Friday 1 June 2018

একটি ঘোষনা...

২০১৮ সালের শেষ ৬ মাস বিশেষ কারনে ব্যাস্ত থাকব। ফলে নতুন কোন গল্প প্রকাশ করা সম্ভব হবে না। তবে আশা করছি ২০১৯ এ, নতুন কিছু চমকপ্রদ গল্প নিয়ে অবশ্যই ফিরে আসব। তাই প্রিয় পাঠকেরা অবশ্যই এই ব্লগের পাশে থাকুন। কেউ গল্প লিখে পাঠাতে চাইলে আমার মেইল আইডি etaami11@gmail.com e পাঠিয়ে দেবেন। অথবা এই ব্লগের কোন পোস্টের নিচে কমেন্টের আকারেও পোস্ট করতে পারেন। আমি যখন অন হব,সেগুলো কপি করে গল্পের আকারে প্রকাশ করে দেব।

Tuesday 1 May 2018

শাস্তি...

শাস্তি...
( এক্সট্রিম ফেমডম)..
মেডিক্যাল কলেজের হোস্টেলে দিদি পৃথার কাছে বেড়াতে আসা ক্লাস ৯ এর ছাত্রী স্মৃতি হঠাত এক সকালে মিসিং হয়ে যায়। লেডি পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ তদন্তে নেমে প্রথমেই তুলে নিয়ে যায় হোস্টেলের দারোয়ান ৩০ বছর বয়সী রাজুকে। লেডি পুলিশের স্পেশাল ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে ইন্সপেক্টর অন্তরা (৩০) আর রচনার (২৮) সাথে যোগ দেয় স্মৃতির দিদি ২ন্ড ইয়ারের ছাত্রী পৃথা আর তার বান্ধবী অন্মেষা, সুনন্দা, সোহিনী। তাদের সন্দেহ রাজু ভোরবেলা মর্নিং ওয়াকে বেরনো স্মৃতিকে কিডন্যাপ করিয়েছে। রাজুর উপরে অকথ্য অত্যাচার চলে থানায়। চাবুক, ঘুষি, মুখে বুট পরা পায়ে লাথি কিছুই বাদ যায় না। সারাদিন অকথ্য অত্যাচারের পরে রাজু যখন প্রায় মর-মর তখনো তার মুখ থেকে কিছু বের করা যায় না। আর তখনই সবাইকে অবাক করে ফিরে আসে স্মৃতি, তার বান্ধবী সৃজিতার সাথে সে ভোরে ঘুরতে বেড়িয়ে হঠাত তাদের এক বান্ধবীর বাড়ি চলে গিয়েছিল দিদিকে না জানিয়ে।
রাজু তখন গুরুতর ভাবে জখম। অন্তরা বোঝে ওকে এখন ছেড়ে দিলে ওর উপরে অকারনে অত্যাচার করা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। তাই সে ঠিক করে ওকে মেরে ফেলে লাশ গুম করে দেওয়া হবে। যেহেতু স্মৃতির খামখেয়ালিপনার জন্য এই ঝামেলা হল তাই "শাস্তি" হিসাবে ঠিক করা হয় স্মৃতি আর ওর বান্ধবী সৃজিতাই রাজুকে হত্যা করবে।
এই সিদ্ধান্তে স্মৃতি আর সৃজিতা খুশিই হয়। সুখী মনে স্নিকার পরা পায়ে রাজুর মুখে লাথি মারতে থাকে ১৪ বছর বয়সী স্মৃতি আর সৃজিতা। একের পর এক প্রবল জোরে লাথি বেশিক্ষন সহ্য করতে পারে না রাজু। তার একটার পর একটা দাঁত খসে পরতে থাকে মুখের বাইরে, রক্তে থানার মেঝে লাল হয়ে যায়। তবুও থামে না স্মৃতি আর সৃজিতা। মাঝে মাঝে স্মৃতির দিদি পৃথাও বুট পরা পায়ে লাথি মারতে থাকে রাজুর মুখে। রাত ১১ টার দিকে পৃথা লক্ষ্য করে রাজু আর নড়ছে না। নাড়ি টিপে দেখে রাজুর দেহে আর প্রান নেই। রাতের অন্ধকারে নারী পুলিশের একটা গাড়ি ওদের লেডিজ হস্টেলে পৌঁছে দেয়। আরেকটা গাড়ি রওনা দেয় রাজুর প্রানহীন দেহটাকে কোন জনমানবহীন এলাকায় গিয়ে পুঁতে আসার জন্য।

Thursday 1 February 2018

আলিয়া, শ্রদ্ধা ও অনুষ্কা - আমার তিন প্রভু

আমার তিন প্রভু :
আমার নাম আকাশ, এখন ক্লাস ১১ এ পড়ি। আমি কি করে আমার ৩ ক্লাসমেটের স্লেভ হলাম সেটা সবার সাথে শেয়ার করছি।
আমি কোয়েড হাইস্কুলে পড়ি। হাইস্কুলে ওঠার পর থেকেই ক্লাসের ফর্শা ও সুন্দর চেহারার ছেলে- মেয়েদের দেখে আমার মনে হিনম্মন্যতা জাগত। বিশেষ করে মেয়েদের দেখে, আরো বেশি করে শ্রদ্ধা, অনুষ্কা আর আলিয়াকে দেখে। কি সুন্দর, ফরশা রাজকন্যার মত চেহারা ওদের। কালো, কুশ্রী নিজের চেহারার কথা ভাবলেই আমার মনে হিনম্মন্যতা জাগত, নিজেকে ওদের চাকর হওয়ার যোগ্য মনে হত।
বিমল আমাদের সাথেই পড়ত। ওর মা শ্রদ্ধাদের বাড়িতে কাজ করত, ও নিজেও ফাই ফরমাশ খাটত ওদের বাড়িতে। কালো, রোগা চেহারা ওর। ওকে স্কুলেও টুকটাক ফাই- ফরমাস খাটাত শ্রদ্ধা, আলিয়া আর অনুষ্কা। আমার কিরকম ইর্শা হত বিমলকে ওদের চাকরের মত কাজ করতে দেখে। ইশ, আমাকেও যদি ওরা চাকরের মত হুকুম করত কি ভালই না হত!
যত এসব ভাবতাম তত আরো সেবা করার ইচ্ছা বাড়ত ওদের। ওরা ৩ জনই ছিল ক্লাসের ক্যাপ্টেন, ক্লাসের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্টুডেন্ট । আর আমি মুখচোরা, কালো, কুশ্রী এক ছেলে। যার ক্লাসে একটাও বন্ধু ছিল না।

ক্রমে যত দিন যেতে লাগল বিমলকে তত বেশি চাকরের মত ইউজ করতে লাগল ওরা ৩ জন। বিমল একটুও বাধা দিত না। টিফিন টাইমে বাকি আর সবাই মাঠে খেলতে চলে যেত। আমি টিফিন খেয়ে চুপচাপ বসে থাকতাম ক্লাসে, কারন আমার কোন বন্ধু ছিল না। আর বিমল টিফিন খেয়ে পড়ত, কারন সকালে, বিকালে ওকে শ্রদ্ধাদের বাড়িতে ফাই ফরমাস খাটতে হত, পড়ার সময় পেত না ও তাই।
টিফিন শেষ হওয়ার একটু আগে সবাই একে একে ক্লাসে ফিরে আসত। আলিয়া এসে বিমল যেই বেঞ্চে পড়ছে তার হাইবেঞ্চটায় ব্যাগে মাথা রেখে শুয়ে পড়তি প্রায়ই। ওর জুতো পরা পা দুটো তুলে দিত বিমলের ব্যাগ বা বইয়ের উপরে। বিমল কোন বাধা না দিয়ে পড়া কন্টিনিউ করার চেষ্টা করত। আলিয়া কোন দরকার থাকলে পায়ের উপরে পা তুলে জুতোর তলা দিয়ে বিমলের মুখে ঠ্যালা দিয়ে অর্ডার করত ওকে। বিমল একটুও আপত্তি না করে আলিয়ার অর্ডার পালন করত। আমার ভাল লাগত খুব, আবার খারাপও লাগত।ইশ, আমার সাথে যদি আলিয়া এরকম করত কখনো কি ভালই না হত!
একদিন টিফিনের সময়ে বিমলকে জিজ্ঞাসাও করেছিলাম ওরা তিনজন এইভাবে ক্লাসে ওকে হুকুম করে, আলিয়া জুতো পরা পা দিয়ে ওর মুখে লাথি মারে অর্ডার করার সময়ে, ওর খারাপ লাগে না? বাধা দিতে ইচ্ছা করে না? জবাবে বিমল আমাকে অবাক করে বলেছিল,-শ্রদ্ধারা বংশ পরম্পরায় আমাদের পরিবারের মালকিন। তাই ওর বান্ধবীরাও আমার মালকিন। তাই ওরা আমাকে যা খুশি অর্ডার করতে পারে, লাথিও মারতে পারে ইচ্ছা হলে। এতে খারাপ লাগার কি আছে? আমার কি ভয়ানক ভাল লেগেছিল উত্তরটা বলে বোঝাতে পারব না। তখন কি আর জানতাম এক মাসের মধ্যে এর চেয়েও বেশি করে ওদের সেবা করতে হবে আমাকে?
তখন আমরা ক্লাস ৭ এ পড়ি। সেটা বর্ষাকাল ছিল। একদিন টিফিনে যথারীতি ক্লাসরুমে ছিলাম আমি আর বিমল। বাকিরা খেলতে গিয়েছিল বাইরে। টিফিন শেষ হওয়ার একটু আগে আলিয়ারা তিন বন্ধু ক্লাসে ফিরে এল। আলিয়া ওর ব্যাগ খুলল এসে। তারপরই বিমলকে জিজ্ঞাসা করল, " এই বিমু, আমার ঘড়িটা পাচ্ছিনা। তুই দেখেছিস?"
" না তো", বিমল বলল।
" কেউ আমার ব্যাগ খুলেছিল?"
" তা তো দেখিনি। আমি যতক্ষন ছিলাম ততক্ষন কেউ ধরেনি। আমি একবার টয়লেটে গিয়েছিলাম। তখন কেউ ধরে থাকলে জানি না।"
"তুই ছাড়া আর কে ছিল রুমে?" আলিয়া বিমলের হাইবেঞ্চে ব্যাগে মাথা রেখে শোয়া অবস্থায় জুতো পরা ডান পায়ের তলা দিয়ে বিমলের মুখে একটা আলতো লাথি মেরে জিজ্ঞাসা করল।
" আমি আর আকাশ ছাড়া আর কেউ ছিল না"।
বিমলের উত্তর শুনে আমার বুক ভয়ে কেঁপে উঠল। আর সাথে সাথেই আলিয়ার ডাক শুনতে পেলাম। " এই আকাশ, এদিকে আয়।"
আমি দুরু দুরু বুকে ঠিক বিমলের পাশে গিয়ে দাঁড়ালাম।
কোন প্রশ্ন করার আগেই আলিয়ার জুতো পরা ডান পায়ের তলা আমার মুখের উপরে আঘাত করল একবার। তারপর আলিয়া বলল, " বিমলের পাশে বস আগে।"
আমি বসে পরলাম বেঞ্চে।
আলিয়া ওর সাদা স্নিকার পরা ডান পা দিয়ে আবার একটা লাথি মারল আমার মুখে। তারপর প্রশ্ন করল, " আমার ঘড়ি তুই নিয়েছিস?"
" না, নিইনি।" ভয় ও উত্তেজনায় থতমত খেয়ে আমি বললাম। আমার খুব ভয় করছিল এরকম অকারন চুরির অভিযোগ আমার ঘাড়ে পরায়। সেই সাথে খুব ভালও লাগছিল। গত দুই বছর ধরে প্রতিদিন যা চেয়ে আসছি সত্যিই আজ তাই হচ্ছে আমার সাথে। আলিয়া আমার সাথে শুধু চাকরের মত ব্যবহার করাই নয়, সরাসরি ক্লাসের সবার সামনে আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারছে ভাবতেই ভয়ের সাথে এক তীব্র উত্তেজনা মিশে যাচ্ছিল সারা দেহে!
" মিথ্যা বলে লাভ নেই। যতক্ষন ঘড়ি বার না করবি ততক্ষন তোর মুখে এইভাবে লাথি মারতে থাকব আমি।" আমার মুখে পরপর ৪-৫ টা লাথি মারতে মারতে বলল আলিয়া, প্রত্যেকটাই বেশ জোরে। ও তখনো হাই বেঞ্চে রাখা নিজের ব্যাগে মাথা রেখে শুয়ে আছে আর ওর ডান পা বাঁ পায়ের উপরে রাখা। সেই অবস্থায় ও জুতো পরা ডান পা দিয়ে লাথি মারছিল লো বেঞ্চে বসা আমার মুখের উপরে।
ততক্ষনে ক্লাসের অধিকাংশ ছেলে-মেয়েই ফিরে এসেছে রুমে। সবাই অবাক হয়ে দেখছে আমাদের।
এর জবাবে আমি যা করলাম অতটা বিমলও কখনো করেনি। দুই হাত দিয়ে আলিয়ার ডান জুতোর তলা নিজের মুখের সাথে চেপে ধরলাম আমি। তারপর আমাকে লাথি মারতে থাকা আলিয়ার কাদা ভরা ডান স্নিকারের তলায় আমার ঠোঁট দুটো ঠেকিয়ে একের পর এক চুম্বন করতে লাগলাম ওর জুতোর তলায়। সেই চুম্বনের কারন কিছুটা ভয় হতে পারে, কিন্তু তারচেয়েও প্রবল ছিল ফরশা, সুন্দর চেহারার আলিয়ার জুতোর তলায় ক্রীতদাসের মত নিজেকে সমর্পন করার আকাংক্ষা। আমি একের পর এক ভক্তিভরে চুম্বন করছিলাম আলিয়ার জুতোর তলায় আর বলছিলাম, " আমি তোমার ঘড়ি নিইনি। প্লিজ বিশ্বাস কর। প্লিজ।"
আমি একের পর এক চুম্বন করতে থাকলাম আলিয়ার কাদা ভরা ডান স্নিকারের তলায়। আলিয়া নিজেও বোধহয় একটু অবাক হয়ে গেল প্রথমে। তারপর আবার আমার মুখের উপরে জুতো পরা ডান পা দিয়ে একটা লাথি মেরে বলল, " নিস আর না নিস, ঘড়ি তোকেই ফেরত দিতে হবে। ঘড়ি দিতে না পারলে কালকেই ৫০০০ টাকা নিয়ে এসে আমাকে দিবি যেভাবেই হোক। কি রে, দিবি তো?"আবার আমার মুখে জুতো পরা ডান পায়ে সারা ক্লাসের সামনে একটা লাথি মেরে বলল আলিয়া।
" হ্যাঁ, দেব।" জবাবে আমার মুখে লাথি মারা আলিয়ার ডান জুতোর তলায় একটা চুম্বন করে বললাম আমি।"
" ঠিক আছে। এখন পাপের প্রায়শ্চিত্ত কর আগে। আমার জুতোর তলা চাট", আলিয়াের মুখে চওড়া হাসি ফুটে উঠল বলার সময়ে।"
সম্পুর্ন ক্লাসের সামনে যা ঘটছে সেটা আমি সত্যি বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। সত্যিই কি এটা ঘটছে, নাকি আমি সুখ স্বপ্ন দেখছি শুধু? মুখের উপর আলিয়ার জুতো পরা পায়ের জোড়ালো লাথি খেয়ে আমি জিভ বার করে সারা ক্লাসের সামনে আলিয়ার কাদা ভরা সাদা স্নিকারের তলা চেটে পরিস্কার করতে লাগলাম। ২-৩ মিনিটের মধ্যেই আলিয়ার ডান জুতোর তলা চেটে নতুনের মত পরিস্কার করে দিলাম আমি।
আলিয়া ওর পরিস্কার ডান জুতোর তলা দিয়ে আমার মুখে একটা লাথি মারল প্রথমে। তারপর ওর ডান পা বেঞ্চে রেখে ডান পায়ের উপর বাঁ পা তুলে আবার হুকুম করল আমাকে, " এই কুত্তা, এদিকে এসে জুতো চাট এবার।"
আমাকে আলিয়ার কুত্তা বলে ডাকা আর কুত্তার মতই আমার আলিয়াের জুতোর তলা চাটা দেখে ক্লাসে হাসির রোল উঠেছিল ততক্ষনে। এই উপহাস, এই অপমানও আমার ভিশন ভাল লাগছিল। আমার মত কালো, কুশ্রী একটা ছেলে আলিয়ার মত ফরশা, রাজকন্যার মত চেহারার মেয়ের কাছে কুত্তার মত অপমানিত হবে এটাই তো স্বাভাবিক। আমি উলটো দিকে গিয়ে আলিয়ার পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসলাম। তারপর একইরকম ভক্তিভরে ওর বাঁ স্নিকারের তলার ময়লা চেটে গিলে খেতে লাগলাম।
আমি সবে আলিয়ার বাঁ জুতোর তলা চেটে পরিস্কার করা শেষ করেছি, তখনই কে একজন চেঁচিয়ে উঠল, " স্যার আসছে।"
আলিয়া আমার মুখে লাথি মেরে আদেশ করল, " আমার পায়ের তলায় শুয়ে পর"।
স্যার ক্লাসে ঢোকার আগেই আমি আলিয়ার বেঞ্চে গিয়ে ঠিক ওদের পা রাখার জায়গার কাছে শুয়ে পরলাম। এই বেঞ্চে শুধু আলিয়া, অনুষ্কা আর শ্রদ্ধা বসেছিল। প্রথমে আলিয়া আমার পেটে পা রেখে বসল, অনুষ্কা আমার বুকে পা রেখে, আর শ্রদ্ধা ওর জুতো পরা পা দুটো তুলে দিল আমার মুখে। আমার মুখে জুতো পরা ডান পা দিয়ে বেশ জোরে একটা লাথি মেরে শ্রদ্ধা বলল," এবার আমার জুতো চাট।"
আমি ঠিক কুত্তার মতই শ্রদ্ধার দুটো জুতোর তলাই চেটে পরিস্কার করে দিলাম। স্যার তখন ক্লাসে পড়াচ্ছে। এই অবস্থায় স্যার আমাকে দেখতে পেলে কি হবে ভাবতে ভয় লাগছিল। আবার ক্লাস চলাকালীন এইভাবে প্রভুদের সেবা করছি ভাবতেও তীব্র উত্তেজনা হচ্ছিল। আমি শ্রদ্ধার জুতোর তলা চাটতে চাটতে হাত বাড়িয়ে ভক্তিভরে ওর পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম।
১০ মিনিট পর অনুষ্কা ওর সাথে জায়গা বদল করল। আমি একইরকম ভক্তিভরে অনুষ্কার পা টিপতে টিপতে ওর জুতোর তলা চাটতে লাগলাম।
আরো ১০ মিনিট পর আলিয়া আর অনুষ্কা জায়গা বদল করল। আলিয়া আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসল। আমি একইরকম ভক্তিভরে আলিয়ার জুতোর তলা চাটতে চাটতে আলিয়ার পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম। জবাবে আলিয়া আমার মুখের সর্বত্র ওর সাদা স্নিকার পরা দুই পা দিয়ে লাথি মারতে লাগল।
সেদিন ফিফিনের পরের দুই পিরিয়ড এইভাবেই তিন প্রভুর সেবা করে কাটল আমার। ছুটি হতে আমাকে বেঞ্চের তলা থেকে বের হতে বলল আলিয়া। তারপর আমার দুইগালে থাপ্পর মেরে বলল, " কাল হয় ঘড়ি ফেরত দিবি, নয় ৫০০০ টাকা দিবি। নাহলে তোর কপালে দুঃখ আছে খুব।"
জবাবে আমি নিজে থেকেই ওর পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে ওর জুতোর উপরে চুম্বন করে বললাম, " জানি হুজুর।"
বাড়ি ফেরার পরেও তীব্র উত্তেজনা আমাকে আচ্ছন্ন করে রাখল। প্রথমেই আমি ঘরের আলমারি থেকে পুরো ১০০০০ টাকা চুরি করলাম। আমার বাবা মা দুজনেই চাকরি করত বলে বাড়িতে টাকা অনেকই থাকত। আমি যদিও আলিয়ার ঘড়ি নিইনি, আর ওর ঘড়ির দাম যে ১০০০-১৫০০ এর বেশি না সেটাও আমি জানতাম। তবু তিন প্রভুকে খুশি করার জন্যই আমি ওরা যা চেয়েছিল তার ডবল, ঘড়ির আসল দামের প্রায় দশগুন টাকা দেব স্থির করেছিলাম।
পরদিন অনেক আগে স্কুলে গিয়ে আমি তিন প্রভুর জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম। ক্লাসের অন্য ছেলে - মেয়েরা আমাকে দেখে টিফকিরি দিতে লাগল, আমি গায়ে মাখলাম না। আমার মন তখন আজ কি হবে-কি হবে উত্তেজনায় কাঁপছে তখন।
স্কুল শুরু হওয়ার ৪০ মিনিট আগে শ্রদ্ধা আর আলিয়া একসাথে ক্লাসে এল। আমি ওদের দেখা মাত্রই হাটুগেড়ে হাতজোর করে ওদের পায়ের সামনে বসে পরে বললাম, " টাকা এনেছি হুজুর।"
শ্রদ্ধা আমার গালে থাপ্পর মেরে বলল, " কই, দে আমাকে।"
আমি টাকার বান্ডিল শ্রদ্ধার হাতে দিয়ে সাথে সাথে ওর পায়ে পরে গেলাম। বারবার ওর দুই জুতোর উপরে চুম্বন করতে করতে বলতে লাগলাম, " প্লিজ আমাকে ক্ষমা করে দাও এবার, প্লিজ।"
শ্রদ্ধা আর আলিয়া টাকা গুনে অবাক হয়ে গেল। আলিয়া আমার মাথার উপরে জুতো পরা ডান পা টা তুলে দিয়ে আমার মাথার উপরে জুতোর তলা বোলাতে বোলাতে বলল, " বাহ, ভাল কুত্তা তো তুই দেখছি। যা চাইলাম, তার ডবল টাকা নিয়ে এসেছিস। তোকে কুত্তা করে রাখলে আমাদের তো ভালই লাভ হবে দেখছি।"
" আমি তখনো শ্রদ্ধার জুতোর উপরে চুম্বন করছি আর আলিয়া আমার মাথার উপরে ওর জুতো পরা ডান পায়ের তলা বোলাচ্ছে। আমি সেই অবস্থাতে বারবার শ্রদ্ধার দুই জুতোর উপরে চুম্বন করতে করতে বলতে লাগলাম, " এবার প্লিজ ক্ষমা করে দাও আমাকে।" আমি একথা বলছিলাম বটে, তবে মনে মনে ভগবানের কাছে প্রার্থনা করছিলাম যেন আমার তিন প্রভু সারাজীবন সবার সামনে আমকে কুত্তার মত ব্যবহার করে।
আলিয়া আমার মাথার উপরে একটা লাথি মেরে বলল, " তুই একটা চোর। আমার ঘড়ি চুরি করেছিস, আবার ক্ষমা চাইছিস? কিসের ক্ষমা তোর? সারাজীবন আমার কুত্তা হয়ে থাকবি এটাই তোর একমাত্র শাস্তি। এবার সোজা হয়ে শুয়ে জিভটা বার করে দে।"
আমি ভিশন খুশি হলাম আলিয়ার কথা শুনে। সোজা হয়ে শুয়ে জিভটা বার করে দিতেই গোটা ক্লাসরুমের সামনে আলিয়া আমার বার করা জিভের উপরে ওর কালো স্নিকারের তলাটা নামিয়ে দিল। আমার সব ক্লাসমেটদের সামনেই আমার বার করা জিভের উপরে ঘসে নিজের জুতোর তলা পরিস্কার করলে লাগল আমার প্রভু।
ঠিক সেই সময় ক্লাসরুমে প্রবেশ করল অনুষ্কা। ঢুকেই আলিয়ার কাঁধে হাত রেখে বলল, " সরি রে, কাল ক্লাস শুরুর আগেই তোর ঘড়িটা আমি নিয়েছিলাম। পরে একদম ভুলে গিয়েছি। এই নে, আমার ব্যাগেই ছিল। আকাশ চুরি করেনি, ওকে ছেড়ে দে।" এই বলে ঘড়িটা ও আলিয়ার হাতে দিল।
" ঠিক আছে। হতেই পারে এরকম, সরি বলার কি আছে?" আলিয়া বলল অনুষ্কাকে। তারপর আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " কি রে কালো কুত্তা? তোকে ক্ষমা করে তোর টাকা ফিরিয়ে দিলে তুই খুশি হবি? "
আমি হ্যাঁ বলতে চাইছিলাম না। তবু লজ্জায় মুখ থেকে বেরিয়ে গেল হ্যাঁ।
আমাকে অবাক করে আমার বার করা জিভের উপরে জুতো তলা ঘসতে ঘসতে আলিয়া বলল "তুই কি চাস তাতে কি যায় আসে? এখন থেকে সারাজীবনের জন্য তুই আমাদের চাকর আর কুত্তা। এইভাবে সবার সামনে আমাদের সেবা করবি তুই আর আমাদের মস্তি করার জন্য বাড়ি থেকে টাকা চুরি করে এনে আমাদের দিবি। বুঝলি কুত্তা? নাহলে তোর মুখে লাথি মারতে মারতে মেরেই ফেলব তোকে।"
প্রবল আনন্দে মন ভরে উঠল আমার। আলিয়ার কালো স্নিকারের তলায় গাঢ় চুম্বন করতে করতে আমি বললাম " তোমরা যা বলবে আমি তাই করব প্রভু।"
সেই থেকে চার বছর কেটে গেছে। এখন আমরা ক্লাস ১১ এ পড়ি। এখনো ক্লাসের সবার সামনে আমাকে চাকর আর কুত্তার মত ব্যবহার করে আমার তিন প্রভু আলিয়া, শ্রদ্ধা আর অনুষ্কা। আশা করি সারাজীবনই এইভাবে আমার তিন প্রভুর কুত্তা হয়ে থেকে ওদের সেবা করতে পারব আমি।

Monday 1 January 2018

দিদির ক্রীতদাস...

দিদির ক্রীতদাস...
গল্পের চরিত্র:
মূল চরিত্র ও তাদের বর্তমান বয়স:
১. লেখক - অনুপম (৩০)
২. অনুপমের দিদি, পৃথা(৩২)
৩. অনুপম ও পৃথার বাবা, অমল (৫৭)
৪. পৃথার মেয়ে, সৃজিতা (৯)
৫. পৃথা ও অনুপমের প্রতিবেশী বোন, স্মৃতি ( ১৬) ও তিয়াশা (১৫).
৬. পৃথা ও অনুপমের প্রাক্তন দ্বিতীয় বাড়িওয়ালার মেয়ে, অন্মেষা (২৫) ও নিধি (২৯)
কিছু গুরুত্বপুর্ন অন্য চরিত্র:
৭. অনুপমের প্রাক্তন ক্লাসমেট, সোহিনী (৩০)
৮. অনুপমদের প্রাক্তন প্রথম বাড়িওয়ালার মেয়ে অনামিকা (২৬)
৯. স্মৃতির মা, প্রীতি (৩৫)
আমি যখন খুব ছোট , মাত্র ৩ বছর বয়স তখন আমার মা মারা যায়। যখন আমার বয়স ৬ তখন বাবার বদলি হওয়ায় এক নতুন শহরে আসি।
বাবা চাকরির জন্য বাইরে থাকত । আমার দিনের বেশিরভাগ সময় কাটত দিদির সাথে।
দিদি আড়াই বছরের বড় হওয়ায় বাবা দিদির কথা শুনে চলতে বলত আমাকে ।
এই সময় প্রথম আমার মাথায় ফেমডম বা মেয়েরা সুপিরিয়ার এই চিন্তা ঢোকে দিদির কিছু কথায়। দিদি পাশের বাড়ির এক ওর বয়সী মেয়ের সাথে আড্ডা দিত । আড্ডা দিতে দিতে পুজোর আগে একদিন ছেলে বনাম মেয়ে নিয়ে কথা উঠেছিল কোন কারনে । দিদি বলল, মেয়েরা বেস্ট ভাই। দেখেছিস অসুর কিরকম দূর্গার কাছে হেরে দূর্গার পায়ের কাছে পরে থাকে। শিবও পরে থাকে কালীর পায়ের নিচে।
আমার অসহয়তা, আমার নিজের ইনফিরিয়রিটি আর সেখান থেকে বেরিয়ে আসার প্রতিবর্ত প্রচেষ্টা সম্ভবত আমাকে ফেমডম লাইক করতে সাহায্য করেছিল। আমার সবচেয়ে অসহায় লাগত বাবা নতুন জায়গায় এসে আমার ঘর থেকে বেরনো বন্ধ করে দিয়েছিল পুরো। যেখানে দিদি বেরতো আর মেয়েদের সাথে মিশত । আমাকে মাঠে খেলতে যেতে দিত না বলে খুব অসহায় লাগত।
এখন বুঝি, সিংগল পেরেন্ট বাবার এছাড়া আর কিছু করার ছিল না। আমাদের এলাকাটা খারাপ ছিল। সমবয়সী ছেলেদের সাথে মিশে আমারও খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। সেটা ঠেকাতেই বাবা এটা করত । যেমন আমাদের পাশের বাড়ির একটা ছেলে , নিজে হাতে খুন করেছিল । এদের থেকে বাচাতে আমার বাইরে বেরনো বন্ধ করেছিল বাবা। মেয়েদের নিয়ে এই হিংসা , মারামারির ভয় নেই বলে বাবা দিদির বাইরে বেরন নিয়ে কিছু বলত না।
কিন্তু দিদি ব্যাপারটা এভাবে বলত, মেয়েরা ভাল, ছেলেরা খারাপ। তাই বাবা ছেলেদের সাথে মিশতে বারন করে। এই ভুল ব্যাখ্যাও আমাকে মেয়েরা সুপিরিয়ার এই চিন্তা করতে বাধ্য করেছিল। আর আমার খেলতে না পারার কস্ট থেকে ডিফেন্স মেকানিসম আমাকে বাচাতে মেয়েরা সুপিরিয়ার এটা ভাবতে ও সেটা এঞ্জয় করাতে শুরু করে আসতে আসতে।
আমার প্রথম সামান্য অভিজ্ঞতা প্অন্মেষামারি স্কুলে। মেয়েটির নাম ছিল সোহিনী।খেলাচ্ছল
ে ওর হাতে সামান্য ডমিনেটেড হই কয়েকদিন।
এমনকি ছেলেরা বেঞ্চ ভাঙ্গায় শাস্তি স্বরুপ আন্টি এক সপ্তাহ সব ছেলেকে মেঝেতে বসতে বাধ্য করত । আর কোন ছেলেই ওই সপ্তাহে স্কুলে না গেলেও আমি রোজ স্কুল গিয়ে বেঞ্চে বসা সোহিনীর পায়ের কাছে মেঝেতে বসে ক্লাস করেছিলাম।
আমি যখন ক্লাস ৫ এ উঠলাম, তার কিছুদিন আগে থেকে দিদির পায়ে ব্যাথা হত। তো নিউরোলজিস্ট দেখে ওষুধ দেওয়ার সাথে সাথে বলল রেগুলার ফুট মেসেজ নিলে ভাল হয়। আর কিছুদিন পর থেকে রেগুলার স্পোর্টস এক্টিভিটিতে যোগ দিলে।
দিদি সেই সুযোগে রোজ বিকেলে আমাকে দিয়ে পা টেপাতে শুরু করল। আমাকে তো বিকেলে বাড়ি থেকে বেরোতেই দিত না । এই সময় থেকে রোজ বিকেলে দিদির পা টিপতে হত।
দিদি স্কুল থেকে ফিরলেই আমাকে দিদির জুতো মোজা খুলে দিয়ে চেয়ারে বসা দিদির পায়ের কাছে মেঝেতে বসে দিদির পা টিপতে হত। দিদি ওর বান্ধবীদের সাথে গল্প করতে করতে বা টিভি দেখতে দেখতে আমাকে দিয়ে পা টেপাত রোজ।
ব্যাপারটা শুরু হওয়ার পর দিদি কখনো বলেনি ব্যাথা সেরে গেছে। আমিও সেভাবে বাধা দিইনি।
এই সময়ে ছুটির দিনে বাবাও দিদির পা টিপে দিয়েছে কয়েকদিন।
আমি সেভাবে কখনও বাধা দিইনি। আসলে আমি বাইরে খেলতে যেতে চাইতাম যেকোন বাচ্চার মতো। যেহেতু সেটা পারতাম না, মনে এক দারুন চাপ সৃষ্টি হত। মেয়েরা সুপিরিয়ার , দিদির সেবা করা আমার কর্তব্য, এই ধরনের চিন্তা সেই চাপ দূর করতে সাহায্য করত। একে বলে ডিফেন্স মেকানিজম।
এইভাবে চলতে লাগল। প্রথম বছর, মানে যখন আমি ৫ এ আর দিদি ৮ এ পরে, সেই পুরো বছরটাই প্রায় এভাবে চলল।
পরের বছর দিদি টেনিস ক্লাবে ভর্তি হল। এলাকায় অনেক ছেলে খেলা শিখতে যায়, কোন মেয়ে যায় না। আমাদের স্কুলেও অনেক ছেলে ক্রিকেট কোচিং নিত। আমিও বাবাকে বললাম আমিও শিখব।
কোন অজ্ঞাত কারনে বাবা দিদিকে টেনিসে ভর্তি করলেও আমাকে করল না। বোধহয় আমি পড়াশোনায় তখন দিদির চেয়ে অমনযোগী ছিলাম বলে। অবশ্য বাবা যে সত্যিই মেয়েদের ছেলেদের থেকে বেশি সুযোগ সুবিধা দেওয়ায় বিশ্বাসী সেটা অনেক পরে বুঝেছিলাম।
এটাও আমার মনে খুব চাপ সৃস্টি করে। এই বাড়িতে দিদি সব পায়, আমি কিছু পাই না।
তবে আশ্চর্যভাবে, আমার এতে দিদির প্রতি রাগ হওয়ার বদলে ভক্তি বেড়ে গেল। সেই ডিফেন্স মেকানিসমের খেলা, যে চাপ সহ্য করতে না পেরে এটা এঞ্জয় করতে শিখেছিল। দিদি আমার চেয়ে সুপিরিয়ার এটা ভেবে আরও আনন্দ পেতে লাগলাম । রোজ দিদির পা টেপার সময় আরও মন দিয়ে টিপতাম। নিজেকে দিদির চাকর ভেবেও আনন্দ পেতাম।
কিছুদিন পর দিদি বলল, ভাই বিকেলে বাড়ি থেকে কি করবে? আমার সাথে টেনিস ক্লাবে যাক। আমি আনন্দ পেলাম শুনে। গিয়ে বুঝলাম ওই কোর্টে শুধু মেয়েরা খেলে । দিদি আমাকে ওর ব্যাগ ক্যারি করা, তোয়ালে এগিয়ে দেওয়া এসবের জন্য নিয়ে গিয়েছিল।
দিদির আমাকে এভাবে অনেকটা চাকরের মতো ব্যবহার করাতেও আমি কিছু মনে করিনি। বরং বাড়ি ফিরে আরও মন দিয়ে দিদির জুতো খুলে পা টিপতাম। জুতো পালিশ করে দিতাম।
এভাবে আরও কিছুদিন কাটল। আমি ক্লাস ৮ এ উঠতে অন্মেষাদের বাড়ি ভাড়া নিয়ে গেলাম।
তবে এর মাঝে আরেকটা মেয়ের হাতে সামান্য ডমিনেট হয়েছি। সে আমাদের আগের বাড়িওয়ালার মেয়ে অনামিকা। তবে সেটা পুরোটাই খেলাচ্ছলে। ও পুলিশ হত, আমি চোর। ও আমাকে থানায় ধরে মারত। বা ও রানি হত , আমি চাকর। ওর অল্প সেবা করতাম, এই টাইপের চাইল্ডিশ গেম।
আমার বয়স তখন ১৩ । বুঝতেই পারছ বয়সন্ধি।
এই সময় ২ টো বিষয়ে খুব দুঃখ পাই। একটা খেলা, আমার খুব প্রিয় জিনিস। অন্যটা অন্মেষায়ের দিদিকে ভাল লাগা থেকে।
আমাদের স্কুল ফুটবল টিমের ট্রায়ালে ভাল খেলে আমি টিমে চান্স পাই। মেইন টুর্নামেন্টে বুট পরে খেলতে হবে । কিন্তু বাবা সেটা কিনে দিল না বলে আমি বাদ চলে যাই । ভয়ানক দুঃখ পেয়েছিলাম। বন্ধুদের সাথে বাইরে গিয়ে স্কুলের হয়ে খেলার সুযোগ আবার মিস হওয়ায়।
ওদিকে অন্মেষায়ের দিদিকে আমার একটু একটু ভাল লাগত।আমি ওর সঙ্গে বন্ধুত্ব বাড়াতে চাইতাম । কিন্তু ও এসে রোজই দেখত আমি দিদির পায়ের কাছে বসে দিদির চটি পরা পা দুটো কোলে নিয়ে মন দিয়ে দিদির পা টিপছি।
মাঝে মাঝে মনে হত দিদিকে বলি, অন্তত ওর সামনে পা টিপিওনা । কিন্তু সাহস হত না ।
আর দিদি কেন কে জানে, ওর সামনেই আমাকে বেশি হুকুম করে আনন্দ পেত।
দিদির কোন আদেশ আমি ছোট থেকেই প্রায় অমান্য করিনি। আর এমনিতে দিদি যা আদেশ করত তার চেয়ে অন্মেষা আর ওর দিদির সামনে অনেক বেশি করত।
অন্মেষা তখন অনেক ছোট। ৮ বছর বয়স । আর ও কোন কারনে মারতে ভাল বাসত। মাঝে মাঝেই আমাকে বা পাড়ার অন্য কয়েকজনকে চড় ঘুশি মারত। অন্যরা বাধা দিলেও আমি কোন বাধাই দিতাম না ওকে।
একদিন দিদির পা কোলে নিয়ে আমি দিদির পা টিপছি। অন্মেষায়ের দিদি নিধি পাশে আরেকটা চেয়ার নিয়ে বসে আছে । অন্মেষাও আরেকটা চেয়ার নিয়ে আমার পিছনে বসল। তারপর আমার কাধে ওর চটি পড়া পা দুটো তুলে দিল। আমার কি যে হল, একবারও বাধা দিলাম না। মন দিয়ে দিদির পা টিপে যেতে লাগলাম।
এরপর অন্মেষায়ের দিদির সাথে কি করে বন্ধুত্ব করি?
কিছুই হল না । কিছুদিন পর শুনি নিধি ওর চেয়ে অনেক বড় একটা ছেলের সাথেও কমিটেড।
অন্মেষা এরপরও আমাকে অনেক ডমিনেট করেছে । বেশিরভাগ অবশ্য যখন আর কেউ ঘরে ছিল না।
এসে সরাসরি বলত, দাদা আস, তোমাকে মারব। আমি গিয়ে মেঝেতে বসতে চড় থাপ্পর লাথি মারতে লাগত।
লাথিও মেরেছে অনেক। জীবনে প্রথম মুখের উপর জুতো পড়া পায়ের স্পর্শ পাই ওরই।
অন্মেষা তখন ক্লাস ৩ । অনেক ছোট। আমি তখন ক্লাস ৮।
এখনও ওর কাজিন দাদার কথার রিপ্লাইতে ওকে ফেবুতে লিখতে দেখি- দাদা, মারব কিন্তু!!
ওই বয়সে ওর কাছে অনেক মার খেয়েছি, অনেক। ও অত ছোট বলেই কেউ দেখলেও সিরিয়াসলি নিত না ।
ও ভয়ানক ডমিনেটিং ছিল, আর মারতে সেরকম ভালবাসত।
আর সেই সাথে ওকে সেই বছরই দূর্গা পুজার সময় কুমারী দেবী হিসাবে রামকৃষ্ণ মঠে পুজা করা হয়েছিল। এটা ও অনেক সুপিরিয়ার, দেবী ইত্যাদি ভাবতে বাধ্য করেছিল আমাকে।
ওদের বাড়িতে মোট দুই বছর ভাড়া ছিলাম । ওই ২ বছর অন্মেষায়ের হাতে অনেক মার খেয়েছি। অনেক।
এরপর আমরা নতুন বাসায় আসার পর ও ৩-৪ বার এসেছিল। আমি ৩০ বছরে পরার আগেশেষ ওর হাতে মার খাই যখন ওর বয়স ১২ আর আমার ১৭। তারপর আর সেভাবে দেখা বা কথাও হয়নি ওর সাথে।
অন্মেষা আর ওর দিদির সামনেই প্রথমবার দিদি আমার মুখে চটি পরা পা রেখেছিল। তার আগে অবশ্য বেশ কয়েকবছর ধরে রোজ কয়েক ঘন্টা আমাকে দিয়ে পা টেপাত দিদি।
আমার অল্প খারাপ লাগত ওদের সামনে অপমান। তবে ভালও লাগত কেন জানি। আমি খুব ভক্তিভরে দিদির পা টিপতাম ওদের সামনে। আর কেন জানি ওদের সামনে দিদি অনেক বেশি ডমিনেট করতে ভালবাসত।
প্রথমে একদিন আমি দিদির পায়ের কাছে বসে পা টিপছিলাম। পিছনে বসা অন্মেষা আমার কাঁধের উপর চটি পরা পা তুলে দিল।
দিদির ডমিনেশনের মাত্রা ছাড়াল সেইদিন যেদিন দিদিরর মাধ্যমিকের রেজাল্ট বেরল আর দিদি ভিশন ভাল রেজাল্ট করল।
২.....
দিদি রেজাল্ট নিয়ে ফিরতে বাবা রেজাল্ট দেখে খুব খুশি হল। আমি তখন দিদির পায়ের কাছে বসে দিদির জুতো খুলে দিচ্ছিলাম। বাবা বলল, দিদির রেজাল্ট দেখ। তোর উচিত দিদির পা ধুয়ে রোজ জল খাওয়া।
হতে পারে ওটা কথার কথা। লোকে বলে থাকে। কিন্তু দিদি বলল, হ্যা, আমার পা ধুয়ে রোজ জল খাবি। তোর উন্নতি হবে।
আমি একবারও বাধা না দিয়ে বাটি আর জল এনে সত্যিই দিদির পা ধুয়ে জল খেয়ে নিলাম। দিদি দেখে হাসছিল। আর বাবাও একবারও বারন করে নি।
আমার কেন জানি না ভয়ানক ভাল লেগেছিল। আরও বেশি সেবা করতে ইচ্ছা করছিল দিদির। মনে হচ্ছিল আমার দিদির তুলনায় আমি অতি তুচ্ছ। আমার থেকে আরও সেবা পাওয়ার যোগ্য দিদি।
সেইদিন বিকেলে দিদি পা টিপতে বললে আমি দিদির পায়ের কাছে না বসে নিজে থেকেই মেঝেতে শুয়ে পরলাম। আর বাবার সামনেই দিদি আমার বুকের উপর নীল চটি পরা পা দুটো রেখে আমাকে দিয়ে পা টেপাতে লাগল।
একটু পরে অন্মেষা আর ওর দিদি এল আর আমাকে এইভাবে দিদির চটি পরা পা বুকে নিয়ে পা টিপতে দেখে মুখ টিপে হাসতে লাগল।
অন্মেষায়ের দিদি বলল তোমার মত রেজাল্ট করা মেয়ের এইটুকু সেবা তো প্রাপ্যই। আর একটু পরে অন্মেষা হঠাত ওর চটি পরা একটা পা আমার মুখের উপর রেখে দাড়াল।
আমি একটুও বাধা দিচ্ছি না দেখে অন্মেষা ওর চটির তলা আমার মুখের উপর একটু ঘসল। তারপর উঠে দাড়াল আমার মুখের উপর। ও প্রায় মিনিট দুয়েক আমার মুখে দাড়িয়েছিল হয়ত। ওর তখন বছর ৮ বয়স।
অন্মেষা নেমে দাড়াতেই দিদি কোন কথা না বলেই নিজের চটি পরা বাঁ পা টা আমার মুখের উপর তুলে দিল।
আমি কোন বাধা না দিয়ে আমার বুকের উপর রাখা দিদির ডান পা টা টিপতে লাগলাম। আর দিদি আমার ঠোঁটের উপর ওর বাঁ চটির তলা ঘসতে লাগল অন্মেষা, ওর দিদি আর আমাদের বাবার সামনেই।
একটু পরেই দিদি ওর চটি পরা ডান পা টাও আমার মুখের উপর তুলে দিল। আমার ঠোঁটের উপর ঘসতে লাগল নিজের ডান চটির তলা। আর কপালের উপর বাঁ চটির তলা। আমি বাধা দেওয়া তো দূর, দিদির পা টিপতে টিপতে সবার সামনেই দিদির ডান চটির তলায় চুম্বন করতে লাগলাম। মনে মনে দিদিকে নিজের প্রভু ভেবে এক অসাধারন আনন্দ পেতে লাগলাম সেদিন।
তার আগেও দিদি আমাকে দিয়ে ৫ বছর ধরে পা টিপিয়েছে। অথচ এইভাবে দিদি আমার মুখের উপর চটি পরা পা রেখে বসে আমাকে দিয়ে দিদি পা টেপাতে পারে তা আমি আগে স্বপ্নেও ভাবিনি।
আমার ভিশন অবাক লেগেছিল, আমাদের বাবা একবারও দিদিকে বাধা দেয়নি এইভাবে আমাকে ডমিনেট করতে।
সেদিন ওইভাবে প্রায় ৩ ঘন্টা দিদির পায়ের তলায় শুয়ে দিদির পা টিপেছিলাম।
আর সেইদিনের পর থেকে দিদি এইভাবে আমার মুখের উপর পা রেখে বসেই পা টেপায় আর দিদির সাহসও বেড়ে গেল সেই ঘটনার পর থেকে। আমাকে চাকরের মত হুকুম করত যা খুশি, সবার সামনেই। যখন খুশি চড়, লাথি মারতে লাগল।
তার কিছুদিন পরই স্কুল থেকে ফিরে প্রথম আমার জিভের উপর জুতোর তলার ময়লা ঘসে পরিস্কার করে দিদি। সেটাও বাবা, অন্মেষা আর ওর দিদির সামনেই। আর তারপর থেকে এটাও দিদি আমার সাথে রেগুলার করেছে।
দিদি আমার উপর সবার সামনে ক্ষমতা জাহির করতে ভিশন ভালবাসত। আর আমিও দিদিকে নিজের প্রভু ভেবে সেবা করে ভিশন আনন্দ পেতাম।
এরপর থেকে দিদি আমার সাথে সাথে বাবাকে দিয়েও নিয়মিত পা টেপাতে শুরু করল। বাবা দিদির পায়ের কাছে মেঝেতে বসে দিদির চটি পরা পা দুটো কোলে নিয়ে দিদির পা টিপে দিত মন দিয়ে। বাবাকে ছোটখাট হুকুমও করতে শুরু করে দিদি। বাবা এটাও কোন আপত্তি ছাড়া হাসিমুখে মেনে নিয়েছিল। তবে দিদির সেবা করাদ মূল দায়িত্ব অবশ্যই ছিল আমার।
দিদি কলেজে ওঠার আগে অবদি রোজ এইভাবে দিদির সেবা করতে হত আমাকে।
দিদি সবসময় পড়তে বসত আমার মুখের উপর চটি বা জুতো পরা পা রেখে বসে।
ওই দুইবছরে একটাও দিন যায়নি যেদিন দিদি এই কাজ করেনি।
রোজ অন্তত দুই ঘন্টা আমাকে এইভাবে দিদির চটি পরা পা মুখের উপর নিয়ে পা টিপে দিতে হত। দিদি পরতে পরতে আমার মুখের উপরে চটির তলা ঘসত,। আমার বার করে রাখা জিভের উপরে ঘসে পরিস্কার করত নিজের চটির তলা। আমার মুখে ইচ্ছামত লাথি মারত চটি পরা পায়ে। জবাবে আমি দিদির চটি পরা পায়ের তলায় চুম্বন করে দিদিকে ধন্যবাদ দিয়ে আরো মন দিয়ে আমার প্রভু দিদি পৃথার পা টিপে দিতাম।
দিদি পরের দুই বছর আমাকে নিয়ে যা খুশি তাই করত।
দিদি আমাকে ইউজ করতে লাইক করত। আর আমারও দারুন লাগত সেটা।
যখন খুশি যা খুশি হুকুম করা, অকারনে মারা। চড়, থাপ্পর লাথি যা খুশি। দিদি ইচ্ছা করে বাইরে থেকে জুতো ময়লা করে ফিরত আর আমাকে দিয়ে চাটিয়ে জুতোর তলা পরিস্কার করত।
আর দিদি এসব সবসময় কারও সামনে করতে ভালবাসত। বাবা বা অন্মেষারা তো বটেই, আমার আর দিদির বন্ধুদের সামনেও আমাকে এইভাবে ডমিনেট করতে দিদি ভিশন পছন্দ করত।
কলেজ থেকে পাশ করার পরই দিদি বিয়ে করে আর চাকরি নিয়ে আমেরিকায় চলে যায়। ৭-৮ বছর আমেরিকায় থেকে দুই বছর আগে দিদি আবার দেশে ফিরেছে। এখন দিদি ওর মেয়েকে নিয়ে আমাদের সাথেই বেশি থাকে।
৩......
দিদি দেশে ফেরার পর সেই আগের মত একইভাবে আমাকে ইউজ করছে।
এমনকি অচেনা কেউ এলেও দিদি সাধারনত এখন আর আমার মুখের উপর থেকে পা সরায় না। একইভাবে আমার মুখের উপর চটি পরা পা রেখে বসে পা টেপায়।
সবাই অবাক হয়। কেউ কেউ কোন প্রতিক্রিয়া দেখায় না। কেউ কেউ বলে এটা কি করছ? বা, ছি, কারও মুখের উপর এভাবে পা রাখে কেউ? দিদি খুব শান্ত স্বাভাবিকভাবে জবাব দেয়, ছোটভাইকে দিয়ে আমার সেবা করাচ্ছি। বা, আমার ঠোঁটের উপর চটির তলা ঘসতে ঘসতে দিদি বলে, যার মুখের উপর চটি পরা পা রেখেছি, তার কোন আপত্তি নেই, সে ভক্তিভরে আমার সেবা করছে। আর আপনার/তোমার এত অসুবিধা কেন হচ্ছে এতে??
দিদি এখন সবার সামনেই আমাকে ভিশন ডমিনেট করে, নিজের বাবাকেও অল্প ডমিনেট করে ইচ্ছা হলেই। যেমন, কাল অফিস থেকে ফিরে বুট জুতো পরা পায়ে আমার মুখে অনেক লাথি মেরেছে দিদি।
সেরকম কোন কারন নেই লাথি মারার। দিদি মুখে লাথি মারতে ভালবাসে, তাই মারে।
আমারও মুখে দিদির লাথি খেতে খুব ভাল লাগে। দিদি চামড়ার কালো বুট পরা পায়ে আমার মুখে ৩০-৪০ টা লাথি মারল, তারপর আমাকে পায়ের তলায় শুইয়ে দিদি আমার মুখের উপর জুতো পরা পা দুটো তুলে দেয়। আমি দিদির পা টিপি আর দিদি আমার জিভের উপর ঘসে জুতোর তলা পরিস্কার করে। আমাদের বাবা আর দিদির ৯ বছরের মেয়ের সামনেই।
এই পাড়ায় এখন প্রায় সবাই জানে দিদি আমার সাথে কিরকম ব্যবহার করে।
কতটা সেবা করি ডিটেইল সবাই না জানলেও কিছুটা জানে।
এখন আমি দিদি ছাড়াও পাশের বাড়ির একটা মেয়েরও সেবা করি, যে প্রায় ১৪ বছরের ছোট আমার থেকে। আমার দিদির মেয়েও আমাকে টুকুটাক হুকুম করা শুরু করেছে ইদানিং।
আমি সাবমিসিভ। মেয়েদের সামনে মাথা ঝোকানো, তাদের সেবা করার ইচ্ছা কিছুতেই দূর করতে পারি না।
দিদি আর ওই পাশের বাড়ির বোন স্মৃতিরও সেবা করতে ভালও লাগে ভিশন।
ওরাও এঞ্জয় করে ব্যাপারটা, আমিও।
আমি রোজ স্মৃতির পা টিপে দিই, ও যা বলে করি। ওর জন্য শপিং করি। ও আমার ল্যাপটপে চ্যাট করে বা গেম খেলে আমার মুখের উপর চটি পরা পা রেখে বসে। আর আমি ওর পা টিপে দিই চাকরের মত। আমি দিদিকেও একইভাবে সেবা করি।
খুব ভাল লাগে এইভাবে মেয়েদের সেবা করতে। ওদের সেবা না করে আমি একদিনও থাকতে পারব না।
চাকরের মত সেবা করি ওদের দুজনের। ওদের জুতোর তলা চাটি, ওরা চড়, লাথি মারলে ওদের পায়ে মাথা রেখে ধন্যবাদ দিই।
পাশের বাড়ির বোন আগে এত করত না। দিদি দুবছর আগে আমেরিকা থেকে বাড়ি ফেরার পর ও দিদির থেকে শিখছে।
দিদির মেয়েও ওদের দেখে ছেলেদের ডমিনেট করা শিখছে আসতে আসতে।
এখন ওর বয়স ৯। দিদি ওর সামনেই আমাকে ডমিনেট করে। ওই বোনও করে। আর আমার বাবার সামনেও করে।
দিদি অফিস থেকে ফিরে বিনা কারনে জুতো পরা পায়ে জোরে জোরে লাথি মারে আমার মুখে, বাবা আর ওর মেয়ের সামনেই। তারপর আমাকে পায়ের তলায় শুইয়ে জুতোর তলা দুটো আমার জিভের উপর ঘসে পরিস্কার করে আর আমি দিদির পা টিপে দিই। আমার ভিশন ভাললাগে এইভাবে দিদির সেবা করতে। আর এইভাবে দিদিকে আমাকে ডমিনেট করতে দেখে পাশের বাড়ির বোন স্মৃতিওশিখছে।
দিদির মেয়েও করবে হয়ত ভবিষ্যতে। আমাকে এইভাবে ডমিনেট করতে বাবা কোনদিন বাধা দেয়নি দিদিকে। বরং নিজেও ক্রমে নিজের মেয়ের সেবা করা শুরু করেছিল।
৪....
আমার কিন্তু এই নিয়ে কোন দু:খ নেই। ভালই লাগে।
যেমন কয়েকদিন আগে, দিদি অফিস থেকে ফিরতে আমি দিদির জুতো পরা পায়ের উপর মাথা ঠেকিয়ে প্রথমে দিদিকে প্রনাম করলাম। তারপর দিদি চেয়ারে বসতে দিদির পায়ের কাছে মেঝেতে হাটুগেড়ে বসলাম দিদির জুতো খুলে দেওয়ার জন্য। কিন্তু তার আগেই দিদি জুতো পরা পায়ে আমার মুখে জোরে জোরে লাথি মারতে লাগল। আমি চুপচাপ দিদির পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে দিদির লাথি খেতে লাগলাম। দিদির মেয়ে আর আমার বাবা দেখতে লাগল আমাদের, কিছু বলল না।
আমার মুখে অনেকগুলো লাথি মারার পর দিদি আমাকে ওর পায়ের তলায় শুয়ে পরতে বলল। আমি তাই করলাম। দিদি ওর জুতো পরা পা দুটো আমার মুখের উপর তুলে দিয়ে আমার মুখে লাথি মেরে আমাকে জিভ বার করতে আদেশ দিল। আমি তাই করলাম। দিদি তখন আমার বার করা জিভের উপর নিজের সাদা স্নিকারের তলা ঘসে পরিস্কার করতে লাগল।
দিদি ওর বাইরে পরার নোংরা জুতোর তলা আমার জিভের উপর ঘসে পরিস্কার করে ফেলল। এরপর আমি উঠে আবার দিদির পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম। দিদির পা ধুয়ে দিয়ে দিদির পায়ে ঘরে পরার চটি পরিয়ে দিলাম। দিদি আর ওর মেয়েকে ডিনার সার্ভ করলাম। তারপর ওদের বিছানা রেডি করলাম যাতে ওরা শুয়ে পরতে পারে। ওরা শুতে যাওয়ার আগে আবার দিদি আর ভাগ্নীর চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ওদের ভক্তিভরে প্রনাম করলাম আমি।
পরদিন অফিস থেকে ফিরে আবার দিদি আমার মুখে খুব জোরে লাথি মেরেছে বুট পরা পায়ে, শুধুমাত্র মজা পাওয়ার জন্য, তাও স্মৃতির সামনেই। স্মৃতি সেটা দেখে শুধুই হাসল, আর পরের দিন বোন স্কুল থেকে ফিরে আমাকে দিয়ে জুতোর তলা চাটিয়েছে।
এই কয়েকদিনে স্মৃতি এটাকে রুটিন করে ফেলেছে। ও স্কুল থেকে আসার আগেই আমি অফিস থেকে ফিরে আসি। ও স্কুল থেকে ফিরেই আমাকে ডেকে ওদের বাড়িতে নিয়ে যায়। তখন ওদের বাড়িতে ওর বাবা থাকে না, থাকে শুধু ও আর ওর মা প্রীতি। মাঝে মাঝেই ও ওর পাশের বাড়ির বান্ধবী তিয়াশাকেও ডেকে আনে ঘরে ঢোকার আগে। আমাকে সেদিন স্মৃতির সাথে তিয়াশাও ওর স্কুল জুতোর তলা চাটিয়ে পরিস্কার করায়, জোরে জোরে জুতো পরা পায়ে লাথি মারে আমার মুখে আর গল্প করে নিজেরা।
স্মৃতির মা প্রীতি ওদের টিফিন খেতে দেয়, আর হাসিমুখে দেখতে থাকে আমার উপরে আমার অর্ধেক বয়সী স্মৃতি ও তিয়াশার অত্যাচার করা। আমি স্মৃতি আর তিয়াশার পা টিপে সেবা করি, ওদের ফোনে ব্যালেন্স ভরে দিই, ওরা যা অর্ডার করে কিনে দিই। স্মৃতিকে এখন বোনও বলি, প্রভুও বলি।এখন স্কুল থেকে ফিরে রোজই আমাকে দিয়ে জুতো চাটায় স্মৃতি। বেশিরভাগ দিন তিয়াশাও থাকে ওর সাথে। ২ ঘন্টা ওদের প্রভুজ্ঞানে সেবা করে স্মৃতি, তিয়াশা আর প্রীতি কাকিমার জুতো বা চটি পরা পায়ে মাথা রেখে ভক্তিভরে প্রনাম করে বাড়ি ফিরে আসি।
স্মৃতিও দিদির মতই ডমিনেটিং হয়ে যাচ্ছে আসতে আসতে। মুখে লাথি মারতে খুব ভালবাসে এখন ও।আমার মুখের উপর চটি পরা পা রেখে বসে আমার দেওয়া মোবাইলে, আমার ভরা ব্যালেন্সে বন্ধুদের সাথে গল্প করে আমাদের বাড়িতে এসে। আর আমার মুখে চটি পরা পায়ে লাথি মেরে বলে ওর পা টিপে দিতে।দিদির ট্রেনিংয়ে এখন জোরেই লাথি মারে আমার মুখে।
দিদির মেয়ে সৃজিতাও মাঝে মাঝে হুকুম করে, থাপ্পর মারে আমাকে। আমি জানি, অল্পদিনের মধ্যে সেও জুতো চাটাবে আমাকে দিয়ে।
৫.....
দিদি আর ওই বোন আমার মুখে দুই একবার থুতু দিয়েছে। প্রথমদিন তো দিদি শেখাচ্ছিল বোনকে । দিদি আমার মুখে থুতু মারল। মেরে বোনকে বলল ও এটারই যোগ্য। তুইও মার। বোনও হাসতে হাসতে আমার মুখে থুতু দিল।
এভাবেই দিদি বোনকে আমার মুখে জুতো পরা পায়ে জোরে জোরে লাথি মারা, আমাকে দিয়ে জুতোর তলা চাটানোও শিখিয়েছে।
এখন স্মৃতি নিজেই মারে মাঝে মাঝে।
আমি ওর পায়ের কাছে বসে পা টিপি। আর ও আমার মুখে চড় মারতে মারতে থুতু দেয়। মাঝে মাঝে পা তুলে মুখে লাথি মারে।
আমি বোনের সেবা করি আর দিদি তখন ঘরে থাকলে বাবার কোলের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে থাকে। বাবা বেশ ভক্তিভরে নিজের মেয়ের পা টিপে দেয়। আর দিদি নিজের বাবাকে দিয়ে পা টেপাতে টেপাতে আমার স্মৃতিকে সেবা করা দেখতে থাকে। দিদির ৯ বছর বয়সী মেয়ে দিদির পাশে বসে দাদুর কোলের উপর চটি পরা পা রেখে বসে দাদুর নিজের মেয়ের সেবা করা দেখতে থাকে।
দিদি আর বোন দুজনেরই সেবা করি এখন রোজ। পরশু যেমন, বোন স্মৃতি আমার মুখের উপর জুতো পরা পা রেখে বসে লাথি মারছিল।আর দিদি আমাকে কয়েকটা লাথি মেরে পাশে বসে বাবাকে দিয়ে পা টেপাচ্ছিল।
স্মৃতি মাঝে মাঝে আমাকে বলে, তোর জায়গা আমার জুতোর তলায়। এটা ও দিদির থেকে শিখেছে। তবে বেশিরভাগ সময়ে আমাকে সম্পুর্ন ইগনোর করে মুখের উপর জুতো পরা পা রেখে বসে আমাকে দিয়ে পা টেপায় আর ফোনে গল্প করে।আমার খুব ভাল লাগে দিদি আর বোনের সেবা করতে। সেইসাথে ইচ্ছা করে একইভাবে ভাগ্নীর সেবা করা শুরু করতে।
পরশু স্মৃতির পরনে ছিল টপ- জিন্স। জিন্সটা কাফ অবদি। পায়ে কিটো জুতো।
আর দিদি চটি পরা পা বাবার কোলের উপরে রেখে বাবাকে দিয়ে পা টেপাচ্ছিল আর মাঝে মাঝে বাবার মুখে চটি পরা পায়ে দুই একটা লাথি মেরে নিজের মেয়েকে শেখাচ্ছিল কিভাবে ছেলেদের মুখে লাথি মেরে তাদের শাসন করতে হয়।
বোন আর আমি ছিলাম একঘরে, আর দিদিরা আরেক ঘরে। বোন আমার মুখে জুতো পরা পা রেখে বসে ফোনে কথা বলছিল আর আমি ওর পা টিপে দিচ্ছিলাম। হঠাত বোন আমার মুখে জোরে একটা লাথি মারল কিটো পরা পায়ে আর বলল, " এই ছাগল, ঘর থেকে বেরো।" ও কোন বন্ধুর সাথে এমন কিছু কথা বলছে যা আমার সামনে বলবে না। তাই ঘর থেকে বের করতে চাইছিল আমাকে।
আমার মুখে লাথি মেরে বোন বের হতে বলল আর আমি ওর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে বেরিয়ে এলাম।
ও যে আমাকে হুকুম করে সেটা ওর মাও অনেকটা জানে।
আমি যে ওর পায়ের কাছে বসে পড়াই, পড়া বোঝাতে না পারলে ও উলটে আমার গালে থাপ্পর মারে, মুখে লাথি মারে সেটা ওর মা জানে, কিন্তু ওর বাবা জানে না।
আসলে, ওদের বাড়ি খুব কঞ্জারভেটিভ। মেয়েদের বেরনো, পোশাক, নিয়ে ওর বাবা কড়াকড়ি করে। ওর মা এসব সহ্য করতে পারে না। আমাদের বাড়ি তো পুরো উল্টো। ওর মা ইচ্ছা করেই তাই ওর মেয়ে আমাকে মারলে উতসাহ দেয়।মানে ওদের বাড়ির অসহ্য নিয়মের প্রতিশোধ নেয়।
ওর মা কে যে বাইরে বেশি বেরতে দেয় না, চাকরি করতে দেয়নি, তারই প্রতিশোধ নেয়।
মানে পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতার বিরুদ্ধে প্রতিশোধ নেয়।
আমি ওর মার সামনেই স্মৃতিকে প্রভু, দেবী, বোন সবই বলে ডাকি।
ও যে রোজ স্কুল থেকে ফিরে আমাকে দিয়ে জুতোর তলা চাটায় সেটাও ওর মা জানে এখন।
আর ওর মার সামনে আমাকে ইউজ করতে এখন খুব ভালবাসে।
কান ধরে টানে, থাপ্পর মারে, জুতো পরা পায়ে জোরে জোরে লাথি মারে আমার মুখে।
তো সেদিন ও ফোনে কথা বলে যাচ্ছে, আমি পাশের ঘরে বসে অপেক্ষা করছি আর ছোট ভাগ্নীর পায়ের কাছে মেঝেতে বসে ওর পা টিপে দিচ্ছি। দিদিও বাবার কোলের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে বাবাকে দিয়ে পা টেপাচ্ছে আর বাবা ভক্তিভরে নিজের মেয়ের পা টিপছে।
হঠাত ওই বোনের মা ওকে ডাকতে এল। আমাদের বাড়ির মেয়েদের প্রভুজ্ঞানে সেবা করা কাকিমা খুবই এঞ্জয় করে চিরদিন। সে হাসিমুখে আমাদের কান্ড দেখতে লাগল। হঠাত পাশের ঘর থেকে বোন ডাকল আমাকে, " এই গাধা, এদিকে আয়"। আমি গেলাম, গিয়ে ওর পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে বললাম, " কি হয়েছে প্রভু?"
ওর মা প্রীতিও আমার সাথে এইঘরে এসেছিল। নিজের মায়ের চোখের সামনেই কিটো পরা পায়ে আমার মুখে খুব জোরে লাথি মারল বোন, " আমার ব্যালেন্স শেষ হয়ে যায় কেন? তাড়াতাড়ি রিচার্জ কর। যতক্ষন রিচার্জ না হবে তোর মুখে লাথি মারব আমি"।
আমি পাশের ঘর থেকে মোবাইল আর ডেবিট কার্ড নিয়ে এসে আবার বোনের পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসলাম যাতে বোন আবার আমার মুখে লাথি মারা চালিয়ে যেতে পারে। ওর মা ওকে উতসাহ দিতে লাগল আমার মুখে লাথি মারতে আর আমি বোনের লাথি খেতে খেতে নেটে রিচার্জ করতে লাগলাম ওর মোবাইল। যতক্ষন রিচার্জ করা কম্পলিট না হল ততক্ষন বোন আমার মুখে কিটো জুতো পরা পায়ে লাথি মারতে লাগল।
ওর মা থাকলে ও মাকে দেখিয়ে আরও জোরে জোরে লাথি মারে।ওর মা কিছুই বলে না ওকে, বরং উতসাহ দেয়।
আমার নাক থেকে অল্প রক্ত বেরিয়ে গিয়েছিল স্মৃতির লাথি খেয়ে। ও সেটা দেখেছে। রক্ত বেরনোর পরও স্মৃতি আরও লাথি মেরেছে আমার মুখে।
দিদির থেকেই ও নিষ্ঠুরতা শিখেছে। আমি তবু বোনকে একটুও বাধা দিইনি, কারন ও আমার প্রভু। ২ বছর আগে দিদি আসার আগে ও জোরে থাপ্পরও মারত না।
এখন তো স্মৃতি এইভাবেই জোরে জোরে লাথি আর থাপ্পর মারে আমার মুখে। জুতো চাটায়। পা টেপায়। থুতু ছেটায় মুখে। কান টানে। চুলের মুঠি ধরে থাপ্পর মারে গালে। আর আমার টাকায় শপিং করে।
বলে, এই ছেলে, আমাকে আজ একটা চুড়িদার কিনে দিবি। বা জুতো কিনে দিবি।
অনেক রকমই জুতো কিনে দিয়েছি ওকে। স্নিকার, স্কুল শু, কিটো, চটি। আজ যে কিটোটা পরে লাথি মারল আমার মুখে সেটাও আমার কিনে দেওয়া।
ওর দেখা দেখি আমাদের প্রতিবেশী স্মৃতির বান্ধবী তিয়াশাও একইভাবে আমাকে মারে, ডমিনেট করে। স্মৃতির সাথে পাল্লা দিয়ে তিয়াশাও আমার গালে থাপ্পর, মুখে লাথি মারে। আমাকে দিয়ে নিজের জুতোর তলা চাটিয়ে পরিস্কার করায়। আমার টাকায় শপিং করে আর আমার সাথে চাকরের মত ব্যবহার করে। জবাবে আমি তিয়াশার জুতো পরা পায়ের উপরে চুম্বন করে ওকে ধন্যবাদ দিই।
আজ আমার ৩০ তম জন্মদিন। দিদি বলে রেখেছিল আজ আমাকে স্পেশাল কিছু উপহার দেবে। সকাল থেকে দিদির চটি পরা পায়ের তলায় শুয়ে পা টিপছিলাম আজ। ভাগ্নী দুপুরে স্কুল থেকে ফিরতে দিদি বলল আজ থেকে তোর ভাগ্নীও তোর প্রভু। নে প্রনাম কর ওকে ভক্তিভরে। আমি সাথে সাথে ভাগ্নীর স্কুল জুতো পরা পায়ে মাথা রেখে ওকে প্রনাম করলাম। তারপর ৯ বছর বয়সী ভাগ্নী পরপর আমার মুখে লাথি মারতে লাগল জুতো পরা পায়ে। এরপর ও আমার মুখে জুতো পরা পা রেখে বসল আর আমি ওর পা টিপতে টিপতে ওর জুতোর তলা জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে দিলাম। দিদি বলল এখন থেকে এরকম ভক্তিভরে নিজের ভাগ্নীরও সেবা করবি। শুনে আমার খুব আনন্দ হল।
আনন্দ দ্বিগুন হল একটু পরেই। আমি আমার মুখের উপরে রাখা আমার ভাগ্নীর জুতো পরা পা দুটো টিপে দিতে থাকলাম আর দিদি চটি পরা পা আমার বুকের উপরে রেখে কাকে যেন ফোন করল। দিদির ফোনের কথা শুনে আনন্দে আমার বুক লাফিয়ে উঠল। দিদি অন্মেষাকে ফোন করেছিল। ওকে আর ওর দিদিকে নিমন্ত্রন করেছে আজ দিদি। অন্মেষা জিজ্ঞাসা করেছিল দিদিকে, এখনও আমাকে মারে কিনা। জবাবে দিদি বলল, নিজে এসেই দেখিস কতটা মারি। তুইও তো মারতে ভালবাসিস, তুইও ওকে মারিস যত খুশি। জবাবে অন্মেষা বলেছে, সত্যি দিদি, ছেলেদের মারতে আমার দারুন লাগে। অনেকদিন কোন ছেলেকে বেশি মারা হয় না। আজ দাদাকে সুযোগ পেলে পোষা গাধার মত মারব।
দিদি ফোন রাখার আগে বলল, ওকে তুই পোষা কুত্তার মত মারিস। ও শুধু আমারই না, তোরও পোষা কুত্তা!
এরপর দিদির আদেশে আমাকে উঠে অনেক খাবার অর্ডার করতে হল একটা ছোট পার্টির জন্য। এরপর দিদির পায়ে সাদা স্নিকার জুতো পরিয়ে দিলাম। তখন সন্ধ্যা ৬ টা। আমার প্রভু অন্মেষারা ১ ঘন্টা পরেই চলে আসবে।
এরপর দিদির আদেশে আমি দিদির জুতো পরা পায়ের তলায় শুলাম। দিদি আমার বার করা জিভে জুতোর তলা ঘসতে ঘসতে বলল," দেখ ভাই, আমি চাই তুই সারাজীবন বিয়ে না করে এইভাবে পোষা কুত্তার মত আমার আর আমার মেয়ের সেবা করিস।"
আমি ভাবতেই পারছি না দিদি সরাসরি বলেছে এই কথা। দুঃখ পাওয়া তো দূর, আমি উলটে দিদির জুতোর তলায় বারবার চুম্বন করে দিদিকে ধন্যবাদ দিয়েছি। আমি জানি দিদির অনেক লাভ হবে এতে। সব সম্পত্তি একা পাবে। ফ্রিতে আমাকে চাকরও পাবে। আমি তো দিদির চাকর থাকব শুধু। কিন্তু আমি এতেই খুশি। দিদির সেবা করে, সবার সামনে দিদির কাছে অপমানিত হয়ে দারুন সুখ পাই। আমার আর কিছু চাই না। সেই প্রথম যেদিন দিদি আমার মুখের উপর চটি পরা পা রেখে বসে আমাকে দিয়ে পা টিপিয়েছিল অন্মেষা আর ওর দিদির সামনে .. সেদিন থেকে আমি আর কিছু চাই না।
কি যে ভাল লেগেছিল সেদিন... আমি আজও ভুলতে পারি না।
হঠাত কলিং বেলে বেজে উঠল। আমার ভাগ্নী গিয়ে দরজা খুলে দিল। অন্মেষা আর ওর দিদি এসেছে। সত্যি, কতদিন পরে ওদের দেখছি! ওদের সামনে আজও দিদি আমার বার করা জিভের উপর জুতোর তলা ঘসতে লাগল সেই ১৬-১৭ বছর আগের মত।
অন্মেষা আর ওর দিদি হাসিমুখে আমাদের সামনে এসে দাঁড়াল। অন্মেষা বলল, দাদা দেখি গাধা থেকে সত্যি পোষা কুত্তা হয়ে গেছে এখন।
দিদি একটু সরে আমার বুকের উপরে জুতো পরা পা দুটো রেখে বসল। সোফায় দিদির ডান দিকে বসল অন্মেষায়ের দিদি নিধি, আমার পেটের উপরে জুতো পরা পা রেখে। আর অন্মেষা বসল দিদির বাঁদিকে, আমার মুখের উপরে কালো স্নিকার পরা পা দুটো রেখে। আমি আর পারলাম না। ভক্তিভরে চুম্বন করলাম ওর ডান স্নিকারের তলায়। অন্মেষা ওর জুতো পরা দুই পা দিয়ে খুব জোরে জোরে অন্তত ৫০ টা লাথি মারল আমার মুখের সর্বত্র। তারপর আমার বার করা জিভের উপরে নিজের দুই জুতোর তলা পালা করে মুছতে মুছতে গল্প করতে লাগল আমার দিদি আর ভাগ্নীর সাথে।
ঠিক তখনই বেল বাজলো আবার। আমার আরো দুই প্রভু স্মৃতি আর তিয়াশাও চলে এসেছে, সেই সাথে স্মৃতির মা প্রীতিও।
দিদির আদেশে আমি একবার উঠে সব মেয়েকে কফি আর বিস্কুট দিলাম। তারপর একে একে দিদি, ভাগ্নী, নিধি, অন্মেষা, প্রীতি কাকিমা, স্মৃতি আর তিয়াশার জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম ওদের সবাইকে। তারপর আবার মেঝেতে শুয়ে পরলাম আগের মত। আমার বার করা জিভের উপরে অন্মেষা, স্মৃতি, তিয়াশা, দিদি আর ভাগ্নী একের পর এক নিজেদের জুতো আর চটির তলা ঘসে পরিস্কার করতে লাগল। আর আমি বাধ্য কুত্তা, ক্রীতদাসের মত আমার প্রভু, আরাধ্যা দেবীদের জুতোর তলার ময়লা গিলে খেতে লাগলাম পরম ভক্তিভরে।