Thursday 1 September 2022

অনন্যা...

অনন্যা.... " এই ওঠ। আর কতবার ডাকতে হবে তোকে?" আমি ঘুম লাগা চোখে অনুভব করলাম আমার মুখে কিসের যেন চাপ পরছে। ভাল করেই বোঝার আগে বেশ জোরে মুখের উপরে একটা আঘাত লাগল। এবার আমার ঘুমটা সম্পুর্ন ভেঙে গেল। চোখ খুলে দেখি আমার ছোট বোন অনু আমার মুখের উপরে চটি পরা ডান পা টা তুলে দিয়ে চটির তলাটা আমার ঠোঁটের উপরে ঘসছে। ওর হাত দুটো নিজের কোমরে রাখা। আমি কি করব বোঝার আগেই বোন ওর চটি পরা ডান পা টা তুলে আরেকটা লাথি মারল আমার ঠোঁট আর নাকের উপরে। " আর কটা লাথি মারতে হবে তোকে ঘুম থেকে তুলতে?" আমি রাতে মেঝেতেই বিছানা করে শুই। সেখান থেকে চোখ তুলে ঘরের দেওয়াল ঘড়িটার দিকে তাকালাম। সবে সকাল ৭ টা। আমার তখন মাধ্যমিক পরীক্ষা চলছিল। আর দুটো পরীক্ষা বাকি তখন। সেদিন ভৌত বিজ্ঞান, আর পরের দিন অংক। আগের দিন রাত ২ টো অবধি পড়েছি। পরীক্ষার দিন সকালে আমাকে আরেকটু ঘুমাতে দিলে বোনের কি ক্ষতি হত? এভাবে আমাকে ঘুম থেকে তুলতে হবে? আমাকে উঠতে না দেখে বোন এবার ওর লাল চটি পরা ডান পা তুলে আমার মুখের উপরে বেশ জোরে জোরে ৫-৬ টা লাথি মারল পরপর। "কি রে, কথা কানে যাচ্ছে না তোর?" আমার চিন্তা আবার বদলে গেল। মুখের উপর এইভাবে অকারনে এতগুলো লাথি খেয়ে আমি বোনের চটি পরা পা টা নিজের মুখের সাথে চেপে ধরে বোনের চটির তলায় পরপর ৮-১০ টা চুম্বন করে ওর কাছে ক্ষমা চাইলাম। " নে, এবার ওঠ।"- এই বলে বোন আবার একটা লাথি মারল আমার মুখে। আমি উঠলাম। তাড়াতাড়ি মুখ ধুয়ে এসে বোনের বিছানা গোছালাম। তারপর রান্না ঘরে গিয়ে মা কি জিজ্ঞাসা করলাম " টিফিন হয়েছে মা?" "তোর বোনের টা হয়ে গেছে। যা দিয়ে আয়।" আমি একটু অভিমান করে বললাম " তুমিই তো দিয়ে আসতে পারতে মা। বোন আমার মুখে লাথি মেরে ঘুম থেকে তুলল। পরীক্ষার কটা দিন আমাকে একটু ঠিক মত পড়তে আর ঘুমাতে দিলে তো পার একটু তোমরা। আমার স্বপ্ন ইঞ্জিনিয়ার হওয়া। সেটার কি কোন দাম নেই? বোন আমার মুখে লাথি মেরে ঘুম থেকে তুলেছে শুনে মায়ের মুখে উলটে হাসি ফুটে উঠল। " ছোট বোন তোর সাথে ওরকম করে একটু মজা পায়। তুই মাঝে মাঝে তো দিব্বি খুশি মনে মেনে নিস। আবার মাঝে মাঝে রাগ দেখাস কেন বুঝি না। আর এই ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার ভূত তোর মাথায় কেন চাপল বুঝি না। বাবার এত ভাল ব্যাবসা আছে। সেটা করলেই তো হল।" " তোমরা কিছুই বুঝতে চাওয়া না মা। আমি কি হতে চাই আমি ঠিক করতে পারব না? মাধ্যমিক পরীক্ষা এত বড় পরীক্ষা, সেটাও তোমরা ঠিক করে দিতে দিলে না। আসলে তোমরা শুধু বোনকেই বেশি ভালবাস, আমাকে ভালবাসই না। তাই বোন আমার মুখে অকারনে লাথি মারলেও ওর পক্ষ নাও।" " শুধু আমি না। তোর বোনকে সব্বাই বেশি ভালবাসে। অত সুন্দর একটা মেয়ে বাড়িতে থাকা মানে সাক্ষাত মা লক্ষ্মীর ঘরে থাকা। তোর বাবাও তো বলে আমাদের মেয়ে সাক্ষাত মা লক্ষ্মী। যবে ও জন্মেছে, তবে থেকে আমার ব্যাবসার অবস্থা বদলে গেছে। তোর বাবা, জেঠু, মাসি কে তোর বোনকে বেশি ভালবাসে না বলত?" " মানে ছোট বোন অত সুন্দরী বলে ওই সব তোমাদের কাছে। আমার কোন দামই নেই তোমাদের কাছে? তাই তো?" আমার কথার মধ্যে সামান্য অভিমান ছিল। তবে তার চেয়েও হয়ত বেশি ছিল মায়ের কাছ থেকে এটা শোনার ইচ্ছা যে মা সহ আত্মীয়রা সবাই বোনকে বেশি ভালবাসে। বোন বিনা কারনে আমাকে চড় লাথি মারলেও সেটাকে সমর্থন করে। কেন জানি না এগুলো শুনতে আমার খুব ভাল লাগে। নিজেকে ছোট বোনের তুলনায় সবাই ছোট করলে কিরকম এক অদ্ভুত ভাল লাগা কাজ করে আমার মধ্যে। যত দিন যাচ্ছে, বোন যত আমার সাথে খারাপ ব্যাবহার করছে তত এটা বাড়ছে। মা উত্তর দিতে যাচ্ছিল তার আগেই বোন এসে ঘরে ঢুকল। মায়ের সামনেই আমার দুই গালে দুটো থাপ্পর মেরে বলল, " কি রে, তুই এখানে মায়ের সাথে গল্প করবি আর আমি কি না খেয়ে বসে থাকব? বিছানা তোলার জন্য মুখে লাথি মেরে ঘুম থেকে তুলতে হল। এখন আবার টিফিন সার্ভ করানোর জন্য চড় মারতে হচ্ছে। মার না খেয়ে তুই কি একটাও কাজ করতে পারিস না ঠিক ঠাক?" " সরি বোন, ভুল হয়ে গেছে। আমি মায়ের সামনে ৩ বছরের ছোট বোনের হাতে চড় খেয়ে মাথা নিচু করে ক্ষমা চাইলাম। " তোর দাদা কম্পলেন করছিল আমার কাছে। তুই নাকি ওকে পরীক্ষার সময়েও পড়তে দিচ্ছিস না। আমরা কেউ নাকি ওকে ভালবাসি না, শুধু তোকে ভালবাসি, এইসব।" মায়ের কথা শুনে বোনের ফর্শা কপালে ভাঁজ পরল। তারপরেই পরপর ৫-৬ টা ভিশন জোরে থাপ্পর আছড়ে পরল আমার দুই গালে। "তোর সাহস খুব বেড়েছে দেখছি জানোয়ার। এক্ষুনি আমার পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চা মায়ের সামনে।" আমার কেন জানি না রাগ অভিমান একটুও অবশিষ্ট ছিল না আর। মায়ের সামনে বোনের হাতে এভাবে ট্রিট হতে অদ্ভুত ভাল লাগছিল। আমি বোনের পায়ের সামনে হাঁটু গেড়ে বসলাম। বোনের প্রতি কিরকম এক অদ্ভুত ভক্তিভাব জেগে উঠতে লাগল আমার মনে। আমি আমার মাথাটা বোনের লাল চটি পরা পা দুটোর দিকে নামাতে গেলাম। কিন্তু তার আগেই বোনের ডান পা টা একটু পিছিয়ে নিল বোন, আর তারপরেই প্রবল বেগে সেটা নেমে এল আমার মুখের উপরে... "বুম্ম" শব্দে! লাথিটা পরেছিল আমার ঠোঁট আর নাকের ডান পাশে। অক্সমাত এত জোরে একটা লাথি খেয়ে আমি উলটে পরে গেলাম। বোন এবার ওর চটি পরা বাঁ পা দিয়ে আমার মুখে একটা লাথি মেরে বলল, " কি রে জানোয়ার? আমার পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চাইতে বললাম না?" আমি আগের লাথি টা খেয়েই চোখে প্রায় অন্ধকার দেখছিলাম। তবু বোনের আদেশে আমি উঠে আবার ওর পায়ে মাথা ঠেকানোর চেষ্টা করলাম। কিন্তু না পারলাম না! পারবই বা কি করে? বোন এবার আবার ওর চটি পরা বাঁ পা তুলে আমার কপালে লাথি মেরেছে যে! আমি আবার উলটে পরলাম। তাকিয়ে দেখি মা হাসি মুখে বোনের আমার মুখে লাথি মারা দেখছে। "ভাল করে শিক্ষা দে তোর দাদাকে। যাতে ছোট বোনকে হিংসা করা আর ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার ভূত, দুটোই ওর মাথা থেকে বের হয়ে যায়।" - মা বলল বোনকে। বোন মায়ের দিকে তাকিয়ে উত্তর দিতে গেল। আমি সেই ফাঁকে উঠে বোনের পা দুটো দুই হাতে জড়িয়ে ধরলাম। তারপর নিজের মাথাটা নামিয়ে দিলাম বোনের ধবধবে ফর্শা পা দুটোর উপরে। নিজের নাক মুখ ঘসতে লাগলাম বোনের পা দুটোর উপরে। তারপরে বোনের পায়ের উপর চুম্বন করে ক্ষমা চাইতে লাগলাম মায়ের সামনেই। বোন মাকে কি যেন বলল, কিন্তু ক্ষমা চাওয়াতে আমি এত ব্যাস্ত ছিলাম যে ভাল করে খেয়াল করলাম না। "টিফিন টা নিয়ে আমার ঘরে আয় এবার। ক্লাসে ফার্স্ট হয়ে হয়ে তোর মাথায় আইনস্টাইন হওয়ার ভুত চেপেছে। লাথি মেরে মেরে সেই ভূত বের করব আজ। তোর পড়াশোনার এখানেই ইতি। আজ আর পরীক্ষা দিতে গিয়ে কাজ নেই তোর। আমার চটি পরা পায়ের তলায় শুয়ে দুপুর ১ টা পর্যন্ত আমার পা টিপে দিবি আজ। তখন বুঝতে পারবি তোর মত একটা জানোয়ারকে এতদূর পড়া শোনা করতে দিয়েই তোর প্রতি কত দয়া দেখাচ্ছিলাম আমি। " এই বলে বোন আমার মাথার উপরে চটি পরা ডান পায়ে লাথি মেরে নিজের ঘরে ফিরে গেল। মা আমার দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে বলল " ভাল শিক্ষা হয়েছে তোর। আর হিংসা করবি বোনকে?" আমি মাথা নিচু করে বললাম " না মা, আমার ভুল হয়ে গেছে। কিন্তু বোন কি সত্যিই আমাকে পরীক্ষা দিতে যেতে দেবে না? " "ওর পা ধরে ক্ষমা চা। ওর মনে দয়া জাগলে দিতেও পারে।" বাকি মায়েরা ছেলের মাধ্যমিকের আগের দিন চিন্তায় সারারাত জেগে থাকে। আর আমার মায়ের কথা শুনে মনে হল যেন আমি পরীক্ষা দিতে পারি আর না পারি তাতে কিছুই যায় আসে না!" আমি বোনের টিফিন ট্রেতে সাজিয়ে ওর ঘরে ঢুকলাম। নিজের দামী গদি মোড়া চেয়ারে আরাম করে হেলান দিয়ে বসে ও ওর পার্সীনাল দামী কম্পিউটারে গেম খেলছে। আমি টেবিলে টিফিন সাজিয়ে ওর পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে বললাম " টিফিন দিয়েছি ম্যাডাম।" বোন কোন জবাব না দিয়ে গেম খেলে যেতে লাগল। আমার বুক উত্তেজনায় ধুক পুক করছিল। বোন কি সত্যিই আমাকে পরীক্ষা দিতে যেতে দেবে না? কিন্তু কেন জানি না, আমার চেয়ে তিন বছরের ছোট অতি সুন্দরী বোন অনন্যার আমার উপরে এই অথরিটি আমার ভিশন ভাল লাগছিল। বোন অনুকে আমার প্রভু আর নিজেকে ওর ক্রীতদাস ভেবে কিরকম এক উত্তেজনা জাগছিল মনে। ১০ মিনিট এইভাবে বোনের দিকে হাটুগেড়ে হাতজোড় করে বসে থাকলাম। বোন তখন গেম বন্ধ করে টিফিন করছিল আমাকে সম্পুর্ন উপেক্ষা করে। কিন্তু ওর ঠোঁটের কোনার হালকা হাসি বুঝিয়ে দিচ্ছিল আমার উপরে এই অথরিটি ও কতটা উপভোগ করছে। খাওয়া হয়ে গেলে বোন বলল, " যা, এবার প্লেটটা রেখে আমার হাত ধোয়ার জল নিয়ে আয়।" আমি বিনা প্রতিবাদে চাকর, বা বলা ভাল দাসের মত বোনের আদেশ পালন করলাম। জল আর গামছা এনে বোনের হাত ধুয়ে মুছিয়ে দিলাম। বোন আঙুল দিয়ে আমাকে ওর পায়ের দিকে দেখিয়ে বলল, " এবার আমার পায়ের তলায় শুয়ে পর। দুপুর একটা পর্যন্ত আমার পা টিপে দিবি তুই। তোর পড়াশোনার এখানেই ইতি।" আমি কেন জানি না কেঁদে ফেললাম এবার বোনের চটি পরা পায়ের উপরে উপুড় হয়ে শুয়ে একের পর এক চুম্বন করতে লাগলাম ওর দুই পায়ের পাতায় আর ক্ষমা চাইতে লাগলাম ওর কাছে। বোন জবাবে ওর চটি পরা বাঁ পা তুলে একটা লাথি মারল আমার মাথায়। সোজা হয়ে শুয়ে পা টিপে দে। যদি ভালভাবে সেবা করিস ভেবে দেখব তোকে আর পড়াশোনা চালানোর সুযোগ দেব কিনা।" আমি বোনের কথা মত ওর পায়ের কাছে মাথা রেখে মেঝেতে সোজা হয়ে শুয়ে পরলাম। বোন ওর লাল চটি পরা পা দুটো আমার মুখের উপরে তুলে দিয়ে চটি পরা ডান পায়ে আমার নাকের উপরে একটা লাথি মেরে বলল, "ভাল করে প্রভুজ্ঞানে সেবা কর আমার।" সত্যিই তো আমার পরমা সুন্দরী ছোট বোন আমার প্রভুই হয়। কিরকম এক অদ্ভুত ভক্তিতে মন ভরে উঠল আমার। নিজের পড়াশোনা ভাল লাগা মন্দ লাগা সব মিথ্যা মনে হতে লাগল। এত সুন্দরী ছোট বোন অনন্যাকে এভাবে সবার সামনে সেবা করতে পেরে নিজেকে ভিশন ভাগ্যবান মনে হতে লাগল আমার। আমি ভক্তি ভরে আমার মুখের উপরে রাখা আমার প্রভু ছোট বোন অনন্যার চটি পরা পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম। আর জিভ বার করে ওর দুই চটির তলা পালা করে চেটে পরিস্কার করে দিতে লাগলাম চুড়ান্ত ভক্তি ভরে। বোনের চটি পরা বাঁ পা টা আমার কপালে রাখা। আর ডান পা টা আমার ঠোঁটের উপরে। আমি প্রভুজ্ঞানে ভক্তি ভরে আমার প্রভু ছোট বোন অনন্যার পা দুটো টিপে দিচ্ছিলাম। আর মাঝে মাঝেই জিভ বার করে বোনের চটির তলা চাটছিলাম। শক্ত মেঝেতে মাথা রেখে শোওয়ায় একটু পর থেকে ভিশন ব্যাথা লাগছিল। বোনের চটি পরা পা দুটো আমার মাথাটাকে শক্ত করে চেপে ধরে রেখেছিল শক্ত মেঝের সাথে। সেই সাথে মাঝে মাঝেই বিনা কারনে বোন চটি পরা পা তুলে আমার মুখের উপরে লাথি মারছিল। আমি অবশ্য ততক্ষনে প্রভু বোনের প্রতি ভক্তিতে এতটা নিমজ্জিত যে বোন যত কষ্ট দিচ্ছিল আমাকে আমার তত বেশি ভাল লাগছিল। বোন যতবার আমার মুখে বিনা কারনে লাথি মারছিল আমি ততবার ওর চটির তলায় গাড় চুম্বন করে ওকে ধন্যবাদ দিচ্ছিলাম। আমি প্রভু বোনের পা টিপে সেবা করতে করতে মন মনে ভাবছিলাম আমাদের অদ্ভুত পরিবারের কথা। পরিবার বলতে আমাদের প্রায় জয়েন্ট ফ্যামিলিই বলা যায়। আমার বাবার দুই ভাই, জেঠু বড় আর বাবা ছোট। আমার মা আর জেঠিও আপন দুই বোন, আমি আর বোন যদিও তাকে জেঠিই বলি। জেঠু আর জেঠিরও দুই ছেলে মেয়ে। বড় দাদা রাজু আমার চেয়ে ৭ বছরের বড়। আর জেঠুর মেয়ে তনয়া/তনু আমার চেয়ে ৬ মাসের ছোট, একই ক্লাসে পড়ে। রাজুদা বাড়ির ইচ্ছার বিরুদ্ধে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে এখন ব্যাংগালোরে ভাল চাকরি করে। তাকে দেখেই আমার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার ইচ্ছা হয়। যাদবপুর থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করা ভাল চাকরি করা দাদা অন্য পরিবারে জন্মালে তাকে নিয়ে সবাই গর্ব করত। আর আমাদের অদ্ভুত পরিবার সে কারনে তাকে প্রায় ত্যাজ্য পুত্র করেছে! তাকে শর্ত দিয়েছে চাকরি ছেড়ে বাড়ি এসে দুই বোনের পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চেয়ে যদি বাড়ির ব্যাবসার কাজে যুক্ত হয় তবেই তাকে গ্রহন করবে! আর আমার সেই দাদার মত ইঞ্জিনিয়ার হতে চাওয়া সেখানে বাড়ির লোকে কি করে মেনে নেয়? আমার বাবারা দুই ভাই একসাথে ব্যাবসা করে। খাতা বাধানোর ছোট কারখানা থেকে কয়েকটা দোকান মিলিয়ে এখন বেশ বড় ব্যাবসা। কিন্তু আগে নাকি ব্যাবসা একদমই ভাল চলত না। বেশিরভাগ ব্যাবসায়ীর মত বাবারাও খুব জ্যোতিষে বিশ্বাস করে। আমার জন্মের পরে ব্যাবসার নাকি খুব খারাপ অবস্থা হয়ে গিয়েছিল। তখন এক বড় জ্যোতিষি মা নাকি জেঠুকে বলে বংশে মেয়ে জন্মালেই এই দুর্দশা ঘুচে যাবে। তার কিছুদিন পরেই তনুর জন্ম হয়। আর তার পর থেকেই নাকি ব্যাবসা আস্তে আস্তে ভাল হতে থাকে। বোন যখন মায়ের পেটে তখন নাকি মায়ের হাত দেখে সেই জ্যোতিষি মা বলেছিল মায়ের পেটে স্বয়ং মা লক্ষ্মী এসেছে। এবার আমাদের অবস্থা বদলে যাবে মায়ের দয়ায়। তবে সে ছোট হলেও তাকে যেন সবাই অতিরিক্ত সম্মান দিতে না ভোলে। মা খুশি থাকলে যেমন অবস্থা ভাল হবে, মায়ের কু দৃষ্টিতে তেমনই নাকি তেমনই সব খুব খারাপ হয়ে যেতে পারে। যেকোন কারনেই হোক, এরপরে বাবাদের ব্যাবসা ফুলে ফেঁপে ওঠে। হয়ত এর ফলেই ছোট থেকেই বোন অত্যন্ত স্নেহ আর সম্মান পায় বড়দের কাছেও। তনুকেও সবাই যথেস্ট ভালবাসে। আর সবার যত রাগ খারাপ ব্যাবহার সব চিরকাল আমার ঘাড়ে এসেই পরে। রাজুদার ঘাড়েও পরত। কিন্তু সে কলেজে পড়ার সময় থেকে আর বাড়িতে আসেনি। সে তার বিজ্ঞান পড়া দৃষ্টিতে বাবাদের পাগল ভাবত, ঘুরিয়ে বলতও। আর বাকি বড়রা সবাই আতংকে থাকত এই বুঝি মা লক্ষ্মী কুপিত হয়ে সাক্ষাত শনি হয়ে তাদের ব্যাবসা আবার ডুবিয়ে না দেন! এমন না যে সে দুই বোনের সাথে কখনো খারাপ ব্যাবহার করত। কিন্তু ছোট বোনেদের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করতে তার চিরকাল খুবই আপত্তি ছিল। কিন্তু জ্যোতিষি মায়ের নাকি সাবধান বানী ছিল, " বাড়ির সব পুরুষকে অনু তনুর কাছে মাথা নত করতে হবে। ওদের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে রোজ প্রনাম করতে হবে। " রাজুদা আমাকেও বোঝাত এসব পাগলামি। একদম বিশ্বাস করবি না। ছোট বোনেদের পায়ে কেউ মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে নাকি? রাজুদাকে দেখেই আমার ভাল পড়াশোনা করা, ইঞ্জিনিয়ার হওয়া এসবের প্রতি আগ্রহ বেড়েছিল। তার যৌক্তিক কথাবার্তা আমার ভাল লাগত। বাড়িতে দুই বোনকে সব সুবিধা দেওয়া, আমাদের দুই ভাইকে বঞ্চিত করা কখনো কখনো খারাপ লাগত ছোট বেলায়। কিন্তু দুই বোনের আমার উপর অথরিটি বা ওদের পায়ে রোজ মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করা আমার শৈশব থেকেই খুব ভাল লাগত। কেন আমি নিজেও জানিনা। আমার ইচ্ছা করত অন্য ছেলেদের মত আমাকেও ইচ্ছামত খেলতে দিক। নিজের ইচ্ছা মত পড়াশোনা করে কেরিয়ার করতে দিক। কিন্তু বোনেদের আমাকে অপমান করা আর আমার জবাবে ওদের কাজ করে দেওয়া আর প্রনাম করা, এটাও আমার ছোট থেকে বেশ ভাল লাগত। আর যত দিন যাচ্ছিল, বিশেষ করে অনু আমার সাথে যত খারাপ ব্যাবহার করছিল এই ভাল লাগাটা বাড়ছিল। যেমন ওর খাবার সাজিয়ে দেওয়া থেকে বিছানা করে দেওয়া, জামা কাচা, জুতো পরানো খোলা, পালিশ করে রাখা এসবই আমাকে চিরকাল করতে হত। চিরিদিনই আমি শুই মেঝেতে বিছানা করে। আর বোন শোয় দামী খাটে। আমি ওর বিছানা করে দিই। আর মেঝেতে শোওয়া আমার পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় বোন বেশিরভাগ সময়েই আমার বুক বা মুখ জুতো বা চটির তলায় মাড়িয়ে যায়। অনেক ছোট থেকেই এটা করে বোন, সবার সামনেই। আমাদের বাড়ির সবার কাছে এটা খুবই স্বাভাবিক। আমারও যে এটা খুব ভাল লাগত চিরদিন এটা ঠিক। সামান্য কারনে বোন আমার গালে ভিশন জোরে থাপ্পর মারলেও আমার খুব ভাল লাগত। এমনকি ও রেগে গেলে বাবা জেঠু বা রাজুদার গায়েও হাত তুলেছে। জুতো পরা পায়ের তলায় মাড়িয়েও গেছে ওদের সবাইকে। বাবা আর জেঠু তো খুশি মনে মেনে নিয়েছে। শুধু রাজুদা বাড়ির চাপে পরে মেনে নিতে বাধ্য হত মনে হয়। যত দিন যাচ্ছিল তত অনুর আমার প্রতি ক্রুয়েল ব্যাবহার করা আমার আরো বেশি ভাল লাগছিল। তবে মাঝে সাঝেও বন্ধুদের সাথে ঘোরা বা খেলার অনুমতি না দেওয়া, ইচ্ছামত স্কুলে যেতে না দেওয়া বা কেরিয়ার বাছতে না দেওয়ার জন্য খারাপ লাগত, অভিমান হত। কিন্তু মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর থেকে আমাকে এবিউজ করাটা বোন এত বেশি বাড়িয়ে দিয়ে ছিল যে ক্রমেই ও আমার কাছে ভগবান হয়ে উঠছিল। নিজের হবি পালন করা, পড়াশোনা বা ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার ইচ্ছা সবই গৌন মনে হচ্ছিল ক্রমে। ৯৯% সময় মনে হচ্ছিল প্রভুজ্ঞানে বোনকে সারা জীবন সেবা করতে পারাটাই জীবনের মুখ্য উদ্দেশ্য। ১% সময় হয়ত অভিমান জাগছিল আবার। কিন্তু আজকের এই ঘটনার পরে মনে হয় সেই ১% অভিমানও আর থাকবে না। আমি আমার মুখের উপরে রাখা আমার পরমা আরাধ্যা দেবী ছোট বোন অনুর লাল চটি পরা পা দুটো টিপতে টিপতে গতকালের কথা ভাবতে লাগলাম। কাল পরীক্ষা দিয়ে জেঠুর মেয়ে তনু আর ওর বান্ধবী পলির সাথে বাড়ি ফেরার সময়ে তনুর কাছে স্বীকার করেছিলাম আমার চিন্তা ভাবনা কিছুটা রাজুদার মত, কিছুটা বাড়ির অন্য বড়দের মত। আমারও রাজুদার মত বিজ্ঞান পড়তে ভাল লাগে, আমিও ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই। তা সত্ত্বেও বাড়ির বাকি বড়দের মত আমিও অনু আর তনুকে সুপিরিয়ারই ভাবি। অনু আমাকে মারলে বা অপমান করলেও আমার খুব ভাল লাগে। তনু কি সেটা অনুকে বলে দিয়েছে? এমন সময় হঠাত বিছানায় রাখা অনুর ফোনটা বেজে উঠল। অনু আমার মুখে খুব জোরে একটা লাথি মেরে বলল, " উঠে ফোনটা নিয়ে আয় জানোয়ার।" "যাচ্ছি প্রভু"- এই বলে আমি অনুর দুই চটি পরা পায়ের তলায় একবার করে গাঢ় চুম্বন করে টেবিলের তলা থেকে উঠে ফোনটা হাতে নিলাম। ফোনে দেখি তখন ৯ টা ২৫ বাজে। মানে আমি অন্তত ২ ঘন্টা বোনের চটি পরা পা দুটো মুখে নিয়ে শুয়ে প্রভুজ্ঞানে ওর সেবা করেছি!! " কি রে জানোয়ার, কার ফোন?" আমার প্রভু বোন আমাকে জিজ্ঞাসা করল। "প্রভু তনুর, প্রভু।" " ফোনটা স্পিকারে দিয়ে হাতে ধরে দাঁড়া ছাগল।"- প্রভু বোন আদেশ করল আমাকে। আমি তাই করলাম। ফোনটা রিসিভ করতেই তনু বলল, " এই অনু বোনু, কি করছিস?" গেম খেলতে খেলতে জানোয়ারটাকে দিয়ে পা টেপাচ্ছিলাম। তুই কি করিস দি?" " তোর কি ভাগ্য রে অনু। আমার গাধা দাদাটার তো বোনের পা টিপতে সম্মানে লাগত। ছোট বোনকে প্রনাম করার ভয়ে বাড়ি ছেড়েই চলে গেল।"- তনু বলল। " ভাগ্য আমার না, জানোয়ারটার। তাই আমার সেবা করার সুযোগ পাচ্ছে। আর তুই যখন চাস ওকে নিয়ে গিয়ে কাজ সেবা যা খুশি করাবে। কোন গাঁই গুঁই করলে লাথি মেরে নাক মুখ ভেঙে রেখে দিবি। আর দরকার হলে জেঠুকে বলবি পা টিপে দিতে। এটা কোন ব্যাপার হল?" " তা তো বলতেই পারি। কিন্তু বাপি বাড়িতে থাকে কই? আর তুই এটা ঠিক বলেছিস একদম, তোর সেবা করার সুযোগ পাওয়া ছেলেদের কাছে ভাগ্যের ব্যাপার। তুই ছেলেদের কাছে ভগবান। কিন্তু আমার কাছে তুই আমার মিষ্টি অনু বোনু জানু। আর তোর দাদাটা হল জানোয়ার।" এই বলে হো হো করে হাসতে লাগল তনু। তারপরে আবার বলল, " এই, শোন না অনু, এখন ভিডিও শুট করবি?" " আমি তো করতেই পারি। কিন্তু তোর মাধ্যমিকের এক্সাম আছে না আজ?" " সে তো ১২ টায়। ইচ্ছা হলে দিয়ে আসব। আমি কি রাজুটার মত রামছাগল নাকি লালু-টার(আমার ডাক নাম) মত জানোয়ার যে পড়াশোনাকে সবার উপরে রাখব? তুই ফ্রি থাকলে চলে আয় বুনু।" আমার দুই বোনের ইউ টিউবে একটা চ্যানেল আছে। মেয়েরা অতি সুন্দরী হলে যা হয় নাচের ভিডিওই দিক আর ভিডিও জুড়ে অকারনে হা হা হি হি-ই করুক, ভিডিওতে লাখ লাখ ভিউ আর চ্যানেলে আরো বেশি সাবস্ক্রাইবার হয়! আমার বোনেদের চ্যানেলেও ৮০ লাখ সাবস্ক্রাইবার ছাড়িয়ে গেছে চ্যানেল খোলার এক বছর পেরনোর আগেই!! - "আচ্ছা, যাচ্ছি দি। কিন্তু ভিডিও আমার ঘরে করলেই বোধহয় বেটার হবে। তোর রুমের লাইটিং এ প্রব্লেম হয়।" " আচ্ছা আয়। আমি রেডি হয়ে তোর রুমে গিয়েই করব তাহলে। আমরা নাচব, তোর পোষা জানোয়ারটা ভিডিও তুলবে। ভাল তুলতে না পারলে তুই মুখে লাথি মারবি ওটার।" এই বলে আবার হাসতে লাগল তনু। ও আজকে আমাকে আরো বেশি অপমান করছে লক্ষ্য করলাম। ওদের কাছে অপমানিত হতে বা মার খেতে আমার ভাল লাগে সেটা স্বীকার করার কারনেই কি?? হয়ত তাই-ই। " যাচ্ছি দি।" এই বলে বোন আমাকে ফোনটা কেটে দিতে বলল। আমি আদেশ পালন করলাম। বোন আমার দিকে তাকিয়ে পরপর দুটো থাপ্পর মারল আমার গালে। তাএপর বলল " এই কুকুর! ফ্রেশ হওয়ার থাকলে তাড়াতাড়ি হয়ে নে।আমার প্লেটে পরে থাকা খাবারটা খেয়ে নিস। ১৫ মিনিট সময় দিলাম তোকে। আমরা ফিরলে তোকে আমাদের ভিডিও তুলে এডিট করে পোস্ট করে দিতে হবে। যদি ভাল না হয় আর যদি কালকের মধ্যে ১ কোটি ভিউ না আসে তবে মজা বুঝিয়ে দেব তোকে।" জবাবে আমি প্রভু বোনকে শাস্টাঙ্গে প্রনাম করতে না করতেই ও বেরিয়ে চলে গেল ঘরের চটি টা পরেই। আমি কোন রকমে তাড়াতাড়ি ফ্রেশ হয়ে রান্না ঘরে রাখা বোনের খাওয়া প্লেট থেকে ওর পরে থাকা খাবার খেয়ে আধপেটা টিফিন সেরে নিলাম। আমার খাওয়া শেষ হতে না হতেই দেখি দুই বোন একসাথে গলা জড়া জড়ি করে ঘরে ঢুকছে। কি নিয়ে কথা বলছে জানি না, কিন্তু তনু অনুর গলা জড়িয়ে ধরে হাসতে হাসতে গড়িয়ে পরছে প্রায়। অনু যেমন আমাকে অপমান না করে ১০ মিনিট থাকতে পারে না,,তনু তেমনই না হেসে ১০ মিনিট থাকতে পারে না। এত হাসি- ফুর্তি- উল্লাশ- আনন্দ ওর জীবনে আসে কোথা থেকে সেটাই এক রহস্য!! আমার বোন অনুর পরনে এখন লাল টপ আর হালকা ছাই ট্রাউজার। পায়ে ঘরে পরার লাল চটি, যেটার তলা দুটো গত দুই ঘন্টা আমার মুখের উপরে ছিল! আর তনুর পরনে আমাদের স্কুল ড্রেস। সাদা টপ, নীল স্কার্ট। পায়ে সাদা মোজা আর সাদা স্নিকার। কাঁধে ব্যাগ। পরীক্ষা দেবে বলে তৈরি হয়েই এসেছে তাহলে ও। ওরা ঘরের দরজা দিয়ে ঢোকার আগেই আমি সোজা দুই বোনের পায়ের উপরে ঝাঁপিয়ে পরলাম। তারপরে ২ প্রভুর চার পা চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগলাম। অনু ১ মিনিট পরেই আমার মাথায় লাথি মেরে সরিয়ে তনুকে নিয়ে ওর ঘরে ঢুকে গেল। আমি ওদের পিছনে পিছনে বোনের ঘরে গিয়ে ঢুকলাম। আমার চোখের দিকে তাকিয়ে বোন অনু হাসিমুখে বলল, " তুই নাকি কাল দিদিকে বলেছিস আমি মারলে বা অপমান করলে আসলে তোর ভাল লাগে?" আমার মধ্যে এই নিয়ে আর কোন লজ্জা ছিল না আর। আমি বেশ গর্বের সাথে বললাম " হ্যাঁ প্রভু। খুবই ভাল লাগে।" " সেই সাথে এটাও বলেছে যে রাজুদার মত ওর সায়েন্স পড়তে ভাল লাগে। ও নাকি যেভাবেই হোক ইঞ্জিনিয়ার হবে।" এই কথা শুনে অনুর হাসি মুখের হাসি মিলিয়ে রাগ ভাব ফুটে উঠল। " এদিকে আয়, তোকে এখনই ইঞ্জিনিয়ার বানাচ্ছি আমি।" আমি এগিয়ে গিয়ে সোফায় বসা দুই বোনের পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসলাম। আমাকে অবাক করে অনুর আগেই তনু আমার দুই গালে পরপর ৮-১০ টা থাপ্পর মেরে বলল, - " এই নে। থাপ্পর খাওয়ায় বি-টেক ডিগ্রি পেলি তুই।" এই বলে হো হো করে হাসতে লাগল তনু। অনু বলল, " এত বছরে কেউ বি-টেক পায় নাকি দি? বি- টেক তো চার বছরের কোর্স! চার বছর ধরে দুই বোন রোজ দুই বেলা এটাকে থাপ্পর মারব। তারপরে ও বি- টেক ডিগ্রি পাবে থাপ্পর খাওয়ায়! B.Tech in থাপ্পর খাওয়া! ওই বলে আমার গালে অনু দুটো থাপ্পর মেরে বলল, " এই নেড়িকুত্তা, এটার ইংলিশ কি হবে রে?" আমার যে কি ভাল লাগছিল দুই বোনের কাছে এই অপমান আমি বলে বোঝাতে পারব না। আমি বললাম " B.Tech in slap recieving " হবে হয়ত। সেই সময় বাবা রেডি হয়ে এল, ব্যাবসার কাজে বেরোবে এবার। রোজই বেরনোর আগে বাবা বোনকে প্রনাম করে যায়। আজকেও অনু আর তনু দুই বোনের পায়েই হাত ঠেকিয়ে প্রনাম করল বাবা। তারপর "আসছি মায়েরা" বলে বেরিয়ে গেল।আমি তখনো দুই বোনের পায়ের কাছে হাটু গেড়ে বসে আছি ওদের হাতে থাপ্পর খেয়ে লাল হয়ে যাওয়া গাল নিয়ে। "আচ্ছা বাবা" বলেই অনু আমার মুখের উপরে লাথি মারল ওর চটি পরা ডান পা দিয়ে। বাবা তখনো ঘরেই আছে!! কোন আপত্তি ছাড়াই বাবা এরপরে বেরিয়ে গেল ঘর থেকে। যেন দাদার মুখে বোন চটি পরা পায়ে লাথি মারবে এটা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার! " সেই সাথে তোকে লাথি খাওয়াতেও বি-টেক ডিগ্রি দেব আমরা। dual B.Tech degree holder হবি তুই!" এই বলে তনুও আমার মুখে স্নিকার পরা ডান পা দিয়ে একটা লাথি মারল। অনু পরপর দুটো লাথি মারল এবার আমার মুখে। " দুটো না, চারটে ডিগ্রি দেব ওকে আমরা। আর দুটো কিসে বলত দি?" " একটা স্লেভারিতে। আমাদের সেবা করাতেও ইঞ্জিনিয়ার হবে। কিভাবে দুই বোনকে আরো সুখী করা যায় সেটা,আবিস্কার করে নোবেলও পেয়ে যেতে পারে ও।" এই বলে তনু আবার হো হো করে হাসতে হাসতে অনুকে জড়িয়ে ধরে ওর কোলে লুটিয়ে পরল। "ঠিক বলেছিস দি। আর আরেকটা ডিগ্রি ও পাবে আমাদের জুতো চাটায়। B.Tech in shoe licking science. এরপর এই চারটে ডিগ্রি গলায় ঝুলিয়ে ও ব্যাংগালুরুতে যাবে রাজুদার কম্পানিতে চাকরি করতে। এই বলে অনুও হাসল কয়েক সেকেন্ড। তারপর আমার মুখে আবার একটা খুব জোরে লাথি মেরে বলল, " এই নেড়িকুত্তা! দিদির জুতো আর আমার চটি জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার কর। যদি চটি আর জুতো চেটে আয়নার মত চকচকে করে দিতে পারিস তাহলে তোকে পরীক্ষা দিতে যাওয়ার সুযোগ দেব আজ।" বোনের আদেশ শোনামাত্র আমি মেঝেতে চিত হয়ে শুয়ে পরলাম। এখন তনুর স্নিকার পরা পা দুটো আমার মুখে রাখা। আর অনুর পা দুটো আমার বুকে। আমি তনুর জুতোর তলা জিভ দিয়ে চাটতে চাটতে অনুর পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম। আমি প্রথমে তনুর ডান স্নিকারের তলা জিভ দিয়ে চেটে চেটে নতুনের মত চকচকে করে দিলাম। এরপর তনু নিজের ডান পা আমার কপালে রেখে বাঁ পা দিয়ে আমার নাকে বেশ জোরে একটা লাথি মেরে অর্ডার করল "এবার এই জুতোর তলাটা চেটে পরিস্কার কর নেড়ি কুত্তা"। আমি ভক্তিভরে তনুর বাঁ জুতোর তলা চাটতে লাগলাম। ওদিকে অনু হঠাত ওর লাল চটি পরা ডান পা দিয়ে আমার গলাটা চেপে ধরল। একেই তনু ওর সাদা স্নিকার পরা বাঁ পা টা আমার নাক আর ঠোঁটের উপরে রেখেছিল। তার উপরে অনু ওর চটি পরা ডান পা দিয়ে আমার গলা চেপে ধরেছিল খুব জোরে। আমার নিশ্বাস নিতে খুবই অসুবিধা হচ্ছিল। তখন মা হঠাত এই ঘরে এসে ঢুকল। দুই বোনকে এইভাবে আমার উপরে টর্চার করতে দেখে মা খুব খুশি হয়ে বলল, " বাহ, দুই বোনে মিলে দাদাকে বেশ ভালই শিক্ষা দিচ্ছিস দেখছি। আরো বেশি করে শিক্ষা দে। নাহলে এও রাজুর মত ইঞ্জিনিয়ার হয়ে বাইরে চলে যাবে।" " ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে যাওয়ার নাম আর একবার করলেও লাথি মারতে মারতে জানোয়ারটাকে আমরা মেরে ফেলব কাকিমা।"- এই বলে আমার নাকের উপরের দিকে জুতো পরা ডান পা দিয়ে পরপর দুটো লাথি মারল প্রভু তনু। প্রভু অনুও তাতে উতসাহ পেয়ে আমার বুকের উপরের দিকে ওর চটি পরা বাঁ পা দিয়ে লাথি মারতে শুরু করেছে। তনুর জুতো চাটব কি, আমার মনে হচ্ছে আমি নিশ্বাস নিতে না পেরে মারা যাব এবার। "কি রে কুত্তা, জুতো চাটা বন্ধ করলি কেন? মায়ের সামনে আমার জুতো চাটতে লজ্জা করছে নাকি?" - আমার নাকের উপরে এবারে জুতো পরা বাঁ পায়ে লাথি মেরে জিজ্ঞাসা করল তনু। " না প্রভু"- কোনরকমে এই টুকু উত্তর দিয়ে আমি আমার জিভটা মুখের বাইরে সম্পুর্ন বার করে দিলাম। তনু নিজেই আমার বার করা জিভের উপরে নিজের বাঁ জুতোর তলা ঘসে পরিস্কার করতে লাগল মায়ের সামনে। " কাকিমা, দাদাকেও কোনভাবে ফিরিয়ে আনতে পারলে কিন্তু বেশ হয়, তাই না? একটা স্লেভকে টর্চার করে ঠিক মন ভরে না আমাদের। আর আমার অনু বোনু জানু তো রাজকন্যা। আরো বেশি দাস না থাকলে কি ওর সেবা ঠিক করে হয় বল?" " চেষ্টা কর। রাজু বাড়ি ফিরে এসে তোদের সেবা করা আর ব্যাবসায় মন দিলে তার চেয়ে ভাল আর কিছু হবে না। আর তোরা চাইলে তো তোদের বাবাদের দিয়েও দিব্বি ইচ্ছামত সেবা করাতে পারিস।"- মা বলল। " আর দি, শুধু আমি না, তুইও কিন্তু রাজকন্যা। আমি যেমন তোর জানু, তেমন তুইও আমার জানুদি।" এই বলে আমার বুকে লাথি মারতে মারতেই আমার প্রভু অনু তার দিদি তনুর গালে চকাস করে একটা চুমু খেল। " শোন নেড়িকুত্তা, শুধু নিজে আমাদের সেবা করলেই হবে না। রাজুদাকে ভুলভাল যা হোক বুঝিয়ে ফেরত আনতে হবে তোকে। নাহলে আজকের পরে আর তোর মুখে লাথিও মারব না। তোকে দিয়ে জুতোও চাটাব না আমরা।"- তনু আমার বার করা জিভের উপরেই একটা লাথি মেরে বলল। " ঠিক বলেছিস দিদি। দরকার হলে আমরা বাবা আর জেঠুকে দিয়ে সেবা করিয়ে নেব। জানিস, রাজুদা আর কারো সাথে যোগাযোগ না করলেও জানোয়ারটার সাথে ঠিকই করে। প্রতি সপ্তাহে ওকে ফোন করে রাজুকুত্তাটা। এতদিন রাজুকুত্তা লালুকুত্তার ব্রেনওয়াশ করেছে ওকে ইঞ্জিনিয়ার বানানোর জন্য। এবার লালুকুত্তা ওর দাদার ব্রেনওয়াশ করে ওকে বাড়িতে বোনেদের জুতোর তলায় ফিরিয়ে আনবে।" বোনেদের কথা শুনে আমি ভয়ে আঁতকে উঠলাম। আমি ততক্ষনে দুই বোনকে ভগবানের চেয়েও উপরের আসনে বসিয়েছি? রাজুদাকে বুঝিয়ে ফেরত আনা কি সম্ভব? নাহলে আমি দুই প্রভুর সেবা না করে থাকব কি করে? ভয়ানক কষ্টে আমার বুক দুমড়ে মুচড়ে উঠল। আমার দুই চোখ দিয়ে জলের বন্যা বইতে লাগল। তনু তখনো আমার বার করা জিভের উপরে জুতোর তলা মুছে চলেছে। " দেখ, তোদের দুই বোনকে কতটা ভক্তি করে লালু । আর তোদের সেবা করতে পারবে না শুনে কিভাবে কাঁদছে ও।" - মা হাসিমুখে বলল দুই বোনকে। " আমার বিশ্বাস রাজুদাও একদিন আমাদের এরকমই ভক্তি করবে।"- অনু ওর চটি পরা ডান পা দিয়ে আমার গলার উপরে একটা লাথি মেরে বলল। পরের ১৫-২০ মিনিট আমি হৃদয়ের সব ভালবাসা উজাড় করে আমার দুই প্রভু বোনের জুতো আর চটি চেটে গেলাম। প্রথমে তনুর জুতোর তলা, তারপর জুতোর উপরের দিক গুলো চেটে পরিস্কার করলাম। এরপর তনু আর অনু স্থান বদলাল। তনু ওর জুতো পরা পা দুটো রাখল আমার বুকের উপরে আর অনু ওর লাল চটি পরা পা দুটো আমার মুখের উপরে রেখে প্রথমেই খুব জোরে জোরে ৫-৬ টা লাথি মারল আমার মুখের উপরে। আমি তারপর ভক্তি ভরে আমার পরমা সুন্দরী ছোট বোন অনুর লাল চটির তলা ভক্তিভরে চাটতে লাগলাম। যখন থামলাম তখন ওর লাল চটির তলা আমার জিভের লালায় ভিজে গিয়েছে। নিজের মুখ আবছা দেখতে পাচ্ছিলাম আমি প্রভুর চটির তলায়! তখনই তনুর বান্ধবী পলি ওকে ডাকতে এল। ওকে দূর থেকে দেখেই বলতে শুরু করল, " আরে তনু, তুই এখানে বসে আছিস! ১১ টা বেজে গেছে তো। এক্সাম দিতে যাবি না?" - এই বলে ঘরে ঢুকতেই ও দেখতে পেল। আমি অনু আর তনুর পায়ের তলায় শুয়ে অনুর চটির তলা চাটছি। " দাঁড়া, যাব। অত তাড়া কিসের তোর বলত পুলু? এখনো অনেক দেরী আছে। আয় বস, এই কুত্তাটাকে দিয়ে তোর জুতো দুটো চাটিয়ে পরিস্কার করে নে বরং।" - এই বলে তনু আমার বুকের উপরে বেশ জোরে একটা লাথি মারল। পলির ভাল নাম পৌলমী। ওকে ক্লাসের প্রায় সবাই পলি বলে ডাকে, কিন্তু তনু ওকে আদর করে পুলু বলে। পলি ক্লাসে সেকেন্ড হয় আর আমি ফার্স্ট হই। ফলে আমাকে ও একটু হিংসাই করে। সেই আমাকে দিয়ে নিজের জুতো চাটাতে পারবে বুঝে পলি বেশ খুশি হয়ে সোফায় বসে পরল তনুর পাশে। " তোরা বেরোবি, আমিই বা বাড়িতে থেকে কি করব? আমিও স্কুল যাই বরং।" - এই বলে আমার মুখে লাথি মেরে রেডি হতে চলে গেল অনু। আর আমি এবার নিজের মাথাটা পলির জুতো পরা পায়ের উপরে নামিয়ে দিলাম। ওর পায়ে কালো মেরি জেন জুতো। আমি জুতোর উপর দুটো চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিতে লাগলাম ওকে " প্রভু পৌলমী" সম্বোধন করে। জবাবে পলি আমার মাথার উপরে লাথি মেরে আমাকে তাড়াতাড়ি ওর জুতো চেটে পরিস্কার করে দিতে বলল। আমি তাই করলাম। আমি প্রথমে পলির দুই জুতোর উপর দিক, তারপরে চিত হয়ে শুয়ে জুতোর তলাও জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে দিলাম। এরপরে পলি যখন আমার মুখের উপরে লাথি মেরে মজা নিচ্ছে তখন অনু স্কুল ড্রেস পরে ফিরে এল। "এই জানোয়ার, আমার কালো স্নিকারটা নিয়ে আয় মুখে করে।"- অনু আমার মাথার পাশে লাথি মেরে বলল। আমি উঠে খুশি মনে প্রভুর আদেশ পালন করলাম। প্রভুর জুতো মোজা এনে ওর পায়ে পরিয়ে দিলাম। পরানো হতেই প্রভু আমার মুখের উপরে কালো স্নিকার পরা ডান পায়ে খুব জোরে একটা লাথি মেরে বলল, " এই নেড়িকুত্তা, তোকে কি করতে পুষেছি আমি? আমার জুতোর তলায় এত ময়লা লেগে আছে কেন?" - এই বলে একের পর এক লাথি মারতে লাগল আমার মুখের সর্বত্র। প্রভু অনন্যা আমার মুখের উপরে লাথি মারতে মারতে আমাকে মেঝেতে ফেলে দিল। তারপরে চিত হয়ে মেঝেতে পরে যাওয়া আমার মুখের উপরে একের পর এক লাথি মারতে লাগল প্রভু। মারাই উচিত তো! প্রভুর জুতোর তলায় ময়লা লেগে থাকলে প্রভু তো তার দাসকে লাথি মেরে শিক্ষা দেবেই! আমি হাতজোর করে প্রভুর কাছে ক্ষমা চাইতে চাইতে মুখে প্রভুর লাথি খেতে থাকলাম। আমার মুখের সর্বত্র অন্তত ৫০ টা লাথি মেরে প্রভু অনু থামল। আমি অনুর জুতো পরা ডান পা দুই হাতে মুখের উপরে টেনে নিয়ে প্রভুর জুতোর তলায় একের পর এক চুম্বন করে ক্ষমা চাইতে লাগলাম এরপরে। প্রভু এরপরে পাপোষের মত করে আমার মুখের উপরে নিজের দুই জুতোর তলা মুছল। আমার সারা মুখ কাদায় ভরে গেছে বেশ বুঝতে পারলাম আমি। এরপরে তনুর হাত ধরে আমার মুখের উপরে উঠে দাঁড়াল অনু। আমার মুখের উপরে জুতো পরা পায়ে প্রায় ৫ মিনিট দাঁড়িয়ে রইল অনু। তারপর জুতো পরা পায়ে লাগাতে লাগল আমার মুখে। অন্তত ৩০-৪০ বার লাফাল এইভাবে। এরপরে প্রভুর আদেশে আমি আমার আপন বোন প্রভু অনুর দুই জুতোর উপর আর তলাই জিভ দিয়ে চেটে নতুনের চেয়েও বেশি চকচকে পরিস্কার করে দিলাম। " এবার বোন আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " যা কুত্তা। তোকে আজ এক্সাম দেওয়ার অনুমতি দিলাম। কিন্তু মুখ ধুবি না। আমাদের জুতোর তলার ময়লা লেগে থাকা মুখ নিয়েই সবার সামনে এক্সাম দিবি তুই।" আমি খুশি মনে তিন প্রভুর জুতোর উপরেই চুম্বন করে ধন্যবাদ দিলাম। তারপরে তাড়াতাড়ি রেডি হয়ে নিলাম। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দেখি তিন প্রভুর জুতোর তলার ময়লায় আমার মুখ পাপোষের চেয়েও বেশি ময়লা দেখাচ্ছে। তার মধ্যে দিয়েও স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে আমার মুখের উপরে আমার প্রভু বোন অনন্যার দুই জুতোর তলার ছাপ! এরকম মুখ নিয়ে সবার সামনে এক্সাম দিতে পারব ভেবে গর্বে আমার বুক ভরে উঠল। আমি তাড়াতাড়ি নিজের ব্যাগ পিঠে আর তিন প্রভুর ব্যাগ হাতে নিয়ে প্রভুদের সাথে স্কুলের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পরলাম। পরীক্ষার হলে আমার উত্তর লেখায় একদমই মন বসল না। ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার ভূত আমার মাথা থেকে নেমে গিয়েছে ততক্ষনে। সেই জায়গা দখল করেছে আমার প্রভু বোনেদের ক্রীতদাস হয়ে তাদের প্রভুজ্ঞানে সেবা করার ভূত। সবাই আমার জুতোর ছাপ আর ময়লা লাগা মুখের দিকে অবাক চোখে তাকাচ্ছিল বলে আমার গর্ব হচ্ছিল। আবার রাজুদাকে বাড়িতে ফেরত আনতে না পারলে বোনেরা আমাকে আর ওদের সেবা করতে দেবে না বলে থ্রেট দেওয়ায় ভিশন ভয় করছিল। বোনেরা কি সত্যিই এত নিষ্ঠুর হবে আমার উপরে? ওদের সেবা করার সুযোগ হারাতে হবে ভেবে পরীক্ষার শেষের দিকে আমার দুই চোখ দিয়ে অঝোর ধারায় জল বইতে লাগল। আমি কোন প্রশ্নের উত্তরই ভাল করে লিখতে পারলাম না। রাজুদাকে কি করে বাড়ি ফেরানো যায় সেই কথা ভাবতে লাগলাম কাঁদতে কাঁদতে। এক্সামের ঘন্টা যখন পরল তখন আমি অঝোরে কেঁদে চলেছি বেঞ্চে মাথা রেখে। যে ম্যাডাম খাতা নিতে এল সে ভাবল আমি এক্সাম খারাপ দিয়েছি বলে কাঁদছি। ম্যাডাম বলল, " সারা বছর পড়াশোনা করবি না তো এক্সাম খারাপ হবেই। এখন কেঁদে আর কি করবি?" আমার পাশের বেঞ্চের ছেলেটা ম্যাডামকে বলল, " ম্যাডাম ও আমাদের ক্লাসের ফার্স্ট বয়। সায়েন্সের কোন সাব্জেক্ট ও খারাপ দিতেই পারে না। কিন্তু ওর মাথায় একটু ছিট আছে। অন্য কোন কারনে কাঁদছে হয়ত। " ম্যাডাম এবার ভাল করে লক্ষ্য করলেন যে আমার সারা মুখ জুড়ে ময়লা লাগা। সেটা কারো জুতোর ছাপ সেটাও হয়ত বোঝা যাচ্ছিল তখনো। আমি ক্লাসের ফার্স্ট বয় শুনে ম্যামের মনে দয়া হল হয়ত। আমার পিঠে হাত রেখে বলল, " এই, কি হয়েছে রে তোর? কাঁদছিস কেন? আর তোর সারা মুখ জুড়ে এত ময়লা লেগে আছে কেন? " তখনই পাশের রুম থেকে পলিকে নিয়ে প্রভু তনু ডাকতে এলে আমায়। - " এই গাধা, বাড়ি ফিরবি না?" প্রভু তনুকে দেখে আমি আর নিজেকে ঠিক রাখতে পারলাম না। ততক্ষনে ক্লাসের বেশিরভাগ ছেলে বেরিয়ে গিয়েছে। শুধু ৪-৫ জন আছে, আর সাথে এই ম্যাডামও। আমি তাদের সামনেই সোজা তনুর জুতো পরা পায়ের উপরে ঝাঁপিয়ে পরলাম। ওর জুতোর উপরে চুম্বন করতে করতে ওর কাছে ক্ষমা চাইতে লাগলাম সবার সামনেই। ম্যাডাম অবাক হয়ে এমন ভাবে আমাকে দেখতে লাগল যেন ভিন গ্রহের কোন জীবকে দেখছে! কিন্তু আমার কিছুই যায় আসে না তাতে আর! প্রভু অনু আর তনু আমাকে ওদের সেবা করার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করলে আমার কাছে এই জীবনের আর কোন মানেই নেই যে!! ( চলবে)...