Tuesday 24 March 2015

প্রভু ঈশা

( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । ) 



কি গো , তুমি বাড়িতে একা নাকি ? আর কেউ নেই ?” ঈশা সোফায় বসতে বসতে বললো । ঈশা আমার বাবার বন্ধুর মেয়ে, ক্লাস ১২ এ পড়ে । আমার থেকে ৬ বছরের ছোট ।
না রে , একটু বেরিয়েছে বাবা মা , ঘন্টা দুয়েক এর মধ্যেই ফিরে আসবে। আমি বললাম ।
উফফ, যা গরম পরেছে , খুব টায়ারড লাগছে গো দাদা  ঈশা বললো মুখে একটা মিষ্টি হাসি ফুটিয়ে ।
ঈশার হাতে একগ্লাস ঠান্ডা কোল্ডড্রিঙ্কস দিয়ে আমি ওর পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে পড়লাম ।
দে আমি তোর জুতো খুলে দি। আমি বললাম ।
আমার মোজায় যা গন্ধ হবে , সহ্য করতে পারবে না দাদা। ঈশা মুখে হাসি ফুটিয়ে বলল ।
আমি মেঝেতে বসে ঈশার জুতো পরা পা দুটো নিজের কোলে তুলে নিয়ে মুখে হাসি ফুটিয়ে  বললাম , “দেখা যাক, তোর মোজার মিষ্টি গন্ধ আমার ভালো লাগে কিনা ?”
মিষ্টি? তুমি ৩০ সেকেন্ড ও ওই গন্ধ সহ্য করতে পারবে না , চ্যালেঞ্জ
৩০ সেকেন্ড কেন ৩০ মিনিট ও সহ্য করতে পারবো। আমি ঈশার পা থেকে ওর সাদা স্নিকার খুলতে খুলতে বলি ।
ওকে, দেখা যাক । ৩০ মিনিট সহ্য করতে পারলে তুমি যা চাও তাই দেব । আর না পারলে ?” ঈশা মুখে হাসি ফুটিয়ে বলে ।
তুই যা চাস তাই দেব , প্রমিস। আমি ঈশার জুতো খুলে মেঝেতে রাখতে রাখতে বলি । ওর মোজা পায়ের ঘামে ভিজে গেছে । মোজা আর ঘামের উগ্র গন্ধে ঘর ভরে ওঠে ।
কি গো , কেমন লাগছে মোজার গন্ধ ? সেন্টের মতো মিষ্টি নাকি ?” ঈশা বলতে বলতে আমার কোলে রাখা ওর বাঁ পায়ের উপর ডান পা টা তুলে দেয় , ওর মোজা পরা ডান পা টা এখন
আমার মুখের উপর থেকে মাত্র কয়েক ইঞ্চি দূরে ।
আমি নিজের নাকটা নিয়ে গিয়ে ঈশার মোজা পরা পায়ের তলায় ঠেকাই । বুক ভরে নিশ্বাস নিয়ে বলি , “ এত ভাল সেন্ট আমি আগে কখন শুকিনি । অপূর্ব গন্ধ রে
ভাল করে আমার পায়ের তলায় শুয়ে ৩০ মিনিট শোঁক , তাহলেই বুঝতে পারবে কত ভাল সেন্ট। ঈশা বলে ওর সুন্দর ফর্সা মুখে হাসি ঝুলিয়ে 
আমি ঈশার পায়ের তলায় শুতে ঈশা ওর মোজা পরা পা দুটো আমার মুখের উপর তুলে দিল । ওর মোজা পরা বাঁ পাটা এখন আমার কপালের উপর আর মোজা পরা ডান পাটা আমার ঠোঁটের উপর । আমি আর পারলাম না ।
প্রবল আবেগে আমার প্রভু ঈশার মোজা পরা পায়ের তলায় একটা চুম্বন করলাম ।

ঈশা ওর বাঁ পাটা তুলে ঠিক আমার নাকের উপর রাখল । ডান পা দিয়ে আমার ঠোঁট জোড়া ঘষতে ঘষতে বলল , মুখ দিয়ে নিশ্বাস নিতে পারবে না । শুধু নাক দিয়ে নিশ্বাস নাও ।
আমার মনে হচ্ছিল আমি বুঝি স্বর্গে চলে এসেছি । আমার প্রভু ঈশার মোজা পরা ডান পায়ের তলায় চুমু খেতে খেতে মোজা পরা বাঁ পায়ের গন্ধ শুঁকতে লাগলাম প্রান ভরে । ঈশা ওর পা দুটো আমার মুখের উপর
আসতে আসতে ঘষতে লাগল ।
ওর মোজার তীব্র গন্ধ আমার কাছে কোন স্বর্গীয় গন্ধ বলে মনে হচ্ছিল । আমি প্রবল আবেগে ঈশার মোজার তলার গন্ধ শুঁকতে শুঁকতে ওর মোজা পরা পায়ের তলায় চুমু খাচ্ছিলাম ।

একটু পরে আমার প্রভু ঈশা ওর মোজা পরা ডান পায়ের আঙ্গুল দিয়ে আমার মুখে চাপ দিতে দিতে আদুরে গলায় বলল , “ হবে না , তুমি চিটিং করে মুখ দিয়ে নিশ্বাস নিচ্ছ । তোমার মুখটা বন্ধ করতে হবে । হাঁ কর
আমি বুঝতে পারলাম আমার মালকিন কি চাইছে । আমি মুখ খুলতেই আমার প্রভু ঈশা ওর মোজা পরা পা টা যতটা সম্ভব ঢুকিয়ে দিল আমার মুখে 
এবার আর মুখ দিয়ে নিশ্বাস নিতে পারবে না । আমার মোজার সেন্ট নাক দিয়ে নিতে হবে । সাথে মুখ দিয়েও টেস্ট করতে পারবে। আমার প্রভু আমাকে টিজ করে বলল ।
আমি ঈশার মোজা পরা বাঁ পায়ের গন্ধ শুঁকতে শুঁকতে আমার মুখে ঢোকানো ওর মোজা পরা ডান পায়ের তলায় জিভ বোলাতে লাগলাম । প্রভু আমার মুখে ওর পা এতদূর ঢুকিয়ে দিয়েছে যে আমি গলার কাছেও প্রভুর পায়ের
 স্পর্শ পাচ্ছিলাম । ঈশা এমন ভাবে আমার মুখের ভিতর পা ঢুকিয়ে বসেছিল যেন এটা অত্যন্ত স্বাভাবিক ।  ওর এই ডমিন্যান্ট আচরনে প্রতি মুহূর্তে ওর প্রতি ভক্তি বেড়ে উঠছিল আমার ।
একটু পরে ঈশা আমার মুখের ভিতর থেকে ওর মোজা পরা ডান পা টা বের করে নিল ।আমার লালা লেগে থাকা পা দিয়ে আমার মুখে আলতো করে একটা লাথি মেরে বলল , “ জিভটা বার করে শুয়ে থাক এবার
 আমাকে প্রভু জীবনে প্রথমবার তুমির বদলে তুই সম্বধন করায় খুব ভাল লাগল আমার । আমি জিভটা যতটা সম্ভব বার করে দিলাম মুখের বাইরে । আমার প্রভু আমার বের করে দেওয়া জিভে মোজা পরা পায়ের তলা বোলাতে বোলাতে
 বলল , “ তোর মতো ছেলেকে আমার পায়ের তলাতেই মানায় । আমার চাকর হিসাবে
আমি প্রভুর মোজা পরা পায়ের তলায় চুমু খেতে খেতে বললাম , “ তোমার চাকর হওয়ার যোগ্যতা আমার নেই প্রভু । আমি তোমার ক্রীতদাস । প্রভু ঈশা মুখে হাসি ফুটিয়ে বেশ জোরে আমার মুখে একটা লাথি মেরে বলল , ঠিক বলেছিস ।
 তুই আমার ক্রীতদাস, আমার পোশা কুত্তা । নে , আমার পায়ে আমার জুতোটা পরিয়ে দিয়ে জুতোর তলাটা চেটে পরিষ্কার করে দে। প্রভুর কথায় প্রবল খুশিতে আমার মন ভরে উঠল । প্রভুর সাদা স্নিকার জোড়া প্রভুর পায়ে
পরিয়ে দিলাম আমি । তারপর প্রভুর দুটো জুতোর উপরের দিক ভাল করে চেটে পরিষ্কার করে দিলাম উপুড় হয়ে শুয়ে । তারপর আবার সোজা হয়ে শুতে প্রভু ঈশা ওর জুটো পরা পা দুটো আমার মুখের উপরে তুলে দিয়ে বলল, নে কুত্তা।
প্রভুর জুতোর তলা চাট ।
প্রভুর সাদা জুতোর তলা ময়লা লেগে প্রায় কাল হয়ে গিয়েছিল । প্রভু প্রথমে ওর ডান জুতোর তলা আমার ঠোঁটের উপরে রাখল । আমি প্রবল ভক্তিভরে আমার প্রভুর জুতোর তলা চাটতে লাগলাম।  প্রভুর জুতোর তলার ময়লা ভক্তিভরে
গিলে খেতে লাগলাম আমি। আমি জিভটা যতটা সম্ভব বের করে জুতোর হিল থেকে টো পর্যন্ত একবারে লম্বালম্বি চাটছিলাম । তারপর জিভটা মুখে ঢুকিয়ে প্রভুর জুতোর তলার ময়লা গিলে ফেলে আবার আগের চাটা অংশের একটু পাশে
 একি ভাবে লম্বালম্বি চাটছিলাম।  একটু পরে জুতোর তলা মোটামুটি পরিস্কার হয়ে গেলে জুতোর তলার প্রতিটা খাজে জিভ ঢুকিয়ে চেটে পরিষ্কার করতে লাগলাম। যখন থামলাম তখন প্রভুর ডান জুতোর তলা নতুনের মতো চকচক করছে । প্রভু ঈশা তখন ওর বাঁ জুতোর তলা আমার ঠোটের উপর রাখতে একইরকম ভক্তিভরে প্রভুর বাঁ জুতোর তলা চেটে পরিষ্কার করে দিলাম।
প্রভুর দুটো জুতোর তলাই চেটে নতুনের মতো পরিষ্কার করে দেওয়ার পর আমি প্রভুর জুতো পরা পায়ের উপর মাথা রেখে উপুর হয়ে শুলাম । প্রভুর জুতোর উপর চুম্বন করতে করতে বারবার বলতে লাগলাম তুমি আমার প্রভু,
 আমি তোমার ক্রীতদাস
তারপর প্রভু আমাকে হাটুগেড়ে ওর পায়ের কাছে হাতজোর কর বসতে বলে আমার মুখে জুতো পরা পা দিয়ে জোরে জরে লাথি মারতে লাগল । আমার যতো ব্যাথা লাগছিল প্রভু তত মজা পাচ্ছিল । আরো বেশী জোরে
 প্রভু লাথি মারছিল আমার মুখে । প্রভুর প্রতি প্রবল ভক্তিতে আমার মন ভরে উঠেছিল। লাথি মারা শেষ হতে প্রভু আমাকে আবার ওর পায়ের তলায় শুতে বলল । তারপর টেবিল থেকে লাইটার নিয়ে জ্বালিয়ে
 নিজের ডান জুতোর তলাটা গরম করল । তারপর সেই প্রবল গরম জুতোর তলা আমার কপালে চেপে ধরল । প্রবল ব্যথা স্বত্তেও আমি কোন প্রতিবাদ করলাম না। প্রভু একটু পরে পা তুলে আমার কপালটা দেখল ।
 তারপর পুরে যাওয়া জায়গাটার উপর জুতোর তলা বোলাতে বোলাতে বলল , তোর কপালে আমার জুতোর ছাপ পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে । তুই যে আমার ক্রীতদাস এটা তার প্রতীক ।
জবাবে আমি আবার প্রভুর জুতোর তলায় চুম্বন করতে করতে প্রভুকে ধন্যবাদ দিতে লাগলাম।   


  



1 comment:

  1. দারুন গল্প। তবে ঈশা নিজের বোন হলে আরো ভাল লাগত।

    ReplyDelete