Friday 1 January 2021

দিদির অত্যাচার

( Elder Sister Domination original version - Writer/Credit-Ratan Rahat warning : 18+ content) আমার তিন দিদি আর আমি, আমাদের পরিবার গ্রামের মধ্যবিত্ত পরিবার | বড়ো দিদি আমার চেয়ে 18 বছরের বড়ো , দিদি দেখতে খুব সুন্দরী | বড়ো মেয়ে হওয়ার জন্য বাবা মা দিদিকে খুব ভালোবেসে রানীর মতো মানুষ করে তারপর 18 বছর বয়সে এক চাকুরীজীবির সাথে বিয়ে দিয়ে দেয়, জামাই বাবু খুব ভালো দিদিকে খুব ভালোবাসে, দিদির কথাতেই উঠবস করে, দিদি জীবনে খুব সুখী | অন্য দিদিদের মুখে শুনেছি বাড়িতে দুটো মাত্র ঘর থাকলেও বড়ো দিদির জন্য একটা বরাদ্দ ছিল আর সেই ঘরে কারো ঢোকার অনুমতি ছিলনা, মা দিদিকে কোনোদিন কোন কাজ করতে দিতোনা এমনকি নিজের হাতে এক গ্লাস জল ও খেতনা, বাবা দিদিকে এমন জামা, জুতো কিনে দিত যেন সেটা গ্রামের সবার চেয়ে ভালো হয় | দিদির কথা ছাড়া বাড়িতে একটা সুচ ও কেনা হতোনা, দিদি ঠিক করে দিত কাকে কত টাকার জামা, জুতো কিনে দেওয়া হবে, আমার ভাগ্যে দিদিদের অর্ধেকও জুটতোনা, আমি দিদির সিকি ভাগও পায়নি তাই দিদির এইসব কথা শুনে দিদির সুখ নিয়ে আমার খুব হিংসে হয় | বাবা মার দিদিকে নিয়ে একটা অহংকার ছিল |দিদি খুব রাগী ছিল, আমাকে খুব শাসন করতো, ছোট থেকেই আমি দিদিকে খুব ভয় করতাম এরকমও অনেকবার হয়েছে দিদির এক বকুনিতে আমি প্যান্টে পেচ্ছাব ও করে দিয়েছি | দিদি যখনই বাড়ি আসতো মাকে উপদেশ দিত ছেলে মানুষ বেশি আদর দিওনা বিগড়ে যাবে সবসময় শাসন করবে আর ছেলের জন্য এতো চিন্তা করবেনা আগে নিজে ভালো করে খাবে আগে নিজের শরীর ঠিক রাখো কিন্তু দেখতাম দিদি নিজের বরকে নিয়ে এসে প্রায়ই ভালো ভালো খাবার গুলো খেয়ে যেত তখন দিদির মায়ের প্রতি উপদেশ গুলো আর দিতোনা | এইসব কথা শুনে মা গলে যেত আর মা দিদির কথাকে বাণী হিসেবে মানত, মায়ের ভাবনা ছিল বড়ো মেয়ে কোনদিন কোন ভুল কাজ করবেনা, আর দিদিকে বলতো যে মা তোকেই মাঝে মাঝে এসে ভাইকে শাসন করতে হবে, এইসব দেখেও দিদির প্রতি আমার হিংসে হতো, আমি হীনমন্যতাই ভুগি | মা বাবা দিদিকে সমাজের বিরুদ্ধে গিয়েও সমর্থন করতো, দিদি ছোট থেকেই মেয়েদের পর্দা নিয়ে বাড়াবাড়ি পছন্দ করতোনা, এর বিরুদ্ধে লড়াই করে, মানুষ যাইই বলুক দিদি নিজের সুবিধা মতই কাপড় পড়ে | দিদি সবসময় আমাকে শাসন করত আর শিক্ষা দিত যে মেয়েদের কিভাবে সম্মান করতে হয়, আমাকে ছোট থেকেই শিক্ষা দিত মেয়েদের স্থান ছেলেদের উপরে |স্কুলে রেজাল্টের দিন দিদি বাড়িতে এসে আগেই বসে থাকতো, আমার রেজাল্ট দেখে প্রতিবারই আমাকে পিটিয়েছে,কিন্তু আমার রেজাল্ট মোটামুটি হতো আর দিদি তিন বারে মাধ্যমিক পাস করেছিল, আমি অবাক হতাম কিন্তু ভয়ে কিছু বলতে পারতামনা | এইসব দেখে বাড়িতে আমার নিজের জায়গা খুঁজে পেতাম দিদির পায়ের নিচে এবং সেই চিন্তা ছোট থেকেই আসতে শুরু করে | বাড়িতে দিদিকে মনে হতো মহারানী আর নিজেকে তার গোলাম | দিনের পর দিন নিজেকে ছোট মনে হতে থাকে | দিদি সবসময় সবজায়গায় বলতো ছেলেদের বিয়ের সঠিক সময় 32 বছরের পর তার আগে বিয়ে দেওয়া উচিৎ না, জানিনা কেন | দিদি কিন্তু তার ছোট দুই বোনের মানে আমার অন্য দুই দিদির বিয়ে 21 -22 বছরের মধ্যেই নিজে উদ্যোগ নিয়ে দিয়েছে | আমি ভেবেছিলাম 24 বছরে আমার ও দিয়ে দেবে, আমি বিয়ের কথা বলাতেই আমার উপর রেগে যায় আর দুই তিন থাপ্পড় ও মারে আর বলে 32 বছর বয়সের আগে এই কথা মুখে আনবিনা আর | অন্য কোন ছেলের বিয়ে 20-22 বছর বয়সে হয়েছে এটা শুনলেও দিদি খুব রাগ করতো আর উল্টোপাল্টা বকত| আমি দিদির উপর মনে মনে খুব রাগতাম দিদির সুখ নিয়ে হিংসে করতাম, কিন্তু কেন জানিনা দিদি আমার সামনে আসলেই সব রাগ ভেঙ্গে যেত আর দিদির প্রতি শুধু শ্রদ্ধা জন্মাত আর মনে হত এই দিদির তো শুধুই সুখ পাওয়ার যোগ্য, তখন দিদির সুখে আমিও সুখ পেতাম | আমি এটাও হিংসে করতাম যে দিদি 18 বছর বয়স থেকেই স্বামীর সুখ পাচ্ছে, শরীরের সব চাহিদা মিটাচ্ছে আর আমার বিয়ের বেলা 42 বছরের আগে দেবেনা | আর দিদি কোন কাজ না করেও রানীর মতো বসে বসে লাখ লাখ টাকা গুনছে আর নিজের মতো খরচাও করছে আর আমি অনেক খেটেও খুব অল্প টাকা ইনকাম করি, এই কারণেই দিদিকে নিয়ে হিংসে করি আবার ওই একই কারণে দিদিকে মনে হয় মহারানী আর মনে হয় দিদির পায়ের তলায় থাকারও আমার যোগ্যতা নেয় আমি অধম | দিদি এতো কম বয়স থেকে এতো কিছু পাচ্ছে এটা দিদিরই যোগ্যতায়, আসলে আমার যোগ্যতা হচ্ছে দিদির পায়ের তলায়, এইসব ভেবে আমি লুকিয়ে লুকিয়ে দিদির জুতোও জিভ দিয়ে চাটতাম | আমার যখন 22-24 বয়স দিদির শরীরের প্রতি আমার আকর্ষণ জন্মে যায়, কিন্তু নিজেকে দিদির পায়ের তলায় নিজেকে মনে হতো, নিজেকে দিদির গোলাম হিসেব দেখতে চাইতাম কিন্তু বলার সাহস হতোনা | এবার মনে হত দিদি আমার ভালোর জন্যই আমাকে শাসন করে, আমার একমাত্র ইচ্ছে জন্মে যায় দিদির চাকর হওয়ার, দিদি 2 বছর থেকে আমাকে মারেনি এবার সেই মার, থাপ্পড় না খাওয়াটা আমাকে কষ্ট দিত, দিদিকে নিয়ে আমার হিংসে হয় আবার সঙ্গে সঙ্গেই মনে হয় দিদি যদি নিজের সুখের জন্য নিজের হাতে খাসির মতো কুরবানীও দেয় সেটা আমার সৌভাগ্য হওয়া উচিৎ| আমি সবসময় দিদির পায়ের দিকে তাকিয়ে থাকি আর দিদিকে না দেখতে পেলে খুব কষ্ট হয় | কিছুদিন পর দিদি মায়ের কাছে বায়না ধরে যে মা বাবা বিয়েতে তাকে কিছু দেয়নি,মা বলে হাঁ মা তোকে সেরকম কিছুই দিতে পারিনি যদিও শুনেছি দিদির বিয়েতে প্রচুর জিনিস্ দিয়েছিল এবং এখনও দেয় | সেই সুযোগে আমি সাহস করে গিয়ে তখন মাকে বলি ঠিকই তো মেয়েকে সুখে রাখার দায়িত্ব তো আমাদের মা, আমি মাকে হাতজোড় করে বলি মা তুমি আমাকে দিদির হাতে তুলে দাও আমি দিদির চাকর, দাস হয়ে থাকবো, শুনে মা অবাক হয়ে হাসতে শুরু করে | তারপর দিদির পায়ের কাছে নিজের মাথা রাখি, দিদি আমার মাথা তুলে জিজ্ঞেস করে যে তু্ই কি করবি, আমি কাঁদতে কাঁদতে দিদির পা ধরে বলি যে দিদি আমি একটা অমানুষ, জানোয়ার আমার তোমার জুতোর সমান ও যোগ্যতা নেয়, দিদি আমি এখন বড়ো তুমি ইচ্ছেমতো আমাকে চাবুক নিয়ে মেরো, আমি চাবুক কিনে দেবো তোমাকে, তুমি আমাকে যতক্ষণ খাটতে বলবে আমি দাসের মতো খাটবো আর সব টাকা তোমার হাতে এনে দেব, তুমি যদি আমাকে নিজের হাতে খাসির মতো কুরবানী দিয়ে দাও আমি সেটাকে সৌভাগ্য মনে করবো | মা সব কথা শুনে দিদিকে বলে তোর যদি ওকে নিয়ে যাওয়ার ইচ্ছে থাকে আমার আপত্তি নেয় | দিদি প্রথমে ছি ছি বলে হাসতে হাসতে চলে যায়, তারপর আমি মায়ের পা ধরে বলি দিদির কাছে না থাকলে আমি বাঁচবোনা তখন মা গিয়ে দিদিকে কিছু বুঝিয়ে বলে তারপর দিদি সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়ে যায় আর রেগে বলে ছেলেরা তো খাটতেই জন্মেছে, তখন আমি দিদিকে বলি তুমি আমার মহারানী | সত্যি বলতে দিদির শরীরের প্রতি মাঝে মাঝে আকর্ষণ জন্মায় কিন্তু দিদি সামনে এলেই মনে হয় দিদির স্থান অনেক উপরে আর আমার তার পায়ের তলায়| দিদির মন খারাপ থাকলেই এখনও আমাকে মারে | আমি ইচ্ছে করে ভুল করি যেন দিদি আমাকে মারে, ইচ্ছে করে লাথি মারতে বলি দিদিকে আমার যৌনাঙ্গের কাছে, এটা সত্য যে চরম কষ্ট হয় কিন্তু দিদিকে আমার মালকিন ভেবে খুব আনন্দ হয় | আমার বয়স আজ 30, দিদির থুতু, কাঁশ, আমি চেটে খেয়ে নি এখন এটা আমার কাছে এখন অমৃত হয়ে গিয়েছে, দিদিও আজকাল এইসব উপভোগ করে | আমি নিজেকে দিদির জুতোর চেয়ে বেশি কিছু ভাবতে পারছিনা আবার দিদির সুখ নিয়ে হিংসেও করি |কিন্তু সবশেষে দিদির সুখটায় আমার কাছে সব, তার জন্য এখন আমি সব করতে পারি, আমার জীবনের এখন একটাই উদ্দেশ্য দিদির সুখ |