Tuesday 1 May 2018

শাস্তি...

শাস্তি...
( এক্সট্রিম ফেমডম)..
মেডিক্যাল কলেজের হোস্টেলে দিদি পৃথার কাছে বেড়াতে আসা ক্লাস ৯ এর ছাত্রী স্মৃতি হঠাত এক সকালে মিসিং হয়ে যায়। লেডি পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ তদন্তে নেমে প্রথমেই তুলে নিয়ে যায় হোস্টেলের দারোয়ান ৩০ বছর বয়সী রাজুকে। লেডি পুলিশের স্পেশাল ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে ইন্সপেক্টর অন্তরা (৩০) আর রচনার (২৮) সাথে যোগ দেয় স্মৃতির দিদি ২ন্ড ইয়ারের ছাত্রী পৃথা আর তার বান্ধবী অন্মেষা, সুনন্দা, সোহিনী। তাদের সন্দেহ রাজু ভোরবেলা মর্নিং ওয়াকে বেরনো স্মৃতিকে কিডন্যাপ করিয়েছে। রাজুর উপরে অকথ্য অত্যাচার চলে থানায়। চাবুক, ঘুষি, মুখে বুট পরা পায়ে লাথি কিছুই বাদ যায় না। সারাদিন অকথ্য অত্যাচারের পরে রাজু যখন প্রায় মর-মর তখনো তার মুখ থেকে কিছু বের করা যায় না। আর তখনই সবাইকে অবাক করে ফিরে আসে স্মৃতি, তার বান্ধবী সৃজিতার সাথে সে ভোরে ঘুরতে বেড়িয়ে হঠাত তাদের এক বান্ধবীর বাড়ি চলে গিয়েছিল দিদিকে না জানিয়ে।
রাজু তখন গুরুতর ভাবে জখম। অন্তরা বোঝে ওকে এখন ছেড়ে দিলে ওর উপরে অকারনে অত্যাচার করা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। তাই সে ঠিক করে ওকে মেরে ফেলে লাশ গুম করে দেওয়া হবে। যেহেতু স্মৃতির খামখেয়ালিপনার জন্য এই ঝামেলা হল তাই "শাস্তি" হিসাবে ঠিক করা হয় স্মৃতি আর ওর বান্ধবী সৃজিতাই রাজুকে হত্যা করবে।
এই সিদ্ধান্তে স্মৃতি আর সৃজিতা খুশিই হয়। সুখী মনে স্নিকার পরা পায়ে রাজুর মুখে লাথি মারতে থাকে ১৪ বছর বয়সী স্মৃতি আর সৃজিতা। একের পর এক প্রবল জোরে লাথি বেশিক্ষন সহ্য করতে পারে না রাজু। তার একটার পর একটা দাঁত খসে পরতে থাকে মুখের বাইরে, রক্তে থানার মেঝে লাল হয়ে যায়। তবুও থামে না স্মৃতি আর সৃজিতা। মাঝে মাঝে স্মৃতির দিদি পৃথাও বুট পরা পায়ে লাথি মারতে থাকে রাজুর মুখে। রাত ১১ টার দিকে পৃথা লক্ষ্য করে রাজু আর নড়ছে না। নাড়ি টিপে দেখে রাজুর দেহে আর প্রান নেই। রাতের অন্ধকারে নারী পুলিশের একটা গাড়ি ওদের লেডিজ হস্টেলে পৌঁছে দেয়। আরেকটা গাড়ি রওনা দেয় রাজুর প্রানহীন দেহটাকে কোন জনমানবহীন এলাকায় গিয়ে পুঁতে আসার জন্য।