Thursday 1 February 2018

আলিয়া, শ্রদ্ধা ও অনুষ্কা - আমার তিন প্রভু

আমার তিন প্রভু :
আমার নাম আকাশ, এখন ক্লাস ১১ এ পড়ি। আমি কি করে আমার ৩ ক্লাসমেটের স্লেভ হলাম সেটা সবার সাথে শেয়ার করছি।
আমি কোয়েড হাইস্কুলে পড়ি। হাইস্কুলে ওঠার পর থেকেই ক্লাসের ফর্শা ও সুন্দর চেহারার ছেলে- মেয়েদের দেখে আমার মনে হিনম্মন্যতা জাগত। বিশেষ করে মেয়েদের দেখে, আরো বেশি করে শ্রদ্ধা, অনুষ্কা আর আলিয়াকে দেখে। কি সুন্দর, ফরশা রাজকন্যার মত চেহারা ওদের। কালো, কুশ্রী নিজের চেহারার কথা ভাবলেই আমার মনে হিনম্মন্যতা জাগত, নিজেকে ওদের চাকর হওয়ার যোগ্য মনে হত।
বিমল আমাদের সাথেই পড়ত। ওর মা শ্রদ্ধাদের বাড়িতে কাজ করত, ও নিজেও ফাই ফরমাশ খাটত ওদের বাড়িতে। কালো, রোগা চেহারা ওর। ওকে স্কুলেও টুকটাক ফাই- ফরমাস খাটাত শ্রদ্ধা, আলিয়া আর অনুষ্কা। আমার কিরকম ইর্শা হত বিমলকে ওদের চাকরের মত কাজ করতে দেখে। ইশ, আমাকেও যদি ওরা চাকরের মত হুকুম করত কি ভালই না হত!
যত এসব ভাবতাম তত আরো সেবা করার ইচ্ছা বাড়ত ওদের। ওরা ৩ জনই ছিল ক্লাসের ক্যাপ্টেন, ক্লাসের সবচেয়ে জনপ্রিয় স্টুডেন্ট । আর আমি মুখচোরা, কালো, কুশ্রী এক ছেলে। যার ক্লাসে একটাও বন্ধু ছিল না।

ক্রমে যত দিন যেতে লাগল বিমলকে তত বেশি চাকরের মত ইউজ করতে লাগল ওরা ৩ জন। বিমল একটুও বাধা দিত না। টিফিন টাইমে বাকি আর সবাই মাঠে খেলতে চলে যেত। আমি টিফিন খেয়ে চুপচাপ বসে থাকতাম ক্লাসে, কারন আমার কোন বন্ধু ছিল না। আর বিমল টিফিন খেয়ে পড়ত, কারন সকালে, বিকালে ওকে শ্রদ্ধাদের বাড়িতে ফাই ফরমাস খাটতে হত, পড়ার সময় পেত না ও তাই।
টিফিন শেষ হওয়ার একটু আগে সবাই একে একে ক্লাসে ফিরে আসত। আলিয়া এসে বিমল যেই বেঞ্চে পড়ছে তার হাইবেঞ্চটায় ব্যাগে মাথা রেখে শুয়ে পড়তি প্রায়ই। ওর জুতো পরা পা দুটো তুলে দিত বিমলের ব্যাগ বা বইয়ের উপরে। বিমল কোন বাধা না দিয়ে পড়া কন্টিনিউ করার চেষ্টা করত। আলিয়া কোন দরকার থাকলে পায়ের উপরে পা তুলে জুতোর তলা দিয়ে বিমলের মুখে ঠ্যালা দিয়ে অর্ডার করত ওকে। বিমল একটুও আপত্তি না করে আলিয়ার অর্ডার পালন করত। আমার ভাল লাগত খুব, আবার খারাপও লাগত।ইশ, আমার সাথে যদি আলিয়া এরকম করত কখনো কি ভালই না হত!
একদিন টিফিনের সময়ে বিমলকে জিজ্ঞাসাও করেছিলাম ওরা তিনজন এইভাবে ক্লাসে ওকে হুকুম করে, আলিয়া জুতো পরা পা দিয়ে ওর মুখে লাথি মারে অর্ডার করার সময়ে, ওর খারাপ লাগে না? বাধা দিতে ইচ্ছা করে না? জবাবে বিমল আমাকে অবাক করে বলেছিল,-শ্রদ্ধারা বংশ পরম্পরায় আমাদের পরিবারের মালকিন। তাই ওর বান্ধবীরাও আমার মালকিন। তাই ওরা আমাকে যা খুশি অর্ডার করতে পারে, লাথিও মারতে পারে ইচ্ছা হলে। এতে খারাপ লাগার কি আছে? আমার কি ভয়ানক ভাল লেগেছিল উত্তরটা বলে বোঝাতে পারব না। তখন কি আর জানতাম এক মাসের মধ্যে এর চেয়েও বেশি করে ওদের সেবা করতে হবে আমাকে?
তখন আমরা ক্লাস ৭ এ পড়ি। সেটা বর্ষাকাল ছিল। একদিন টিফিনে যথারীতি ক্লাসরুমে ছিলাম আমি আর বিমল। বাকিরা খেলতে গিয়েছিল বাইরে। টিফিন শেষ হওয়ার একটু আগে আলিয়ারা তিন বন্ধু ক্লাসে ফিরে এল। আলিয়া ওর ব্যাগ খুলল এসে। তারপরই বিমলকে জিজ্ঞাসা করল, " এই বিমু, আমার ঘড়িটা পাচ্ছিনা। তুই দেখেছিস?"
" না তো", বিমল বলল।
" কেউ আমার ব্যাগ খুলেছিল?"
" তা তো দেখিনি। আমি যতক্ষন ছিলাম ততক্ষন কেউ ধরেনি। আমি একবার টয়লেটে গিয়েছিলাম। তখন কেউ ধরে থাকলে জানি না।"
"তুই ছাড়া আর কে ছিল রুমে?" আলিয়া বিমলের হাইবেঞ্চে ব্যাগে মাথা রেখে শোয়া অবস্থায় জুতো পরা ডান পায়ের তলা দিয়ে বিমলের মুখে একটা আলতো লাথি মেরে জিজ্ঞাসা করল।
" আমি আর আকাশ ছাড়া আর কেউ ছিল না"।
বিমলের উত্তর শুনে আমার বুক ভয়ে কেঁপে উঠল। আর সাথে সাথেই আলিয়ার ডাক শুনতে পেলাম। " এই আকাশ, এদিকে আয়।"
আমি দুরু দুরু বুকে ঠিক বিমলের পাশে গিয়ে দাঁড়ালাম।
কোন প্রশ্ন করার আগেই আলিয়ার জুতো পরা ডান পায়ের তলা আমার মুখের উপরে আঘাত করল একবার। তারপর আলিয়া বলল, " বিমলের পাশে বস আগে।"
আমি বসে পরলাম বেঞ্চে।
আলিয়া ওর সাদা স্নিকার পরা ডান পা দিয়ে আবার একটা লাথি মারল আমার মুখে। তারপর প্রশ্ন করল, " আমার ঘড়ি তুই নিয়েছিস?"
" না, নিইনি।" ভয় ও উত্তেজনায় থতমত খেয়ে আমি বললাম। আমার খুব ভয় করছিল এরকম অকারন চুরির অভিযোগ আমার ঘাড়ে পরায়। সেই সাথে খুব ভালও লাগছিল। গত দুই বছর ধরে প্রতিদিন যা চেয়ে আসছি সত্যিই আজ তাই হচ্ছে আমার সাথে। আলিয়া আমার সাথে শুধু চাকরের মত ব্যবহার করাই নয়, সরাসরি ক্লাসের সবার সামনে আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারছে ভাবতেই ভয়ের সাথে এক তীব্র উত্তেজনা মিশে যাচ্ছিল সারা দেহে!
" মিথ্যা বলে লাভ নেই। যতক্ষন ঘড়ি বার না করবি ততক্ষন তোর মুখে এইভাবে লাথি মারতে থাকব আমি।" আমার মুখে পরপর ৪-৫ টা লাথি মারতে মারতে বলল আলিয়া, প্রত্যেকটাই বেশ জোরে। ও তখনো হাই বেঞ্চে রাখা নিজের ব্যাগে মাথা রেখে শুয়ে আছে আর ওর ডান পা বাঁ পায়ের উপরে রাখা। সেই অবস্থায় ও জুতো পরা ডান পা দিয়ে লাথি মারছিল লো বেঞ্চে বসা আমার মুখের উপরে।
ততক্ষনে ক্লাসের অধিকাংশ ছেলে-মেয়েই ফিরে এসেছে রুমে। সবাই অবাক হয়ে দেখছে আমাদের।
এর জবাবে আমি যা করলাম অতটা বিমলও কখনো করেনি। দুই হাত দিয়ে আলিয়ার ডান জুতোর তলা নিজের মুখের সাথে চেপে ধরলাম আমি। তারপর আমাকে লাথি মারতে থাকা আলিয়ার কাদা ভরা ডান স্নিকারের তলায় আমার ঠোঁট দুটো ঠেকিয়ে একের পর এক চুম্বন করতে লাগলাম ওর জুতোর তলায়। সেই চুম্বনের কারন কিছুটা ভয় হতে পারে, কিন্তু তারচেয়েও প্রবল ছিল ফরশা, সুন্দর চেহারার আলিয়ার জুতোর তলায় ক্রীতদাসের মত নিজেকে সমর্পন করার আকাংক্ষা। আমি একের পর এক ভক্তিভরে চুম্বন করছিলাম আলিয়ার জুতোর তলায় আর বলছিলাম, " আমি তোমার ঘড়ি নিইনি। প্লিজ বিশ্বাস কর। প্লিজ।"
আমি একের পর এক চুম্বন করতে থাকলাম আলিয়ার কাদা ভরা ডান স্নিকারের তলায়। আলিয়া নিজেও বোধহয় একটু অবাক হয়ে গেল প্রথমে। তারপর আবার আমার মুখের উপরে জুতো পরা ডান পা দিয়ে একটা লাথি মেরে বলল, " নিস আর না নিস, ঘড়ি তোকেই ফেরত দিতে হবে। ঘড়ি দিতে না পারলে কালকেই ৫০০০ টাকা নিয়ে এসে আমাকে দিবি যেভাবেই হোক। কি রে, দিবি তো?"আবার আমার মুখে জুতো পরা ডান পায়ে সারা ক্লাসের সামনে একটা লাথি মেরে বলল আলিয়া।
" হ্যাঁ, দেব।" জবাবে আমার মুখে লাথি মারা আলিয়ার ডান জুতোর তলায় একটা চুম্বন করে বললাম আমি।"
" ঠিক আছে। এখন পাপের প্রায়শ্চিত্ত কর আগে। আমার জুতোর তলা চাট", আলিয়াের মুখে চওড়া হাসি ফুটে উঠল বলার সময়ে।"
সম্পুর্ন ক্লাসের সামনে যা ঘটছে সেটা আমি সত্যি বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। সত্যিই কি এটা ঘটছে, নাকি আমি সুখ স্বপ্ন দেখছি শুধু? মুখের উপর আলিয়ার জুতো পরা পায়ের জোড়ালো লাথি খেয়ে আমি জিভ বার করে সারা ক্লাসের সামনে আলিয়ার কাদা ভরা সাদা স্নিকারের তলা চেটে পরিস্কার করতে লাগলাম। ২-৩ মিনিটের মধ্যেই আলিয়ার ডান জুতোর তলা চেটে নতুনের মত পরিস্কার করে দিলাম আমি।
আলিয়া ওর পরিস্কার ডান জুতোর তলা দিয়ে আমার মুখে একটা লাথি মারল প্রথমে। তারপর ওর ডান পা বেঞ্চে রেখে ডান পায়ের উপর বাঁ পা তুলে আবার হুকুম করল আমাকে, " এই কুত্তা, এদিকে এসে জুতো চাট এবার।"
আমাকে আলিয়ার কুত্তা বলে ডাকা আর কুত্তার মতই আমার আলিয়াের জুতোর তলা চাটা দেখে ক্লাসে হাসির রোল উঠেছিল ততক্ষনে। এই উপহাস, এই অপমানও আমার ভিশন ভাল লাগছিল। আমার মত কালো, কুশ্রী একটা ছেলে আলিয়ার মত ফরশা, রাজকন্যার মত চেহারার মেয়ের কাছে কুত্তার মত অপমানিত হবে এটাই তো স্বাভাবিক। আমি উলটো দিকে গিয়ে আলিয়ার পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসলাম। তারপর একইরকম ভক্তিভরে ওর বাঁ স্নিকারের তলার ময়লা চেটে গিলে খেতে লাগলাম।
আমি সবে আলিয়ার বাঁ জুতোর তলা চেটে পরিস্কার করা শেষ করেছি, তখনই কে একজন চেঁচিয়ে উঠল, " স্যার আসছে।"
আলিয়া আমার মুখে লাথি মেরে আদেশ করল, " আমার পায়ের তলায় শুয়ে পর"।
স্যার ক্লাসে ঢোকার আগেই আমি আলিয়ার বেঞ্চে গিয়ে ঠিক ওদের পা রাখার জায়গার কাছে শুয়ে পরলাম। এই বেঞ্চে শুধু আলিয়া, অনুষ্কা আর শ্রদ্ধা বসেছিল। প্রথমে আলিয়া আমার পেটে পা রেখে বসল, অনুষ্কা আমার বুকে পা রেখে, আর শ্রদ্ধা ওর জুতো পরা পা দুটো তুলে দিল আমার মুখে। আমার মুখে জুতো পরা ডান পা দিয়ে বেশ জোরে একটা লাথি মেরে শ্রদ্ধা বলল," এবার আমার জুতো চাট।"
আমি ঠিক কুত্তার মতই শ্রদ্ধার দুটো জুতোর তলাই চেটে পরিস্কার করে দিলাম। স্যার তখন ক্লাসে পড়াচ্ছে। এই অবস্থায় স্যার আমাকে দেখতে পেলে কি হবে ভাবতে ভয় লাগছিল। আবার ক্লাস চলাকালীন এইভাবে প্রভুদের সেবা করছি ভাবতেও তীব্র উত্তেজনা হচ্ছিল। আমি শ্রদ্ধার জুতোর তলা চাটতে চাটতে হাত বাড়িয়ে ভক্তিভরে ওর পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম।
১০ মিনিট পর অনুষ্কা ওর সাথে জায়গা বদল করল। আমি একইরকম ভক্তিভরে অনুষ্কার পা টিপতে টিপতে ওর জুতোর তলা চাটতে লাগলাম।
আরো ১০ মিনিট পর আলিয়া আর অনুষ্কা জায়গা বদল করল। আলিয়া আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসল। আমি একইরকম ভক্তিভরে আলিয়ার জুতোর তলা চাটতে চাটতে আলিয়ার পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম। জবাবে আলিয়া আমার মুখের সর্বত্র ওর সাদা স্নিকার পরা দুই পা দিয়ে লাথি মারতে লাগল।
সেদিন ফিফিনের পরের দুই পিরিয়ড এইভাবেই তিন প্রভুর সেবা করে কাটল আমার। ছুটি হতে আমাকে বেঞ্চের তলা থেকে বের হতে বলল আলিয়া। তারপর আমার দুইগালে থাপ্পর মেরে বলল, " কাল হয় ঘড়ি ফেরত দিবি, নয় ৫০০০ টাকা দিবি। নাহলে তোর কপালে দুঃখ আছে খুব।"
জবাবে আমি নিজে থেকেই ওর পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে ওর জুতোর উপরে চুম্বন করে বললাম, " জানি হুজুর।"
বাড়ি ফেরার পরেও তীব্র উত্তেজনা আমাকে আচ্ছন্ন করে রাখল। প্রথমেই আমি ঘরের আলমারি থেকে পুরো ১০০০০ টাকা চুরি করলাম। আমার বাবা মা দুজনেই চাকরি করত বলে বাড়িতে টাকা অনেকই থাকত। আমি যদিও আলিয়ার ঘড়ি নিইনি, আর ওর ঘড়ির দাম যে ১০০০-১৫০০ এর বেশি না সেটাও আমি জানতাম। তবু তিন প্রভুকে খুশি করার জন্যই আমি ওরা যা চেয়েছিল তার ডবল, ঘড়ির আসল দামের প্রায় দশগুন টাকা দেব স্থির করেছিলাম।
পরদিন অনেক আগে স্কুলে গিয়ে আমি তিন প্রভুর জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম। ক্লাসের অন্য ছেলে - মেয়েরা আমাকে দেখে টিফকিরি দিতে লাগল, আমি গায়ে মাখলাম না। আমার মন তখন আজ কি হবে-কি হবে উত্তেজনায় কাঁপছে তখন।
স্কুল শুরু হওয়ার ৪০ মিনিট আগে শ্রদ্ধা আর আলিয়া একসাথে ক্লাসে এল। আমি ওদের দেখা মাত্রই হাটুগেড়ে হাতজোর করে ওদের পায়ের সামনে বসে পরে বললাম, " টাকা এনেছি হুজুর।"
শ্রদ্ধা আমার গালে থাপ্পর মেরে বলল, " কই, দে আমাকে।"
আমি টাকার বান্ডিল শ্রদ্ধার হাতে দিয়ে সাথে সাথে ওর পায়ে পরে গেলাম। বারবার ওর দুই জুতোর উপরে চুম্বন করতে করতে বলতে লাগলাম, " প্লিজ আমাকে ক্ষমা করে দাও এবার, প্লিজ।"
শ্রদ্ধা আর আলিয়া টাকা গুনে অবাক হয়ে গেল। আলিয়া আমার মাথার উপরে জুতো পরা ডান পা টা তুলে দিয়ে আমার মাথার উপরে জুতোর তলা বোলাতে বোলাতে বলল, " বাহ, ভাল কুত্তা তো তুই দেখছি। যা চাইলাম, তার ডবল টাকা নিয়ে এসেছিস। তোকে কুত্তা করে রাখলে আমাদের তো ভালই লাভ হবে দেখছি।"
" আমি তখনো শ্রদ্ধার জুতোর উপরে চুম্বন করছি আর আলিয়া আমার মাথার উপরে ওর জুতো পরা ডান পায়ের তলা বোলাচ্ছে। আমি সেই অবস্থাতে বারবার শ্রদ্ধার দুই জুতোর উপরে চুম্বন করতে করতে বলতে লাগলাম, " এবার প্লিজ ক্ষমা করে দাও আমাকে।" আমি একথা বলছিলাম বটে, তবে মনে মনে ভগবানের কাছে প্রার্থনা করছিলাম যেন আমার তিন প্রভু সারাজীবন সবার সামনে আমকে কুত্তার মত ব্যবহার করে।
আলিয়া আমার মাথার উপরে একটা লাথি মেরে বলল, " তুই একটা চোর। আমার ঘড়ি চুরি করেছিস, আবার ক্ষমা চাইছিস? কিসের ক্ষমা তোর? সারাজীবন আমার কুত্তা হয়ে থাকবি এটাই তোর একমাত্র শাস্তি। এবার সোজা হয়ে শুয়ে জিভটা বার করে দে।"
আমি ভিশন খুশি হলাম আলিয়ার কথা শুনে। সোজা হয়ে শুয়ে জিভটা বার করে দিতেই গোটা ক্লাসরুমের সামনে আলিয়া আমার বার করা জিভের উপরে ওর কালো স্নিকারের তলাটা নামিয়ে দিল। আমার সব ক্লাসমেটদের সামনেই আমার বার করা জিভের উপরে ঘসে নিজের জুতোর তলা পরিস্কার করলে লাগল আমার প্রভু।
ঠিক সেই সময় ক্লাসরুমে প্রবেশ করল অনুষ্কা। ঢুকেই আলিয়ার কাঁধে হাত রেখে বলল, " সরি রে, কাল ক্লাস শুরুর আগেই তোর ঘড়িটা আমি নিয়েছিলাম। পরে একদম ভুলে গিয়েছি। এই নে, আমার ব্যাগেই ছিল। আকাশ চুরি করেনি, ওকে ছেড়ে দে।" এই বলে ঘড়িটা ও আলিয়ার হাতে দিল।
" ঠিক আছে। হতেই পারে এরকম, সরি বলার কি আছে?" আলিয়া বলল অনুষ্কাকে। তারপর আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " কি রে কালো কুত্তা? তোকে ক্ষমা করে তোর টাকা ফিরিয়ে দিলে তুই খুশি হবি? "
আমি হ্যাঁ বলতে চাইছিলাম না। তবু লজ্জায় মুখ থেকে বেরিয়ে গেল হ্যাঁ।
আমাকে অবাক করে আমার বার করা জিভের উপরে জুতো তলা ঘসতে ঘসতে আলিয়া বলল "তুই কি চাস তাতে কি যায় আসে? এখন থেকে সারাজীবনের জন্য তুই আমাদের চাকর আর কুত্তা। এইভাবে সবার সামনে আমাদের সেবা করবি তুই আর আমাদের মস্তি করার জন্য বাড়ি থেকে টাকা চুরি করে এনে আমাদের দিবি। বুঝলি কুত্তা? নাহলে তোর মুখে লাথি মারতে মারতে মেরেই ফেলব তোকে।"
প্রবল আনন্দে মন ভরে উঠল আমার। আলিয়ার কালো স্নিকারের তলায় গাঢ় চুম্বন করতে করতে আমি বললাম " তোমরা যা বলবে আমি তাই করব প্রভু।"
সেই থেকে চার বছর কেটে গেছে। এখন আমরা ক্লাস ১১ এ পড়ি। এখনো ক্লাসের সবার সামনে আমাকে চাকর আর কুত্তার মত ব্যবহার করে আমার তিন প্রভু আলিয়া, শ্রদ্ধা আর অনুষ্কা। আশা করি সারাজীবনই এইভাবে আমার তিন প্রভুর কুত্তা হয়ে থেকে ওদের সেবা করতে পারব আমি।

9 comments:

  1. এটা তো আমার লেখা গল্পের ফেমডম এডিটেড ভার্শান। আমার উপরে স্কুলে অকারনে অত্যাচার করা ৩ ক্লাস মনিটার ছেলেকে নিয়ে লেখা।

    ReplyDelete
    Replies
    1. হ্যাঁ। এটা একটা মেলডম গল্প এডিট করে ফেমডম বানিয়ে বলিউডের ৩ নায়িকার নামে উতসর্গ করা। এই গল্পটি কি আপনার জীবনে ঘটা সত্যি ঘটনা অবলম্বনে লিখিত?

      Delete
    2. সেই অরিজিনাল গল্পটা কোথায় পাব?

      Delete
    3. story category : M+/m.
      অভিজিত:
      আমার নাম আকাশ, এখন ক্লাস ১১ এ পড়ি। আমি কি করে আমার ৩ ক্লাসমেটের স্লেভ হলাম সেটা সবার সাথে শেয়ার করছি।
      হাইস্কুলে ওঠার পর থেকেই ক্লাসের ফর্শা ও সুন্দর চেহারার ছেলেদের দেখে আমার মনে হিনম্মন্যতা জাগত। বিশেষ করে প্রান্তিক, অনির্বান আর অভিজিতকে দেখে। কি সুন্দর, ফরশা রাজপুত্রের মত চেহারা ওদের। কালো কুশ্রী নিজের চেহারার কথা ভাবলেই আমার মনে হিনম্মন্যতা জাগত, নিজেকে ওদের চাকর হওয়ার যোগ্য মনে হত।
      বিমল আমাদের সাথেই পড়ত। ওর মা প্রান্তিকদের বাড়িতে কাজ করত, ও নিজেও ফাই ফরমাশ খাটত ওদের বাড়িতে। কালো, রোগা চেহারা ওর। ওকে স্কুলেও টুকটাক ফাই- ফরমাস খাটাত প্রান্তিক, অভিজিত আর অনির্বান। আমার কিরকম ইর্শা হত বিমলকে ওদের চাকরের মত কাজ করতে দেখে। ইশ, আমাকেও যদি ওরা চাকরের মত হুকুম করত কি ভালই না হত!
      যত এসব ভাবতাম তত আরো সেবা করার ইচ্ছা বাড়ত ওদের। ওরা ৩ জনই ছিল ক্লাসের ক্যাপ্টেন, ক্লাসের সবচেয়ে জনপ্রিয় ছাত্র। আর আমি মুখচোরা, কালো, কুশ্রী এক ছেলে। যার ক্লাসে একটাও বন্ধু ছিল না।
      ক্রমে যত দিন যেতে লাগল বিমলকে তত বেশি চাকরের মত ইউজ করতে লাগল ওরা ৩ জন। বিমল একটুও বাধা দিত না। টিফিন টাইমে বাকি আর সবাই মাঠে খেলতে চলে যেত। আমি টিফিন খেয়ে চুপচাপ বসে থাকতাম ক্লাসে, কারন আমার কোন বন্ধু ছিল না। আর বিমল টিফিন খেয়ে পড়ত, কারন সকালে, বিকালে ওকে প্রান্তিকদের বাড়িতে ফাই ফরমাস খাটতে হত, পড়ার সময় পেত না ও তাই।
      টিফিন শেষ হওয়ার একটু আগে সবাই একে একে ক্লাসে ফিরে আসত। অভিজিত এসে বিমল যেই বেঞ্চে পড়ছে তার হাইবেঞ্চটায় ব্যাগে মাথা রেখে শুয়ে পোর্ট প্রায়ই। ওর জুতো পরা পা দুটো তুলে দিত বিমলের ব্যাগ বা বইয়ের উপরে। বিমল কোন বাধা না দিয়ে পরা কন্টিনিউ করার চেষ্টা করত। অভিজিত কোন দরকার থাকলে পায়ের উপরে পা তুলে জুতোর তলা দিয়ে বিমলের মুখে ঠ্যালা দিয়ে অর্ডার করত ওকে। বিমল একটুও আপত্তি না করে অভিজিতের অর্ডার পালন করত। আমার ভাল লাগত খুব, আবার খারাপও লাগত।ইশ, আমার সাথে যদি কেউ এরকম করত কখনো কি ভালই না হত!
      একদিন টিফিনের সময়ে বিমলকে জিজ্ঞাসাও করেছিলাম ওরা তিনজন এইভাবে ক্লাসে ওকে হুকুম করে, অভিজিত জুতো পরা পা দিয়ে ওর মুখে লাথি মারে অর্ডার করার সময়ে, ওর খারাপ লাগে না? বাধা দিতে ইচ্ছা করে না? জবাবে বিমল আমাকে অবাক করে বলেছিল,-প্রান্তিকেরা বংশ পরম্পরায় আমাদের পরিবারের মালিক। তাই ওর বন্ধুরাও আমার মালিক। তাই ওরা আমাকে যা খুশি অর্ডার করতে পারে, লাথিও মারতে পারে ইচ্ছা হলে। এতে খারাপ লাগার কি আছে? আমার কি ভয়ানক ভাল লেগেছিল উত্তরটা বলে বোঝাতে পারব না। তখন কি আর জানতাম এক মাসের মধ্যে এর চেয়েও বেশি করে ওদের সেবা করতে হবে আমাকে?
      তখন আমরা ক্লাস ৭ এ পড়ি। সেটা বর্ষাকাল ছিল। একদিন টিফিনে যথারীতি ক্লাসরুমে ছিলাম আমি আর বিমল। বাকিরা খেলতে গিয়েছিল বাইরে। টিফিন শেষ হওয়ার একটু আগে অভিজিতেরা তিন বন্ধু ক্লাসে ফিরে এল। অভিজিত ওর ব্যাগ খুলল এসে। তারপরই বিমলকে জিজ্ঞাসা করল, " এই বিমু, আমার ঘড়িটা পাচ্ছিনা। তুই দেখেছিস?"
      " না তো", বিমল বলল।
      " কেউ আমার ব্যাগ খুলেছিল?"
      " তা তো দেখিনি। আমি যতক্ষন ছিলাম ততক্ষন কেউ ধরেনি। আমি একবার টয়লেটে গিয়েছিলাম। তখন কেউ ধরে থাকলে জানি না।"
      "তুই ছাড়া আর কে ছিল রুমে?" অভিজিত বিমলের হাইবেঞ্চে ব্যাগে মাথা রেখে শোয়া অবস্থায় জুতো পরা ডান পায়ের তলা দিয়ে বিমলের মুখে একটা আলতো লাথি মেরে জিজ্ঞাসা করল।
      " আমি আর আকাশ ছাড়া আর কেউ ছিল না"।
      বিমলের উত্তর শুনে আমার বুক ভয়ে কেঁপে উঠল। আর সাথে সাথেই অভিজিতের ডাক শুনতে পেলাম। " এই আকাশ, এদিকে আয়।"
      আমি দুরু দুরু বুকে ঠিক বিমলের পাশে গিয়ে দাঁড়ালাম।
      কোন প্রশ্ন করার আগেই অভিজিতের জুতো পরা ডান পায়ের তলা আমার মুখের উপরে আঘাত করল একবার। তারপর অভিজিত বলল, " বিমলের পাশে বস আগে।"
      আমি বসে পরলাম বেঞ্চে।
      অভিজিত ওর সাদা স্নিকার পরা ডান পা দিয়ে আবার একটা লাথি মারল আমার মুখে। তারপর প্রশ্ন করল, " আমার ঘড়ি তুই নিয়েছিস?"
      " না, নিইনি।" ভয় ও উত্তেজনায় থতমত খেয়ে আমি বললাম। আমার খুব ভয় করছিল এরকম অকারন চুরির অভিযোগ আমার ঘাড়ে পরায়। সেই সাথে খুব ভালও লাগছিল। গত দুই বছর ধরে প্রতিদিন যা চেয়ে আসছি সত্যিই আজ তাই হচ্ছে আমার সাথে। অভিজিত আমার সাথে শুধু চাকরের মত ব্যবহার করাই নয়, সরাসরি ক্লাসের সবার সামনে আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারছে ভাবতেই ভয়ের সাথে এক তীব্র উত্তেজনা মিশে যাচ্ছিল সারা দেহে!
      " মিথ্যা বলে লাভ নেই। যতক্ষন ঘড়ি বার না করবি ততক্ষন তোর মুখে এইভাবে লাথি মারতে থাকব আমি।" আমার মুখে পরপর ৪-৫ টা লাথি মারতে মারতে বলল অভিজিত, প্রত্যেকটাই বেশ জোরে। ও তখনো হাই বেঞ্চে রাখা নিজের ব্যাগে মাথা রেখে শুয়ে আছে আর ওর ডান পা বাঁ পায়ের উপরে রাখা। সেই অবস্থায় ও জুতো পরা ডান পা দিয়ে লাথি মারছিল লো বেঞ্চে বসা আমার মুখের উপরে।

      Delete
    4. ততক্ষনে ক্লাসের অধিকাংশ ছেলেই ফিরে এসেছে রুমে। সবাই অবাক হয়ে দেখছে আমাদের।
      এর জবাবে আমি যা করলাম অতটা বিমলও কখনো করেনি। দুই হাত দিয়ে অভিজিতের ডান জুতোর তলা নিজের মুখের সাথে চেপে ধরলাম আমি। তারপর আমাকে লাথি মারতে থাকা অভিজিতের কাদা ভরা ডান স্নিকারের তলায় আমার ঠোঁট দুটো ঠেকিয়ে একের পর এক চুম্বন করতে লাগলাম ওর জুতোর তলায়। সেই চুম্বনের কারন কিছুটা ভয় হতে পারে, কিন্তু তারচেয়েও প্রবল ছিল ফরশা, সুন্দর চেহারার অভিজিতের জুতোর তলায় ক্রীতদাসের মত নিজেকে সমর্পন করার আকাংক্ষা। আমি একের পর এক ভক্তিভরে চুম্বন করছিলাম অভিজিতের জুতোর তলায় আর বলতে থাকলাম, " আমি তোমার ঘড়ি নিইনি। প্লিজ বিশ্বাস কর। প্লিজ।"
      আমি একের পর এক চুম্বন করতে থাকলাম অভিজিতের কাদা ভরা ডান স্নিকারের তলায়। অভিজিত নিজেও বোধহয় একটু অবাক হয়ে গেল প্রথমে। তারপর আবার আমার মুখের উপরে জুতো পরা ডান পা দিয়ে একটা লাথি মেরে বলল, " নিস আর না নিস, ঘড়ি তোকেই ফেরত দিতে হবে। ঘড়ি দিতে না পারলে কালকেই ৫০০০ টাকা নিয়ে এসে আমাকে দিবি যেভাবেই হোক। কি রে, দিবি তো?"আবার আমার মুখে জুতো পরা ডান পায়ে সারা ক্লাসের সামনে একটা লাথি মেরে বলল অভিজিত।
      " হ্যাঁ, দেব।" জবাবে আমার মুখে লাথি মারা অভিজিতের ডান জুতোর তলায় একটা চুম্বন করে বললাম আমি।"
      " ঠিক আছে। এখন পাপের প্রায়শ্চিত্ত কর আগে। আমার জুতোর তলা চাট", অভিজিতের মুখে চওড়া হাসি ফুটে উঠল বলার সময়ে।"
      সম্পুর্ন ক্লাসের সামনে যা ঘটছে সেটা আমি সত্যি বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। সত্যিই কি এটা ঘটছে, নাকি আমি সুখ স্বপ্ন দেখছি শুধু? মুখের উপর অভিজিতের জুতো পরা পায়ের জোড়ালো লাথি খেয়ে আমি জিভ বার করে সারা ক্লাসের সামনে অভিজিতের কাদা ভরা সাদা স্নিকারের তলা চেটে পরিস্কার করতে লাগলাম। ২-৩ মিনিটের মধ্যেই অভিজিতের ডান জুতোর তলা চেটে নতুনের মত পরিস্কার করে দিলাম আমি।
      অভিজিত ওর পরিস্কার ডান জুতোর তলা দিয়ে আমার মুখে একটা লাথি মারল প্রথমে। তারপর ওর ডান পা বেঞ্চে রেখে ডান পায়ের উপর বাঁ পা তুলে আবার হুকুম করল আমাকে, " এই কুত্তা, এদিকে এসে জুতো চাট এবার।"
      আমাকে অভিজিতের কুত্তা বলে ডাকা আর কুত্তার মতই আমার অভিজিতের জুতোর তলা চাটা দেখে ক্লাসে হাসির রোল উঠেছিল ততক্ষনে। এই উপহাস, এই অপমানও আমার ভিশন ভাল লাগছিল। আমার মত কালো, কুশ্রী একটা ছেলে অভিজিতের মত ফরশা, রাজপুত্রের মত চেহারার ছেলের কাছে কুত্তার মত অপমানিত হবে এটাই তো স্বাভাবিক। আমি উলটো দিকে গিয়ে অভিজিতের পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসলাম। তারপর একইরকম ভক্তিভরে ওর বাঁ স্নিকারের তলার ময়লা চেটে গিলে খেতে লাগলাম।
      আমি সবে অভিজিতের বাঁ জুতোর তলা চেটে পরিস্কার করা শেষ করেছি, তখনই কে একজন চেঁচিয়ে উঠল, " স্যার আসছে।"
      অভিজিত আমার মুখে লাথি মেরে আদেশ করল, " আমার পায়ের তলায় শুয়ে পর"।
      স্যার ক্লাসে ঢোকার আগেই আমি অভিজিতের বেঞ্চে গিয়ে ঠিক ওদের পা রাখার জায়গার কাছে শুয়ে পরলাম। এই বেঞ্চে শুধু অভিজিত, অনির্বান আর প্রান্তিক বসেছিল। প্রথমে অভিজিত আমার পেটে পা রেখে বসল, অনির্বান আমার বুকে পা রেখে, আর প্রান্তিক ওর জুতো পরা পা দুটো তুলে দিল আমার মুখে। আমার মুখে জুতো পরা ডান পা দিয়ে বেশ জোরে একটা লাথি মেরে প্রান্তিক বলল," এবার আমার জুতো চাট।"
      আমি ঠিক কুত্তার মতই প্রান্তিকের দুটো জুতোর তলাই চেটে পরিস্কার করে দিলাম। স্যার তখন ক্লাসে পড়াচ্ছে। এই অবস্থায় স্যার আমাকে দেখতে পেলে কি হবে ভাবতে ভয় লাগছিল। আবার ক্লাস চলাকালীন এইভাবে প্রভুদের সেবা করছি ভাবতেও তীব্র উত্তেজনা হচ্ছিল। আমি প্রান্তিকের জুতোর তলা চাটতে চাটতে হাত বাড়িয়ে ভক্তিভরে ওর পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম।
      ১০ মিনিট পর অনির্বান ওর সাথে জায়গা বদল করল। আমি একইরকম ভক্তিভরে অনির্বানের পা টিপতে টিপতে ওর জুতোর তলা চাটতে লাগলাম।
      আরো ১০ মিনিট পর অভিজিত আর অনির্বান জায়গা বদল করল। অভিজিত আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসল। আমি একইরকম ভক্তিভরে অভিজিতের জুতোর তলা চাটতে চাটতে অভিজিতের পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম। জবাবে অভিজিত আমার মুখের সর্বত্র ওর সাদা স্নিকার পরা দুই পা দিয়ে লাথি মারতে লাগল।
      সেদিন ফিফিনের পরের দুই পিরিয়ড এইভাবেই তিন প্রভুর সেবা করে কাটল আমার। ছুটি হতে আমাকে বেঞ্চের তলা থেকে বের হতে বলল অভিজিত। তারপর আমার দুইগালে থাপ্পর মেরে বলল, " কাল হয় ঘড়ি ফেরত দিবি, নয় ৫০০০ টাকা দিবি। নাহলে তোর কপালে দুঃখ আছে খুব।"

      Delete
  2. জবাবে আমি নিজে থেকেই ওর পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে ওর জুতোর উপরে চুম্বন করে বললাম, " জানি প্রভু ।"
    বাড়ি ফেরার পরেও তীব্র উত্তেজনা আমাকে আচ্ছন্ন করে রাখল। প্রথমেই আমি ঘরের আলমারি থেকে পুরো ১০০০০ টাকা চুরি করলাম। আমার বাবা মা দুজনেই চাকরি করত বলে বাড়িতে টাকা অনেকই থাকত। আমি যদিও অভিজিতের ঘড়ি নিইনি, আর ওর ঘড়ির দাম যে ১০০০-১৫০০ এর বেশি না সেটাও আমি জানতাম। তবু তিন প্রভুকে খুশি করার জন্যই আমি ওরা যা চেয়েছিল তার ডবল, ঘড়ির আসল দামের প্রায় দশগুন টাকা দেব স্থির করেছিলাম।
    পরদিন অনেক আগে স্কুলে গিয়ে আমি তিন প্রভুর জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম। ক্লাসের অন্য ছেলেরা আমাকে দেখে টিফকিরি দিতে লাগল, আমি গায়ে মাখলাম না। আমার মন তখন আজ কি হবে-কি হবে উত্তেজনায় কাঁপছে তখন।
    স্কুল শুরু হওয়ার ৪০ মিনিট আগে প্রান্তিক আর অভিজিত একসাথে ক্লাসে এল। আমি ওদের দেখা মাত্রই হাটুগেড়ে হাতজোর করে ওদের পায়ের সামনে বসে পরে বললাম, " টাকা এনেছি প্রভু ।"
    প্রান্তিক আমার গালে থাপ্পর মেরে বলল, " কই, দে আমাকে।"
    আমি টাকার বান্ডিল প্রান্তিকের হাতে দিয়ে সাথে সাথে ওর পায়ে পরে গেলাম। বারবার ওর দুই জুতোর উপরে চুম্বন করতে করতে বলতে লাগলাম, " প্লিজ প্রভু, আমাকে ক্ষমা করে দাও এবার, প্লিজ।"
    প্রান্তিক আর অভিজিত টাকা গুনে অবাক হয়ে গেল। অভিজিত আমার মাথার উপরে জুতো পরা ডান পা টা তুলে দিয়ে আমার মাথার উপরে জুতোর তলা বোলাতে বোলাতে বলল, " বাহ, ভাল কুত্তা তো তুই দেখছি। যা চাইলাম, তার ডবল টাকা নিয়ে এসেছিস। তোকে কুত্তা করে রাখলে আমাদের তো ভালই লাভ হবে দেখছি।"
    " আমি তখনো প্রান্তিকের জুতোর উপরে চুম্বন করছি আর অভিজিত আমার মাথার উপরেওর জুতো পরা ডান পায়ের তলা বোলাচ্ছে। আমি সেই অবস্থাতে বারবার প্রান্তিকের দুই জুতোর উপরে চুম্বন করতে করতে বলতে লাগলাম, " এবার প্লিজ ক্ষমা করে দাও আমাকে।"
    আমি একথা বলছিলাম বটে, তবে মনে মনে ভগবানের কাছে প্রার্থনা করছিলাম যেন আমার তিন প্রভু সারাজীবন সবার সামনে আমকে কুত্তার মত ব্যবহার করে।
    অভিজিত আমার মাথার উপরে একটা লাথি মেরে বলল, " তুই একটা চোর। আমার ঘড়ি চুরি করেছিস, আবার ক্ষমা চাইছিস? কিসের ক্ষমা তোর? সারাজীবন আমার কুত্তা হয়ে থাকবি এটাই তোর একমাত্র শাস্তি। এবার সোজা হয়ে শুয়ে জিভটা বার করে দে।"
    আমি ভিশন খুশি হলাম অভিজিতের কথা শুনে। সোজা হয়ে শুয়ে জিভটা বার করে দিতেই গোটা ক্লাসরুমের সামনে অভিজিত আমার বার করা জিভের উপরে ওর কালো স্নিকারের তলাটা নামিয়ে দিল। আমার সব ক্লাসমেটদের সামনেই আমার বার করা জিভের উপরে ঘসে নিজের জুতোর তলা পরিস্কার করলে লাগল আমার প্রভু।

    ঠিক সেই সময় ক্লাসরুমে প্রবেশ করল অনির্বান। ঢুকেই অভিজিতে কাঁধে হাত রেখে বলল, " সরি রে, কাল ক্লাস শুরুর আগেই তোর ঘড়িটা আমি নিয়েছিলাম। পরে একদম ভুলে গিয়েছি। এই নে, আমার ব্যাগেই ছিল। আকাশ চুরি করেনি, ওকে ছেড়ে দে।" এই বলে ঘড়িটা ও অভিজিতের হাতে দিল।

    " ঠিক আছে। হতেই পারে এরকম, সরি বলার কি আছে?" অভিজিত বলল অনির্বানকে। তারপর আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " কি রে কালো কুত্তা? তোকে ক্ষমা করে তোর টাকা ফিরিয়ে দিলে তুই খুশি হবি? "
    আমি হ্যাঁ বলতে চাইছিলাম না। তবু লজ্জায় মুখ থেকে বেরিয়ে গেল- "হ্যাঁ।"

    আমাকে অবাক করে আমার বার করা জিভের উপরে জুতো তলা ঘসতে ঘসতে অভিজিত বলল "তুই কি চাস তাতে কি যায় আসে? এখন থেকে সারাজীবনের জন্য তুই আমাদের চাকর আর কুত্তা। এইভাবে সবার সামনে আমাদের সেবা করবি তুই আর আমাদের মস্তি করার জন্য বাড়ি থেকে টাকা চুরি করে এনে আমাদের দিবি। বুঝলি কুত্তা? নাহলে তোর মুখে লাথি মারতে মারতে মেরেই ফেলব তোকে।"
    প্রবল আনন্দে মন ভরে উঠল আমার। অভিজিতের কালো স্নিকারের তলায় গাঢ় চুম্বন করতে করতে আমি বললাম " তোমরা যা বলবে আমি তাই করব প্রভু।"
    সেই থেকে চার বছর কেটে গেছে। এখন আমরা ক্লাস ১১ এ পড়ি। এখনো ক্লাসের সবার সামনে আমাকে চাকর আর কুত্তার মত ব্যবহার করে আমার তিন প্রভু অভিজিত, প্রান্তিক আর অনির্বান। আশা করি সারাজীবনই এইভাবে আমার তিন প্রভুর কুত্তা হয়ে থেকে ওদের সেবা করতে পারব।

    ReplyDelete
  3. অরিজিনাল মেলডম গল্পটি এখানে দিলাম। এটি কার লেখা আমার কোন আইডিয়া ছিল না। আমি শুধু নাম এডিট করে প্রভুদের মেয়ে করে এখানে পোস্ট করেছিলাম এই গল্পটা।

    ReplyDelete
  4. অভিজিতকে নিয়ে লেখা আমার তিন প্রভু গল্পটা প্রায় আমার জীবনের গল্পই বলা যায়। আমার জীবনের শৈশবে আমি দুই জন মানুষের কাছ থেকে অকারন ঘৃণা পেয়েছি। তার একজন এই অভিজিত, আর তার দেখাদেখি বাকি দুই মনিটর প্রান্তিক আর অনির্বানও একই ভাবে ট্রিট করত আমাকে । অন্যজন আমার সৎ মা। আমার মায়ের মৃত্যুর পর সে যখন আমাদের বাড়িতে আসে তখন আমার বয়স ২ বছর। আমি তাকেই নিজের মা ভাবতাম। কিন্তু সে আমাকে শুধু ঘৃণা করত। আমি তার সৎ সন্তান বলে। হয়ত আমার গায়ের রঙ খুব কালো ও দেখতে কুশ্রী বলেও। সে নিজে ছিল ফর্শা, সুন্দর চেহারার। আমার বাবার থেকে অনেকটা ছোটও। আমার বাবা বংশ পরম্পরার অনেক সম্পত্তির মালিক। সাথে এমন সরকারী চাকরি করত যাতে প্রচুর ঘুষ খেতে হয়। ফলে প্রচুর সম্পত্তির লোভেই সে বিয়ে করেছিল। আর তখন থেকেই হয়ত চাইত এসবের একমাত্র মালিক তার নিজের সন্তানেরা হবে।
    সতীনের কুশ্রী চেহারার সন্তান আমাকে সে ঘৃণা করত। কিন্তু আমার সাথে খারাপ ব্যাবহার না করে সে খুবই ভাল ব্যাবহার করত। কিন্তু কৌশলে আমি কত ক্ষুদ্র, কুশ্রী, আমার স্থান কত নিচে এইসব চিন্তা আমার মাথায় ঢুকিয়ে দিত। আগের জন্মের পাপের ফলে মানুষ কুশ্রী চেহারা নিয়ে জন্মায় এটা তার থেকেই শিখেছিলাম প্রাইমারি স্কুলে পড়ার বয়সে। সুন্দর চেহারার ছেলে মেয়েরা আমার পিছনে লাগলে আমি বাধা দিতাম না। ভাবতাম আমি আগের জন্মে পাপ করে কুশ্রী হয়ে জন্মেছি। ওরা আগের জন্মে পুন্য করে সুন্দর চেহারা পেয়েছে। এ জন্মে ওরা তো আমাকে এবিউজ করতেই পারে!
    তবে আসলে এবিউজ প্রথম হতে শুরু করি হাই স্কুলে ওঠার পরে। অভিজিত যে কেন বিনা কারনে আমাকে এত এবিউজ করত আমি জানি না। কিছু ছেলে থাকে যারা লোককে এবিউজ করলে তাদের কোন রিএকশান না পেলে আর মজা পায় না। তখন থেমে যায়। আর কিছু জন থাকে যারা এতে উতফুল্ল হয়ে ভাবে, এ যখন বাধা দিচ্ছে না তার মানে আমি এর সাথে যা খুশি করতে পারি! অভিজিত এই দলেই পরত!
    আমার নাম ও দিয়েছিল আলকাতরা,,আমার কুচকুচে কালো গায়ের রঙ এর জন্য। ক্লাস মনিটর হওয়ায় আরো সহজে আমার মত ইন্ট্রোভার্ট কুশ্রী ছেলের পিছনে লাগতে পারত ও। চেহারা নিয়ে মজা করা, বর্ন বিদ্বেষী মন্তব্য করা, কান ধরে টেনে গালে থাপ্পর মারা সবই চলত ক্লাস ৫ থেকেই। সত্যি বলতে, আমার ভিশন ভাল লাগত!
    ক্লাস ৭ এ পড়তে একদিন টিফিনের সময়ে অভিজিতের ব্যাগে রাখা ঘড়ি চুরি হয়ে যায়। যেহেতু আমার বন্ধু ছিল না কেউ, তাই আমি টিফিনে ক্লাসেই বসে থাকতাম। তাই অভিজিত ধরেই নিল, এটা আমার কাজ। বিনা প্রমানে আমার কান ধরে টেনে এনে দুউ থাপ্পর মারল দুই গালে। তারপর এক ধাক্কা দিয়ে মেঝেতে ফেলে দিয়ে আমার মুখের উপরে ওর সাদা স্নিকার পরা ডান পা টা তুলে দিয়ে দাঁড়াল।
    আমার মুখের উপরে অন্তত ৭-৮ টা লাথি মারল আগে কোন কথা না বলে। তারপর জুতোর তলা দিয়ে আমার ঠোঁট ঘসতে ঘসতে আমাকে "কেলোচোর" বলে ঘড়ি ফেরত দিতে বলল। আমি ওর জুতোর তলায় চুম্বন করে ক্ষমা চেয়ে বললাম আমি নিইনি। জবাবে অভিজিত আবার পরপর মুখে লাথি মারতে লাগল আর ঘড়ি ফেরত চাইল। আমি সারা ক্লাসের সামনে ওর জুতোয় চুম্বন করে ক্ষমা চাইতে লাগলাম বিনা কারনে। সাথে এত জোরে লাথি আর অপমান সইতে না পেরে ফুঁপিয়ে কাঁদতে লাগলাম প্রভুর জুতোর তলায় চুম্বন করতে করতে।
    সেটা ছিল টিফিনের পরের পিরিয়ড, মানে 5th period. আমাদের ক্লাসে স্যার আসেনি কেউ। কিন্তু এত হট্টগোলে প্লাসের সেকশান থেকে স্যার দেখতে এল কি হচ্ছে? এসে দেখল অনেক ছেলে আমাদের ঘিরে দাঁড়িয়ে আছে। আর অভিজিত আমাকে মেঝেতে ফেলে আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে দাঁড়িয়ে আমার মুখে লাথি মারছে আর আমাকে হুমকি দিচ্ছে। আর আমি ওর জুতোর তলায় চুম্বন করতে করতে ওর কাছে ক্ষমা চাইছি!
    স্যার জানতে চাইল এসব কি হচ্ছে? অভিজিত একটুও না ঘাবড়িয়ে আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে দাঁড়িয়েই স্যারকে বলল যে, " স্যার, ও আমার ঘড়ি চুরি করেছে।"
    ক্লাসের অন্য একটা ছেলে পাশ থেকে চেঁচিয়ে বলল, " স্যার, ওদের বংশটাই চোরের। ওর বাবা সরকারী অফিসে বসে ঘুষ খায় নাকি! সেটাও তো চুরি। বাপের থেকেই শিখেছে ছেলে। অভিজিত শিক্ষা দিচ্ছে, ভাল করছে স্যার। নাহলে আমাদের সবার জিনিস চুরি করবে এই বজ্জাতটা।"

    ReplyDelete
  5. ক্লাসে হাসির রোল উঠল। জানি না ও কোথা থেকে জেনেছিল, কিন্তু লজ্জায় আমার মাথা কাটা গেল যেন। আমি লজ্জা কাটাতে স্যারের সামনেই অভিজিতের জুতো পরা ডান পা টা মুখের সাথে আরও গভীর ভাবে চেপে ধরে অভিজিতের জুতোর তলায় একের পর এক চুম্বন করে ক্ষমা চেয়ে যেতে লাগলাম।
    স্যার অভিজিতকে কোন বকা দিলেন না। জিজ্ঞাসা করলেন আমার ব্যাগ আর পকেট সার্চ করেছে কিনা ওরা। স্যারের সামনেই ওরা চেক করল। পেল না, কারন আমি তো নিই নি!
    স্যার আমাকে বলল ভাল চাইলে চুরির জিনিস ফেরত দিতে, নাহলে স্কুল থেকে তাড়িয়ে দেবে । আমি কাঁদতে কাঁদতে বললাম আমি নিই নি স্যার। তখন স্যার আমার গার্জিয়ান কল করে পাশের রুমে ফেরত চলে গেল।
    স্যার চলে যেতে অভিজিত প্রান্তিক আর অনির্বান তিন জনে মিলে আমাকে লাথি ঘুষি চড় যা খুশি মারতে লাগল ১০ মিনিট ধরে। এরপরে ওরা ক্লান্ত হয়ে গেলে আমাকে আবার মেঝেতে ফেলে আমার মুখের আর বুকের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে পরল ওরা আর আমাকে বলল ওদের পা টিপে দিতে। আমি তাই করলাম। ওদের জুতোর তলায় চুম্বন করে ক্ষমা চাইতে চাইতে ওদের পা টিপে দিতে লাগলাম।
    পরের পিরিয়ডে সেই আগের স্যারই ক্লাস নিতে এল, যে আবার আমাদের ক্লাস টিচার ছিল। তার সামনেই অভিজিত আর তার দুই মনিটার বন্ধু আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে ক্লাস করতে লাগল। হয়ত চোর বলেই আমাকে এই ভাবে ট্রিট করতে দেখেও কিছু বলল না স্যার। যাওয়ার আগে স্যার বলে গেল কালকে মাকে নিয়ে স্কুলে আসবি। যার জিনিস চুরি করেছিস তাকে ফেরত দিয়ে তার কাছে ক্ষমা চেয়ে না নিলে কালকেই স্কুলে তোর শেষ দিন।
    স্যার চলে যেতে আমি অভিজিতের পা জড়িয়ে ধরে কাঁদতে লাগলাম। ও পাত্তা না দিয়ে আমার মুখে জোরে এক লাথি মেরে বলল, " ঘড়ি ফেরত দিতে না পারলে কাল ৫ হাজার টাকা এনে আমাকে দিয়ে আমার পায়ে ধরে ক্ষমা চাইবি। নাহলে তোর লেখাপড়ার এখানেই ইতি।"
    বাড়ি এসে আমি মাকে সব বললাম। মাকে একটুও বিষন্ন লাগল না। বলল, " এসব তোর পূর্ব জন্মের পাপের শাস্তি পাচ্ছিস। অভিজিত যা করছে করুক, একটুও বাধা দিবি না। আমি কাল ওকে টাকা দিয়ে দেব। আমিও যাব।"
    মা পরের দিন স্কুলে গেল আমার সাথে। সারা ক্লাসের সামনে স্বীকার করল যে আমার অকারনে চুরি করার অভ্যাস আছে। সাথে স্যারকে অনুরোধ করল আমাকে স্কুলে রেখে দিতে এবারের মত। যদি আর কখনো চুরি করি তবে তখন তাড়িয়ে দেবে। আর অভিজিত কাল যেভাবে আমাকে শাস্তি দিয়েছে তার প্রশংসা করে বলল সবার সামনে এই রকম করা শাস্তি আর অপমানই দরকার আমার চুরির ভূত মাথা থেকে নামাতে। ওকে অনুরোধ করল আমাকে এইভাবে ট্রিট করে যাওয়ার জন্য।
    আমার মা যাওয়ার আগে স্কুলকে অনেক টাকা ডোনেশান দিয়ে গেল। ফলে স্যারেরাও খুশি। আবার অভিজিতের হাতে আমি ১০ হাজার টাকা ধরাতে সেও খুব খুশি হল। সাথে অন্য দুই মনিটারকেও টাকা দিলাম মার কথা মত।
    সবচেয়ে আশ্চর্য বিষয় হল, ওই গল্পের মত সত্যিই আসলে কোন ঘড়ি চুরিই যায়নি সেদিন। টিফিনের আগে সেটা অনির্বান হাতে পরেছিল। খেলতে যাওয়ার আগে খুলে নিজের ব্যাগে রেখে পরে পুরোই ভুলে যায়! অভিজিত সেটা শুনেও বন্ধুকে ক্যাজুয়ালি বলে it's ok!! আর আমার সাথে এই কারনে যা হল সেটা??
    আমি অবশ্য সত্যিই চরম কৃতজ্ঞ থাকব আমার সাথে যা হয়েছিল তার জন্য। ক্লাস ৭ থেকে ১২ অবধি পুরো স্কুল লাইফই আমার এরপরে কেটেছিল অভিজিত, প্রান্তিক আর অনির্বানের জুতোর তলায়। ওদের লাথি খেয়ে,, ওদের জুতো চেটে, পা টিপে। নানাভাবে ওদের হাতে অত্যাচারিত আর অপমানিত হয়ে। বদলে ওদের হাতে তুলে দিতাম নোটের তাড়া। আমার মায়ের এই নিয়ে কোন সমস্যা ছিল না। সতীনের সন্তানকে অত্যাচারিত হতে দেখার মজাই আলাদা! তার জন্য এইটুকু অর্থ অপচয় হলে কি যায় আসে?
    স্কুলে ক্লাসের সবার সামনে এইভাবে এবিউজ হওয়া যে একই সাথে কি অপমানের আর একই সাথে কি প্রচন্ড আনন্দের তা আমি বলে বোঝাতে পারব না। আমি সত্যিই মনে করি, সব বিষয়ে সমানাধিকার ঠিক না। অভিজিতের মত সুন্দর চেহারার প্রভুদের অবশ্যই অধিকার থাকা উচিত আমার মত কুশ্রীদের যেমন খুশি অত্যাচার করার।

    ReplyDelete