Wednesday 1 December 2021

নারীবাদের যুগে.....

( 1st part is edited version of a story written by RAHAT). আমরা তিন ভাই বোন। আমার এক দিদি তারপর আমি, তারপর আমার ছোট বোন। আমাদের পরিবার গ্রামের মধ্যবিত্ত পরিবার | বড়ো দিদি আমার চেয়ে 18 মাসের বড়ো , দিদির নাম আলিয়া, দেখতে খুব সুন্দরী | বড়ো মেয়ে হওয়ার জন্য বাবা মা দিদিকে খুব ভালোবেসে রানীর মতো মানুষ করে তারপর 18 বছর বয়সে এক চাকুরীজীবির সাথে বিয়ে দিয়ে দেয়। জামাই বাবু খুব ভালো। দিদিকে খুব ভালোবাসে, দিদির কথাতেই উঠবস করে, দিদি জীবনে খুব সুখী | মায়ের মুখে শুনেছি বাড়িতে দুটো মাত্র ঘর থাকলেও দিদির জন্য একটা বরাদ্দ ছিল আর সেই ঘরে কারো ঢোকার অনুমতি ছিলনা, মা দিদিকে কোনোদিন কোন কাজ করতে দিতোনা এমনকি নিজের হাতে এক গ্লাস জল ও খেতনা, বাবা দিদিকে এমন জামা, জুতো কিনে দিত যেন সেটা গ্রামের সবার চেয়ে ভালো হয় | দিদির কথা ছাড়া বাড়িতে একটা সুচ ও কেনা হতোনা, দিদি ঠিক করে দিত কাকে কত টাকার জামা, জুতো কিনে দেওয়া হবে, আমার ভাগ্যে দিদি বা বোনের অর্ধেকও জুটতোনা, আমি দিদি বা বোনের সিকি ভাগও পায়নি তাই দিদির এইসব কথা শুনে দিদি আর বোনের সুখ নিয়ে আমার খুব হিংসে হয় | বাবা মার দিদিকে নিয়ে একটা অহংকার ছিল |দিদি খুব রাগী ছিল, আমাকে খুব শাসন করতো, ছোট থেকেই আমি দিদিকে খুব ভয় করতাম। এরকমও অনেকবার হয়েছে দিদির এক বকুনিতে আমি প্যান্টে পেচ্ছাব ও করে দিয়েছি | দিদি যখনই বাড়ি আসতো মাকে উপদেশ দিত ছেলে মানুষ বেশি আদর দিওনা বিগড়ে যাবে সবসময় শাসন করবে আর ছেলের জন্য এতো চিন্তা করবেনা আগে নিজে ভালো করে খাবে আগে নিজের শরীর ঠিক রাখো কিন্তু দেখতাম দিদি নিজের বরকে নিয়ে এসে প্রায়ই ভালো ভালো খাবার গুলো খেয়ে যেত তখন দিদির মায়ের প্রতি উপদেশ গুলো আর দিতোনা | তাছাড়া দিদির যখন বিয়ে হয় তখন আমার বয়স ১৬, অথচ তখনো দিদি এসে আমাকে বাচ্চা ছেলের মত শাসন করত, চড়-লাথি মারত। কিন্তু আমাদের ছোট বোন অনন্যার বয়স তখন মাত্র ১১, ওকে শাসন না করে শুধু আদর করত। আর মাকে বলত তোমার ছেলেটা খুব বাঁদর, কিন্তু ছোট মেয়েটা আমার চেয়েও ভাল। আমি তো আর নেই,,তাই বোনকেই দায়িত্ব দিও ওর দাদাকে শাসন করতে। এইসব কথা শুনে মা গলে যেত আর মা দিদির কথাকে বাণী হিসেবে মানত, মায়ের ভাবনা ছিল বড়ো মেয়ে কোনদিন কোন ভুল কাজ করবেনা, আর করতে বলবেও না। আর দিদিকে বলতো ঠিক আছে অনন্যাও ওর দাদাকে যেরকম ইচ্ছা শাসন করবে। তবে ও তো ছোট। তাই তোকেও মাঝে মাঝে এসে ভাইকে শাসন করতে হবে। এইসব দেখে দিদি আর বোনের প্রতি আমার হিংসেও হতো, আবার আমি হীনমন্যতায়ও ভুগি | মা বাবা দিদি আর বোনকে সমাজের বিরুদ্ধে গিয়েও সমর্থন করতো। দিদি ছোট থেকেই মেয়েদের স্বাধীনতাতে কোন বাধা পছন্দ করতোনা, এর বিরুদ্ধে কোন বাধা এলে লড়াই করত। মানুষ যাইই বলুক দিদি নিজের সুবিধা মতই কাপড় পরে, ইচ্ছা মত পার্ট করে, ইচ্ছা মত সময়ে বাড়ি ফেরে রাতে | বোন অনন্যাও দিদি আলিয়ার দেখাদেখি একই রকম স্বাধীনচেতা ও ডমিনেটিং হয়ে ওঠে। দিদি সবসময় আমাকে শাসন করত আর শিক্ষা দিত যে মেয়েদের কিভাবে সম্মান করতে হয়, আমাকে ছোট থেকেই শিক্ষা দিত মেয়েদের স্থান ছেলেদের উপরে | একই কথা বোনকেও বলত। স্কুলে রেজাল্টের দিন দিদি বাড়িতে এসে আগেই বসে থাকতো, আমার রেজাল্ট দেখে প্রতিবারই আমাকে পিটিয়েছে,কিন্তু আমার রেজাল্ট মোটামুটি হতো আর দিদি তিন বারে মাধ্যমিক পাস করেছিল, আমি অবাক হতাম কিন্তু ভয়ে কিছু বলতে পারতামনা | আমার ভাবতেও অবাক লাগে মাঝে মাঝে বাবা মা কি করে এগুলো মেনে নিত এত স্বাভাবিকভাবে। দিদি স্কুলে আমার চেয়ে এক ক্লাস উঁচুতে পড়ত। আমার আগের বছর দিদি মাধ্যমিক দিয়ে ব্যাক পায়। পরের বছর আমি আর দিদি আলিয়া একসাথে মাধ্যমিক দিই। আমি সর্বমোট প্রায় ৯০% নম্বর পাই, অংকে পাই ৯৯। দিদি বাকি সব বিষয়ে কোন রকমে পাস করলেও অংকে ফেল করে সেবারও । অথচ খারাপ রেজাল্ট করার জন্য সেই দিদির হাতেই আমাকে সেদিন ভিশন মার খেতে হয়। দিদি মায়ের সামনেই আমাকে একের পর এক চড়, আর চটির বারি মারতে থাকে আমার দুই গালে। আমার একই সাথে রাগ, হিংসা আবার দিদির প্রতি ভক্তি জন্ম নিতে থাকে এর ফলে। মা কে আমি উলটে বলি যে দিদি তো নিজে ফেল করেছে, সে কি করে ৯০% নম্বর পাওয়া আমার গায়ে হাত তোলে? মা বলে মেয়েদের দেখতে সুন্দর হলে আর কিছু দরকার হয় না। আর দিদির আমাকে মারার অধিকার নিয়ে প্রশ্ন তোলায় দিদি স্কুল জুতো পরা পায়ে আমার মুখে পরপর লাথি মারতে থাকে,,ছোট বোনকেও লাথি মারতে বলে আমার মুখে। বোন অনন্যার তখন ক্লাস ৬ সবে। সেই বাচ্চা বোনও মহানন্দে বিনা কারনে আমার মুখে স্কুল জুতো পরা পায়ে লাথি মারে। বোন আর দিদি দুজনেই আমার মুখে ১০ টার বেশি লাথি মারে সেইদিন। আমি বোন, দিদি, মা সবার পাই জড়িয়ে ধরছিলাম একের পর এক। পায়ে মাথা ঘসে ক্ষমা চাইছিলাম। যেরকম নম্বর পেলে বাকি বাড়িতে ছেলেদের মাথায় তুলে নাচে সেরকম নম্বর পেয়ে আমি পরীক্ষায় ফেল করা দিদির লাথি খাচ্ছি আর মা-দিদি-বোন সবার পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চাইছি! একই সাথে রাগ- দুঃখ - হিনম্মন্যতা আর সুন্দরী,মেয়েদের প্রতি ভক্তি জেগে ওঠে আমার সেই দিন। এই ঘটনাটা অবশ্য বাবা জানতে পারে নি। কিন্তু আমার মধ্যে চুড়ান্ত হিনম্মন্যতার বীজ সেদিনের এই ঘটনাই পুঁতে দিয়েছিল। সেদিন রাতে সবাই ঘুমিয়ে পরলে আমি চুপি চুপি উঠে দিদি আলিয়া আর বোন অনন্যার স্কুলের সাদা স্নিকার দুটো খুজে তার তলায় মুখ ঘসতে ঘসতে দিদি আর বোনের কাছে ক্ষমা চাইছিলাম মনে মনে। সেই দুই জোড়া সাদা স্নিকার যা পরে দিদি আর বোন বিনা দোষে সেদিন আমার মুখে লাথি মেরেছিল। সেটাই ছিল আমার জীবনে প্রথম মুখে লাথি খাওয়া, আর প্রথম এভাবে লুকিয়ে জুতো চেটে ক্ষমা চাওয়া। কিরকম এক অদ্ভুত ভক্তির জন্ম দিচ্ছিল আমার মনে। প্রথমে শুধু মুখের উপরে জুতোর তলার ময়লা ঘসলেও পরে দিদি আর বোনের জুতোর উপর ও তলা সবই আমি জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করি। কি এক অদ্ভুত মানসিক তৃপ্তি পাই সেই কাজের ফলে। কি করছি কেন করছি কিছুই বুঝিনি তখন। শুধু নিজেকে দিদি আর বোনের তুলনায় তুচ্ছ ভেবে এক অসীম সুখ পাচ্ছিলাম শুধু। পরদিন সকালে উঠে দিদি আর বোনের চটি পরা পায়ে মাথা রেখে আমি ক্ষমা চাই আগের দিনের আচরনের জন্য। নারীবাদের যুগে ( পার্ট ২)... মাধ্যমিকের রেজাল্ট বেরনোর পরের দিন সকালে উঠেই আমি দিদি আর বোনের চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করি। দিদি আর বোন দুজনেই আমার মাথার উপরে চটি পরা পা রেখে আশির্বাদ করে সেদিন। একদিকে ক্লাস ৬ এ পড়া আমারছোট বোন অনন্যা আমার মাথার উপরে চটি পরা পা রেখে আশির্বাদ করতে করতে খুক খুক করে হাসছিল। দেখেই বোঝা যাচ্ছিল ৫ বছরের বড় দাদা মা-বাবা- দিদি সবার সামনে তার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করছে এটা সে খুবই এঞ্জয় করছে। অন্যদিকে আমার মাধ্যমিকে ব্যাক পাওয়া দিদি আলিয়া একই পরীক্ষায় ৯০% পাওয়া আমার মাথার উপরে পা রেখে এমন স্বাভাবিকভাবে আশির্বাদ করল যেন এটা খুবই স্বাভাবিক! এটাই শেষ নয় সেদিনের ঘটনার। সকাল বেলায় দিদি আর বোনকে নিয়ে শপিং এ বেরোলাম আমি। ওরা অনেক কেনাকাটা করল। আমার কাজ হল ওদের পিছন পিছন হেঁটে ব্যাগ ক্যারি করা আর রাস্তায় ওদের মাথার উপরে ছাতা ধরা। অত ব্যাগ সামলে আমি ঠিক করে দিদি আর বোনের মাথার উপরে ছাতা ধরতে পারছিলাম না। কিন্তু ওদের গায়ে সামান্য রোদ লাগলেও দিদি বকা দিচ্ছিল, সেই দেখে বোনও তাই করছিল। ফেরার সময়ে পাড়ার রাস্তা দিয়ে যখন আসছি তখন বোন অনন্যা ইচ্ছা করে অনেক জোরে হেঁটে প্রথমে দিদির থেকে অনেকটা এগিয়ে গেল। আমি একা, তার উপরে হাত ভর্তি অনেক শপিং এর ব্যাগ ধরা। সেই অবস্থায় কি করে ৮-১০ ফুট দূরে হাঁটা দিদি আর বোন দুজনের মাথায় ছাতা ধরব? ফলে বোন অনন্যার গায়ে রোদ লাগতে লাগল। ৩০ সেকেন্ড পরেই বোন পিছন ফিরে এগিয়ে এল আমার দিকে। তারপর ওর দুই হাত দিয়ে আমার দুই গালে থাপ্পর মেরে বলল, " ছাতাটা কে ধরবে আমার মাথায়?" তাও বোন ইচ্ছা করে এটা করল পাড়ার পুকুর পাড়ে। গরমের দুপুরে সেখানে পাড়ার অনেকেই স্নান করছিল। আমার কয়েক জন বন্ধুও ছিল সেখানে। তারাও দেখল ক্লাস ৬ এ পড়া বাচ্চা সুন্দরী বোনের হাতে থাপ্পর খেয়ে আমি কিভাবে তার কাছে ক্ষমা চেয়ে সরি বলি! বাড়িতে ঢোকার গেটের মুখে আমাদের দেখে পাশের বাড়ির জেঠি এগিয়ে এল। মাধ্যমিকের রেজাল্ট বেরনোর পরে প্রতিবেশি কাকি জেঠিরা একটাই প্রশ্ন করতে পারে ছেলে - মেয়েদের। সেটাই করল। "এই আলিয়া, এই রোহন, তোদের রেজাল্ট কি হল?" বোন বেশ গর্বের সাথে বলল " দাদা ৯০% পেয়েছে।" " বাহ,,চমৎকার। ও তো এ পাড়ার গর্ব। আর আলিয়ার রেজাল্ট কি হল?" জেঠিমা জিজ্ঞাসা করল আবার। " দিদির রেজাল্ট তেমন ভাল হয়নি।" - বোনই বলল আবার। " মানে ও আবার ফেল করেছে? ইশ, ভাইয়ের থেকে শেখ কিছু আলিয়া।" - জেঠিমা ব্যাঙ্গের সুরে বলল। " দিদি যেন কিছু শুনতেই পায়নি সেরকম অবজ্ঞার ভান করে ঘরে ঢুকে গেল। কিন্তু আমি দিদির মুখ দেখে বুঝতে পারছিলাম আমার কপালে দুঃখ আছে। জেঠিমা দিদিকে আমার সাথে তুলনা করে অবজ্ঞা করেছে। এর চেয়ে যদি আমাকে অবজ্ঞা করে দুটো কথা শুনিয়ে শেষে দুটো থাপ্পর দিত তাও আমার পক্ষে ভাল ছিল। এবারে আমাকে এর ফল ভুগতে হবে। অবশ্য কাল থেকে আমার সাথে যা হচ্ছে তাতে আমি অলরেডি দিদি আর বোনের কাছে ভিশন সাবমিসিভ ফিল করছিলাম। ওরা বিনা কারনে আমাকে মেরে জেঠিমার করা অপমানের শোধ নিতে পারে ভেবেও একরকম অদ্ভুত ভাল লাগছিল! আলিয়া আর অনন্যা, আমার দিদি আর বোন আমার কাছে ভগবান। ওরা যা খুশি করতে পারে আমার সাথে! হলও তাই। দিদি ব্যাগ রেখে আমাকে ওর পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসতে বলল। আমি বসতেই ভিশন জোরে সাদা স্নিকার পরা ডান পায়ে একটা লাথি মারল আমার মুখে। " ৯০% পেয়ে তুই কি আমাদের উদ্ধার করে দিয়েছিস? ছেলেদের দৌড় জানা আছে। ফার্স্ট ক্লাস পেয়ে phd করলেও শেষে মেয়েদের স্কুলের সামনে বসে বাচ্চা মেয়েদের জুতো পালিশ করে পেট চালাতে হবে তোদের।" আমি অকারনে মুখে দিদির লাথি খেয়ে দিদির জুতো পরা দুই পায়ের উপরে মাথা রেখে ক্ষমা চাইতে গেলাম। কিন্তু দিদি পা সরিয়ে আমার মাথার পিছন দিকে এতজোরে একটা লাথি মারল যে আমার কপালটা ভিশন জোরে মেঝেতে ঠুকে গেল। অথচ তীব্র শারীরিক যন্ত্রনা সত্ত্বেও আমার কেন জানি না ভিশন ভাল লাগছিল দিদির কাছে এই অত্যাচার। বাবা কাজে চলে গিয়েছিল তখন। আমরা ফেরার আগে ঘরে ছিল শুধু মা। দিদির চিৎকার শুনে মা ততক্ষনে এই ঘরে এসে একটু দূরে চেয়ারে বসে আমাদের দেখছে। আর বোন ওর পিংক স্নিকার পরা ডান পা আমার পিঠের উপরে তুলে মজা নিচ্ছে আমার হিউমিলিয়েশানের। " জেঠিমাকে তুই কিছু বলতে পারলি না জানোয়ার?" আমার মাথার পিছনে আবার একটা লাথি মেরে দিদি বলল। " আমি দিদির দুই জুতোর উপরে একটা করে চুম্বন করে ভয়ে ভয়ে বললাম " সরি দিদি।" " সরি বলে লাভ নেই। বাইরের লোকের সামনে নিজের দিদির অপমান হতে দিয়েছিস তুই। এই অপরাধের কোন ক্ষমা নেই। আজ তোকে আমি মারতে মারতে মেরে ফেললেও কেউ কোন দোষ দিতে পারবে না আমাকে। " এই বলে দিদি সোফা থেকে উঠে দাঁড়াল। তারপরে কোমর থেকে চামড়ার বেল্টটা খুলে নিজের স্নিকার পরা ডান পা টা উপুড় হয়ে শুয়ে থাকা আমার গালের উপরে রেখে আমার পিঠের উপরে একের পর এক বেল্টের বারি মারতে লাগল। সপাত সপাত সপাত! প্রতিটা আঘাতের সাথে সাথে আমার দেহের প্রতিটা কোষে ছড়িয়ে পরছিল এক প্রবল যন্ত্রনা। মনে হচ্ছিল আমার পিঠের চামড়া খুলে দিদির বেল্টের গায়ে লেগে যাবে! আর এর জবাবে আমি আমার গালের উপরে রাখা দিদির জুতো পরা ডান পা আমার মুখের সাথে আরো চেপে ধরে দিদির জুতোর তলায় চুম্বন করে দিদির কাছে ক্ষমা চেয়ে চলেছিলাম! অন্তত ৫০ ঘা বেল্টের বারি পরার পরে দিদি বেল্টটা ছুড়ে ফেলে দিল। আমি দিদির দুই জুতো পরা পায়ের উপরে একের পর এক চুম্বন করে ক্ষমা চেয়ে যেতে লাগলাম। দিদি এবার আর কিছু বলল না। আবার সোফায় বসে আমাকে ওর জুতোর উপরে চুম্বন করে ক্ষমা চাওয়া চালিয়ে যেতে দিল। কিন্তু এতে আমার বোন রেগে গেল! বা বলা যায় রাগের ভান করল। আমার পিঠের উপরে উঠে দাঁড়িয়ে ওর পিংকস্নিকার পরা ডান পায়ে আমার মাথার উপরে একটা লাথি মেরে বলল, " শুধু দিদির কাছে ক্ষমা চাইলেই হবে? ছোট বোনের কাছে বুঝি ক্ষমা চাওয়ার দরকার নেই?" আমি বুঝলাম না ঠিক কি কারনে বোনের কাছে ক্ষমা চাইব। কিন্তু নারীবাদের যুগে এটাই বুঝি জগতের নিয়ম। মেয়েরা চাইলেই ছেলেদের ওদের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। কোন কারন থাকার দরকার নেই। " সরি বোন" - আমি মুখে বললেও বোনের জুতোয় চুম্বন করে ক্ষমা চাইতে পারলাম না। ও আমার পিঠের উপরে দাঁড়িয়ে থাকলে সেটা করবই বা কি করে? বোন আমার মাথার উপরে ওর বাঁ পা দিয়ে একটা লাথি মারল এর জবাবে। তারপরে আমার পিঠ থেকে নেমে আমার মুখের বাঁ সাইডে পরপর ৫ টা লাথি মেরে বলল, " এই গাধা, আমার পায়ে কিস করে ক্ষমা চা।" আমি একটু মাথাটা সরিয়ে ওর জুতোর উপরে এনে রাখলাম। তারপরে ৫ বছরের ছোট বোনের পিংক স্নিকার পরা দুই পায়ে একের পরে এক চুম্বন করে ক্ষমা চেয়ে যেতে লাগলাম। কেন ক্ষমা চাইছি আমি নিজেই জানি না। হয়ত বা ছেলে হয়ে জন্মেছি বলে। সত্যি! ছেলে হয়ে জন্মানো এত ঘৃণ্য এক অপরাধ যার কোন ক্ষমা হয় না!! দিদির মত বোনও প্রায় এক মিনিট আমাকে ওর দুই জুতোর উপরে চুম্বন করে ক্ষমা চাইতে দিল। তারপরে আমার মুখে আরেকটা লাথি মেরে বলল এবার আমার আর দিদির জুতো ভাল করে সাফ করে দে। খারাপ হলে আবার মুখে লাথি খাবি।" কিভাবে ওদের জুতো পরিস্কার করতে হবে সে বিষয়ে ওরা কিছু না বললেও আমার উঠে কাপড় আর জল আনার সাহস হল না। আমি বোন আর দিদির জুতো একে একে চাটতে শুরু করলাম। প্রথমে শুধু জুতোর উপর দিক গুলো চাটলাম। প্রথমে বোন অনন্যার বাঁ পিংক স্নিকার, তারপরে ডান। এরপরে দিদি আলিয়ার ডান সাদা স্নিকার, তারপরে বাঁ। কিন্তু শেষ হতেই দিদি আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " জুতোর তলা গুলো কে চাটবে কুত্তা?" এরপরে একে একে দুজনের জুতোর তলাও আমি জিভ দিয়ে চেটে সাফ করে দিলাম। আমি জানি আমি যেভাবে আমার দুই প্রভু দিদি আর বোনের জুতোর তলা চেটেছি তাতে ওদের কারো কোন জুতোর তলাতে একটা ধুলিকনাও অবশিষ্ট থাকা সম্ভব না। তবু জুতো চাটা শেষ হতেই বোন আমাকে লাথি মেরে সোফা থেকে একটু দূরে সরিয়ে আমার মুখের উপরে আবার একের পরে এক লাথি মারতে লাগল। দিদিও যোগ দিয়ে আমার বুকে লাথি মারা শুরু করল। একটু পরে বোন দিদির হাত ধরে আমার মুখের উপরে উঠে দাঁড়াল ওর পিংক স্নিকার পরা দুই পায়ে। তারপর লাফাতে লাগল আমার মুখের উপরে। আমি আর সহ্য করতে পারলাম না।সকাল থেকে খাবার তো দূর, একটু জলও জোটেনি আমার। সেই নিয়ে রোদে রোদে ঘুরেছি দুই বোনের পিছনে, ওদের চাকরের মত। সেই ক্লান্ত অবসন্ন দেহে এত অত্যচার আমার আর সহ্য হল না। আমি জ্ঞান হারিয়ে ফেললাম। আমার ১১ বছর বয়সী সুন্দরী বোন অনন্যা তখনো দিদির হাত ধরে ওর পিংক স্নিকার পরা পায়ে আমার মুখের উপরে লাফিয়ে যাচ্ছে! সেদিন আমার জ্ঞান এসেছিল বিকাল ৫ টার পরে। আমি বোন বা দিদির জুতো খোলার আগেই জ্ঞান হারিয়েছি। তাই ওরা জুতো পরেই সারা ঘরে ঘুরছিল। আমি আমার দুই প্রভুর পা থেকে জুতো খুলে পায়ে ঘরে পরার চটি পরিয়ে প্রনাম করলাম শ্রদ্ধাভরে। তারপরে দিদির আদেশে ঘর মুছতে লাগলাম। ঘর মোছা শেষ হলে দিদি আর বোনের পা ধুইয়ে দিয়ে সেই জলটাই খেয়ে নিলাম। সারা দিনের ক্লান্ত তৃষ্ণার্ত শরীরে সেই জল যেন অমৃত মনে হল। এরপরে আমি আমার বোন আর দিদিকে ভগবানের মত ভক্তি শ্রদ্ধা করা শুরু করলাম। আমার বোন আর দিদি আমাকে ওদের পোষা কুকুর, গাধা,,চাকর,,ক্রীতদাসের মত ইউজ করবে এটাই আমার স্বাভাবিক মনে হত। কিন্তু প্রতিদিনের দৈনন্দিন জীবনে ওরা সবসময় আমাকে এইভাবে ইউজ করত না। সেটা আমাকে খুব কষ্ট দিত। আবার মাঝে মাঝে খুব অভিমানও হত। শুধু ছেলে হয়ে জন্মেছি বলে কেন এত অবহেলা আর অত্যাচারের স্বীকার হব আমি এই ভেবে। তবে বেশিরভাগ সময়ে আমি বাড়িতে আমার নিজের জায়গা খুঁজে পেতাম দিদি আর বোনের পায়ের নিচে এবং সেই চিন্তা বেশি করে মাধ্যমিকের পরে ওই অভিজ্ঞতার পর থেকে আসতে শুরু করে | বাড়িতে দিদি আর বোনকে মনে হতো মহারানী আর নিজেকে তার গোলাম | দিনের পর দিন নিজেকে ছোট মনে হতে থাকে | দিদি বা বোন গায়ে হাত তুললে একটু খারাপ লাগত হয়ত, কিন্তু বেশি দিন মার না খেলে অদ্ভুত একটা কষ্ট পেতাম। অনেক সময় এমন অনেক কাজ করে ফেলতাম যাতে দিদি রেগে গিয়ে আমাকে মারে বা বোনকে বলে মারতে। মা ঠিকই বলেছিল, পরের বছর দিদি মাধ্যমিক পাশ করতেই ১৮ বছর বয়সে দিদির বিয়ে হয়ে যায়। জামাই বাবু দিদির চেয়ে ১০ বছরের বড়, বিশাল বড় ব্যাবসায়ী। সেই বাড়িতে রাজ-রানির মত দিন কাটতে থাকে দিদির। আমার বোনও দিদির মতই সুন্দরী। ফলে ওর যখন ইচ্ছা হবে তখন ওরও বিয়ে হয়ে যাবে কোন বড়লোক ছেলের সাথে। সারা জীবন পায়ের উপরে পা তুলে ওর দিন কাটবে দিদির মত। ইচ্ছা হলে ওই বাড়ির কোন চাকরকে দিয়ে পা টেপাবে। ইচ্ছা হলে বাড়ি এসে আমাকে শাসন করবে,, লাথি মারবে দিদির মত। কিন্তু আমার কি হবে? সত্যিই তো, ৮৫-৯০% মার্কস ও ছেলেদের জন্য আজকের যুগে যথেস্ট না। টপ ০.১% ছেলেরও চাকরির কোন নিশ্চয়তা নেই আজকের যুগে। যার বাবার টাকা নেই সেই ছেলেকে ৯৯% নম্বর পেয়েও চায়ের দোকাম দিতে হয়। মেয়েদের জন্য সরকারের হাজারটা প্রকল্প। স্কুল জীবনের শুরু থেকে বিয়ে অব্ধি সব মেয়ে অন্তত লাখ টাকা পায়, বিয়ে হলে কিছু না করেই প্রতি মাসে পায় হাজার খানেক টাকা। আর আমরা ছেলেরা? ৯৯% পেয়েও চায়ের দোকান চালাই। বাবা মায়েরা সারা জীবনের সঞ্চয়ও আমাদের না দিয়ে মেয়েদের বিয়ের সময়ে গয়না গড়িয়ে দেয়। এসব ভাবলে সত্যিই মাঝে মাঝে রাগ হয় খুব। নারীবাদী নীতির উপরে, আমার মা-বাবার উপরে। আরও বেশি করে আমার দিদি আলিয়া আর বোন অনন্যার উপরে। কিন্তু সেই রাগ বেশিক্ষন থাকে না। এক অদ্ভুত সাবমিসিভ ফিলিং আসে মনে। উঠে গিয়ে দেবজ্ঞানে ভক্তিভরে দিদি বা বোনের জুতোর উপরে চুম্বন করে ক্ষমা চাই তখন। এখন আমার বয়স ২৩ , ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করেছি আগের বছর। কিন্তু কোভিড মহামারির মধ্যে চাকরি কোথায়? বাধ্য হয়ে কিছুদিন টিউশানি শুরু করেছি। সামান্য পয়সা যা পাই, তাই জমিয়ে রাখি। আর কিছু জমলে কিছুদিন পরে একটা চায়ের দোকান খুলব। ইঞ্জিনিয়ার'স টি স্টোর নাম দিয়ে। দিদি বা বোনকে এই টাকা থেকেই মাঝে মাঝে গিফট কিনে দিই। নাহলে হয়ত এত দিনে আমার দোকান চালু হয়ে যেত। বাবা চাইলে আমাকে অনেক টাকা দিয়ে ব্যাবসায় সাহায্য করতে পারত। কিন্তু মায়ের কথায় তা করবে না। নিজের জমানো সঞ্চয়ের অর্ধেক দিয়ে বিয়ের আগে দিদিকে গয়না কিনে দিয়েছিল। বাকি অর্ধেক দিয়ে বোনের বিয়ের সময়ে ওকে গয়না কিনে দেবে। তাছাড়া সরকারের অজস্র প্রকল্পের টাকা ওর একাউন্টে ঢুকতে শুরু করেছে। কোনটা দিয়ে ও দামী ফোন কেনে তো কোন প্রকল্পের টাকায় জামা জুতো কেনে। কিন্তু আমাদের বেকার যুবকদের চাকরি দেওয়ার যেমন কেউ নেই, তেমনই ব্যাবসা খোলার টাকাও সরকার দেয় না। অথচ সরকারী টাকায় বোন আর দিদি শপিং করে বেড়ায়! খুব রাগ হয় সত্যি মাঝে মাঝে। আবার শপিং সেরে এসে বোন অনন্যা যখন ওর জুতো পরা পা আমার কাঁধের উপরে তুলে পা টেপায় তখন কিরকম অদ্ভুত এক ভাল লাগা কাজ করে! সত্যিই আমি এরই যোগ্য! আগের মাসের এক সন্ধ্যায় বোন আর দিদি একসাথে শপিং সেরে মায়ের সামনেই আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে পা টেপাল প্রায় ঘন্টা খানেক। দুজনেই আমার মুখের উপরে ঘসে নিজের জুতোর তলার ময়লা পরিস্কার করল। প্রথমে বোন অনন্যা, তারপর দিদি আলিয়া। তুচ্ছ অজুহাত দিয়ে পা টেপানোর সময়ে আমার দিদি আর বোন দুজনেই লাথি মারল আমার মুখে আর বুকে। আসলে দিদি প্রেগ্নেন্ট ছিল আর একটু টেন্সডও। কারন ও চাইছিল যেন ওর মেয়েই হয়। দিদির সেই আশা ভগবান পুরন করেছেন। ৭ দিন আগে দিদির এক ফুটফুটে মেয়ে হয়েছে। দিদি বলে রেখেছিল সবাইকে গিফট দেবে যদি মেয়ে হয় ওর। আমাকেও জিজ্ঞাসা করেছে কি নেব? আমার ইচ্ছা করছিল বলি, - "প্লিজ দিদি, তুমি আর বোন মিলে সারা জীবন আমাকে চাকর করে রাখ। বাড়িতে যেভাবে চাকর করে রাখ ঠিক সেভাবেই শ্বশুর বাড়িতেও সবার সামনে ইউজ করো আমাকে। তোমাদের যা ইচ্ছা কর আমার সাথে। ইচ্ছা করলে কুকুরের মত ট্রীট করো, স্লেভের মত খাটিও। ইচ্ছা করলে লাথি মারতে মারতে মেরে ফেল। এই জীবনের চাপ আর সহ্য হয় না দিদি। তুমি আর বোন আমার কাছে ভগবান। প্লিজ একটু দয়া কর আমার প্রতি। যেভাবে লোকে বাড়িতে বেড়াল- কুকুর পোষে সেভাবে আমাকেও পুষে রেখ। নাহলে পাপোষের মত তোমাদের ঘরের দরজার বাইরে রেখ। ঘরে ঢোকার আগে জুতোর তলা আমার মুখে আর জিভে ঘসে পরিস্কার করে নিও। নাহলে বোর ফিল করলে বা কোন কারনে রাগ হলে আমার গালে যত ইচ্ছা চড় মের, পিঠে যত ইচ্ছা চাবুকের বারি দিও, মুখের উপরে জুতো পরা পায়ে যত ইচ্ছা লাথি মের দিদি আর বোন। যেমনটা মেরেছিলে আমার মাধ্যমিকের রেজাল্ট বেরনোর দিনে। আমার ভাগ্নী একটু বড় হলে ওকেও উতসাহ দিও এইভাবে আমাকে ইউজ করতে। প্লিজ দিদি। প্লিজ বোন। আমার উপরে এটুকু দয়া করো প্লিজ।" আমার খুব ইচ্ছা করছে এরকম বলতে। জানি না পারব কিনা। তবে এখন শুধু মাত্র এই ভবিষ্যত টার কথা ভাবলেই ভাল লাগে। বাকি চারিদিকে শুধু অন্ধকার। তবে আমি নিজে থেকে এরকম কথা বলা বা বেশি সাবমিট করা কখনো করি নি। চাই না তা নয়। বোন আর দিদিকে দেখলেই এখন শুধু ভক্তিই আসে আমার। তবু কোথায় যেন আটকে যায়। হয়ত এভাবে বললে আমার দিকে তাকিয়ে দুই বোন অট্টহাস্য করবে। তারপর আমাকে পাগল বা পারভার্ট বলে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেবে। হয়ত বা সত্যিই আমার উপরে দয়া করে আমাকে নিজেদের স্লেভ করে রেখে দেবে দুই বোন। বলতে লজ্জা লাগে খুব। তবু বলতেই হবে। দিদি আর বোনের পা জড়িয়ে ধরে অনুরোধ করব আমাকে সারাজীবনের জন্য ওদের স্লেভ করে রাখতে। এটাই আমার জীবনের শেষ আশা।