Sunday 1 August 2021

অতি নারীবাদীদের জয়...

অতি-নারীবাদীদের দাবী মেনে নিল রাজ্য সরকার ওয়েব ডেস্ক, আজকের খবর ; নিজস্ব প্রতিবেদন ; অতি নারীবাদিদের আন্দোলনের চাপে পরে অবশেষে পিছু হটল রাজ্য সরকার । প্রতিটি মেয়েদের স্কুল ও কলেজে ( গার্ল স্কুল ও কলেজ ) মেয়েদের সুবিধার্থে ফিমেল সুপিরিওরিটি মানার শর্তে দারোয়ান, জুতো পালিশ কর্মী, সাধারন সেবক ও পুরুষ শিক্ষক নিয়োগ করতে চলেছে রাজ্য সরকার । নিজেদের কাজের পাশাপাশি প্রত্যেককে স্কুল বা কলেজের যেকোন মেয়ের যেকোন আদেশ মানতে বাধ্য থাকতে হবে চাকরির শর্ত অনুযায়ী । যেকোন ভাবে মেয়েদের সেবা করে খুশি করতে বাধ্য থাকবে তারা । প্রতিটি স্কুল ও কলেজে নিম্নোক্ত সংখ্যায় নারীসেবার শর্তে বিভিন্ন পুরুষ সেবা কর্মী নিয়োগ করা হবে । প্রত্যেক কর্মীই স্কুল বাশ কলেজের সব ছাত্রীকে প্রভু বা দেবী বলে সম্বোধন করতে বাধ্য থাকবে । এমনকি শিক্ষকদেরও তাদের ছাত্রীদের প্রভু বলে সম্বোধন করতে হবে । দারোয়ান ; প্রতিটি গার্লস স্কুলও কলেজ পিছু ৩ জন করে দারোয়ান নিয়োগ করা হবে । এদের দুজনের ডিউটি হবে স্কুলের গেটের সামনে মাটিতে শুয়ে থাকা, যাতে স্কুল ও কলেজের মেয়েরা তাদের পায়ের তলায় মাড়িয়ে স্কুলে প্রবেশ করতে পারে । মেয়েরা ইচ্ছা হলে তাদের জামায় , মুখে বা এমনকি জিভের উপর ইচ্ছেমত জুতোর তলা মুছে যাতে জুতো পরিষ্কার করে নিতে পারে স্কুলে ঢোকার আগে, এমনকি ইচ্ছে হলে দারোয়ানদের মুখে লাথি মারতে পারে ইচ্ছেমত, তাই এই বিশেষ অতিরিক্ত দারোয়ান পদের সৃষ্টি করা হবে । মেয়েরা যে শ্রেষ্ঠ লিঙ্গ বা সুপিরিওর সেক্স, সেটা প্রত্যেক মেয়েই এর ফলে নিশ্চিতভাবে বুঝতে পার্বে বলে বিশেষজ্ঞদের অভিমত । অপর দারোয়ানকে স্কুল গেট পাহারা দিতে হবে। প্রত্যেক মেয়ে স্কুলে ঢোকার সময় সে তার সামনে হাটু গেড়ে বসে তাকে স্যালুট করে তার জুতোয় একবার করে চুম্বন করতে বাধ্য থাকবে। জুতো পালিশ কর্মী ; প্রতি গার্লস স্কুল ও কলেজে প্রতি ৪০ জন ছাত্রী পিছু একজন করে, অর্থাৎ ১০০০ জন ছাত্রী যুক্ত স্কুল বা কলেজে ২৫ জন করে জুতো পালিশ কর্মী নিয়োগ করা হবে । মেয়েদের ইচ্ছানুযায়ী তারা মেয়েদের জুতো ব্রাশ দিয়ে বা মেয়েরা চাইলে তাদের জুতোর উপর ও তলা উভয়ই জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করতে বাধ্য থাকবে । মেয়েরা যেকোন ভাবে তাদের আঘাত বা অপমান করার অধিকার পাবে । মেয়েদের যেকোন আদেশ পালনে বিন্দুমাত্র আপত্তি করলে সঙ্গে সঙ্গে চাকরি চলে যাবে । সাধারন সেবক ; প্রতি ২০ জন ছাত্রী পিছু একজন করে, অর্থাৎ ১০০০ জন ছাত্রী পিছু ৫০ জন করে সাধারন সেবক নিয়োগ করা হবে । ছাত্রীদের ইচ্ছানুযায়ী যেকোনভাবে তাদের সেবা করতে বাধ্য থাকবে এরা । ছাত্রীদের ব্যাগ বহন করা, তাদের ফাই ফরমাস খাটা, তাদের হাতে অপমানিত হয়ে ছাত্রীদের মানসিক আনন্দ দেওয়া সহ যেকোন অপমানজনক কাজ করতে এরা বাধ্য থাকবে । ক্লাস চলাকালীন মেয়েরা ইচ্ছামত এদের মুখের উপর জুতো পড়া পা রেখে এদের জিভের উপর জুতোর তলা ঘষে পরিষ্কার করতে করতে ও এদের দিয়ে পা টেপাতে টেপাতে ক্লাস করতে পারবে । পুরুষ শিক্ষক ; প্রতি ১০০০ জন ছাত্রী পিছু স্কুল ও কলেজ গুলোতে অতিরিক্ত ১০ জন করে পুরুষ শিক্ষক নিয়োগ করা হবে । এরা প্রতিষ্ঠানের সব ছাত্রীকে প্রভু বলতে বাধ্য থাকবে । ছাত্রীদের দেখলে সম্মান প্রদর্শনের জন্য উঠে দাঁড়ানো, ক্লাস শুরুর আগে প্রত্যেক ছাত্রীর জুতো পড়া পায়ের উপর মাথা ঠেকিয়ে ভক্তিভরে প্রনাম করা সহ ছাত্রীদের যেকোন আদেশ মানতে এই পুরুষ শিক্ষকেরা বাধ্য থাকবে । ছাত্রীরা নিজেদের ইচ্ছানুযায়ী যেকোনভাবে এই শিক্ষকদের দিয়ে চাকরের মতো নিজেদের সেবা করিয়ে নিতে পারবে । এছারাও নতুন আইনের ফলে ছেলেদের স্কুল ও কলেজের ছেলেরা প্রতি সোম, বুধ ও শুক্রবার নিকটবর্তী মেয়েদের স্কুলে গিয়ে সম্পুর্ন স্কুল চলার সময় ধরে চাকরের মতো মেয়েদের সেবা করতে বাধ্য থাকবে । অতি নারীবাদীদের মতো সমাজ বিশেষজ্ঞরাও এই নতুন আইন সহ সরকারের সিদ্ধান্তকে সাদর আমন্ত্রন জানাচ্ছেন। তাদের মতে এর ফলে সমাজে মেয়েদের সম্মান আরও বাড়বে ও কালক্রমে নারীজাতিকে দেবীরুপে স্থান দিতে সাহায্য করবে । ( ফেমডম এন্টারটেইনমেন্টের জন্য লিখিত ১০০% মিথ্যা কাল্পনিক খবর)।