Thursday 1 February 2018

আলিয়া, শ্রদ্ধা ও অনুষ্কা - আমার তিন প্রভু

আমার তিন প্রভু :
আমার নাম আকাশ, এখন ক্লাস ১১ এ পড়ি। আমি কি করে আমার ৩ ক্লাসমেটের স্লেভ হলাম সেটা সবার সাথে শেয়ার করছি।
আমি কোয়েড হাইস্কুলে পড়ি। হাইস্কুলে ওঠার পর থেকেই ক্লাসের ফর্শা ও সুন্দর চেহারার ছেলে- মেয়েদের দেখে আমার মনে হিনম্মন্যতা জাগত। বিশেষ করে মেয়েদের দেখে, আরো বেশি করে শ্রদ্ধা, অনুষ্কা আর আলিয়াকে দেখে। কি সুন্দর, ফরশা রাজকন্যার মত চেহারা ওদের। কালো, কুশ্রী নিজের চেহারার কথা ভাবলেই আমার মনে হিনম্মন্যতা জাগত, নিজেকে ওদের চাকর হওয়ার যোগ্য মনে হত।
বিমল আমাদের সাথেই পড়ত। ওর মা শ্রদ্ধাদের বাড়িতে কাজ করত, ও নিজেও ফাই ফরমাশ খাটত ওদের বাড়িতে। কালো, রোগা চেহারা ওর। ওকে স্কুলেও টুকটাক ফাই- ফরমাস খাটাত শ্রদ্ধা, আলিয়া আর অনুষ্কা। আমার কিরকম ইর্শা হত বিমলকে ওদের চাকরের মত কাজ করতে দেখে। ইশ, আমাকেও যদি ওরা চাকরের মত হুকুম করত কি ভালই না হত!
যত এসব ভাবতাম তত আরো সেবা করার ইচ্ছা বাড়ত ওদের। ওরা ৩ জনই ছিল ক্লাসের ক্যাপ্টেন, ক্লাসের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্টুডেন্ট । আর আমি মুখচোরা, কালো, কুশ্রী এক ছেলে। যার ক্লাসে একটাও বন্ধু ছিল না।

ক্রমে যত দিন যেতে লাগল বিমলকে তত বেশি চাকরের মত ইউজ করতে লাগল ওরা ৩ জন। বিমল একটুও বাধা দিত না। টিফিন টাইমে বাকি আর সবাই মাঠে খেলতে চলে যেত। আমি টিফিন খেয়ে চুপচাপ বসে থাকতাম ক্লাসে, কারন আমার কোন বন্ধু ছিল না। আর বিমল টিফিন খেয়ে পড়ত, কারন সকালে, বিকালে ওকে শ্রদ্ধাদের বাড়িতে ফাই ফরমাস খাটতে হত, পড়ার সময় পেত না ও তাই।
টিফিন শেষ হওয়ার একটু আগে সবাই একে একে ক্লাসে ফিরে আসত। আলিয়া এসে বিমল যেই বেঞ্চে পড়ছে তার হাইবেঞ্চটায় ব্যাগে মাথা রেখে শুয়ে পড়তি প্রায়ই। ওর জুতো পরা পা দুটো তুলে দিত বিমলের ব্যাগ বা বইয়ের উপরে। বিমল কোন বাধা না দিয়ে পড়া কন্টিনিউ করার চেষ্টা করত। আলিয়া কোন দরকার থাকলে পায়ের উপরে পা তুলে জুতোর তলা দিয়ে বিমলের মুখে ঠ্যালা দিয়ে অর্ডার করত ওকে। বিমল একটুও আপত্তি না করে আলিয়ার অর্ডার পালন করত। আমার ভাল লাগত খুব, আবার খারাপও লাগত।ইশ, আমার সাথে যদি আলিয়া এরকম করত কখনো কি ভালই না হত!
একদিন টিফিনের সময়ে বিমলকে জিজ্ঞাসাও করেছিলাম ওরা তিনজন এইভাবে ক্লাসে ওকে হুকুম করে, আলিয়া জুতো পরা পা দিয়ে ওর মুখে লাথি মারে অর্ডার করার সময়ে, ওর খারাপ লাগে না? বাধা দিতে ইচ্ছা করে না? জবাবে বিমল আমাকে অবাক করে বলেছিল,-শ্রদ্ধারা বংশ পরম্পরায় আমাদের পরিবারের মালকিন। তাই ওর বান্ধবীরাও আমার মালকিন। তাই ওরা আমাকে যা খুশি অর্ডার করতে পারে, লাথিও মারতে পারে ইচ্ছা হলে। এতে খারাপ লাগার কি আছে? আমার কি ভয়ানক ভাল লেগেছিল উত্তরটা বলে বোঝাতে পারব না। তখন কি আর জানতাম এক মাসের মধ্যে এর চেয়েও বেশি করে ওদের সেবা করতে হবে আমাকে?
তখন আমরা ক্লাস ৭ এ পড়ি। সেটা বর্ষাকাল ছিল। একদিন টিফিনে যথারীতি ক্লাসরুমে ছিলাম আমি আর বিমল। বাকিরা খেলতে গিয়েছিল বাইরে। টিফিন শেষ হওয়ার একটু আগে আলিয়ারা তিন বন্ধু ক্লাসে ফিরে এল। আলিয়া ওর ব্যাগ খুলল এসে। তারপরই বিমলকে জিজ্ঞাসা করল, " এই বিমু, আমার ঘড়িটা পাচ্ছিনা। তুই দেখেছিস?"
" না তো", বিমল বলল।
" কেউ আমার ব্যাগ খুলেছিল?"
" তা তো দেখিনি। আমি যতক্ষন ছিলাম ততক্ষন কেউ ধরেনি। আমি একবার টয়লেটে গিয়েছিলাম। তখন কেউ ধরে থাকলে জানি না।"
"তুই ছাড়া আর কে ছিল রুমে?" আলিয়া বিমলের হাইবেঞ্চে ব্যাগে মাথা রেখে শোয়া অবস্থায় জুতো পরা ডান পায়ের তলা দিয়ে বিমলের মুখে একটা আলতো লাথি মেরে জিজ্ঞাসা করল।
" আমি আর আকাশ ছাড়া আর কেউ ছিল না"।
বিমলের উত্তর শুনে আমার বুক ভয়ে কেঁপে উঠল। আর সাথে সাথেই আলিয়ার ডাক শুনতে পেলাম। " এই আকাশ, এদিকে আয়।"
আমি দুরু দুরু বুকে ঠিক বিমলের পাশে গিয়ে দাঁড়ালাম।
কোন প্রশ্ন করার আগেই আলিয়ার জুতো পরা ডান পায়ের তলা আমার মুখের উপরে আঘাত করল একবার। তারপর আলিয়া বলল, " বিমলের পাশে বস আগে।"
আমি বসে পরলাম বেঞ্চে।
আলিয়া ওর সাদা স্নিকার পরা ডান পা দিয়ে আবার একটা লাথি মারল আমার মুখে। তারপর প্রশ্ন করল, " আমার ঘড়ি তুই নিয়েছিস?"
" না, নিইনি।" ভয় ও উত্তেজনায় থতমত খেয়ে আমি বললাম। আমার খুব ভয় করছিল এরকম অকারন চুরির অভিযোগ আমার ঘাড়ে পরায়। সেই সাথে খুব ভালও লাগছিল। গত দুই বছর ধরে প্রতিদিন যা চেয়ে আসছি সত্যিই আজ তাই হচ্ছে আমার সাথে। আলিয়া আমার সাথে শুধু চাকরের মত ব্যবহার করাই নয়, সরাসরি ক্লাসের সবার সামনে আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারছে ভাবতেই ভয়ের সাথে এক তীব্র উত্তেজনা মিশে যাচ্ছিল সারা দেহে!
" মিথ্যা বলে লাভ নেই। যতক্ষন ঘড়ি বার না করবি ততক্ষন তোর মুখে এইভাবে লাথি মারতে থাকব আমি।" আমার মুখে পরপর ৪-৫ টা লাথি মারতে মারতে বলল আলিয়া, প্রত্যেকটাই বেশ জোরে। ও তখনো হাই বেঞ্চে রাখা নিজের ব্যাগে মাথা রেখে শুয়ে আছে আর ওর ডান পা বাঁ পায়ের উপরে রাখা। সেই অবস্থায় ও জুতো পরা ডান পা দিয়ে লাথি মারছিল লো বেঞ্চে বসা আমার মুখের উপরে।
ততক্ষনে ক্লাসের অধিকাংশ ছেলে-মেয়েই ফিরে এসেছে রুমে। সবাই অবাক হয়ে দেখছে আমাদের।
এর জবাবে আমি যা করলাম অতটা বিমলও কখনো করেনি। দুই হাত দিয়ে আলিয়ার ডান জুতোর তলা নিজের মুখের সাথে চেপে ধরলাম আমি। তারপর আমাকে লাথি মারতে থাকা আলিয়ার কাদা ভরা ডান স্নিকারের তলায় আমার ঠোঁট দুটো ঠেকিয়ে একের পর এক চুম্বন করতে লাগলাম ওর জুতোর তলায়। সেই চুম্বনের কারন কিছুটা ভয় হতে পারে, কিন্তু তারচেয়েও প্রবল ছিল ফরশা, সুন্দর চেহারার আলিয়ার জুতোর তলায় ক্রীতদাসের মত নিজেকে সমর্পন করার আকাংক্ষা। আমি একের পর এক ভক্তিভরে চুম্বন করছিলাম আলিয়ার জুতোর তলায় আর বলছিলাম, " আমি তোমার ঘড়ি নিইনি। প্লিজ বিশ্বাস কর। প্লিজ।"
আমি একের পর এক চুম্বন করতে থাকলাম আলিয়ার কাদা ভরা ডান স্নিকারের তলায়। আলিয়া নিজেও বোধহয় একটু অবাক হয়ে গেল প্রথমে। তারপর আবার আমার মুখের উপরে জুতো পরা ডান পা দিয়ে একটা লাথি মেরে বলল, " নিস আর না নিস, ঘড়ি তোকেই ফেরত দিতে হবে। ঘড়ি দিতে না পারলে কালকেই ৫০০০ টাকা নিয়ে এসে আমাকে দিবি যেভাবেই হোক। কি রে, দিবি তো?"আবার আমার মুখে জুতো পরা ডান পায়ে সারা ক্লাসের সামনে একটা লাথি মেরে বলল আলিয়া।
" হ্যাঁ, দেব।" জবাবে আমার মুখে লাথি মারা আলিয়ার ডান জুতোর তলায় একটা চুম্বন করে বললাম আমি।"
" ঠিক আছে। এখন পাপের প্রায়শ্চিত্ত কর আগে। আমার জুতোর তলা চাট", আলিয়াের মুখে চওড়া হাসি ফুটে উঠল বলার সময়ে।"
সম্পুর্ন ক্লাসের সামনে যা ঘটছে সেটা আমি সত্যি বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। সত্যিই কি এটা ঘটছে, নাকি আমি সুখ স্বপ্ন দেখছি শুধু? মুখের উপর আলিয়ার জুতো পরা পায়ের জোড়ালো লাথি খেয়ে আমি জিভ বার করে সারা ক্লাসের সামনে আলিয়ার কাদা ভরা সাদা স্নিকারের তলা চেটে পরিস্কার করতে লাগলাম। ২-৩ মিনিটের মধ্যেই আলিয়ার ডান জুতোর তলা চেটে নতুনের মত পরিস্কার করে দিলাম আমি।
আলিয়া ওর পরিস্কার ডান জুতোর তলা দিয়ে আমার মুখে একটা লাথি মারল প্রথমে। তারপর ওর ডান পা বেঞ্চে রেখে ডান পায়ের উপর বাঁ পা তুলে আবার হুকুম করল আমাকে, " এই কুত্তা, এদিকে এসে জুতো চাট এবার।"
আমাকে আলিয়ার কুত্তা বলে ডাকা আর কুত্তার মতই আমার আলিয়াের জুতোর তলা চাটা দেখে ক্লাসে হাসির রোল উঠেছিল ততক্ষনে। এই উপহাস, এই অপমানও আমার ভিশন ভাল লাগছিল। আমার মত কালো, কুশ্রী একটা ছেলে আলিয়ার মত ফরশা, রাজকন্যার মত চেহারার মেয়ের কাছে কুত্তার মত অপমানিত হবে এটাই তো স্বাভাবিক। আমি উলটো দিকে গিয়ে আলিয়ার পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসলাম। তারপর একইরকম ভক্তিভরে ওর বাঁ স্নিকারের তলার ময়লা চেটে গিলে খেতে লাগলাম।
আমি সবে আলিয়ার বাঁ জুতোর তলা চেটে পরিস্কার করা শেষ করেছি, তখনই কে একজন চেঁচিয়ে উঠল, " স্যার আসছে।"
আলিয়া আমার মুখে লাথি মেরে আদেশ করল, " আমার পায়ের তলায় শুয়ে পর"।
স্যার ক্লাসে ঢোকার আগেই আমি আলিয়ার বেঞ্চে গিয়ে ঠিক ওদের পা রাখার জায়গার কাছে শুয়ে পরলাম। এই বেঞ্চে শুধু আলিয়া, অনুষ্কা আর শ্রদ্ধা বসেছিল। প্রথমে আলিয়া আমার পেটে পা রেখে বসল, অনুষ্কা আমার বুকে পা রেখে, আর শ্রদ্ধা ওর জুতো পরা পা দুটো তুলে দিল আমার মুখে। আমার মুখে জুতো পরা ডান পা দিয়ে বেশ জোরে একটা লাথি মেরে শ্রদ্ধা বলল," এবার আমার জুতো চাট।"
আমি ঠিক কুত্তার মতই শ্রদ্ধার দুটো জুতোর তলাই চেটে পরিস্কার করে দিলাম। স্যার তখন ক্লাসে পড়াচ্ছে। এই অবস্থায় স্যার আমাকে দেখতে পেলে কি হবে ভাবতে ভয় লাগছিল। আবার ক্লাস চলাকালীন এইভাবে প্রভুদের সেবা করছি ভাবতেও তীব্র উত্তেজনা হচ্ছিল। আমি শ্রদ্ধার জুতোর তলা চাটতে চাটতে হাত বাড়িয়ে ভক্তিভরে ওর পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম।
১০ মিনিট পর অনুষ্কা ওর সাথে জায়গা বদল করল। আমি একইরকম ভক্তিভরে অনুষ্কার পা টিপতে টিপতে ওর জুতোর তলা চাটতে লাগলাম।
আরো ১০ মিনিট পর আলিয়া আর অনুষ্কা জায়গা বদল করল। আলিয়া আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসল। আমি একইরকম ভক্তিভরে আলিয়ার জুতোর তলা চাটতে চাটতে আলিয়ার পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম। জবাবে আলিয়া আমার মুখের সর্বত্র ওর সাদা স্নিকার পরা দুই পা দিয়ে লাথি মারতে লাগল।
সেদিন ফিফিনের পরের দুই পিরিয়ড এইভাবেই তিন প্রভুর সেবা করে কাটল আমার। ছুটি হতে আমাকে বেঞ্চের তলা থেকে বের হতে বলল আলিয়া। তারপর আমার দুইগালে থাপ্পর মেরে বলল, " কাল হয় ঘড়ি ফেরত দিবি, নয় ৫০০০ টাকা দিবি। নাহলে তোর কপালে দুঃখ আছে খুব।"
জবাবে আমি নিজে থেকেই ওর পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে ওর জুতোর উপরে চুম্বন করে বললাম, " জানি হুজুর।"
বাড়ি ফেরার পরেও তীব্র উত্তেজনা আমাকে আচ্ছন্ন করে রাখল। প্রথমেই আমি ঘরের আলমারি থেকে পুরো ১০০০০ টাকা চুরি করলাম। আমার বাবা মা দুজনেই চাকরি করত বলে বাড়িতে টাকা অনেকই থাকত। আমি যদিও আলিয়ার ঘড়ি নিইনি, আর ওর ঘড়ির দাম যে ১০০০-১৫০০ এর বেশি না সেটাও আমি জানতাম। তবু তিন প্রভুকে খুশি করার জন্যই আমি ওরা যা চেয়েছিল তার ডবল, ঘড়ির আসল দামের প্রায় দশগুন টাকা দেব স্থির করেছিলাম।
পরদিন অনেক আগে স্কুলে গিয়ে আমি তিন প্রভুর জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম। ক্লাসের অন্য ছেলে - মেয়েরা আমাকে দেখে টিফকিরি দিতে লাগল, আমি গায়ে মাখলাম না। আমার মন তখন আজ কি হবে-কি হবে উত্তেজনায় কাঁপছে তখন।
স্কুল শুরু হওয়ার ৪০ মিনিট আগে শ্রদ্ধা আর আলিয়া একসাথে ক্লাসে এল। আমি ওদের দেখা মাত্রই হাটুগেড়ে হাতজোর করে ওদের পায়ের সামনে বসে পরে বললাম, " টাকা এনেছি হুজুর।"
শ্রদ্ধা আমার গালে থাপ্পর মেরে বলল, " কই, দে আমাকে।"
আমি টাকার বান্ডিল শ্রদ্ধার হাতে দিয়ে সাথে সাথে ওর পায়ে পরে গেলাম। বারবার ওর দুই জুতোর উপরে চুম্বন করতে করতে বলতে লাগলাম, " প্লিজ আমাকে ক্ষমা করে দাও এবার, প্লিজ।"
শ্রদ্ধা আর আলিয়া টাকা গুনে অবাক হয়ে গেল। আলিয়া আমার মাথার উপরে জুতো পরা ডান পা টা তুলে দিয়ে আমার মাথার উপরে জুতোর তলা বোলাতে বোলাতে বলল, " বাহ, ভাল কুত্তা তো তুই দেখছি। যা চাইলাম, তার ডবল টাকা নিয়ে এসেছিস। তোকে কুত্তা করে রাখলে আমাদের তো ভালই লাভ হবে দেখছি।"
" আমি তখনো শ্রদ্ধার জুতোর উপরে চুম্বন করছি আর আলিয়া আমার মাথার উপরে ওর জুতো পরা ডান পায়ের তলা বোলাচ্ছে। আমি সেই অবস্থাতে বারবার শ্রদ্ধার দুই জুতোর উপরে চুম্বন করতে করতে বলতে লাগলাম, " এবার প্লিজ ক্ষমা করে দাও আমাকে।" আমি একথা বলছিলাম বটে, তবে মনে মনে ভগবানের কাছে প্রার্থনা করছিলাম যেন আমার তিন প্রভু সারাজীবন সবার সামনে আমকে কুত্তার মত ব্যবহার করে।
আলিয়া আমার মাথার উপরে একটা লাথি মেরে বলল, " তুই একটা চোর। আমার ঘড়ি চুরি করেছিস, আবার ক্ষমা চাইছিস? কিসের ক্ষমা তোর? সারাজীবন আমার কুত্তা হয়ে থাকবি এটাই তোর একমাত্র শাস্তি। এবার সোজা হয়ে শুয়ে জিভটা বার করে দে।"
আমি ভিশন খুশি হলাম আলিয়ার কথা শুনে। সোজা হয়ে শুয়ে জিভটা বার করে দিতেই গোটা ক্লাসরুমের সামনে আলিয়া আমার বার করা জিভের উপরে ওর কালো স্নিকারের তলাটা নামিয়ে দিল। আমার সব ক্লাসমেটদের সামনেই আমার বার করা জিভের উপরে ঘসে নিজের জুতোর তলা পরিস্কার করলে লাগল আমার প্রভু।
ঠিক সেই সময় ক্লাসরুমে প্রবেশ করল অনুষ্কা। ঢুকেই আলিয়ার কাঁধে হাত রেখে বলল, " সরি রে, কাল ক্লাস শুরুর আগেই তোর ঘড়িটা আমি নিয়েছিলাম। পরে একদম ভুলে গিয়েছি। এই নে, আমার ব্যাগেই ছিল। আকাশ চুরি করেনি, ওকে ছেড়ে দে।" এই বলে ঘড়িটা ও আলিয়ার হাতে দিল।
" ঠিক আছে। হতেই পারে এরকম, সরি বলার কি আছে?" আলিয়া বলল অনুষ্কাকে। তারপর আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " কি রে কালো কুত্তা? তোকে ক্ষমা করে তোর টাকা ফিরিয়ে দিলে তুই খুশি হবি? "
আমি হ্যাঁ বলতে চাইছিলাম না। তবু লজ্জায় মুখ থেকে বেরিয়ে গেল হ্যাঁ।
আমাকে অবাক করে আমার বার করা জিভের উপরে জুতো তলা ঘসতে ঘসতে আলিয়া বলল "তুই কি চাস তাতে কি যায় আসে? এখন থেকে সারাজীবনের জন্য তুই আমাদের চাকর আর কুত্তা। এইভাবে সবার সামনে আমাদের সেবা করবি তুই আর আমাদের মস্তি করার জন্য বাড়ি থেকে টাকা চুরি করে এনে আমাদের দিবি। বুঝলি কুত্তা? নাহলে তোর মুখে লাথি মারতে মারতে মেরেই ফেলব তোকে।"
প্রবল আনন্দে মন ভরে উঠল আমার। আলিয়ার কালো স্নিকারের তলায় গাঢ় চুম্বন করতে করতে আমি বললাম " তোমরা যা বলবে আমি তাই করব প্রভু।"
সেই থেকে চার বছর কেটে গেছে। এখন আমরা ক্লাস ১১ এ পড়ি। এখনো ক্লাসের সবার সামনে আমাকে চাকর আর কুত্তার মত ব্যবহার করে আমার তিন প্রভু আলিয়া, শ্রদ্ধা আর অনুষ্কা। আশা করি সারাজীবনই এইভাবে আমার তিন প্রভুর কুত্তা হয়ে থেকে ওদের সেবা করতে পারব আমি।