Sunday 1 March 2020

ফেমডম স্কুল শিক্ষা

ওয়েব ডেস্ক, আজকের খবর ; নিজস্ব প্রতিবেদন; সপ্তম শ্রেণীর এক ছাত্রকে সহপাঠী ছাত্রীর পা ধোয়া জল খাওয়ালেন শিক্ষিকা! ঘটনাটি ঘটেছে জলগুড়ির মিঠাগুড়ি শহরের মিঠাগুড়ি জুনিয়ার হাই স্কুলে। বিশেষ সুত্রে জানা গেছে ৭ম শ্রেণীর ছাত্র অমিত চিরকালই গনিতে কাঁচা। ফলে পঞ্চম শ্রেণী থেকেই শিক্ষিকা তিয়াশা গাঙ্গুলি তাকে তিরষ্কার করতেন। কিন্তু ষষ্ঠ শ্রেনীতে ওঠার পরীক্ষায় সে ফেল করায় তিয়াশা দেবী তাকে ওই ক্লাসের ফার্স্ট গার্ল অন্মেষার পায়ের কাছে নিল ডাউন করিয়ে রাখতেন রোজ। এমনকি মেঝেতে মাথা রেখে নিল ডাউন হওয়া অমিতের মাথার উপর ক্লাসের মধ্যেই অন্মেষা প্রায়ই নিজের জুতো পরা পা তুলে দিলে তিনি বাধা না দিয়ে অন্মেষাকে উতসাহ দিতেন বলে জানা গেছে। বছরের প্রথম ক্লাস টেস্টে অমিত আগের থেকে উন্নতি করলেও যথেষ্ট ভাল ফল না করায় তিয়াষা দেবী তাকে নির্দেশ দেন ক্লাসের ফার্স্ট গার্ল অন্মেষার পা ধুয়ে রোজ জল খেতে। জানা গেছে অমিত এরপর রোজ অন্মেষার পা ধুয়ে জল খেত। ষষ্ঠ শ্রেনীর বার্ষিক পরিক্ষায় সে অনেক উন্নতি করে গনিতে ৭০% পায়। এরপর তিয়াষা দেবী তার এই সাফল্যের কারন হিসাবে অন্মেষার চরনামৃত পানকে চিহ্নিত করে অমিতকে রোজ অন্মেষার জুতো চেটে জুতোর তলার ময়লা খাওয়ার নির্দেশ দেন বলে জানা যায়। এবং অমিত এরপর সেই নির্দেশ পালন করতে শুরু করলে সেই খবর বাইরে ছড়িয়ে পরে ও কিছু অভিভাবক স্কুলে বিক্ষোভ দেখান বলে জানা যায়। এই প্রসঙ্গে তিয়াষা দেবীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন তিনি যা করেছেন অমিতের ভালর জন্যই করেছেন। অন্মেষার চরনামৃত পানে অমিতের উন্নতি হয়েছে এটা ওর রেজাল্টের উন্নতিতেই প্রমানিত। খারাপ ছেলেরা মেয়েদের পা ধোয়া জল বা মেয়েদের জুতোর তলার ময়লা চেটে খেলে, ও মেয়েদের ভক্তি ভরে সেবা করলে ছেলেদের উন্নতি হয় বলে মত দিয়ে তিনি ফোন কেটে দেন। ক্লাসের অন্য ছেলে মেয়েরা জানায় অমিত স্বেচ্ছাতেই অন্মেষার সেবা করেছে চিরকাল। অন্মেষার পা ধোয়া জল বা জুতোর তলার ময়লা সে স্বেচ্ছাতেই চেটে খেত। এবং এর ফলে তার উন্নতি হয়েছে বলেই ক্লাসের অন্য ছেলে মেয়েরা মত দেয়। তিয়াসা দেবী ক্লাসের প্রতিটি ছেলেকেই মেয়েদের সেবা করতে উতসাহ দিত বলে তারা জানায়। অমিতের উন্নতিতে ক্লাসের অন্য ছেলেরাও আসতে আসতে বিশ্বাস করতে শুরু করেছে মেয়েদের সেবা করা ছেলেদের উন্নতির জন্য জরুরি ও তারা ক্লাসের মেয়েদের ইতিমধ্যেই বিভিন্ন ভাবে সেবা করতে শুরু করেছে বলে জানা যায়। অমিতের সাথে যোগাযোগ করা হলে সে অন্মেষাকে নিজের প্রভু, পুজোনীয় দেবী বলে চিহ্নিত করে বলে এটা তার সৌভাগ্য যে প্রভু অন্মেষা তাকে সুযোগ দিয়েছে সবার সামনে সেবা করার, প্রভুর জুতোর তলা জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করার। অন্মেষার সাথে যোগাযোগ করলে সে বলে ছেলেদের জায়গা মেয়েদের পায়ের তলায় অমিতের তার সেবা করার মাধ্যমে উন্নতি এটাই প্রমান করে। অমিতের মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারতে সে খুবই ভালবাসে বলে জানায়। সে জানায়, যারা এর বিরোধীতা করে বিক্ষোভ করছে তারা নারীবিরোধী, তারা ভয় পেয়েছে পুরুষের প্রকৃত স্থান নারীর পদতলে প্রমান হয়ে যাওয়ায়। কিন্তু তাদের ক্লাসের প্রতিটি ছেলে মেয়ে সহ ওই স্কুলের প্রতিটি মেয়ে ও ছেলে এতে উতসাহিত হয়েছে। অমিত যেভাবে তার সেবা করে সেইভাবেই স্কুলের প্রতিটি ছেলে স্কুলের মেয়েদের সেবা করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ বলে সে জানায়। ( নারীদিবস উপলক্ষে ফেমডম এন্টারটেইনমেন্টের জন্য লিখিত ১০০% মিথ্যা কাল্পনিক খবর)।