Wednesday 25 March 2015

সজল

( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । ) 



রিমার সাথে শুটিং  করতে এসে এরকম অভিজ্ঞতা হবে ভাবতে পারেনি সজল ।
ইংল্যান্ডে পড়তে এসে খরচ চালাতে খুব অসুবিধা হচ্ছিল সজলের । বাড়ি থেকে পাঠান টাকায় এখানে পাউন্ডে খরচ চালান খুবি মুস্কিল । অনেক কষ্টে ওয়ারক পারমিট যোগাড় করার পর রিমাই বলেছিল অর সাথে শর্ট ফিল্ম এ অভিনয় করতে নেমে পড়তে । ওদের ক্লাস্ মেট সারাও ওদের সাথে অভিনয় করবে । কিন্তু সে শর্ট ফিল্ম যে ফেমডম শর্ট ফিল্ম সেটা ও কি করে বুঝবে ?
শুটিং করতে তারা একটা পুরন বাড়িতে ঢুকল ঠিক সকাল ১০ টায় । পরিচালক তাকে গল্প বুঝিয়ে দিল , সে গল্পে রিমার দাদা আর সারা রিমার ক্লাস মেট । সে একটা খেলায় হেরে যাবে রিমার কাছে । আর খেলার শর্ত মত রিমা আর সারা তাকে যা বলবে তাই করতে হবে সারাদিন ।
রিমা হাসিমুখে ওকে বলল , - দাদা, আজ সারাদিন তুই আমার চাকর, আমি তোর মনিব । আমার পায়ের তলায় শুয়ে পর । ব্যাপারটা অপমানজনক বোঝার পর ও সজল ২০০ পাউন্ডের লোভ ছাড়তে পারল না । সে রিমার কথা মত ওর পায়ের তলায় শুয়ে পরল । রিমা ওর পাম্প সু পরা পা দুটো সজলের মুখের ওপর রেখে বলল , এবার ভাল দাদার মত বোনের পা টেপ । সজলের কেন যেন ভাল লাগতে শুরু করেছিল সুন্দরী বান্ধবীর কাছে অপমান । সে আসতে আসতে রিমার পা টিপতে লাগল আর রিমা ওর মুখে জুতোর তলা ঘষতে লাগল । তখনি ঘরে ঢুকল সারা । সজলের মুখের ওপর নিজের সাদা জুতো পরা ডান পা রেখে দাঁড়াল । সোনালি চুলের শ্বেতাঙ্গ বান্ধবীর কাছে এই অপমান দারুন ভাল লাগতে শুরু করেছিল সজলের । সে নিজে থেকেই চুমু খেল সারার জুতোর তলায় । সারা হেসে বলল তোকে আমাদের পায়ের তলাতে থাকলেই মানায় । নিজের বাঁ পা সজলের বুকের ওপর রেখে জুতো পরা ডান পা সজলের মুখের ওপর রেখে সে মাথার সুন্দর সোনালী চুলে হাত দিয়ে ফ্যাশন শো করার কায়দায় দাঁড়াল । রিমার জুতো পরা ডান পা তখন সজলের কপালের ওপর আর বা পা ওর বুকে ।
এবার আমরা একটা খেলা খেলব । তুই চোখ বন্ধ করে জিভ বার করে শুয়ে থাকবি আর আমরা একজন তোর বের করা জিভে আমাদের এক পায়ের জুতোর তলা মুছবো । কে, কোন জুতোর তলা মুচেছে ঠিক করে বলতে পারলে তোকে সেই জুতোর তলায় চুমু খেতে দেব । আর না পারলে সেই জুতো পরা পায়ের লাথি খেতে হবে মুখে । 

সজল এমন ভাবে মাথা নেড়ে রাজি হয়ে গেল যেন এটা খুব স্বাভাবিক খেলা । সে জিভ বার করে চোখ বন্ধ করে শুয়ে পরল দুই বান্ধবীর পায়ের তলায় । রিমা আর সারা হাসিমুখে সজলের বের করা জিভে ওদের জুতোর তলা বলাতে লাগল । সজল আন্দাজে বলার চেস্টা করতে লাগল কার কোন পা তার জিভ স্পর্শ করেছে । বেশীরভাগ  সময়ে তার উত্তর ভুল হচ্ছিল । ফলে হাসিমুখে তার মুখে লাথি মারছিল তার দুই বান্ধবী । আর তার উত্তর ঠিক হলে সে গাঢ় চুম্বন করছিল বান্ধবীদের জুতোর তলায় । সবার সামনে এভাবে বান্ধবীদের পায়ের তলায় অপমানিত হতে খুব ভাল লাগছিল তার । এখন থেকে কলেজেও সে এভাবে সবার সামনে সারা আর রিমার সেবা করবে , ওদের লাথি মুখে খেতে খেতে এই স্বপ্নই দেখতে লাগল সজল ।


সোনালী

( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । ) 

ক্লাস ১১ এর প্রথম দিন । প্রথম পিরিয়ড চলছিল । নতুন স্কুলে আমার প্রথম পিরিয়ড । আমি বসেছিলাম ফার্স্ট বেঞ্চের ঠিক নিচে মেঝেতে । হ্যাঁ , মেঝেতেই । ক্লাস শুরু হওয়ার পর ও মেয়েরা একের পর এক ঢুকছিল । ম্যাডাম কিছুই বলছিল না তাদের । অথচ ক্লাস শুরু হওয়ার মাত্র ২ মিনিট পর একটা ছেলে ঢুকেছিল , ম্যাডাম তাকে কান ধরে দাড় করিয়ে রেখেছেন ।
ক্লাস শুরুর প্রায় ৩০ মিনিট পর যে মেয়েটা ঢুকল তাকে দেখে আমি চমকে গেলাম । ওর নাম সোনালী । সার্থক নাম । ওর গায়ের রঙ সত্যিই সোনালী  বেশ লম্বা , একমাথা কালো চুল , চোখের মণি নীল । আজ ৬ বছর পর ওকে দেখছি । তাও চিনতে অসুবিধা হল না । আমার খুব ইচ্ছা করতে লাগল ক্লাসের সবার সামনে ছুটে গিয়ে ওর কালো জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রণাম করতে ।
ও এসে ফার্স্ট বেঞ্চেই বসল , আমি এখন ঠিক ওর পায়ের কাছে বসে ।
এতক্ষন ফার্স্ট বেঞ্চ ৩ টে মেয়ে দখল করে বসেছিল । সব বেঞ্চই অবশ্য মেয়েরা এভাবে দখল করে বসেছিল । ছেলেরা সবাই তাই মেঝেতে বসতে বাধ্য হচ্ছিল । কোন মেয়ে ক্লাসে ঢুকলে অবশ্য তার বসার জায়গার অভাব হচ্ছিল না ।
আমরা অবশ্য মানসিক ভাবে এর জন্য প্রস্তুত হয়েই এসেছিলাম । এটা আগে একটা গার্লস স্কুল ছিল , ক্লাস ১০ পর্যন্ত । ৩ বছর আগে এখানে উচ্চ মাধ্যমিক চালু হয় । তখন থেকে  ১১ আর ১২ এ ১০ % সীটে ছেলেদের নেওয়া হয় । ১১ আর ১২ মিলিয়ে সায়েন্স ও আর্টস এ মোট ৩৪ টা ছেলে । আর স্কুলে মেয়েদের সংখ্যা ১২০০ এর বেশী ।
ভর্তির দিন আমাদের ভর্তি করার আগে হেডমিস্ট্রেস আমাদের ডেকে বলেছিলেন , দ্যাখো , এই স্কুলে মেয়েদের সংখ্যা অনেক বেশী হওয়ায় ওরা তোমাদের ছেলেদের অল্প র‍্যাগিং করতে পারে । খুব বেশী কিছু হলে আমাদের অবশ্যই বলতে পার । কিন্তু একটু আধটু র‍্যাগিং সহ্য করতে হবে এটা মেনে নিয়েই ভর্তি হতে হবে এখানে । বাইরের পৃথিবীতে তো মেয়েরা সবসময়ই র‍্যাগিং সহ্য করছে  এখানে তাই উল্টো নিয়ম । সহ্য করতে পারবে না মনে হলে এখানে ভর্তি হবে না । তবে তোমরাও যদি মেয়েদের মত এই র‍্যাগিং এঞ্জয় করার চেষ্টা কর , দেখবে ছেলে হয়ে মেয়েদের হাতে র‍্যাগড হওয়ার মজাই আলাদা ।
আমি তো শুধু মেয়েদের হাতে র‍্যাগড হওয়ার জন্যেই অন্য ভাল স্কুল ছেড়ে এখানে পড়তে এসেছি । আমার এসব শুনে খুব ভাল লেগেছিল । অন্য ছেলেরাও কেউ এসব শুনে স্কুল ছাড়ল না । প্রায় সবাই ভর্তি হয়ে গিয়েছিল ।
আমি পিঠে হঠাত কিসের যেন স্পর্শ পেলাম । তাকিয়ে দেখি সোনালী ওর জুতো পরা পা দুটো আমার কাঁধে তুলে দিয়েছে গোটা স্কুলের সামনে । ও কি আমাকে চিনতে পেরেছে । স্কুলের সাদা শার্ট , নীল স্কার্ট , সাদা মোজা আর কালো জুতো তেও ওকে অপরূপ সুন্দরী লাগছে । ও আমার কাঁধে জুতো পরা পা রেখে বসে খুব স্বাভাবিক ভাবে ক্লাস করতে লাগল । ম্যাডাম পড়াতে পড়াতে মাঝে মাঝে সোনালীর দিকে তাকিয়ে হাসতে লাগল । সোনালী মাঝে মাঝে ওর জুতোর তলা দুটো আমার গালে ঘষছিল । উফ , আমার স্বপ্নের দেবী সোনালী এতদিন পর আবার গোটা স্কুলের সামনে আমার কাঁধে জুতো পরা পা রেখে বসে ! এক অদম্য আনন্দে আমার মন ভরে উঠল , আমি গোটা ক্লাসের সামনেই মাঝে মাঝে সোনালীর জুতো পরা পায়ের উপর চুম্বন করতে লাগলাম । তাকিয়ে দেখলাম সোনালীর দেখাদেখি ফার্স্ট বেঞ্চের অন্য মেয়েরাও তাদের পায়ের কাছে বসা ছেলেদের কাঁধে জুতো পরা পা তুলে দিয়েছে । ক্লাসে আমরা ৬ জন ছেলে এমন ভাবে মেয়েদের পায়ের তলায় এমন ভাবে বসে আছি যেন এটা অত্যন্ত স্বাভাবিক ।
আমার মন স্মৃতির সিঁড়ি বেয়ে চলে গেল পুরন দিনে । সেই প্রাইমারী স্কুল জীবনে , যখন প্রথম আমার দেবী সোনালীর সেবা করার সুযোগ হয় আমার

তখন আমাদের ক্লাস ৪ ।  আমাদের প্রাইমারী স্কুলটা ছিল একটা গার্লস হাই স্কুলের লাগোয়া , ওখানেও তাই গার্লস স্টুডেন্ট অনেক বেশী ছিল । আমাদের ক্লাসে আমরা মোট ৮ জন ছেলে আর ৩৩ জন মেয়ে ছিলাম ।  ক্লাস ৪ এ কয়েক মাস পর থেকে খুব কম স্টুডেন্ট ক্লাসে যেত , বাড়িতে থেকে ক্লাস ৫ এর অ্যাডমিশন টেস্টের প্রস্তুতি নিত সবাই । রোজ ২-৩ জন ছেলে আর ১৪-১৫ জন মেয়ে আসত ।
সোনালী ছিল স্কুলের সেকেন্ড গার্ল , আমি ফার্স্ট হতাম বরাবর । সোনালী আমাকে এজন্য হিংসা করত বুঝতে পারতাম । তবে আমার কখন ওকে হারাতে ভাল লাগত না । মনে মনে রোজ হাজার বার ক্ষমা চাইতাম ওর কাছে ।
সেদিন স্কুলে ছেলেদের মধ্যে আমি ছাড়া কেউ যায়নি । মেয়ে এসেছে ৮ জন । টিফিন টাইমে ছেলে আর মেয়েরা আলাদা খেলতাম । ফলে মেয়েরা সেদিন খেলছিল । আমি একা একা মনমরা হয়ে বসেছিলাম ।
হঠাত সায়নী নামে একটা মেয়ে আমাকে ডাকল
-   এই রাজু , আমাদের সাথে খেলবি ?
-   আমি ঘাড় নাড়লাম, হ্যাঁ ।
-   আয় তাহলে ।
-   আমি গেলাম ওর সাথে । সোনালী বলল , আমরা রানি রানি খেলছি । আমি রানি হয়েছি । ওরা কেউ মন্ত্রি , কেউ সেনাপতি , কেউ রাজকন্যা । কিন্তু রানির চাকর সাজার কাউকে পাওয়া যাচ্ছে না । তুই চাকর সাজ ।
-    এক অদ্ভুত আনন্দে আমার মন ভরে উঠল । নিজেকে সোনালীর চাকর ভেবে এক অদ্ভুত আনন্দ পেলাম আমি ।
-   আমি ঘাড় নেড়ে বললাম , ঠিক আছে , তুমি রানি , আমি তোমার চাকর ।
এই বলে আমি ঠিক ওর পায়ের কাছে মেঝেতে বসে পড়লাম ।
আমার পা টিপে দে । সোনালী হুকুম করল । আমি ওর জুতো পরা পা দুটো নিজের কোলের উপর তুলে টিপতে লাগলাম । আমার নীল প্যান্ট ওর জুতোর ধুলোয় প্রায় সাদা হয়ে গেল । সোনালী একটা পা আমার কাঁধে রাখল । আমি ওর অন্য পা টা টিপতে লাগলাম ।
একটু পরে সোনালী গম্ভীর মুখে হুকুম করল , -এবার আমি রাজসভায় যাব , আমার জুতো পরিষ্কার করে দে ।
আমি পকেট থেকে আমার সাদা রুমাল টা বার করে সোনালীর জুতো পরিষ্কার করতে লাগলাম । আমার ইচ্ছা করছিল জিভ দিয়ে চেটে সবার সামনে আমার প্রভুর জুতো পরিষ্কার করে দিই । কিন্তু সাহস হল না ।
রাজসভায় পৌঁছে সোনালী বলল , রাজসভায় রানি সিঙ্ঘাসনে বসেছে , কিন্তু রানির পায়ের কাছে পাদানি নেই কেন ? রানি কি মেঝেতে পা রাখবে না কি ?
-না প্রভু , এই যে আপনার পাদানি । এই বলে আমি সবার সামনে সোনালীর জুতো পরা পায়ের তলায় নিজের বুক পেতে শুয়ে পড়লাম ।
সোনালী আমার বুকের উপর নিজের জুতো পরা পা দুটো তুলে দিয়ে বলল , -আমি যতক্ষন রাজসভায় আছি , আমার পা টিপতে থাক ।
সোনালী আমার বুকের উপর বাঁ পায়ের উপর ডান পা রেখে বসে আছে । ওর ডান পা টা আমার মুখের থেকে মাত্র কয়েক ইঞ্চি ওপরে । আমি প্রবল ভক্তিভরে সোনালীর পা দুটো টিপছি । আর ক্লাসের সব মেয়ে আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে ।
সোনালী ওর জুতো পরা ডান পা টা আসতে আসতে আমার ঠোঁটের দিকে নামাচ্ছিল । একটু পরেই ওর জুতোর তলা আমার ঠোঁট স্পর্শ করল । সবার সামনেই আমার ঠোঁটজোড়া নিয়ে জুতোর তলা দিয়ে খেলতে লাগল সোনালী । আমি সম্মোহিতের  মতো আমার জিভটা বার করে দিলাম । আমার বার কা জিভে সবার সামনে জুতোর তলা মুছতে লাগল আমার প্রভু সোনালী । ওর জুতোর তলার  ময়লা প্রবল ভক্তিভরে গিলে খেতে লাগলাম আমি ।

( চলবে... )


মেয়েরা আমার প্রভু

( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । ) 



সেদিনের কলেজ এর ক্লাস সবে শেষ হয়েছে। নেহা, লিপি, দেবরুপা রা ক্লাস থেকে বেরিয়ে ক্লাস রোম এর বাইরে দাঁড়িয়ে গল্প কর্ছিল। আমি অন্য দিনের মতই ওদের দিকে আড়চোখে তাকিয়ে ছিলাম। আমার চোখ সবথেকে বেশি যেত নেহার দিকে। যদিও জানতাম ও আমাকে কখনই পাত্তা দেবে না, তবু ওর দিকে না তাকিয়ে পার্তাম না। অত সুন্দর কোন মেয়ে কি করে হয় বুঝতে পারতাম না আমি। ওর সুন্দর মুখের দিকে বেশিক্ষন তাকানর সাহষ হত না, আপনা থেকেই আমার চোখ ওর পায়ের দিকে নেমে যেত। হঠাৎ আমার ভাব্নায় ছেদ পর্ল নেহার গলার আওয়াজে। এই ছেলে শোন।  নেহা বল্ল আমার দিকে তাকিয়ে। আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম। আমাকে ডাকছো ?? ভেবাচেকা খেয়ে ওকে জিগ্গাশা কর্লাম কাপা গলায়।  হা, তকেই ডাকছে কুত্তা।এদিকে আয়। লিপি বল্ল আমাকে। লিপি আমাকে কুত্তা বলে ডাকল ? নিজের কানকেই বিশ্বাস হচ্ছিল না আমার। লিপি চেচিয়ে উঠলো এবার, ‘ কি রে কুত্তা, কথা কানে যাচ্ছে না ? কান ধরে নিয়ে আস্তে হবে ?’ আমি ওদের দিকে এগিয়ে গেলাম। লিপির কথায় আমি কিরকম কুঁকড়ে গিয়েছিলাম ভয়ে। হাতজোর করে ওদের বল্লাম বল, কি বল্বে আমাকে।নেহা এগিয়ে এল আমার দিকে। কোন কথা না বলেই আমার ডান গালে সপাটে চড় মার্ল এক্টা। ১স্ট ইয়ার থেকে দেখে আসছি , রোজ তুই আমার দিকে তাকিয়ে থাকিস। কি ভাবিস তুই নিজেকে? আমার বয়ফ্রেন্ড হওয়ার স্বপ্ন দেখিস ?
আমি জবাবে কোন কথা বললাম না । ওদের পায়ের কাছে হাটুগেরে বসে পড়লাম । ওদের ৩ জনের দিকে তাকালাম, ওদের পায়ের কাছে হাতজোর করে হাটুগেরে বসা অবস্থায়। ওদের ৩ জনের মুখেই আমাকে এই অবস্থায় দেখে হাসি ফুটে উঠেছে। মুখ্ভরা সুন্দর হাসি ওদের ৩ জনের সৌন্দর্যই বারিয়ে তুলেছে। নেহার পরনে কালো টপ, নীল জিন্স, পায়ে সাদা স্নিকার। ৫ এর ফর্শা মেয়েটাকে এই সাধারন পোশাক এও দারুন সুন্দর লাগ্ছে। লিপির পরনে নীল শার্ট, সাদা প্যান্ট, পায়ে চামড়ার কাল বুট জুতো   এর লিপির গায়ের রং মাঝারি, কিন্তু কলেজ এর মদ্ধ্যে সবচেয়ে বেশি ছেলে ওর জন্য ফিদা। দেবরুপার পরনে চুরিদার, পায়ে কাল স্নিকার, ওকেও বাকি দুজনের মত অপরুপ সুন্দরী মনে হছ্ছিল। ঘর ভাংলো পেটে হঠাৎ প্রবল আঘাতে । লিপি আমার পেটে প্রবল জোরে লাথি মেরেছে। কিছু বোঝার আগেই দেবরুপা পাশ থেকে মাথার পাশে লাথি মার্ল। আমি উল্টে পরে গেলাম মাটিতে। নেহা এগি্যে এল আমার দিকে। আমার বুকের ওপর ওর সাদা স্নিকার পরা ডান পাটা তুলে দি্যে দাড়াল। তার্পর মুখ নিচু করে থুতু ছেটাল আমার মুখে। একরাশ থুতু আমার মুখটা ভিজিয়ে দিল। বেশ বুঝতে পারলাম মাঠভরা ছেলে মেয়ে হাসছে আমাকে দেখে। অরা কেউ আমার সহপাঠী, কেউ জুনিয়র। আমাকে এই অবস্থায় পরে থাকতে দেখে ওরা হাসিতে ফেটে পরেছে। আমারো কেন জানিনা খুব একটা খারাপ লাগ্ছিল না। কিরকম একটা অদ্ভুত নেশার মধ্যে ছিলাম আমি। নেহার হাতে অপমানিত হয়ে খারাপ লাগ্ছিল যতটা, তার চেয়ে অনেক বেশি ভাল লাগছিল নেহার স্পর্শ পেয়ে, সেটা ওর জুত পরা পা বা থুতু হওয়া সত্তেও সেই স্পর্শই আমাকে অদ্ভুত ভাবে উত্তেজিত করে তুলছিল। নেহা অর ডান পাটা আমার বুকের অপর থেকে তুলে আমার মুখের অপর রাখলো। আমার মুখজুড়ে পরে থাকা ওর থুতুটা ও সারামুখে ঘশে দিতে লাগ্ল ওর জুতর তলা দিয়ে। ওর মুখে এক অদ্ভুত মিস্টি হাসি। ওর জুতোর তলা আমার সারা মুখে ঘুর্তে লাগ্ল।  এটাই তোর যোগ্য স্থান ।আমার পায়ের তলায়। বুঝলি জানোয়ার?’ মুখে হাসি ঝুলিয়ে বল্ল নেহা। আমি নেশাচ্ছন্নের মত গোটা কলেজ এর সামনে ওর জুতোর তলায়  চুম্বন করে বল্লাম, ‘ হ্যাঁ প্রভু । 


নেহা আমার সারামুখে ওর জুতোর তলা ঘষতে লাগল । আমি নিজে থেকেই কেন জানিনা আসতে আসতে চুম্বন করছিলাম ওর জুতোর তলায় । নেহা হঠাত বেশ জোরে একটা লাথি মারল আমার নাকের ওপর , ওর জুতো পরা ডান পা দিয়ে ।  জিভটা বার কর কুত্তা, আমি জুতোর তলাটা পরিস্কার করে নিই । আমি আমার জিভটা জতটা সম্ভব বার করে দিলাম । আমার বার করা জিভে গোটা কলেজের সামনে জুতোর তলা মুছতে লাগল আমার প্রভু নেহা  

বৃষ্টি

( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । ) 

আমাদের বাড়ি ঢাকায়  আমাদের বাসায় আমরা  জন থাকি  ভাইয়া, ভাবি, ভাতিজি, আর আমি  আমার আব্বু , আম্মা দেশের বাড়িতে থাকে  আমার ১৩ বছরের ভাতিজি বৃষ্টির বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হতে   বায়না ধরল কম্পিউটার শিখবে  আমিও কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তাম  আমার একটা কম্পিউটার দরকার ছিল  তাই ভাইয়া টাকা দিল কম্পিউটার কেনার  আমি কিনে আনলাম 
ভাইয়া অফিস নিয়ে সারাদিন ব্যাস্ত থাকে। তাই ভাতিজি কে কম্পিউটার শেখানর দায়িত্ব পড়ল আমার উপর 
বৃষ্টির সাথে আমার সম্পর্ক খুব ভাল  ওর সব আবদার আমার কাছে  আমিও ওকে খুব ভালবাসি। ওর সব আবদার পূর্ণ করি আমি
কম্পিউটার আসতে ওকে শেখাতে শুরু করলাম  - দিনেই সব শিখে নিজে নিজেই এটা ওটা ঘাটা শুরু করে দিল   বুদ্ধি করে একটা চেয়ার খাওয়ার ঘরে পাঠিয়ে দিলাম এরপর  এখন
কম্পিউটার এর ঘরে এক্টাই চেয়ার  ফলে  চেয়ার  বসে  আমি ওর পায়ের কাছে মেঝেতে  আমি গত কয়েক্দিন থেকেই বৃষ্টির পা টিপছি    আপত্তি করেনি    কম্পিউটার নিয়ে মেতে আছে নিজের মনে আমি ওর পায়ের কাসে বসে প্রথমে ওর চটি পরা পা দুটো কোলের উপরে তুলে নিসিলাম    আরচোখে দেখেছিল শুধু, কিসু বলেনি আমাকে  আমি আস্তে আস্তে টিপ্তে শুরু করেছিলাম ওর পা   কিছু বলেনি একবারও  নিজের চাচার কোলের উপর চটি পরা পা রেখে চাচার সেবা নিচ্ছিল 
 দিন আগে ভাবি দেখে আমাকে বলেছিল তুই একটা চেয়ার নিয়ে আয় না পাশের ঘর থেকে ? আর বৃষ্টি , তুই চাচার কোলে পা রেখেছিস কেন ?
আমি বলেছিলাম , আমার নিচে বসতেই বেশি ভাল লাগে ভাবি  আর বৃষ্টির পায়ে ব্যাথা করছে বলে আমি ওর পা টিপে দিচ্ছি একটু   এই বলে আমি বৃষ্টির পা দুটো তিপতে থাকি ভাবির সামনেই  বৃষ্টি আমার কপালে হাত বুলিয়ে ভুরু নাচিয়ে ওর মা কে বলে ,- দেখেছ , আমার চাচাটা কত্ত ভাল  ভাবি বলে  তোরা পারিস  বটে  এই বলে চলে গিয়েছিল ভাবি 
পরশু  চেয়ারে বসতে আমি নিজে থেকেই মেঝেতে বসে বৃষ্টির চটি পরা পা দুটো নিজের কোলে তুলে নিয়েছিলাম  আসতে আসতে টিপতে শুরু করেছিলাম ওর পা দুটো  বৃষ্টি আমার চুল টেনে বলেছিল, – খুব সেবা করা হচ্ছে না ভাতিজির ?
আমি ওর ডান পায়ের পাতায় একটা চুমু খেয়ে বলেছিলাম , – আমার তো মোটে একটা ভাতিজি  তার সেবা করব না তো কার করব ?
বৃষ্টি দুস্টু হাসি হেসে বলেছিল  আমাকে কিন্তু আজ একটা বড় চকলেট খাওয়াতে হবে   
আমি ওর পা টিপতে টিপতে অল্প হেসে বলেছিলাম  যো হুকুম মাল্কিন   
 শুনে আমার গালে আলতো একটা চড় মেরে বলেছিল  খুব দুস্টুমি হচ্ছে না ভাতিজির সাথে ?
সেই থেকে গত কয়েকদিন এভাবেই কেটেছে আমাদের  আমার আদরের ভাতিজি চেয়ারে বসে কম্পিউটার শিখছে , আর আমি ওর পায়ের কাছে বসে ওর পা টিপতে টিপতে ওকে কম্পিউটার শেখাচ্ছি 
এখন রাত ১২ টা বাজে  আমি ওকে তাড়া দিলাম , – এবার শুতে যাবি চল  কাল আবার শিখবি   আলতো করে আমার কানটা মুলে দিল মুখে মিস্টি হাসি ঝুলিয়ে  যেতে চাইলে তুমি যাও  আমি যাবনা 
-      তুই না গেলে আমিও যাবনা  এখানেই শুই একটু  এই বলে আমি ভাতিজির পায়ের কাছে শুয়ে পরলাম  ওর চটি পরা পা দুটো বুকের উপরে রেখে আসতে আসতে টিপতে থাকলাম ওর পা 
-      কাল কি খাওয়াবে আমাকে ? ঠোঁটে হাসি ঝুলিয়ে জিজ্ঞাসা করল বৃষ্টি 
-      তুই যা বলবি  বলে আমি ওর ডান পাটা মুখের উপর টেনে নিয়ে ওর চটির তলায় একটা গাঢ় চুম্বন করলাম।  পা টা আমার ঠোঁটের উপর থেকে সরাল না  আমার ঠোঁট দুটো বরং ওর চটির তলা দিয়ে ঘসতে ঘসতে বলল  কাল বিকেলে রেস্টুরেন্টে নিয়ে যাবে আমাকে  যেখানে বলব  আমি ওর চটির তলায় চুমু খেয়ে বললাম  যো হুকুম  বৃষ্টি ওর চটি পরা বাঁ পাটাও আমার মুখে তুলে আমার কপালটা ওর চটির তলায় চেপে ধরে বলল  আবার ইয়ারকি আমার সাথে ?
-      আমি ওর পা টিপতে টিপতে ওর চটির তলায় আবার চুমু খেয়ে বললাম , – তুই আমার মাল্কিন  তোর সাথে আমি ইয়ার্কি করতে পারি ?
-      দাড়াও, তোমার মার হচ্ছে, এই বলে বৃষ্টি পা তুলে আসতে আসতে কয়েকটা লাথি মারল আমার মুখে 
-      আমি জবাবে পরপর অনেকগুলো চুমু খেলাম ওর চটির তলায় 
-      বৃষ্টি , কেন জানিনা , তোর সেবা করতে ভীষণ ভাল লাগে আমার  প্লিজ , এভাবে সারাজীবন তোর সেবা করতে দিস আমাকে 
-      তুমি একটা বদ্ধ পাগল চাচা 
-       তুই রাগ করলি ?
-      রাগ করব কেন ? তুমি পাগল হতে পার , কিন্তু ভীষন ভাল চাচা 
-      এভাবে তোর পা মুখের উপর রেখে রোজ তোর পা টিপে সেবা করব তোর  ওর পা টিপতে টিপতে বলি আমি 
-      বাবা , মা যদি দেখে তোমাকে সোজা পাগলা গারদে ভর্তি করে দেবে  চাচা  বৃষ্টি হাসতে হাসতে বলে 
-      দেখা যাক , যেভাবেই হোক , আমি সবার সামনেই তোর সেবা করব এখন থেকে  তুই আমাকে প্লিজ হুকুম করিস ভাইয়া- ভাবির সামনে  তোর যা ইচ্ছা 
-      হম্মম্ম, দেখা যাক  চল , এখন ওঠা যাক  রাত হল  এবার মা এসে চেঁচাবে  এই বলে  কম্পিউটার অফ করে আমার মুখের ওপর থেকে ওর চটি পরা পা সরাল  তারপর কান ধরে টেনে তুলল আমাকে হাসিমুখে  আমি আবার ওর সামনে হাটুগেরে বসে ওর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম  তারপর গিয়ে শুয়ে পরলাম দুজনে নিজের নিজের ঘরে  কিভাবে কাল থেকে সবার সামনে  বছরের ছোট ভাতিজির সেবা করা যায় সেই চিন্তাই ঘুরতে লাগল আমার মাথায়