Monday 1 December 2014

আমার ভাইঝি বৃষ্টি



( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । ) 



আমাদের বাড়ি কলকাতায় আমাদের বাসায় আমরা জন থাকি দাদা, বৌদি, ভাইঝি, আর আমি আমার বাবা , মা দেশের বাড়িতে থাকে আমার ১৩ বছরের ভাইঝি বৃষ্টির বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হতে  বায়না ধরল কম্পিউটার শিখবে আমিও কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তাম আমার একটা কম্পিউটার দরকার ছিল তাই দাদা টাকা দিল কম্পিউটার কেনার আমি কিনে আনলাম
দাদা অফিস নিয়ে সারাদিন ব্যস্ত থাকে। তাই ভাইঝি কে কম্পিউটার শেখানোর দায়িত্ব পড়ল আমার উপর
বৃষ্টির সাথে আমার সম্পর্ক খুব ভাল ওর সব আবদার আমার কাছে আমিও ওকে খুব ভালবাসি। ওর সব আবদার পূর্ণ করি আমি
কম্পিউটার আসতে ওকে শেখাতে শুরু করলাম - দিনেই সব শিখে নিজে নিজেই এটা ওটা ঘাটা শুরু করে দিল বুদ্ধি করে একটা চেয়ার খাওয়ার ঘরে পাঠিয়ে দিলাম এরপর
 এখন কম্পিউটার এর ঘরে একটাই চেয়ার ফলে চেয়ার বসে আমি ওর পায়ের কাছে মেঝেতে আমি গত কয়েকদিন থেকেই বৃষ্টির পা টিপছি   আপত্তি করেনি   কম্পিউটার নিয়ে মেতে আছে নিজের মনে আমি ওর পায়ের কাসে বসে প্রথমে ওর চটি পরা পা দুটো কোলের উপরে তুলে নিয়েছিলাম   আরচোখে দেখেছিল শুধু, কিছু বলেনি আমাকে আমি আস্তে আস্তে টিপতে শুরু করেছিলাম ওর পা কিছু বলেনি একবারও নিজের কাকার কোলের উপর চটি পরা পা রেখে কাকার সেবা নিচ্ছিল
দিন আগে বৌদি দেখে আমাকে বলেছিল তুই একটা চেয়ার নিয়ে আয় না পাশের ঘর থেকে ? আর বৃষ্টি , তুই কাকার কোলে পা রেখেছিস কেন ?
আমি বলেছিলাম , আমার নিচে বসতেই বেশি ভাল লাগে বৌদি আর বৃষ্টির পায়ে ব্যাথা করছে বলে আমি ওর পা টিপে দিচ্ছি একটু  এই বলে আমি বৃষ্টির পা দুটো টিপতে থাকি বৌদির সামনেই বৃষ্টি আমার চুলে হাত বুলিয়ে ভুরু নাচিয়ে ওর মা কে বলে ,- দেখেছ , আমার কাকাটা কত্ত ভাল বৌদি বলেতোরা পারিস বটে এই বলে চলে গিয়েছিল বৌদি
পরশু চেয়ারে বসতে আমি নিজে থেকেই মেঝেতে বসে বৃষ্টির চটি পরা পা দুটো নিজের কোলে তুলে নিয়েছিলাম আসতে আসতে টিপতে শুরু করেছিলাম ওর পা দুটো বৃষ্টি আমার চুল টেনে বলেছিল, – খুব সেবা করা হচ্ছে না ভাইঝির ?
আমি ওর ডান পায়ের পাতায় একটা চুমু খেয়ে বলেছিলাম , – আমার তো মোটে একটা ভাইঝি তার সেবা করব না তো কার করব ?
বৃষ্টি দুস্টু হাসি হেসে বলেছিলআমাকে কিন্তু আজ একটা বড় চকলেট খাওয়াতে হবে  
আমি ওর পা টিপতে টিপতে অল্প হেসে বলেছিলামযো হুকুম মাল্কিন  
শুনে আমার গালে আলতো একটা চড় মেরে বলেছিলখুব দুস্টুমি হচ্ছে না ভাইঝির সাথে ?
সেই থেকে গত কয়েকদিন এভাবেই কেটেছে আমাদের আমার আদরের ভাইঝি চেয়ারে বসে কম্পিউটার শিখছে , আর আমি ওর পায়ের কাছে বসে ওর পা টিপতে টিপতে ওকে কম্পিউটার শেখাচ্ছি
এখন রাত ১২ টা বাজে আমি ওকে তাড়া দিলাম , – এবার শুতে যাবি চল কাল আবার শিখবি আলতো করে আমার কানটা মুলে দিল মুখে মিস্টি হাসি ঝুলিয়ে যেতে চাইলে তুমি যাও আমি যাবনা
-      তুই না গেলে আমিও যাবনা এখানেই শুই একটু এই বলে আমি ভাইঝির পায়ের কাছে শুয়ে পরলাম ওর চটি পরা পা দুটো বুকের উপরে রেখে আসতে আসতে টিপতে থাকলাম ওর পা
-      কাল কি খাওয়াবে আমাকে ? ঠোঁটে হাসি ঝুলিয়ে জিজ্ঞাসা করল বৃষ্টি
-      তুই যা বলবি বলে আমি ওর ডান পাটা মুখের উপর টেনে নিয়ে ওর চটির তলায় একটা গাঢ় চুম্বন করলাম। পা টা আমার ঠোঁটের উপর থেকে সরাল না আমার ঠোঁট দুটো বরং ওর চটির তলা দিয়ে ঘসতে ঘসতে বললকাল বিকেলে রেস্টুরেন্টে নিয়ে যাবে আমাকে যেখানে বলব আমি ওর চটির তলায় চুমু খেয়ে বললামযো হুকুম বৃষ্টি ওর চটি পরা বাঁ পাটাও আমার মুখে তুলে আমার কপালটা ওর চটির তলায় চেপে ধরে বললআবার ইয়ারকি আমার সাথে ?
-      আমি ওর পা টিপতে টিপতে ওর চটির তলায় আবার চুমু খেয়ে বললাম , – তুই আমার মাল্কিন তোর সাথে আমি ইয়ার্কি করতে পারি ?
-      দাড়াও, তোমার মার হচ্ছে, এই বলে বৃষ্টি পা তুলে আসতে আসতে কয়েকটা লাথি মারল আমার মুখে
-      আমি জবাবে পরপর অনেকগুলো চুমু খেলাম ওর চটির তলায়
-      বৃষ্টি , কেন জানিনা , তোর সেবা করতে ভীষণ ভাল লাগে আমার প্লিজ , এভাবে সারাজীবন তোর সেবা করতে দিস আমাকে
-      তুমি একটা বদ্ধ পাগল কাকা
-       তুই রাগ করলি ?
-      রাগ করব কেন ? তুমি পাগল হতে পার , কিন্তু ভীষন ভাল কাকা
-      এভাবে তোর পা মুখের উপর রেখে রোজ  পা টিপে সেবা করব তোর তুই যা হুকুম করবি সব করব । ওর পা টিপতে টিপতে বলি আমি
-      বাবা , মা যদি দেখে তোমাকে সোজা পাগলা গারদে ভর্তি করে দেবে  কাকা বৃষ্টি হাসতে হাসতে বলে
-      দেখা যাক , যেভাবেই হোক , আমি সবার সামনেই তোর সেবা করব এখন থেকে তুই আমাকে প্লিজ হুকুম করিস দাদা- বৌদির সামনে তোর যা ইচ্ছা
-      হম্মম্ম, দেখা যাক চল , এখন ওঠা যাক রাত হল এবার মা এসে চেঁচাবে এই বলে কম্পিউটার অফ করে আমার মুখের ওপর থেকে ওর চটি পরা পা সরাল তারপর কান ধরে টেনে তুলল আমাকে হাসিমুখে আমি আবার ওর সামনে হাটুগেরে বসে ওর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম তারপর গিয়ে শুয়ে পরলাম দুজনে নিজের নিজের ঘরে কিভাবে কাল থেকে সবার সামনে বছরের ছোট ভাইঝির সেবা করা যায় সেই চিন্তাই ঘুরতে লাগল আমার মাথায়