Sunday 1 November 2015

আমার দিদি সায়নী

আমার দিদি সায়নী ( Original story sent by Sayan. Edited and extended version written by Khoka.)  
আমার নাম সায়ন আমার বয়স এখন ১৯, কলেজে পড়ি আমার দিদির নাম সায়নী, বয়স ২১ দিদি দেখতে অসাধারন সুন্দরী, লম্বা ফর্শা সেই সাথে ছোট থেকেই দিদি খুব ডমিনেটিং আমাকে মারতে আর হুকুম করতে ছোট থেকেই দিদি খুব পছন্দ করে
আমার বাবা বেশ বদরাগী মেজাজি, তবে চাকরির সুত্রে বাইরে থাকত মাসে একবারের বেশি বাড়ি আসত না মাই আমাদের দুই ভাই বোনকে বড় করেছিল ছোটবেলায়, আমার যখন বছর বয়স, তখন খেলার সময় দিদি একবার আমাকে ল্যাং মেরে ফেলে দেয়, ফলে আমার দুধের দাঁত পরে যায় পরে যখন দাঁত উঠল, তখন ওইখানে বড় বড় দাঁত উঠল দিদি ক্ষেপিয়ে বলত , “ ইশ ভাই, তোর দাতের যা অবস্থা, তোর আর কোনদিন বিয়ে হবে না
আমি মুখ কাচুমাচু করে দিদিকে বলতাম, ‘তুমি লাথি মেরে ফেলে দিয়েছিলে বলেই তো এরকম হল আমার
দিদি জবাবে আমাকে চড় বাঁ লাথি মেরে বলত, “ বেশ করেছিলামআমি তোর দিদি, তোকে যখন খুশি মারব আমি
আমার খারাপ চেহারা নিয়ে আমি খুব দুশ্চিন্তায় পরে গিয়েছিলাম আমার এক দাতের ডাক্তার দূর সম্পর্কের মামা একদিন আমাকে দেখে বলল, “ ওর দাঁতে ক্লিপ পরালে দাঁত সোজা হয়ে যাবে
কিন্তু বাবা বাড়ি ফিরে আমার কথা শুনেই উড়িয়ে দিল, পোলাগো চেহারা দিয়া কি হইব পোলারা শুধু ট্যাকা কামাইতে ফারলেই হল, ওগো চেহারা দিয়া কিছু যায় আসে না
বাবার ইচ্ছার বিরুদ্ধে তো ক্লিপ লাগাতে পারব না ১০ বছর বয়সী আমি খারাপ চেহারার দুঃখে মুখ শুকনো করে ঘুরে বেড়াতে লাগলাম তাই দেখে দিদি ইচ্ছা করে আমাকে ক্ষেপিয়ে আরও দুঃখ বাড়িয়ে দিতে লাগল আমার
সেই মামা যখন শুনল বাবা ক্লিপ পরাতে দেবে না, তখন বলল, “ কি আর করবি তুই বরং আঙ্গুল দিয়ে জোরে চেপে দাঁত মাজবি আসতে আসতে দাঁত একটু নিচু হয়ে যাবে 
তাই শুনে দিদি বলল, “ কতক্ষন ধরেই বা রোজ দাঁত মাজবে? তাছাড়া ওর আঙ্গুলে জোর নেই আমার মাথায় একটা ভাল বুদ্ধি আছে
কি বুদ্ধি?” মামা জিজ্ঞাসা করল
দিদি চেয়ারে বসে টিভি দেখছিল দিদির পরনে ছিল নীল টপ, সাদা প্যান্ট, পায়ে নীল চটি আমার ১২ বছর বয়সী সুন্দরী দিদিকে ঘরের পোশাকেও দারুন সুন্দরী লাগছিল
দিদি বলল,” বলছি তার আগে ভাই , তুই এসে আমার পায়ের কাছে মাথা রেখে শুয়ে পর তো
দিদি কেন আমাকে ওর পায়ের কাছে মাথা রেখে শুতে বলছে বুঝতে পারলাম না তবে আমি ছিলাম দিদির বাধ্য ভাই, আমার সুন্দরী দিদি যা করতে বলত, ছোট থেকেই বিনা প্রশ্নে তা পালন করতাম আমি তাই আমি প্রশ্ন না করে দিদির চটি পরা পায়ের ঠিক পাশে নিজের মাথা রেখে শুয়ে পরলাম
দেখ ভাই, মামা তোকে জোরে চাপ দিয়ে দাঁত মাজতে বলছে যাতে হাতের চাপে তোর দাঁত মুখেরভিতর ঢুকে যায় আসতে আসতে কিন্তু তোর হাতে কতটুকু জোর আছে? তার চেয়ে আমি যখন টিভি দেখব বাঁ পড়ব, তুই এসে আমার পায়ের কাছে শুবি
এই বলে দিদি মামার চোখের সামনেই আমার ঠোঁটের উপর ওর নীল চটি পরা ডান পা টা তুলে দিল
এইভাবে আমি তোর মুখের উপর চটি বাঁ জুতো পড়া পা রেখে বসে থাকলে আমার পায়ের চাপে তোর দাঁত আরও তাড়াতাড়ি ভিতরে ঢুকে নর্মাল হয়ে যাবে
দিদি আমার ঠোঁটের উপর ওর ডান চটির তলাটা ঘষতে লাগল
এভাবে তোর ঠোঁটের উপর চটির তলা ঘষলে আরও বেশি চাপ পরবে তাতে তোর দাঁত আরও তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যাবে তারপর দিদি চটি পড়া ডান পা দিয়ে পরপর -১০ টা লাথি মারল আমার ঠোঁটের উপর , বেশ জোরে
এইভাবে তোর ঠোঁটের উপর জোরে জোরে রোজ লাথি মারলে আরও চাপ পরবে তোর দাতের উপর তাতে তাড়াতাড়ি তোর দাঁত সমান হয়ে যাবে
দিদি এরপর ওর চটি পড়া বাঁ পা টা আমার কপালের উপর রাখল তারপর চেয়ার ধরে উঠে দাঁড়াল আমার মুখের উপর মিনিট ধরে আমার মুখের উপর মামার সামনেই চটি পড়া পায়ে দাঁড়িয়ে থেকে দিদি বলল, “ এভাবে রোজ তোর মুখের উপর চটি বা জুতো পড়া পায়ে দাঁড়িয়ে থাকব তাতে আরও তাড়াতাড়ি তোর দাঁত সমান হয়ে যাবে
দিদি ওর চটি পরা পায়ে আরও প্রায় ১০ মিনিট দাঁড়িয়ে রইল আমার মুখে তারপর আবার চেয়ারে বসে আমার ঠোঁটের উপর চটি পরা ডান পা দিয়ে একটা লাথি মেরে বলল, “ তোর জন্য অনেক খাটতে হচ্ছে আমাকে তুইও খাট আমার জন্য চুপচাপ শুয়ে না থেকে পা টিপে দে আমার দিদির মুখের মিষ্টি হাসি বুঝিয়ে দিচ্ছিল দিদি খুব এঞ্জয় করছে এই ঘটনা
মামা আমার সঙ্গে দিদির ব্যবহারকে বাচ্চাদের খেলা ভেবে হাসি মুখে দেখছিল আমাদের ততক্ষনে মাও এই ঘরে চলে এসেছে মামা মাকে বুঝিয়ে বলল আমরা কি করছি শুনে মাও হাসি মুখে আমাদের দেখতে লাগল কিন্তু মা আর মামার সামনে দিদির সেবা করছি ভাবতেই একটা অদ্ভুত সুখ পেতে লাগলাম আমার হৃদয়ে আমি দুই হাত দিয়ে দিদির বাঁ পা টা টিপতে লাগলাম চাকরের মতো আর দিদি মা আর আমার সামনেই আমার ঠোঁটের উপর ওর ডান চটির তলা ঘষতে লাগল আমি প্রবল ভক্তিভরে মা আর মামার সামনে আমার পুজনীয় সুন্দরী দিদির পা টিপে সেবা করতে লাগলাম
আচ্ছা, এভাবে কি সত্যি ওর দাঁত ঠিক হয়ে যাবে? মা মামাকে সিরিয়াস গলায় জিজ্ঞাসা করল
হ্যা, রোজ যদি কয়েক ঘন্টা করে এভাবে দিদির চটি পড়া পায়ের তলায় শুয়ে থাকে তাহলে ওর দিদির পায়ের চাপে ওর দাঁত আসতে আসতে সমান হয়ে যাবে ক্লিপ লাগালেও তো দাঁত এইভাবে চাপে পরেই সমান হয় ওর বাবা যখন ক্লিপ লাগাতে ইচ্ছে না তখন এভাবেও দাঁত সমান হবে তবে ওকে রোজ অন্তত - ঘন্টা এভাবে দিদির পায়ের তলায় শুয়ে থাকতে হবে রোজ তাহলে - বছরে দাঁত প্রায় সমান হয়ে যাবে সাথে ওর দিদি ওর মুখে জুতো পড়া পায়ে রোজ কিছুক্ষন উঠে দাঁড়িয়ে থাকলে বা জুতো পড়া পায়ে ওর মুখে লাথি মারলে আরও ভাল হবে
এই শুনে মা বলল, “ তাহলে তো ভালই। রোজ বিকেলে খোকা এইভাবে ওর দিদির টিভি দেখার সময় দিদির পায়ের তলায় শুয়ে পা টিপে দেবে, মুখে দিদির লাথি খাবে । ও বাইরে না বেরলে আমিও একটু নিশ্চিন্ত থাকি” ।
 আমি মন দিয়ে দিদির বাঁ পা টা টিপছিলাম তখনও, আর দিদি ওর  চটি পরা ডান পা টা আমার ঠোটের উপর ঘসছিল, মাঝে মাঝে লাথিও মারছিল। আশ্চর্যজনক ভাবে, দিদি মাঝে মাঝেই আমার ঠোঁট ছাড়া  নাক, কপাল সহ মুখের অন্যান্য জায়গাতেও লাথি মারছিল। তাতেও মা বাঁ মামা কিছু বলছিল না। হাসিমুখে আমাদের দেখছিল। আমিও ভক্তিভরে আমার পুজনীয় দেবী, আমার প্রভুর দুটো পা পালা করে টিপে দিচ্ছিলাম।
একটু পরে মামা চলে গেল। দিদি বলল, “ আজ থেকে বিকেলে আর বাইরে খেলতে যাবি না । আমার পায়ের তলায় শুয়ে থাকবি আমার চটি পরা পা মুখের উপর নিয়ে । আমার পা টিপতে টিপতে মুখে আমার লাথি খাবি । তাতে তোর দাঁত পায়ের চাপে আসতে আসতে সমান হয়ে যাবে । সারাদিনে যখনই সময় পাবি এসে আমার পায়ের তলায় শুয়ে পরবি । কি মা, আমি ঠিক বলছি না?” মায়ের দিকে তাকিয়ে হেসে জিজ্ঞাসা করে দিদি।
“একদম ঠিক”, মাও হেসে জবাব দেয় দিদিকে।
সেই দিন থেকে রোজ সবার সামনে যখনই সময় পাই, আমি এসে দিদির চটি বাঁ জুতো পরা পায়ের তলায় শুয়ে পরি। দিদি আমার মুখের উপর চটি পরা পা রেখে আমার মুখের সর্বত্র চটির তলা ঘষতে ঘষতে টিভি দেখতে থাকে । আর আমি ভক্তিভরে আআর প্রভু দিদির দুই পা টিপতে থাকি পালা করে ।  মা আমাদের এই অবস্থায় দেখে খুব খুশি হয় ।  বলে এরফলে দাঁত সোজা হওয়ার সাথে সাথে মেয়েদের সেবা করায় আমি মেয়েদের সম্মান করতেও শিখব।
দিদি ওর জুতো পড়া পায়ে মা বা অনেক আত্মীয় বন্ধুর সামনেই আমার মুখের সর্বত্র জোরে জোরে লাথিও মারে রোজ। দিদি যেমন আমার মুখে জোরে জোরে লাথি মারতে ভালবাসে, আমারও দারুন ভাল লাগে মুখের সর্বত্র দিদির জুতো পড়া পায়ের লাথি খেতে। লাথি খাওয়ার দৈহিক যন্ত্রনা ছাপিয়ে হৃদয়ে ফুটে ওঠে প্রভু দিদিকে সেবা করতে পারার এক অসাধারন আনন্দ।
সেই সাথে রোজ দিদি মায়ের সামনেই আমার জিভের উপর ঘষে নিজের সব জুতোর তলা পরিষ্কার করে । এর সঙ্গে আমার দাঁত সমান হওয়ার কোন সম্পর্ক নেই, তবুও। মা বলে এরফলে আমি মেয়েদের সম্মান করতে শিখব। দিদি রোজ স্কুল থেকে ফিরে স্কুলে পরার সাদা স্নিকারের উপর আর তলা দুটোই আমাকে দিয়ে  চাটিয়ে পরিষ্কার করে । দিদি স্কুল থেকে ফিরে এসে টিভি রুমে চেয়ারে বসে। আমি দিদির পায়ের উপর মাথা রেখে উপুড় হয়ে শুয়ে জিভ দিয়ে চেটে দিদির জুতোর উপরটা পরিষ্কার করে দিই। তারপর দিদির পায়ের তলায় চিত হয়ে শুয়ে পরি আমি। দিদি আমার মুখের উপর জুতো পরা পা রেখে চেয়ারটা ধরে ব্যালেন্স করে উঠে দাঁড়ায়। আমার মুখের উপর জুতো পড়া পা রেখে মায়ের সামনেই ১০-১৫ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকে দিদি। এরপর দিদি নেমে চেয়ারে বসলে আমি দিদির জুত্লেপরা পায়ের উপর মাথা ঠেকিয়ে দিদিকে প্রনাম করে ধন্যবাদ দিই। তারপর দিদির পায়ের কাছে হাটুগেড়ে হাতজোর করে বসি । দিদি তখন জুতো পরা দুই পায়ে আমার মুখের সর্বত্র একের পর এক লাথি মারতে থাকে। আমার মুখে অন্তত ১০০ টা লাথি মেরে থামে দিদি। এরপর আমি আবার চিত হয়ে শুই দিদির পায়ের কাছে মাথা রেখে । দিদি ওর জুতো পড়া পা দুটো আমার মুখের উপর তুলে দিয়ে আমাকে জিভ বার করতে আদেশ দেয় । আমি জিভ বার করলে দিদি স্কুলে পরার জুতোর তলা আমার জিভের উপর ঘষে পরিষ্কার করে নেয় মায়ের সামনেই । আমি আমার প্রভু দিদির জুতোর তলার সব ময়লা গিলে খেয়ে নিই।
এরপর আমি দিদির পা থেকে জুতো খুলে দিদির পায়ে ঘরে পরার চটি পরিয়ে দিই। দিদি ওর চটি পরা পা দুটো আমার মুখের উপর রেখে চটির তলা দুটো আমার মুখের সর্বত্র ঘষতে থাকে , মাঝে মাঝে লাথি মারতে থাকে আমার মুখে। আমিও দিদির চটির তলা চাটতে চাটতে ভক্তিভরে প্রভু দিদির পা টিপতে থাকি। পরের ৩-৪ ঘন্টা আমি এইভাবে দিদির পায়ের তলায় শুয়ে দিদির পা টিপি। আর সারাদিনে যখনই সময় পাই এইভাবে দিদির পায়ের তলায় শুয়ে পরে দিদির পা মুখে নিয়ে পা টিপে দিই।
এইভাবে দিদির সাহায্য পেয়ে মাত্র ৩ বছর পরেই আমার সামনে দাঁত সমান হয়ে যায় । কিন্তু মা বলে, একইভাবে দিদির সেবা করা চালিয়ে যেতে , যাতে আমি মেয়েদের সম্মান করা শিখি।
শুধু আমার স্কুলে পরার সময় বাবা এসবের কিছু জানত না । বাবা বাড়ি থাকলে আমরা উপর তলায় আমাদের ঘরে চলে যেতাম আর আমি দিদির সেবা করতাম। কিন্তু আমি কলেজে উঠতে মা বলল এবার বাবার সামনেও দিদির সেবা করবি ওইভাবে”।
প্রথমদিন আমাকে ওইভাবে দিদির সেবা করতে দেখে বাবা আতকে উঠে বলেছিল, “ ওই পুলা, এইডা কি করস তুই? পাগল হইছস নাকি?”
কিন্তু মা সামলে নিয়েছিল ব্যাপারটা। বাবাকে ধমকে বলেছিল,” যা করে বেশ করেআমাদের ৩ জনের সম্মতি আছে এতে । তোমার ভাল না লাগলে এই বাড়িতে আর আসতে হবে না”। বাবা শুনে চুপ করে গিয়েছিল। আর আপত্তি করে নি । সেই থেকে বাবা মা সহ সবার সামনেই আমি ক্রীতদাসের মতো আমার প্রভু দিদির সেবা করি। বাকি জীবনটাও তাই করে যাব।