Sunday 2 February 2014

রিমা আর সিমাদি

( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । ) 

( ওয়ার্নিং ; সি এফ এন এম স্টোরি, মেল নুডিটি আছে )


 কি রে , তোকে প্যান্ট খুলতে বললাম না? কথা কানে যাচ্ছে না ? প্যান্ট খুলে লেংটু হয়ে কান ধরে দাঁড়া। আমি ভয়ে ভয়ে সিমাদির দিকে তাকিয়ে বল্লাম,’ প্লিজ সিমাদি, আমি কান ধরে দারাচ্ছি, কিন্তু প্লিজ আমাকে ল্যাংটো হতে বল না। বোন এখুনি ঘরে চলে আসবে।
সিমাদি আমার গালে ডান হাত দিয়ে একটা চড় মেরে মুখে হাসি ফুটিয়ে বল্ল, ‘ আসলে ত ভালই হবে। দেখবে তার ফেল্টু দাদা পড়া না করে কিভাবে লেংটু হয়ে শাস্তি পাচ্ছে।
 আমি আমার জ্যাঠতুতো দিদি সিমার পা জড়িয়ে ধরলাম ভয়ে। দিদির চটি পরা পায়ের ওপর নিজের মাথা ঠেকিয়ে বল্লাম  প্লিজ সিমাদি, এরকম কোরনা। এখন থেকে রোজ পরা করবো। তুমি দেখে নিও ।

সিমাদি বাঁ পায়ের ওপর ডান পা রেখে চেয়ারে বসে ছিল। আমার মাথার ওপর চটি পরা ডান পা টা বলাতে বলাতে বল্ল ,’ পরা করলে শাস্তি পাবিনা। আজ পরা করিসনি ,আজ তোকে শাস্তি পেতেই হবে। শাস্তি না দিলে তুই কোনদিন পরা করবি না । আমি কাকুকে কথা দিয়েছি তোকে ভাল ছাত্র বানিয়ে ছারবো। আমি অসহায় হয়ে সিমাদির বাঁ পায়ের ওপর নিজের মাথা তা ঘসতে ঘসতে বল্লাম,’ প্লিজ সিমাদি, এরকম করনা। আর যা খুসি কর, আমাকে ল্যাংটো কর না প্লিজ। আর তখনি পিঠের ওপর অন্য কার পায়ের স্পর্শ পেলাম। তাকিয়ে দেখি আমার ছোট বোন রিমা।

আমার পিঠের ওপর চটি পরা ডান পা রেখে আমার দিকে তাকিয়ে হাসছিল। আমাকে তাকাতে দেখে মুখে হাসি ফুটিয়ে বল্ল, ‘ কিরে গাধা, তোর লেংটু হতে এত লজ্জা কিসের ?’ আমি বোন এর দিকে চোখ পাকিয়ে বল্লাম, ‘ তুই আবার আমাকে গাধা বল্ছিস?’ বলে ওর পা টা পিঠ থেকে সরিয়ে দিলাম। বোন গলায় অবাক হওআর ভাব ফুটিয়ে বল্ল,’ কেন রে? তোকে গাধা বল্লে গাধা দের অপমানিত লাগবে বুঝি ?’ আমি সোজা হয়ে শুলাম বোনকে রিপ্লাই দেব বলে। সঙ্গে সঙ্গে বোন ওর চটি পরা ডান পা টা আমার বুকের ওপর তুলে দিল। আর সিমাদি ওর চটি পরা পা দুটো আমার কপালে বুলিয়ে আমাকে আদর করতে লাগলো। আমি কি বলবো ভেবে উঠতে পারলাম না। সিমাদি আমার মাথায় পা বলাতে বলাতে বোনকে বল্ল  বিশু আজকে পরা করেনি। তাই আমি ঠিক করেছি ওকে ল্যাংটো করে শাস্তি দেব। কেমন হবে রে রিমা ? ‘
একথা শুনে বোন হো হো করে হাসতে লাগল। অনেকক্ষন পর হাসি থামিয়ে ওর চটি পরা ডান পা টা আমার বুক থেকে তুলে আমার মুখের ওপর রাখলো । আমার ঠোঁট দুটো ওর চটি পরা পায়ের তলায় ঘসতে ঘসতে বলল  দারুন হবে। লেংটু গাধা টাকে নিয়ে আজ আমরা অনেক মজা করবো ।
 আমি বোনের চটির তলায় একটা গাঢ় চুম্বন করে বল্লাম  প্লিজ বোন, আমাকে ল্যাংটো করিস না। আমি তোর দাদা হই। তুই যা বলবি তাই শুনবো। শুধু আমাকে ল্যাংটো করিস না। বোন চোখ পাকিয়ে বল্ল, ‘ আমি যা বলবো তাই করবি ?’ আমি ওর চটির তলায় আবার চুমু খেয়ে বল্লাম  হা, করবো  
বোন একটা চেয়ার টেনে নিয়ে বসে পরে আমার মুখের ওপর ওর চটি পরা পা দুটো রেখে বল্ল,’ আমার দুই পায়ের তলায় চুমু খেতে খেতে ১০০ বার বলতে হবে তুই একটা গাধা আর আমি তর মালকিন  
আমি বোন এর ডান চটির তলায় একটা গাঢ় চুম্বন করে বল্লাম  তুমি আমার মাল্কিন, আমি তোমার পোষা গাধা  বলে ওর মুখের দিকে তাকালাম।
 বোন আমার মুখে বেশ জোরে একটা লাথি মেরে বল্ল , ‘এই জন্যই তোকে গাধা বলি। কোন কথা বুঝতে পারিস না। তোকে ১০০ বার চুমু খেতে বলেছি আমার চটির তলায়  

 রিমা আর সিমাদির হাতে অপমানিত হতে সবসময়ই আমার কিরকম যেন ভাল লাগে । তবে ওদের সামনে সেটা অন্য সময় বুঝতে দিইনা। আজ অতিরিক্ত অপমানে সেই নিয়ন্ত্রনটা যেন হারিয়ে ফেলেছিলাম। খুব ভাল লাগতে শুরু করেছিল ওদের হাতে এই অপমান। আমি বোন এর চটির তলায় চুমু খেতে খেতে বলতে লাগলাম ,’ তুমি আমার মালকিন, আমি তোমার পোষা গাধা।
 বোন জোরে জোরে গুনতে লাগল। ৫০ বার হলে ও পা বদল করে বাঁ চটি পরা পা আমার মুখের ওপর রাখলো। আমি একইরকম ভক্তিভরে বোন এর বাঁ চটির তলায় চুমু খেতে লাগলাম।
বোন এর চটির তলায় ১০০ তা চুমু খাওয়া হলে বোন আমার মুখের ওপর থেকে পা সরিয়ে আমার বুকের ওপর রাখলো। আর সিমাদি ওর চটি পরা পা দুত আমার মুখের ওপর ধরে বল্ল  এবার আমার চটির তলায় ১০০ বার চুমু খেয়ে একি কথা বল । আমি দুহাত দিয়ে সিমাদির চটি পরা পা দুটো ধরলাম। তারপর সেচ্ছায় দুটো চটির তলায় চুমু খেতে খেতে বলতে লাগলাম, ‘ তুমি আমার প্রভু, আমি তমার পোষা গাধা । আমি একবার সিমাদির বাঁ চটির তলায় চুমু খাচ্ছিলাম, এক্বার ডান চটির তলায়। কয়েক বার চুমু খাওআর পর বোন চেয়ার থেকে উঠে আমার পেটের কাছে দাড়ালো। আমার যৌনাঙ্গের ওপর পা রেখে চটির তলা দিয়ে আমার নুনু ঘষতে ঘষতে বলল, ‘ সিমাদি, গাধার টুনটুনি টা তো খাঁচা থেকে ছাড়া পাওআর জন্যে খুব ছটফট কঞ্ছে। এই বলে রিমা আমার নুনু তা পায়ের তলা দিয়ে ঘস্তে ঘস্তে হি হি করে হাসতে লাগ্ল।

ওদের হাতে অপমান আমার ভীশন ভাল লাগতে শুরু করেছিল। আমি সিমাদির চটির তলায় গাঢ় চুম্বন করতে করতে মনে মনে বল্লাম, ‘ আমাকে যত খুশি অপমান কর বোন। আমি তোর পোষা গাধা হওআর যোগ্য ও নই। আমি তোর সম্পত্তি, তুই আমাকে নিয়ে জা খুশি কর।
 সিমাদি বল্ল, ‘ অত কষ্ট দিচ্ছিস কেন টুনটুনি টাকে ? আর কতদিন ও বন্দি হয়ে থাকবে খাচায়? ওকে একটু বাইরের হাওয়া বাতাস খেতে দে।
 বোন চটি খুলে পায়ের আঙ্গুল দিয়ে আমার প্যান্ট এর চেনটা ধরল আর আস্তে আস্তে টেনে আমার প্যান্ট এর চেন তা খুলে দিল। আমি তখন সিমাদির চটির তলায় চুম্বন করে চলেছি। আমার চোখ সিমাদির পায়ের তলায় ঢাকা। তবে বেশ বুঝতে পারলাম আমার উত্তেজিত যৌনাঙ্গ প্যান্টের চেন এর ফাক দিয়ে বেড়িয়ে এসেছে, আর আমার বোন নুনু টাকে খালি পা বুলিয়ে আদর করছে। ১০০ বার চুমুখাওয়া শেষ হতে সিমাদি ওর পা দুটো সরি্যে নিল। আমি তবু চোখ বুজে রইলাম। বোন টোন কেটে বল্ল  কি রে গাধা, প্রভুদের সামনে লেংটু হতে লজ্জা করছে নাকি তোর?’


লজ্জায় আমি চুপ করে রইলাম। কোন জবাব দিলাম না। সিমাদি রিমাকে বল্ল, ‘ টুনটুনিটা বেশ বড়ই মনে হচ্ছে , তাই না রে?’
আমার বোন রিমা হেসে বল্ল  হা দিদি। আমার মাথায় একটা বুদ্ধি এসেছে । চল, একটা মজা করি টুনটুনি টাকে নিয়ে।
 এই বলে বোন আমার পেটে একটা লাথি মেরে বল্ল  গাধা, যা তো , আমার ঘরের টেবিল এর ওপর থেকে আমার স্কেলটা নিয়ে আয়।
 আমি চোখ খুলে তাকিয়ে দেখি দুস্টুমিতে বোন এর চোখ দুটো চকচক করছে। ওরা কি আমাকে স্কেল দিয়ে মারবে নাকি ? ছোট বোন এর হাতে স্কেল দিয়ে মার খাব ভাবতেও আস্চর্য ভাবে ভিশন ভাল লাগ্ছিল আমার। আমি উঠে গেলাম স্কেলটা আনার জন্য। উঠতেই বোন ভিশন জোরে পর পর দুত চড় মা্রল আমার দুই গালে। গাধা রা কবে থেকে দুই পায়ে হাটছে? ভাল গাধার মত প্রভুকে পিঠে বসিয়ে ৪ পায়ে চল ।
আমি বোন এর হাতে চড় খেয়েও বিন্দুমাত্র প্রতিবাদ করলাম না। আমি ওর পোষা গাধার মতই ৪ হাত পায়ে দাড়ালাম। বোন আমার পিঠের দুপাশে পা ঝুলিয়ে বসে ডান পা দিয়ে আমার পেটে খোঁচা দিয়ে বল্ল ,’চল গাধা, হ্যাট হাট। আমি পোষা গাধার মতই প্রভু রিমাকে পিঠে নিয়ে চলতে লাগলাম । প্রভু আমার মাথার চুল ২ হাতে মুঠো করে ধরে দিক নিয়ন্ত্রন করতে লাগল আমার। আর মাঝে মাঝে পা দিয়ে আমার পেটে খোচা মারতে লাগল। আমি পাশের ঘরে যেতে প্রভু রিমা ওর টেবিল থেকে স্কেলটা নিয়ে আমার মুখে গুজে দিয়ে বল্ল ,’ উলটো দিকে চল গাধা, হাট হাট।
আমি বাধ্য গাধার মত বোনকে পিঠে নিয়ে আমার পরার ঘরে ফিরে এলাম। বোন আমার পিঠ থেকে নেমে আমাকে বল্ল,’ লেংটু, আবার শুয়ে পর আমাদের পায়ের কাছে।
আমি তাই করলাম। বোন আমার মুখ থেকে স্কেলটা নিয়ে আমার টুনটুনি মাপতে লাগল। মাপা হলে দিদিকে বল্ল, ‘ দিদি, টুনটুনি টা পাক্কা ৭ ইঞ্চি লম্বা।
সিমাদি চোখ কপালে তুলে বল্ল,’ বাপ রে ! এটা, টুনটুনি না, কেউটে সাপ ! সাপ যে এত নিরীহ হতে পারে ভাবাই যায়্না !
 বোন হেসে বল্ল ,’ আসল মজা এখন বাকি আছে দিদি। তুই স্কেলটা একটু ধর। যখন বলবো আবার মাপবি সাপটাকে। এই বলে বোন আমার মুখের সামনে এসে দাড়ালো। দিদি স্কেলটা নিয়ে আমার পেটের পাশে দাড়ালো। বোন চটি পরা ডান পা তা আমার মুখের ওপর রেখে আসতে  আসতে আমার মুখে ঘসতে লাগল ওর চটির তলা। উফফফফ্, কি যে সুখ বোন এর হাতে অপমানিত হতে !

হঠাত বোন চটি পরা ডান পা টা তুলে নিল আমার মুখ থেকে, তারপরেই বুম শব্দে প্রবল জোরে সেটা আমার মুখের ওপর আঘাত করলো । পা টা প্রবল জোরে আছড়ে পরলো আমার ঠোঁটের ওপর। আমাকে সামলে নেওয়ার বিন্দুমাত্র সুযোগ না দিয়ে বোন আবার ওর চটি পরা ডান পা টা তুলে বেশ জোরে লাথি মারলো আমার নাকে্র ওপর।
কয়েক মুহুর্তের জন্য দু চোখে অন্ধকার দেখলাম আমি। বোন কিন্তু লাথি মারা থামাল না, একের পর এক লাথি মারা চালিয়ে গেল আমার মুখে। ব্যাথা আর অসম্ভব ভাল লাগার মিশ্র অনুভুতি তখন আমার মনে। ১০ টা লাথি মেরে বোন যখন থামলো তখন আমি গভীর আবেগে ওর চটির তলায় চুম্বন করতে করতে ওকে আমার মুখে লাথি মারার জন্য ধন্যবাদ দিতে লাগলামবোন আবার একটা লাথি মারলো আমার মুখে আর বলল, ‘ জিভটা বার কর এবার কুত্তা।  আমি সত্যি প্রভু ভক্ত কুকুরের মত জিভটা লম্বা করে বার করে দিলাম। বোন আমার বার করা জিভের ওপর ওর চটির তলা মুছতে শুরু করলো।

বোন আমার জিভে ওর চটির তলা মুচছে ভাবতেই প্রবল আনন্দে আমার মন ভরে উঠল। ওর চটির তলার সব ধুলো ময়্লা গিলে খেতে লাগলাম আমি। মনে মনে বোনকে বলতে লাগলাম, “প্রভু, এখন থেকে তুমি রোজ সবার সামনে আমার জিভে তোমার জুতোর তলা মুছে পরিস্কার কর।  বোন ডান চটির তলা মুছে পরিস্কার করে বাঁ চটির তলাও আমার জিভে মুছতে লাগল। আর তখন দেখলাম সিমাদি আমার কেউটের পাশে বসে স্কেল দিয়ে ওটাকে মাপছে।
 উত্তেজনায় ওটা তখন থরথর করে কাপছে। সিমাদি বিস্মিত গলায় বললো  কেউটে সাপ এখন পাক্কা ৯ ইঞ্চি লম্বা রে রিমা ! এত বড় ও হয় নাকি কেউটে সাপ ?” বোন আমার বার করা জিভে ওর বাঁ চটির তলা ঘসে আমাকে আদর করতে করতে বললো , ” কেউটেটা আরো ২ ইঞ্চি বাড়লো কি করে লেংটু ? আমার চটির তলার ময়্লা খেয়ে ও রাগে ফুঁসছে নাকি ?” আমি ওর চটির তলায় গাঢ় চুম্বন করে বললাম, ” না প্রভু। ও খুশি হলেই এরকম লম্বা হয়ে যায় আনন্দে
আমার কথা শুনে রিমা আর সিমাদি আবার হাসিতে ফেটে পড়ল ।