Tuesday 1 September 2020

আদৃতা

 ১...

আজ এক দূর্দান্ত অভিজ্ঞতা হল। দুপুরে স্কুটি নিয়ে এক পাড়ার ফাঁকা গলি দিয়ে যাচ্ছিলাম।  পাশের এক সরু গলি থেকে এক কিশোরী মেয়ে সাইকেল চালিয়ে যাচ্ছিল, হঠাত নিয়ন্ত্রন হারিয়ে সোজা আমাকে ধাক্কা মেরে উল্টে পরল, সম্ভবত বৃষ্টি ভেজা কংকৃটের গলিতে স্লিপ করে।  তার সাইকেল গিয়ে পরল পাশের নর্দমায়, আর সে কোন রকমে ব্যালেন্স রক্ষা করতে পারলেও তার সাদা স্নিকার পরা দুই পা গিয়ে পরল রাস্তার ধারের কাদা ভর্তি জলে ।  তার জিন্স প্যান্টও কাদায় মাখামাখি হল। 


মেয়েটি মুখে মাস্ক পরেছিল।  ফর্শা, রোগা সুন্দর চেহারা, বয়স ১৫-১৬ হবে। সে নিজের দোষে উল্টে পরল, আমিও তার ধাক্কায় কোন রকমে স্কুটি সামলে দাড়িয়েছিলাম। অথচ আমাকে অবাক করে দিয়ে মেয়েটি  "দেখে চালাতে পারিস না?" বলে আমার দুই গালে পরপর দুটো সজোরে থাপ্পর মারল সম্পুর্ন অকারনে।


মাস ছয়েক আগে এরকম ভাবে এক ১৮-১৯ এর মেয়েকে অকারনে এক অটো চালকের গালে থাপ্পর মারতে দেখেছিলাম। কিন্তু রাস্তার মাঝে অচেনা,কোন মেয়ের হাতে এইভাবে থাপ্পর খাওয়া এই প্রথম। স্বভাবতই কোন দোষ না থাকলেও আমি মাথা নিচু করে মেয়েটিকে সরি বলে ক্ষমা চাইলাম। তারপরে স্কুটি থেকে নেমে তার সাইকেলটা নর্দমা থেকে তুলে দিতে এগোলাম।

আমার চেয়ে এত ছোট একটা অচেনা সুন্দরী মেয়ের হাতে খোলা রাস্তায় এইভাবে থাপ্পর খেয়ে আমার হৃতপিন্ড প্রবল উত্তেজনায় দ্বিগুণ বেগে ছুটছিল। খারাপ লাগা তো দূর,,কি করে ওর প্রতি আরো বেশি সাবমিসিভনেস দেখাতে পারি তাই ভেবে চলেছিলাম। সাইকেল তুলে আমার  স্কুটি মোছার কাপড় দিয়ে মুছে দেব, মেয়েটির কাদা লাগা জুতোও মুছে দেব এইসব ভেবে সাইকেল তুলে দেখি সেটার সামনের চাকা বেঁকে গেছে ওইভাবে বেকায়দায় নর্দমায় পরার ফলে। 

"আমি এক্সট্রিমলি সরি, পাশের সাইকেলের দোকান থেকে সারিয়ে দিচ্ছি এক্ষুনি ম্যাম" এইবলে মেয়েটির দিকে হাতজোড় করলাম। স্কুটিতে চাবি দিয়ে রাস্তার ধারে রেখে পাশের সাইকেলের দোকান অব্ধি আমিই হাঁটিয়ে নিয়ে গেলাম মেয়েটির সাইকেলটা। মেয়েটি আমার পাশেই হেটে এল কিছু না বলে। 

কিন্তু হায়! দোকানের সামনে এসে দেখি দোকান বন্ধ। আমার তখন খেয়াল হল আজ বৃহস্পতিবার। এই রাস্তার আশে পাশে যতগুলো সাইকেলের দোকান আছে সবকটা বৃহস্পতিবার বিকালে বন্ধ থাকে। 




২.... 


( এর আগের অংশটা সত্যি ছিল। পরের অংশটা কিছু সত্যি, অনেকটাই কল্পনা)। 



আমি কি করব ভাবার সময় পেলাম না, তার আগেই মেয়েটি আবার আমার দুই গালে দুটো থাপ্পর মারল। মেয়েটির মুখে বেশ একটা রাগের ভাব ফুটে উঠেছে মনে হল ওর চোখ দুটো দেখে।

এর আগে মেয়েটি যেখানে আমাকে থাপ্পর মেরেছিল সেখানে রাস্থায় আর কেউ ছিল না। কিন্তু এখানে একটু দূরে ২-৩ জন লোক দেখতে পেলাম। তাদের একজন চলা থামিয়ে আমাদের দিকে তাকিয়ে রইল তামাশা দেখার জন্য।

" তুই আমার সাইকেলের এই দশা করেছিস,,এখন আমি বাড়ি ফিরব কি করে??"

আমি ভয়ে ভয়ে আবার সরি বলে জিজ্ঞাসা করলাম,  " তোমার বাড়ি কি অনেকটা দূরে? দরকার হলে আমি স্কুটিতে করে বাড়ি পৌঁছে দিতে পারি তোমাকে।"

মেয়েটি কিছুক্ষন কি যেন ভাবল। তারপরে এবার ডান হাত দিয়ে আমার বাঁ গালে একটা থাপ্পর মেরে বলল,  " আমার সাইকেলটা কি হবে তাহলে?"

আমি বললাম, " ম্যাম, আমার বাড়ি একদম কাছেই। এই সাইকেল নিয়ে আপনি বাড়ি ফিরতে পারবেন না।  আমি এখন আমার বাড়িতে রেখে দিই। পরে সারিয়ে আমি আপনার বাড়িতে দিয়ে,আসব কালকেই, কোন,চিন্তা করবেন না প্লিজ। আমি তো এখন আপনাকে আপনার বাড়িতে দিয়ে আসতে গেলে বাড়ি চেনা হয়েই যাবে।" মেয়েটিকে কখনো কখনো তুমি বলছিলাম,,আবার কখনো অজান্তেই আপনি আর ম্যাম সম্বোধন বেরিয়ে আসছিল। আর আমার অর্ধেক বয়সী মেয়েটি শুরু থেকে আমাকে তুই করে বলে চলেছিল! 

মেয়েটি আবার আমার গালে একটা থাপ্পর কষিয়ে বলল,  " তোকে চিনি না, জানি না। তুই তোর কাছে আমার সাইকেল রেখে দিবি, তারপরে ফেরত দিবি কি গ্যারান্টি আছে তার? তুই যে একটা ছোটলোক সেটা তোর স্কুটি চালানোর স্টাইল আর একটা মেয়েকে ধাক্কা মারা থেকেই বোঝা যায়।" এই বলে মেয়েটি আমার দুই গালে আরো দুটো থাপ্পর মারল পরপর। আর সেই দূরে দাঁড়িয়ে তামাশা দেখতে থাকা আধ বুড়ো লোকটা তখনো দাঁড়িয়ে দেখছে দেখলাম।


মেয়েটি আমাকে ছোটলোক বললেও সেটা আমাকে অপমান করে মজা নেওয়ার জন্যে বলছে মনে হল। নাহলে ছোটলোকের স্কুটিতে চড়ে বাড়ি ফিরতে রাজি হত না নিশ্চয়ই। আর ছোটলোকেরা কেউ অর্ধেক বয়সী মেয়ের হাতে অকারনে বারবার থাপ্পর খেয়ে তাদের ম্যাম সম্বোধন করে ক্ষমা চায় না নিশ্চয়ই!

আমি বললাম, " ম্যাম, আপনি তো এখন আমার বাড়ি চিনেই যাবেন। আর কোন সন্দেহ থাকলে আমি এখন সাইকেলের পুরো দাম আপনাকে দিয়ে রাখছি। যদি কোন কারনে সাইকেল ফেরত নাও পান, সেই টাকা দিয়ে আবার সাইকেল কিনে নিতে পারবেন। আর কাল আমি সত্যিই সাইকেল ফেরত দিতে গেলে তখন ইচ্ছা হলে টাকা ফেরত দিয়ে দেবেন।" মেয়েটির হাতে অত্যধিক অপমানিত হওয়ার ফলে সে সাইকেল ফেরত পেলেও টাকা ফেরত দেবে কিনা সেটা তার হাতেই ছেড়ে দিতে চাইলাম!


 মেয়েটি আমার প্রস্তাবে খুশি হয়ে হাসল। তারপরে বলল, "ঠিক আছে, এটাই ভাল। "

আমি মেয়েটিকে নিয়ে আমার ফ্ল্যাটে পৌছালাম। সিঁড়ি দিয়ে ফ্ল্যাটের দোতলায় আমি সাইকেলটা টেনে তুললাম, মেয়েটাও সাথে এল। এরপরে সাইকেলটা ঘরে ঢুকিয়ে বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকা মেয়েটিকে জিজ্ঞাসা করলাম " কত টাকা দাম সাইকেলের প্লিজ একটু বলবে?"

মেয়েটি মাস্ক নামিয়ে দাঁড়িয়েছিল, দেখলাম মেয়েটির সম্পুর্ন মুখটা অসম্ভব সুন্দর। এত সুন্দরী আমার চেয়ে এত ছোট একটা মেয়ে এতক্ষন এইভাবে আমাকে মেরে আর অপমান করে চলেছে ভাবতেই কি এক তীব্র সুখবোধ ঘীরে ধরল আমাকে।


" ১০ হাজার টাকা",  মেয়েটি সংক্ষেপে উত্তর দিল। মেয়েটির সাইকেলটা খুব নতুন না, এরকম নতুন সাইকেলের দামও ৫-৬ হাজারের বেশি হয়না।" কিন্তু অর্ধেক বয়সী এই মেয়েটি আমাকে ঠকাচ্ছে এই চিন্তা আমাকে খুব খুশি করল উল্টে। আমি " এক্ষুনি টাকা নিয়ে আসছি ম্যাম" বলে ঘরে ঢুকে গেলাম। তারপরে টাকা নিয়ে এসে মেয়েটির হাতে দিলাম।

কড়কড়ে ২০ টা ৫০০ টাকার নোট গুনে নিয়ে মেয়েটি জিন্সের পকেটে পুরল। তার চোখ মুখ দেখে স্পষ্টতই মনে হচ্ছিল সে বিশ্বাস করতে পারছে না যে এত সহজে আমি ওকে অকারনে ১০ হাজার টাকা দিয়ে দিলাম। 

আমি এবারে হাতজোড় করে বললাম,  " ম্যাম, আপনার জুতোয় আমার দোষে অনেক কাদা লেগে গেছে। প্লিজ আমাকে একটু পরিস্কার করে দেওয়ার সুযোগ দেবেন?" 

মেয়েটি মুচকি হেসে বলল, " হ্যাঁ, করে দে। আর একটা চেয়ার নিয়ে আয় বারান্দায়, আমি বসব। " 




৩.... 


আমি ঘরের সবচেয়ে ভাল চেয়ারটা এনে দিলাম মেয়েটিকে বসার জন্য। তারপরে আমার নতুন কেনা একটা গেঞ্জি আর পরিস্কার জল নিয়ে এসে বারান্দায় মেয়েটির পায়ের কাছে হাটু গেড়ে বসলাম।  বারান্দাটা খোলা হওয়ায় আসে পাশের কারো চোখে পরতেই পারে এই ঘটনা। কিন্তু অচেনা মেয়েটিকে ফাঁকা  ঘরে ঢুকতে বলার সাহস হল না। বরং কেউ দেখলে দেখুক, ক্ষতি কি? আমার অর্ধেক বয়সী এত সুন্দরী একটা মেয়ের চাকর হতে পারা আমার কাছে শুধুই গর্বের বিষয়!

আমি মেয়েটির জুতোর উপর দিক দুটো ধীরে ধীরে পালিশ করে দিতে লাগলাম। মেয়েটি চেয়ারে বসে মোবাইল খুলে ঘাঁটতে লাগল। আমি সময় নিয়ে আসতে আসতে পালিশ করে দিতে লাগলাম আমার অর্ধেক বয়সী,সুন্দরী,এই মেয়েটির জুতো,যার নামও,আমি জানি না!

প্রথমে বাঁ জুতো,,তারপরে ডান জুতোর উপর দিক দুটো পালিশ করে চকচকে করতে অন্তত ১০ মিনিট সময় নিলাম আমি। আমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর ১০ মিনিট। তারপরে মেয়েটিকে বললাম,  " ম্যাম, যদি একটু পা তোলেন, জুতোর তলাটা আমি পালিশ করে দিতাম তাহলে।"


মেয়েটি কি যেন ভাবল, " তারপরে বলল, না থাক। অত সময় নেই আমার।" 

শুনে আমার একটু খারাপ লাগল। 

মেয়েটি আরো ১৫-২০ সেকেন্ড ফোন  ঘেটে ফোনটা,পকেটে পুরে উঠে বলল, " তুই শুয়ে পর বরং। তোর পরনের শার্টে জুতোর তলাটা মুছে নিই, তাড়াতাড়ি হয়ে যাবে।"

আমি উঠে দাঁড়ানো মেয়েটির পায়ের কাছে তখনো হাটুগেড়ে বসে। ওঠার আগে আমি মেয়েটির জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে বললাম,  " ম্যাম, প্লিজ আমাকে ক্ষমা করে দেবেন ধাক্কা মারার জন্য।"

মেয়েটি আমাকে প্রায় ৩০ সেকেন্ড ওর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ক্ষমা চাইতে দিল, তারপরে আমার মাথার উপরে জুতো পরা ডান পা টা রেখে বলল, " আচ্ছা যা, ক্ষমা করে দিলাম তোকে।" 


মেয়েটি পা সরাতে আমি উঠে একটু দূরে মেঝেতে শুলাম।

 মেয়েটি স্নিকার পরা পায়ে সোজা আমার বুকে উঠে দাঁড়াল। তারপরে হাসি মুখে আমার বুকের সাদা জামার উপরে ঘসে নিজের জুতোর তলা পরিস্কার করতে লাগল। মিনিট দুই পরে সে নিজের ডান জুতোর তলা আমার মুখের উপরে রাখল একবার। আমি কিছু বলব না নিশ্চিত হয়ে মনের সুখে এইবার দুই জুতোর তলাই পালা করে আমার মুখে ঘসে পরিস্কার করতে লাগল। আমি একবার আলতো করে আমার জিভটা বার কিরে দিলাম মেয়েটির প্রতি প্রবল ভক্তি থেকে। সে সেটা বুঝতে পারল কিনা জানি না। কিন্তু না থেমে আমার জিভ আর মুখে জুতোর তলা মোছা চালিয়ে গেল সে। 


প্রায় ১০ মিনিট সে আমার বুক আর মুখে এইভাবে জুতোর তলা মুছল, আমার মুখে জুতো পরা পায়ে দাড়িয়ে রইল জুতো পরা পায়ে। তারপরে আমার বুকে দাড়িয়ে জুতো পরা দুই পায়ে পরপর ১০-১২ টা লাথি মারল আমার মুখে।  " এটা না দেখে স্কুটি চালিয়ে আমাকে ধাক্কা দিয়ে সাইকেল ভাঙার শাস্তি" বলে লাথি মারা চালিয়ে গেল সে।




৪....



এরপরে সে নামতে আমি উঠে একবার ঘরে গেলাম চেয়ারটা ঢোকাতে। আয়নায় তাকিয়ে দেখি আমার সারা মুখ মেয়েটির জুতোর তলার ময়লায় ভর্তি, সাদা জামার উপরেও মেয়েটির স্নিকারের তলার ছাপ স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে! ঘড়িতে দেখি  বিকাল ৪.৩০ বাজে। আমি সেই অবস্থাতেই মুখ না ধুয়ে জামা না পাল্টে বেড়িয়ে এলাম। মেয়েটিকে স্কুটিতে তুলে ওর বাড়ি পৌছাতে ৫ মিনিটও লাগল না। মেয়েটির বাড়ি বেশ সুন্দর একতলা, গেটের গায়ে নেমপ্লেটে ৩ জনের নাম লেখা - আদিত্য চ্যাটার্জি, পিয়ালী বসু চ্যাটার্জি, আদৃতা চ্যাটার্জি। আন্দাজ করে নিলাম যে মেয়েটির নাম আদৃতা।

মেয়েটি বেল বাজাতে সম্ভবত ওর মা দরজা খুলে দিল। মেয়েটি ওর এক্সিডেন্টের কথা , সাইকেল ভাঙার কথা পুরোটা আমার ঘাড়ে সম্পুর্ন দোষ চাপিয়ে বলে গেল। আমিও আদৃতার কথায় একমত হয়ে ওর মায়ের সামনে আবার সরি বললাম। ওর মা একবার আমার দিকে ভাল করে তাকিয়ে মেয়েকে বলল, " তুই কি ওকে মেরেছিস নাকি?"

" হ্যাঁ মা, এরকম অপরাধ করলে মারব না?"

এতদিন অনেককে চড় মেরে ঝামেলা বাধিয়েছিস বহুবার। এখন কি লাথিও মারতে শুরু করলি তুই?"

" ওর কোন দোষ নেই, আমারই ভূল। আমার মার খাওয়ারই কথা।" এই বলে আমি তাড়াতাড়ি সামলালাম। তারপরে আমার কার্ড মেয়েটির মায়ের হাতে দিয়ে বললাম, " ওর সাইকেল তো এখন আমাদ কাছে আছে, সারিয়ে দিয়ে যাব। এতে আমার ফোন নাম্বার আছে। কোন দরকার হলে ফোন করবেন। আসছি।" এই বলে আমি চলে এলাম। আর ফেরার পর থেকেই মনে শুধু একটাই চিন্তা ঘুরতে লাগল, কোনভাবে কি প্রভু আদৃতার পার্মানেন্ট চাকর হয়ে ওঠা সম্ভব হবে আমার পক্ষে?