Sunday 2 August 2015

স্কুলে শাস্তি

( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । ) 


আমি যখন ক্লাস   পড়তাম তখন আমাদের ক্লাস এর ফার্স্ট গার্ল স্বাগতা কে প্রপো করেছিলাম   আমি পড়াশোনায় খারাপ ছিলাম ,দেখতেও ভালো ছিলাম না স্বাগতা রেগে গিয়ে ম্যাডাম কে রিপোর্ট করে দিয়েছিল ম্যাডামের  নাম মধুমিতা ,  আমাদের  ইংলিশ পড়াতেন,  বয়স আন্দাজ  ২৮. নি খুব রাগী ছিলেন তবে অদ্ভুত  ব্যাপার হল উনি মেয়েদের অপর সহজে রাগতেন না কখনো  কোন মেয়ে কে মারেননি  আর ছেলে রা পড়া না  পারলে বা  দুষ্টুমি করলে উনি বেত দিয়ে মেরে পিঠের চামড়া তুলে নিতেন  মধুমিতা ম্যাডাম টিফিনের পর ক্লাস  ঢুকলেন  সেটা ফিফথ পিরিয়ড  ঢুকেই ডাকলেন আমাকে,  -’সুমন , এদিকে আয়
আমি জানতাম স্বাগতা নালিশ করেছে ওনাকে . আমি ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে বেরিয়ে এলাম . ঊনি ফার্স্ট বেঞ্চের  ঠিক সামনে আঙ্গুল দিয়ে দেখালেন, ‘এখানে কান ধরে  নিলডাউন    আমি ভয়ে ভয়ে তখন  নিল ডাউন হলাম  আমাদের ক্লাসের বাঁ  দিকে মেয়েরা বসে, আর ডান দিকে ছেলেরা   এটা বাঁ দিক , আর আমি যেখানে কান ধরে নিলডাউন হলাম তার ঠিক সামনে  ফুট দূরে বসে আছে স্বাগতা ওর জুতো পরা বাঁ  পা ডান পায়ের উপর রাখা   আর কালো জুতো পরা বাঁ পাটা  আসতে আসতে নাচাচ্ছে  ওর মুখে মিষ্টি হাসি  ম্যাডাম চেয়ার  টেনে আমার সামনে বসে  বললেন , আর এগিয়ে নিল ডাউন  , ঠিক বেঞ্চ টা সামনে
আমি ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে স্বাগতার পায়ের সামনে নিল ডাউন হলাম   ডান পায়ের ওপর বাঁ  পা তুলে নাচাচ্ছে,ওর বাঁ  পাটা আমার মুখ থেকে কয়েক ইঞ্চি দূরে মাত্র  ফার্স্ট বেঞ্চে স্বাগতার সাথে বসে আছে আফসানা, পায়েল আর অনামিকা    অরা সবাই আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে মধুমিতা ম্যাডাম আমার পাশে চেয়ার টেনে পায়ের ওপর পা তুলে বসল ম্যাডাম বাঁ পায়ের ওপর তলা ডা পাটা তুলে নাড়াতে লাগল পা নাড়ানোর সময় ম্যাডামে স্যান্ডেলের তলার ময়লা আমার জামায় লেগে যেতে লাগলো  আমার ভিশন লজ্জা করছিলো গোটা ক্লাসের সামনে এভাবে নিল ডাউন  হওয়ার  জন্যে লজ্জায় আমি মাথা নিচু করলাম, ফলে আমার দৃষ্টি গিয়ে পড়ল আমার ড্রিম গার্ল স্বাগতার কালো স্কুল সু পরা পায়ের দিকে  পা নাড়াতে লাগল আর আমি কান ধরে নিল ডাউন হয়ে তাই দেখতে লাগলাম

 তোর বাবা মা তোকে স্কুলে কি জন্য পাঠিয়েছে? পড়াশোনা করার জন্য নাকি ভালো মেয়েদের ডিস্টার্ব করার জন্য?”  ম্যাডামের কথায় আমি অবাক হয়ে ম্যাডামের দিকে তাকালাম, আমতা আমতা করে বলতে চেষ্টা করলাম ,”আমি কাউকে ডিস্টার্ব করিনি ম্যাডাম, ওকে আমার খুব ভাল লাগে ,তাই ওকে শুধু সেটা…….”.
ম্যাডাম আমাকে কথা শেষ করতে দিল না, প্রবল জোরে একটা লাথি মার আমার পিঠের পাশের দিকে আমি স্বাগতার বা পাশে বসে থাকা আফসানার পায়ের ওপর উলটে পরে গেলাম আমার ঠোঁট নাক আর কপাল আফসানার জুতো পরা পা স্পর্শ করল  আমি উঠতে যাচ্ছিলাম, তার আগেই ম্যাডামের বেত আমার পিঠে সজোরে আছড়ে পরলো, “ উঠবিনা  একদম যেভাবে আছিস পরে থাক  এটা স্কুল, প্রেম করার যাগা না আর তুই তো ক্লাসের সব মেয়েকেই এভাবে ডিস্টার্ব করিস
 “আমি বলার চেষ্টা করলাম, “না ম্যাডাম, আর কাউকে কখনো আমি….”, আমার কথা শেষ করার আগেই আফসানা বলে উঠল, “  আমাকেও অনেকদিন থেকে ডিস্টার্ব করে ম্যাডাম
 পায়েল আর অনামিকা ওর সুরে সুর মেলাল, ‘আমাদেরও ডিস্টার্ব করে 
আমি কি বলব বুঝতে পারছিলাম না . আমার মাথা তখন আফসানার জুতো পরা পায়ের ওপর রাখা , আর আমার মাথার বাঁ দিকে স্বাগতা আর ডানদিকে পায়েল দের জুতো পরা পা তুলে আমার চুলের ওপর ওদের জুতোর তলা বোলাচ্ছে ম্যাডাম আমার পিঠে বেতের বারি মারতে লাগলেন,  “ছি,কি নির্লজ্জ ছেলে ! ক্লাসের সব মেয়েকে ডিস্টার্ব করে বেড়ায়  এক্সাম ফেল করা ছেলে হয়ে ক্লাসের ফার্স্ট গার্লকে প্রপো করছে ! লজ্জা শরম কিছুই নেই আমি মাথা নিছু করে পরে রইলাম আফসানার জুতো পরা পায়ে মাথা রেখে স্বাগতা আর পায়েল আমার চুল নিয়ে খেলতে লাগল জুতো পরা পা দিয়ে আর ম্যাডাম আমার  পিঠে  চটি পরা ডান পা তুলে আমার পিঠে বেত মারতে লাগল গোটা ক্লাসের সামনে
 মিনিট পাঁচেক পরে ম্যাডাম থামল  তোর  জন্য চরম শাস্তি অপেক্ষা করে আছে  তবে তার আগে ওদের  জনের পা ধরে ক্ষমা চা   আমি  ততক্ষনে  ভয়ে আর লজ্জায় থরথর করে কাপছি   আমি এক এক করে ওদের কাছে ক্ষমা চাইতে লাগলাম  প্রথমে পায়েল, তাঁরপর আফসানা,  স্বাগতা,  সবশেষে অনামিকার পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চাইলাম, গোটা ক্লাসের সামনে ওদের জুতোয় চুম্বন করলাম

ম্যাডাম তখনও চেয়ারে বসে আমার সামনেই  ওদের কাচে ক্ষমা চেয়ে ম্যাডামের পায়ের কাছে  হাটুগেড়ে হাতজোড়  করে বললাম ,  “ম্যাডাম, প্লিজ আমাকে ক্ষমা করে দিন এবার , এরকম ভুল আর কখনও  করবনা  নিজেকে মেয়েদের পায়ের তলার ধুলোর সমান ভাববো , মেয়েরা আমার থেকে অনেক সুপিরিয়র ওদের প্রপো করার কথা স্বপ্নেও  ভাববনা  আর   প্লিজ  ম্যাডাম, আজ  ক্ষমা করে দিন  আমাকে”  বলতে বলতে আমার চোখ দিয়ে জল পরতে লাগলো, আমি ম্যাডামের পায়ের ওপর মাথা নামিয়ে দিলাম  ক্লাসের মেয়েরা মুখে হাসি ঝুলিয়ে আমার  হিউমিলিয়েশন  দেখতে লাগলো  
ম্যাডাম লাথি মেরে আমার মাথা সরিয়ে দিল ওর পায়ের ওপর থেকে  তুই যাকরেছিস তাতে টিসি    দেওয়াটা  খুব কম শাস্তি তবু যাদের কাছে অপরাধ করেছিস তাদের কাছে ক্ষমা চেয়ে যা বাকি ক্লাস টুকু ওরা ক্ষমা করে দিলে আমার কিছু বলার নেই  নাহলে তোর টিসির ব্যাবস্থা করতে আমি  বাধ্য  হব  আজ আমি  পিরিয়ড  জুড়ে ক্লাস নেব তোর হাতে সময় আছে     দেখ, ওরা ক্ষমা করে কিনা”  আমার চোখ দিয়ে বন্যার মত জল বয়ে চলল  আমি স্বাগতার  জুতো পরা পায়ে মাথা নামিয়ে ওর জুতোয় চুম্বন করতে করতে ওকে বলতে লাগলাম,  “প্লিজ প্রভু, আমাকে ক্ষমা করে দাও প্লিজ ”.

মধুমিতা ম্যাডাম বাকি ক্লাস কে পরাতে লাগলো  আর আমি ,ক্লাসের লাস্ট বয় সুমন, ক্লাসের ফার্স্ট গার্ল স্বাগতার জুতো পরা পায়ে চুম্বন করতে লাগলাম গোটা  ক্লাসের সামনে একটু পরে স্বাগতা আমাকে চিত হয়ে অর পায়ের তলায় শুয়ে পরতে বলল আমি ওকে খুশি করতে তাই করলাম  স্বাগতা ওর বাঁ  পা রাখল আমার গলায়, ডান পা আমার ঠোঁটের  ওপর অনামিকা ওর পা দুটো রাখল আমার নাক আর কপালের ওপর আফসানা ওর পা রাখল আমার বুকে, আর পায়েল আমার পেটে   আমি স্বাগতার ডান জুতোর তলাচাটতে  লাগলাম গোটা ক্লাসের সামনে , তারপর  ডান পা আমার গলায় রেখে ডান পায়ের ওপর বা পা রাখল , আমি ওর বা জুতোর তলাও চেটে পরিষ্কার করে দিলাম
আমি মানসিক ভাবে  ততক্ষণে  পুরোপুরি ভেঙ্গে পরেছিলাম   ওদের  জুতো চেটে শুধু  ওদের খুশি করতে চাইছিলাম , যাতে আমার টিসি না হয়  স্বাগতার  জুতো চেটে পরিষ্কার করে দিলে  প্রথমে অনামিকা, তারপর পায়েল আর আফসানার সাথে জায়গা বদল করল আমি ওদের জুতোর তলাও চেটে পরিষ্কার করে দিলাম আমি ওদের জুতো চাটতে চাটতে আর পা টিপতে টিপতে ওদের কাছে অনুরোধ করে চললাম,  “প্লিজ  প্রভু, আমার ভুল হয়ে গেছে  আমাকে এবারের মত ক্ষমা করে দিন ক্লাস শেষ হতে স্বাগতা মুখে হাসি ঝুলিয়ে ম্যাডামকে বলল, “ওকে আমরা একটা শর্তে ক্ষমা করতে পারি ম্যাডাম বলল, “কি শর্ত?”
স্বাগতা বলল রোজ স্কুল শুরু হুয়ার  আগে আর স্কুল শেষের  পর ক্লাসের সব মেয়ের জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ওকে প্রণাম করতে হবে, স্কুলের সব মেয়েকে প্রভু বলে ডাকতে হবে স্কুলের  যেকোন মেয়ের  যেকোন আদেশ সঙ্গে সঙ্গে পালন করতে হবে  আর আপনার পিরিয়ডে  ওকে আমাদের  পায়ের তলায় শুয়ে আমাদের জুতোর তলা চাটতে হবে । আমাদের লাথি খেতে হবে । ও রাজি হলে আমরা ওকে ক্ষমা করতে পারি
আমি স্বাগতার পায়ে  চুমু  খেয়ে বললাম,  “আমি রাজি প্রভু  থ্যাঙ্ক ইউ আমাকে ক্ষমা করার জন্য  এই   বলে স্বাগতাকে   সাষ্টাঙ্গে  প্রণাম করলাম  ম্যাডাম আমাকে  বলল আমি তোকে এবারের মত ক্ষমা করে দিলাম তাহলে  তবে স্কুলের কোন মেয়ে তোর নামে নালিশ করলে সঙ্গে সঙ্গে তোকে টিসি দিয়ে দেব আর ক্লাসের অন্য ছেলেরা, তোরাও জেনে রাখ , কখনও  কোন মেয়েকে ডিস্টার্ব করলে বা প্রপোস করলে তোদেরও সুমনের মত একি শাস্তি পেতে হবে
  সেদিন থেকে আমার  ক্লাস  থেকে ১২ অবধি আমি রোজ ক্লাস এর সব মেয়ের জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রণাম করতাম আর মধুমিতা ম্যাডামের ক্লাসে স্বাগতা , অনামিকা, আফসানা আর পায়েলের  জুতো পরা পায়ের তলায় শুয়ে ওদের পা টিপতাম, ওদের জুতো চাটতাম ওরা ওদের জুতো পরা পায়ে যত খুশি লাথি মারত আমার মুখে । জবাবে আমি ওদের জুতোর তলায় চুম্বন করে ধন্যবাদ দিতাম ওদের ।  আশ্চর্য ব্যাপার হল, কিছুদিন পর থেকে এই কাজটা করতে আমার খারাপ তো লাগতই না , বরং ভিশন ভাল লাগত এত সুন্দরী   জন প্রভুর সেবা করতে পেরে আমি গর্বিত ছিলাম  আর আমাদের ক্লাসের কোন ছেলের কোনদিন কোন মেয়েকে প্রপোস  করার সাহস হয়নি  তারপর  
স্বাগতা আমার গলায় কলার বেধে ওদের বাড়িতেও নিয়ে যেত । আমাকে দিয়ে ওদের বাড়ির সব কাজ করাত । ওর বাবা মার সামনে আমার মুখে লাথি মারত যত খুশি । স্বাগতার ৩ বছরের ছোট বোন প্রথমাও আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারত, আমাকে দিয়ে ওর জুতোর তলা চাটাত । ওদের পাড়ার সবাই জানত আমি ওদের দুই বোনের পোশা কুত্তা । পাড়ার রাস্তায় ফেলে আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারত ওরা দুই বোন , আমার জিভে ঘষে ওদের জুতোর তলা পরিষ্কার করত । আমি প্রভুভক্ত ক্রীতদাসের মত আমার দুই সুন্দরী প্রভুর সেবা করতাম ।