "পায়ে পরা অবস্থাতেই কিটোটা মুছে পরিস্কার করে নেব?" মৌমিতা তেমন মনযোগ না দিয়ে উত্তর দিল " তোর যাতে সুবিধা। আমার জুতো সেলাই হলেই হল।" আমি খুশি মনে মৌমিতার পায়ে পরা জুতো সময় নিয়ে কাপড় দিয়ে পালিশ করতে লাগলাম। অফিসে আমার বস, কিন্তু আমার চেয়ে ৪ বছরের ছোট মেয়ের জুতো আমি কাপড় দিয়ে পালিশ করছি তার পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে ভাবতেই কি তীব্র আনন্দ হচ্ছিল আমার! আমি বোধহয় একটু বেশিই সময় নিয়ে ফেলেছিলাম। বাঁ কিটোটা পালিশ করার পরে যখন ডান কিটোটা করছি তখন চায়ের দোকানদার রামু এসে হাজির। ঘরে ঢুকে সে আমাকে এই অবস্থায় দেখে নিজের জর্দা খাওয়া কালচে দাঁত বের করে বলল, " তোমার এসিস্টেন্ট তো ভালই খেয়াল যত্ন করতেছে তোমার দেখতেছি।" মৌমিতা হাসি মুখে বলে " সে তো করবেই। ওটাই তো ওর কাজ!" রামু চলে যেতে আমি সাথে সাথে মৌমিতার দুই পা থেকে জুতো খুলতে লাগলাম। আমার দুই কান লজ্জায় গরম হয়ে গেছে তখন। মৌমিতা হাসতে হাসতে বলে, " এখন তো দারুন মজা হচ্ছে। কিন্তু যখন হাসপাতাল চালু হবে, তখন কোন সমস্যা হবে কিনা জানি না ।" আমি বললাম " হয়ত ভাববে তোমার বাবা কাকা নেতা, আর আমি তাই তোমাকে তেল দিয়ে খুশি রাখি চাকরিটা হাতে রাখতে।" মৌমিতা বলে " আমার কিন্তু তাই মনে হয়। নাহলে এভাবে আমাকে তেল দিবিই বা কেন তুই? আর কিই বা কারন থাকতে পারে? আর তুই তো গ্রুপ ডি, আমাদের এসিস্টেন্টই। তাই দরকার হলে জুতো পালিশের মত কাজ তোকে দিয়ে করানোই যায়!" এই বলে মৌমিতা হাসতে লাগল। ২১ বছরের মেয়ের ইনোসেন্ট হাসি। ও ডমিনেন্ট, কিন্তু মারত্মক নয়। ও ভাবছে আমি চাকরি হাতে রাখতে ওকে তেল দিচ্ছি, আর কিছু না। আর ও সেটাকে অল্প এঞ্জয় করছে মাত্র। আমি " সে তো সত্যিই ম্যাডাম" বলে মৌমিতার জুতো খুলে উঠতে যাব তখন ও বলল, " আরে,জুতো খুলে নিলি, পা রাখার কিছু একটা তো দে।" আমি সরি ম্যাডাম বলে নিজের পিঠের ব্যাগটা নামিয়ে দিলাম ওর পায়ের কাছে। মৌমিতা ইয়ার্কির ছলে বলল এতে তো একটা পা রাখব। আর অন্যটা?" আমি নিজের মাথার টুপিটা খুলে ওর পায়ের কাছে মেঝেতে নামিয়ে দিলাম। মৌমিতা ওর পা দুটো আমার মাথার টুপি আর পিঠের ব্যাগের উপরে রেখে বসে মোবাইল ইউজ করতে লাগল। বাইরে তখন তুমুল বর্ষার বৃষ্টি। রাস্তা ঘাট ফাঁকা। আমি এক হাতে মৌমিতার জুতো আর অন্য হাতে ছাতা ধরে বাজারে মুচির কাছে চললাম। একটু যেতে আমার মৌমিতার প্রতি সাবমিসিভনেস অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠল। আমি ছাতাটা নিচু করে নামিয়ে মুখ ঢেকে প্রকাশ্য রাস্তায় মৌমিতার দুটো জুতোর উপর আর তলা চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগলাম। কয়েক বার জিভ বার করে চাটলাম প্রভু মৌমিতার লাল কালো কিটোর তলা। তারপর জুতো দুটো নিজের মাথার উপরে রেখে প্রকাশ্য রাস্তা দিয়ে বাজারের দিকে চললাম। নিজের টাকায় প্রভুর জুতো সেলাই করে আবার জুতো জোড়া মাথায় নিয়ে ফিরে এলাম। ফিরে এসে বারান্দায় আমি মৌমিতার জুতো মাথায় নিয়ে দাঁড়িয়ে ছাতা বন্ধ করছি তখন মৌমিতা জানালা দিয়ে আমাকে এই অদ্ভুত পজিশানে দেখে হাসতে লাগল। ও হয়ত ভেবেছে আমি ওর জুতো মেঝেতে রাখার সাহস পাই নি। আর দুই হাত দিয়ে ছাতা বন্ধ করার প্রয়োজনে তাই ওর জুতো নিজের মাথায় রেখেছি! " ছাগল, বাইরে থেকে এসে ছাতা মেলে দিতে হয়। ও জুতো মাথায় নিয়ে ছাতা বন্ধ করছে!" মৌমিতা হাসিমুখে আমাকে বলল। ওর প্রতি আমার ভক্তি ও বেশ এঞ্জয় করছে বোঝা যাচ্ছে। "খুব হাওয়া দিচ্ছে ম্যাডাম। ছাতা এখানে খুলে রাখলে উড়ে যাবে।" " তাহলে ঘরের ভিতরেই মেলে দে। আর জুতোটা কেমন সেলাই করেছে দেখি।" আমি মৌমিতার পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে আমার মাথায় রাখা ওর কিটো জুতো জোড়া ওর পায়ে পরিয়ে দিলাম। মৌমিতা বলল, " বাহ, দুটো জুতোই পুরো সেলাই করে এনেছিস দেখছি। তুই একটু মাথা মোটা আর ভিতু হলেও কাজের আছিস দেখছি।" এরপর দিন থেকে ঘর পরিস্কারের সাথে সাথে আমার কাজের তালিকায় নতুন একটা কাজ যোগ হল। মৌমিতার জুতো পরিস্কার। রোজ মৌমিতার পায়ে পরা জুতো কাপড় দিয়ে ঘসে ঘসে পালিশ করে দিতাম আমি। আমার চাকরি জীবনের রোজকার এই ১০-১৫ মিনিট আমার কাছে স্বর্গসুখ বলে মনে হত। মাস ৪-৫ এভাবে কাটার পরে খবর পেলাম আমাদের হাসপাতাল চালু হতে চলেছে। এলাকায় প্রচার করা হবে। ওষুধ আসবে। আর ফার্মাসিস্টও নিয়োগ করা হবে। আমার ভয়ে বুক ধুক পুক করতে লাগল শুনে। হাসপাতালের অন্য স্টাফ আর রোগীদের সামনে আমি মৌমিতার জুতো পালিশ করে দিলে তাদের বা কি রি একশান হবে? অবশ্য আমি যেহেতু গ্রুপ ডি এসিস্টেন্ট তাই আশা করি কারো চোখে অস্বাভাবিক লাগবে না। অবশেষে একদিন হাসপাতালে সেই নতুন নিয়োগ প্রাপ্ত ফার্মাসিস্ট ওষুধের গাড়িতে করে এসে হাজির। বান্ডিল বান্ডিল ওষুধ সব সাজিয়ে রাখা হল। তার নিয়োগ পত্র হাতে নিয়ে দেখি মেয়েটির নাম কমলা। ২৩ বছর বয়সী সদ্য পাশ করা ফার্মাসিস্ট। শ্যাম বর্না, সাধারন চেহারা। বাবা মারা যেতে অনেক নেতাকে ধরে টরে এই চাকরিটা নাকি পেয়েছে। এর সামনে কি আর আমি মৌমিতার জুতো পালিশ করতে পারব? উত্তেজনায় আমার বুক ধুক পুক করতে লাগল। 2.... নার্স মৌমিতা ২... আমি ভেবেছিলাম এক। আর হল আরেক জিনিস। কমলা মেয়েটা গরীব ঘরের, কিন্তু বেশ অপরিণত। সে মৌমিতাদের একই পাড়ায় থাকে। ছোট থেকেই হয়ত তার চেয়ে বয়সে ২ বছরের ছোট প্রতিবেশী ধনী পরিবারের সুন্দরী মেয়ে মৌমিতাকে সে একটু হিংসা করে। এখানে চাকরিতে জয়েন করে সে কিছুতেই মানতে পারছিল না বয়সে ছোট মৌমিতা এখানে তার বস হবে। জয়েন করার পরে প্রথম দিনেই সে আপত্তি তুলল মৌমিতা তার বস হবে কেন? সে তার কাজের রিপোর্ট কেন মৌমিতাকে করবে? বয়সে ছোট মৌমিতা অফিসেও কেন ওকে তুই করে বলবে? কমলা ফার্মাসিস্ট, মৌমিতা নার্স। কমলা গ্রাজুয়েট, মৌমিতা তাও নয়। বয়সেও মৌমিতা ছোট। তবে মৌমিতা কেন এই অফিসের বস হবে? আমি ওকে একদিন বোঝানোর চেষ্টা করলাম যে মৌমিতা ক্ষমতাবান পরিবারের মেয়ে। আমরা গরীব সাধারন ক্ষমতাহীন পরিবারের সন্তান। আমাদের চাকরির খুবই দরকার। দেশে চাকরির খুবই অভাব এখন। যদি মৌমিতাকে বস বলে মেনে তার কথা মেনে চলি আমরা, তাহলে আমাদের এই চাকরি হারানোর ভয় থাকবে না। তাই আমাদের সেটা করাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। কিন্তু না, আমার সংক্ষিপ্ত জ্ঞান কমলার ইগো কমাতে পারল না। ও কথায় কথায় মৌমিতার সাথে ঝগড়া করতে লাগল। মৌমিতা ওকে খুব পাত্তা দিত না। কিন্তু কমলা জয়েন করার ৪-৫ দিন পর সকালে কমলা অকারনে খুব ঝগড়া করল মৌমিতার সাথে। কমলার বক্তব্য একজন GNM nurse ওর সুপিরিওর রিপোর্টিং অথোরিটি হতে পারে না। ও গ্রাজুয়েট। মৌমিতা তাও না। তাই মৌমিতা ওকে রিপোর্ট দেবে। ও মৌমিতাকে নয়। মৌমিতা বলল " তুই শুধু গ্রাজুয়েট। আর অর্ক পোস্ট গ্রাজুয়েট। ও তো কোনদিন আমার অথোরিটি নিয়ে প্রশ্ন তোলেনি। ও ঘর ঝাঁট দেয়। আমার জুতোও পালিশ করে দেয়।" কমলা খুব রাগী গলায় বলল, " অর্ক স্পাইনলেস, তাই করে"। শেষে কমলার ঝগড়া করার চেষ্টার জবাবে মৌমিতা খুব শান্ত গলায় ওকে বলল, " আর ৩ মাস তোর চাকরি আছে। পরের বছরের শুরুতে তোর চাকরি আর রিনিউ হবে না তুই আমার পায়ে ধরে ক্ষমা না চাইলে। এই কথা শুনে কমলা কিছু উত্তর দিতে পারল না। ও জানে মৌমিতার রাজনৈতিক ক্ষমতা কত। ২ মিনিট চুপচাপ দাঁড়িয়ে রইল ও। তারপরে ঘরের মেঝেতে বসে পরে হাউ হাউ করে কাঁদতে লাগল বাচ্চা মেয়ের মত। একটু পরে কাউকে কিছু না বলে ও সেদিনের মত বাড়ি চলে গেল। ওর ব্যবহার দেখে মৌমিতা খুব মজা পেয়ে শব্দ করে হাসছিল। ও চলে যেতে মৌমিতা বলল, " কমলা আস্ত জোকার একটা। " তারপর একটু থেমে বলল, "এই অর্ক, কাল থেকে রোজ কমলাকে দেখিয়ে দেখিয়ে আমার জুতো মন দিয়ে ভাল করে সময় নিয়ে পালিশ করবি তো। একদম আমার চাকরের মত ব্যাবহার করবি ওর সামনে। গ্রাজুয়েট হয়ে মনে হয় ও দুনিয়া জয় করে ফেলেছে এমন হাব ভাব করে। ও দেখুক, পোস্ট গ্রাজুয়েট ছেলেরও মাথায় একটু বুদ্ধি থাকলে সে আমার পায়ের নিচে পরে থাকবে।" ওদের ঝগড়ার এই পরিনতি আমার খুব ভাল লাগল। আমি "নিশ্চয়ই ম্যাডাম" বলে ঘর ঝাঁট দিতে লাগলাম। ঘর ঝাঁট দেওয়া হলে মৌমিতার পায়ের কাছে বসে ওর পায়ে পরা সাদা স্নিকার খুব মন দিয়ে পালিশ করতে লাগলাম কাপড় ও জল দিয়ে। আমি মৌমিতার বাঁ জুতোটা পালিশ করছিলাম। হঠাত মৌমিতা ওর জুতো পরা ডান পা টা আমার কাঁধে তুলে দিয়ে বলল, " প্রিপেয়ার থাকিস। কমলার সামনে এভাবে তোর কাঁধে বা বুকে পা তুলে দিতে পারি ওকে দেখাতে যে তোদের মত পাতি গ্রাজুয়েট, পোস্ট গ্রাজুয়েটদের আমি আমার জুতোর নিচে রাখি। কমলার সাথে ঝগড়া মৌমিতাকে বেশ ডমিনেটিং করে তুলেছিল এটা আমার ভীষণ ভাল লাগছিল। আমি জবাবে নিজের মাথা নিচু করে মৌমিতার জুতো পরা দুটো পাই নিজের মাথার উপরে রেখে বললাম " তুমি ইচ্ছা করলে সবার সামনে এভাবে আমার মাথার উপরে তোমার জুতো পরা পা রাখতে পার। আমি কিচ্ছু মনে করব না ম্যাডাম। বরং এভাবে তোমার সেবা করতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করব।" আমার আচরন দেখে মৌমিতা হাত দিয়ে মুখ ঢেকে হাসতে লাগল। তারপর বলল, " সত্যি, তুই পারিসও বটে। নিজে থেকে আমার জুতো পরা পা মাথার উপরে তুলে নিচ্ছিস তুই চাকরির সিকিউরিটির জন্য। আর ছাগল কমলাটা অকারনে ঝগড়া করে ওর চাকরিটা হারাবে।" " তুমি কি সত্যিই কমলার চাকরির রিনিউ হওয়া আটকে দেবে ম্যাডাম?" মৌমিতা আমার মাথার উপর থেকে ওর জুতো পরা পা দুটো নামাতে আমি আবার মৌমিতার জুতো পালিশ করতে করতে জিজ্ঞাসা করলাম। "ও এরকম করলে তো আটকাবোই। তবে ও যদি তোর মত রোজ মন দিয়ে আমার জুতো পালিশ করা শুরু করে তাহলে ভেবে দেখতে পারি। তুই পারলে ওকে একটু বোঝা। আর ওর সামনে মন দিয়ে আমার সেবা কর। আমি ওর সামনে তোকে চাকরের মত ট্রিট করলে, বকলে বা মারলেও মেনে নিস খুশি হয়ে। আমি যা বলব অফিস তাই করবে জানিসই তো। তাই আমি খুশি থাকলে তোর চাকরি তো থাকবেই, কমলারটাও থাকতে পারে।" পরদিন সকাল ১০ টায় কমলা অফিসে ঢুকল যখন তখন আমার অফিস ঝাঁট দেওয়া শেষ। আমি ওর সাথে মিলে ওষুধ গোছাতে গোছাতে ওকে বোঝাতে লাগলাম এরকম করলে ওর চাকরিটা কয়েক মাস পরে আর থাকবে না। তখন এরচেয়েও বেশি অপমানজনক কাজ করতে হবে এই মার্কেটে ওকে পরের চাকরি পেতে। কমলা কোন উত্তর দিল না। চুপচাপ শুনল কিছুক্ষন। তারপরে বলল, " তাই বলে চাকরি রক্ষা করতে মৌমিতার পায়ে পরে থাকব তোমার মত?MSC করেছ, চাকরি পেয়েছ তো নিজের যোগ্যতায়। তারপরেও চাকরির জন্য এত নিচে নামতে তোমার লজ্জা করে না?" আমার বলতে ইচ্ছা করছিল মৌমিতার মত সুন্দরী মেয়ের পায়ে পরে থেকে দিন রাত ওর সেবা করার জন্য আমি সবচেয়ে ভাল চাকরির অফারও ছাড়তে পারি। কিন্তু বললাম না। বলতে হল, " চাকরির যা অবস্থা দেশে তাতে এটাই বুদ্ধিমানের কাজ। তোমার তো বাবা মারা গেছে। ভাড়া বাড়িতে থাক। চাকরি গেলে পরিবার নিয়ে থাকবে কোথায়? রাস্তায় গিয়ে পরার চেয়ে তুমিও আমার মত মৌমিতাকে তেল দিয়ে চললেই বুদ্ধিমানের কাজ করবে।" মৌমিতা ঢুকল ১১ টায়। কয়েকজন পেশেন্ট ওষুধ নেবে বলে অপেক্ষা করছিল। মৌমিতার আদেশে ও যতক্ষন থাকবে না ততক্ষন কমলা ওষুধ দিতে পারবে না। মৌমিতা রোগীদের অসুবিধা শুনে ওষুধ দিয়ে বিদায় করল। তারপর আমাকে বলল, " এই অর্ক, আমার জন্য চা, কেক আর বিস্কুট নিয়ে আয় যা।' আমি "যাচ্ছি ম্যাডাম" বলে প্রায় ছুট দিলাম। পাশের দোকান থেকে চা ও সাথে "টা" এনে মৌমিতাকে সার্ভ করতে ও কমলাকেও শুনিয়ে বলল, " আমার জুতোটা পালিশ করা দরকার। তোরা কে করবি ঠিক করে কাজে লেগে পর। "আমি করছি ম্যাডাম" বলে আমি এবার কাপড় আর জল আনতে ছুটলাম। মগে জল আর পরিস্কার কাপড় এনে আমি মৌমিতার পায়ের কাছে বসলাম। মৌমিতা নিজে থেকেই আমার কাঁধে ওর জুতো পরা বাঁ পা টা তুলে দিল কমলার চোখের সামনে। আর আমি খুব মন দিয়ে মৌমিতার ডান জুতোটা পালিশ করতে লাগলাম। অন্য একজনের চোখের সামনে আমার চেয়ে ৪ বছরের ছোট অতি সুন্দরী মৌমিতাকে এভাবে সেবা করতে পেরে আমার মন আনন্দে আটখানা হয়ে গেল। কমলা নিজে থেকে কোন কমেন্ট করল না দেখে আমি একটু অবাকই হলাম। হয়ত চাকরি হারানোর ভয়টা ওর মধ্যে একটু হলেও ঢুকেছে আমি সকালে ওকে পরিবার নিয়ে রাস্তায় নামতে হওয়ার কথা বলার পরে। মৌমিতাও বোধহয় একটু অবাক হল কমলাকে চুপ দেখে। তারপরে বলল, " দেখ, পোস্ট গ্রাজুয়েট অর্ক কিভাবে আমার জুতো পরা একটা পা কাঁধে নিয়ে আমার অন্য জুতোটা পালিশ করছে।" কমলা একটুক্ষন চুপ হয়ে দেখল। তারপর কান্না ভেজা গলায় বলল, " হ্যাঁ, আমি আর অর্কদারা খুবই গরীব। তুই ক্ষমতাবান, বড়লোক। কিন্তু এইভাবে আমাদের অসহায়তার সুযোগ নিতে তোর কি একটুও খারাপ লাগে না?" " না, খারাপ লাগে না। এভাবে তোদের মুখে লাথি মারতেও খারাপ লাগে না। খুশি?" - এই বলে আমার হাত থেকে নিজের জুতো পরা ডান পা টা তুলে বেশ জোরেই আমার মুখে একটা লাথি মারল মৌমিতা। আমি এটা একদমই এক্সপেক্ট করি নি। মৌমিতার জুতো পরা বাঁ পা টার ভর আমার ডান কাঁধে না থাকলে হয়ত উল্টেই পরে যেতাম আমি। কমলা মৌমিতাকে আঘাত দিয়ে কথা বলার জন্যই হয়ত মৌমিতা এভাবে আমার মুখে লাথি মেরেছিল নিজেকে কেয়ারলেস দেখাতে। কিন্তু কমলা এতটা এক্সপেক্ট করেনি। ও কি বলবে ভেবে উঠতে পারছিল না। কিছুক্ষন বিড় বিড় করে কিছু বলার জন্য যখন মুখ খুলল তখন পাশের চায়ের দোকানের লোকটা কাপ প্লেট নিতে ঘরে ঢুকেছে। আমি বিনা দ্বিধায় তার চোখের সামনেই মৌমিতার জুতো পালিশ করতে লাগলাম আগের মতই। এর আগেও ও আমাকে মৌমিতার জুতো পালিশ করতে দেখেছে। পার্থক্য হল আজ মৌমিতার জুতো পরা একটা পা আমার কাঁধের উপরে রাখা। " দেখ রামুকাকা। তোমাদের প্রিয় নেতার বাড়ির মেয়ে কিভাবে গরীব মানুষকে ট্রিট করে নিজের চোখে দেখ।" কমলা চায়ের দোকানের রামুকাকার উদ্দেশ্যে বলল। উত্তরে রামুকাকা নিজের জর্দা খাওয়া কালচে দাঁত বের করে একগাল হেসে পরিস্থিতি যতটা সম্ভব স্বাভাবিক করার চেষ্টা করে বলল, " তাতে কি হইছে মামনি? মৌ ম্যাডাম এখানে অফিসার, নিজের চাকররে দিয়া এট্টু জুতা পালিশ করিয়ে নিতে তো পারেই সে। এ আর এমন কি?" এই বলে সে তাড়াতাড়ি কাপ প্লেট নিয়ে চলে গেল। মৌমিতা নেতা পরিবারের মেয়ে। তাকে রাগিয়ে দেওয়া কিছু বললে যে এখানে চায়ের দোকান চালিয়ে আর খেতে পারবে না সেটা রামু খুব ভালই বোঝে বুঝতে পারলাম। বরং সবার সামনে এইভাবে মৌমিতার চাকরের মত সেবা করতে পেরে আমার ভীষণ ভাল লাগতে লাগল। আমি খুব মন দিয়ে মৌমিতার জুতো দুটো পালিশ করতে লাগলাম আবার। এর মাঝেই এক খুব বুড়ি পেশেন্ট এল। আমাকে দিয়ে জুতো পালিশ করাতে করাতেই মৌমিতা তাকে ওষুধ দিয়ে বিদায় করল। মুখে মৌমিতার জুতো পরা পায়ের লাথি খেয়ে এত লোকের সামনে মৌমিতার জুতো পালিশ করতে পেরে আমি অতি খুশি মনে অনেক সময় নিয়ে মৌমিতার জুতো পালিশ করতে লাগলাম। রামু কাকা বা ওই বুড়ি কেউই আমার মৌমিতার জুতো পালিশ করা নিয়ে নিজে থেকে কোন মন্তব্য করল না দেখে কমলা একটু নিরাশ হল। আর সেই নিরাশা দেখে মৌমিতার মুখে বেশ চওড়া হাসি ফুটে উঠল। বুড়ি চলে যেতে মৌমিতা আমার বুকে আলতো করে একটা লাথি মেরে বলল " জুতোর শুধু উপরটা পালিশ করলে হবে? তলাটাও তো পালিশ করতে হবে!" আমি জবাবে মৌমিতার জুতো পরা পা দুটোর উপরে নিজের মাথা রেখে ক্ষমা চেয়ে বললাম " সরি ম্যাডাম"। চেয়ার বসা মৌমিতার জুতো পরা পা দুটো মেঝেতে রাখা। আর আমার মাথা ওর পায়ের উপরে রেখে আমি ওর কাছে ক্ষমা চাইছি। মৌমিতা ওর প্রতি আমার ভক্তিতে খুশি হয়ে বলল, " ঠিক আছে। আমিই পরিস্কার করে নিচ্ছি।" এই বলে প্রথমে বাঁ পা টা তুলে জুতোর তলাটা আমার মাথার চুলের উপরে ঘসে পরিষ্কার করতে লাগল। প্রায় ১ মিনিট পরে পা বদলে প্রভু মৌমিতা ওর বাঁ পা টা মেঝেতে রেখে ডান জুতোর তলা আমার মাথার উপরে ঘসে পরিস্কার করতে লাগল। আরো ১ মিনিট পরে মৌমিতা আলতো করে আমার মাথায় লাথি মেরে বলল, " দেখ তো, জুতোর তলাটা ঠিক ঠাক পরিস্কার হল কিনা?" আমি উঠে বসে মৌমিতার জুতো পরা পা দুটো দুহাতে উঁচু করে ধরে তার তলার দিকে তাকালাম। যদিও এত কাছ থেকে দেখে জুতোর তলায় কোন ময়লা তেমন চোখে পরল না তবু আমি বললাম, " একটু ময়লা আছে ম্যাডাম। তুমি চিন্তা কর না। আমি এক্ষুনি পরিষ্কার করে দিচ্ছি। এই বলে কমলার বিষ্মিত চোখের সামনে মৌমিতার জুতো পরা পা দুটো দুহাতে ধরে নিজের মুখের উপরে রাখলাম। তারপরে পাগলের মত নিজের মুখের উপরে ঘসতে লাগলাম মৌমিতার জুতোর তলা দুটো, আরো ভালভাবে জুতোর তলা পরিষ্কার করে দেওয়ার জন্যে। আমার আচরন দেখে কমলা বিষ্ময়ে প্রায় হাঁ করে আমার কান্ড দেখছিল। চাকরি রক্ষা করতে কেউ নিজের চেয়ে বয়সে ছোট বসের জুতোর তলা নিজের ইচ্ছায় নিজের মুখের উপরে ঘসে পরিষ্কার করতে পারে সেটা যেন সে তখনও বিশ্বাস করতে পারছিল না। কমলার ওই রিএকশানই বোধহয় ২১ বছর বয়সী সুন্দরী মৌমিতাকে আরো মজা দিচ্ছিল। তাই মৌমিতা আমার মুখে পরপর দুই পায়ে দুটো লাথি মেরে বলল, " এভাবে ঠিক হচ্ছে না। তুই নিচে শুয়ে পর। যাতে আমি পাপোশের মত করে তোর মুখে ঘসে আমার জুতোর তলা দুটো পরিষ্কার করতে পারি।" মুখে প্রভু মৌমিতার জুতো পরা পায়ের লাথি খেয়ে আর তার কথা শুনে আনন্দে আমার হৃতপিন্ড লাফিয়ে প্রায় বুক ফেটে বেরিয়ে আসার উপক্রম হল। আমি প্রভুর পায়ের কাছে মাথা রেখে শুতে প্রভু নিজে থেকেই আমার মুখের উপরে নিজের জুতো পরা পা দুটো তুলে দিয়ে নিজের বাইরে পরার জুতোর তলা আমার মুখের উপরে ঘসে পরিস্কার করতে লাগল। কমলা এতক্ষন বিস্ফারিত চোখে আমাদের দেখছিল। শেষে আর থাকতে না পেরে শ্লেষপূর্ন কন্ঠে বলল, " চাকরির জন্য এত নিচেই নামলে যখন তখন তোমার বসের জুতো চাটতেই বা বাকি রাখ কেন? বসের জুতো রোজ জিভ দিয়ে চেটেই পালিশ করো বরং। বসের জুতো চাটলে চাকরি সবচেয়ে বেশি সুরক্ষিত থাকে শুনেছি।" মৌমিতা কমলার শ্লেষপুর্ন কথায় মজা পেয়ে বলল, " বাহ, কমলাকে প্রথম কোন ভাল কথা বলতে শুনলাম। এই অর্ক, আমার জুতোর তলাটা তুই চেটেই পরিষ্কার কর বরং।" প্রভু মৌমিতার আদেশ শুনে আমি সাথে সাথে জিভ বার করে প্রভুর জুতোর তলা চাটতে লাগলাম। ওর ব্যাঙ্গাত্মক উক্তি যে শেষে বাস্তবে রূপ নিতে পারে এটা কমলা একদমই ভাবেনি। ও হতভম্ব হয়ে দেখতে লাগল আমি মৌমিতার জুতোর তলা জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করতে লাগলাম। প্রায় ১০ মিনিট ধরে আমি মৌমিতার দুটো জুতোর তলা চাটলাম। ওর দুই জুতোর তলায় কয়েকশো বার চুম্বন করলাম ওর পা দুটো ভক্তিভরে টিপতে টিপতে। " ছি:, একটা চাকরির জন্য তুই আর কত নিচে নামবি?" বলে কমলা শেষে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে গেল। আর আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে প্রভু মৌমিতা হাসিতে ফেটে পরল কমলার অসহায় আচরন দেখে। নার্স মৌমিতা ৩... পরদিন আমি যথারীতি সকাল সাড়ে ৯ টার মধ্যে হাসপাতালে ঢুকে সব ঘর ঝাঁট দিয়ে মুছে পরিস্কার করে ফেললাম। তার একটু পরে কমলা ঢুকল। আমাকে দেখে একটু রাগ ধরা গলায় বলল -" একটা সামান্য মাইনের চাকরির জন্য আর কত নিচে নামবে তুমি? মৌমিতা তোমার মুখে লাথি মারছে আর তুমি ওর জুতো জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করছ? ছি, লজ্জা করে না তোমার?" আমি খুব ঠান্ডা গলায় বললাম, "লজ্জার কিছু নেই কমলা। আমরা গরীব হয়ে জন্মেছি, কাউকে না কাউকে এভাবে তেল দিয়ে সেবা করেই চাকরি করতে হবে। আমি বরং গর্বিত যে সেই সেবাটা মৌমিতার মত কাউকে করতে পারছি। তুমি প্রতিবাদ করার আগে একটু ভেবে দেখ, সামনের বছরে চাকরিটা গেলে তুমি কি করে চালাবে? তোমাদেরও তো অবস্থা খুব খারাপ। দেশে চাকরি নেই। হয় এখানে তোমাকে মৌমিতার পায়ে ধরে ক্ষমা চাইতে হবে নাহলে অন্য কোন অফিসে কাজ পেলেও অনেক বেশি ডিউটির সাথে হয়ত পুরুষ বসকে অন্যভাবে খুশি করতে হবে। দুনিয়াটা খুব খারাপ কমলা।" আমার কথা শুনে কমলা কিছুক্ষন চুপ করে রইল। তারপরে আবার ভেঙে পরে হাউ হাউ করে কাঁদতে লাগল " আমরা গরীব বলে কি মানুষ নই?" এইসব বলে। তখনই আমি গেটের কাছে স্কুটির আওয়াজ পেলাম। আমি সাথে সাথে ছুটে গিয়ে মৌমিতার স্কুটিটা ধরলাম। আমাকে অবাক করে দিয়ে গেটের সামনে রাস্তার উপরেই আমার বাঁ গালে বেশ জোরে একটা থাপ্পর মেরে বলল " আমার স্কুটি ঢুকিয়ে রাখা বের করে দেওয়া তোর ডিউটি। আমাকে যেন এরপরে আর তোর জন্য এক সেকেন্ডও ওয়েট করতে না হয়। ওয়েট করতে হলে প্রতি সেকেন্ডের জন্য একটা করে থাপ্পর পরবে তোর গালে মনে রাখিস।" এই বলে আমি " সরি ম্যাডাম" বলতে না বলতেই মৌমিতা ভিতরে চলে গেল। ততক্ষনে ৭-৮ জন রোগী ওষুধ নিতে হাসপাতালের গেটের সামনে অপেক্ষা করছিল। তাদের সামনেই এইভাবে ভুয়ো কারন দেখিয়ে মৌমিতা আমাকে থাপ্পর মারায় আমার খুব ভাল লাগল। আমি মৌমিতার স্কুটি পার্ক করে ওর ব্যাগটা নিয়ে ভিতরে এসে দেখি মৌমিতা বড় ঘরের চেয়ারে বসে জানালা দিয়ে পেশেন্টদের সমস্যা শুনে ওষুধ দিচ্ছে। ও ওষুধ ছুঁড়ে সামনের টেবিলে ফেলছে আর রোগীরা জানালা দিয়ে হাত বাড়িয়ে ওষুধ নিয়ে চলে যাচ্ছে। আমি ঘরে ঢুকতে মৌমিতা হাতের আঙুল দিয়ে ইশারা করে টেবিলের তলার দিকে দেখাল। ও ঠিক কি চাইছে বুঝতে না পারলেও আমি সোজা টেবিলের তলায় উপুড় হয়ে শুয়ে ওর জুতোর উপরে চুম্বন করে কিছুক্ষন ক্ষমা চাইলাম। তারপরে মৌমিতা আমার মাথায় লাথি মেরে অর্ডার করল সোজা হয়ে শো। আমি আমার প্রভু মৌমিতার আদেশ মেনে সোজা হয়ে শুলাম। আমি টেবিলের তলায় থাকায় আমাকে রোগীরা জানালা দিয়ে দেখতে পাচ্ছে না। কিন্তু একটু আগে আমি তো ওদের সামনে থাকা রোগীদের সামনেই টেবিলের তলায় ঢুকেছি। আর মৌমিতার আদেশও ওরা শুনল। ওরা কি বুঝতে পারছে টেবিলের নিচে কি হচ্ছে? মৌমিতা অবশ্য খুব ক্যাজুয়ালিই আমার মুখের উপরে ওর জুতো পরা পা দুটো তুলে দিয়ে বলল " আমার পা টিপে দে এবার।" বাইরে থাকা রোগীরা কি ভাববে তাই নিয়ে ওর কোন কেয়ারই নেই! এর ৫ মিনিটের মধ্যেই অবশ্য সব রোগীর ওষুধ নেওয়া শেষ হয়ে গেল। পরের ২ ঘন্টায় আরো হয়ত ৮-১০ জন রোগী আসবে ওষুধ নিতে। বাকি আর কোন কাজ নেই এখানে। অবশ্য আমার আসল কাজ প্রভু মৌমিতার সেবা করার সবে শুরু এই! রোগীরা চলে যেতে মৌমিতা আমার ঠোঁটের উপরে ওর কালোর উপরে গোলাপী ডিজাইন করা স্নিকার দিয়ে একটা লাথি মেরে বলল " আজ থেকে রোজ আমার পায়ে পরা জুতো জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করে দিবি কালকের মত। দারুন ফিলিং হয় এতে।" আমি প্রভু মৌমিতার লাথি খেয়ে তার জুতোর তলায় চুম্বন করে বললাম " আপনি যা বলবেন আমি তাই করব ম্যাডাম।" মৌমিতা খুশি হয়ে এবার আমার কপালে আরেকটা লাথি মেরে বলল " আমি লাথি মারলেই আমার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে বা জুতোয় কিস করে থ্যাংক্স জানাবি আমাকে। বুঝলি?" আমি আবার মৌমিতার জুতোর তলায় কিস করে বললাম " হ্যাঁ প্রভু"। আমার মুখে প্রভু ডাক শুনে মৌমিতা হাসতে হাসতে বলল " কি বলে ডাকলি আমাকে চাকর?" আমি আবার ওর জুতোর তলায় চুম্বন করে বললাম " প্রভু বলে। আমি তোমার চাকর আর তুমি আমার প্রভু। তুমি দয়া করে আমার চাকরিটা টিকিয়ে রাখলে তবেই আমার আর আমার পরিবারের পেটে মোটা চালের ভাত জুটবে প্রভু।" আমার কথা শুনে মৌমিতা আবার হাসতে হাসতে বলল " আমি তোর বা কমলার জায়গায় থাকলে জানি না কি করতাম। কিন্তু তোর কি সত্যিই একটুও রাগ হয় না তুই যে জায়গায় আছিস বা আমি যেভাবে তোকে ইউজ করছি সেই জন্য?" আমি ততক্ষনে প্রভু মৌমিতার জুতোর তলা জিভ দিয়ে পালিশ করতে করতে আমার মুখের উপরে রাখা প্রভুর জুতো পরা পা দুটো ভক্তিভরে টিপতে শুরু করেছি। এইভাবে প্রভুর সেবা করতে করতে বললাম, " না প্রভু। এভাবে তোমার সেবা করার যোগ্যতাই হয়ত আমার নেই। তুমি আমাকে সেই সুযোগ দিয়েছ, তোমার অধীনে আমাকে কাজ করার সুযোগ দিয়েছ সেই কারনে আমার নিজেকে ধন্য মনে হয়।" " চাকরি টিকিয়ে রাখার জন্য ও পাতালেও নামতে পারে। আমারও চাকরিটা খুব দরকার, কিন্তু আমি হয়ত মরে গেলেক কোনদিন নিজেকে এতটা নামাতে পারব না।" একটু আগে এই ঘরে ঢোকা কমলা বলল কথাটা। "তুই বরং অন্য প্রাইভেট অফিসে চাকরি নিয়ে মেল বসের সেক্সুয়াল নিড ফুলফিল করিস। আমার পায়ে মাথা রাখার মত নিচে তোকে নামতে হবে না।" - কমলাকে আবার ইচ্ছা করে খুঁচিয়ে বলল মৌমিতা। মৌমিতার কথা শুনে কমলা আবার ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে লাগল। আর আমি মন দিয়ে মৌমিতার জুতোর তলা চাটতে চাটতে ওর পা টিপে দিতে লাগলাম। ২-৩ মিনিট পরে পাশের চায়ের দোকানের রামুকাকা এল চা দিতে। ঘরে এসে টেবিলে চা,,বিস্কুট আর কেক রেখে ও লক্ষ্য করল টেবিলের তলায় কি চলছে। মুখে একগাল হাসি ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করে ও বলল, " আপনি আপনার জুতো শুদ্ধু পা সোজা চাকরের মুখের উপরে রাখছেন দেখি ম্যাডাম?" " হ্যাঁ, তোর কোন অসুবিধা হচ্ছে?" মৌমিতা প্রশ্ন করল রামুকে। "না না ম্যাডাম। আমার অসুবিধা হবে কেন? আপনার চাকর, আপনার সেবা করতিছে, এ তো ভাল কথা। তবে এরকম বড় একটা দেখা যায় না তো, তাই একটু অবাক হই গেছিলাম আর কি!" " এখন থেকে রোজ এই জিনিস দেখবি, আর অবাক হোস না। বুঝলি?" রামু এক গাল হেসে বলল " আজ্ঞে ঠিক আছে ম্যাডাম।" তারপরে মেঝেতে বসে কেঁদে চলা কমলার দিকে তাকিয়ে বলল " আর তুমি কাঁদতেছ কেন কমলা?" মৌমিতা কমলার হয়ে উত্তর দিল " আর ১-২ মাস পরে ওর চাকরিটা আর থাকবে না, তাই।" রামু চাকরি না থাকার কারন কিছু না জেনেই বলল, " আপনি ম্যাডাম চাইলে অনেক কিছু করতি পারেন। পাড়ার মেয়ে, এট্টু দ্যাখেন! আর কমলা, তুমিও লজ্জা শরম না করে মৌমিতা ম্যাডাম যা বলেন তাই কর। ভুল ত্রুটি কিচহু হলে ক্ষমা চেয়ে নাও। চাকরি তো তোমার খুবই দরকার। আমাকে এই একটা চায়ের দোকান চালাতেই কত নিচে নামতে হয়। এই বাবুরেও দেখ, ম্যাডামের জুতো পরা পা মুখে রেখে পা টিপে সেবা করতেছে চাকরের কাজ রাখতে। গরীব মানুষ হয়ে জন্মালে বেঁচে থাকতে এরকম অনেক কিছুই করতি হয়।" আমার মুখের উপরে জুতোর তলা ঘসতে ঘসতে মৌমিতা বলল, " বাহ, তোর বয়সের সাথে সাথে কিছু জ্ঞানও হয়েছে দেখছি রামু। তোর কিরকম রিলেটিভ হয় না কমলা? ওকে একটু বোঝাস ভাল করে। হয়ত ওদের ফ্যামিলিটা বেঁচে যাবে ও বুঝলে।" " আজ্ঞে, আমার কাকাতো ভাই রতনের মেয়ে ও। ঠিক আছে। আমি ওরে পরে বোঝাব ম্যাডাম। এখন আসি। আপনি ভাল করে সেবা নেন চাকরের।" এই বলে রামু চলে গেল। আর আমি খুব মন দিয়ে আমার মুখের উপরে রাখা মৌমিতা ম্যাডামের পা টিপতে লাগলাম ওর জুতোর তলা চাটতে চাটতে। মৌমিতা আমাকে দিয়ে পা টেপাতে টেপাতে চা খেতে লাগল আরাম করে। ৫ মিনিট পরে এক বুড়ি তার ৭-৮ বছরের নাতনিকে নিয়ে ওষুধ নিতে সোজা ঘরের ভিতরে চলে এল। আমি তখনো প্রভু মৌমিতার পায়ের নিচে শুয়ে একই ভাবে তার সেবা করছি। বুড়ি এসে মৌমিতাকে সমস্যার কথা বলতে লাগল। তার নাতনি এদিক ওদিকে তাকাতে তাকাতে দেখতে পেল টেবিলের তলায় আমার মুখের উপরে মৌমিতার জুতো পরা পা দুটো রাখা! সে তার দিদাকে খুঁচিয়ে বলল, " দিদা, দেখ ডাক্তারটা জুতো পরা পা চাকরের মুখের উপরে রেখেছে!" ওর দিদা হয়ত আগেই দেখেছিল। কিন্তু " রাখুক, তুই চুপ কর" বলে সে আবার নিজের কাজের কথা বলতে লাগল। বাচ্চাটা অবাক চোখে আমাকে প্রভু মৌমিতার জুতো চাটতে আর পা টিপতে দেখল। তারপরে নিজের চটি পরা পা আমার বুকের উপরে একবার রেখে কেমন ফিল হয় একবার চেক করে দেখল। বুড়ি চলে যেতে কমলা বলল, " চুনি বুড়ির পেটে কোন কথা থাকে না। ও যা দেখে গেল তা এর পাশের ১০টা পাড়াতে ছড়িয়ে পরতে ১০ দিনও লাগবে না। " মৌমিতা খুব ক্যাজুয়ালি বলল " ছড়াক, ভালই তো। আমার মত মেয়েকে কিভাবে প্রপার রেস্পেক্ট দেওয়া,উচিত সেটা আরো অনেক বেশি লোকের জানা উচিত।" মৌমিতার কথাটা শুনে আমার যে কি ভাল লাগল বলার না। আমি মৌমিতার পা টিপে চললাম একই রকম ভক্তিভরে। ঠিক তখন মৌমিতার ফোনে একটা কল এল। মৌমিতা কিছুক্ষন কথা বলে ফোন রেখে বলল, " আমাদের সেন্টারে ডাক্তার জয়েন করল আজ। কাল থেকে সে সেন্টারে আসবে।" আমার কথাটা শুনে খুব খারাপ লাগল। আমি ইমেজিন করলাম কাল থেকে প্রভু মৌমিতার বদলে এই চেয়ারে এসে বসবে কোন বয়স্ক, টাক মাথা, ভুঁড়িওয়ালা ডাক্তার। আর তার সামনে নিশ্চয়ই আমি এইভাবে প্রভু মৌমিতার সেবা করতে পারব না। দীর্ঘ:শ্বাস ফেলে জীবনের শেষ সুখের দিন ভেবে প্রভু মৌমিতার জুতোর তলা চাটতে চাটতে তার পা টিপে চললাম আমি। আর মৌমিতা মোবাইলে গেম খেলতে খেলতে আমাকে দিয়ে পা টেপাতে লাগল। আর উত্তেজনায় মাঝে মাঝে আমার মুখে লাথি মারতে লাগল ওর জুতো পরা দুই পা দিয়ে। নার্স মৌমিতা ৪.... পরের দিন অফিসে এসে পুরো অফিস ঝাঁট দিতে লাগলাম। একটু পরে কমলা এসে বলল " আজ নতুন ডাক্তার জয়েন করবে। তার সামনে মৌমিতা আশা করি তোমাকে ওইভাবে ট্রিট করার সাহস পাবে না।" আমার প্রায় কেঁদে দেওয়ার মত কষ্ট হল কথাটা শুনে। অনেক কষ্টে বললাম " দেখা যাক।" কমলা বলল " ডাক্তারকে ওষুধের স্টক মিলিয়ে দেখাতে হবে। আমাকে একটু হেল্প করবে?" " অবশ্যই" বলে আমি কমলার সাথে ওষুধ গোছাতে লাগলাম। তার একটু পরেই মৌমিতা এসে ঘরে ঢুকল। অন্য দিনের তুলনায় অনেকটাই আগে। আজ আর ও বাইরে থেকে ওর স্কুটি পার্কিং করতে ডাকেনি। ভিতরে এসেই ও সোজা আমার সামনে দাঁড়িয়ে ভীষণ জোরে আমার দুই গালে পরপর দুটো থাপ্পর মেরে বলল, " তোর দুজন ওষুধ গোছানোর নামে সরকারী ওষুধ চুরি করিস?" আমি হকচকিয়ে গেলাম এরকম অভিযোগে। বললাম - " না ম্যাডাম।" মৌমিতা এবারে কমলার কাছে গিয়ে ওর চুলের মুঠি ধরে ওর বাঁ গালে থাপ্পর মেরে বলল " তাহলে কি আমি মিথ্যা বলছি?" ওষুধ নিতে আসা ৩-৪ জন পেশেন্ট মৌমিতার চড়া গলা আর চড় মারার আওয়াজ শুনে ঘরের দরজার সামনে ভিড় করেছে দেখলাম। বাইরের এতজন লোক দেখে কমলা কি যেন বলতে গিয়েও চুপ করে গেল। আমি বললাম " না ম্যাডাম। তাই বলিনি। আপনার কিছু বুঝতে ভুল হচ্ছে। আমরা তো শুধু ওষুধ গুছিয়ে রাখছিলাম। " মৌমিতা কোমরে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে বলল " তাই নাকি? তাহলে আমাকে প্রমান দিতেই হয়। পেশেন্টরাও দেখুক ওদের প্রাপ্য ওষুধ কোথায় যাচ্ছে।" এই বলে মৌমিতা ওর ডান হাত দিয়ে আমার বাঁ কান ধরে টানতে টানতে পাশের ঘরে এনে একটা টেবিলের উপরে রাখা আমার আর কমলার ব্যাগের দিকে হাত দেখিয়ে বলল " এটা কি তাহলে?" আমি তাকিয়ে দেখলাম আমার আর কমলার ব্যাগের চেন খোলা। আর তার ভিতর থেকে অনেক ওষুধ উঁকি মারছে। কিন্তু একটু আগে আমি ব্যাগের চেন বন্ধই রেখে গিয়েছিলাম। কোন ওষুধও ছিল না ভিতরে। মৌমিতাই যে ইচ্ছা করে ব্যাগের চেন খুলে ওষুধ ঢুকিয়ে রেখেছে কিছু একটা উদ্দেশ্য নিয়ে বুঝতে আমার কোন অসুবিধা রইল না। " এগুলো আমরা রাখিনি। তুই রেখেছিস মৌ।" - কমলা বলল। এই ঘরে ততক্ষনে ১০ জনের বেশি পেশেন্ট ঢুকে এসেছে। কমলাকে ইগ্নোর করে মৌমিতা তাদের উদ্দেশ্যে বলল " তোমাদের প্রাপ্য সরকারী ওষুধ চুরি করে বাইরে বিক্রি করা এদের কঠিন শাস্তি পাওয়া উচিত কিনা তোমরাই বলো। আমি সন্দেহ করে আগে এসে না ধরলে এইভাবে সব ওষুধ ওরা চুরি করে বাইরে বেচে দিত।" রুগীরা একসাথে সবাই বলে উঠল " কড়া শাস্তি দরকার এদের।" মৌমিতা আমাদের দিকে তাকিয়ে বলল " কি রে? শাস্তি আমার থেকে নিবি? নাকি সরকারকে জানিয়ে জরিমানা আর চাকরি যাওয়ার ব্যাবস্থা করব?" আমি এতজন বাইরের লোকের সামনেই মৌমিতার জুতো পরা পায়ের উপরে ঝাঁপিয়ে পরলাম। মৌমিতার সাদা স্নিকার দুটো চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে দিতে বললাম, " এগুলো আমি রাখিনি ম্যাম। কিন্তু তবু আপনি আমাকে যা খুশি শাস্তি দিতে পারেন। শুধু আমার চাকরি কেড়ে নেবেন না। আমার পুরো পরিবার না খেয়ে মরবে তাহলে ম্যাম। প্লিজ দয়া করুন।" এই বলতে বলতে আমি এতজন রুগীর সামনে মৌমিতার জুতোয় চুমু খেয়ে যেতে লাগলাম। মৌমিতা আমার মাথার উপরে জুতো পরা ডান পা টা তুলে দিয়ে বলল, " তোদের এমন অপমানজনক শাস্তি দেব যে তোরা সারাজীবন এরকম অপরাধ করার কথা স্বপ্নেও ভাবতে পারবি না।" এই বলে মৌমিতা কমলার দিকে তাকিয়ে বলল " তুই আমার থেকে শাস্তি নিবি নাকি অথরিটিকে জানাব?" কমলা জবাবে কিছু বলতে পারল না। মেঝেতে বসে পরে হাউ মাউ করে কাঁদতে লাগল ও। মৌমিতা এবার রুগীদের জিজ্ঞাসা করল "তোমরা বল ওদের কি শাস্তি দেওয়া উচিত?" কেউ বলল - চাকরি থেকে তাড়িয়ে দিন। কেউ বলল আপনার জুতো পরা পায়ে নাক খত দেওয়ান। কেউ বলল গাছে বেঁধে পেটাক সবাই মিলে। মৌমিতা বলল, " না। আমি ধরেছি। যা শাস্তি দেওয়ার আমিই দেব। এই অর্ক, আমার জুতোর উপরে নাক ঘসে ক্ষমা চা।" এতজন লোকের সামনে এইভাবে মৌমিতার হাতে ডমিনেটেড হতে আমার খুব ভাল লাগছিল। মৌমিতা আমাকে বিনা কারনে চোর বলে প্রমান করতে চাইছে সবার সামনে। কিন্তু তা নিয়ে আমার কোন রাগ ছিল না। মৌমিতা আমার প্রভু, স্বয়ং ভগবান। সে আমাকে চোর বললে আমি চোরই। আমি মৌমিতার পায়ে পরা জুতোর উপরে নাক ঘসতে ঘসতে বলতে লাগলাম -" আমাকে ক্ষমা করে দিন ম্যাম। আমি জীবনে আর কখনো চুরি করব না।" মৌমিতা আমার মাথার উপরে লাথি মেরে বলল, " চুরির অভিযোগ তুই স্বীকার করছিস তাহলে?" আমি প্রভু মৌমিতার জুতোয় নাক ঘসতে ঘসতেই বললাম " আপনি যখন বলেছেন আমি চোর তাহলে সেটাই সত্যি।" মৌমিতা এবার পাব্লিকের দিকে তাকিয়ে বলল, " ওকে এমন অপমানজনক শাস্তি দেব যে ও আর স্বপ্নেও চুরি করার সাহস পাবে না।" এই বলে আমার মাথায় একটা লাথি মেরে বলল " তুই আমার চেয়ারের ঠিক নিচে মাথা রেখে শুয়ে পর।" মৌমিতা পাব্লিকের সামনেই কি করতে চাইছে আমার বুঝতে অসুবিধা হল না। কাল ভেবেছিলাম আজ ডাক্তার জয়েন করবে। তাই নার্স মৌমিতা হয়ত আমাকে আর ডমিনেট করবে না। কিন্তু হল ঠিক তার উলটো। একটু বাদে পেশেন্টের মত ডাক্তার এসেও দেখবে যে নার্স চুরিতে অভিযুক্ত গ্রুপ ডির মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে পা টেপাচ্ছে আর পেশেন্টদের ওষুধ দিচ্ছে!" আমি গিয়ে শুতে মৌমিতা এসে চেয়ারে বসে সবার সামনেই আমার মুখের উপরে ওর সাদা স্নিকার পরা পা দুটো তুলে দিল। জুতোর তলার ময়লা আমার মুখে ঘসতে ঘসতে বলল " ওর মুখটাকে আমি পাপোষের মত ইউজ করছি। এটাই ওর প্রাপ্য শাস্তি। ঠিক কিনা?" উপস্থিত সবাই বলল " ঠিক, একদম ঠিক!" মৌমিতা আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " তুই আমার পা টিপতে থাক মন দিয়ে। এলাকার সবাই আজ ভিতরে এসে ওষুধ নেবে। সবাই দেখুক সরকারী জিনিস চুরির শাস্তি কি হয়।'' প্রভু মৌমিতার স্নিকার পরা পা দুটো আমি খুব মন দিয়ে টিপতে লাগলাম। পাব্লিকলি এইভাবে প্রভুর সেবা করতে আমার কি যে ভাল লাগছিল বলে বোঝানো সম্ভব নয়। আমি আমার মুখের উপরে রাখা প্রভু মৌমিতার জুতো পরা পা যত্ন করে টিপে দিচ্ছিলাম। আর প্রভু উপস্থিত প্রায় ২০ জন পেশেন্টের সামনে আমার মুখের উপরে ক্যাজুয়ালি নিজের জুতোর তলা ঘসছিল যেন আমার মুখটা আসলে পাপোষ! আর মাঝে মাঝেই প্রভু আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা দিয়ে লাথি মেরে বলছিল, " সবাই দেখো চুরির শাস্তি কেমন হয়" টাইপের কিছু! ১৫ মিনিট এইভাবে চলার পরে মৌমিতা আবার পেশেন্টদের বলল " সবাই আজ ভিতরে এসে ওষুধ নেবে। সবার দেখা উচিত সরকারী ওষুধ চুরির শাস্তি কিরকম হয়।" পেশেন্টরা মৌমিতার পাশে যেখানে দাঁড়িয়ে সমস্যা বলে ওষুধ নিচ্ছিল সেখান থেকে টেবিলের তলাটা পরিস্কার দেখা যায়। সবাই দেখতে পাচ্ছিল মৌমিতার জুতো পরা পা আমার মুখের উপরে রাখা আর আমি ওর পা টিপে দিচ্ছি! কমলা তখনো ঘরের কোনে বসে কেঁদে যাচ্ছিল। প্রায় ১৫ জন পেশেন্টকে টানা ওষুধ দিয়ে মৌমিতা থামল। কমলাকে বলল, " এই চোর! ন্যাকা কান্না থামিয়ে তোর রামু কাকার দোকান থেকে আমার জন্য চা বিস্কুট নিয়ে আয়।" কমলা বাধ্য মেয়ের মত আদেশ পালন করল। আর মৌমিতা উপস্তিত প্রায় ১০ জন পেশেন্টের সামনে আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " আমার জুতোর তলাটা জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার কর।" কথাটা শুনে কয়েকজন পেশেন্ট হেসে ফেলল। কিন্তু আমার মনে সেই একই কথা প্রবল ভক্তি সঞ্চার করল প্রভু মৌমিতার প্রতি। মৌমিতার মত মেয়ে আমার মত একজন লুজার ছেলেকে সবার সামনে এইভাবে ট্রিট করবে এটাই তো স্বাভাবিক! আমি প্রবল ভক্তিভরে প্রভু মৌমিতার জুতোর তলা চাটতে লাগলাম সবার সামনে। কমলা নিজেই আজ মৌমিতার জন্য চা বিস্কুট কেক নিয়ে এল। মৌমিতা প্রায় ৩০ জন পেশেন্টদের ওষুধ দেওয়া সেরে আরাম করে চা বিস্কুট খেতে খেতে কমলাকে বলল, " কি রে? অথরিটিকে ফোন করব?" কমলা মাথা নিচু করে বলল, " প্লিজ না। চাকরিটা আমার খুব দরকার।" মৌমিতা হাত বাড়িয়ে কমলার চুলের মুঠি ধরল। তারপরে ওর গালে খুব জোরে থাপ্পর মারল অন্য হাত দিয়ে। কমলা বলল, " তুমিও জানো আমি চুরি করিনি। কেন আমাকে অকারনে শাস্তি দিচ্ছ? আমি কি ক্ষতি করেছি তোমার?" মৌমিতা হেসে বলল, " এই তো তুইয়ের বদলে তুমি করে বলছিস আমাকে। গালে থাপ্পর খেয়েও বাধা দিচ্ছিস না। আমি এটাই চাই। আমার কাছে তোর সাবমিশান। ঠিক যেভাবে অর্ক সাবমিট করেছে সেভাবে। " "তাই বলে চুরি না করেও সবার সামনে চোরের বদনাম শুনতে হবে আমাকে?" মৌমিতা একইসাথে আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি আর কমলার গালে থাপ্পর মেরে বলল, " হ্যাঁ। সোজা আঙুলে ঘি না উঠলে আঙুল ব্যাঁকাতে হয়।" ঠিক তখনই আমাদের হস্পিটালের সামনে একটা গাড়ি এসে দাঁড়াল। আমি আন্দাজ করলাম ডাক্তার। তবে ডাক্তার কিরকম হবে সেই আন্দাজ একদমই মিলল না। ভেবেছিলাম মাঝ বয়সী ভুঁড়ি আর টাক ওয়ালা কোন পুরুষ ডাক্তার হবে। যে এল সে মেয়ে, বয়স কোনভাবেই ২২-২৩ এর বেশি মনে হয় না দেখে। বোঝাই যায় পাশ করেই এখানে জয়েন করেছে। ফর্শা, অসাধারন সুন্দরী। তার পিছন পিছন তার হাত ব্যাগ নিয়ে ঘরে ঢুকল তার ড্রাইভার। ঘরে ঢুকে এরকম অদ্ভুত দৃশ্য দেখবে সে কল্পনা করেনি। মৌমিতার জুতো পরা পা দুটো মেঝেতে শোওয়া আমার মুখে রাখা। আর মেঝেতে নিল ডাউন হয়ে বসা কমলার চুলের মুঠি ধরা মৌমিতার বাঁ হাতে। ডাক্তার ঢুকেই অবাক হয়ে বলল, " এসব কি হচ্ছে রে মৌ? কি দেখছি এসব?" মৌমিতা কমলার বাঁ গালে ডান হাত দিয়ে একটা থাপ্পর মেরে বলল, " আর বলো না রিচাদি। এই দুটো এখানকার গ্রুপ ডি আর ফার্মাসিস্ট। আজ সকালে এসে দেখি দুজন মিলে হাসপাতালের ওষুধ চুরি করছে। তাই বাধ্য হয়ে শাস্তি দিচ্ছি যদি এরা শোধরায়। নাহলে তো অথরিটিকে জানিয়ে চাকরি খেতে হবে এদের।" ডক্টর রিচা মুচকি হেসে বলল, " আমি কাজিন হলেও তোর দিদি! তোকে ছোট থেকে চিনি। আমার কিন্তু তোর কথাটা একদম সত্যি বলে মনে হচ্ছে না।" মৌমিতা এদিক ওদিক তাকিয়ে দেখে নিশ্চিত হল বাইরের কেউ নেই। তারপরে বলল " হ্যাঁ, পুরোটাই বানানো। এই কমলাটাকে শায়েস্তা করার জন্য আমার প্লান। আর পাব্লিকের সামনে কাউকে এভাবে ট্রিট করাটাও হেব্বি মজার।" এই বলে মৌমিতা আবার একসাথে আমার মুখে লাথি আর কমলার গালে থাপ্পর মারল। " হ্যাঁ। মজা তো আছেই। তুই আর আমি ছোটবেলায় একসাথে কতজনকে এবিউজ করে মজা নিয়েছি বলত? এখন অফিসেও সেরকম মজা নেওয়া যাবে।" " এখানে শেষে তোকেই পোস্টিং দিল রিচা? এখন তোরা দুই বোন মিলে ছোটবেলার মত অকারনে আমাকে এবিউজ করবি এত বড় হয়েও? এতে কি মজা পাস তোরা? আমি যে চুরি করিনি সেটা তো শুনলি? কেন বিনা কারনে আমাদের শাস্তি দিচ্ছিস তোরা?" কমলা এক নিশ্বাসে বলে গেল কথাগুলো ডাক্তার রিচার উদ্দেশ্যে। এবার রিচা এগিয়ে এসে কমলার দুই গালে পরপর দুটো থাপ্পর মারল। তারপর হাঁটু দিয়ে খুব জোরে মারল কমলার পেটে। কমলা যন্ত্রনায় উলটে পরে যেতেই গোলাপি- কালো স্নিকার পরা ডান পা দিয়ে কাত হয়ে শুয়ে থাকা কমলার গালে একটা লাথি মেরে জুতো পরা পায়ের তলায় কমলার মাথাটা চেপে ধরে রিচা বলল " আমাকে তুই করে বলার সাহস তোকে কে দিল?" কমলা রিচার জুতোর তলা থেকে বলল " তুই বলব না কেন? তুই ক্লাস ১ থেকে ১২ অবধি আমার ক্লাসমেট ছিলিস।" " তাতে কি তুই আর আমি সমান হয়ে গেলাম? তোর জায়গা আমাদের জুতোর নিচে। ঠিক যেখানে আছিস এখন তুই, সেখানে। আফশোষ, ছোট থেকে এত এবিউজ করেও তোকে এই সত্যিটা এখনো বোঝাতে পারিনি। কিন্তু এবার ঠিক বুঝিয়েই ছাড়ব আমি আর মৌ মিলে। এক বছর পরে তুই ঠিক অর্কর মতই আমাদের চাকরের মত আচরন করবি নিজের ইচ্ছাতেই। চ্যালেঞ্জ রইল আমার।" কমলা কিছু বলতে যাচ্ছিল। ঠিক তখন এক মহিলা তার ১২-১৩ বছরের মেয়েকে নিয়ে এসে গেটের সামনে থেকে বলল, " এখন ওষুধ পাওয়া যাবে?"

Friday 1 September 2023

বিভূতি ও জয়তি

. বেতন চাওয়ায় কর্মীকে পায়ে পরার জুতো চাটালেন নারী ‘বস’! আন্তর্জাতিক ডেস্ক, কলকাতা টাইমস ৩১ আগস্ট ২০২৩ , ১০:৪৬ অভিযুক্ত বিভূতি ও জয়তি পাল বেতন চাইতে যাওয়াটাই যেন অপরাধ হয়েছিল কর্মচারীর। মারধর, গালিগালাজ, বাদ গেল না কিছুই। শুধু তাই নয়, বস তথা সংস্থার দুই মালিক তার মুখের উপরে বুট জুতো পরা পা রেখে তার তলা চাটতে বাধ্যও করেন! সাথে মুখের উপরে বুট পরা পায়ের একের পর এক লাথি! হেনস্থা এতটাই চরম পর্যায়ে হয়েছে যে আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করাতে হয়েছে ওই কর্মীকে। এমনই অভিযোগ উঠেছে শিলিগুড়ির এক সংস্থার মালিকের বিরুদ্ধে। আহত ব্যক্তি তপন আঘাতের ফলে আহত হয়ে জ্ঞান হারিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পরে প্রত্যক্ষদর্শী এক কর্মীর অভিযোগে তদন্ত করছে পুলিশ। সেই কর্মী পুলিশের দ্বারস্থ হওয়ার পর বিভূতি ও জয়তি পাল নামে ওই দুই নারীর খোঁজ শুরু হয়েছিল । কিন্তু বাড়ি বা অফিস কোথাও তাকে পাওযা যাচ্ছিল না বলে জানিয়েছিল পুলিশ। অন্য এক সংস্থার এক প্রতিবেদনে জানা যায়, শিলিগুড়িতে পিউ ইন্ডাস্ট্রিজ প্রাইভেট লিমিটেড নামে এক সংস্থার গত ২ বছর ধরে মালিক পিউ পালের দুই মেয়ে, ২১ বছর বয়সী বিভূতি ও তার দিদি ২৩ বছর বয়সী জয়তি । গত অক্টোবর মাসে তার সংস্থায় তপন দাস নামে এক কর্মীকে নিযুক্ত করেন তারা । তপনের মাসে ১২ হাজার টাকা বেতন পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ওই মাসেই তার চুক্তি আচমকা শেষ করে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। মাত্র ১৬ দিন কাজ করেছিলেন নীলেশ। ওই কয়েকদিনের বেতন চাইলেও কোনো উত্তর দেয়নি সংস্থাটি। গত বুধবার ওই বকেয়া টাকা চাইতে এক প্রাক্তন সহকর্মীকে নিয়ে ওই সংস্থার অফিসে যান নীলেশ। এরপরই তাকে চরম হেনস্থার মুখে পড়তে হয় বলে অভিযোগ। প্রথমে বিভূতি পালের দিদি জয়তি পাল নানাভাবে হেনস্থা করতে থাকেন বলে অভিযোগ করেন প্রত্যক্ষদর্শী। এফআইআর-এ উল্লেখ করা হয়েছে, ওই কর্মী তপনকে টেনে ছাদে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর শুরু হয় মারধর। লাথি, বেল্ট দিয়ে মার, ঘুষিও মারা হয়। জয়তির মার মুখ বুজে সহ্য করতে থাকে তপন বেতনের আশায়। এরপর সামনে আসেন বিভূতি। তিনি নিজের জুতা পরা পা ওই কর্মীর মুখের উপরে রেখে তাকে নিজের জুতা চাটতে বলেন। তপন বিনা প্রতিবাদে তার জুতো চাটতে থাকে। তখন দুই বোন পালা করে তপনের বুকে ক মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারতে থাকে। প্রত্যক্ষদর্শী তপনকে উঠে চলে আসতে বললেও সে দুই বসের লাথি খেতে খেতে তাদের পায়ে পরা বুট জুতো জিভ দিয়ে চাটতে থাকে আর তাদের জুতোর উপরে চুম্বন করতে করতে অনুরোধ করতে থাকে তার প্রাপ্য ৬০০০ টাকা তাকে দিয়ে দেওয়ার জন্য। কিন্তু তপনের অনুরোধে কান না দিয়ে দুই বোন তার বুকে ও মুখে টানা লাথি মারতে তাকে বুট পরা পায়ে। তপনকে দিয়ে নিজেদের বুটের তলা জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করতে বাধ্য করে। তপনের বুকে বেল্ট দিয়ে আঘাতও করতে থাকে। তপন জ্ঞান হারানোর আগে পর্যন্ত তাকে এইভাবে মারতে থাকে তার দুই বস। ৩২ বছর বয়সী তপন তার দুই নারী বসের বুট পরা পায়ের লাথি খেতে খেতে শেষে জ্ঞান হারায়। প্রত্যক্ষদর্শী ও পিউ ইন্ডাস্ট্রির কর্মী রানা জানায় বয়সে ছোট দুই মেয়ে বসের লাথি খেয়ে তপনের নাক ফেটে রক্ত পরছিল তখন। সেই তখন তপনকে সেখান থেকে বের করে এনে এম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে নিয়ে আসে। অভিযোগে সে জানায় দুই বোন কোন তুকতাক করার ফলেই তপন বিনা বাধায় সব অত্যাচার সেই সময় মেনে নিচ্ছিল। এরকম ঘটনা এর আগেও আরো ৩-৪ জন কর্মীর সাথে করেছে এই দুই নারী বস। কোন এক অজানা অলৌকিক তুকতাকের কারনে কর্মীরা সেভাবে কোন বাধা দেয় না বলে দাবী রানার। জ্ঞান ফেরার পরে তপন অবশ্য এই ঘটনা সম্পুর্ন অস্বীকার করেছে। সে দাবী করে তার দুই বস অতি ভাল মানুষ ও চাওয়া মাত্র তার বেতন দিয়ে দিয়েছেন। সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়ে সে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। যদিও হাসপাতালে ভর্তির সময়ে তার মুখ জোড়া বুট জুতো পরা পায়ের ছাপ ও জিভ ভর্তি কাদা থাকার কোন গ্রহনযোগ্য ব্যাখ্যা সে দিতে পারে নি। কিন্তু আহত ব্যক্তি নিজে অভিযোগ অস্বীকার করায় পুলিশ f.i.r. তুলে নিয়েছে। এবং তারপরেই বিভুতি ও জয়িতা নিজের বাসভবনে ফিরে আসে। তারা এই ঘটনা নিয়ে কোন মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছে। যদিও অন্তর্তদন্ত বলছে, দুই বোন সংস্থার মালিক হওয়ার পরে গত দুই বছরে এর আগেও অফিসের বিভিন্ন কর্মীকে মারধর ও অপমান করা, তাদের দিয়ে জুতো চাটানো বা বেতন না দেওয়ার মত বহু অভিযোগ দুই বোনের বিরুদ্ধে এর আগেও বহুবার এসেছে। কিন্তু কোন আশ্চর্য কারনে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা প্রতিবারই অভিযোগ প্রত্যাহার করেছে। এর পিছনে দুই বোনের কালাযাদুর কোন অলৌকিক ক্ষমতা আছে নাকি অন্য কোন অজানা কারন তা এখনও অজানা। রানার দাবী অফিসের বর্তমান ৩ কর্মীকে দিয়ে এই দুই নারী বস রোজ নিজেদের জুতো চাটিয়ে পরিস্কার করায় ও ইচ্ছামত তাদের চড়, লাথি, ঘুসি, চাবুক মারে। যেকোন কারনেই হোক তারা সেটা মেনে নেয় কোন অভিযোগ বা আপত্তি ছাড়াই। রানা দুই বসের বিরুদ্ধে অভিযোগ করায় স্বভাবতই তাকে কম্পানি থেকে বরখাস্ত করেছে তার দুই বস। আর তপন নতুন এক চুক্তিতে অন্য এক পোস্টে কাজ পেয়েছে ওই কম্পানিতে। পুলিশ জানিয়েছে রানাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা বা তপনকে চাকরি দেওয়া কোনটাই অপরাধ নয়। এমনকি তপন বা অন্য কর্মচারীরা অভিযোগ না করলে তাদের দিয়ে জুতো চাটানো বা লাথি মারার ঘটনা ঘটলেও সেটা আইনের চোখে অপরাধ নয় এবং পুলিশ এই নিয়ে কোন তদন্ত করবে না আর। ( গুজরাটের এক বাস্তব ঘটনার ভিত্তিতে লেখা এক খবরকে এডিট করে লেখা)।

Tuesday 1 August 2023

দিদির দাস

দিদির দাস.... সেই দিনটা ছিল দিদির মাধ্যমিকের রেজাল্ট বেরনোর দুই দিন পর। আমার তখন ক্লাস ৯। আমার চেয়ে ২ বছরের বড় সুন্দরী দিদি অসাধারন ভাল রেজাল্ট করায় সবাই প্রশংসায় ভরিয়ে তুলেছিল দিদিকে। দিদির মেজাজ বেশ ভাল ছিল তাই। আমার উপর নিষ্ঠুর ব্যাবহার দিদির কাছে তখন স্বাভাবিক প্রবৃত্তি। রেজাল্ট বেরনোর পরের কয়দিন দিদি কাছের বান্ধবিদের নিয়ে পার্টি করল। বাড়িতে করলে আমার কাজ ছিল চাকরের মত সার্ভ করা। দিদির রেজাল্ট বেরনোর দিন রেজাল্ট শুনে আমাদের বাড়িওয়ালী আমাকে দিদির সামনেই বলেছিল তোর উচিত দিদির পা ধুয়ে জল খাওয়া। দিদির খুব পছন্দ হয়েছিল কথাটা। সেই দিন থেকেই রোজ দুইবেলা আমাকে দিয়ে নিজের পা ধুইয়ে জল খাওয়াত দিদি। এরকম পার্টি করা , এত বেশি হই হুল্লোর করা দিদি আগে করত না। কিন্তু মাধ্যমিকের পরীক্ষা শেষের পরেই দিদি আসতে আসতে ওইদিকে ঘেঁসতে লাগল, সম্ভবত দিদির তখনকার বেস্টফ্রেন্ড অরুনিমাদি সহ আরো কয়েকজন বান্ধবীর এতে ভুমিকা ছিল। দিনের অনেকটা সময় দিদি বাইরে ঘুরত, এঞ্জয় করত বান্ধবীদের সাথে। ঘরের কোন কাজ করত না, সেগুলো আমার উপরে চাপিয়েছিল। সেগুলো আমি করি আর না করি দিদির হাতে মার ঠিকই খেতাম! আমার তাই নিয়ে কোন অভিযোগ ছিল না, দিদির আমার প্রতি এই ব্যাবহার আমার খুবই ভাল লাগত। দিদি সেদিন সকালে উঠেই অরুনিমাদিদের বাড়ি চলে গিয়েছিল। আমাকে ঘরের সব কাজ করে রাখার সাথে ওদের জন্য দুপুরে বাইরে থেকে কি খাবার আনতে হবে তাও বলে দিয়েছিল। আমি সব কাজ সেরে দুপুর ১.৩০ এর মধ্যে দিদিদের জন্য রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার নিয়ে এসে অপেক্ষা করছিলাম। দিদি অরুদিকে নিয়ে দুপুর ২.৩০ টায় ঢুকল। দিদি প্রায় সবসময় যেই দিক দিয়ে ঢোকে, আমাদের ঘরে ঢোকার পিছন দিক দিয়েই। দিদিরা ঘরে ঢুকেই সোফায় বসে পরল জুতো পরা পায়ে। আমি জুতো খুলতে দিদির পায়ের কাছে বসলে দিদি জুতো পরা পায়ে অরুদির সামনেই আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " জুতো পরে খুলবি। আমাদের খিদে পেয়েছে। আগে খাওয়ার ব্যাবস্থা কর।" আমি দিদির জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ক্ষমা চেয়ে তাই করলাম। রেস্টুরেন্ট থেকে আনা দারুন সব খাবার প্লেটে সাজিয়ে দিলাম, গ্লাসে জল আর কোল্ড ড্রিংক্স আনলাম। ওদের হাত ধোওয়ার জল এনে ওই ঘরেই হাত ধুয়ে দিলাম। খেতে খেতে অরুদি বলল, " এত্ত সুন্দর একটা মিলের পরে একটু সিগারেট না খেলে ঠিক জমবে না।" তাই শুনে দিদি আমাকে পাশের দোকান থেকে একটা দামী ব্রান্ডের ৫ টা সিগারেট আনতে পাঠাল। আমি এনে দিলাম। ওরা খেয়ে দেয়ে সোফায় আধ শোওয়া হয়ে সিগারেট টানতে টানতে গল্প করতে লাগল। বিকাল ৪ টের দিকে মা ঘুম ভেঙে পাশের ঘর থেকে সিগারেটের গন্ধ পেল। এ ঘরে এসে বলল, " ঘর থেকে সিগারেটের গন্ধ বেরোচ্ছে কেন? এই ঘরে কে সিগারেট খেল?" দিদি বলল, " আমিও গন্ধ পাচ্ছি। আমরা তো এই এলাম, এসে থেকেই গন্ধ পাচ্ছি। ভাই তুই খেয়েছিস?" আমি প্রথমে বুঝতে পারি নি কি বলব। ঘাড় নেড়ে না বললাম আর গিয়ে দিদির পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসলাম। দিদি এবার খুব জোরে আমার দুই গালে দুটো থাপ্পর মারল। বলল " স্বীকার না করলে আরও বেশি মার খাবি। তারপর এদিক ওদিক চাওয়ার ভান করে আমার এনে দেওয়া সিগারেটের প্যাকেটটা তুলে নিয়ে বলল, " এই তো পেয়েছি।" সিগারেট খুলে দেখে বলল " বাপ রে, এটা তাও খুব দামী ব্রান্ড। ক্লাস ৯ এ শুধু ফুঁকছিস শুধু তাই না, তাও এত দামী সিগারেট? বাবা বাড়ি করার টাকা জমাতে গিয়ে কত কষ্ট করছে আর ছেলে এই বয়সে সেই টাকা সরিয়ে দামী সিগারেট ফুঁকছে। তবে আজ ধরা যখন পরেছিস তখন তুই শেষ। কি মার যে খাবি তুই কল্পনাও করতে পারছিস না।" আমি ততক্ষনে মাথা নিচু করে স্বীকার করে নিয়েছি যে সিগারেট আমিই খেয়েছি! দিদি এবার মার সামনেই জুতো পরা পায়ে আমার মুখে পরপর ৩-৪ টে লাথি মেরে বলল, " মা, চিন্তা কর না। আজ এটাকে পিটিয়ে সোজা করে দেব আমি। এমন পেটাব যে সিগারেট তো দূর, আমার অনুমতি না নিয়ে সারাজীবন এক ঢোঁক জল খাওয়ার সাহসও পাবে না।" অরুদি দিদির দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে বলল, " মেরে সোজা না করলে এখন সিগারেট খাচ্ছে, দুই বছর পরে এ ছেলে রাস্তায় পকেটমারি করে সেই টাকায় মদ খাবে।" দিদি আর অরুনিমাদি ওদের অপরাধের শাস্তি এভাবে আমাকে দিতে পেরে খুবই আনন্দ পাচ্ছিল। কিন্তু মা ভাবছিল সত্যিই এটা আমার অপরাধ! দিদি অরুদির দিকে তাকিয়ে বলল, " চিন্তা নেই। দুজনে মিলে ওকে পিটিয়ে সোজা করব। চল, দুজনে এখন একসাথে লাথি মারি ওর মুখে।" মা তখনো ঘরের দরজার কাছে দাঁড়িয়ে। দিদি আর অরুদি মায়ের সামনেই স্নিকার পরা পা দিয়ে দুপাশ থেকে আমার মুখে লাথি মারা শুরু করল। ভিশন যন্ত্রনা হচ্ছিল ঠিকই, কিন্তু সাথে যে এক কি তীব্র ভাল লাগা কাজ করছিল বলে বোঝানো সম্ভব না! দিদিরা দুজনেই বোধহয় টানা ৫০ টার বেশি লাথি মারল আমার মুখে। যখন থামল, তাকিয়ে দেখি মা আর ঘরে নেই। এরপরে আমাকে মেঝেতে ফেলে দিদি কোমর থেকে চামড়ার বেল্ট খুলে সেটা দিয়ে আমাকে মারতে লাগল আমার মুখের উপরে জুতো পরা ডান পা টা রেখে। বেল্টের আঘাতে আমার খুব লাগছিল শুধু তাই না, কোথায় বেল্ট আছড়ে পরবে সেটাও দেখতে পাচ্ছিলাম না আমার চোখ দিদির জুতোর তলায় চাপা থাকায়। এরপরে দুই দিদি মিলে আবার লাথি মারা শুরু করল, এবার সারা দেহে। অন্তত ১০০ লাথি মেরে থামল। আমার খুব শারীরিক যন্ত্রনা হচ্ছিল, কিন্তু দুই দিদির মুখ চকচক করছিল আনন্দে। আমাকে কষ্ট দিয়ে আমার দুই দিদি আনন্দ পাচ্ছে ভেবে কি যে খুশি লাগছিল আমার! দিদিরা থেমে কিছুক্ষন দাঁড়াল, তারপরে একে একে দুজনে আমার মুখটাকে পাপোশের মত করে ইউজ করল। প্রথমে দিদি, তারপর অরুদি আমার মুখে জুতোর তলার ধুলো ময়লা ঘসে ঘসে মুছল, যেভাবে লোকে পাপোশে জুতো মোছে সেভাবে! দিদি তো এতেও খুশি হল না আমার মুখে লাথি মেরে জিভ বার করতে অর্ডার করল। আমি জিভ বার করে দিলে দিদি আমার বার করা জিভে নিজের দুই সাদা স্নিকারের তলাই ঘসে ঘসে একদম পরিস্কার করে ফেলল। তারপর আমাকে পায়ের তলায় শুইয়ে দুই দিদি সোফায় বসে টিভি দেখতে লাগল। আমার প্রভু দিদির জুতো পরা পা তখন আমার মুখে রাখা, আর অরুনিমাদির জুতো পরা পা আমার বুকে। আমি বাধ্য চাকরের মত দুই দিদির পা টিপে দিচ্ছিলাম। ওদের প্রতি কি তীব্র ভক্তি অনুভব করছিলাম বলে বোঝাতে পারব না। আমার উপরে অকারনে এইভাবে অত্যাচার করা দিদির পা টিপতে টিপতে দিদির জুতোর তলায় চুম্বন করে মনে মনে অসংখ্য বার দিদিকে ধন্যবাদ দিচ্ছিলাম। দিদিরা এরপরে বিকালে আবার বেরোল আরো দুই বান্ধবীর সাথে। এবার দিদি একা ফিরল, জুতো খোলার আগে আবার আমাকে অনেক গুলো লাথি মারল। তারপরে আমার মুখ আর জিভকে পাপোশের মত ইউজ করল। আমি দিদির জুতো মোজা খুলে পা ধুয়ে পা ধোয়া জল খেলাম দিদির পায়ে চটি পরিয়ে দিয়ে। দিদি ড্রেস চেঞ্জ করে ফিরে সোফায় বসে টিভি দেখতে লাগল আমাকে পায়ের তলায় শুতে আদেশ করে। আমি তাই করলাম। বিকালের মত আমার মুখের উপরে রাখা দিদির চটি পরা পা ভক্তিভরে টিপে দিতে লাগলাম দিদির চটির তলায় চুম্বন করে মনে মনে দিদিকে অসংখ্য ধন্যবাদ দিতে দিতে। সন্ধ্যা ৮ টার পরে বাবা যখন ফিরল তখন ও দিদি এইভাবে আমাকে দিয়ে পা টেপাচ্ছে টিভি দেখতে দেখতে। বাবা ঢুকে কিছু বলার আগেই দিদি আমার ভয়ানক 'অপরাধ' বাবার কাছে বর্ননা করল। আমি যে বাবার 'পকেট মেরে' ১৪ বছর বয়সে সিগারেট খেতে শিখেছি তাতে বাবার খুশি হওয়ার কথা না! তার উপরে মেয়ে যখন অত কনফিডেন্সের সাথে বলল, " এইভাবে চলতে থাকলে এই ছেলে দুই বছর পরই রাস্তায় মদ কেনার টাকা জোগাড় করার জন্য পকেট মারতে গিয়ে ধরা পরে গনধোলাই খাবে" তখন বাবা একটু চিন্তিত হল বটে! বিশেষ করে নিজে যখন খেয়াল রাখার একটুও সময় দিতে পারে না। মেয়ে যতই নিষ্ঠুর ভাবে মারুক রাস্তায় গনধোলাই খাওয়ার চেয়ে ভাল! বাবার সামনেই দিদি আমার মুখে বেশ কয়েকটা লাথি মারল চটি পরা পায়ে। উল্টে আমি উঠে দিদির পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চাইলাম আমার দোষ স্বীকার করে! বাবা কি আর বলবে! সত্যিই তো, তার মেয়ে কত ভাল, এলাকায় মাধ্যমিকে সর্বোচ্চ নাম্বার পেয়েছে! আর ছেলেটা এইভাবে গোল্লায় যাচ্ছে!! সেই ভাল মেয়ে যদি তার ছোট ভাইকে একটু বেশি শাস্তি দিয়ে ঠিক রাস্তায় আনে তো খারাপ কি? সেই রাতে বাসন মাজা, জল তোলা সেরে আমাদের বিছানা করে আমি অন্য রাতের মতই খাটে দিদির পায়ের তলায় শুলাম। দিদি একটা গল্পের বই পড়তে লাগল খালি পা দুটো হাঁটু থেকে ভাঁজ করে আমার মুখে রেখে, আর আমি আবার মন দিয়ে দিদির পা টিপতে টিপতে ভাবতে লাগলাম আমি কত ভাগ্যবান, তাই এত ভাল একটা দিদি পেয়েছি! রাতে লাইট নিভিয়ে শোয়ার আগে দিদি আমার মুখে শেষ কয়েকটা লাথি মেরে বলল, " তৈরি থাকিস এখন থেকে। আমি সিগারেটই খাই, আর অন্য অপরাধই করি, সব দায় এভাবে তোকেই নিতে হবে আর তার শাস্তি আমার থেকেই তুই এইভাবে পাবি। কারন তুই ছেলে আর আমি মেয়ে। কোন মেয়ে অপরাধ করলে তার শাস্তি সেই মেয়ের থেকেই তার ভাই বা দাদাকে নিতে হয়। এটাই হল সবচেয়ে ভাল নিয়ম!!" সেই রাতে অত্যাধিক আবেগ আর প্রবল মার খাওয়ায় দৈহিক যন্ত্রনায় আমার প্রায় ঘুম হল না। সকালে মুখে দিদির লাথি খেয়ে ঘুম থেকে উঠে প্রবল মাথা যন্ত্রনা আর ঝিম লাগা ভাব! তাই নিয়েই ঘর ঝাঁট দেওয়া আর মোছা দিয়ে আমার দৈনন্দিন কাজ শুরু করলাম। যন্ত্রনা হচ্ছে তাতে কি? সব যন্ত্রনা কষ্টের নয়, কিছু যন্ত্রনা খুব আনন্দেরও হয়। যেমনটা আমি তখন পাচ্ছিলাম!!