Monday 1 May 2023

রাজু ও মিমি...

রাজু - extra part... ( রাজু গল্পের ৪ ও ৫ নং পার্টে যেখানে প্রভু আলিয়াকে বর্ননা করে রাজু বলছে তার মামাতো বোন মিমি তাকে কিভাবে স্লেভের মত ট্রিট করা শুরু করে, এটা তারই extended part. পরে গল্পটা এডিট করে এই অংশটা ওই পার্টের মধ্যে জুড়ে দেব। আর এই অংশে রাজুর পরিবারে একটি অতিরিক্ত চরিত্র যোগ করছি, রাজুর দিদা/ মিমির ঠাকুমা। অর্থাৎ রাজুর মা ও মামার মায়ের চরিত্র। এই চরিত্রটি যোগ করার আইডিয়া উজ্জ্বল দিয়েছে।) আমার বয়স যখন চার বছর মাত্র, তখন মা আমাকে নিয়ে পাকাপাকি মামাবাড়িতে চলে আসে। মামা তখন সদ্য মামিকে বাড়ি থেকে পালিয়ে নিয়ে বিয়ে করে এনেছে। মামা, মামি ছাড়া তখন বাড়িতে থাকত আমার মামা ও মায়ের মা, অর্থাৎ আমার দিদা। মামা তখন ভ্যান চালাত। মামার বাড়ি ছিল বেড়ার, মাথার উপরে টালির চাল। মামির স্বাচ্ছন্দের কথা ভেবে মামা তাড়াতাড়ি দুটো ঘরের দেওয়াল পাকা করল, তারপর পাকা ছাদ দিল। একটা ঘরে তখন থাকে মামা আর মামি। অন্যটায় আমাদের দিদা। এছাড়া রান্নাঘর, বাথরুম ও ছোট্ট একটা ঠাকুর ঘরও ছিল বাড়িতে। এসব পাকা হলেও বাড়ির অপর ঘর তখনো বেড়ার, যেটায় আমি আর মা থাকি। মামা পরে সেটাও পাকা করতে চেয়েছিল। কিন্তু মামি বাধা দিয়ে বলে 'তোমাকে অত বোনের প্রতি দয়া দেখিয়ে টাকা নষ্ট করতে হবে না। ওর মত বস্তির মেয়েকে বেড়ার ঘরেই মানায়।" আশ্চর্য হল, আমার মা আর দিদাও এই কথায় মামিকেই সমর্থন করে বলে ওই ঘর পাকা করার দরকার নেই! শুধু তাই না, মা বা দিদা খুব গরম কালে ফ্যান চালালেও মামি এসে কথা শোনাত। বলত "বস্তির মেয়ে হয়ে জমিদারের মেয়ের মত হাবভাব শিখেছিস না? ফ্যান চালাচ্ছিস, এর বিল কি তোর মরা বাপ নরক থেকে নেমে এসে দিয়ে যাবে?" মা তার বৌদির এরকম কটু কথার উত্তরে তার চেয়ে বয়সে ৫ বছরের ছোট বৌদিকেই সরি বলে ক্ষমা চেয়ে নিত। যেন দোষ তারই! মামাকেও কখনো এসব কথা জানতে দেয় নি মা। অথচ মা কারখানায় কাজ করে বেশ কিছু টাকা রোজগার করত। যা দিয়ে গোটা ফ্যামিলির বিদ্যুৎ বিলই দেওয়া যায় দিব্বি। অথচ মা সে কথা কখনও না বলে মাসের শুরুতে নিজের মাইনের টাকা ফর্শা সুন্দরী মামির হাতে তুলে দিত। অতি গরমেও আমি আর মা বেড়ার ঘরে ফ্যান না চালিয়ে শুতাম। আর মামি নিজের পাকা ঘরে সিলিং ও টেবিল ডবল ফ্যান চালিয়ে আরামে শুত। মামি বাড়ির কোন কাজও করত না। মা কারখানায় কাজ করে এসে দিদার সাথে ঘরের কাজে হাত লাগাত। আর রাতে গরমে ঘামতে ঘামতে আক্ষেপ করত, " ইশ, বৌদি বড়লোকের মেয়ে। এসিতে থাকা অভ্যাস। আমাদের বাড়িতে এসে কত কষ্টেই না থাকতে হচ্ছে তাকে!" মা যদিও আমাকে খুবই ভালবাসত। নিজের কষ্টে কষ্ট না পেলেও আমার কষ্টে কষ্ট পেত মা। আমাকে বলত তুই এখন একটু কষ্ট করে পড়ালেখা কর। বড় হয়ে ভাল চাকরি পেলে আর তোকে এখানে এত কষ্ট করে থাকতে হবে না।" কিন্তু মা আর দিদার আচরন থেকে আমার মধ্যে এক অদ্ভুত সাবমিসিভ স্বভাবের জন্ম হয়েছিল। নিজেদের কষ্ট আর মামির আরাম আমাকে এক অদ্ভুত তৃপ্তি দিত! পরে মামির সাথে যোগ হয় তার মেয়ে মিমির আরামে থাকা, আমাদের কষ্টের বিনিময়ে। সে এক অদ্ভুত সাবমিসিভ সুখ! আমার দিদা ছিল গরীব ঘরের অল্প শিক্ষিত নিপাট ভাল ধার্মিক মহিলা। মা আর মামাকে খুবই ভালবাসত দিদা। সাথে খুবই ধার্মিক ছিল। প্রতি সকাল আর সন্ধ্যায় সে নিয়ম করে পুজোয় বসত ঠাকুরঘরে। কিন্তু সেই ঠাকুর ঘরেই মামি চটি পরে ঢুকে যেত দিদার সামনেই। না, দিদা এই নিয়ে কোন আপত্তি তো করেইনি, বরং বলত, " বৌমা হল এ ঘরের সাক্ষাত লক্ষ্মী। গায়ের দুধে আলতা রঙ আর মুখের সৌন্দর্য্য দেখেই বোঝা যায় ভগবান নিজে হাতে কত যত্ন নিয়ে ওকে বানিয়েছে। ও ঠাকুরঘরে চটি পরে ঢুকলে সমস্যা কিসের?" আমার যখন ৫ বছর ৩ মাস বয়স, তখন আমার মামাতো বোন মিমির জন্ম হয়। ও বড় হতে থাকে এই অদ্ভুত কালচার দেখে, যেখানে ওর মায়ের স্থান বাড়ির বাকি সবার অনেক উপরে। ক্রমে চেহারায় ও হয়ে উঠতে থাকে ওর মায়ের চেয়েও সুন্দরী। আর স্বাভাবিকভাবেই বাড়িতে ওর অধিকার ওর মায়ের চেয়েও কিছুটা বেশিই হয়ে ওঠে। বোনের ৫ বছরের জন্মদিনের দিন আমার দিদা তো মামা সহ বাড়ির সবার সামনেই মিমির পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে বলে, " আমার মনে হয় স্বয়ং মা লক্ষ্মী আমার পুজোয় সন্তুষ্ট হয়ে নিজে দেহ ধারন করে আমাদের বাড়িতে জন্ম নিয়েছে মিমির রূপ ধরে!" সেদিন মামা অনেক বুঝিয়েছিল তার মাকে যে ফর্শা আর অতি সুন্দরী বলে কাউকে ভগবান ভাবার কোন মানে হয়না। নিজের নাতনীর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করা পাগলামী। কিন্তু দিদা মানতে নারাজ। তার দৃঢ় বিশ্বাস মিমি মা লক্ষ্মীর অবতার। নাহলে তার মত গরীব ঘরে এত সুন্দরী মেয়ে জন্মায়? সেদিন রাতে ১০ বছর বয়সী আমি মা কে জিজ্ঞাসা করি " মা, মিমি কি সত্যিই মা লক্ষ্মীর অবতার?" মা উত্তর দেয় " আমাদের তাই ভাবা উচিত। এটা ভাবলেই আমি বা তুই খুশি থাকব। ওদের মা আর মেয়ের সেবা করে আনন্দ পাব।" আমি আবার জিজ্ঞাসা করি মা কে, " তবে মামা ওরকম বলছিল কেন? যে ফর্শা দের অত সুপিরিয়ার ভাবার কিছু নেই। তুমি পাগলামি করছ। এগুলো কি ঠিক?" মা আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বলল, " এখন তুই সব বুঝবি না। তোর দিদা যেমন হিন্দু ধর্মে বিশ্বাস করে তেমন তোর মামা এক রকম রাজনৈতিক আদর্শে বিশ্বাস করে। সেই মতে সব মানুষ সমান, কেউ বড় ছোট নয়। অথচ নিজে যদি তাই পুরোপুরি বিশ্বাস করত, তাহলে ফর্শা বৌদিকে দেখে এত প্রেমে পাগল হয়ে মিথ্যা বলে আর বুঝিয়ে তাকে নিয়ে পালাত না। আমাদের মত গরীব খেটে খাওয়া রোদে পুরে কালো হয়ে যাওয়া কোন মেয়েকেই ভালবাসত। কিন্তু সে নিজেও সেটা পারেনি। আমি গরীব খেটে খাওয়া ঘরের কম লেখাপড়া করা মেয়ে। অনেক কিছুই জানি না। তোর মামার রাজনৈতিক বিশ্বাস ঠিক না ভুল আমার কোন ধারনা নেই। শুধু এটুকু জানি কোন রোদে পোড়া কালো মেয়েকে ভালবেসে তোর মামা এত আনন্দ পেত না যতটা বড় ঘরের স্বার্থপর ফর্শা সুন্দরী বৌদিকে ভালবেসে পেয়েছে। এটা হওয়া উচিত না অনুচিত জানি না, কিন্তু এমন টাই বাস্তবে হয়। সেরকমই জীবনে কিছু না পাওয়া কালো রোদে পোড়া খেটে খাওয়া ঘরের আমার মত মেয়ে তোর মামির মত ফর্শা সুন্দরী কাউকে ভগবান বা তার অবতার বলে ভাবলে একরকম আনন্দ হয় অনেক সময়। আমাদের উপর হওয়া যাবতীয় অনাচারের জন্য তখন আর খারাপ লাগে না। সেই কষ্টের সুফল তোর মামি বা তার মেয়ের মত ভগবানের পায়ের তলায় বিলিয়ে দিচ্ছি ভেবে এক তীব্র আনন্দ জাগে। জীবনের সব কষ্টকে তখন আশির্বাদ বলে মনে হয়।" মায়ের সেদিনের কথা আমি সেই বয়সে হয়ত পুরো বুঝে উঠতে পারিনি। কিন্তু যে সুন্দরী প্রভু অকারনে তোমার উপরে তীব্র অত্যাচার করছে তার জুতোর নিচে আত্মসমর্পন করার মধ্যে যে তীব্র আনন্দ আছে সেটা সেদিন স্পষ্ট হয়েছিল আমার কাছে। বড় হতে হতে আমি দেখছিলাম আমাদের বাড়িতে মামি আর মিমির স্থান রানী আর রাজকন্যার মত। তারা দিদার সামনেই চটি পরা পায়ে ঠাকুর ঘরে ঢোকে। ইচ্ছা হলে তুচ্ছ কারনে আমার বা আমার মা বা দিদার গায়ে হাত তোলে, যত ইচ্ছা কটু কথা বলে। অথচ আমার মামি আর তার মেয়ে ভগবানের অবতার, ওরা নিজে আমাদের এবিউজ করছে এ আমাদের সৌভাগ্য ভেবে উলটে আমার আনন্দই হয়! বোন ক্লাস ৫ এ হাইস্কুলে উঠলে নতুন স্কুলের বন্ধুদের কাছে আমার পরিচয় দিত ওদের বাড়ির কাজের লোক বলে। বলত, আমি আর আমার মা ওদের বাড়ির কাজের লোক। ঘর মোছা থেকে ওদের জুতো পালিশ সব আমরা মা মেয়ে মিলে করি। নিজের টোটো চালক বাবাকে নিজের বাবা বলে পরিচয় দিতে ও লজ্জা পেত। পরে সেটা ওর বান্ধবীরা জানতে পেরে অবাক হয়ে যায় এক টোটো চালক কি করে নিজের বাড়িতে সর্বক্ষনের দুজন কাজের লোক রাখে! বোনের আমাদের কাজের লোক হিসাবে পরিচয় দেওয়াটা মামা জানত না। কিন্তু বাড়ির বাকি সবাই এটা দিবিব মেনে নিয়েছিল। বোন ওর বন্ধুদের সামনে ওর কথার সত্যতা প্রমান করতে আমাকে বা মাকে দিয়ে ওর পা থেকে জুতো খোলাত, জুতো পালিশ করাত। ওকে বন্ধুদের সামনে আমি আর মা ম্যাডাম বলে ডাকতাম। ওকে দেখলেই ওর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করতাম। দিদা তো আগে থেকেই মামি আর মিমিকে ভগবানের অবতার বলে ভেবে প্রনাম করা শুরু করেছিল। ক্রমে আমি আর মাও তাই শুরু করি। যেদিন আমার মাধ্যমিকের রেজাল্ট বেরোল, সেদিন প্রথম আমি সাহস করে মামার সামনে বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করি। তখন আমার বয়স ১৫ আর বোনের ১০! যত দিন যেতে থাকে, আমাদের উপর অত্যাচার করায় বোন আরও বেশি সাহসী হয়ে উঠতে থাকে। আমাদের মত গরীব, কালো, খারাপ চেহারার মানুষকে ও নিজের আত্মীয় বলে পরিচয় দিয়ে নিজের সামাজিক সম্মান নষ্ট করতে চাইত না। তাই আমরা যে ওদের চাকর সেটা প্রমান করার জন্য ওর বান্ধবীদের সামনে তুচ্ছ কারনে আমাদের মা আর ছেলেকে অপমান করত আর মারত মিমি। যেমন ও ঘরে এসে ঢুকে সোফায় বসলেই আমাদের মা আর ছেলের কাজ ছিল ওদের পা থেকে জুতো খুলে পায়ে ঘরের চটি পরিয়ে দেওয়া আর ঠান্ডা জল এনে দেওয়া। মা কারখানায় থাকলে দুটোই আমাকে করতে হত। হয়ত আমি ওদের দেখেই জল আনতে ছুটলাম প্রথমে। ও আর ওর বান্ধবীর হাতে ঠান্ডা জল দিয়ে বোনের পায়ের কাছে বসতেই ও জুতো পরা পা তুলে আমার মুখে লাথি মারবে বেশ জোরে, আর বলবে " জানোয়ার, জুতো খুলতে এত সময় লাগে? এই কাজ করার জন্য তোদের মাইনে দিয়ে পুষছি আমরা?" অথচ সত্যিটা হল, মাইনে ওরা আমাদের দিত না। বরং আমার মা প্রতি মাসে কারখানায় কাজ করে পাওয়া ১০ হাজার টাকা ওর মায়ের হাতে তুলে দিত! মানে ওদের চাকর আর দাসত্ব করার জন্যই উলটে আমরা ওদের মা আর মেয়েকে টাকা দিতাম! আমাকে আর মাকে মারা আর অপমান করাটা মিমি বেশি করে শুরু করেছিল ওর বান্ধবীদের দেখানোর জন্য। ক্রমে এটাই ওর কাছে স্বাভাবিক আচরন হয়ে গেল। মামা না থাকলে উঠতে বসতে আমাকে আর মাকে মারত মিমি। একটা ১০ বছরের ফর্শা সুন্দরী বাচ্চা মেয়ে বিনা কারনে তার ৩৩ বছর বয়সী রোদে পোড়া কালো পিসির চুলের মুঠি ধরে তার গালে একের পর এক থাপ্পর মারছে দেখতেও কিরকম অদ্ভুত ভাল লাগত! মিমি আর ওর মা আরেকটা অদ্ভুত অভ্যাস করে ফেলল ক্রমে। যখন ওরা সোফায় বা চেয়ারে বসে টিভি দেখত তখন ওদের চটি পরা পা আমার, বা আমার মা বা দিদার মুখের উপরে রাখত। ওরা প্রভুর মত আমাদের মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে থাকত। আর আমরা দাসেরা ভক্তিভরে আমাদের প্রভুর সেবা করে যেতাম। আমাদের মুখের উপরে রাখা প্রভুর চটি পরা পা টিপতে টিপতে চটির তলায় গাঢ় চুম্বন করে প্রভুকে ধন্যবাদ জানাতাম মনে মনে। আমার দিদা বলত দেবীদের এইভাবে সেবা করে মনে যে সুখ আসে তা মন্দিরে পুজো করেও পাওয়া যায় না। এটাই প্রমান করে তার বৌমা আর নাতনী স্বয়ং মা লক্ষ্মীর অবতার। আর মামা বলত বয়সের ভারে তার বুড়ি মায়ের ভিমরতি ধরেছে! মামি বা মিমি মামার সামনে আমাদের কটু কথা বলতে না ছাড়লেও তখনো ফিজিকালি আঘাত সাধারনত করত না। মুখে পা রেখে পা টেপানোও নয়। হয়ত বাড়ির গার্জিয়ান আর মূল রোজগারকারী মামাই ছিল বলে মামার সামনে এক্সট্রিম কিছু করতে চাইত না ওরা। হয়ত মনে একটু ভয় ছিল বলে। কিন্তু আমার দিদা তার ছেলেকে ভয় পাওয়ার পাত্র নয়। সে তার বৌমা আর নাতনীকে বলত "স্বয়ং দেবী হয়ে এক সামান্য টোটো চালককে এত ভয় কিসের প্রভু?" বয়সের সাথে সাথে দিদার চোখে ক্রমে ছানি পরে চোখ ঘোলাটে হয়ে গিয়েছিল। সে চোখে অস্পষ্ট দেখত। কিন্তু মামি তার ছানি অপারেশান করে পয়সা নষ্ট করতে রাজি ছিল না। তাই সে ঝাপসা দৃষ্টি নিয়েই সব কাজ করত। মিমি সে কারনে তার নাম দিয়েছিল ছানিবুড়ি। আমার যখন ক্লাস ১২ তখন স্ট্রোক হয়ে দিদার পায়ের জোর কমে যায়। দিদাকে হাতে লাঠি নিয়ে বা হামাগুড়ি দিয়ে চলতে হত। সেই অবস্থাতেও তার কোন কাজ করতে লেট হলে প্রভুরা কোন ছাড় দিত না। যেমন হয়ত বোন স্কুল থেকে একা ফিরেছে। আমি গেলাম ওর জন্য ঠান্ডা জল আনতে। দিদা ওর জুতো খোলার জন্য হামাগুড়ি দিয়ে ওর কাছে আসছে। একটু বেশি সময় লাগায় মিমি রেগে গিয়ে সোজা মেঝেতে হামাগুড়ি দেওয়া দিদার মুখে জুতো পরা পায়ে পরপর ৫-৬ টা জোরে জোরে লাথি মেরে বলত, " এটুকু আসতে ক ঘন্টা সময় লাগে তোর বুড়ি? কাজ ঠিক করে করতে না পারলে লাথি মারতে মারতে মেরে ফেলব তোকে ছানিবুড়ি।" আর মুখে নিজের নাতনীর জুতো পরা পায়ের লাথি খেয়ে তার জুতোর উপরে চুম্বন করতে করতে ক্ষমা চাইত আমার দিদা। মিমি বা মামি ঘরে বসে থাকলে সব সময় তাদের চটি পরা পা আমার, মায়ের বা দিদার মুখের উপরে থাকত। আমরা প্রভুদের চটির তলায় চুমু খেতে খেতে প্রভুদের পা টিপে দিতাম। বোন তো মাঝে মাঝে বাইরে থেকে এসে বাইরের জুতো পরা পা আমাদের মুখের উপরে রেখে বসেই মোবাইল ঘাঁটত। ইচ্ছা হলে আমাদের জিভের উপরে ঘসে পরিস্কার করত নিজের নোংরা জুতোর তলা। আমরাও ভক্তিভরে গিলে খেতাম আমাদের প্রভুর জুতোর তলার ময়লা। আর ভক্তিভরে টিপে দিতাম আমার প্রভু মামাতো বোনের পা দুটো। এই ভাবে বোনের সেবা করার সৌভাগ্য আমারই বেশি হত বাড়িতে। মা আর দিদার ভাগ্যে এভাবে মামিকে সেবা করার সৌভাগ্য বেশি জুটত। মামি বা মিমি মামার সামনে এইভাবে আমাদের ইউজ করত না প্রথমে। যদিও দিদা সেটাতে খুব দুঃখ পেত। মামার সামনেই দিদা বোন বা মামির পায়ের তলায় শুয়ে পরে তাদের চটি পরা পা নিজের মুখের উপরে তুলে নিয়ে বলত, " প্রভু, আমার ছেলেকে এত ভয় পাওয়ার কিছু নেই। তোমরা ওর সামনেও আমাদের দাসের মত ব্যাবহার কর প্লিজ।" ( চলবে).