Saturday 1 October 2022

অনু ও রাজু

( warning : - male nudity present). " এই অনু, তোকে আজ একটু অন্যমনষ্ক লাগছে। কি ব্যাপার বলতো?" অন্বেষাকে ( ডাক নাম অনু) জিজ্ঞাসা করল ওর প্রিয় বান্ধবী ও ননদ পৃথা ( ডাক নাম পিয়া)। " কিছু না রে.. একটু অন্য কথা ভাবছিলাম.. বাদ দে.." - বলল অনু। " আমি লক্ষ্য করেছি,,প্রতিবছর আগস্ট মাসের ১ তারিখের আগে পরে তুই এরকম হয়ে যাচ্ছিস গত কয়েক বছর ধরে। এই দিনই তো তোর ভাইয়ের সাথে সেই ঘটনা, যার পরে ও পালিয়ে গেল বাড়ি থেকে?" পিয়া বলল। " হ্যাঁ রে, ঠিক বলেছিস" - বলল অনু। " ঘটনাটা কি, তুই এখন ব্যাপারটা কিভাবে দেখিস, আর ঠিক কি ভেবে অন্যমনষ্ক হয়ে যাস আমাকে বলবি?" অনু একটু ভেবে নিয়ে বলল, " বলাই যায়। তবে এখন না। সন্ধ্যায় আমাদের রেস্টুরেন্টে গিয়ে ডিনার করতে করতে বলা যাবে।" " ওকে ডার্লিং" বলে পিয়া ওর প্রিয় বান্ধবীর গালে হালকা চুমু দিয়ে অনুর বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেল নিজের মেয়ে জুলিকে নিয়ে । পিয়া আর অনু প্রাইমারি স্কুলে পড়ার সময় থেকে বেস্ট ফ্রেন্ড। এক সাথেই দুজনে হাইস্কুলে পড়েছে। দুজনের আর্থিক ও সামাজিক অবস্থানের পার্থক্য ছিল অনেক। অনুর বাবা ভাল চাকরি করত, কিন্তু এক দূর্ঘটনায় মারা যায় যখন অনু ক্লাস ৩ এ পড়ে। এরপরে ওর মা এক প্রাইভেট স্কুলে চাকরি করে আর সারাদিন ছাত্রদের বাড়িতে গিয়ে টিউশান পড়িয়ে অনু আর ওর দুই বছরের ছোট ভাই রাজুকে বড় করে। ওদিকে পিয়ার বাবা ও মা দুজনেই প্রতিষ্ঠিত ডাক্তার। উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তান ও। কিন্তু তা সত্ত্বেও ওদের দুজনের বন্ধুত্ব গাঢ় হতে অসুবিধা হয়নি। হয়ত দুজনেরই অসাধারন সুন্দর রূপ দুজনকে একই রকম সুপিরিয়ার ফিল করাত, যেটা তাদের বন্ধুত্ব গাঢ় করতে কাজে দিয়েছিল। সেই বন্ধুত্ব এই ২৮ বছর বয়সে এসেও একই রকম অটুট আছে। উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করার পরেই পিয়ার মাধ্যমেই ওর কাছে প্রস্তাব আসে পিয়ার ৮ বছরের বড় ডাক্তার দাদার সাথে ওর বিবাহের। অনু রাজি হয়ে যায়। এখন তাই পিয়া অনুর বান্ধবীর সাথে ননদও বটে। আবার পিয়ার দাদা অগ্নির এক ডাক্তার বন্ধুর সাথেই বিয়ে হয় পিয়ার। এখন অনুর দুই মেয়ে মিলি ও লিলির বয়স ৯ ও ৭। পিয়ার একমাত্র মেয়ে জুলির বয়স ৮। পিয়া আর অনু মিলে একটা বড় রেস্টুরেন্ট খুলেছে। যেটা ওরাই ডিজাইন করা থেকে পরিচালনা করা, সব চালায়। ফলে ওদের যেমন নিজেদের ভালই রোজগার আছে, তেমনই পরিশ্রম প্রায় কিছুই নেই। বেশ আরামে আয়েশে জীবন কাটায় ওরা, যেমনটা চেয়েছিল। রাত প্রায় সাড়ে ৮ টায় নিজেদের বিরাট রেস্টুরেন্টে স্পেশাল কামরায় ওরা দুজন ডিনার করতে বসল। ডিনার করতে করতে সেই পুরনো প্রসঙ্গে ফিরে গেল অনু। " আমার আর ভাইয়ের বিষয়টা একমাত্র তোকেই আগে বলেছি। আমি জানি আমি দেখতে খুব ভাল হলেও মেয়ে হিসাবে খুব ভাল নই। বেশ সেলফিশ, কেউ চাইলে নার্সিসিস্টও বলতে পারে। আমার বাবা মারা যাওয়ার পরে মা বাধ্য হয়ে সারাদিন স্কুলের চাকরি ও টিউশনি নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পরে। খুব ছোট থেকেই এর ফলে বাড়ির কাজ আমার আর ভাইকে করতে হত। চেহারা খুব ভাল বলে ছোট থেকেই আমি সবার প্রসংসা পেয়ে এসেছি। হয়ত সেই কারনেই আমার মধ্যে অনেক সুপিরিওরিটি কম্পলেক্স এসেছিল। আমাকে নিজের কাজ নিজে করে নিতে হবে, বাড়ির কাজে সাহায্য করতে হবে, এটা আমি মেনে নিতে পারিনি। ফলে ভাইকে ভুল বুঝিয়ে সব কাজ ওর উপরে চাপিয়ে দিতে শুরু করি। ভাই খুব সহজেই সেগুলো মেনে নেয়। কোন দিন মাকে নালিশও করেনি। বাড়ির যাবতীয় কাজ তো বটেই, আমি আমার নিজের কাজও ক্রমে ভাইয়ের উপরে চাপাতে থাকি। আমার বিছানা করা-তোলা থেকে টেবিল বা বই গোছানো, টিফিন রেডি করা থেকে আমাকে খাবার পরিবেশন করা আর থালা তুলে মেজে রাখা সব ও করত। এমনকি আমার জামা কেচে ইস্ত্রি করে দেওয়া থেকে পায়ে জুতো পরানো খোলা থেকে জুতো পালিশ করা সব। তুই হয়ত অনেকটাই জানিস। ওর বয়স যখন ১০ আর আমার ১২, তখন ও অলরেডি এই সব কাজে এক্সপার্ট হয়ে গেছে। আর উলটে আমি ওর পকেট মানি প্রায় পুরোটাই নিয়ে নিতাম ওকে দিয়ে এইসব কাজ করানোর পরেও। এমনকি প্রায় রোজ সন্ধাতেই টিভি দেখতে দেখতে ভাইকে দিয়ে পা টেপাতাম। ভাই ক্লান্ত হয়ে শুধু অনুরোধ করত মেঝেতে শুয়ে আমার পা টিপবে। আমি ক্যাজুয়ালি আমার চটি পরা পা ভাইয়ের বুকে বা মুখের উপরে তুলে দিয়ে ওকে দিয়ে পা টেপাতাম। ভাইয়ের বয়স যখন ১০ তখন থেকে ও ১৬ বছর বয়সে পালিয়ে যাওয়া অবধি এটা প্রায় প্রতিদিন হত। আমার সুপিরিয়ার কম্পলেক্সের জন্যই হয়ত এই অদ্ভুত পজিশান আমার কাছে অস্বাভাবিক লাগত না। ভাইও কোনদিন অভিযোগ করেনি। আমার চটি পরা পা ওর মুখের উপরে রাখলেও ও কোনদিন একবারের জন্যেও আমার পা সরানোর চেষ্টা করেনি। ব্যাপারটা আমার খুব ভাল লাগত। আর এই পজিশানের কারনেই ওকে আমার নিজের ভাই বলে মনে হত না, চাকর বলে মনে হত। আমি হাই স্কুলে ওঠার পরে তোকে ছাড়া আর কোন বন্ধুকে বলিনি আমার ছোট ভাই আছে। বাড়িতে কাউকে আনলে ভাইকে বাড়ির চাকর বলে পরিচয় দিতাম। বাড়ির চাকরের মতই ভাইকে ওদের সামনে হুকুম করে যা খুশি কাজ করাতাম। রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার আনতে বলার সাথে সাথে ও ছুটে যেত। তারপরেও দেরী করে এনেছে অজুহাতে বন্ধুদের সামনে ওর গালে চড় মেরে ওর গাল লাল করে দিতাম। ও জবাবে বন্ধুদের সামনেই আমার চটি বা জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ক্ষমা চাইত। ও বাড়ির চাকর ভেবে আমার বন্ধুরা এতে সবাই মজা পেত। আমার ভাই কোনদিন এই নিয়ে মায়ের কাছে কম্পলেন করেনি। মা রবিবার ছাড়া প্রায় সারাদিন বাইরে থাকত বলে জানতেও পারেনি। মা জানতে পারল আমার hs এর ঠিক পরে। এক রবিবার মা আমাকে আর ভাইকে নিয়ে শপিং এ গেছে। হঠাত আমাদের স্কুলের শ্রেয়ার সাথে দেখা। ও কথা বলতে বলতে হঠাত বলে বসল, " তোরা শপিং এ চাকরকে নিয়ে এসেছিস কেন? ব্যাগ বইবে বলে?" মা সেটা শুনে ওর সামনে কিছু বলেনি। কিন্তু গম্ভীর মুখে শপিং না করিয়েই আমাদের ফিরিয়ে আনে। এরপর আমাকে আর ভাইকে জেরা। মা বুঝতে পেরেছিল কিছু একটা গন্ডগোল চলছে আমাদের মধ্যে। প্রথমে আমি বা ভাই কেউ কিছু বলিনি। কিন্তু একদিন মা আমাদের কম্পিউটার ঘেঁটে ভাইয়ের আমার সেবা করার বিভিন্ন ছবি দেখে ফেলে। আমি স্রেফ মজা করেই ভাইয়ের কাজ করার ফটো বা ভাইয়ের মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে পা টেপানোর ফটো তুলে সেভ করে রেখেছিলাম। এগুলো দেখলে আমার ফিল গুড হত। ভাবতাম আমার একটা ২৪*৭ চাকর আছে। ওকে তো আমি ভাই নয়, চাকরই ভাবতাম! কিন্তু আমি জানতাম না, মা কম্পিউটার ইউজ করতে পারে। আমি ছাড়া কেউ কখনো কম্পিউটার ধরেনি। তাই কোন প্রটেকশান ছাড়াই ওগুলো সেভ করে রেখেছিলাম। সেটাই আমার কাল হল। মা এরপরে ওগুলো দেখিয়ে আমি কবে থেকে ওকে দিয়ে কি কি করাচ্ছি এই নিয়ে ভাইকে কঠোর জেরা করে। ভাই মায়ের কঠোর জেরায় বলে দেয় যে, আমি ওকে দিয়ে বাড়ির সব কাজ করাই। বন্ধুদের কাছেও ওকে চাকর বলে পরিচয় দিই। মা এতে ভীষণ রেগে যায়। আর আমি তারচেয়েও বেশি রেগে যাই ভাইয়ের উপরে। ও ঘাবড়ে গিয়ে সব বলে দেওয়ায়। যদিও ও অভিযোগ হিসাবে বলেনি বা মা এসব বন্ধ করাক তাও চায়নি। কিন্তু তাও মায়ের আমার উপরে রাগ আর নিজের ভাইকে চাকর হিসাবে ব্যাবহার করা আর সেইভাবে সবার কাছে পরিচয় দেওয়ার জন্য আমাকে কথা শোনানো আমি মেনে নিতে পারিনি। সেই থেকে আমার খুব রাগ জন্মেছিল ভাইয়ের উপরে। এখন মনে হয় আমার এই আচরনের জন্যই ও এক্সট্রিম লো কনফিডেন্ট ও সাবমিসিভ হয়ে পরে। কিন্তু এরকম একজনকে নিজের ভাই বলে পরিচয় দিতে আমার লজ্জা করত। তাই আমি ওকে চাকর হিসাবেই পরিচয় দিতাম, নিজেও তেমন ভাবতে ভাল লাগত। এতে আমার সব পরিচয় মিটত। এরপর আমি ভাইয়ের সাথে খুব দূর্ব্যাবহার করতাম। ভাই আমার কাছে বহুবার ক্ষমা চাওয়ার পরেও। এমনকি একদিন ও মায়ের সামনেও আমার পা জড়িয়ে ধরে ক্ষমা চেয়েছিল। মা বুঝতে পারছিল না আমাদের নিয়ে কি করবে। আমাকে দিয়ে বাড়ির কাজ করানোর চেষ্টা করত জোর করে। নিজে কাজ করা কমিয়ে বাড়িতে বেশি থাকতে শুরু করে আমাদের উপরে নজর রাখতে। আগে মা একতলায় শুত, আর আমি ও ভাই দোতলায়। আমি যাতে ভাইকে বেশি ইউজ করতে না পারি তাই মা এরপরে ভাইকে নিচে পাঠিয়ে নিজে ওর ঘরে শুতে শুরু করে। এই হঠাত পরিবর্তনে আমার খুব খারাপ লাগছিল। মনে হত নিজের কাজ নিজে সাধারন লোকে করে। আমি সুপিরিওর, এসব আমি ডিজার্ভ করি না। ভাই কেন আমাদের বাড়ির চাকর না হয়ে আমার ভাই হয়ে জন্মাল এই ভেবে ওর উপরে রাগ হত। ওর উপরে দূর্ব্যাবহার করতাম ওকে একা পেলেই, গায়ের জোরে বিনা কারনে ওর গালে থাপ্পর মারতাম। সুযোগ পেলে লাথিও। ও সেই নিয়েও কিছু বলেনি। দিব্বি মেনে নিত। কিন্তু তাও আমার মন খুশি ছিল না। মা আমাকে বলেছিল ভাইয়ের মাধ্যমিকের রেজাল্ট বেরোলে ক্লাস ১১ এই ওকে বোর্ডিং স্কুলে পাঠিয়ে দেবে। এর মানে আমার সব কাজ আমাকে করতে হবে! যেটা আমি মানতে পারতাম না একদম। আর রাগটা কিছুটা মায়ের উপরে আর বেশিটা সেই ভাইয়ের উপরে এসে পরত। এই সময়ে এক রবিবার আমার খুব ভোরে ঘুম ভেঙে যায়। আমার হঠাত মর্নিং ওয়াকে যেতে ইচ্ছা হওয়ায় আমি রেডি হয়ে নিচে নেমে আসি। মোজা পরে বের হওয়ার সময়ে জুতো পরব, তখন শু র‍্যাকে আমার পছন্দের সাদা স্নিকার জোড়া দেখতে পেলাম না। ভাই হয়ত পরিস্কার করে অন্য কোথাও রেখেছে ভেবে আমি পাশেই ওর ঘরে ঢুকি এক জোর থাপ্পর মেরে ওকে ঘুম থেকে তুলব ভেবে। মা উপরে ঘুমাচ্ছে, তাই জানতেও পারবে না। ভাইয়ের ঘরের ভেজানো দরজা ঠেলে আমি ওর ঘরে ঢুকি। ভোরের আলো জানালা দিয়ে এসে ভিতরটা মোটামুটি দৃশ্যমান। কিন্তু যা দেখি তার জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না! দেখি ভাই ওর বিছানায় সোজা হয়ে শুয়ে। ওর মুখের উপরে আমার সাদা স্নিকার জোড়া রাখা। ও ডান হাত দিয়ে আমার ডান স্নিকারটা ধরে তার তলা জিভ দিয়ে চাটছে চোখ বন্ধ করে মুখে "প্রভু দিদি, আমাকে ক্ষমা কর বলতে বলতে"। আমার বাঁ স্নিকারটা ওর কপালে রাখা। ওর প্যান্টের চেন খোলা, খোলা চেনের ভিতর থেকে ওর পেনিসটা দৃঢ় হয়ে বেরিয়ে আছে আর ও নিজের বাঁ হাত দিয়ে সেটা ডলছে! আমি স্তম্ভিত হলেও পকেট থেকে মোবাইল বার করে ঘটনার ভিডিও করতে থাকি। আর প্রায় ৩০ সেকেন্ড ভাইয়ের আচরণ লক্ষ্য করি। ভাই পেনিস থেকে হাত তুলে আমার দুটো জুতো দুই হাতে ধরে দুই জুতোর তলা পাগলের মত চাটতে লাগে প্রথমে আমাকে লক্ষ্য না করে। তারপর ও বন্ধ চোখ খুলতেই আমার দিকে চোখ পরে ওর। হতভম্বের মত ও তাকিয়ে থাকে আমার দিকে। আমি তখন কি ভাবছিলাম বলা কঠিন। ভাই আমার জুতো জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করছে এটায় আমার খারাপ লাগেনি। লুকিয়ে করলেও না। কিন্তু এই কাজ করার সময়ে কেউ কেন মাস্টারবেট করবে সেটা আমার মাথায় ঢোকেনি। আমার মনে হয়েছিল ও সাইকো, পারভার্ট বা ওর মাথায় বিরাট কিছু সমস্যা আছে। তাতেও আমার কিছু যায় আসে না। কারন আমার জুতো চাটার মধ্যে দিয়ে ও আমাকে সম্মানই দেখাচ্ছিল। হয়ত আগের মত আমি ভাইকে সারাদিন চাকরের মত ইউজ করতে পারলে এতে আমি খুব কিছু রিএক্ট করতাম না। কিন্তু সেটা তো নয়। আমাকে যে নিজের সব কাজ এখন নিজে করতে হবে এটা আমার কাছে খুব বড় বিষয় ছিল। আর তার পুরো রাগ আমার ভাইয়ের উপরে এসে পরেছিল। আমি এগিয়ে গিয়ে আমার জুতো দুটো তুলে নিলাম। তারপরে দুই হাতে ভাইয়ের দুই গালে একের পর এক জুতোর বারি মারতে মারতে বললাম - পারভার্ট! লুজার! তোর এই কুকর্মের ভিডিও আমি তুলে রেখেছি। মা কে দেখাব মা উঠলে। মা দেখুক, কোন পারভার্ট কুকুরকে মানুষ করার জন্য এত করছে। - সরি দিদি, বলে ভাই ক্ষমা চাইলেও আমি পাত্তা দিলাম না। আমার জুতো নিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে এলাম। যদিও এই নিয়ে কি করব কিছু বুঝতে পারলাম না। মর্নিং ওয়াকে না গিয়ে সেদিন আমি ঘুমিয়ে পরলাম আবার। ঘুম ভাঙল সকাল প্রায় ১০ টায়। উঠে ফ্রেশ হয়ে খাওয়ার ঘরে যেতে মা জিজ্ঞাসা করল - তোর ভাই কোথায় গেছে জানিস? সকাল হতে দেখি গেটের তালা খোলা। ভাইও নেই। দুপুরেও ও না ফিরতে আমি আর মা ওর ঘর তল্লাশি করে একটা চিরকুট পেলাম। তাতে লেখা, - আমাকে আর খুঁজো না মা, আমি আর ফিরব না। আমি খুব খারাপ, তোমাদের আর বিরক্ত করব না। সরি দিদি, আমি জানি আমি তোমার ক্ষমা পাওয়ার যোগ্য না। তবু পারলে আমাকে ক্ষমা করে দিও। পুলিশে ডায়েরি করলেও আর ভাইকে খুঁজে পাওয়া যায় নি। আমি মাকে বলে দেব সেই লজ্জায় বা হয়ত ও আমার জুতো চাটতে চাটতে মাস্টারবেট করছিল সেটা আমি দেখে নেওয়ার লজ্জায় আমার থেকে পালাতে চেয়েছিল। আমি জানি, আমি নিজের প্রয়োজনে ভাইকে ছোট থেকে এইভাবে ইউজ না করলে ভাই এরকম হত না। এখন হয়ত স্বাভাবিক জীবন কাটাত। জানি না ও কিভাবে কোথায় আছে এখন। আমার জানতে কৌতুহল হয়। কিন্তু নিজের কাজের জন্য কোন অনুশোচনা হয় না। মনে হয় মা যদি সব মেনে নিত তাহলে এর কিছুই হত না।" দীর্ঘ গল্পের শেষে অনু থামল। পিয়া একটু ভেবে বলল, " তুই আর আমি কিন্তু শোসাল মিডিয়ায় ওর নাম দিয়ে ওকে খুঁজে দেখতে পারি। হয়ত খুঁজে পেয়েও যাব। তখন এই কৌতুহল দূর হবে। চল , ফেসবুকে দেখা যাক।" ডিনারের পরে দুজনে মিলে ১০ মিনিটের মধ্যে খুঁজে পেয়ে গেল রাজুর প্রোফাইল। একাধিক ফটো দেওয়া প্রোফাইলে। এই ১০ বছর পরেও দিব্বি চেনা যায়। প্রোফাইলে লেখা প্রফেশনাল কার ড্রাইভার। কারো ড্রাইভার ভাড়া করার প্রয়োজন হলে যোগাযোগ করবেন। এর নিচে মোবাইল নম্বর দেওয়া। " বাহ, এই তো মোবাইল নম্বরও দেওয়া। ইনবক্সে মেসেজ না করে সরাসরি ফোন করলেই জানা যায় জানোয়ারটা কি করছে। জাস্ট কৌতুহল আর কি। নাহলে এরকম ক্লাসের কাউকে রিলেটিভ বলে পরিচয় দেওয়ার ইচ্ছা,আমার নেই।" বলল অনু। " তুইও তো নতুন ড্রাইভার খুঁজছিলি। ভাইকে একসময় চাকর বলে পরিচয় দিতি। এখন না হয় ড্রাইভার বলে পরিচয় দিবি। বাড়িতে কাউকে জানাস না আর। মজা হবে কিন্তু!" দুষ্টু হেসে বলল পিয়া। " ভাল বুদ্ধি দিয়েছিস। তবে আজ ইনবক্সে একটা মেসেজ দিয়ে রাখি। রিপ্লাই না এলে কাল ফোন করব।" বলল অনু। " তবে আমার মা কে একবার বলতে পারিস অনু। আর কাউকে না, শুধু মা কে। মা তো এক্সপেরিএন্সড সাইকায়াট্রিস্ট। কাজটা ঠিক হবে কিনা বা এর চেয়ে অন্য কিছু করা বেটার কিনা মা ভাল বলতে পারবে। ভয় পাস না, মায়ের কোন কিছু নিয়েই ট্যাবু নেই। " অনু একটু ভেবে বলল, " সেটা বলাই যায়। কাকিমা তো ছোট থেকেই জানত আমি ভাইকে কিভাবে ইউজ করি। সাইকায়াট্রিস্ট হয়েও কখনো তো বাধা দেয়নি। বরং মজা করত এই নিয়ে। তাই বলাই যায়।" পরদিন অনু তার ননদ পিয়াকে নিয়ে নিজের শ্বাশুড়ি অনিমার বাড়িতে এল রাতের দিকে। রাতের খাওয়ার পরে সব খুলে বলল, যেমন গতকাল তার মেয়েকে বলেছিল। অভিজ্ঞ সাইকায়াট্রিস্ট অনিমা কিছুক্ষন ভাবল। তারপর বলল, " অনু, তোর তো স্বপ্ন ছিল ভাই তোর চাকর হয়ে থাকবে। তোর সব কাজ করে দেবে। সবাই ওকে তোর চাকর হিসাবে জানবে। আর মেনেও নেবে। তাই তো?" -" হ্যাঁ কাকিমা" - শ্বাশুড়িকে উত্তর দিল অনু। বাচ্চা বয়সের মত এখনো সে অনিমাকে কাকিমাই বলে। " সেটা কিন্তু এখন করাই যায়। ড্রাইভারের বদলে চাকর। আচ্ছা ভাই যদি তোর জুতো চাটতে চাটতে মাস্টারবেট না করে সবার সামনে তোর পায়ে পরা জুতো চাটত তাহলে তোর কেমন লাগত?" " খুব ভাল লাগত কাকিমা" - বলতে গিয়ে হেসে ফেলে অনু। "আর যদি পরে এটা ভেবে ও মাস্টারবেট করে তাই নিয়ে কোন সমস্যা?" " I simply don't care কাকিমা, but জুতো চাটার কথা ভেবে ওদের কি করে সেক্স ফিল আসে আমি এটা নিয়ে জাস্ট কৌতুহলী কাকিমা।" " ঠিক সেক্স ফিল আসে বলা ভুল অনু। আসলে ওদের এই জগতে ওরা যার সেবা করে সেই ওদের সব হয়ে যায়। ওদের লাইফের পারপাস। তাই ওদের সব কাজই ওরা যার সেবা করছে তাকে কেন্দ্র করে হয়। আমি তোকে পরে বুঝিয়ে বলব অনু। এখন শুধু এটা বলি যে নিজের ভাই তোর জুতো চাটার কথা ভেবে পরে মাস্টারবেট করলে তা নিয়ে মাথা ঘামানোরই কিছু নেই। আর যেখানে তুই ওকে ভাই নয়, চাকরের চোখে দেখিস।" " কিন্তু মা, সবার সামনে অনু যদি রাজুকে দিয়ে জুতো চাটায় আর লাথি মারে তাহলে কি রাজু ওর দিদির চাকর রইল। না স্লেভ হয়ে গেল?"- পিয়া প্রশ্ন করল মাকে। " তুই ঠিক বলেছিস পিয়া। স্লেভ টার্মটাই ঠিক। রাজু অনুর দাসই হবে। আর আমরা তিন জন আর রাজু নিজে ছাড়া কেউ জানবে না যে ও অনুর আপন ভাই। সবাই ওকে অনুর স্লেভ বলেই জানবে। বাইরের লোক হলে বড় জোর ওকে চাকর বলে পরিচয় দেব। অনুর বহুদিনের স্বপ্ন সফল হবে তাহলে।" " কিন্তু এতদিন পরে ভাই কি রাজি হবে? হয়ত এখন আমাকে ঘৃণা করে। আমি যা করেছি ওর সাথে সেটা অস্বাভাবিক না। তাই হয়ত মেসেজের রিপ্লাই করেনি।" অনিমা হেসে বলল, " সাইকোলজি বুঝলে তুই বুঝতিস যে তুই ওকে মেরে ফেললেও ওর পক্ষে তোকে ঘৃণা করা সম্ভব নয়। বরং তুই ওকে যত বেশি কষ্ট দিবি, তোর প্রতি ওর ভক্তি তত বাড়বে।" " অগ্নি গাধাটা বা মিলি লিলি জুলিকে কি বলা হবে রাজু সম্পর্কে মা?" বলবি মাইনে দিয়ে চাকর রেখেছিস। ক্রমে ওকে চাকর থেকে স্লেভ বলে পরিচয় দিবি। বলবি মাইনেও দিতে হবে না। সবার সামনে ওকে চড়, লাথি, বা চাবুক মারবি। যা ইচ্ছা কাজ করাবি। ইচ্ছা হলে খেতে দিবি,,নাহলে দিবি না। সবার সামনে ওকে দিয়ে নিজের জুতো চাটাবি। যেভাবে ও সেদিন রাতে লুকিয়ে চাটছিল সেভাবে তোর পায়ে পরে থাকা জুতো সবার চোখের সামনে চাটবে। এই কথা ভেবে পরে লুকিয়ে মাস্টারবেট করলে করুক। কখনো সামনে করলে চাবুক আর লাথি মেরে শাস্তি দিবি আর খাওয়া বন্ধ করে দিবি ২৪ ঘন্টার জন্য। তুই যেভাবে ইচ্ছা ট্রিট করবি ওকে, পিয়াও তাই করবে। আর তোদের ৩ মেয়ে চোখের সামনে স্লেভকে দেখে বড় হবে। তোদের মত ওরাও ইচ্ছা মত অত্যাচার করবে রাজুকে। এই বয়সেই ওরা রাজুকে যাতে অত্যাচার করে সেই জন্য উতসাহ দিবি ওদের। আমিও গিয়ে মজা নেব। আর মিলি আর লিলিকে এখন একদম বলবি না যে আসলে রাজু ওদের মামা! নে, ফোন কর এখন রাজুকে।" " হ্যাঁ, করেই দেখা যাক কাকিমা" - এই বলে অনু নিজের ফোন থেকে ডায়াল করল কালকে সেভ করা রাজুর নাম্বারে। অনু ও রাজু ২ .... ২.... আজ পয়লা আগস্ট, শনিবার। প্রতিবছর এই দিনটা আসলেই আমার মন খারাপ হয়ে যায়। মনে পরে যায় ১২ বছর আগে এই দিনেই বাড়ি থেকে পালাতে বাধ্য হয়েছিলাম ভীষণ লজ্জা নিয়ে। আমি আমার পুজনীয় দিদির জুতো লুকিয়ে চাটার সময়ে তার কাছে শুধু ধরা পরে গিয়েছিলাম তাই নয়, সেই সময়ে আমি মাস্টারবেটও করছিলাম। এটা আমি নিজেও বুঝি না, যেই দিদিকে আমি এত রেস্পেক্ট করি, ভগবানের চোখে দেখি, তার সেবা করার কথা ভাবলে আমার মাস্টারবেট করতে ইচ্ছা হয় কেন? আবার যে দিদি আমাকে ছোট থেকে সম্পুর্ন নিজের প্রয়োজনে শুধু ব্যবহার করে এসেছে, তাকে এত রেস্পেক্টই বা কেন করতে ইচ্ছা হয় সেটাও বুঝতে পারি না। দুটোই আমার কাছে ধাঁধার মত। হয়ত বেশি পড়াশোনা করলে এই প্রশ্নের উত্তর পেতাম। কিন্তু হায়, মাত্র ১৬ বছর বয়সে বাড়ি থেকে পালানোয় মাধ্যমিকের বেশি আর পড়া হয়নি আমার। এখন তপন বাবুর গাড়ি চালিয়ে ও সাথে বাইরে ভাড়ার গাড়ি চালিয়ে আমার পেট চলে। আজ মনটা সকাল থেকেই খারাপ ছিল। সন্ধ্যা ৬ টার একটু পরে আমি বাড়ি ফিরি। চা বিস্কুট খেয়ে আমার নেশামত কিছু ফেমডম সাইটে ঢুকি নতুন গল্পের আশায়। নাহ, তেমন কিছু নেই! মন খারাপ করে অন্যমনষ্ক হয়েই ফেসবুক লাইট app টা খুলি ২ দিন পরে। একটা নতুন মেসেজ এসেছে। ক্লিক করে খুলেই চমকে যাই। ভাগ্য ভাল বিছানায় ছিলাম, নাহলে ফোনটা হাত থেকে পরে ভেঙেই যেত। এ কার মেসেজ দেখছি আমি? আমার দিদি! " হেই রাজু। আমি অনু, তোর দিদি। মেসেজটা দেখলে রিপ্লাই করিস। আমার তোকে কিছু অফার দেওয়ার আছে।"- এটুকুই মেসেজ। আমি কাঁপা কাঁপা হাতে মেসেজ টাইপ করতে থাকি। অনেকবার লিখি ও মুছি। কি লিখব বুঝতে না পেরে। শেষে " কেমন আছ দিদি? তোমাকে আমি খুব মিস করি। আমি ভাবিনি তুমি আর কোনদিন আমার সাথে কথা বলবে সেদিনের ওই ঘটনার পরে। জানি না তুমি কি মনে করেছিলে। আমি খুবই লজ্জিত ওরকম কাজ করার জন্য। পারলে প্লিজ ক্ষমা করে দিও।" মেসেজটা সেন্ড করে আমি প্রায় ৫ মিনিট শুন্য দৃষ্টিতে ছাদের দিকে তাকিয়ে থাকি। আমি বুঝে উঠতে পারছিলাম না এটা আমার স্বপ্ন না সত্যি! আমি যেদিন বাড়ি থেকে পালিয়েছিলাম সেদিন ২ সেট জামা, বাড়ি থেকে সামান্য চুরি করা টাকার সাথে দুটো জিনিস নিয়েছিলাম। একটা পেন ড্রাইভ, যাতে দিদির আমাকে ডমিনেট করার সব ফটো ও ভিডিও দিদির কম্পিউটার থেকে আমি লুকিয়ে সেভ করে রেখেছিলাম। আর সাথে দিদির সেই জুতো জোড়া, যার জন্য এত কান্ড! আমি দিদির ওই জুতো জোড়াকে এই ১২ বছর ধরে ভগবান জ্ঞানে পুজো করে এসেছি। আজও সেই জুতো জোড়াকে তার সম্মানীয় আসন থেকে নামিয়ে খাটে রাখলাম। উপুড় হয়ে শুয়ে জুতো জোড়ার উপরে গাঢ় চুম্বন করতে করতে দিদির কাছে ক্ষমা চাইতে লাগলাম সেদিনের সেই ভুলের জন্য। কেন জানি না ক্ষমা চাওয়ার সাথে সাথে নিজের পেনিসটা বিছানায় ঘসতে অদ্ভুত ভাল লাগছিল আমার। উফ, কি যে সুখ এতে!! প্রায় ১০ মিনিট দিদির জুতো জোড়াকে সম্মান দেখানোর পরে আমি পেন ড্রাইভটা ল্যাপটপে লাগিয়ে পুরনো ফটো ও ভিডিও দেখতে লাগলাম। আমার বয়স যখন মাত্র ১০ আর দিদির ১২, সেই সময় থেকে দিদি আমাকে ডমিনেট করার বিভিন্ন ফটো তুলে রাখত। কোনটায় দিদি চটির তলা দিয়ে আমার ঠোঁট ঘসছে তো কোনটায় জুতো পরা একটা পা নাকে আর একটা জুতো পরা পা গলার উপরে রেখে দাঁড়িয়ে আছে যাতে আমি নি:শ্বাস না নিতে পারি। কোন ভিডিওয় তুচ্ছ অজুহাত দেখিয়ে জুতো পরা পায়ে আমার মুখে একের পর এক লাথি মারছে। আমি যত এগুলো দেখতে লাগলাম তত আমার ভাল লাগতে লাগল। দিদি নিজের স্বার্থে আমাকে এভাবে ডমিনেট আর কন্ট্রোল করে নিজের সব কাজ আমাকে দিয়ে করাত ভাবতেও এক অদ্ভুত ভাল লাগে আমার! একটা ভিডিও খুললাম, যেখানে ক্লাস ১০ এ পড়া দিদি ক্লাস ৮ এ পড়া আমার মুখের উপরে জুতো পরা পায়ে একের পর এক লাথি মারছে আমি দিদির জুতো পরিস্কার করে রাখিনি বলে। অথচ, এই জুতো পরে দিদি যে মর্নিং ওয়াকে গিয়েছিল আমি সেটাই জানতাম না! দিদি একের পর এক লাথি মারছে আমার মুখে আর বলছে তোর মত চাকরকে কাজ থেকে তাড়িয়ে রাস্তায় বের করে দেওয়া উচিত! অথচ, আমি আর দিদি দুজনে একই বাবা মায়ের সন্তান! তাও আমি দিদির কথার বিন্দুমাত্র প্রতিবাদ না করে দিদির স্কুল জুতোর তলায় একের পর এক চুম্বন করে ক্ষমা চেয়ে চলেছি! শেষে দিদি আমাকে বলল জিভ বার করতে। শাস্তি স্বরুপ দুই জুতোর তলা আমার জিভের উপরে কয়েক বার করে বুলিয়ে বলল, " এবার থেকে সময় মত ব্রাশ দিয়ে জুতো পালিশ করতে ভুলে গেলে এইভাবে তোর জিভের উপরে ঘসে জুতো পরিস্কার করব কুত্তা।" এরপরে দিদি আমার উপরে রান্না, ঘর ঝাঁট দেওয়া, মোছা, বাসন মাজা, জামা কাচা, নিজের হোম টাস্ক করা সব কাজ চাপিয়ে স্কুলে চলে গেল। ভিডিওটা দেখতে আমার যে কি ভাল লাগছিল আমি বলতে পারব না। আমি দেখছিলাম আর জীবনের সেই সোনালী দিনে ফিরে যাচ্ছিলাম। দিদি আমার কাছে সত্যিই ভগবানই ছিল তখন! কত ভাবে সেবা করতাম আমি আমার প্রভু দিদির! আমার পেনিসটা বিছানায় ডলতে ডলতে এইসব ভাবছিলাম আর ভিডিওটা আবার দেখছিলাম। হঠাত মোবাইলে একটা ফোন এল। অচেনা নম্বর। তুলতেই বিষ্ময়ে আমার হৃতপিন্ড লাফিয়ে প্রায় গলায় চলে এল! " ভাই, আমি অনু। ভাবিসনা তুই কেমন আছিস জানতে বা তোর প্রতি সহানুভুতি দেখাতে ফোন করেছি। আমি সেদিনও যতটা ক্রুয়েল ছিলাম, আজও ততটাই আছি। আর তোর মত কাউকে আমি চাকরের মত খাটালে সেটাতে কিছু অন্যায় আছে বলেও আমার মনে হয় না। ultimately, যে যেখানে belong করে সে তো সেখানেই থাকবে! সেই সময়ে সমস্যাটা করেছিল মা, এই স্বাভাবিক সম্পর্কটা মেনে না নিয়ে। কিন্তু এখন সেটাকে আবার আগের মত করাই যায়। বা আগের চেয়েও ভাল। মানে, আগে তুই আমার চাকর ছিলি। এখন চাইলে আমি তোকে স্লেভ করে রাখতে পারি সবার সামনে। কেউ জানবেও না জন্মসুত্রে তুই আমার নিজের ভাই। সবাই জানবে তুই আমার মাইনে দিয়ে রাখা চাকর, যাকে আমি স্লেভের মত ট্রিট করি। আর আসলে তুই আমার স্লেভ হয়েই থাকবি। এক পয়সাও মাইনে পাবি না ২৪*৭ আমার স্লেভ হয়ে থাকার বিনিময়ে। আমার দুই মেয়ে, পিয়া আর ওর মেয়েও তোকে স্লেভের মতই ইউজ করবে। আমার দুই মেয়ে জানতেও পারবে না ওরা নিজের আপন মামাকে স্লেভ হিসাবে ট্রিট করছে। তুই আমার পায়ে পরা জুতো চাটার লজ্জায় বাড়ি ছেড়েছিলি তো? এখন থেকে তুই সবার সামনে আমার আর ওদের ৪ জনের জুতো জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করবি। নিজের ঘরে রাতে শোওয়ার সুযোগ পেলে সেখানে গিয়ে রাতে দরজা বন্ধ করে নিজের খেলনা নিয়ে যা খুশি করিস। কিন্তু আমাদের সামনে সেদিনের মত মাস্টারবেট করতে দেখলে বুট জুতো পরা পায়ে তোর মুখে লাথি মারতে মারতে তোর ভবলীলা সাঙ্গ করে দেব। আর আমরা তোকে চাবুক, চড় বা লাথি মারলে আমাদের জুতো পরা পায়ে কিস করে thanks জানাবি। তোকে ভাবার জন্য ২৪ ঘন্টা সময় দিলাম। কাল ঠিক এই সময়ে আমাকে এই নম্বরে ফোন করে জানাবি তোর ডিশিসান কি? যদিও আমি অলরেডি জানি তোর উত্তর কি হবে। আমি তোকে লাথি মারতে মারতে মেরে ফেলব জানলেও তাতে বাধা দেওয়ার ক্ষমতা তোর নেই। তবু ভাবতে চাইলে ভেবে দেখিস। সময় দিলাম। ২৪ ঘন্টা।" দিদি আমাকে কিছু বলার সময় না দিয়েই ফোনটা কেটে দিল। অবশ্য তার মাঝ পথেই বিছানায় পেনিস ঘসতে থাকা আমার পেনিস থেকে প্রবল সুখের অগ্নুৎপাত শুরু হয়েছে! একই সাথে আমার মুখে দিদির লাথি মারার ভিডিও আর এতদিন বাদে দিদির আমাকে ফোন করে এরকম সেলফিশ ভাবে আমাকে ওর স্লেভ হওয়ার প্রস্তাব দেওয়ার আনন্দ সে সহ্য করতে পারে নি। সত্যিই কি আমি দিদির স্লেভ হতে যাচ্ছি? এত সৌভাগ্য সত্যি হবে আমার? যা আমার সারা জীবনের একমাত্র স্বপ্ন ছিল তা কি সত্যিই পূর্ন হতে যাচ্ছে। সেই সাথে নিজের দুই ভাগ্নীরও স্লেভ হতে পারব? তাদের কোনদিন দেখিনি, কত বড় ওরা তাও জানি না। তবু এ যেন নিজের কাল্পনিক স্বপ্নের থেকেও আনন্দের হতে যাচ্ছে আমার ভবিষ্যত! ভাবার কি আদৌ কিছু আছে? আমি দিদিকে ফেসবুকে আবার ইনবক্স করে লিখে রাখলাম যে আমার ভাবার কিছু নেই দিদি। তুমি আমার আরাধ্যা দেবী, এ আমার কাছে স্বপ্নের মত অফার! তারপর উঠে নিজের বীর্যে ভেসে যাওয়া প্যান্ট বদলে নিলাম। তখনো নিজের সৌভাগ্যকে ঠিক বিশ্বাস হচ্ছিল না আমার! অনু ও রাজু ৩..... রবিবার বিকাল। আমার দিদি অনু নিজের বাড়ির বসার ঘরে সোফায় বসে আছে। আমি দিদির পায়ের নিচে শুয়ে। আমার দুই হাতে দিদির জুতো পরা পা দুটো রাখা। আমি পাগলের মত দিদির কালো স্নিকার পরা পা দুটোর উপরে চুম্বন করছি আর দিদির প্রতি আমার মুখ থেকে " প্রভু", "ভগবান" ইত্যাদি সম্বোধন বেরিয়ে আসছে। আমি দিদির জুতো দুটোর উপরে চুম্বন করছি উপুড় হয়ে শুয়ে। আমি না চাইতেও আমার পেনিসটা মেঝেতে ঘসা খেয়ে এক তীব্র সুখ হচ্ছে আমার। সারাজীবন তো শুধু এই ভাবেই দিদিকে শ্রদ্ধা দেখাতে চেয়েছি শুধু আমি! আমার মনে পরল কাল রাতের দিদির কথা। আমি একা ঘরের দরজা বন্ধ করে যা খুশি করতে পারি। কিন্তু অন্য কারো সামনে কিছুতেই মাস্টারবেট করা যাবে না। আমার প্রভু দিদির আদেশ আমার কাছে চিরদিন সবচেয়ে বড় ছিল। আজও তাই। আমি তাই অনিচ্ছা সত্ত্বেও যাতে বীর্যপাত না হয়ে যায় সেটা নিশ্চিত করতে সোজা হয়ে শুলাম মেঝেতে। দিদি নিজের জুতো পরা পা দুটো আমার মুখের উপরে তুলে দিল। আমার মুখের উপরে নিজের জুতোর তলা ঘসতে ঘসতে বলল " তোকে চাকর হিসাবে রাখতে পারি যদি তুই স্লেভের মত ভক্তি সহকারে আমার সেবা করিস। বেতন পাবি না, শুধু ৩ বেলা সাধারন খাবার পাবি। তবে তার বদলে আমি আর পিয়া আর আমাদের ৩ মেয়ের পায়ে পরা জুতো সব সময় তোকে জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে দিতে হবে। জুতোর তলায় যাই লেগে থাকুক,, কখনো তা নিয়ে কোন আপত্তি করা যাবে না। আমরা তোকে ইচ্ছা মত কোন কারন ছাড়াই চড়, লাথি, চাবুক যা ইচ্ছা মারতে পারি যত ইচ্ছা। তোকে দিয়ে যে কোন কাজ করাতে পারি। যদি মেনে নিস তাহলে তোকে চাকর কাম স্লেভ কাম ড্রাইভার হিসাবে বিনা বেতনে নিয়োগ করতে পারি।" ঘরের অন্য প্রান্তে রাখা সোফায় বসে আছে দিদির বান্ধবী পিয়া আর তার মা। ঘরের অন্য প্রান্তে রাখা আরেকটা সোফায় দিদি ও পিয়াদির ৩ মেয়ে। তারা সবাই হাসি মুখে আমার উত্তরের অপেক্ষা করছে। আমি জবাবে দিদির দুই জুতোর তলায় একবার করে গাঢ় চুম্বন করলাম। তারপর বললাম " হ্যাঁ ম্যাডাম। আমি রাজি। আমি অনেক খুঁজেছি। কোথাও কোন কাজ পাচ্ছি না। এরকম চললে আমি না খেয়ে মরে যাব ম্যাম। আপনার এই প্রস্তাব আমার কাছে স্বপ্নের মত ম্যাম।" দিদি আমার উত্তর শুনে আমার মুখে পরপর ৬-৭ টা লাথি মারল জুতো পরা পায়ে। তারপর বলল " আমাদের সবার জুতো জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে দে আগে। যদি ভাল ভাবে পরিস্কার করতে পারিস তবে নিয়োগও পাবি। খাবারও পাবি একটু পরেই। নে, শুরু কর।" দিদি আমাকে আগেই বলেছে পিয়াদি আর তার মা সবই জানে। কিন্তু দিদি চায় নিজের মেয়েদের ও বাড়ির অন্যদের কাছ থেকে আমার পরিচয় লোকাতে। দিদি চায় তার মেয়েরা আমাকে শুধু চাকর কাম স্লেভ কাম ড্রাইভার হিসাবেই চিনুক। মামা হিসাবে নয়। তাই এই ছোট্ট নাটক। আমি দিদির আদেশ শোনামাত্র দিদির পায়ে পরে থাকা কালো স্নিকার জোড়ার তলা জিভ দিয়ে চাটতে লাগলাম। দিদির জুতোর তলাটা বর্ষার কাদায় বেশ নোংরা হয়ে আছে। আমি প্রভু দিদির জুতোর তলার ময়লা ভক্তিভরে গিলে খেতে লাগলাম। একদিন এই কাজ আমি লুকিয়ে করতাম। আর সেটা করতে গিয়েই ধরা পরে ১৬ বছর বয়সে বাড়ি ছাড়া হয়ে আজ ১০ বছর কত কষ্টই না করেছি। আর আজ এতজনের সামনে আমি প্রকাশ্যে আমার প্রভু দিদি অনুর পায়ে পরা নোংরা জুতোর তলা জিভ দিয়ে পালিশ করছি তখনো যেন বিশ্বাস হচ্ছিল না আমার! আমি দিদির জুতোর তলা জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করে নতুনের মত চকচকে করে তুললাম। দিদি মাঝে মাঝেই আমার মুখে গায়ের জোরে লাথি মারছিল জুতো পরা পায়ে। আর আমি মুখে দিদির লাথি খেতে খেতে দিদির পা টিপে সেবা করছিলাম আর জুতোর তলা চেটে পরিষ্কার করছিলাম। দিদির জুতোর তলার সব ময়লা আমি ভক্তিভরে গিলে খাচ্ছিলাম। দিদির জুতোর তলা নতুনের মত পরিস্কার হয়ে গেলে আমি আবার উপুড় হয়ে শুলাম দিদির জুতোর উপরের অংশ চেটে পালিশ করব বলে। দুই হাতের তালুতে দিদির জুতো পরা পা দুটো ধরে সবার সামনে জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করছিলাম আমার প্রভু দিদির পায়ে পরা জুতো। দিদির মতে আমার মত লোয়ার ক্রিয়েচার এইভাবে দিদির জুতো পালিশ করবে এটাও স্বাভাবিক। মা ভুল বিশ্বাসের কারনে এতে বাধা দিত। কিন্তু এখন থেকে তাই হবে যা স্বাভাবিক। দিদি আর পিয়াদির ৩ মেয়ে এই স্বাভাবিক কালচারে অভ্যস্ত হয়েই বড় হয়ে উঠবে! আমি দিদির জুতো পালিশ করা হয়ে গেলে পিয়াদির কাছে গেলাম। পিয়াদির পায়ে পরা সাদা স্নিকার একইরকম ভক্তিভরে জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করে দিলাম। তারপর তার মায়ের পায়ে পরা জুতোও একইভাবে পালিশ করলাম। এরপরে তার মেয়ে জুলির জুতোও একইরকম ভক্তিভরে পালিশ করলাম জিভ দিয়ে। এরপরে আমার নিজের দুই ভাগ্নীকে একই রকম শ্রদ্ধা দেখানোর পালা। প্রভু সম্বোধন করে আমার দুই বাচ্চা ভাগ্নীর পায়ে পরা জুতো সবার সামনে যখন আমি জিভ দিয়ে চেটে পালিস করছি তখন দিদি তার দুই মেয়েকে শেখাচ্ছে আমি ওদের চেয়ে কত ইনফিরিওর আর ওরা ইচ্ছা হলে যেভাবে খুশি যত খুশি মারতে পারে আমাকে! ৩ জোড়া প্রাপ্তবয়স্ক মহিলা ও ৩ জোড়া বাচ্চা মেয়ের পায়ে পরা জুতো সবার সামনে জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করে দেওয়ার পরে দিদি আমাকে বলল হাত মুখ ধুয়ে ভাত খেতে যেতে। আমি ওদের বাড়ির কিচেনের মেঝেতে বসে ভাত ডাল আর ওমলেট তৃপ্তি করে খেতে লাগলাম। খাওয়া প্রায় শেষের দিকে তখন দেখি দিদির দুই মেয়ে একসাথে এই ঘরে ঢুকল। ওদের মুখে মিচকে শয়তানী হাসি। দিদির বড় মেয়ে মিলি এসেই আমার খাওয়ার থালায় জুতো পরা পায়ে এক লাথি মারল। ব্যাস! খাবার মেঝের চারিদিকে ছিটকে পরল। আমার ছোট ভাগ্নী লিলি সেই পরে থাকা কিছুটা ভাত আর ওমলেট জুতোর তলায় মাড়াতে মাড়াতে বলল, " এবার কুকুরের মত মেঝে থেকে মুখ দিয়ে এই খাবারগুলো চেটে খা!" আমার বাচ্চা ভাগ্নীরা প্রথমদিনই নিজে থেকে এইভাবে আমাকে ডমিনেট করবে তা আমি স্বপ্নেও ভাবিনি। ভীষণ আনন্দে আমি ঠিক কুকুরের মতই মেঝে থেকে চেটে চেটে লিলির জুতোর তলায় মাড়ানো খাবার খেতে লাগলাম। খাওয়া শেষ হতে মিলি আমার গলায় একটা ডগ কলার পরিয়ে দিয়ে হাসিমুখে বলল, " এবার ঠিক পোষা কুকুরের মত লাগছে তোকে!" আমি মুখ ধুতে মিলি আমার গলার ডগ কলারটা হাতে নিয়ে আমাকে চার হাত পায়ে ওর পিছন পিছন যেতে বলল। আমি প্রভু মিলির জুতোয় চুম্বন করে ওর পিছন পিছন যেতে লাগলাম। আর তখন লিলি লাফ দিয়ে আমার পিঠে উঠে পরল। আমার চুলের মুঠি ধরে হাতে লাথি মারতে মারতে ওর মা, আমার দিদির ঘরের দিকে নিয়ে যেতে লাগল আমাকে।