Tuesday 1 January 2013

রনি ও তার প্রভুরা…

রনি ও তার প্রভুরা

( এই ব্লগের ভূমিকা (http://banglafemdoms.blogspot.in/2015/04/introduction.html ) না পরে কেউ ব্লগে ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য আমি/ আমরা দায়ী থাকব না

সম্পুর্ন কাল্পনিক ফেমডম উপন্যাস। কোন জীবিত বা মৃত ব্যক্তির সাথে এর কোন চরিত্রের কোন সম্পর্ক নেই। আমার অন্যান্য ফেমডম গল্পের মতো এই উপন্যাসেও কোন নুডিটি বা যৌনতা নেই।
গল্পে অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েদের হাতে প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের হিউমিলিয়েশনের বর্ননা আছে। গল্পটি ১০০% ফ্যান্টাসি, বাস্তবে এরকম ঘটনা কখনোই ঘটেনি বা ঘটাকে লেখক সমর্থনও করে না।
গল্পটিতে অপ্রাপ্তবয়স্কদের উপরে কোন অত্যাচারের দৃশ্য নেই, বরং প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাদের সাথে অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েদের হাতেও প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ অত্যাচারিত ও অপমানিত হয়েছে যা মেয়েদের মতো সেও খুশি মনে মেনে নিয়েছে।
আর হ্যাঁ, গল্পে অনেক কিছুই লেখা যায় যা বাস্তবে ঘটা কখনোই ঠিক না। এইরকম গল্প নিয়ে ভিডিও বানানো বা ছবি তোলা হলে সেটা কখনোই ঠিক না, কারন তাতে বাস্তব কিছু মানুষকে ঘটনাটায় ইনভল্ভড হতে হয়।  
যেমন ভায়োলেন্ট ভিডিও গেমে অনেকেই অনেক অপরাধ, হত্যা, রক্তপাত ঘটায়। তারা এটা জেনেই সেটা করে যে এটা বাস্তবে হচ্ছে না। কাল্পনিক জগতে এই অপরাধ করলে কারো কোন ক্ষতি নেই। তার মানে এই না যে বাস্তবে তারা সুযোগ থাকলেও এরকম ঘটনা ঘটাবে। কারন তাতে নিজের বা অপরের ক্ষতি হবে।   
কিছু ঘটনা শুধু কাল্পনিক জগতেই সীমাবদ্ধ থাকা উচিত। এই উপন্যাসের কাহিনীও তেমনই। ভায়োলেন্ট ভিডিও গেমের মতো যার উপস্থিতি শুধু কাল্পনিক জগতেই কাম্য। বাস্তবে কখনোই, কোন অবস্থাতেই না।
প্রাপ্তবয়স্ক ও প্রাপ্তমনস্কদের জন্য লেখা এই কাল্পনিক উপন্যাস শুধু সেই নগন্য সংখ্যক পাঠকের জন্য লেখা যারা মেয়েদের হাতে ছেলেদের অত্যাচারিত বা অপমানিত হওয়া উপভোগ করেন। বাকিরা এর থেকে দূরে থাকলেই ভাল করবেন। )
 


১......
আমি রৌনক, ডাকনাম রনি আমার বয়স এখন ২৯, পেশায় ইঞ্জিনিয়ার আমি ছোট থেকেই ইন্ট্রোভার্ট আর মেয়েদের প্রতি সাবমিসিভ ইন্ট্রোভার্ট হওয়ায় চিরদিনই আমার বন্ধু কম, একাই আমার সময় কাটতো বেশি পাঁচ বছর আগে প্রথমে মা, তারপর দুই বছর আগে বাবার হঠাত মৃত্যুতে আমি আরো একা হয়ে পরেছিলাম  
আমার মন বাবা মায়ের মৃত্যুর পর থেকেই বেশ খা্রাপ ছিল ,তবে  গত মাস দেড়েক আরো কষ্টে কাটছিল আমার দিন আর তাছাড়া উতসবের দিন এলেও আমার মুড খারাপ হয়ে যেত,  বোধহয় যেকোন একাকিত্বে ভোগা লোকেরই তাই হয় সেই দিনটা ছিল কালীপুজার, সব লোকে হয় বন্ধু-বান্ধবীর সাথে প্যান্ডেলে ঘুরছে বা বাজি ফাটিয়ে দিওয়ালি পালন করছে। উতসবের দিনগুলোয় আমার সেরকম কিছুই করার থাকে না, আমি সারাদুপুর কিন্ডলে কেনা ফেমডম উপন্যাস শেষ করে কখন যেন ঘুমিয়ে পরেছিলাম। ঘুম ভাঙল বেলের শব্দে। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি সন্ধ্যা ৬ টা ১০। “এখন আবার কে এল?” ভাবতে ভাবতে আমি একটু বিরক্তি নিয়েই দরজা খুলতে উঠলাম। দরজা খুলে একটু অবাকই হলাম। দরজার সামনে দাঁড়িয়ে অনুষ্কা আর তনুষ্কা ।     
“ তাড়াতাড়ি দরজা খোল”, অনুষ্কা আমাকে তাড়া দিল।   
আমি তাড়াতাড়ি দরজা খুলে দিলাম, তবু অনুষ্কা মুখে হাসি ঝুলিয়ে আমাকে মৃদু ধমক দিল,” দরজা খুলতে এত সময় লাগে?”
“ সরি,” বলে আমি ওদের পিছন পিছন ঘরে ঢুকলাম।
ওরা দুইবোনই আমাদের পাশের বাড়িতে থাকে অনুষ্কা সবে ১৫ পূর্ন করেছে, ক্লাস ১০ এ পড়ে ও। আর তনুষ্কা ওর থেকে সাড়ে চার বছরের ছোট, এখন ওর বয়স সাড়ে ১০, ওর এখন ক্লাস ৫অনুষ্কার ডাক নাম অনু আর তনুষ্কার তনু। তনুষ্কার গায়ের রঙ খুব ফর্শা , আর এই বয়সেই অপরুপ সুন্দরী হবে ও সেটা বেশ বোঝা যায়। অনুষ্কা ওর ছোট বোনের মতো অত ফর্শা না, ওর গায়ের রঙ অল্প ফর্শা বলা যায়। তবে ওর মুখ অসাধারন সুন্দর, যেন সৌন্দর্যের দেবী নিজে হাতে অনেক পরিশ্রম করে ওর মুখ সৃষ্টি করেছে। ওর উচ্চতা প্রায় ৫’৩”, গড়ন রোগার দিকে। ওকে দেখে ওর সৌন্দর্যে মোহিত হয়ে যায় না এমন ছেলে খুব কম আছে।
ছোটথেকেই ও প্রায় রোজ আমাদের বাড়িতে আসে। ওর প্রতি চিরকালই আমি ভিশন সাবমিসিভ ব্যবহার করে এসেছি।  ও কখনও কিছু আবদার করলে চেষ্টা করেছি সঙ্গে সঙ্গে সেটা কিনে দেওয়ার। সেই সাথে মাঝে মাঝেই ওকে প্রনাম করে বা অন্য কোন ভাবে ওর প্রতি আমার ভক্তি প্রকাশ করার চেষ্টা করেছি কিছুটা।  কখনও ও সেটা স্বাভাবিক ভাবে নিত, কখনও অল্প বাধাও দিত। তবে শেষ ১-২ বছর ও সেটাকে অনেক স্বাভাবিকভাবে নিত। তবে মন যতই চাক, ওর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করা বা ওর পা টিপে দেওয়ার চেয়ে বেশি সেবা করতে চাওয়ার অনুরোধ করারও সাহস হয়নি কখনও। ফলে ওকে এর বেশি সেবা করার সৌভাগ্যও হয়নি কখনও। তবে স্বপ্নে বহুবছর ধরেই ওর চাকর, ওর ক্রীতদাস হয়ে ওকে সেবা করে আসছি আমি।
ওদের বাবা একটা প্রাইভেট কম্পানিতে অফিসার র‍্যাংকে চাকরি করত। মাস দেড়েক আগে হঠাত একদিন ভোরে ওর বাবা হার্ট এটাকে মারা যান।  ওদের পরিবারের সদস্য বলতে ছিল ওদের বাবা, মা সীমা আর ওরা দুই বোন। হঠাত ওদের বাবার মৃত্যুতে স্বভাবতই মা আর ওরা দুইবোন বেশ ভেঙ্গে পড়ে। ফলে আগে ওরা , বিশেষ করে অনুষ্কা রোজ কয়েক ঘন্টা আমাদের বাড়িতে কাটালেও এই দেড় মাসে একবারও আসেনি। আমি অনুষ্কাকে অল্প যেটুকু সেবা করার সুযোগ পেতাম, যেটুকু সাবমিসিভনেস দেখাতে পারতাম আমার প্রায় অর্ধেক বয়সী এই মেয়েটাকে, সেটা স্বভাবতই খুব এঞ্জয় করতাম। এই মাস দেড়েক সেটা জীবন থেকে চলে যাওয়ায় স্বভাবতই আমি খুব ডিপ্রেসড হয়ে পরেছিলাম। ডিপ্রেশন কমানোর জন্য আমি অফিসের সময় বাদে বাকি বেশিরভাগটা ফেমডম গল্প লিখে বা পড়ে কাটাতে শুরু করেছিলাম।  আমার জীবনে করার মতো আর বিশেষ কিছু ছিলও না অবশ্য। আমার বন্ধু বান্ধব চিরকালই কম, আর এখন তাদের কেউই এই শহরে থাকে না। আমার পরিবারেও কাছের বলতে কেউ ছিল না। বড় বাড়িতে আমি একাই বাস করতাম দুই বছর আগে বাবা মায়ের মৃত্যুর পর আমি বাবা মায়ের একমাত্র ছেলে হওয়ায় বড় বাড়িতে একাই থাকতামফলে দিন দিন যত একা হয়ে পরছিলাম, ততই  সাবমিসিভনেসের অতলে তলিয়ে যাওয়া ছাড়া আমার আর বিশেষ কোন অপশন ছিল না।আমার বয়স এখন ২৯, আমার চাকরিতে স্যালারি খুবই ভাল, কিন্তু দিনে মাত্র সাড়ে চার থেকে পাঁচ ঘন্টা ডিউটি করলেই হত, পোস্টিং ও ছিল ১০-১৫ মিনিটের দুরত্বে  ফলে বাড়ি থেকে রোজ ১০.৩০ টায় বেড়িয়ে ৪ টের মধ্যেই বাড়ি ফিরে আসতাম। বাকি সময় ফাঁকা বাড়িতে একাই কাটতো আমার একা বন্ধুহীন জীবনে অনুষ্কার অনুপস্থিতিতে এই দেড়মাস ওই সময়টাকে সুদীর্ঘ মনে হত। একাকিত্ব কাটাতে যত আমি ফেমডমের রঙ্গীন নেশার জগতে ডুবে যেতাম তত মন আরও সাবমিসিভ হয়ে পরত সুন্দরী মেয়েদের প্রতি।       
তারমধ্যেই এই দেড় মাস মাঝে মাঝেই মনে হত অনুষ্কা আর ওদের ৩ জনের পরিবারের কথা। ওর মা সীমার বয়স এখন ৩৬-৩৭ হবে এখনও যথেষ্ট সুন্দরী, দেখলে আরও কম বয়স মনে হয়। কিন্তু সাধারন একজন গ্রেজুয়েট মহিলার পক্ষে এতদিন পর চাকরি যোগাড় করা খুব কঠিন। ওদের বাবার মৃত্যু ছাড়াও ওরা যে গভীর আর্থিক সমস্যায় পড়তে চলেছে সেটা বুঝে ভিশন খারাপ লাগত। বিশেষ করে বহু বছর যেই মেয়েকে অল্প সেবা করেছি, মনে মনে প্রভুর স্থানে বসিয়ে তাদের কষ্ট দিনদিন মেয়েদের প্রতি আরও সাবমিসিভ হয়ে ওঠা আমি একদমই মেনে নিতে পারতাম না। ঈশ, জীবনটা যদি ফেমডম গল্পের মতো হত, আর আমি যদি নিজের মাইনের সব টাকা ওদের হাতে তুলে দিয়ে পরিবর্তে ওদের বিনা মাইনের চকরের মতো ওদের ফাই ফরমাশ খাটতে পারতাম কি ভালই না হত !
অনুষ্কার পরনে একটা সাদা টপ, পায়ে নীল; লেগিন্স, পায়ে সাদা মোজা আর স্নিকার। ওর বোন তনুষ্কার পরনে গোলাপী-সাদা ফ্রক, পায়ে ছাই রঙের কিটো। দুই বোনকেই অপুর্ব সুন্দরী লাগছে দেখতে।
“  কি করছিলে রনিদা?”, অনু সোফায় বসে জিজ্ঞাসা করল আমাকে। তনুও ওর পাশে বসল।
“ ঘুমাচ্ছিলাম”, আমি ওদের পায়ের থেকে ফুট দুয়েক দূরে মেঝেতে বসে বললাম। বহুদিন বাদে অনুকে দেখে ভিশন ভাল লাগছিল আমার। ইচ্ছা করছিল একবার ওর জুতো পরা পায়ের উপর মাথা রেখে প্রনাম করতে। তনুষ্কার সামনে কয়েকবার ওর দিদির পায়ে হাত দিয়ে প্রনাম করেছি আমি, কিন্তু অনেকদিন পরে দেখা হওয়ায় সাহস পেলাম না।
“ কালীপুজার দিন ঘরে শুয়ে ঘুমাচ্ছ? রেডি হও, চলো একটু ঘুরে আসি আর বাজি কিনে নিয়ে আসি”।
“ চল, আমি এক্ষুনি আসছি”, বলে আমি রেডি হতে গেলাম। বাবার মৃত্যু কাটিয়ে দুইবোন স্বাভাবিক হওয়ার চেষ্টা করছে দেখে ভাল লাগল।
প্রায় ঘন্টা দেড়েক পরে কিছুটা ঘুরে, বাইরে খেয়ে , অনেক বাজি আর মোমবাতি কিনে ফিরলাম। ওদের জন্য চকোলেট , আইস্ক্রীম, কোল্ড ড্রিংক্স সহ আরও অনেককিছুও কেনা হল। প্রায় হাজার খানেক টাকার বাজি, বাকি খরচও হল প্রায় কাছাকাছি। আমি খুশি মনে খরচ করলাম, মনে মনে যাকে প্রভু বলে ডাকি তার জন্য খরচ করব না তো কার জন্য করব?


২......

বাড়ি ঢুকতেই অনু বলল, “রনিদা, আইসক্রিম দাও আমাদের”।
ওরা দুই বোন সোফাতে বসলআমি “ এক্ষুনি দিচ্ছি” বলে ব্যাগ থেকে ওদের হাতে আইসক্রিম দিয়ে জুতো খুলে ভিতরে ঘরে গিয়ে ওদের বাকি খাওয়ার জিনিস ফ্রিজে রেখে ফিরে এলাম বাইরের ঘরে। আবার আগের মতো ওদের পায়ের থেকে ফুট দুয়েক দূরে মেঝেতে বসলাম আমি।  
অনুষ্কা আইসক্রীম খেতে খেতে কিরকম এক দুষ্টুমিতে ভরা চোখে আমার দিকে তাকিয়ে রইল কিছুক্ষণ। তারপর আমার চোখের দিকে তাকিয়ে প্রশ্ন করল, “ রনিদা, প্রনাম করবে না আমাকে?”
অনুষ্কার কথায় আমি ঘাবড়ে গেলাম কিছুটা। আমি কি ঠিক শুনলাম। অনু একা থাকলে আমি ওর পায়ে মাথা রেখে আগে প্রায়ই প্রনাম করতাম, শেষ বছর দুয়েক ও তাতে বাধাও দিত না ঠিকই। এমনকি , তনুর সামনেও ওর পায়ে হাত দিয়ে প্রয়াম করেছি কয়েকবার। কিন্তু আজ অব্দি কখনও অনু নিজে থেকে ওকে প্রনাম করতে বলেনি। আর আজ কি ও সত্যিই নিজে থেকে আমার প্রনাম নিতে চাইছে? তাও ওর ছোট বোন তনুর সামনেই? আমার মুখ থেকে বেরিয়ে গেল, “ কি?”
অনু আইসক্রীমটা শেষ করে ফাঁকা বাটিটা টেবিলের উপরে রেখে মুখে যেন একটু রাগ ফুটিয়ে  বলল,
“ আমাকে প্রনাম করে বললাম । থাক, ইচ্ছা না করলে করতে হবে না। চল বোন বাড়ি যাই”।
আমার যেন নিজের কানকে এখনও বিশ্বাস হচ্ছিল না । সত্যি কি অনু নিজে থেকে আমাকে বলছে ওকে প্রনাম করতে? তাও ওর ছোট বোন তনুর সামনেই? আমি দেরী করলাম না, তনুর সামনেই ওর দিদি অনুর জুতো পরা পায়ের উপর মাথা রেখে ওকে শাষ্টাঙ্গে প্রনাম করলাম। ওর জুতো পরা পায়ের উপর মাথা রেখে ভক্তিভরে ওকে প্রনামরত অবস্থায় শুয়ে রইলাম আমি। প্রায় পাঁচ মিনিট এইভাবে অনুর জুতো পরা পায়ের উপর নিজের মাথা রেখে পরে রইলাম আমি। আমার হৃৎপিণ্ড উত্তেজনায় যেন ফেটে দেহ থেকে বেড়িয়ে আসতে চাইছে! উফ, কি যে আনন্দ হচ্ছে আমার! এভাবে অনু ওর ছোট বোনের সামনে আমার টাকায় কেনা দামী আইসক্রীম খেতে খেতে নিজে থেকে আমাকে দিয়ে ওর জুতো পরা পায়ের উপর মাথা রাখিয়ে আমার প্রনাম নেবে , আমি সেটা স্বপ্নেও ভাবতে পারিনি কোনদিন।
পাঁচমিনিট ধরে আমি অনুর জুতো পরা দুই পায়ের উপর মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম। অনু আমাকে এরমধ্যে একবারও ওর পা থেকে মাথা সরাতে তো বলেওনি বরং মাঝে মাঝেই জুতো পরা একটা পা তুলে ওর সাদা স্নিকারের তলাটা আমার মাথার উপরে বোলাচ্ছিল আর  কালীপুজোর কোন ঠাকুর আর কোন মূর্তিটা ভাল হয়েছে তাই নিয়ে কথা বলছিল ওর বোন তনুর সাথে । আর আমি শুয়ে ছিলাম আমার থেকে সাড়ে চোদ্দ বছরের ছোট পরমা সুন্দরী অনুষ্কার জুতো পরা পায়ের উপরে মাথা রেখে! আমার মনে হচ্ছিল আমি বুঝি স্বর্গ্বে আছি!! আমি ভক্তিভরে আমার প্রভু অনুষ্কার জুতো পরা পায়ের উপর মাথা রেখে ওকে প্রনামরত অবস্থায় শুয়ে ছিলাম। উপর থেকে দুই বোনের কথার ফাঁকে ফাঁকে মাঝে মাঝেই খুক খুক হাসির আওয়াজে বুঝতে পারছিলাম অনুষ্কার কাছে আমার হিউমিলিএশন ওরা দুই বোনই খুব এঞ্জয় করছে।
প্রায় ৫ মিনিট পর তনু পাশ থেকে ওর কিটো পরা পা দিয়ে আমার মাথায় একটা খোঁচা দিয়ে বলল, “ এবার আমাকে প্রনাম কর”।
 আমি অনুষ্কার জুতোর উপর থেকে মুখ তুলে ওর মুখের দিকে তাকালাম ওরে উত্তরের আশায়। অনু মুখে কিছু বলল না, জুতো পরা ডান পায়ের তলা দিয়ে আমার মাথাটা ঠেলে দিল ওর বোনের পায়ের দিকে। বুঝলাম, আমার ‘ প্রভু’ চায় আমি ওর বোনকেও প্রনাম করি। আমি অনুর পা থেকে মাথা তুলে তনুর কিটো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ওকে প্রনাম করে মেঝেতে হাটুগেড়ে বসলাম ওদের পায়ের কাছে।
“ আমার ডান গালে আলতো একটা চড় মেরে অনুষ্কা বলল, “ রনিদা, চল ছাদে গিয়ে মোমবাতি লাগিয়ে তারপর বাজি ফাটাই।
আমি নিজে থেকেই অনুষ্কার জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে আরেকবার ওকে প্রনাম করে বললাম, “ চল”। অনুষ্কা সত্যিই নিজের বোনের সামনে এইভাবে আমাকে দিয়ে ওর জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করাল আমাকে দিয়ে? তারপর সত্যিই নিজের বাইরে পরার স্নিকারের তলা আমার চুলের উপর ঘষল ইচ্ছামতো? হঠাত করে এসব কি করে হচ্ছে? আমার বিষ্ময় যেন তখনও কাটছিল না।

……

অনুষ্কা আমার দিকে তাকিয়ে দুষ্টুমিতে ভরা চোখে তাকাল, “ কিন্তু রনিদা, আমরা তো এখনই বাইরে থেকে এলাম। জুতোর তলায় নোংরা লেগে আছে। তোমাদের সিঁড়ি আর ঘর তো নোংরা হয়ে যাবে”।
এতক্ষন এই জুতোর তলাই হাসিমুখে আমার মাথার উপরে ঘষছিল অনুষ্কা আর এখন ভাবছে এই জুতো পরে উপরে গেলে ঘর নোংরা হয়ে যাবে? আমি বুঝতে পারছিলাম অনুষ্কা আসলে অন্য কিছু চাইছে।
কিছু হবে না ম্যাডাম, আর তুমি তো তোমার জুতোর তলা আমার মাথায় ঘষে পরিষ্কার করে নিয়েছ”। অনুষ্কার প্রতি অত্যধিক শ্রদ্ধায় ওর পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে থাকা অবস্থায় আমার হাতজোড় হয়ে গেল।
“ না রনিদা, তুমি বরং এক কাজ কর। আমার পায়ের তলায় হাত পেতে দাও। আমি যেখানে পা দেব সেখানে তার আগেই তুমি হাত পেতে দেবে, আমি তার উপরে আবার আবার পা রাখব। তাহলে আর তোমার ঘর নোংরা হবে না”, মুচকি হাসি দিয়ে বলল অনুষ্কা। আর অনুষ্কার এমন সহজ সমাধান শুনে ওর বোন তনুষ্কা হো হো করে হাসতে লাগল।
“নিশ্চয়ই ম্যাডাম, তুমি যা বলবে”, বলে আমি অনুষ্কার পায়ের সামনে ডান হাতের পাতে পেতে দিলামঅনু তার উপরে জুতো পরা বাঁ পা রাখল। আমি আর একটু সামনে আমার বাঁ হাতের পাতাপেতে দিলে অনু তার উপরে নিজের জুতো পরা ডান পা টা রাখল। আমি ভক্তিভরে অনুর দুই জুতো পরা পায়ের উপরেই মাথা রেখে প্রনাম করলাম একবার করে, শ্রদ্ধা ভরে চুম্বন করলাম ওর জুতোর উপরে। তারপর ডান হাতের পাতা একটু সামনে পেতে দিলাম, অনু তার উপরে বাঁ পা রাখতে ওর বাঁ জুতোর উপর চুম্বন করে বাঁ হাত তুলে পাতাটা পেতে দিলাম ওর ডান পা রাখার জন্য। তারপর একইভাবে ওর ডান জুতোর উপরে ভক্তিভরে চুম্বন করে ডান হাতের পাতাটা সামনে পেতে দিলাম অনুর বাঁ পা রাখার জন্য।  এইভাবে আমার হাতের পাতায় জুতো পরা পা রেখে অনু সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠতে লাগল। অনুকে এইভাবে আমাকে ডমিনেট করতে দেখে খুক খুক করে হাসতে হাসতে বাজির প্যাকেট হাতে নিয়ে আমাদের একটু সামনে দিয়ে উঠতে লাগল অনুর ছোট বোন তনু। আমার হাতে বেশ যন্ত্রনা করছিল বারবার অনুর জুতোর তলা আর শক্ত সিমেন্টের মাঝে পিষ্ট হওয়ার জন্য। তবু সেই যন্ত্রনাও ভিশন ভাল লাগছিল তার উৎস আমার চিরকালীন কল্পনার প্রভু অনুষ্কার হওয়ায়।  সত্যি তো, অনুর মতো সুন্দরী মেয়ের কাছ থেকে যন্ত্রনা নেওয়া, তাকে এইভাবে সেবা করতে পারাও গর্বের বিষয়। অনু আমার হাতের উপর পা রেখে উপরে উঠতে লাগল আর আমি বারবার ওর জুতো পরা পায়ের উপরে ভক্তিভরে চুম্বন এঁকে দিতে লাগলাম তনুর সামনেই। তিনতলার ছাদে পৌঁছে অনু আমার হাতের উপর থেকে নামল। আমি প্রবল ভক্তিভরে খোলা ছাদেই অনুর জুতো পরা পায়ের উপর মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম ওকে, ওর জুতোর উপর আবার ভক্তিভরে চুম্বন এঁকে দিলাম।
ছাদে পৌছে আমি কিছু মোমবাতি পরপর ছাদের পাঁচিলে লাগালাম আর ওরা দুই বোন বাজির প্যাকেট খুলে একের পর এক বাজি ফাটাতে ফাটাতে নিজেদের মধ্যে গল্প করতে লাগল। ওদের হাবভাব দেখে মনে হচ্ছিল যেন ছাদে ওরা দুজনেই আছে, আমি নেই। আমাকে অনুর এইভাবে ডমিনেট করার পর আনন্দের মুহুর্তে এইভাবে আমাকে উপেক্ষা করা ওর প্রতি আমার সাবমিসিভনেস, আমার ভক্তি আরও বাড়িয়ে তুলছিল। ইচ্ছা করছিল আবার ওর জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করতে । কিন্তু অনেক মোমবাতির আলোয় ছাদ আলোকিত অনেক, আশেপাশের বাড়ির ছাদেও অনেকেই আছেতারা দেখলে কি ভাববে আর অনুও সবার সামনে আমাকে এতটা হিউমিলিয়েট করতে রাজি হবে কিনা বুঝতে না পেরে আমি চুপ করে ওদের পায়ের কাছে ছাদের মেঝেতে বসে রইলাম। ওরা বাজি ফাটানো শেষ করতে অনু আর আগের মতো আমার হাতের পাতার উপর পা রেখে নামতে উতসাহ দেখাল না। অনুকে সিঁড়ি দিয়ে নামতে দেখে আমিও সিঁড়ির দিকে এগোতেই পিছন থেকে তনু ডাক ছাড়ল – “ আমার কিটোর তলায় অনেক ময়লা। আমি চাই না তোদের সিঁড়ি নষ্ট করে তোর কাজ বাড়াতে। তুই বরং এবার আমার পায়ের তলায় হাত পেতে দে। ওঠার সময়ে যেভাবে দিদির পায়ের তলায় হাত পেতে দিচ্ছিলি সেভাবে”।
এটা যে একটা ফালতু অজুহাত সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। ওর দিদি অনুকে ওইভাবে আমাকে অপমান করতে দেখে তনুরও ইচ্ছা হয়েছে আমাকে অপমান করার। নাহলে ওঠার সময়ে এক বোন আর নামার সময়ে এক বোনের জুতোর ময়লা সিঁড়িতে লাগা ঠেকানোর অর্থ কি? তাছাড়া ঘরে জুতোর ময়লা লাগা ঠেকাতে মেয়েরা জুতো খুলে ফেলে নাকি ছেলেদের হাতের উপরে জুতো পরা পা রেখে হাঁটে?
আমি পিছন ঘুরে তনুষ্কার দিকে তাকাতেই দেখলাম ফর্শা সুন্দরী বাচ্চা মেয়ে তনুষ্কার মুখে চওড়া হাসি ফুটে উঠেছে। তনুষ্কা আমাকে এইভাবে ডমিনেট করার চেষ্টা করছে দেখে আমি রাগ করা তো দূরের কথা, অনুর মতো তনুর প্রতিও অনেকটা সাবমিসিভ হয়ে পরলাম।  “দিচ্ছি ম্যাডাম” বলে তনুষ্কার কিটো পরা পায়ের কাছে নিজের হাতদুটো পেতে দিলাম যাতে একইভাবে তনু আমার হাতের উপরে জুতো পরা পা রেখে নিচে নামতে পারে।
এই অদ্ভুত ভাবে কাউকে উপরে উঠতে সাহায্য করার চেয়ে নামতে সাহায্য করা যে কতটা কঠিন তা সাথে সাথেই বুঝতে পারলাম। অনু এইভাবে সিঁড়ি দিয়ে উপরে ওঠার সময়ে আমি নিচের সিঁড়িতে হাটুগেড়ে বসে উপরের সিঁড়িতে একটা হাত পেতে দিচ্ছিলাম অনুর পা রাখার জন্য। কিন্তু এখন তনুকে আমার হাতের উপরে পা রেখে নামতে সাহায্য করায় আমাকে উপরের সিঁড়িতে হাঁটুগেড়ে বসে তার নিচের সিঁড়িতে একটা হাত পেতে দিতে হচ্ছিল। নিচু হয়ে ঝুঁকে এইভাবে নিচের সিঁড়িতে হাত রেখে তনুকে তার উপরে জুতো পরা পা রেখে নামতে সাহায্য করা যে কতটা কঠিন তা তনুকে একটা সিঁড়ি নামিয়েই বুঝলাম। অনুকে নিয়ে ওঠার সময়ে যেমন তনু ঠিক কয়েকটা সিঁড়ি সামনে দাঁড়িয়ে হাসি মুখে দিদির পায়ের তলায় আমাকে কষ্ট করতে দেখার মজা নিতে নিতে যাচ্ছিল এবার অনুও ঠিক আমাদের কয়েকটা সিঁড়ি এগিয়ে একইভাবে মজা নিতে নিতে নামতে লাগল।
 তনুকে এইভাবে সিঁড়ি দিয়ে আমার হাতের উপরে জুতো পরা পা রেখে নামতে সাহায্য করে আমি ভিশন ক্লান্ত হয়ে পরেছিলাম, হাঁটুতে ভিশন ব্যাথাও করছিল। কিন্তু ওরা বাড়ি যাওয়ার আগে অনু যখন হাসিমুখে বলল, “ কাল সন্ধ্যায় আবার আসব কিন্তু রনিদা, রেডি থাকিস”। “ নিশ্চয়ই ম্যাডাম বলে আমি প্রায় আমার অর্ধেক বয়সী অনুষ্কার জুতো পরা পায়ের উপর মাথা রেখে প্রনাম করলাম। অনু জীবনে প্রথমবার আমাকে ‘তুই’ করে বলায় ভিশন ভাল লাগল আমার। অনু তারপর যথারীতি নিজের সাদা স্নিকার পরা বাঁ পা টা আমার মাথার উপরে রেখে আশির্বাদ করল আমাকে।   
“ আর আমার প্রনাম?” , পাশ থেকে তনুষ্কা বলল। অনুষ্কা ওর জুতো পরা ডান পা দিয়ে আমার গালে আলতো একটা লাথি মেরে বলল বোনকেও প্রনাম কর।
সাড়ে দশ বছর বয়সী সুন্দরী বাচ্চা মেয়ে তনুর কাছে একটু আগেই ওইভাবে হিউমিলিয়েট হওয়ায় আমি তনুর প্রতিও ভিশন সাবমিসিভ হয়ে পরেছিলাম। তাই “ নিশ্চয়ই ম্যাডাম”, বলে আমি তনুষ্কার কিটো পরা পায়ে মাথা রেখে প্রায় একইরকম ভক্তিভরে ওকেও প্রনাম করলাম। আমাকে অবাক করে দিয়ে তনুও আমার মাথার উপরে নিজের ছাই রঙের কিটো পরা ডান পা টা রেখে ওর দিদির মতো একইভাবে আমাকে আশির্বাদ করল।  তারপর ওদের সাথে বেরোলাম ঘর থেকে। আমাদের ঠিক পাশের বাড়িটাই ওদের , মাঝের পাঁচিলে মাত্র ৪-৫ টা ইঁট গাথা হওয়ায় সহজেই যে কেউ টপকে যেতে পারে। অনু- তনু পাঁচিল টপকে ওদের বাড়িতে ঢুকে গেলো। আর আমি ঘরে ঢুকে খাটে শুয়ে পরলাম সোজা হয়ে। আমি কি স্বপ্ন দেখলাম এতক্ষন?   নাকি সত্যিই অনু ছোট বোন তনুর সামনেই এইভাবে আমাকে ডমিনেট করল এতক্ষন? হঠাত করে অনু এত ডমিনেটিং হয়ে গেল কেন? কোন বিশেষ কারনের জন্য কি অনু আজকের জন্য ডমিনেটিং হয়ে গিয়েছিল? কাল থেকে কি আবার আগের মতো আচরন করতে শুরু করবে? নাকি অনু বুঝতে পেরেছে আমাকে ডমিনেট করে নিয়ন্ত্রন করলে আমি ওদের এই জটিল আর্থিক পরিস্থিতিতে অনেক কাজে আসতে পারি? নাকি তার বিকল্প ব্যবস্থা ওরা করে ফেলেছে , অনু শুধুই ডোমিনেশন এঞ্জয় করতে চায় এখন থেকে? আমি পুরও নিশ্চিত হতে পারছিলাম না, কিন্তু মন বলছিল অনু বুঝতে পেরেছে ওদের এই আর্থিক শোচনীয়তা থেকে বেরনোর অস্ত্র হতে পারি আমি , আর সেই জন্যই ও আমাকে এইভাবে ডমিনেট করে নিয়ন্ত্রন করতে চাইছে। এবং সেটা হয়ত ওর বোন তনুর মতো ওর মা সীমাও জানে!! তাহলে কি খুব তাড়াতাড়ি ওর মায়ের সামনেও এইভাবে আমাকে ডমিনেট করবে অনু? উফ, ভাবতেই কি আনন্দ!! 

পরের দুইদিনও অনেকটা একইরকম স্বপ্নের ঘোরেই কাটল। এই দুইদিনও অনু আর তনু সন্ধ্যাবেলায় আমার বাড়িতে উপস্থিত হয়েছিল। এই দুই দিনও অনু আর তনু প্রথমে আমার পয়াসায় ভাল রেস্টুরেন্টে খেল, রাতের ডিনারের জন্য অনেক ভাল খাবার প্যাক করে নিল, ওদের দুইবোন আর ওদের মায়ের জন্যেও। তারপর অনেক বাজি কিনল। পরের দিন তো শপিং মলে ঢুকে অনেক শপিংও করল ওরা। তারপর বাড়ি ফিরে সেই একভাবে আমাকে দিয়ে প্রনাম করাল ওরা। অনু আর তনু যথারীতি আমার মাথার উপর জুতো পরা পায়ের তলাও ঘষল কিছুক্ষণ। সাথে আমার জন্য ওদের অনেক হাঁটতে হয়েছে আর তার ফলে ওদের পায়ে ব্যাথা হয়েছে এই অজুহাত দিয়ে আমাকে দিয়ে পাও টেপাল ওরা দুই বোন। আমি ভক্তিভরেই ওদের দুই বোনের পা টিপে দিলাম দুই দিনই। তারপর সেই একইভাবে আমার হাতের উপর জুতো পরা পা রেখে তিনতলার ছাদে বাজি ফাটাতে উঠল অনুষ্কা। আর নামার সময় একইভাবে আমার হাতের উপরে জুতো পরা পা রেখে নাম্লো তনুষ্কা। ওরা বাড়ি ফেরার আগে একইরকম ভক্তিভরে ওদের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম আমি। শেষদিন বাড়ি যাওয়ার আগে অনু বলল, “ কাল সকালে দামী চকোলেট আর গিফট নিয়ে আমাদের বাড়িতে ভাইফোঁটা নিতে যাবি রনিদা। মনে রাখিস, গিফট খারাপ হলে মুখে লাথি খাবি”। এইবলে ওরা দুইবোন বাড়ি চলে গেল। আর আমি বেরলাম ওদের জন্য দামী গিফট আর চকোলেট কিনতে। কাল কি ভাইফোঁটার পর ওর মার সামনেও অনু আমাকে বলবে ওর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করতে? উফ, ভাবতেই যা সুখ! আমি গিফট কিনতে মার্কেটে ঢুকলাম আর আমার মন স্বপ্ন দেখতে লাগল একদিন পাড়ার সবার চোখের সামনে অনু আর তনুর জুতো পরা পায়ের উপর মাথা ঠেকিয়ে ভক্তিভরে প্রনাম করব আমি , আর তার জবাবে অনু আর তনু আমার মাথার উপর জুতো পরা পা রেখে হাসিমুখে আমাকে আশীর্বাদ করবে!! 


৪.......

পরদিন সকাল ৯ টায় আমি অনেক গিফট নিয়ে হাজির হলাম অনুদের বাড়িঅনুর মা সীমা দরজা খুলে দিল। টিভির ঘরে মেঝেতে একটা আসন পাতা আছে, আমাকে সেখানে বসতে বলে চলে গেল কাকিমা। প্রায় ১০ মিনিট পর অনু আর তনুকে নিয়ে ওদের মা একসাথে ঘরে ঢুকল।
অনু আর তনু দুজনেই দুটো চেয়ার টেনে আমার ঠিক সামনে বসে পরল। ওদের মা রান্নাঘরের দিকে গেল, আমি ভেবেছিলাম প্রদীপ সহ ভাইফোটা দেওয়ার অন্যান্য উপকরন আনতে গেছে, কিন্তু মিনিট দুয়েক পরে কাকিমা একটা বড় ট্রেতে করে খাবারের প্লেট নিয়ে ফিরে এসে সেটা টেবিলে রাখল।
"
ফোঁটা দিয়ে দে তাড়াতাড়ি, খাবার ঠান্ডা হয়ে যাবে নাহলে। সীমা কাকিমা ওর মেয়েদের তাড়া দিয়ে বলল।
আমি বেশ অবাক হলাম। আমি ভেবেছিলাম সাধারন নিয়মে আমার সামনে আসন পেতে বসবে অনু আর তনু, তারপর নিয়ম মাফিক আমার কপালে চন্দনের ফোঁটা দেবে ওরা। নিয়ম অনুযায়ী এরপর ছোটরা বড়দের প্রনাম করে, আর বড়রা ছোটদের আশির্বাদ করে গিফট দেয়। এটা অবশ্য আমরা কেউই চাই না, কিন্তু ফোঁটা দিতে হলে তো অন্তত আমার পাশে বসে দুই বোন চন্দনের টিপ আমার কপালে দেবে, বিশেষ করে ওদের মা এত ক্যাজুয়াল ভাবে আয়োজন ছাড়াই ফোঁটা কম্পলিট করতে বলবে তা আমি ভাবতে পারিনি। গত কয়েক দিনে দুই বোনের হাতে ডমিনেটেড হওয়ার পরেও না।
"
রনিদা, ঘুরে বস আমাদের দিকে", অনু প্রায় হুকুমই করল আমাকে।
আমি ওদের দিকে একটু পাশ ফিরে বসেছিলাম, আমার অর্ধেক বয়সী অনুর হুকুমে ওদের দিকে মুখ করে বসলাম।
আমার ঠিক সামনে এখন পাশাপাশি বসে আছে দুই পরমা সুন্দরী বোন অনু আর তনু। অনুর পরনে একটা নীল টপ, ছাই রঙের লেগিন্স, পায়ে একটা হলুদ চটি। আর তনুর পরনে একটা গোলাপি টপ আর কালো লেগিন্স, পায়ে লাল চটি। দুই বোন সম্ভবত সদ্য স্নান সেরে উঠেছে, তাতে ওদের রুপ খুলে আরো অসামান্য সুন্দর লাগছে।
"
রনিদা, গিফট এনেছিস তো ঠিকঠাক?", অনু ওর পায়ের কাছে মেঝেতে বসা আমার চোখের দিকে তাকিয়ে প্রশ্ন ছুড়ে দিল।
"
হ্যাঁ অনু, আমি চোখ নামিয়ে অনুর পায়ের দিকে তাকিয়ে জবাব দিলাম। ওর মায়ের সামনে দুই বোন চেয়ারে বসে ওদের পায়ের কাছে মেঝেতে বসা আমার কপালে ফোঁটা দেবে ভাবতেই কিরকম এক অদ্ভুত ভাল লাগছিল আমার, মন আপনা থেকেই আরো সাবমিসিভ হয়ে পরছিল ওদের দুই বোনের প্রতি। সেই সাথেই অবধারিত ভাবে মনে ভেসে উঠছিল প্রশ্ন। তাহলে কি সত্যিই কোন প্ল্যান আছে ওদের? দুই বোন আর মা মিলে কি প্ল্যান করেই আমার সাবমিসিভনেসের সুবিধা নিতে শুরু করেছে কিছুটা? নাহলে ওদের মায়ের সামনে এরকম হচ্ছে কি করে? আমার অর্ধেক বা তারও কম বয়সী দুই বোনের পায়ের কাছে বসে আমি ভাইফোঁটা নেব, এটা কি বেশ অস্বাভাবিক না?
তনুর কথায় যেন সাথে সাথেই আমার চিন্তার জবাব পেয়ে গেলাম, " গিফট খারাপ হলে তোর কপালে দুঃখ আছে রনিদা। মুখে সোজা লাথি খাবি, দিদির কথা মনে আছে তো?
সাড়ে দশ বছর বয়সী তনু ওর প্রায় ৩ গুন বয়সী আমার মুখে লাথি মারার হুমকি দিচ্ছে, তাও ওর মায়ের সামনেই? এক অদ্ভুত ভাললাগা, আর দুই বোনের প্রতি এক্সট্রিম সাবমিসিভনেসে ক্রমে ভরে উঠছিল আমার মন।
ঠিক আছে তনু। গিফট ভাল না লাগলে তোমরা দুজনেই চড়, লাথি যা ইচ্ছা মেরো আমাকে। - আমি বলতে চাইলাম এই কথাটা, কিন্তু কেন জানি না পারলাম না। কিরকম এক লজ্জার অনুভুতি কথাটা বলতে দিল না জিভকে।
" নে দিদি, তুই আগে ফোটা দিয়ে নে।"
-
তনু ওর দিদি অনুকে বলল।
"
হ্যাঁ, দেরী করিস না আর", ওদের মা সীমা ঠিক আমাদের পাশেই একটা চেয়ারে বসে বলল। কাকিমার সাড়ে দশ বছর বয়সী মেয়ে একজন ২৯ বছর বয়স্ক প্রাপ্তবয়স্ক যুবকের দেওয়া গিফট ভাল না লাগলে তার মুখে লাথি মারবে বলে হুমকি দেওয়ায় কাকিমা কোন রিয়াক্টই করল না দেখে কিরকম এক অদ্ভুত ভাললাগায় মন ভরে উঠল। আমি সত্যিই চাইছিলাম, ওদের দুই বোনের কাছে এইভাবেই ডমিনেটেড হতে, ওদের মায়ের সামনেই।
"
হুম, রনিদা, এদিকে তাকা", এই বলে চেয়ারে বসা অনু ওর পায়ের কাছে মেঝেতে বসা আমার কপালস ওর বাঁ হাতের কড়ে আঙ্গুল ছোঁয়ালো। মাত্র একবার, কয়েক সেকেন্ডের জন্য। তারপর বলল, " হয়ে গিয়েছে রনিদা, এবার আমাকে প্রনাম কর।"
আমি অবাক হয়ে একবার অনুর মুখের দিকে, তারপরই ওর মায়ের মুখের দিকে তাকালাম। অনু আর তনুকে ওদের মায়ের সামনেই প্রনাম করব আমি? আমি কি কোন সুখের স্বপ্ন দেখছি, নাকি এটা সত্যিই হচ্ছে আমার সাথে?
আমি আশা করেছিলাম ওদের মা এবারও চুপ থাকবে। কিন্তু এবার ওর মা মুখ খুলে যেন ব্যাপারটাকে সহজ করে দিল আমার জন্য। " আমাদের ফ্যামিলিতে ভাইফোঁটার পরে যেই বড় হোক, ছেলেরা মেয়েদের প্রনাম করে। অনেকটা নেপালিদের মত নিয়ম। তোর ইচ্ছা হলে প্রনাম কর, আর যদি ছোট বোনকে প্রনাম করতে লজ্জা লাগে তো দরকার নেই।"
আমার মনে হল কথাটা কাকিমা বানিয়েই বলল, যাতে দুই বোনের পায়ের নিচে আত্মসমর্পন করার পথে কোন বাধা না কাজ করে আমার মনে, ব্যাপারটা স্বাভাবিক মনে হয়।
আমি বললাম, " না, না, লজ্জা করবে কেন কাকিমা? ছোট বোনকে প্রনাম করাতে লজ্জার কি আছে?" এই বলে অনুর মা আর ছোট বোনের চোখের সামনেই ওর হলুদ চটি পরা পা দুটো নিজের দুই হাতের তালুর উপরে তুলে নিলাম। তারপর অনুর পায়ের উপরে নিজের মাথাটা নামিয়ে দিলাম। অনুর চটি পরা দুই পায়ের উপরে মাথা রেখে শাষ্টাঙ্গ হয়ে প্রনামরত অবস্থায় পরে রইলাম মিনিট খানেক। বাধা দেওয়া তো দূর, এক অদ্ভুত ব্যাখ্যা করে অনুর মা-ই আমার অনুকে প্রনাম করাটা সহজ করে দিল তখনো যেন বিশ্বাস হতে চাইছিল না আমার।
এক-দেড় মিনিট পরে অনু ওর হলুদ চটি পরা ডান পা টা তুলে আমার মাথার উপরে রাখল। গত কয়েক দিন যেভাবে ওর বোনের সামনে আমার মাথার উপরে জুতোর তলা বুলিয়ে আমাকে আদর করছিল ও, আজও সেই একইভাবে আমার মাথার উপরে ওর চটির তলাটা ঘসল আরও মিনিট খানেক। তারপর " তোর মাথায় পা রেখে আশির্বাদ করলাম রনিদা, তোর জীবনে উন্নতি হবে।" বলে আমার মাথা থেকে চটি পরা পা টা নামিয়ে মেঝেতে রাখল।
আমার ঘোর কাটার আগেই পাশ থেকে তনু ঘোষণা করল, " এদিকে ফের রনিদা, এবার আমি ফোঁটা দেব।"
অনুর বাঁদিক ঘেসেই আরেকটা চেয়ারে বসেছিল তনু। আমি শুধু মুখটা একটু ওর দিকে ঘুরিয়ে বসলাম। তনুও একইভাবে ওর পায়ের কাছে মেঝেতে বসা আমার কপালে একবার বাঁ হাতের কড়ে আঙ্গুল ছুঁইয়ে ফোঁটা দিল আমাকে। তনুর আঙ্গুল আমার কপালে থাকল মাত্র কয়েক সেকেন্ড। তারপর হাত সরিয়ে বলল, " এবার আমাকেও প্রনাম কর রনিদা।"  

"
আমি বিনা আপত্তিতে আগের মতই তনুর পায়ে মাথা ঠেকালাম। মেঝেতে রাখা তনুর লাল চটি পরা পায়ের উপরে প্রায় ২ মিনিট মাথা রেখে পরে রইলাম। আমি আশা করেছিলাম অনুর মতো তনুও ওর মায়ের সামনেই আমার মাথার উপরে চটি পরা পা রেখে আশির্বাদ করবে আমাকে। কিন্তু প্রায় ২ মিনিট পরেও তনু আমার মাথার উপর ওর চটি পরা পা রেখে আমাকে আশির্বাদ না করায় আমি ভাবলাম হয়ত মায়ের সামনে তনু এতটা বাড়াবাড়ি করতে চায় না। আমি তাই মাথা তুলে নিলাম তনুর পায়ের উপর থেকে।  

 আমি যে কত বড় ভুল করেছিলাম সেটা মাথা তুলতেই বুঝতে পারলাম। মাথা তুলতেই আমাকে ভিশন অবাক করে আমার মুখের উপরে আছড়ে পরল তনুষ্কার লাল চটি পরা ডান পা! ওর পা টা বেশ জোরে আঘাত করল আমার নাক আর ঠোঁটের উপরে। আমি পিছনে হাত বাড়িয়ে কোন রকমে ব্যালেন্স সামলালাম। তারপর হতভম্ব হয়ে একবার তনুর মুখের দিকে, তারপর অনু আর ওর মায়ের মুখের দিকে তাকালাম। সাড়ে দশ বছর বয়সী তনু ওর মা আর দিদির সামনেই চটি পরা পায়ে আমার মুখের উপরে বেশ জোরে লাথি মেরেছে, তখনও যেন বিশ্বাস হচ্ছিল না আমার।

"
এটা প্রনাম করা হল? ছোট বোনের প্রতি ভক্তি কই? দিদিকে ভক্তিভরে প্রনাম করে আশির্বাদ নিবি আর আমাকে দায়সারা ভাবে প্রনাম করে দায় সারবি? আবার প্রনাম কর আমাকে, ভাল ভাবে।", আমার মুখের উপরে আবার একটা লাথি মেরে বলল তনু। এবার চটি পরা বাঁ পায়ে, একটু আসতে।
আড়চোখে আমি একবার অনু আর সীমা কাকিমার দিকে চাইলাম। ওদের মুখ বলছে ওরা যথেষ্ট উপভোগ করছে ছোট্ট তনুর হাতে আমার এই ডমিনেটেড হওয়া। 

আমার তখনো যেন ঘটনাটা বিশ্বাস হচ্ছিল না কিছুতেই। গত তিন দিন ধরেই আমার উপরে অনুর ডমিনেশনই আমার যথেষ্ট মনে হচ্ছিল। তিন দিন ধরে আমি অনুকে যেভাবে প্রনাম করেছি আজও তাই করেছি ওদের মায়ের সামনে। আমি ওর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে পরেছিলাম যতক্ষন অনু আমার মাথার উপরে জুতো পরা পা রেখে আমাকে আশির্বাদ না করছে। আর তনুকে তিনদিন ধরে যেভাবে প্রনাম করছি আজও তাই করেছি। এমনকি অনুর পায়ে যতক্ষন মাথা রেখে পরেছিলাম তারচেয়েও বেশি সময়ে আমি তনুর চটি পরা পায়ে মাথা রেখে প্রনাম করছিলাম তনু আমার মাথার উপরে চটি পরা পা রেখে আশির্বাদ করবে এই আশায়। কিন্তু ২ মিনিট পরেও তনু আমার মাথার উপরে পা না রাখায় আমি ভেবেছিলাম ওর মায়ের সামনে ছোট্ট তনু হয়ত এতটা অপমান করতে চায় না আমাকে!  তাই ২ মিনিট পর পর উঠে গিয়েছিলাম । অথচ ও যে আমাকে আরো বেশি তীব্র অপমান করতে চলেছে ওর মা আর দিদির সামনে তা আমি একবারের জন্যও ভাবতে পারিনি।  সাড়ে দশ বছর বয়সী তনু এই তুচ্ছ অজুহাত দেখিয়ে রেগে যাওয়ার ভান করে সরাসরি চটি পরা পায়ে লাথি মারল আমার মুখে? তাও ওদের মায়ের সামনেই?  

তনু ভয়ানক সুন্দরী, ওর দিদি অনুর চেয়েও সামান্য বেশি। তবু ও এখনো অনেক ছোট। তাছাড়া, অনুর সাথে ছোট থেকেই যতটা ক্লোজ ছিলাম আমি, ততটা তনুর সাথে কোনদিন ছিলাম না। ফলে অনুর প্রতি আমার যতটা সাবমিসিভনেস ছিল, তনুর প্রতি ততটা ছিল না। কিন্তু সাড়ে দশ বছর বয়সী তনু ওর দিদি আর মায়ের সামনেই আমার মুখের উপরে পরপর দুটো চটি পরা পায়ে লাথি মারতে তনুর প্রতিও আমি একইরকম সাবমিসিভ হয়ে পরলাম। মনের গভীরে কে যেন প্রার্থনা করতে লাগল, " আমাকে যার সামনে খুশি যত খুশি তত মার তনু। অনুর মত তুমিও আমার প্রভু।"

আমি তনুর লাল চটি পরা পা দুটো নিজের দুই হাতের পাতার উপরে তুলে নিলাম। তারপর যেভাবে অনুকে প্রনাম করেছিলাম সেই একইভাবে তার ছোট বোন তনুর চটি পরা পা দুটোর উপরে নিজের মাথা নামিয়ে দিলাম। তনুর প্রতি এক প্রবল ভক্তি মনকে গ্রাস করেছিল যেন। আমি আসতে আসতে নিজের কপালটা ঘসতে লাগলাম তনুর লাল চটি পরা পায়ের পাতায়।
অনু পাশ থেকে একবার ওর চটি পরা বাঁ পা টা আমার মাথার উপরে তুলে দিল। আমার মাথার উপরে ওর বাঁ চটির তলা প্রায় ৩০ সেকেন্ড ধরে ঘসতে ঘসতে বলল, " ভাল করে ভক্তিভরে বোনকে প্রনাম কর রনিদা।"

অনু পা সরিয়ে নিতে তনু প্রথমে আমার হাতের তালু থেকে ওর বাঁ পা তুলে আমার মাথার উপরে রাখল। আমার মাথার উপরে প্রায় ১ মিনিট ধরে তনু নিজের বাঁ চটি পরা পা ঘসতে লাগল। আমার কপাল তখন রাখা আমার হাতের তালুতে রাখা তনুর চটি পরা ডান পায়ের পাতার উপরে।
এক মিনিট পরে তনু ওর বাঁ পা আবার আমার হাতের তালুতে রেখে এবার ওর চটি পরা ডান পা আমার মাথার উপরে তুলে দিল। নিজের মা আর দিদির সামনে আমার মাথার উপরে নিজের লাল চটি পরা ডান পায়ের তলা ঘসতে লাগল তনু, প্রায় আরো এক মিনিট ধরে। তারপর আমার মাথার উপরে আলতো করে একটা লাথি মেরে বলল, এবার ওঠ রনিদা। আমার আশির্বাদ থাকল তোর সাথে।"
উপর থেকে খুক খুক করে হাসির শব্দ পেয়ে বুঝলাম তনুর কাছে আমার হিউমিলিএশন দেখে দুই বোনই
হাসি সামলাতে পারছে না।
আমি উঠতে এবার অকারনেই আমার মুখের উপরে পাশ থেকে চটি পরা বাঁ পায়ে একটা লাথি মারল অনু। " আশির্বাদ পেয়ে গিয়েছিস, এবার আমাদের গিফট দে।"
"
দুই বোনের জন্যই অনেক চকোলেট, কিছু ছোট গিফট সহ অল্প ক্যাশ টাকা আলাদা প্যাকেট করে নিয়ে এসেছিলাম আমি। মুখে ১৫ বছর বয়সী অনুর লাথি খেয়ে প্রথমে অনুর হাতে, তারপর তনুর হাতে গিফট প্যাকেট তুলে দিলাম আমি। ওরা আগ্রহী মুখে গিফট খুলতে লাগল। যদিও অনেক গিফট আছে প্যাকেটে, তবু ভয় যেন বুক ধুকপুক করতে লাগল আমার। যদি আমার দুই ছোট প্রভু গিফট দেখে খুশি না হয় তাহলে কি হবে?

দুই বোন এক এক করে প্যাকেট খুলছিল। আর আমি কম্পিত বুকে বসে ছিলাম মেঝেতে, ওদের ঠিক পায়ের কাছে। প্যাকেটে অনেক চকোলেট, ওদের পছন্দের অন্য কিছু খাবার, শপিং ভাউচার। সাথে ২০০০ করে ক্যাশ টাকাও। ওরা দুজনে এক এক করে সব দেখা শেষ করল। আমি আশংকা করেছিলাম তনু হয়ত আবার লাথি মারবে আমার মুখে। কিন্তু এবারও আমাকে ভুল প্রমানিত করে আঘাতটা এল অন্য দিক থেকে। অনু ওর চটি পরা ডান পা দিয়ে আমার মুখে বেশ জোরে একটা লাথি মেরে বলল, " ছোট বোন ভাইফোঁটা দিল, তোর মাথার উপরে চটি পরা পা রেখে আশির্বাদ করল, তার বদলে এইটুকু গিফট?"
আমি যেন খুশিই হলাম মুখে অনুর লাথি খেয়ে। যত দুই বোনের কাছে অপমানিত হচ্ছিলাম ততই যেন আমার মন আরো বেশি অপমানিত আর ব্যবহৃত হতে চাইছিল ওদের কাছে।
"
সরি ম্যাডাম, ভুল হয়ে গিয়েছে। কি লাগবে বলো তোমাদের, আমি এখুনি এনে দেব।"
অনুকে কিছু বলার সময় না দিয়ে পাশ থেকে ওর মা সীমা কাকিমা বলল, " আগে খেয়ে নে তোরা। তারপর দুই বোনকে শপিং এ নিয়ে গিয়ে ওরা যা চায় কিনে দিস।"
এই বলে সীমা কাকিমা প্রথমে ওদের দুই বোনের খাবারের প্লেট প্রথমে ওদের হাতে তুলে দিল। তারপর কাকিমা যেটা করল সেটার জন্য আমি একদমই প্রস্তুত ছিলাম না। আমার খাবারের প্লেটটা টেবিলের কাছে মেঝেতে রেখে নিজের সবুজ চটি পরা পা দিয়ে ঠেলে দিল আমার দিকে কিছুটা।
আমি একটু অবাক হয়ে গেলাম কাকিমার আচরনে। শেষ পর্যন্ত কাকিমা নিজেও সরাসরি আমার সাথে এরকম আচরন করা শুরু করল?
প্লেটটা আমার থেকে দেড় দুই হাত দূরে ছিল। অনু ওর চটি পরা ডান পা টা আমার থালার উপরে তুলে সেই অবস্থায় প্লেটটা আমার দিকে ঠেলে ঠিক আমার সামনে রাখল। " নে রনিদা, খা।"
আমাকে আর কি কি উপায়ে অপমান করবে অনু তনু আর সীমা কাকিমা? আমার কল্পনা শক্তিকেও যেন হার মানাচ্ছিল বাস্তব। আমার ঠিক সামনের প্লেটে রাখা লুচি, তরকারী আর মিষ্টি। আর সেই লুচির উপরে অনু নিজের চটি পরা ডান পা টা তুলে দিয়ে আমাকে অর্ডার করছে খেতে? আমি ওর চটির তলায় মাড়ানো খাবার খাব ওর মা আর ওর বোনের সামনেই?
আমার ঘোর কাটার আগেই আমার মুখের উপরে আবার পাশ থেকে চটি পরা ডান পায়ে লাথি মারল তনু, " কি রে রনিদা, আমার দিদি তোকে খেতে বলছে তো। কথাটা কানে যাচ্ছে না তোর?" এই বলে আমাকে উত্তর দেওয়ার সময়টুকুও না দিয়ে ওর চটি পরা দুই পা দিয়ে আমার মুখের উপরে পরপর ৬-৭ টা লাথি মারল তনু।
আমি প্রথমে নিজের চোখ কচলে, নিজের হাতে চিমটি কেটে দেখলাম একবার। না, স্বপ্ন না! সত্যিই এই অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটছে আমার সাথে। ১৫ বছর বয়সী অনু তার প্রায় দ্বিগুণ বয়সী আমার খাবারের থালার উপরে চটি পরা ডান পা রেখে বসে আমাকে খেতে অর্ডার করছে। আর খেতে একটু দেরী করায় তার সাড়ে ১০ বছর বয়সী ছোট বোন আমার মুখের উপরে চটি পরা দুই পায়ে একের পর এক লাথি মেরে চলেছে। তাও আবার ওদের মায়ের সামনেই!
এক অনিয়ন্ত্রিত আনন্দে আমার হৃদয় তখন লাফাচ্ছিল। আমি আর দেরী না করে অনুর চটি পরা পায়ের তলা থেকে লুচি ছিঁড়ে মুখে দিলাম। আসতে আসতে ৫ টা লুচি, তরকারী, মিষ্টি সব শেষ করে ফেললাম অনুর পায়ের তলায় রাখা প্লেট থেকে।
আমার খাওয়া শেষ হতে অনু প্লেট থেকে ওর চটি পরা ডান পা টা তুলে ওর হলুদ চটির তলাটা আমার মুখের উপরে কয়েকবার এমনভাবে ঘসল যেন ও পাপোষে পা মুছছে!
তারপর ওই চটি পরা ডান পা দিয়েই আমার মুখে একটা লাথি মেরে বলল, "প্লেটগুলো রেখে আমাদের হাত ধোওয়ার জল এনে দে।"
আমি ৩ টে প্লেট নিয়ে রান্নাঘরে বেসিনে রেখে একটা ছোট গামলায় ওদের দুই বোনের হাত ধোওয়ার জন্য জল নিয়ে এলাম।
ওরা দুই বোন হাত ধোওয়ার সময়ে পাশ থেকে ওদের মা অর্ডার করলো, " আমরা রেডি হতে হতে তুই বেসিনে গিয়ে জমা বাসন গুলো মেজে ফেল।"
কি পেয়েছে ওরা আমাকে? ওদের ঘরের সব কাজই কি আমাকে দিয়ে করাবে? বদলে ওরা আমার টাকায় শপিং করবে আর আমাকে ইচ্ছামত মারবে? রাগ হওয়ার কথা এতে, কিন্তু তা না হয়ে ওদের ৩ জনের প্রতি প্রবল ভক্তিতে মিন উথলে উঠলো আমার। আমি সীমা কাকিমার পায়ের সামনে হাটুগেড়ে বসে সবুজ সাদা চুড়িদার আর পায়ে সবুজ চটি পরা কাকিমার চটি পরা পা দুটো নিজের দুই হাতের তালুতে তুলে নিলাম। তারপর যেরকম ভক্তিভরে ওর দুই মেয়েকে প্রনাম করেছিলাম, সেই একইরকম ভক্তি নিয়ে পায়ে মাথা রেখে প্রনাম করলাম সীমা কাকিমাকে। জবাবে কাকিমাও ওর মেয়েদের মত আমার মাথার উপরে চটি পরা পা রেখে আমাকে আশির্বাদ করল।
বেসিনে গিয়ে বুঝতে পারলাম ওরা অন্তত কাল থেকে কোন বাসন মাজে নি। বেসিনে বাসনের স্তুপ জমা হয়ে পরে আছে। আর আমি তো ওদের বিনা মাইনের চাকরও নই, চাকরের মত ওদের কাজ করার পরিবর্তে আমাকে উলটে ওদেরকেই মাইনের মত টাকা দিতে হবে। তাহলে আমি কি ওদের স্লেভ? আর ওরা আমার ৩ প্রভু?
ভাবতেই অদ্ভুত আনন্দে মন ভরে গেল আবার আমার। আমি এক এক করে বাসনের স্তুপ ভাল করে মেজে শুয়ে গুছিয়ে রাখতে লাগলাম।
আমার সেভাবে বাসন মাজার অভ্যাস নেই, এত বাসন ভাল করে মেজে ধুয়ে রাখতে সময় লাগারই কথা। কিন্তু একটু পরেই দেখি অনু আর তনু পাশাপাশি এসে ঢুকল রান্নাঘরে। প্রথমেই আমার দুই গালে দুই হাত দিয়ে পরপর দুটো থাপ্পর মারল অনু। " এই কটা বাসন মাজতে এত সময় লাগে? কাজে মিন নেই না তোর?"
"
সরি ম্যাডাম। এক্ষুনি হয়ে যাবে।" আমি অনুর থাপ্পর খেয়ে উত্তর দিলাম বাসন মাজতে মাজতেই। খেয়াল করলাম আমার অর্ধেক বয়সী অনুকে ইতিমধ্যেই আমি ম্যাডাম বলে সম্বোধন করা শুরু করেছি!
"
তাড়াতাড়ি কর", বলে এবার আমার দুই গালে দুটো থাপ্পর মারল তনু। তারপর ওরা দুই বোন রান্নাঘর থেকে বেরিয়ে গেল।
আরো ১০ মিনিট পর সব বাসন মেজে আমি বের হলাম রান্না ঘর থেকে। অনু, তনু, আর সীমা কাকিমা রেডি হয়ে বসার ঘরের সোফায় পাশাপাশি বসে আছে
আমাকে দেখেই সীমা কাকিমা বলল, " তুই কিন্তু বড্ড দেরী করে ফেলছিস রনি। নে তাড়াতাড়ি আমাদের পায়ে জুতো পরিয়ে দে, ফিরে এসে তোর অনেক কাজ রয়েছে কিন্তু।"
কাকিমার পরনে লাল-সাদা চুড়িদার, ওদের দুই বোনের টপ আর নীল জিন্স। ওরা কি জুতো পরবে জিজ্ঞাসা করে আমি জুতোর rack থেকে সীমা কাকিমার কিটো আর ওদের দুই বোনের জন্য মোজা আর স্নিকার নিয়ে এলাম। দুজনেই টপের রঙ এর সাথে ম্যাচ করে একই রঙের স্নিকার পছন্দ করেছে, অনু সাদা আর তনু কালো।
আমি ওদের ৩ জনের পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে একে একে ওদের পায়ে জুতো পরিয়ে দিলাম। প্রত্যেকের পায়েই জুতো পরানোর পরে ওদের পায়ে মাথা রেখে সাষ্টাঙ্গ হয়ে প্রনাম করলাম। যে প্রভুরা এত সহজে আমার সাথে চাকরের চেয়েও খারাপ ব্যবহার করছে তাদের প্রতি ভক্তি না দেখিয়ে কি পারা যায়? জবাবে তিন প্রভুই ওদের বাইরে পরার জুতো পরা পা আমার মাথার উপরে রেখে আশির্বাদ করল আমাকে।
আমরা বেরিয়ে পরলাম। আমার ৩ প্রভু ভাল পোষাক পরলেও আমাকে পোষাক বদলানোর সুযোগ দেয়নি। আমার পরনে সেই ঘরের পোষাকই। দেখলে যে কেউ ভাববে ৩ মালকিন তাদের বাড়ির চাকরকে নিয়ে শপিং করতে বেরিয়েছে। অবশ্য আজ সকাল থেকে ৩ প্রভুই আমার সাথে যা ব্যবহার করেছে সেই তুলনায় চাকর ভাবাটা কিছুই নয়।
আমি ভেবেছিলাম লোকাল মার্কেটেই শপিং করবে ওরা। কিন্তু বাড়ি থেকে ১ মিনিট হেঁটে বড় রাস্তায় উঠেই অনু আমাকে ট্যাক্সি ধরতে বলল।
ট্যাক্সিতে বড় শপিং মলে পৌঁছে আমাকে মানিব্যাগ বের করে টাকা দিতে দেখে ট্যাক্সিওয়ালা একটু অবাক হয়ে তাকালো। আমাদের পোশাক দেখে সে হয়ত ভেবেছিল আমি বাড়ির কাজের লোক আর ওরা ৩ জন আমার মালকিন। তাই কাজের লোককে ট্যাক্সির ভাড়া মেটাতে দেখলে অবাক হওয়ারই কথা!
আমার ৩ প্রভু প্রথমে ঢুকল ড্রেস কিনতে। একের পর এক দামী ড্রেস দেখে চলল আমার ৩ প্রভু। কিনতেও লাগল অনেক। যখন থামল তখনো ঠিক বুঝিনি কত শপিং করেছে। কাউন্টারে বিল মেটানোর সময়ে বুঝলাম। বিল হয়েছে প্রায় ৩২ হাজার টাকা! দুই বোনের টপ, টি শার্ট, জিন্স, লেগিন্স, ওর মায়ের চুড়িদার, কিছুই কিনতে বাকি রাখেনি।
এরপরে ওরা ঢুকল জুতোর দোকানে।নিজেরা সোফায় বসে ৩ প্রভু shoe rack এর দিকে দেখতে লাগল একে একে। যেই জুতোটাই পছন্দ হচ্ছিল সেটাই আমাকে নিয়ে আসতে বলছিল প্রভুরা আমি গিয়ে জুতো এনে ওদের পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে ওদের পায়ে পরিয়ে দিচ্ছিলাম জুতো। প্রভুরা জুতো পরে প্রথমে আয়নায় দেখছিল কেমন লাগছে। তারপর ভাল লাগলে হেঁটে দেখছিল কমফর্ট ফিল করছে কিনা।
এমনিতে জুতোর দোকানে কাস্টোমারদের জুতো এনে দেওয়ার জন্য অনেক কর্মচারী। কিন্তু আমার পোশাক, চেহারা সব দেখেই আমাকে ৩ প্রভুর চাকরই মনে হওয়ার কথা সবার। আর বাড়ির চাকরকে দিয়ে ওরা নিজে থেকে কাজ করাচ্ছে দেখে কর্মচারীরাও কিছু বলল না।
এখানেও অনেক সময় ধরে শপিং করল ওরা। অনু কিনল ২ জোড়া স্নিকার, একটা লেদার বুট, একটা কিটো, ঘরে পড়ার দুই জোড়া চটি। তনুও তাই। আর ওদের মা কিনলো ১ টা স্নিকার, ২ টো কিটো, ঘরে পরার ২ টো চটি। সাথে মোজা তো আছেই। আর দুই বোনই দুটো করে লেদার বেল্টও কিনল।
আমি চাকরের মতই একে একে সব ক্যারি করে বিল পেমেন্ট করতে কাউন্টারে গেলাম। আমাকে পকেট থেকে ডেবিট কার্ড বের করে বিল পে করতে দেখে কাউন্টারের কর্মচারীটা অবাক চোখে একে একে আমাদের সবার দিকে তাকালো। আমার চেহারা, পোশাক, এতক্ষন সীমা কাকিমা আর তার দুই মেয়ের প্রতি আমার আচরন দেখে আমি যে বাড়ির চাকর সেই বিষয়ে ওদের সন্দেহ ছিল না আর। সেই চাকরকে পকেট থেকে ডেবিট কার্ড বের করে বিল পে করতে দেখে ওদের অবাক লাগারই কথা।
কর্মচারীটা আমাদের প্রত্যেকের মুখের দিকে তাকিয়ে ডেবিট কার্ডে কার্ড হোল্ডারের নামটাও দেখল। ছেলেদের নাম। বিল করাএ সময়ে কি নামে বিল হবে জিজ্ঞাসা করায় আমি আমার নাম বললাম। সে নিশ্চিত হওয়ার জন্য জিজ্ঞাসা করল " এটা তোমার নাম?"
আমি " হ্যাঁ" বলতে সে আরও একবার অবাক চোখে আমার দিকে তাকালো। চাকরের নিজের ডেবিট কার্ড, একাউন্টে এত টাকা থাকার কথা না। থাকলেও চাকরের টাকায় মালকিনেরা শপিং করবে কেন? আর আমি চাকর না হলে এতক্ষন ধরে ওদের জুতো বইলাম কেন চাকরের মত? আমাদের সম্পর্কটা কি সে নিয়ে সে যে ধ্বন্দে পরে গিয়েছে বুঝতে পারলাম।
বিল পে করে বেরিয়ে আসতে আসতে দুপুর দুটো বেজে গিয়েছে দেখলাম। বেরিয়েই অনু বলল, " মা, খিদে পেয়েছে। চলো, KFC তে গিয়ে খেয়ে আসি।"
"
চল। রনি, একটা ট্যাক্সি নে।"- অনুর মা বলল।
যদিও আমার টাকাতেই ওরা খাবে, ট্যাক্সি ধরবে, তবুও আমার অনুমতি নেওয়ার কোন প্রয়োজনই ওরা দেখছে না। দেখবেই বা কেন? আমি তো ওদের চাকর। না, চাকরও ঠিক না। চাকর তো তার মালকিনদের শপিং এর বিল পে করে না অন্তত। ওরা ৩ জন আজ থেকে আমার প্রভু, আমু ওদের স্লেভ, ক্রীতদাস। বা তার চেয়েও নিচু যদি কিছু হওয়া যায় আমি তাই। রাস্তায় সবার সামনে তনু যে এখনো আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারে নি সেই ক্রিতজ্ঞতাতেই আমার ৩ প্রভুর প্রতি কৃতজ্ঞ থাকা উচিত।
KFC
ওখান থেকে হেঁটে যেতে ১০ মিনিটও লাগার কথা না। তবু ৩ মালকিনের আদেশে আমি ট্যাক্সি নিলাম। সত্যিই তো, আমার মত ক্রীতদাসের ব্যাংকে যথেস্ট ব্যালেন্স থাকতে ৩ প্রভু কেন কষ্ট করে হাঁটবে? আমার পক্ষেও ব্যাপারটা খারাপ হল না অবশ্য। ওরা ইতিমধ্যেই এত শপিং করে ফেলেছে যে আমার পক্ষে দুই হাতে সব ধরে হাঁটা বেশ কঠিন হচ্ছিল। আমার টাকায় সব শপিং শুধু ওরা করলেও আমার প্রভুরা নিজেরা কিছুই নেয়নি হাতে। ক্রীতদাস সাথে থাকতে নেবেই বা কেন?
KFC
তে খাওয়া সেরে আবার একটা ট্যাক্সি নিয়ে সোজা বাড়ি ফিরলাম আমি। নামলাম একদম আমার ৩ প্রভুর বাড়ির গেটের সামনে। ড্রাইভারকে ট্যাক্সির বিল দেওয়ার আগেই ৩ প্রভু নেমে হাঁটা দিল ঘরের দিকে। আমি বিল দিয়ে সব জিনিস একা হাতে নিয়ে ঘরে ঢুকলাম।


৫......

সারাদিনে আমার ৫০ হাজারের বেশি খরচ হয়ে গিয়েছে। প্রায় আমার এক মাসের মাইনের সমান! একা থাকায় আর নেশাহীন সাধারন জীবন কাটানোয় এই টাকায় আগে আমার ৬-৭ মাস খুব ভাল করেই কেটে যেত। আর আজ ৩ প্রভু শুধু একদিনে শপিং করেই এত টাকা উড়িয়ে দিল?
যত ভাবছিলাম রাগ হওয়ার বদলে ততই তিন প্রভুর প্রতি আরো ভক্তি বাড়ছিল আমার। নিজেকে ওদের ক্রীতদাস ভেবে এক অদ্ভুত আনন্দ পাচ্ছিলাম। সত্যিই তো, আমার মত এক সাধারন ছেলের পক্ষে সীমা কাকিমা আর তার দুই মেয়ের মত সুন্দরীদের ক্রীতদাস হওয়া, এইভাবে তাদের হাতে অত্যাচারিত হতে পারা কি কম ভাগ্যের কথা? আমাকে নিয়ে, আমার টাকা ও সম্পত্তি নিয়ে যা খুশি করুক আমার ৩ প্রভু। আমি আমার ৩ প্রভুর জুতোর তলায় নিজের যাবতীয় অস্তিত্বকে সঁপে দিতে চাই।
শপিং এর ব্যাগ গুলো ঘরের ভিতরে গুছিয়ে রেখে এসে আমি বসার ঘরে আসলাম আবার। ঘরের দরজা বন্ধ করে ৩ প্রভুর ঘরে পরার চটি গুলো হাতে নিয়ে সোফায় পাশাপাশি বসা আমার ৩ প্রভুর পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসলাম আমি। সারাদিন শপিং করে ক্লান্ত আমার ৩ প্রভুর পা থেকে জুতো মোজা খুলে দেওয়ার জন্য।
সোফার ডানদিকে বসে আছে সীমা কাকিমা, তার বাঁ পাশে অনু, অনুর বাঁ দিকে তনু। আমি সবার আগে সীমা কাকিমার পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসতে গেলাম কাকিমার পা থেকে জুতো খুলে দেওয়ার জন্য।
বুম!!
আমি ভাল করে বসার আগেই আমার চেয়ে ৭-৮ বছরের বড় সীমা কাকিমার কিটো পরা ডান পা বেশ জোরে আঘাত করল আমার নাক আর ঠোঁটের উপরে। দুই মেয়ের মত কাকিমাও অবলীলায় আমার মুখের উপরে জুতো পরা পায়ে লাথি মারা শুরু করল তাহলে!
"
আগে তনুর জুতো খুলে দে। তারপর অনুর জুতো খুলে আমার জুতো খুলবি। ছোটদের কাজ আগে করতে হয়, তারপর বড়দের, মনে রাখিস।" কাকিমা এবার ওর কিটো পরা বাঁ পা দিয়ে আমার মুখে আরেকটা লাথি মেরে বলল।

আমার সাথে যত জন্তুর মত ব্যবহার করছিল আমার ৩ প্রভু তত আমি ওদের প্রতি আরো বেশি সাবমিসিভ হয়ে পরছিলাম। মুখে সীমা কাকিমার কিটো পরা পায়ের লাথি খেয়ে আমি কাকিমার কিটো পরা পা দুটো নিজের দুই হাতের তালুর উপরে তুলে ভক্তিভরে কাকিমার কিটো পরা পায়ে মাথা রেখে প্রনাম করলাম। কাকিমা যথারীতি আমার মাথার উপরে নিজের কিটো পরা ডান পা রেখে আশির্বাদ করল। যতই রেগে যাক, আমি যখন ওদের প্রতি এক্সট্রিম সাবমিসিভ হয়ে ভক্তিভরে ৩ প্রভুর কাউকে প্রনাম করছিলাম তখন ওরা কেউ যে বাধা না দিয়ে বরং আমার মাথার উপরে পা রেখে আমাকে আশির্বাদ করছিল সেটা আমার খুব ভাল লাগল।

কাকিমা আমার মাথার উপর থেকে নিজের কিটো পরা ডান পা সরালে আমি মেঝের উপর হাঁটুগেড়ে বসা অবস্থাতেই আসতে আসতে তনুর দিকে এগোতে লাগলাম। অনু সেটার সুযোগ নিয়ে প্রথমে আমার মুখের উপরে ওর সাদা স্নিকার পরা ডান পা দিয়ে একটা লাথি মেরে বলল, " তাড়াতাড়ি যা কুত্তা, তোর জন্য আমার বোন অপেক্ষা করবে নাকি?" বলতে বলতেই অনুর জুতো পরা বাঁ পা আছড়ে পরল আমার মুখে।
আমি তনুর পায়ের নিচে হাটুগেড়ে বসে ওর পায়ে হাত দেওয়ার আগেই তনু আমার মুখের উপরে জুতো পরা ডান পায়ে জোরে লাথি মারল এবার।
সীমা কাকিমা আমার মুখে লাথি মারার সময়ে অজুহাত দিয়েছিল আগে ছোটদের জুতো খুলে তারপর বড়দের জুতো খুলতে হয়। অনু লাথি মারার পরে অজুহাত দিয়েছিল আমি নাকি তনুর জুতো খুলতে যেতে দেরী করছি। এখন তনু আমার মুখে লাথি মারার পিছনে কি অজুহাত দেয় জানার জন্য আমি আগ্রহী হয়ে আমার সাড়ে ১০ বছর বয়সী অতি সুন্দরী প্রভু তনুর মুখের দিকে তাকালাম।
বুম! বুম!!
উত্তর দেওয়ার আগেই তনুর জুতো পরা পায়ের আরো দুটো লাথি আছড়ে পরল আমার মুখে। প্রথমটা ওর ডান পায়ের, পরের টা বাঁ পায়ের লাথি।
"
আমি এখন তোর মুখে লাথি মারা প্রাকটিশ করব। ছেলেদের মুখে লাথি মারতে আমার খুব ভাল লাগে। চুপ করে বসে মুখে লাথি খেতে থাক বাধ্য কুত্তার মত, যেভাবে আমার কুত্তাটা খেত।"
তনুর কথায় আমার ওর পোষা কুকুরটার কথা মনে পরে গেল। মা ছয়েক আগে ওর একটা পোষা নেড়ি কুকুর ছিল। পাড়াতেই জন্মানো একটা বাচ্চা কুকুর, একটু বড় হওয়ার পর তনু সেটাকে পুষেছিল। তনু অকারনেই কুকুরটাকে মারত, মেরে খুব মজা পেত ও। রোজ স্কুল থেকে ফিরে ও আর ওর চেয়ে দুই বছরের বড় পাশের বাড়ির বান্ধবী তিথি মিলে কুকুরটাকে খেতে দিত। কিন্তু কুকুরটা খেতে যাওয়ার আগেই শুরু করত ওর উপরে অত্যাচার, বিশেষ করে তনু। আমি অফিস থেকে আগে ফিরে এলে বাড়ির বারান্দা থেকে দেখতাম স্কুল জুতো পরা পায়ে কুকুরটার মুখে জোরে জোরে লাথি মারছে তনু। আমার দেখে অনেকবার মনে হয়েছিল অবশ্য তখনো, ইশ কুকুরটার মতো আমার মুখেও যদি এইভাবে স্কুল জুতো পরা পায়ে লাথি মারত তনু!
কুকুর মাত্রই প্রভু ভক্ত হয়, কিন্তু তনুর পোষা বাচ্চা কুকুরটার প্রভুভক্তি ভয়ানক বেশি ছিল। মুখে তনুর লাথি খেয়ে খুশি হয়ে সে তনুর জুতো পরা পায়ে মাথা ঘসত। তারপর ও যখন খেত তনু ওর মাথার উপরে জুতো পরা পা বুলিয়ে আদর করে দিত। কুকুরটাকে তনু কুত্তা বলেই ডাকত। হঠাত কুকুরটা কোথায় যে চলে গেল, আর খুঁজে পাওয়া গেল না।
 
তনু আমাকে ওর পোষা কুকুরের মতো কুত্তা বলায় আমি ততটা অবাক হলাম না। একটু আগেই তো ওর দিদি অনুও আমাকে কুত্তা বলে ডাকলতাই বলে এটা কেমন যুক্তি কারো মুখে লাথি মারার? রাস্তার কুকুরের মুখেও তো কেউ কোন কারন ছাড়া লাথি মারে না। অনু - তনু আর সীমা কাকিমার চোখে কি আমি রাস্তার কুকুরের থেকেও অধম?
 
"
এখন থেকে তোরা দুই বোনই কুত্তাটার মুখে রোজ চড় লাথি মারা প্রাক্টিশ করিস। কোন ছেলে যদি কোনদিন তোদের ডিস্টার্ব করে তাহলে তাকে কিভাবে শায়েস্তা করতে হয় সেটা তোদের ভালই প্রাক্টিশ থাকবে তাহলে।"
"
হ্যাঁ মা, ঠিক বলেছ। রোজ এই কুত্তাটার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারব আমি আর দিদি। তুমিও মেরো। ছেলেদের মুখে লাথি মারতে দারুন মজা লাগে।" বলতে বলতে ইতিমধ্যেই আমার মুখের উপরে আরো ৪-৫ বার তনুর জুতো পরা দুই পা বেশ জোরে আঘাত করেছে। আমার মুখের সর্বত্র জুতো পরা দুই পায়ে বিনা কারনে লাথি মেরে যাচ্ছে সাড়ে ১০ বছর বয়সী একটা সুন্দরী বাচ্চা মেয়ে!
আমার মুখে অন্তত ৩৫-৪০ টা লাথি মেরে থামল তনু। ওর জুতো পরা বাঁ পা দিয়ে আমার মুখে শেষ একটা লাথি মেরে আমার মুখটা পা দিয়ে অনুর দিকে ঠেলে বলল, " যা, দিদির লাথি খা এবার।"
আমি একটু আমার বাঁ দিকে সরে এসে অনুর পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসলাম। অনু ওর জুতো পরা দুই পা দিয়ে পরপর ১০-১২ টা লাথি মারল আমার মুখে। তারপর বলল, " আমার টায়ার্ড লাগছে। আমার জুতো পালিশ করে খুলে পায়ে চটি পরিয়ে দে।"
"
আমি shoe rack থেকে জুতো পালিশ করার সরঞ্জাম আনতে উঠতে যেতেই আমার মুখের উপরে আবার জুতো পরা পায়ে লাথি মারল অনু, " কোথায় যাচ্ছিস কুত্তা?"
"
তোমার জুতো পালিশ করার ব্রাশ আনতে প্রভু।" আমি মুখে অনুর জুতো পরা পায়ের লাথি খেয়ে ভক্তিভরে উত্তর দিলাম।

"
কুত্তারা কি ব্রাশ দিয়ে প্রভুদের জুতো পালিশ করে?"- এবার পাশ থেকে আমার গালে জুতো পরা ডান পায়ে লাথি মেরে জিজ্ঞাসা করল তনু।
"
না প্রভু, কুকুরেরা তো জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করে প্রভুদের জুতো।"
"
তুই আমাদের পোষা কুকুর। এখন থেকে সবসময় আমাদের ৩ জনের জুতোই তুই জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করবি, মনে রাখিস।"- অনু বলল এবার, আমার মুখের উপরে জুতো পরা ডান পায়ে লাথি মেরে।
প্রভুরা যত অপমান করছিল তত বেশি আনন্দ পাচ্ছিলাম আমি। আমি " সরি প্রভু" বলে অনুর জুতো পরা দুই পায়ের উপরে মাথা রেখে শুয়ে পরলাম। অনুর দুটো সাদা স্নিকারের উপর দিকটাই জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করে দিতে লাগলাম ওর পোষা কুকুরের মত।
জুতোর উপর দিকটা নতুনের মত চকচকে হয়ে গেলে আমি অনুর পায়ের তলায় চিত হয়ে শুয়ে পরলাম। অনু নিজে থেকেই ওর জুতো পরা পা দুটো তুলে দিল আমার মুখের উপরে। অনুর ডান জুতোর তলাটা ছিল আমার ঠোঁটের উপরে আর বাঁ জুতোর তলাটা আমার কপালে।
এই জুতো পরে অনু সবে বাইরে থেকে ফিরেছে। ফলে জুতোর তলায় বেশ ভালই কাদা লেগে আছে। কিন্তু যে কাদা আমার প্রভু অনুর জুতোর তলার স্পর্শ পেয়েছে তা তো আমার কাছে অমৃত। আমি প্রবল ভক্তিভরে আমার থেকে ১৪ বছরের ছোট আরাধ্যা দেবী অনুর ডান জুতোর তলা চাটতে চাটতে ওর দুটো পাই পালা করে টিপতে লাগলাম চাকরের মত। অনুর পবিত্র জুতোর তলা ধীরে ধীরে পরিস্কার হয়ে যেতে লাগল আর আমার তুচ্ছ অকিঞ্চিতকর জিভ আমার প্রভু অনুর জুতোর তলার কাদায় ভরে কালো হয়ে উঠতে লাগল । অনুর ডান জুতোর তলা নতুনের মত চকচকে করে পালিশ করে দিতে অনু ওর ডান পা আমার গলার উপরে রেখে বাঁ পা টা আমার ঠোঁটের উপরে রাখল। আমি ওকইরকম ভক্তিভরে আমার প্রভু অনুর বাঁ জুতোর তলা জিভ দিয়ে পালিশ করে দিতে লাগলাম। সেই সাথে ভক্তিভরে টিপে দিতে লাগলাম ওর দুই পা।
প্রায় ২০ মিনিট পরে অনুর দুটো জুতোর তলাই নতুনের মত চকচকে হয়ে যেতে অনু আমার মুখে লাথি মেরে ওর মার সেবা করতে যেতে বলল।
আমি উঠে সীমা কাকিমার পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসলাম আবার। সীমা কাকিমা কিছু না বলেই নিজের কিটো পরা দুই পায়ে আমার মুখে লাথি মারতে লাগল। দুই বোনের জুতো পরা পায়ের প্রায় ৫০ টা লাথি খেয়ে ততক্ষনে আমার মুখে ভিশন ব্যথা করছে। তা সত্ত্বেও আমি একবারও বাধা দিলাম না আমার প্রভু সীমা কাকিমাকে। সীমা কাকিমা আমার প্রভু। আমার মুখে লাথি মারতে মারতে আমাকে মেরে ফেললেও তাকে আমি বাধা দিতে পারি না, সে অধিকার আমার নেই।
আমার মুখে কিটো পরা পায়ে ৮-১০ টা লাথি মেরে থামল সীমা কাকিমা।
"
নে, এবার আমার জুতো পালিশ করে দে।" 

আমি সাথে সাথে কাকিমার কিটো পরা পায়ের উপরে উপুড় হয়ে শুয়ে কাকিমার কিটোর বেল্ট আর সাইডটা চেটে পরিস্কার করে দিলাম প্রথমে। তারপর কাকিমার পায়ের তলায় চিত হয়ে শুয়ে পরতে কাকিমাও ওর মেয়ের মত আমার মুখের উপরে নিজের কিটো পরা পা দুটো তুলে দিল।
আমি প্রবল ভক্তিভরে আমার চেয়ে ৭-৮ বছরের বড় সুন্দরী সীমা কাকিমার দুটো পা পালা করে টিপতে টিপতে চাটতে লাগলাম কাকিমার কিটোর তলা দুটো। স্বভাবতই সীমা কাকিমার কিটোর তলাও অনুর সাদা স্নিকারের মতই কাদায় ভর্তি ছিল। আমি প্রবল ভক্তিতে প্রথমে কাকিমার ডান কিটোর তলা, তারপর বাঁ কিটোর তলা চেটে নতুনের মত পরিস্কার করে দিলাম আমি।
কাকিমাও তারপর অনুর মত আমার মুখে লাথি মেরে বলল এবার তনুর সেবা করতে যেতে।
আমি উঠে তনুর পায়ের কাছে হাঁড়ুগেড়ে বসার আগেই তনু পরপর দুইবার আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মেরে বলল, " তাড়াতাড়ি কর কুত্তা"। আমি বুঝতে পারলাম শুধু আমাকে নিয়ন্ত্রন করার জন্যেই যে তনু আমার মুখে এইভাবে লাথি মারছে তা নয়। সাড়ে ১০ বছর বয়সী অতি সুন্দরী তনু কোন কারনে এমনিই ছেলেদের মুখে জুতো পরা পায়ে জোরে জোরে লাথি মারতে খুব ভালবাসে। এর আগে কোন ছেলের মুখে লাথি মারার সুযোগ না পেয়ে পোষা কুত্তার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মেরে সেই সখ মেটানোর চেষ্টা করত। কিন্তু এখন ও আমাকে পেয়েছে, আর এটাও বুঝেছে আমার মুখে ও জুতোপরা পায়ে যত খুশি লাথি মারলেও আমি ওকে বাধা দেব না। ওর মা বা দিদিও বাধা না দিয়ে বরং উতসাহ দেবে ওকে! তাই বারবার তুচ্ছ অজুহাতে সকাল থেকেই আমার মুখে লাথি মারছে ও

কথাটা ভাবতেই ওর প্রতি আবার এক্সট্রিম সাবমিসিভ হয়ে পরল আমার মন। তনুর কালো স্নিকার পরা দুই পায়ের উপরে মাথা রেখে উপুড় হয়ে শুয়ে প্রবল ভক্তিভরে তনুর জুতোর উপরে একের পর এক চুম্বন করতে লাগলাম আমি।
আমার ভয় করছিল তনু হয়ত ওর জুতো পালিশ করতে দেরী করছি দেখে আবার আমাকে মারবে বা কিছু বলবে রেগে গিয়ে। কিন্তু না, আমি প্রায় ২ মিনিট ধরে ওর দুই জুতোর উপরে ভক্তিভরে চুম্বন করা চালিয়ে গেলেও তনু একবারও বাধা দিল না আমাকে। আমি যখনই ওদের প্রতি এক্সট্রিম সাবমিসিভ হয়ে ওদের প্রতি আমার অন্তরের ভক্তি প্রকাশ করছিলাম তখন ওরা আমাকে কোন বাধা দিচ্ছিল না। এটা আমার ৩ প্রভুর প্রতি ভক্তি প্রতি মুহুর্তে যেমন আরো বাড়িয়ে তুলছিল ঠিক তেমনই ওদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ হয়ে উঠছিলাম।

২ মিনিট পরে আমি ক্রমে তনুর কালো স্নিকারের উপরে চুম্বন করা কমিয়ে ভক্তিভরে চাটা শুরু করলাম ওর জুতোর উপরে দিক দুটো। ওর কালো স্নিকারের উপর দুটো নিজের জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করতে লাগলাম একই রকম ভক্তিভরে। এই কালো স্নিকার পরা পা দুটো দিয়ে সাড়ে দশ বছর বয়সী অতি সুন্দরী বাচ্চা মেয়ে তনু তার প্রায় ৩ গুন বয়সী আমার মুখের উপরে গত ১ ঘন্টায় অন্তত ৫০ টা লাথি মেরেছে! ভাবতেই ওর প্রতি ভক্তি উথলে উঠছিল আমার। আরো বেশি ভক্তিভরে চাটছিলাম আমার প্রভু তনুর জুতোর উপর আর পাশ গুলো।
৫ মিনিটের মধ্যে আমি তনুর জুতো দুটোর উপর দিকটা জিভ দিয়ে পালিশ করে নতুনের মত চকচকে করে দিলাম। তারপর ওর ঠিক পায়ের কাছে মাথা রেখে চিত হয়ে শুয়ে পরলাম আমি। তনু ঠিক ওর দিদি আর মায়ের মত একইভাবে আমার মুখের উপরে ওর জুতো পরা পা দুটো তুলে দিল। ওর কালো স্নিকার পরা ডান পা টা রাখল আমার ঠোঁটের উপরে। আর বাঁ পা টা আমার কপালে।

তনুর জুতোর তলায় ওর মা বা দিদির জুতোর থেকে অনেক বেশি কাদা লেগে ছিল। হয়ত ও বাচ্চা বলেই ও না দেখে বা মজা করার জন্যে ধুলো -ময়লা- কাদার উপর দিয়ে বেশি হেঁটেছে বলে। আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা দুটো তুলে দিয়ে তনু আমার মুখের উপরে ওর জুতোর তলা দুটো জোরে জোরে ঘসতে লাগল প্রথমে। ফলে ওর জুতোর তলা থেকে আমার সারা মুখে কাদা লেগে যেতে লাগল। ও এত জোরে আমার সারামুখে নিজের জুতোর তলা ঘসছিল যে আমার ভিশন ব্যথা লাগছিল। কিন্তু যে ব্যথা আমার প্রভু তনু আমাকে দিচ্ছে তার চেয়ে আনন্দজনক আর কি হতে পারে আমার কাছে? আমি সেই অবস্থাতেই হাত বাড়িয়ে পালা করে তনুর জুতো পরা পা দুটো টিপতে লাগলাম। 
২ মিনিট পরে তনু ওর জুতো পরা ডান পায়ে আমার নাকের উপরে প্রবল জোরে পরপর দুটো লাথি মেরে অর্ডার করল " এই কুত্তা, এবার তোর জিভটা বার করে দে।"
তনু এত জোরে লাথি দুটো মেরেছিল যে আমি প্রবল যন্ত্রনায় কঁকিয়ে উঠলাম, মনে হল নাকটা বুঝি ভেঙে গেল আমার। চোখে কিছুক্ষন অন্ধকার দেখতে লাগলাম।
তনু আমাকে সময় দিল না। ৫ সেকেন্ড পরেই আমার নাকের উপরে আবার একটা একইরকম জোরে লাথি মারল তনু, এবার ওর কালো স্নিকার পরা বাঁ পায়ে। - " কি রে কুত্তা, প্রভুর আদেশ কানে যাচ্ছে না তোর?"
যত সময় যাচ্ছিল আমার মুখে নিষ্ঠুর ভাবে জুতো পরা পায়ে লাথি মারতে থাকা তনুর প্রতি আমার ভক্তি আরো বাড়তে থাকছিল। সেই সাথে অনু আর সীমা কাকিমাও যা করেছিল আমার সাথে, বা যেভাবে আমার প্রতি তনুর নিষ্ঠুর আচরন দেখে ওকে বাধা না দিয়ে আরও উতসাহ দিচ্ছিল ওকে, সেটা দেখে ওদের প্রতিও ভক্তি একইরকম বেড়ে চলেছিল আমার। 

আমি চোখে তখনো অন্ধকার দেখছিলাম। তবু আমার প্রভু, পরম আরাধ্যা দেবী তনুর আদেশে আমার জিভটা যতটা সম্ভব বার করে দিলাম মুখের বাইরে। তনু এক সেকেন্ডও দেরী না করে আমার বার করা জিভের উপরে নিজের জুতো পরা ডান পা টা নামিয়ে দিলএমনভাবে আমার বার করা জিভের উপরে সাড়ে দশ বছর বয়সী অতি সুন্দরী তনু জুতোর তলা মুছছিল যেন আমার জিভটা একটা পাপোষ!
আমার মুখের উপরে ঘসে পরিস্কার করার পরেও তনুর জুতোর তলা দুটো তখনো কাদায় ভর্তি ছিল। ফলে কয়েকবার ঘসলেই আমার জিভটা পুরো কালো হয়ে যাচ্ছিল আমার প্রভু তনুর জুতোর তলার ময়লায়। প্রথমে তনু কয়েকবার আমার জিভের উপরে জুতোর তলা ঘসে আমার নাকের উপরে আবার একটা লাথি মেরে অর্ডার করেছিল " পাপোষটা পরিস্কার করে দে কুত্তা।"
আমি প্রভুর আদেশে আমার জিভটা, যেটা তনুর কাছে একটা পাপোষ মাত্র, সেটা মুখে ঢুকিয়ে তনুর জুতোর তলার ময়লাটা ভক্তিভরে গিলে খেয়ে আবার জিভটা বার করে দিলাম তনুর জুতোর তলা মোছার জন্য।
এরপর তনু যতবার আমার নাকে লাথি মারছিল আমি বুঝতে পারছিলাম প্রভুর পাপোষ, মানে আমার জিভটা পরিষ্কার করতে হবে। আমি জিভটা মুখে ঢুকিয়ে প্রভু তনুর জুতোর তলার ময়লা ভক্তিভরে গিলে খেয়ে আবার জিভটা বাইরে বার করে দিচ্ছিলাম যাতে আমার প্রভু শান্তিতে আবার জুতোর তলা মুছতে পারে।

প্রায় ৫ মিনিট এইভাবে আমার মুখের বাইরে বার করা জিভের উপরে নিজের জুতোর তলা মুছলো আমার প্রভু তনু। তারপর ওর ডান জুতোর তলা এখন চকচক করছে বুঝে ওর জুতো পরা ডান পা আমার গলার উপরে রেখে ওর জুতো পরা বাঁ পায়ের তলা আমার জিভের উপরে নামিয়ে দিল। একই কায়দায় আমার জিভের উপরে ঘসে বাঁ জুতোর তলা পরিষ্কার করতে লাগল তনু। আর আমার জিভ নোংরা হয়ে গেলে আমার নাকের উপরে লাথি মেরে বুঝিয়ে দিতে লাগল এবার "পাপোষ" পরিস্কার করতে হবে। 
আরো পাঁচ মিনিট আমার জিভে নিজের কালো বাঁ স্নিকারের তলা ঘসে পরিস্কার করল তনু। তারপর আমার নাকের উপরে আবার একটা লাথি মেরে তনু অর্ডার করল " এবার উঠে আমাদের পা ধোয়ার জল নিয়ে আয়। জুতো খুলে ঘরে পরার চটি পরানোর আগে যে প্রভুদের পা ধুয়ে দিতে হয় সেটাও কি শিখিয়ে দিতে হবে জানোয়ার?"
সীমা কাকীমা পাশ থেকে গম্ভীর গলায় বলল, " চাকরটা কিন্তু বেশ ফাঁকি দেওয়ার চেষ্টা করছে। ওর মুখে আরো কয়েকটা লাথি মেরে ওকে শিক্ষা দে আরেকটু।"
আমি উঠে বসতে তনু আমার মুখের উপরে জুতো পরা পায়ে আরো ৮-১০ টা লাথি মেরে বলল “এবার যা”।
আমি তনুকে ভক্তিভরে একবার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে ওদের পা ধোয়ার জল আনতে গেলাম। তনুর এবারের লাথি গুলোরও অশিকাংশই পরেছিল আমার নাকে। অতি ভক্তি সত্যেও আমি যেন আর সহ্য করতে পারছিলাম না। মনে হচ্ছিল আর একটাও লাথি খেলে আমি অজ্ঞান হয়ে পরে যাব, নাকটা ভেঙে চৌচির হয়ে যাবে।
আমি একবার টয়লেটে গেলাম আগে। নাকে ঠান্ডা জল দিলাম অনেকক্ষন ধরে। অনেকটা আরাম পেলাম। তারপর রান্না ঘরে গিয়ে তিনটে বড় গামলা, বোতলে করে জল আর গামছা নিয়ে আবার সামনের ঘরে এলাম।
সীমা কাকিমার কথা মত জুতো খোলার জন্য প্রথমে সবচেয়ে ছোট তনুর পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসলাম। তনু যথারীতি প্রথমেই জুতো পরা পায়ে চার- পাঁচটা জোরে জোরে লাথি মারল আমার মুখে। তারপর বলল, " নে জানোয়ার, এবার জুতো খুলে দে।"

আমি আবার ভক্তিভরে ওর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে ওর পা থেকে জুতো খুলে ওর পা দুটো একটা গামলায় রাখলাম। তারপর বোতল থেকে জল ঢেলে ভাল করে ওর পা দুটো ধুয়ে দিয়ে গামছা দিয়ে ওর পা মুছে ওর পায়ে ওর ঘরে পরার লাল চটিটা পরিয়ে দিলাম।
তারপর ওর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে আবার ওকে প্রনাম করে আমি অনুর পায়ের দিকে এগোলাম।
একইভাবে অনুকে প্রথমে ভক্তিভরে প্রনাম করে ওর জুতো মোজা খুলে দিলাম আমি। তারপর আরেকটা গামলায় ওর পা দুটো রেখে ওর পা ধুয়ে দিলাম। তারপর গামছা দিয়ে ওর পা মুছে ওর পায়ে ওর হলুদ চটিটা পরিয়ে দিলাম। ভক্তিভরে ওকে প্রনাম করে উঠতেই অনু আমার মুখে ওর হলুদ চটি পরা ডান পা দিয়ে লাথি মেরে বলল " এবার মায়ের পা ধুয়ে দে।"
আমি হাঁটুগাড়া অবস্থাতেই আরেকটু বাঁদিকে সরে সীমা কাকিমার পায়ের কাছে এলাম। তারপর কাকিমাকেও ভক্তিভরে প্রনাম করে কাকিমার পা থেকে কিটো দুটো খুলে পা দুটো আরেকটা গামলায় রেখে জল ঢেলে ভাল করে পা ধুয়ে দিলাম। তারপর গামছায় পা মুছে সীমা কাকিমার পায়ে ঘরে পরার সবুজ চটি পরিয়ে দিয়ে ভক্তিভরে প্রনাম করলাম।
"আমাদের পা ধোয়া জল ভক্তিভরে খেয়ে নে। তোর অনেক পুণ্য হবে কুত্তা।" - সীমা কাকিমা আমার মাথার উপরে চটি পরা পা রেখে আশির্বাদ করে বলল।
আমি যেখানে ৩ প্রভুর বাইরে পরার জুতোর তলা জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করেছি সেখানে পা ধোয়া জল খাওয়া আর কি এমন ব্যাপার? আমি একে একে প্রথমে সীমা কাকিমার, তারপর অনু আর শেষে তনুর পা ধোয়া জল গামলা থেকে চুমুক দিয়ে পুরোটা খেয়ে নিলাম।

আমি ভেবেছিলাম সকাল থেকে আমাকে অনেক ব্যবহার করেছে ৩ প্রভু, এবার হয়ত একটু বিশ্রাম দেবে আমাকে। কিন্তু আমি জানতাম না যে এতক্ষন আমার সাথে যা করছিল তা ছিল শুধু আমাকে ওদের প্রতি এক্সট্রিম সাবমিসিভ করে তুলে আমাকে ব্যবহার করার উপযোগী করে তোলা মাত্র। আসল ব্যবহার করা, যা ওদের সবচেয়ে বেশি কাজে লাগবে, তার তো সবে শুরু হতে যাচ্ছে!
আমি উঠতে যাচ্ছিলাম, তার আগেই অনুর হলুদ চটি পরা বাঁ পা আছড়ে পরল আমার নাকের উপরে। " জানোয়ার, তোর মানি ব্যাগটা দে আমাকে।"
আমি মুখে লাথি খেয়ে একটু অবাক হয়ে মানিব্যাগটা তুলে দিলাম আমার প্রভু অনুর হাতে।
অনু মানিব্যাগটা খুলে প্রথমে টাকা গুনল। তারপর কার্ডের খাপে হাত ঢুকিয়ে আমার ডেবিট আর ক্রেডিট কার্ড বার করল। মানিব্যাগের বাকি ফোল্ডার চেক করে আর কিছু না পেয়ে বলল, " তোর এই দুটোই কার্ড?"
ব্যাপারটা কোন দিকে যাচ্ছে আমি বুঝতে পারছিলাম না।
অনু আমার মুখে এবার চটি পরা ডান পায়ে লাথি মেরে বলল, " কার্ড গুলো এখন থেকে আমার কাছে থাকবে। তোর ব্যাংকের চেক বই, পাস বই গুলোও আমাকে দিয়ে যাবি আজকেই। এটিএএম পিনটাও বলে যাবি। তোর ফোনে ওটিপি আসে তো অনলাইনে টাকা ট্রান্সফার করলে বা কেনা কাটা করলে?"
"
হ্যাঁ প্রভু।" - আমি জবাব দিলাম।
আমার দুই গালে দুটো থাপ্পর মেরে অনু বলল, তোর মোবাইলে ব্যাংকিং app টা খোল।"
আমি কি হতে যাচ্ছে আন্দাজ করে প্রবল বিষ্ময়ে প্রভুর আদেশ পালন করলাম।
আমার সামনে পাসওয়ার্ড দে আমাকে দেখিয়ে।"- এবার আবার প্রভুর ডান পায়ের জোড়ালো একটা লাথি আছড়ে পরল আমার মুখে।
আমি অনুকে দেখিয়েই banking app খুলে ওকে দেখিয়ে পাসোয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করলাম।
"
ব্যালেন্স কি করে চেক করে? আর টাকা কি করে ট্রান্সফার করে?" - আবার আমার দুই গালে দুটো থাপ্পর আছড়ে পরল অনুর।
আমি একে একে সব দেখিয়ে দিলাম। প্রভুদের প্রতি যাবতীয় ভক্তি সত্বেও কিরকম এক অদ্ভুত ভয় লাগছিল আমার। এটা আমার স্যালারি একাউন্ট। যদিও অন্য আরেকটা ব্যাংকে আমার একাউন্ট আছে যেটা প্রভুকে বলিনি এখনো কিন্তু এটাতে আমার বেশি টাকা থাকে। তাছাড়া স্যালারি একাউন্ট বলে আমার মাইনের পুরো টাকাই তো প্রথমে এখানে আসে। আমার মেয়েদের প্রতি সাবমিসিভনেসের সুযোগ নিয়ে কি আমার ব্যাংক একাউন্ট নিজেদের দখলে নিতে চায় ওরা ৩ জন মিলে?
অনু নিজে ব্যাংক ব্যালেন্সের দিকে তাকিয়ে দেখল। আমার গত ৭ বছরের মাইনের বেশিরভাগটা এখানেই জমে আছে। সেই সাথে বাবার মৃত্যুর পরে পাওয়া বাবার ব্যাংকের থেকেও অনেক টাকাই রেখেছিলাম এখানে। টাকার অংকটা দেখে অনুর মুখে চওড়া হাসি ফুটে উঠলো।
"
দেখো মা।" বলে অনু মোবাইলটা ওর মায়ের দিকে বাড়িয়ে ওর মাকে দেখালো।
"
বাহ, ওনেক টাকাই আছে। এই বয়সে একাউন্টে ১৪ লাখ কম নয়।"
"
আমরা তিন জন এখন থেকে তোর প্রভু। তোর সব টাকা পয়সার মালিক আমরা। তোর মোবাইল আর সিমটাও আমাদের কাছে থাকবে যাতে তোর ব্যাংক একাউন্ট সহজে হ্যান্ডেল করতে পারি আমরা। যা, বাড়ি গিয়ে তোর ব্যাংকের চেক বই, পাস বই সহ সব পেপার্স নিয়ে আয় এখুনি।" - আমার মুখে এবার চটি পরা বাঁ পা দিয়ে একটা লাথি মেরে অর্ডার করল অনু।"

"
এটা কি এত সহজে মেনে নেওয়ার মত কথা? ৩ প্রভু মিলে আমাকে এইভাবে আজ সারাদিন এক্সট্রিম ডমিনেট না করলে আমি কি করতাম জানি না। কিন্তু ওদের হাতে সারাদিন এক্সট্রিম অত্যাচারিত আর অপমানিত হয়ে আমি এতই সাবমিসিভ হয়ে পরেছিলাম তিন প্রভুর প্রতি যে আমাকে প্রায় পথের ভিখারী বানাতে চাওয়া শর্ত শুনেও আমি ভক্তিভরে অনুর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ওকে প্রনাম করে বাড়ির দিকে চললাম। বাড়ি গিয়ে যেই ব্যাংকের একাউন্টের সন্ধান ওরা পেয়েছে তার সব পেপার্স নিয়ে নিলাম। আমার অন্য একাউন্টে স্যালারি না এলেও এখন ওতে প্রায় সাড়ে ৭ লক্ষ টাকা আছে। প্রভুদের প্রতি অতি ভক্তি সত্ত্বেও আমি এই খবরটা ফাঁস করতে চাইলাম না। কি জানি, যদি আমাকে চুষে ছিবড়ে করে কিছুদিন পর ডাস্টবিনে ছুঁড়ে ফেলে প্রভুরা? আমার আর কিছু দেওয়ার নেই বুঝে যদি আমাকে অবজ্ঞা করে এড়িয়ে চলে ওরা? যদিও আমার স্যালারি কন্ট্রোল করার জন্য ওদের আমাকে দরকার হবে, তবুও। যা হচ্ছিল সেটা হতে পারে কালও কি স্বপ্নেও ভেবেছিলাম আমি? এখনই বা কি করে বলি কি হতে পারে আর কি নয়? ৩ প্রভু আমাকে ক্রীতদাস হিসাবে ইউজ করতে চাইলে আমি শুধু আমার টাকা বা সম্পত্তি কেন, আমার আত্মাকেও ওদের জুতোর তলায় লেপে দিতে পারি। কিন্তু হঠাত ভয় লাগছে , যদি ব্যবহার করে অবজ্ঞা ভরে ছুঁড়ে ফেলতে চায়? আমি ঠিক করলাম, এই ব্যাংক একাউন্টের কথা ৩ প্রভুকে জানাব না। এটা আমার কাছেই থাকুক, আমার নিরাপত্তার জন্য।

আমি অন্য ব্যাংকের যাবতীয় পেপার্স নিয়ে ৫ মিনিটের মধ্যে আবার হাজির হলাম অনুদের বাড়ি। অনু তনু উঠে গেলেও সীমা কাকিমা তখনো আমার অপেক্ষায় বাইরের ঘরের সোফাতেই বসে আছে। আমি সীমা কাকিমার পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে সব পেপার্স তুলে দিলাম কাকিমার হাতে, তারপর  কাকিমার চটি পরা পা দুটো হাতের তালুতে তুলে ভক্তিভরে কাকিমার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনামরত অবস্থায় শুয়ে রইলাম। 

কাকিমা সব পেপার্স চেক করে দেখে আমার মাথার উপরে নিজের সবুজ চটি পরা ডান পা রেখে আশির্বাদ করে বলল "এবার ওঠ।"
আমি উঠলাম। সাথে সাথেই কাকিমা ওর চটি পরা বাঁ পা দিয়ে আমার কপালে একটা লাথি মেরে বলল, " যা, এবার গিয়ে আমাদের জন্য ভাল কিছু টিফিন বানা। টিফিন হয়ে গেলে আমাদের সার্ভ করে নিজেও খেয়ে নিস। তারপর বাড়ির সব ঘর ঝাঁট দিয়ে মুছে ফেলিস। অনেকদিন ভাল করে ঘর ঝাঁট দেওয়া, মোছা হয়না। এখন থেকে অবশ্য চিন্তা নেই। তুই তো চাকরও না, যে কামাই করবি। তুই আমাদের ক্রীতদাস, আমাদের পোষা কুত্তা। তোর যাই হোক, তুই এসে আমাদের বাড়ির কাজ করবি যাতে আমরা পায়ের উপরে পা তুলে বসে আরামে দিন কাটাতে পারি। তুই কষ্ট করবি আর আমরা ৩ জন তোর রোজগারের টাকায় ফুর্তি করব এখন থেকে।" - কথা শেষ করার আগেই সীমা কাকিমার সবুজ চটি পরা ডান পা আরো দুইবার আঘাত করল আমার মুখে। একবার গালে, আরেকবার ঠোঁট আর নাকের উপরে।
 জবাবে আমি ভক্তিভরে সীমা কাকিমাকে প্রনাম করে রান্নাঘরে চলে এলাম। এত চিন্তার মধ্যেও একটা জিনিস ভাল লাগল। আমাকে যতই ব্যবহার করুক, চাকরের মত খাটাক, আমার টাকায় ফুর্তি করুক, তিন প্রভুর কেউ অন্তত এখনো আমাকে খেতে দিতে আপত্তি করছে না বা আমি ওদের প্রতি এক্সট্রিম সাবমিসিভ হয়ে ওদের পায়ে পরে গেলে ওরা কেউ বাধা দিচ্ছে না। সারাজীবন যদি খেতে পাওয়ার সাথে এই তিন প্রভুকে অন্তরের ভক্তি দেখাতে পারি, ওদের হাতে অত্যাচারিত হতে পারি, তাহলে জীবনে এর বেশি আর কি চাওয়ার থাকতে পারে আমার ? ভাবতে ভাবতে আমি টিফিন বানাতে লাগলাম।

প্রথমে চা বানিয়ে ট্রে তে করে চা বিস্কুট নিয়ে আমার তিন প্রভুকে সার্ভ করে এলাম। সীমা কাকিমা তখন নিজের ঘরে চলে গিয়েছিল, অনু তনু দুজনেই অনুর ঘরে ছিল। ওদের হাতে চা বিস্কুট দিয়ে আমি রান্নাঘরে ফিরে এলাম। টিফিন বানাতে বানাতে আমি নিজেও চা বিস্কুট খেয়ে নিলাম।
টিফিন বানানো হলে আমি প্রথমে অনুর ঘরে গিয়ে অনু আর তনুকে টিফিন সার্ভ করলাম। ওদের হাতে টিফিন দিয়ে ভক্তিভরে ওদের প্রনাম করে আমি সীমা কাকিমার ঘরে এলাম। সীমা কাকিমার হাতে টিফিন তুলে দিয়ে কাকিমাকে প্রনাম করতে কাকিমা যথারীতি আমার মাথার উপরে পা রেখে আশির্বাদ করে বলল, “ তুই এবার টিফিন করে নিয়ে একে একে সব ঘর গুলো ঝাঁট দিয়ে মুছে ফেল। তারপর আবার তোকে ডিনার বানাতে হবে”।  
কাকিমাদের বাড়িটা দোতলা। উপরে রান্নাঘর , টয়লেট ছাড়াও কাকিমা , অনু , তনুর একটা করে মোট তিনটে ঘর আছেসেই সাথে রান্নাঘর সংলগ্ন খাওয়ার ঘর। নিচেও অনেকগুলো ঘর। আগে ওদের বাবা থাকলেও এখন ফাঁকাই পরে থাকছে।
আমি ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি সন্ধ্যা ছটা দশ বাজে। সারাদিনের এত খাটনির পরেও এখনো অনেক কাজ বাকি আমার। প্রথমে এত বড় দোতলা বাড়ির প্রত্যেকটা ঝাঁট দেওয়া, মোছা। তারপর ডিনার বানানো। আমি কষ্ট করব আর আমার তিন প্রভু আমার সামনে ফুর্তি করবে এই আনন্দের কাছে অবশ্য কাজের কষ্টটা কিছুই না।
আমি উপর থেকেই শুরু করলাম। অনু আর তনু আমার কাজে সাহায্য না করে বরং আমার ঝাঁট দেওয়ার সময়ে মেঝেটা ওদের চটি পরা পা দিয়ে মাড়িয়ে আমার কাজে বাধা দিয়ে আনন্দ পাচ্ছিল। সেটাও খুবই ভাল লাগছিল আমার। আমি একে একে দোতলার সব ঘর ঝাঁট দিয়ে নিচে গেলাম। একতলার প্রতিটা ঘর ঝাঁট দিয়ে মোছার কাজটা নিচ থেকেই শুরু করলাম। একতলা মুছে উপরের বাকি প্রতিটা ঘর মোছা শেষ করে অনুর ঘরে ঢুকলাম। অনু আর তনু দুই বোনই তখনো ওই ঘরেই আছে।
অনু আর তনু দুজনেই খাটে বসেছিল। অনু একটা গল্পের বই পরছিল আর তনু মোবাইলে গেম খেলছিল। আমাকে ঘর মুছতে ঢুকতে দেখেও অনু নিজের মতো বই পরতে লাগল , কিন্তু তনু লাফিয়ে নামল মেঝেতে।
আমি সবে সামান্য একটু মুছেছি, হঠাত তনু পাশ থেকে ওর চটি পরা বাঁ পায়ে আমার  বাঁ গালের উপরে বেশ জোরে একটা লাথি মেরে বললো, “ চাকরের বাচ্চা, ঘর মোছাতেও ফাঁকিবাজি করছিস?”
জবাবে আমি তনুর পায়ের উপরে মাথা রেখে একবার ওকে ভক্তিভরে প্রনাম করে বললাম , “ না ম্যাডাম। ভাল করেই মুছছি”।
সাথে সাথে তনু এত জোরে আমার নাক আর মুখের উপরে ওর লাল চটি পরা ডান পা দিয়ে লাথি মারল যে আমি উল্টে পরে গেলাম। প্রবল যন্ত্রনায় চোখে অন্ধকার দেখলাম আবার।
“ চাকর হয়ে প্রভুর সাথে তর্ক করার সাহস পাস কোথা থেকে?” – সাড়ে দশ বছর বয়সী ফর্শা অতি সুন্দরী তনু তার তিন গুন বয়সী আমার মুখের উপরে চটি পরা পায়ে লাথি মেরে মুখে ক্রুদ্ধ ভঙ্গি ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করে বলল।
আমি মেঝেতে উল্টে পরে যেতে তনু আমার মাথার পাশে থাকা ডান হাতের তালুর উপরে ওর চটি পরা বাঁ পা টা রাখল। তারপর কোমরে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে আমার মুখের উপরে নিজের লাল চটি পরা ডান পা টা তুলে দিল।
আমি সাথে সাথে নিজের বাঁ হাতটা তুলে আমার মুখের উপরে রাখা তনুর চটি পরা ডান পা টা নিজের মুখের সাথে চেপে ধরলাম। সাড়ে দশ বছর বয়সী ইতি সুন্দরী বাচ্চা মেয়ে তনুর লাল চটির তলায় প্রবল আবেগে চুম্বন করতে করতে বলতে লাগলাম “ সরি প্রভু, আমাকে ক্ষমা করে দিন”। অনু বইটা সরিয়ে খাট থেকে হাসিমুখে তাকিয়ে আমার উপরে ওর বোনের অত্যাচার আর তার জবাবে ওর প্রতি আমার ভক্তির প্রদর্শন দেখতে লাগলো।
প্রায় এক মিনিট এইভাবে আমি তনুর ডান চটির তলায় ভক্তিভরে চুম্বন করা চালিয়ে গেলাম। তারপর তনু নিজে থেকেই ওর ডান পা তুলে আমার মুখের উপরে আবার জোরে জোরে লাথি মারা শুরু করল। আমার মুখের সর্বত্র বারবার আছড়ে পরতে লাগল তনুর লাল চটি পরা পায়ের লাথি, যেটার তলাকে একটু আগেই ভক্তিভরে চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিয়েছিলাম আমি।
হঠাত সীমা কাকিমা এই ঘরে এসে ঢুকল। মায়ের সামনে তনু একইভাবে লাথি মারা চালিয়ে যেতে লাগল আমার মুখে।

সীমা কাকিমা একটু তাকিয়ে দেখল আমাদের দিকে। তারপর তনুকে বললো, “ তুই রনি চাকরকে আগে কাজ গুলো সেরে নিতে দে। আটটা দশ বাজে। রনি ঘর মুছে আবার রান্না বসাবে তো”।
তনু কিছু বলার আগেই পাশ থেকে অনু জবাব দিল, “ মা, তনু চাকরের মুখে লাথি মারতে চাইছে, মারুক না এখনই অত তাড়ার কি আছে? আর তনু এইভাবে আজ সকালে নিজে থেকে রনিদার মুখে লাথি  মারার পরে রনিদার ওকে বাধা না দিয়ে ওর প্রতি আরো সাবমিসিভ আচরন দেখেই কিন্তু আমরা এত সহজে রনিদাকে পুরো কন্ট্রোল করতে পারলাম। এখন তো রনিদার মতই ওর ব্যাংকের ব্যালেন্সও আমাদের কন্ট্রোলে। সেই খুশিতে বরং আজ বাইরে থেকে খাবার অর্ডার দিয়ে সেলিব্রেট করি আমরা। আমি একটু পরে ফোনে খাবার অর্ডার করে দেব। তুমি চিন্তা না করে বরং আমার পাশে বসে রনিদার উপরে তনুর অত্যাচার করাটা এঞ্জয় কর

এই পুরো কথা চলার সময়ে তনু একবারও না থেমে ওর লাল চটি পরা ডান পায়ে টানা আমার মুখে লাথি মেরে চলেছিল। ওর চটি পরা ডান পা আমার গাল, ঠোঁট, নাক, কপাল সর্বত্র একের পর এক আঘাত করে চলেছিল। ভিশন ব্যথা লাগছিল আমার, কিন্তু সেই প্রবল যন্ত্রনাও তনুর প্রতি আমার ভক্তি প্রতি মুহুর্তে আরো বেড়ে ওঠাটা ঠেকাতে পারছিল না। অনুর কথা শুনে আমার মনে হল আমাকে কন্ট্রোল করার একটা প্ল্যান ওরা গত কদিনে করেছিল হয়ত। সেই প্ল্যান অনুযায়ীই অনু আর তনু গত কয়েকদিন আমাকে কিছুটা ডমিনেট করছিল নিজে থেকে। তবে আজকে ফোঁটা দেওয়ার সময়ে আমার মুখে তনু চটি পরা পায়ে লাথি মারবে এরকম কোন প্ল্যান ছিল না। সাড়ে দশ বছর বয়সী তনু ওটা হঠাত নিজের খেয়ালে মেরেছিল। অনু আর ওর মা উপায় খুজছিল আমাকে আরো কন্ট্রোল করে আমার রোজগারের টাকায় ওদের বাবার মৃত্যুর পরে হঠাত হাজির হওয়া আর্থিক দুরবস্থা কাটানোর। সেটা কিভাবে করবে বা করা সম্ভব কিনা সেটা তখনো ওরা বুঝতে পারছিল না। আমাকে কতটা কন্ট্রোল করা যায় সেটা মাপতেই আমাকে ওদের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করাচ্ছিল ওরা।  কিন্তু মুখে সাড়ে দশ বছর বয়সী তনুর লাথি খেয়ে আমি যেভাবে ওকে একটুও বাধা না দিয়ে ওর প্রতি এক্সট্রিম সাবমিসিভ হয়ে নিজের মাথাটা আমি ওর পায়ের তলায় সঁপে দিয়েছিলাম তাতেই ওদের কাছে পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল আমার ওদের প্রতি সাবমিসিভনেস কত বেশি। আমাকে আর ব্যাংক ব্যালেন্স কন্ট্রোলে আনা যে সামান্য সময়ের অপেক্ষা সেটাও ওরা হয়ত তখনই বুঝে গিয়েছিল। 

অনুর কথা শুনে সীমা কাকিমা ওর খাটে এসে বসল। তুই ঠিকই বলেছিস। আমি স্বপ্নেও ভাবিনি এত সহজে কেউ নিজের যাবতীয় সম্পত্তি অন্যের পায়ের তলায় সঁপে দিতে পারে। কাজটা ঠিক করলাম কিনা জানি না, কিন্তু এই অনিশ্চয়তা আমার আর সহ্য হচ্ছিল না
আমি উত্তরে বলতে চাইছিলাম তোমরা আমার প্রভু। আমার সম্পত্তি আত্মা সব কিছুর স্থান তোমাদের জুতোর তলায় হবে এটাই তো স্বাভাবিক।  কিন্তু আমি বলব কি করে? আমার নাক আর ঠোঁটের উপরে তনুর চটি পরা পা একের পর এক জোরে জোরে আঘাত করে চলেছে যে!
ভিশন ব্যথায় মাঝে মাঝে মনে হচ্ছিল অজ্ঞান হয়ে যাব হয়ত আমি। কিন্তু সেই ব্যথাই আমাকে আরো বেশি সাবমিসিভ করে তুলছিল ৩ প্রভুর প্রতি। আমার মনে হচ্ছিল আমা্র মুখে লাথি মারতে মারতে তনু আমাকে মেরে ফেললেও আমি বাধা দেব না।

ঠিক না হওয়ার কি আছে মা? তুমি নিজের যোগ্যতায় চাকরি খুঁজতে গিয়ে দেখেছ তো পুরুষ বসেরা চাকরির বদলে কিরকম প্রস্তাব দেয়। তোমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে কিভাবে ব্যবহার করতে চায় তোমাকে। দুনিয়াটা খুব খারাপ, বেঁচে থাকা, রোজগার করা খুবই কঠিন এখানে। সেই দুনিয়ায় এত সহজে এত টাকা হাতে পাওয়ার সুযোগ কে ছেড়ে দেবে? তাছাড়া এমন তো না যে আমরা রনিদার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ওকে খাটাচ্ছি, ওর টাকা কেড়ে নিচ্ছি। রনিদাও চায় আমরা ওকে মারি, ওর সাথে নিষ্ঠুর আচরণ করি। কেন চায় , কি কারনে ওর এটা ভাল লাগে আমি জানি না, কিন্তু ও চিরকালই চায়, হয়ত আমাদের চেয়ে বেশিই চায়। তোমাকে তো বলেছি, আমার যখন ৭-৮ বছর বয়স তখন থেকেই রনিদা আমার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করত। আমি বাধা দিলে ও অনুনয় বিনয় করত। আমি বুঝতাম নিজেকে চাকরের মতো আমার পায়ের তলায় দেখে ও শান্তি পায়। তাই  এখন যা হচ্ছে তাতে আমাদের যেমন লাভ হচ্ছে, রনিদাও ভিশন আনন্দ পাচ্ছে চাকরের মতো আমাদের সেবা করে। ওই কোম্পানির বসেরা যেমন তোমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে তোমাকে ব্যবহার করতে চাইছিল এটা তেমন নয়। তাই ওই চিন্তা মাথায় এনো না মা। বরং রনিদাকে যত ইচ্ছা মার, অপমান কর। তনুকে আর আমাকেও রনিদাকে ইচ্ছামতো মারতে আর ব্যবহার করতে দাও”।

অনুর কথা শুনে কাকিমা বলল, “ আমি তোদের বাধা দিই নি। তোরা যা খুশি কর রনিকে নিয়ে। আমি শুধু এটাই বলতে এসেছিলাম যে এখন রান্না না বসালে খেতে দেরী হয়ে যাবে। রনি যে বাধা দিচ্ছে না সেতো দেখতেই পাচ্ছি। আর ও ভবিষ্যতে বাধা দিতে পারে এরকম কোন সম্ভাবনা থাকলেও এই কথা ওর সামনে আমি বলতাম না”।
অনু আর ওর মা কথা বলে যাচ্ছিল আর তনু তখন একটানা লাথি মেরে যাচ্ছিল আমাকে। আমার মুখে অন্তত ৭০-৮০ টা লাথি মেরে ও যখন থামল তখন আমি অসহ্য যন্ত্রনায় কাতরাচ্ছি, চোখে অন্ধকার দেখছি।
এবার চটি পরা বাঁ পা দিয়ে আমার মুখে শেষ দুটো লাথি মেরে তনু বলল, “ এবার ঘরটা মুছে ফেল চাকর”।

আমি প্রথমে আমার হৃদয়ের সব ভক্তি উজাড় করে দিয়ে প্রনাম করলাম তনুকে। তারপর উঠতে গেলাম ঘর মোছার জন্য। তখনো আমি টলছিলাম, মুখে এতগুলো লাথি খেয়ে ভিশন মাথা ঘুরছিল আমার। ঘর মুছতে মুছতে একবার পরে গেলাম মাথা ঘুরে, ঠিক সীমা কাকিমার পায়ের সামনে। সাথে সাথে সীমা কাকিমা আমার মাথার উপরে নিজের চটি পরা ডান পায়ে একটা লাথি মেরে বলল, “ অপদার্থ চাকর,  কাজ করতে বললেই নাটক করিস, তাই না? নাটক না দেখিয়ে কাজ কর ঠিক করে। নাহলে এমন লাথি মারব আর কোনদিন উঠতে পারবি না”।
সীমা কাকিমা একটু আগে যখন বলছিল আমাকে ব্যবহার করা নিয়ে দ্বন্দে ভুগছে তখন খুব খারাপ লাগছিল আমার। প্রভুরা চাকরের সাথে কুত্তার মতো ব্যবহার করবে , এতে খারাপ লাগার কি আছে? এখন আমি তনুর অতগুলো লাথি খাওয়ার কারনে মাথা ঘুরে পরে গিয়েছি বুঝতে পেরেও সহানুভুতি না দেখিয়ে সীমা কাকিমা আমার মাথায় লাথি মেরে আমাকে অপদার্থ বলায় ভিশন আনন্দ হল আমার। চাকরের সাথে সুন্দরী প্রভুদের তো এরকমই ব্যবহার করা উচিত। আমি কাকিমার চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে ক্ষমা চাইলাম, তারপর ঘর মোছা শেষ করে আবার অনুর ঘরে ফিরে এলাম।

ঘরে ঢুকে দেখি আমার প্রাক্তন ফোন, যেটা কয়েক ঘন্টা আগে অনু আমার থেকে নিয়ে নিয়েছে, সেটা হাতে নিয়ে অনু এখন একটা চেয়ারে বসে ফোনটা ঘাঁটছে। আমাকে ঢুকতে দেখে অনু শুধু বলল “ শুয়ে পর”, আর হাতের ইশারায় ওর পায়ের কাছটা দেখালো। আমি বুঝলাম অনু একটা নাম্বার ডায়াল করছে ফোনে। আমি অনুর ঠিক পায়ের কাছে মাথা রেখে শুয়ে পরলাম। অনু ওর চটি পরা পা দুটো আমার মুখের উপরে তুলে দিল ফোনটা কানে দিতে দিতে।
অনুর হলুদ চটি পরা ডান পা টা আমার ঠোঁটের উপরে রাখা, আর বাঁ পা টা আমার কপালে। আমি হাত বাড়িয়ে নিজে থেকেই অনুর পা দুটো টিপতে টিপতে শুনলাম অনু ফোনে খাবারের অর্ডার দিচ্ছে।
তনুও একটা চেয়ার নিয়ে দিদির পাশে বসে ওর চটি পরা পা দুটো আমার বুকের উপরে তুলে দিল। অনুর পরনে এখন কালো টি শার্ট আর ছাই রঙের লেগিন্স, পায়ে হলুদ চটি। আর তনুর পরনে গোলাপি টপ আর নীল ট্রাউজার, পায়ে লাল চটি। আমি ভক্তিভরে অনুর পা টিপে দিতে লাগলাম। অনু ততক্ষনে আবার সেই গল্পের বইটা পরতে শুরু করেছে নিজের চটি পরা পা দুটো আমার মুখের উপরে রেখে বসে। আর তনু আবার মোবাইলে গেম খেলছে আমার বুকে পা রেখে। ওদের মা কিছুক্ষণ এই ঘরে বসে দুই মেয়ের কান্ড দেখল, তারপর নিজের ঘরে চলে গেল।

অনু বই পড়তে পড়তে মাঝে মাঝে অন্যমনষ্ক হয়ে আমার মুখের উপরে নিজের চটির তলা ঘসছিল। আর আমি পরম ভক্তিতে আমার আরাধ্যা দেবী অনুর চটি পরা পা দুটো টিপে দিচ্ছিলাম আর মাঝে মাঝে জিভ বার করে ওর চটির তলা চাটছিলাম। মাঝে মাঝে অবশ্য তনুর পাও টিপে দিচ্ছিলাম একটু, তারপরে আবার অনুর পা টেপা শুরু করছিলাম। মাঝে একবার বেল বাজলো খেয়াল করলাম। সম্ভবত অর্ডারের খাবার দিতে এসেছে। একতলা থেকে ভেসে আসা কথায় বুঝলাম ওদের মা খাবার নিল। আমি তখনো ভক্তিভরে অনুর পা টিপে যাচ্ছি।

“ দিদি ১০ টা ২০ বাজে, খেতে যাবি না?”
তনুর কথায় অনু মুখ তুলে ঘরের ঘড়ির দিকে তাকালো, তারপর চটি পরা বাঁ পায়ে আমার নাকের উপরে একটা লাথি মেরে বলল, “ এই গাধা, খেতে যাবি চল”।
এখন ১০ টা ২০ বাজে। তার মানে গত প্রায় ২ ঘন্টা ধরে অনু আমার মুখের উপর নিজের চটি পরা পা দুটো রেখে বসে বই পড়তে পড়তে আমার মুখের উপরে নিজের চটির তলা ঘসতে ঘসতে আমাকে দিয়ে নিজের পা টেপাচ্ছিল ও। অনুর আচরনে ওর প্রতি ভক্তি আরো বেড়ে গেল আমার।

আমি উঠে প্রথমে অনুকে, তারপর তনুকে ভক্তিভরে সাষ্টাঙ্গে প্রনাম করলাম ওদের চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে । জবাবে ওরা দুজনেই চটি পরা একটা পা আমার মাথার উপরে রেখে আশির্বাদ করল আমাকে।   

আমরা পাশের খাবার ঘরে এলাম। প্রথমে সীমা কাকিমাকে ডেকে আনলাম ওর ঘর থেকে। খাবার গরমই ছিল। আমি হাত মুখ ধুয়ে প্লেটে করে খাবার নিয়ে ৩ প্রভুকে সার্ভ করলাম।
৩ প্রভুর খাওয়া হয়ে গেলে ওরা খাবার ঘরে বসেই টিভি দেখতে লাগল একটু। আমি খাবার প্লেটে নিয়ে মেঝেতে বসতেই অনু বলল , “ আমার পায়ের কাছে বসে খা”।
আমি চেয়ারে বসা অনুর ঠিক পায়ের কাছে খাবারের প্লেটটা রাখতেই অনু নিজের চটি পরা ডান পা টা প্লেটের উপরে তুলে দিয়ে বলল, “ এবার খা”।
আমি ভিশন আনন্দের সাথে আমার ১৫ বছর বয়সী প্রভু অনুর পায়ের তলা থেকে অনুর চটির তলায় মাড়ানো খাবার খেতে লাগলাম।
খাওয়া শেষ হতে আমি প্রথমেই অনুর চটির তলা দুটো জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করে দিলাম ওর আদেশে। তারপর রান্নাঘরের বেসিনে গিয়ে প্লেট আর বাটিগুলো ধুয়ে রাখলাম, টেবিল মুছলাম।
কাজ শেষ হওয়ার পর আমি বাড়ি যাওয়ার জন্য অনুমতি চাইলাম। কিন্তু সীমা কাকিমা বলল আর বাড়ি যেতে হবে না তোকে। আমাদের বাড়ির নিচের তলায় কেউ থাকে না। তুই বরং নিচে গিয়ে বাইরের দরজার সামনে যেখানে আমাদের shoe rack টা আছে, তার পাশে মেঝেতে শুয়ে পর।
এরকম অদ্ভুত অপমানজনক কথার জবাবে আমি কাকিমার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে কাকিমাকে প্রনাম করে নিচে নেমে এলাম। এই দুনিয়ায় সবই আপেক্ষিক। সবার কাছে যা অপমানজনক একজন ক্রীতদাসের কাছে তার চেয়ে আনন্দের আর কিছু হতে পারে না।
ওদের বাইরের দরজা দিয়ে ঢুকেই বাঁ দিকে ওপরে ওঠার সিঁড়ি আর শোজা একতলার ঘরে ঢোকার দরজা। ডানদিকের দেওয়াল ঘেঁসে একটা shoe rack রাখা। ছোট্ট একটুখানি জায়গা, তাও নেট সিমেন্টও করা নেই জায়গাটায়।  
আমি ইচ্ছা করলেই অন্তত নিচের বসার ঘরে গিয়ে শুতে পারতাম। কিন্তু আমার দেহের প্রতি রক্তবিন্দুতে তখন তিন প্রভুর ক্রীতদাসত্ব করার অনিয়ন্ত্রিত নেশা। তিন প্রভুর কেউ আমাকে আগুনের লেলিহান শিখার মাঝে ঝাঁপ দিতে বললেও আমি একবারও না ভেবে ঝাঁপ মারতে রাজি। সেখানে এটা তো অতি তুচ্ছ ব্যাপার। সীমা কাকিমার আদেশ মতো আমি ঠিক ওদের জুতোর র‍্যাকের পাশে শক্ত মেঝেতে মাথা রেখে শুলাম। স্যাঁতসেঁতে জায়গাটা, শক্ত খসখসে ঠান্ডা মেঝে। তারপর মাথায় দেওয়ার কিছুই নেই। আমি এদিক ওদিক তাকালাম মাথায় দেওয়ার কিছু পাওয়া যায় কিনা দেখার আশায়। পেলাম, অনুর একটা ফিতে ছেঁড়া বাতিল নীল হাওয়াই চটি। আমি সেটাই টেনে নিলাম মাথায় দেওয়ার জন্য। প্রথমে তার তলায় কিছুক্ষন নিজের মুখ ঘসলাম, তারপর তার তলাতেই মাথা রেখে শুয়ে পরলাম।

আমার ঠিক মাথার বাঁ পাশেই জুতোর র‍্যাকটা রাখা। তিনটে তাকওয়ালা shoe rack. নিচের তাকে সীমা কাকিমার জুতো রাখা, মাঝেরটা অনুষ্কার আর উপরেরটায় তনুষ্কার।
৩ প্রভুর জুতো দেখে ওদের প্রতি আমার এক্সট্রিম সাবমিসিভনেস আবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠল। প্রভুদের বেশিরভাগ জুতো গুলোতেই কাদা লাগা দেখতে পাচ্ছিলাম। আমার মতো ক্রীতদাস থাকতে প্রভুদের জুতোয় কেন ময়লা লেগে থাকবে? ভাবতে ভাবতেই আমি তনুর একজোড়া পিংক স্নিকার হাত দিয়ে তুলে মুখের উপরে রাখলাম। স্নিকারের উপরটা একটু ময়লা। আর তলাটায় তো বেশ পুরু কাদার স্তর লেগে রয়েছে। ইশ এই কাদা গুলোর কত সৌভাগ্য! এতদিন ধরে তনুর জুতোর তলার স্পর্শে থেকে ওরাও পবিত্র হয়ে গেছে! ভাবতে ভাবতে আমি প্রথমে জুতোর উপরটা চেটে পালিশ করলাম। তারপর তনুর পোষা কুত্তার মতো ওর পিংক স্নিকার দুটোর তলা জিভ দিয়ে চাটতে লাগলাম
আমার ইচ্ছা করছিল এতগুলো জুতোর প্রতিটিতে লেগে থাকা ময়লা গিলে খেয়ে নিই। কিন্তু সেটা করলে আমার কাল অসুস্থ হয়ে পরার সম্ভাবনা প্রবল। তাই প্রবল ইচ্ছা সত্বেও আমি প্রথমে জুতোর তলা দুটো জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করলাম। তারপর বেসিনে গিয়ে মুখে ধুয়ে এলাম ভাল করে যাতে জুতোর তলার বেশিরভাগ ময়লাই পেটে না যায়। আমাকে বাস্তববাদী হওয়ার চেষ্টা করতে হবে। প্রভুরা যখন আমাকে ওদের পায়ে পরে থাকা জুতোর তলা চাটতে বলবে তখন অবশ্যই তার ময়লা গিলে খাব।  কিন্তু প্রভুদের অর্ডারের বাইরে ওদের সব জুতোর ময়লা গিলে পুরোটা খেয়ে অসুস্থ হয়ে পরলে আমি কাল প্রভুদের ঠিক করে সেবা করতে পারব না। তাই যতই ইচ্ছা করুক, আমি সেটা করব না। আমার জীবনের মুল লক্ষ্য ক্রীতদাসের মত ৩ প্রভুর সেবা করে ওদের জীবন সহজ করে তোলা। নিজের সাবমিসিভনেস থেকেও আমি এমন কিছু করতে পারি না, যা আমার প্রভুদের সেবা করার পথে একটুও অসুবিধা সৃস্টি করতে পারে।
জুতোর র‍্যাকে তনু ১২ জোড়া, অনুর ১১ জোড়া আর সীমা কাকিমার ১০ জোড়া জুতো ছিল। আমি তনুর পিংক স্নিকারটার মতো একইভাবে প্রবল ভক্তি মনে নিয়ে ৩ প্রভুর প্রতিটা জুতোর উপর ও তলা জিভ দিয়ে পালিশ করে নতুনের মতো চকচকে করে তুললাম। তারপর ভাল করে মুখ ধুয়ে এসে অনুর ছেঁড়া নীল চটিটার তলায় মাথা রেখে শুয়ে আজ সারাদিনের অসাধারন অভিজ্ঞতাগুলো রোমন্থন করতে করতে ঘুম আসার অপেক্ষা করতে লাগলাম।

৬...

পরদিন সকালে ঘুম ভাংলো মুখের উপরে কিছুর আঘাতে। চোখ খুলে দেখি আমার মুখের উপরে সীমা কাকিমা নিজের চটি পরা ডান পা টা তুলে দাঁড়িয়ে আমার মুখে একটার পর একটা লাথি মারছে। আমাকে চোখ মেলতে দেখে কাকিমা লাথি মারা থামালো। কিন্তু আমার ঠোঁটের উপরে নিজের চটির তলাটা ঘসতে লাগলো তার বদলে।
আমি দুই হাত দিয়ে সীমা কাকিমার চটি পরা ডান পা টা কে নিজের ঠোঁটের সাথে চেপে ধরলাম । তারপর গভীর আবেগে সীমা কাকিমার সবুজ ডান চটির তলায় একের পর এক চুম্বন করতে লাগলাম।
কাকিমা কোমরে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে বেশ কিছুক্ষণ আমাকে নিজের চটির তলায় ভক্তিভরে চুম্বন করা চালিয়ে যেতে দিল। তারপর চটি পরা ডান পা তুলে আবার পরপর দুটো লাথি মারল আমার নাকের উপরে।
“সকালে কার আগে ওঠার কথা চাকর? প্রভুরা কি ঘুম থেকে উঠে চাকরদের ঘুম ভাঙ্গায়? নাকি চাকরেরা বেড টি রেডি করে নিয়ে গিয়ে প্রভুদের ঘুম থেকে ডেকে তোলে?”

আমি আবার আমার মুখে লাথি মারা সীমা কাকিমার ডান চটির তলায় চুম্বন করে ক্ষমা চাইলাম। কাকিমা বললো “ কাল থেকে যেন ঠিক সকাল ৭ টায় বেড টি নিয়ে আমাকে ঘুম থেকে তুলতে দেখি তোকে”। তারপর আমার মুখের উপর থেকে পা টা সরিয়ে নিল।
“ জ্বি মালকিন” বলে আমি ভক্তিভরে সীমা কাকিমার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম। তারপর উপরের উঠে রান্নাঘরে ঢুকলাম প্রভুদের জন্য চা বানানোর জন্য। আসার পথে ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি সকাল ৭ টা ৪০ বাজে। মনে মনে নিজেকে ধিক্কার দিলাম। কেমন চাকর আমি? কোথায় সকালে নিজে উঠে চা করে প্রভুদের সময়মত ঘুম থেকে তুলবো তা না, আমি এত বেলা পর্যন্ত ঘুমাচ্ছি? বাধ্য হয়ে এক প্রভুকেই আগে উঠে আমার মুখে লাথি মেরে আমাকে ঘুম থেকে তুলতে হল? আমি মনে মনে প্রতিজ্ঞা করলাম আর কখনো এরকম হবে না। আজ রাতে ৩ প্রভুর থেকেই জেনে নেব কে কখন ঘুম থেকে ওঠে। তারপর ঠিক সেই সময়ে ভাল চাকরের মতো চা নিয়ে তার রুমে গিয়ে প্রভুকে ঘুম থেকে ডেকে তুলবো আমি।

আমি চা বানিয়ে একটা ট্রেতে তিন কাপ চা আর বিস্কুট নিয়ে প্রথমে সীমা কাকিমাকে দিলাম। তারপর অনুর ঘরে গিয়ে দেখি অনুও উঠে চেয়ার টেবিলে পড়তে বসেছে। আমার মনে পরে গেল অনুর ক্লাস টেন এখন, এবার মাধ্যমিক দেবে।
অনুর চা আমি ওর টেবিলে রেখে আমি তনুর ঘরে ঢুকলাম। তনু তখন সবে ঘুম থেকে উঠে মোবাইল ঘাঁটছে। আমি ওর খাটের পাশের টেবিলে চায়ের কাপ রেখে বললাম , “ ম্যাডাম, আপনার চা”।
তনু আধশোয়া হয়ে হাত বাড়িয়ে চায়ের কাপটা নিল। তারপর আমাকে অবাক করে গরম চা টা আমার মুখে ছুঁড়ে মারল। “ আমি এখনো চা খাই না গাধা। প্রভুরা কে কি খায় সেই খোঁজটুকুও রাখতে পারিস না? কেমন চাকর তুই?”
ভাগ্য ভাল প্রতিক্রিয়ায় আমার মাথা আপনা আপনি নিচু হয়ে গিয়েছিল। তাই বেশিরভাগ চাই আমার চুলের উপরে পরেছিল। নাহলে গরম চায়ে আমার মুখ পুড়েও যেতে পারত। যেটুকু মুখে লেগেছিল তাতেই বেশ পোড়ার যন্ত্রনা হচ্ছিল। কিন্তু সেই শারীরিক যন্ত্রনার থেকে আমার মানসিক যন্ত্রনা বেশি হচ্ছিল। সত্যিই তো, কেমন চাকর আমি? কোন প্রভু কটায় ঘুম থেকে ওঠে, সকালে উঠে কি খেতে চায় সেটা কি চাকর হিসাবে আমার জেনে নেওয়া উচিত ছিল না?
আমাকে মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে তনু এবার আমার দুই গালে পরপর দুটো থাপ্পর মারল। “ যা, আমার জন্য কমপ্ল্যান করে আন তাড়াতাড়ি”।
তনু তখনো খাটে আধশোয়া হয়ে আছে। ওর পা দুটো তখনো ওর গায়ে দেওয়ার চাদরের ভিতরে। আমি তনুর থাপ্পর খেয়ে চাদরে তনুর পা দুটোর কাছে মাথা ঠেকিয়ে বললাম “ সরি প্রভু। এক্ষুনি করে আনছি”।
এরকম ভুল করার জন্য আমার ভিশন লজ্জা লাগছিল। আমার মুখে একটু গরম চা পরা সত্ত্বেও আমি মুখে জল পর্যন্ত দিলাম না তখন। তাড়াতাড়ি তনুর জন্য কমপ্ল্যান বানিয়ে ওর ঘরে গিয়ে দিয়ে এলাম।
আমি তনুর ঘর থেকে বেরিয়ে সীমা কাকিমা্র ঘরে গিয়ে  জিজ্ঞাসা করলাম এবার আমি কি করব? কাকিমা বলল আগে বাড়ি গিয়ে ফ্রেশ হয়ে আসতে।
আমি নিজের বাড়িতে ঢুকে প্রথমে ফ্রেশ হলাম, দাঁতব্রাশ করলাম। আমার প্রভু তনু আমার মুখে গরম চা ছুঁড়ে মারায় মুখে অনেকটা ঠান্ডা জল দিলাম। তারপর ভাল করে স্নান করতে করতে ভাবতে লাগলাম কাল থেকে আমার জীবনের পরিবর্তনের কথা। সত্যি বলতে এখন আমি ৩ প্রভুর ক্রীতদাসের বেশি কিছু না। সীমা কাকিমা আর অনু তো বটেই, এমনকি এখনো চায়ের বদলে কমপ্ল্যান খাওয়া বাচ্চা মেয়ে তনুও আমার সাথে ক্রীতদাসের মতো ব্যবহার করছে! ভাবতেই খারাপ লাগার পরবর্তে এক অনাবিল আনন্দে মন ভরে গেল আমার!!
স্নান সেরে ড্রেস চেঞ্জ করেই আমি প্রভুদের বাড়ি ফিরে এলাম। তখন সকাল সাড়ে ৮ টা বাজে। তিন প্রভু কে কি খাবে ব্রেকফাস্টে জিজ্ঞাসা করে আমি একে একে ৩ প্রভুর ব্রেকফাস্ট বানাতে লাগলাম।  
ব্রেকফাস্ট রেডি হলে আমি ৩ প্রভুর ব্রেকফাস্ট ট্রে তে করে সার্ভ করতে গেলাম। রান্নাঘরের পাশে প্রথমেই সীমা কাকিমার ঘর হওয়ায় প্রথমেই কাকিমাকে ব্রেকফাস্ট দিলাম। তারপর অনুর ঘরে গিয়ে দেখলাম অনু আর তনু দুজনেই ওই ঘরে আছে।
আমি টেবিলে ব্রেকফাস্ট রাখতে অনু বললো “ যা, তাড়াতাড়ি ব্রেকফাস্ট করে আয়”।
আমি রান্নাঘরে গিয়ে ব্রেকফাস্ট সেরে অনুর ঘরে আসতে অনু আমাকে বললো , “ কালকের মতো আমার পায়ের তলায় শুয়ে পর”।
অনু টেবিল চেয়ারে বসে পড়ছিল। আমি টেবিলের তলায় ঢুকে শুয়ে পড়লাম। অনু কাল রাতের মতই আমার মুখের উপরে নিজের হলুদ চটি পরা পা দুটো তুলে দিল। আমি পরম ভক্তিতে টিপে দিতে থাকলাম আমার মুখের উপরে রাখা অনুর চটি পরা পা দুটো।
অনু মাঝে একবার আমার মুখে চটি পরা ডান পায়ে লাথি মেরে বলল, “ এই অঙ্কটা পারছি না। একটু বুঝিয়ে দে তো চাকর”।
আমি উঠে অনুর পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে অঙ্কটা করে ওকে বুঝিয়ে দিলাম। তারপর আবার টেবিলের তলায় ঢুকে শুতে অনু আবার ওর চটি পরা পা দুটো আমার মুখের উপরে তুলে দিল। আমি আবার একইরকম ভক্তিভরে অনুর পা দুটো তিপে দিতে লাগলাম।
প্রায় এক ঘন্টা পরে অনু আমার মুখের উপরে চটি পরা বাঁ পায়ে লাথি মেরে বলল, “ এবার উঠে মায়ের কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা কর কি কি কাজ আছে তোর”।
আমি উঠে অনু আর তনু দুজনের পায়েই মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে সীমা কাকিমার ঘরে গেলাম।

কাকিমা আমাকে বিশাল কাজের লিস্ট ধরাল। বাজারে যেতে হবে, ফিরে এসে রান্না করতে হবে। ওদের ৩ জনেরই অনেক জামা কাপড় কাচতে হবে তারপর। এরপর ঘর ঝাঁট দেওয়া আর মোছা সেরে ৩ প্রভুর সব জুতো পালিশ করে রাখতে হবে।
এরমধ্যে শেষের কাজটা আমি কাল রাতে সেরে রাখলেও বাকি কাজ কম কিছু না। তখন প্রায় সাড়ে দশটা বাজে। আমি প্রথমে বাজারে গেলাম। বাজার থেকে এসে প্রভুদের জামা কাপড় ভিজিয়ে রান্না বসালাম। রান্নার ফাঁকে ফাঁকে ঘর ঝাঁট দেওয়াটা সেরে ফেললাম। ওয়াশিং মেশিন থাকায় কাপড় কাচতে বিশেষ সময় লাগল না। দেড়টার মধ্যেই আমার সব কাজ শেষ করে প্রভুদের খাবার সার্ভ করে দিলাম। ওদের খাওয়া শেষ হতে কালকের মতই অনু আমার খাবার থালা মেঝেতে রেখে তার উপরে চটি পরা পা তুলে দিল আর আমি অনুর চটির তলায় মাড়ানো খাবার ভক্তিভরে খেয়ে নিলাম।
এরপর দুপুরে অনু তনু আর কাকিমা একটু শুতে আমিও ঘরের মেঝেতে একটু শুয়ে নিলাম। দুপুর ৩ টের পর অনু আমাকে ওর ঘরে ডাকতে আমি গিয়ে দেখি অনু ওর নরম রোলিং গদি মোড়া চেয়ারে বসে ইতিহাস পড়ছে। অনু শুধু আঙ্গুল দিয়ে একবার ওর পায়ের কাছে দেখাতেই আমি বুঝে গেলাম অনু কি চায়। আমি অনুর পায়ের কাছে মাথা রেখে শুতেই অনু ওর চটি পরা বাঁ পা টা আমার ঠোঁটের উপরে আর চটি পরা ডান পা টা আমার কপালের উপরে তুলে দিল। আমি ভক্তিভরে অনুর পা দুটো টিপতে টিপতে মাঝে মাঝে জিভ বার করে ওর হলুদ চটির তলা চাটতে লাগলাম।
বিকাল চারটের দিকে তনু ঘর থেকে বেরিয়ে গেল দেখলাম। নিচে গেটের শব্দ শুনে বুঝলাম ও বাইরে গেল। অনু তখনো আমার মুখের উপরে ওর চটি পরা পা দুটো রেখে বসে আমাকে দিয়ে পা টেপাতে টেপাতে ইতিহাস পড়ছে।

তনু বেরনোর ৩০ মিনিট পর ও ফিরে এল। তবে একা নয়, তিথিকে নিয়ে। এসে শোজা ওর দিদি অনুর ঘরে ঢুকল। অনু তখনো আমার মুখের উপরে একইভাবে চটি পরা পা রেখে বসে ইতিহাস পড়ছে আর আমি ভক্তিভরে পালা করে ওর পা দুটো টিপে দিচ্ছি।
তিথি আমাদের প্রতিবেশী। আমাদের বাড়ির পাশের দক্ষিণদিকের বাড়িটায়  অনুরা থাকে, আর তার পরের দক্ষিনদিকের বাড়িটা তিথিদের। ও ক্লাস ৮ এ পড়ে, ওর বয়স প্রায় ১৩। বয়সে ও অনুর থেকে দুই বছরের ছোট আর তনুর থেকে দুই বছরে বড়। ফলে ও ওদের ২ জনেরই বন্ধু। তবে তনুর সাথে ওর ভাব সম্ভত সামান্য বেশি।
 এরকম অদ্ভুত অবস্থায় আমাকে দেখে তিথি বিস্ময়ে চোখ বড় বড় করে দেখতে লাগল আমাদের । ওর যেন বিশ্বাসই হচ্ছিল না ও যা দেখছে সেটা সত্যি।
“ রনিদা, তুমি এইভাবে অনুর সেবা করছ কেন? তুমি তো ওর চেয়ে অনেক বড়?”, তিথি অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করল আমাকে।
আমি কিছু বলার আগেই অনু ওর চটি পরা ডান পা দিয়ে আমার নাকের উপরে একটা লাথি মেরে বলল, “ ও বড় তো কি হয়েছে? ও আমাদের চাকর, দাস। ও দাসের মতো সারাদিন আমার আর তনুর সেবা করে।আমরা ওকে যতখুশি মারতে পারি, ওর সাথে যা খুশি করতে পারি। এই দেখ”।
এই বলে তিথিকে দেখিয়ে অনু ওর চটি পরা বাঁ পা দিয়ে আমার ঠোঁটের উপরে পরপর দুটো লাথি মারল বেশ জোরে।
“ যা, এবার উঠে তনু আর তিথির সেবা কর”। - অনু আমার কপালে চটি পরা ডান পায়ে একটা লাথি মেরে বললো।
আমি উঠে তিথির সামনেই অনুর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম প্রথমে, তারপর  পাশাপাশি দাঁড়িয়ে থাকা তনু আর তিথির পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসলাম। এখন কি তনু আর অনুর মতো তিথিও আমাকে ডমিনেট করবে তাহলে? তখনো যেন বিশ্বাস হতে চাইছিল না আমার।
“ তোকে বলেছিলাম না আমি যে রনিদা আমাদের চাকর হয়ে গেছে এখন। এবার বিশ্বাস করলি তো?”
তনু হাসিমুখে তিথিকে বলল।
“ করলাম”, তিথির গলায় তখনো অবিশ্বাসের সুর।
“ তুই যা খুশি করতে পারিস রনিদার সাথে। যা খুশি অর্ডার দিতে পারিস, যত খুশি মারতে পারিস ওকে”।
তিথি প্রথমে আসতে আসতে আমার দুই গালে দুটো থাপ্পর মারল। আমি কিছুই বলছি না দেখে ওর মুখে হাসি ফুটে উঠলো। ওর চেয়ে ১৬ বছরের বড় আমি যেয়ে বাধ্য চাকরের মতো গালে ওর থাপ্পর খেয়ে যাচ্ছি সেটা যেন ওর বিশ্বাস হতে চাইছিল না তখনো।
আমার কাছে বাধা না পেয়ে তিথি ক্রমে থাপ্পরের স্পিড বাড়ালো। ওর পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে থাকা  আমার গালের উপরে একের পর এক থাপ্পর মারছিল তিথি, আর যত সময় যাচ্ছিল তত থাপ্পরের জোর বাড়ছিল। আমি ১৩ বছর বয়সী ফর্শা, মিষ্টি মেয়ে তিথির পায়ের কাছে বসে দুই গালে ওর জোড়াল থাপ্পর খেতে খেতে মনে মনে থাপ্পরের সংখ্যা গুনতে লাগলাম।
আমার দুই গালে মোট ৬৪ টা থাপ্পর মেরে থামল তিথি। তিথি থামতেই আমি ভক্তিভরে তিথির কালো চটি পরা পায়ের উপরে মাথা রেখে প্রনাম করে ওকে ধন্যবাদ দিলাম।
আমি উঠতেই এবার তনু আমার দুই গালে থাপ্পর মারতে লাগল জোরে জোরে। আমার দুই গালে তনু মোট ২২ টা থাপ্পর মেরে থামতেই আমি তনুর লাল চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ওকে ভক্তিভরে প্রনাম করলাম।
“ তুই রোজ এইভাবে অকারনে রনিদার গালে থাপর মারিস?” তিথি তনুকে জিজ্ঞাসা করল।
“ ইচ্ছা হলে মারিতবে আমার বেশি ভাল লাগে ওর মুখে লাথি মারতে। এই কুত্তা , আমার পায়ের তলায় শুয়ে পর তো। তোর মুখে লাথি মারব”।
আমি সাথে সাথে তনুর পায়ের কাছে মাথা রেখে শুয়ে পরলাম।
“ এ মা, তুই তোর সেই পোষা কুকুরটার মতো একইভাবে রনিদাকেও কুত্তা বলে ডাকছিস?”- তিথি অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করল তনুকে।
“ডাকবো না কেন? ওই কুত্তাটার মতো রনিদাও আমার পোষা কুকুরের মতো। ওটার মুখে যেরকম ইচ্ছামত জুতো পরা পায়ে লাথি মারতাম রনিদার মুখেও ঠিক একইভাবে লাথি মারি আমি”।
এই বলে তনু ওর চটি পরা বাঁ পা টা তুলে আমার মুখের উপরে রাখল। আমার ঠোঁটের উপরে নিজের লাল চটি পরা বাঁ পায়ের তলাটা একটু ঘসল তনু। তারপর আমার মুখের সর্বত্র জোরে জোরে লাথি মারতে শুরু করল ও। কখনো ওর চটি পরা বাঁ পা আঘাত করছিল আমার চিবুকে, কখনো ঠোঁটে, নাকে, গালে, কপালে। আমি ভক্তিভএ মুখে আমার প্রভু তনুর লাল চটি পরা বাঁ পায়ের লাথি খেতে খেতে লাথির সংখ্যা গুনছিলাম।
এক বন্ধুর সামনে আমার মুখে লাথি মারতে পেরে তনুর উতসাহ বোধহয় আরো বেড়ে গিয়েছিল। আমার মুখে বাঁ পায়ে মোট ৫১ টা লাথি মেরে ও থামল একবার। তারপর পা বদল করে ওর চটি পরা ডান পা টা রাখলো আমার মুখের উপরে। তারপর একইরকম জোরে জোরে এবার ওর চটি পরা ডান পা দিয়ে আমার মুখে লাথি মারতে লাগল তনু।
“ মুখে থাপ্পর মারার চেয়েও লাথি মারতে আরো বেশি মজা লাগে। তুই মেরে দেখিস”, তিথিকে বললো তনু, আমার মুখে লাথি মারতে মারতে।
তনু চটি পরা ডান পা দিয়ে মোট ৫৪ টা লাথি মারলো আমার মুখে।  ও সরে দাঁড়াতে তিথিকে আর কিছু বলতে হল না। ও নিজে থেকেই আমার মুখের উপরে ওর কালো চটি পরা পা তুলে দিয়ে আমার মুখে লাথি মারতে লাগল।
“ ইশ রনিদা, তুই আমার চেয়ে এত বড়। মা বলে তুই নাকি আদর্শ ছেলে, তোর মতো পড়াশোনা করে ইঞ্জিনিয়ার হতে হবে আমাকে। সেই তোর মুখে এইভাবে চটি পরা পায়ে লাথি মারছি আমি এখনো বিশ্বাস হচ্ছে না আমার”।
তিথি ওর কালো চটি পরা দুই পায়ে মোট ২৮ টা লাথি মারলো আমার মুখে। তারপর আমাকে পায়ের তলায় শুইয়ে অনু, তনু আর তিথি তিন জনে যথাক্রমে আমার মুখে, বুকে আর পেটে চটি পরা পা রেখে বসে প্রায় এক ঘন্টা গল্প করল আর আমি পালা করে ওদে পা টিপে গেলাম।

তিথি বাড়ি ফেরার আগে অনু বলল, “ তিথি, রনিদা যে এইভাবে আমাদের দাসের মতো সেবা করে, আমাদের কাছে মার খায় সেটা তুই প্লিজ কাউকে বলিস না। তোর কোন ক্লোজ ফ্রেন্ড বা বাড়িতেও না। রনিদাকে নিয়ে আমরা মজা করতে পারি। কিন্তু সবাইকে জানিয়ে রনিদার মান সম্মান আমরা কিন্তু নষ্ট করতে চাই না”। 
তিথি বলল, “ ঠিক আছে। কাউকে বলব না। যে রনিদা এইভাবে আমাদের সেবা করছে তার সম্মান ডুবিয়ে ক্ষতি করব কেন? শুধু আমি রোজ তোদের বাড়ি এসে রনিদাকে মেরে যাব”।
 এই বলে তিথি চলে গেল। আমিও উঠে বিকালের চা আর জলখাবার রেডি করতে লাগলাম।
সন্ধ্যাবেলায় চা আর জলখাবার খেতে খেতে অনুর কাছে বিকালের ঘটনা শুনে সীমা কাকিমা তনুকে বলল, “ তুই এইভাবে হঠাত তিথিকে ডেকে এনে রনি যে আমাদের চাকর সেটা না দেখালেই পারতিস। যাই হোক, ও খুব ভাল মেয়ে, তোদের দুজনেরই বন্ধু। ও কাউকে কিছু বলবে না। তবে ওকে বলেছিস ঠিক আছে, কিন্তু প্লিজ, আর কাউকে জানাস না। আমাদের কাছে মজা নেওয়ার থেকে রনিকে আমাদের প্রয়োজনে ব্যবহার করা বেশি দরকারী।বেশী জন জেনে গেলে কোথা থেকে কি বাধা আসবে আমরা জানি না। তাই আর কাউকে কিছু জানাস না বা আর কারো সামনে রনিকে এইভাবে ব্যবহার করিস না। শুধু খুব সামান্য অর্ডার করতে পারিস। এর বেশি না করাই ভাল”।
অনুও বোনকে বলল, “ মা ঠিকই বলছে রে তনু। প্লিজ মায়ের কথাটা শুনিস। আমাদেরই ভাল হবে”।
“ ঠিক আছে মা, আর কাউকে কিছু বলব না”, তনু ওর পায়ের কাছে চেয়ারে বসে থাকা আমার মুখের উপরে চটি পরা ডান পায়ে লাথি মেরে বলল।

৩ প্রভুর জলখাবার খাওয়া হয়ে গেলে আমি যথারীতি অনুর চটি পরা পায়ের তলা থেকে নিজের জলখাবার খেলাম। তারপর আমি ডিনার প্রস্তুত করতে চলে গেলাম। সাড়ে ৮ টার মধ্যে ডিনার রেডি করে সকালে কাচা তিন প্রভুর সব পোশাক তুলে ইস্ত্রি করে ভাঁজ করে যত্ন করে আলমারিতে তুলে দিলাম।
সব কাজ সেরে আমি অনুর ঘরে গেলাম প্রভুর কোন সেবার প্রয়োজন আছে কিনা দেখতে। গিয়ে দেখি অনু আর তনু পাশাপাশি দুটো চেয়ারে বসে পড়ছে, অনু জীবনবিজ্ঞান আর তনু ভূগোল। আমাকে দেখে অনু বই থেকে চোখ না তুলে দুপুরের মতো আঙ্গুল দিয়ে নিজের পায়ের দিকে ইশারা করল। আমি দুপুরের মতোই অনুর পায়ের কছে মাথা রেখে শুতে গেলাম। কিন্তু তার আগেই তনু ওর লাল চটি পরা ডান পা দিয়ে আমার মুখের উপরে একটা লাথি মেরে বলল , “ সব সময় শুধু দিদিই তোর মুখে পা রাখবে নাকি? তোর মাথাটা এবার আমার পায়ের কাছে রাখ
আমি একবার অনুর দিকে তাকালাম ওর উত্তরের আশায় ।
অনু বই থেকে চোখ না তুলেই বলল, “ বোন যা বলছে তাই কর
সত্যি , ওদের দুই বোনের মধ্যে বন্ডিং খুবই ভাল। অনু আর তনু কোনদিন সেভাবে ঝগড়া করেছে বলে শুনিনি আমি। দুজনেই দুজনকে এতটাই ভালবাসে যে অন্য জন কিছু চাইলেই সাথে সাথে দিয়ে দেয়।
আমি তনুর পায়ের কাছে মাথা রেখে শুলাম। তনু ওর লাল চটি পরা ডান পা টা রাখল আমার কপালে আর বাঁ পা টা আমার নাকের উপরে। ও এখনো বেশ ছোট, ফলে ওর চটি পরা দুটো পাই আমার কপাল আর নাকের মধ্যে ধরে গেল। তনু পাশে বসা ওর দিদিকে বলল, “ দিদি, তুইও চাকরের মুখে একটা পা রাখতে পারিস
তনুর কথায় অনু বই থেকে চোখ নামিয়ে আমার দিকে তাকালো। তারপর চেয়ার টেনে একদম বোনের গা ঘেঁসে বসে নিজের হলুদ চটি পরা ডান পা টা আমার ঠোঁটের উপরে তুলে দিল আর বাঁ পা টা রাখল আমার গলায়।
অনুর চটি পরা বাঁ পা এখন আমার গলার উপরে রাখা, আর তনুর চটি পরা বাঁ পা আমার নাকের উপরে। ফলে নিশ্বাস নিতে আমার বেশ কষ্ট হচ্ছিল। মুখ খুলে যে একটু বাড়তি নিশ্বাস নেবো তার উপায় নেই। অনুর চটি পরা ডান পা টা আমার ঠোঁট জোড়া নিয়ে খেলছে।
দুই প্রভুর কাছ থেকে একত্রে এই কষ্ট আমাকে ভিশন আনন্দ দিতে লাগল। আমার ভাল করে নিশ্বাস নিতে না পারার কষ্ট দুই প্রভুর প্রতি আমার ভক্তি আরো বাড়িয়ে দিতে লাগল।   আমি পালা করে আমার দুই প্রভুর চারটে পাই ভাল করে টিপে দিতে লাগলাম। আমার ঠোঁট দুটোকে নিয়ে খেলা চালিয়ে যাওয়া অনুর ডান চটির তলাটা জিভ দিয়ে চাটতে লাগলাম প্রবল ভক্তিভরে।
এক ঘন্টার বেশি ধরে এইভাবে দুই প্রভুর সেবা করে গেলাম আমি। এতক্ষন ধরে দুই প্রভু তাদের চটি পরা পা জোড়া আমার মুখ আর গলার উপরে রাখায় আমার মুখে বেশ ব্যাথা করছিল।
কিন্তু এরপর হঠাত তনু যা করল তার কাছে এই ব্যাথা কিছুই না।

তনু বসেছিল দেয়াল ঘেঁসে, ওর ডানদিকে দেয়াল আর বাঁদিকে অনু বসেছিল। তনু হঠাত দেয়ালটা ধরে চটি পরা দুই পায়ে উঠে দাঁড়ালো আমার মুখের উপরে। অনু দেখে হাসলো, তারপর বোন যাতে আরো ভালভাবে আমার মুখের উপরে দাঁড়িয়ে আমার উপরে অত্যাচার করতে পারে তাই নিজের পা দুটো সরিয়ে আমার বুকে আর গলায় রাখল।
তনু এখন দাঁড়িয়ে আছে আমার মুখের উপরে। ওর লাল চটি পরা বাঁ পা টা রাখা আমার ঠোঁটের উপরে আর ডান পা টা কপালে। তনুর দেহের ওজনে ওর শক্ত চটির তলা আমার মুখের চামড়ায় বসে যাচ্ছিল যেন। আমার মাথা শক্ত মেঝেতে থাকায় মাথার পিছনেও ভিশন যন্ত্রনা করতে লাগল। আর ক্রীতদাসে যাবতীয় যন্ত্রনা উপেক্ষা করে তার মুখের উপরে হাসিমুখে চটি পরা দুই পায়ে দাঁড়িয়ে রইল তার সাড়ে ১০ বছর বয়সী সুন্দরী প্রভু। ক্রীতদাসের যন্ত্রনা হলে কি আসে যায়? প্রভুর মুখে হাসি ফোটানোর জন্য ভয়ংকরতম যন্ত্রনাও হাসিমুখে সহ্য করাই তো ক্রীতদাসের একমাত্র কাজ।
তনু এইভাবে প্রায় ১০ মিনিট দাঁড়িয়ে রইল আমার মুখে। তারপর ঘুরে দাঁড়িয়ে নিজের চটি পরা ডান পা টা আমার ঠোঁটের উপরে আর বাঁ পা টা কপালে রাখল। তারপর দেয়াল ধরে চটি পরা পায়ে আমার মুখে লাফাতে শুরু করল তনু!
উফ, কি যে ভয়ংকর যন্ত্রনা! তবু সেই ভয়ানক যন্ত্রনাও আমার উপরে হাসিমুখে তনুর এই অত্যাচার করা উপভোগ করাকে ঠেকাতে পারছিল না। তনু বেশ অনেকটা উঁচুতে লাফাচ্ছিল, অন্তত এক ফুট। তারপর চটি পরা ওর দুটো পা দিয়ে ল্যান্ড করছিল আমার কপাল আর ঠোঁটের উপরে । কখনো ওর একটা পা একটু সরে এসে আমার নাকের উপরে পরলে আরো ভয়ানক যন্ত্রনা হচ্ছিল আমার।
আমার মুখে ২০ টা মতো লাফ দিয়ে তনু নেমে দাঁড়াতেই ওর প্রতি প্রবল ভক্তি থেকে কুকুরের মতো ওর পায়ের পাতায় মাথা ঘসতে লাগলাম আমি। তারপর ওর দুই ফর্শা পায়ের পাতায় একের পর এক চুম্বন করতে লাগলাম।
তনু প্রায় মিনিট দুয়েক আমাকে ওর প্রতি ভক্তি দেখাতে দিল । তারপর আমার মাথার উপরে চটি পরা ডান পা রেখে আশির্বাদ করতেই পাশ থেকে অনু বলল, “ এবার আমি মজা করব তোকে নিয়ে। আবার শুয়ে পর গাধা”।
আমি বাধ্য চাকরের মতো ঠিক আগের পজিশনে শুয়ে পরলাম যাতে তনুর মতো একইভাবে অনুও আমার উপরে অত্যাচার করতে পারে। অনু প্রথমেই ওর চটি পরা ডান পা টাকে আমার নাকের উপরে লম্বালম্বি রাখল। ওর হলুদ চটির হিল আমার ঠোঁট স্পর্শ করেছিল আর চটির ‘টো’ টা ছিল আমার কপালে। এই অবস্থায় দেয়াল ধরে ব্যালেন্স রেখে অনু ওর দেহের সম্পুর্ন ভর নিয়ে এল আমার নাকের উপরেওর চটি পরা বাঁ পা টাকে ডান পায়ের উপরে রাখল অনু , যাতে ওর সম্পুর্ন দেহের ভর ওর ডান চটি পরা পা দিয়ে আমার নাকের উপরে পরে।
অনু রোগা হলেও বয়স ও উচ্চতায় তনুর চেয়ে বড়, ফলে ওর ওজনও বেশি, হয়ত ৪৭-৪৮ কেজি হবে। ফলে ওর গোটা দেহের ওজন আমার নাকের উপরে এসে পরায় ভয়ানক যন্ত্রনা হচ্ছিল। কিন্তু যে যন্ত্রনা আমার প্রভু অনু দিচ্ছে তার চেয়ে আনন্দজনক আর কি হতে পারে আমার কাছে? দেহের প্রবল যন্ত্রনা ভুলতে আমি এই অবস্থাতেই পালা করে অনুর দুটো পা টিপে দিতে লাগলাম হাত বাড়িয়ে। সেই সাথে জিভ বার করে চাটতে লাগলাম আমার ঠোঁটের উপরে থাকা অনুর ডান চটির হিলটা। প্রভু অনু আমাকে যত কষ্ট দিচ্ছিল তত ওর প্রতি আরো সাবমিসিভ হয়ে আরো বেশি ভক্তিভরে আমি ওর পা দুটো টিপে চলেছিলাম।
প্রায় ১০ মিনিট এইভাবে আমার নাকের উপরে দেহের সম্পুর্ন ভর দিয়ে চটি পরা পায়ে দাঁড়িয়ে রল আমার ১৫ বছর বয়সী সুন্দরী প্রভু অনু। তারপর ওর চটি পরা দুটো পাই আমার মুখের উপরে লম্বালম্বি রেখে য়ামার মুখের উপরে ৭-৮ বার লাফালো অনু।
তারপর অনু আমার মুখের উপর থেকে নেমে দাঁড়াতেই তনুর প্রতি একটু আগে যেভাবে ভক্তি দেখিয়েছিলাম সেই একইভাবে অনুর প্রতিও আমার অন্তরের ভক্তি প্রদর্শন করলাম। কুকুরের মতো কিছুক্ষণ ওর চটি পরা দুই পায়ে মাথা ঘষে ওর ফর্শা দুই পায়ের নরম পাতায় একের পর এক চুম্বন করে ওকে বোঝাতে লাগলাম ওর কাছে এইভাবে অত্যাচারিত হতে পেরে  ওর প্রতি আমি কতটা কৃতজ্ঞ।
২ মিনিট আমাকে ওর প্রতি ভক্তি দেখাতে দেওয়ার পরে অনু আমার মাথার উপরে নিজের চটি পরা বাঁ পা রেখে আশির্বাদ করে অনু বলল, “ রাত দশটা দশ বাজে। আমাদের খাবার সার্ভ করবি চল”

আমি উঠে খাবার টেবিলে তিন প্রভুকে খাবার সার্ভ করলাম। যতক্ষন তিন প্রভু খেল ততক্ষন ধরে আমি সীমা কাকিমার সবুজ চটি পরা পায়ের তলায় শুয়ে আমার মুখের উপরে রাখা কাকিমার পা দুটো ভক্তিভরে টিপে দিলাম। তারপরে তনুর খাওয়া থালায় ওর অবশিষ্ট খাবারের মধ্যেই আমার খাবার নিয়ে মেঝেতে অনুর পায়ের কাছে বসলাম। কাল সকাল থেকে যেভাবে খাচ্ছি, সেই একইভাবে অনু আমার খাবার থালার উপরে নিজের চটি পরা ডান পা তুলে দিলে আমি অনুর চটির তলায় মাড়ানো খাবার ভক্তিভরে খেয়ে নিলাম।
আমার খাওয়া হয়ে গেলে অনুর চটির তলা দুটো প্রথমে চেটে পরিষ্কার করে দিলাম। তারপর রান্নাঘরে গিয়ে সব বাসন মেজে তাকে রেখে দিলাম।
ফিরে এসে দেখি প্রভুরা যে যার ঘরে চলে গিয়েছে। আমি সীমা কাকিমার ঘরে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম এখন কি করব?
সীমা কাকিমা আমাকে শুইয়ে পরতে বলল। আমি সীমা কাকিমার পায়ে মাথা রেখে প্রনাম করে অনু আর তনুর এখন কিছু চাই কিনা, কাল সকালে ওরা কটার সময়ে চা, কমপ্ল্যান আর ব্রেকফাস্ট খাবে জেনে ওদের পায়েও মাথা ঠেকিয়ে ভক্তিভরে প্রনাম করে আমার শোয়ার জায়গায় চলে এলাম।

আজ সীমা কাকিমা বা অনু একবারও বাইরে যায়নি। শুধু তনু একবার বেরিয়েছিল বিকালে। যেটা পরে বেরিয়েছিল সেই গোলাপি- কালো কিটোটা সিঁড়ির পাশে পরে আছে। আমি তনুর জুতোকেও প্রভু তনুর মতই ভক্তি দেখিয়ে তার উপরে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম। তারপর জিভ দিয়ে চেটে প্রথমে কিটোর বেল্ট আর সাইড, আর তারপর কিটো দুটোর তলাও পালিশ করে নতুনের মতো চকচকে করে দিলাম।
 কিটো দুটোকে যত্ন করে সু র‍্যাকে তনুর জুতোর তাকে রেখে বেসিনে গিয়ে মুখ ধুয়ে এসে কালকের মতো অনুর ছেঁড়া চটিটায় মাথা দিয়ে শুইয়ে পরলাম। আমার মনে পরে গেল, ছুটি শেষ। কাল থেকে প্রভুদের সেবার সাথে অফিসও করতে হবে। আমি বাড়ির সব কাজ করার সাথে সাথে অফিস করে টাকাও রোজগার করব, আর আমার তিন প্রভু কোন কাজ না করে আমার সেই টাকায় ফুর্তি করবে শুধু! আর আমার কখনো সামান্য টাকার প্রয়োজন হলেও তিন প্রভুর পা জড়িয়ে ধরে ওদের কাছে ভিক্ষা করতে হবে!
 কাল থেকে তিন প্রভুর বাড়ির সব কাজ, অফিস সব কি করে সামলাবো চিন্তা করতে লাগলাম। তাও আমার ভাগ্য ভাল, অফিস যাতায়াত মিলে আমার সারাদিনে মাত্র পাঁচ সাড়ে পাঁচ ঘন্টা সময় লাগে। নাহলে  এতকিছু সামলানো অসম্ভব হয়ে পরত।
কাল সকালে ঠিক ৭ টায় আমাকে চা করে সীমা কাকিমা আর অনুকে সার্ভ করতে হবে। আমি আমার কাছে অবশিষ্ট অতি শস্তা কি প্যাড মোবাইলে সকাল ৬টা ১৫ তে এলার্ম দিয়ে আমার সৌভাগ্যের কথা ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে পরলাম।

পরদিন সকালে এলার্ম বাজতেই ঘুম থেকে উঠে বাড়ি গিয়ে ফ্রেশ হয়ে স্নান সেরে এলাম। তারপর সীমা কাকিমা আর অনুর চা বানিয়ে ওদের সার্ভ করলাম। সীমা কাকিমা অর্ডার করল অফিসে যাওয়ার আগে আমাকে বাজার করে ব্রেকফাস্ট আর লাঞ্চ বানিয়ে ঘর ঝাঁট দেওয়া- মোছা কমপ্লিট করে যেতে হবে।
চাকর হিসাবে আমি জানতাম আমাকে এগুলো করতেই হবে। চাকরের অফিস আছে বলে কি তার প্রভুরা বাড়ির কাজ করতে যাবে নাকি? কিন্তু আমি বাজার করব কি করে? আমার মানি ব্যাগ, এটিএম কার্ড সবই তো অনু নিয়ে নিয়েছে। আমি সীমা কাকিমাকে সে কথা বলতেই কাকিমা নিজের সবুজ চটি পরা ডান পায়ে বেশ জোরে আমার নাকের উপরে একটা লাথি মেরে বলল, “ তুই কোথায় টাকা পাবি আমি কি জানি? তুই আমাদের চাকর, যেভাবে পারিস বাজার করে আনবি
 প্রভুদের জন্য বাজার করার মতো টাকা আমার প্যান্টের পকেটে অবশিষ্ট ছিল না। বাধ্য হয়ে মুখে আমার প্রভু সীমা কাকিমার লাথি খেয়ে আমি কাকিমার পায়ে পরে গেলাম। কাকিমার পায়ের পাতায় মাথা ঘষতে ঘসতে চুম্বন করতে লাগলাম আমার চেয়ে ৭-৮ বছরের বড় ফর্শা সুন্দরী সীমা কাকিমার দুই পায়ের নরম পাতায়। সেই সাথে ভিক্ষা করতে লাগলাম প্রভুদের জন্য বাজার করার টাকা।
প্রায় ৫ মিনিট এইভাবে ভিক্ষা চালানোর পরে আমার ভিক্ষায় সন্তুষ্ট হয়ে কাকিমা নিজের চটি পরা পা দুটো আমার মাথার উপরে রেখে আমাকে আশির্বাদ করে বলল , “আচ্ছা, আমি টাকা দিচ্ছি”।

আমি কাকিমার থেকে টাকা নিয়ে বাজারে গেলাম। বাজার থেকে ফিরে প্রথমেই তনুর জন্য কমপ্ল্যান করে ওর ঘরে গিয়ে দিয়ে এলাম। এরপর ব্রেকফাস্ট বানিয়ে তিন প্রভুকে সার্ভ করে নিজেও খেয়ে নিলাম। ঘর ঝাঁট দেওয়া মোছা সেরে রান্না শেষ করতে দশটা বেজে গেল। আমি তাড়াতাড়ি বাড়ি গিয়ে অফিসের ড্রেস পরতে গিয়ে খেয়াল করলাম আমার কাছে তো একটাও টাকা নেই!
আমি অফিসের ড্রেস পরে প্রভুদের বাড়ি গিয়ে অনুর ঘরে গিয়ে চেয়ারে বসা অনুর পায়ে পরে গেলাম সোজা। অনুর হলুদ চটি পরা পা দুটো নিজের হাতের তালুতে তুলে নিয়ে অনুর পায়ের পাতায় বারবার চুম্বন করতে করতে ওর কাছে সামান্য টাকা ভিক্ষা চাইতে লাগলাম।
৫ মিনিট পর অনু খুশি হয়ে আমার মাথার উপরে ওর চটি পরা পা দুটো রেখে আশির্বাদ করল। তারপর আমার হাতে ১০০ টাকা দিয়ে বলল, “ এখন থেকে তোর টাকা লাগলে এইভাবেই ভিক্ষা করবি আমাদের কাছে, বুঝলি?”
অনুর নেক্সট সপ্তাহে টেস্ট পরীক্ষা বলে এখন স্কুল নেই, কিন্তু তনুর আছে। আমি তনুর পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে সাদা শার্ট সবুজ স্কার্ট পরা তনুর দুই পায়ে সাদা মোজা আর কালো মেরি জেন শু পরিয়ে দিলাম। তনুর এই জুতোটাও পরশু রাতে আমি জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করে রেখেছিলাম ৩ প্রভুর বাকি সব জুতোর মতো। তবু তনু বেরনোর আগে ওর জুতো দুটোর উপর তলা সব আবার আমাকে দিয়ে চাটিয়ে পরিষ্কার করাল ওর পায়ে পরে থাকা অবস্থায়। এরপর অকারনে আমার মুখে জুতো পরা পায়ে ১০- ১২ টা লাথি মেরে ও বলল, “ এবার বেরো চাকর”।

আমি আমার বাইকের পিছনে বসিয়ে তনুকে ওর স্কুলের সামনে নামিয়ে দিলাম। ওর জুতো একবারও মাটি স্পর্শ করেনি প্রায়। তবু তনু বাইক থেকে নেমেই বলল, “ আমার জুতো নোংরা হয়ে গেছে। একটু পালিশ করে দে তো চাকর”।
আমি স্কুলের গেটের সামনেই হাঁটুগেড়ে তনুর পায়ের কাছে বসে আমার পকেটে থাকা সাদা রুমাল দিয়ে তনুর জুতো পালিশ করে দিলাম। পালিশ শেষ হতে আমাকে আরো অবাক করে দিয়ে তনু ওর জুতো পরা ডান পায়ে আমার মুখের উপরে একটা লাথি মেরে বলল, “ হয়ে গেছে। এবার তুই যা চাকর”। এই বলে আমার প্রতিক্রিয়ার অপেক্ষা না করেই ও স্কুল গেত দিয়ে স্কুলে ঢুকে গেল।
ক্লাস ৫ এ পরা তনু ওর স্কুলের গেটের সামনে এইভাবে আমার মুখের উপরে জুতো পরা পায়ে সত্যিই লাথি মারল আমার যেন তখনো বিশ্বাস হচ্ছিল না! আশেপাশে রাস্তায় থাকা অন্তত ১-২০ জনের চোখে পরার কথা ঘটনাটা। কেউ কোন প্রশ্ন করার আগেই আমি সাথে সাথে হেলমেট পরে বাইকে স্টার্ট  দিয়ে অফিসে চললাম। যেতে যেতে ভাবলাম তনুকে ওর মা আর দিদি যতই বলুক পাবলিকলি আমাকে হিউমিলিএট না করতে তনু সেটা পুরোপুরি মানছে না। আসলে সাড়ে দশ বছরের একটা মেয়ের কাছে ওর প্রায় আড়াই- তিন গুন বয়সী একটা লোককে এইভাবে হিউমিলিএট করার নেশা পুরোপুরি এড়িয়ে যাওয়া হয়ত কঠিন। তবে তনু মা বা দিদির কথা একদম শোনেনি তা নয়। হয়ত ওর মা বা দিদি ওকে যদি বুঝিয়ে আমাকে পাবলিকলি বেশি হিউমিলিএট করতে না বারন করত তাহলে হয় আজ রুমালের বদলে এই স্কুলের গেটের বাইরে এত লোকের চোখের সামনে জিভ দিয়ে আমাকে তনুর জুতো পালিশ করতে হত! অথবা আমার মুখে একটার বদলে জুতো পরা পায়ে অন্তত ১০০ টা লাথি মারত তনু, বাড়িতে যেভাবে মারে!
সত্যিই তনু আমাকে সবার সামনে ওরকমভাবে অপমান করলে আমার ভিশন ভাল লাগত ঠিকই। কন্তু ব্যাপারটা ঠিক হত না। লোকে ঘিরে দরে অনেক প্রশ্ন করত, কেউ হয়ত পুলিশেও খবর দিত এরকম অদ্ভুত ঘটনা দেখে। তনুকেও ওর স্কুলে টিচারেরা বক্তে বাঁ শাস্তিদিতে পারত তাদের দৃষ্টিতে ও আমার সাথে ‘অমানবিক’ আচরন করায়। তিন প্রভুর কাছে আমার মার খেতে ভাল লাগে ঠিক আছে, কিন্তু আমার মুল দায়িত্ব রোজগার করে তিন প্রভুর হাতে তার পুরোটা তুলে দেওয়া, আর সেই সাথে চাকরের মত ওদের বাড়ির সব কাজ করে ওদের জীবন সহজ করে দেওয়া। ওরা যে এর পরবর্তে বাড়িতে আমাকে মারছে, অপমান করছে,ওদের প্রতি আমার ভক্তিকে প্রকাশ করতে দিচ্ছে তার জন্য ৩ প্রভুর প্রতি আমার কৃতজ্ঞ থাকা উচিত।

আমি সাড়ে দশটা থেকে সাড়ে তিনটে অব্দি অফিস করে তনুকে স্কুল থেকে বাইকে তুলে প্রভুদের বাড়ি ফিরে এলাম। তনু প্রথমেই ওর কালো মেরি জেন জুতো পরা দুই পায়ে আমার মুখের সর্বত্র জোরে জোরে ৬০-৭০ টা লাথি মারল। জবাবে আমি ভক্তিভরে তনুর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে তনুর জুতোর উপর দুটো জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করে দিলাম। এরপর আমি চিত হয়ে শুতে তনু ওর কালো মেরি জেন শু পরা পা দুটো আমার মুখের উপরে তুলে দিলে আমি জিভটা যতটা সম্ভন মুখের বাইরে লম্বা করে বার করে দিলাম। ক্লাস ৫ এর স্টুডেন্ট তনু আমার বার করা জিভের উপরে নিজের স্কুল শুর তলা দুটো একে একে ঘষে পালিশ করে নিল। 
এরপর আমি চা জলখাবার রেডি করলাম। মাঝে তিথি এসে কালকের মতই মজা করে  চড় আর লাথি মেরে গেল আমাকেএরপর আমি গত দুই দিনের মতোই রাতের রান্না সারলাম আর মাঝে আবার অত্যাচারিত হলাম দুই বোনের হাতে।
 ক্রমে আমার তিন প্রভুর কাছে আমার অত্যাচারিত হওয়া আর জবাবে আমার ভক্তিভরে তিন প্রভুর সেবা করা রুটিনে পরিনত হল, কিন্তু এর আবেদন আমাদের কারো কাছেই বিন্দুমাত্র কমলো না।  
এরপরের তিন মাস দিন গুলো অনেকটা একইরকম ভাবে কেটে যাচ্ছিল। কিন্তু এর ব্যতিক্রম হল ৩ মাস পরে। সময়টা ছিল ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি। সদ্য শীত শেষ হয়ে আকাশে বসন্তের ছোঁয়া লেগেছে তখন। অনুর মাধ্যমিক সদ্য শেষ হয়েছে। সেই দিনটা ছিল ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, তনুর ১১ তম জন্মদিন!

৭......

সেটা ছিল একটা শনিবার। আমি অফিস থেকে ছুটি নিয়েছিলাম আমার প্রভুর জন্মদিন উপলক্ষ্যে। সারাদিন প্রভুরা হই হুল্লোর করল। সন্ধ্যাবেলায় তনুর ৮ জন বান্ধবী নিমন্ত্রিত ছিল। সীমা কাকিমা ওকে আগেই রিকোয়েস্ট করেছিল সবার সামনে আমাকে খুব বেশি ইউজ না করতে।
সীমা কাকিমা বা অনুর সাথে তনুর সম্পর্ক খুবই ক্লোজ ছিল। ওরা তনুকে কিছু বলতে হলে আদর করে বুঝিয়ে বলত, কখনোই কোন কথা চাপিয়ে দিত না। তনুও তাই ওদের কথা শোনার চেষ্টা করত। কিন্তু সবার সামনে আমাকে এক্সট্রিম হিউমিলিয়েট করতে না পারাটা ওকে সম্ভবত বেশ কষ্ট দিত। আসলে সীমা কাকিমা, অনু আর তনু, তিন জনেই আমাকে ইউজ করলেও তার মধ্যে পার্থক্য ছিল। সীমা কাকিমা আর অনু আমাকে ইউজ করত তার কারন সম্ভবত আমাকে  ইউজ করতে ওদের অল্প ভাললাগে ঠিকই , কিন্তু আমাকে ইউজ করলে ওদের আর্থিক সহ অন্যান্য  অনেক লাভ হবে।  অথবা এমনও হতে পারে আমাকে ব্যবহার করার মধ্যে ওরা আলাদা আনন্দ কিছু পায় না, শুধুই আমাকে ইউজ করলে ওদের অনেক লাভ হবে বলে করেসেখানে আজকেই ১১ বছরে পা দেওয়া তনু আমাকে ইউজ করত কারন আমাকে চাকরের মতো ইউজ করতে , ক্রীতদাসের মতো মারতে কোন এক অজ্ঞাত কারনে দারুন ভাল লাগে ওর তনুর ক্ষেত্রে যাবতীয় হিসাব নিকাশ, আর্থিক লাভ সবই যেন গৌণ বিষয় ছিল। মুখ্য বিষয় ছিল ওর চেয়ে এত বড় একটা ছেলের উপরে এক্সট্রিম অত্যাচার করার আনন্দ।        

তনুর বান্ধবীরা সবাই সন্ধ্যা ৬ টা তেই চলে এসেছিল। আমার দায়িত্ব পরেছিল তনু আর তার সব বান্ধবীদের যাবতীয় ফাই ফরমাশ খাটার। তনু ওর বান্ধবীদের সামনে আমার উপরে এক্সট্রিম টর্চার করার নেশাটা কিছুতেই হাতছাড়া করতে চাইছিল না, ওর মা আর দিদির অনুরোধ সত্বেও। সমবয়সী ৮ টা মেয়ের সামনে তনু মাঝে মাঝেই আমার দুই গালে তুচ্ছ কারন দেখিয়ে জোরে জোরে থাপ্পর মারছিল।তনুর বান্ধবীরা অবাক হয়ে দেখছিল ঘটনাটা।
রাত ৮ টার পরে থাপ্পরের সাথে লাথিও যোগ হল। রাত ৯ টার পরে যখন ওর বান্ধবীরা খেয়ে দেয়ে বাড়ি ফিরে গেলো ততক্ষনে আমার মুখের উপরে লাল চটি পরা দুই পায়ে অন্তত ২০ টা লাথি মেরেছে তনু। আশ্চর্য বিষয়, তার অনেকগুলো লাথিই তনুষ্কা মেরেছে ওর মা সীমা কাকিমা আর দিদি অনুষ্কার সামনেই। ওর মা আর দিদি ওকে আগে যতই বারন করুক, আজ তনুকে এতগুলো বান্ধবীর সামনে আমার মুখে প্রায়ই চটি পরা পায়ে লাথি মারতে দেখে একবারও বাধা দেয়নি। সম্ভবত বার্থ ডে গার্লের খুশি নষ্ট করতে চায়নি বলে।
ওর বান্ধবীরা বাড়ি ফিরে যাওয়ার আগে তনুর নির্দেশে আমি ওদের প্রত্যেকের জুতো পরা পায়ে মাথা রেখে প্রনাম করলাম। ওরা আমার মাথার উপরে জুতো পরা পা রেখে আমাকে আশির্বাদ করে একে একে সবাই ফিরে গেল, শুধু তিথি বাদে। তিথি আজ তনুর সাথে রাতে থাকবে।
ওর বান্ধবীরা ফিরে যাওয়ার পরে তনু তিথি আর আমাকে নিয়ে অনুর ঘরে এল। আমি বাধ্য চাকরের মতো নিজে থেকেই মেঝেতে শুয়ে প্রভুর আদেশের অপেক্ষা করতে থাকলাম।
সীমা কাকিমা আর অনুও তখন ওই ঘরে ছিল। নিজের অতজন বান্ধবীর সামনে আমার উপরে অত্যাচার করতে পেরে তনু তখন খুব এক্সাইটেড ছিল। তনু ওর মা আর দিদিকে অনুরোধ করল জোরে জোরে আমার মুখে লাথি মারতে। মেয়েরা ছেলেদের মুখে জুতো পরা পায়র জোরে জোরে নিষ্ঠুরের মতো লাথি মারছে দেখতে নাকি ওর খুব ভাল লাগে!

বার্থ ডে গার্লের অনুরোধ অনু বা ওর মা কেউ ফেললো না। প্রথমে সীমা কাকিমা নিজের সবুজ চটি পরা দুই পায়ে আমার মুখের সর্বত্র প্রায় ৩০ টা লাথি মারলো জোরে জোরে।
এরপর অনু ওর হলুদ চটি পরা দুই পায়ে আমার মুখের সর্বত্র প্রায় ৪০ টা লাথি মারল। অনুর খিদে পাওয়ায় এরপর অনু আর সীমা কাকিমা খেতে চলে গেল। আমি ওদের খাবার খাওয়ার ঘরের টেবিলে ঢাকা দিয়ে রেখেছিলাম, তাই আর পরিবেশন করতে যেতে হল না। তিথি আর তনু ওদের বান্ধবীদের সাথে খেয়ে নিয়েছিল, তাই ওরা অনুর ঘরেই থেকে গেল। আমার যদিও খাওয়া হয়নি, তবু প্রভুরা কেউ খেতে যেতে না বলায় আমি মেঝেতেই তনু আর তিথির পায়ের কাছে শুইয়ে রইলাম।
এরপর তিথিও ওর কালো চটি পরা দুই পায়ে অন্তত ৪০ টা লাথি মারল আমার মুখে। তিথির লাথি মারা শেষ হতে তনু আমার মুখের উপরে ওর চটি পরা বাঁ পা টা রেখে দাঁড়ালো।

আমি গত এক ঘন্টায় তনু, অনু, সীমা কাকিমা আর তিথির কাছে চটি পরা পায়ের প্রায় ১৩০-১৪০ টা লাথি খেয়েছিলাম। তনু তো বটেই, তনুকে খুশি করতে বাকি সবাই আমার মুখে বেশ জোরেই লাথি মেরেছিল। ফলে আমি আর সহ্য করতে পারছিলাম না। কিন্তু বার্থডে গার্ল তনুকে সে কথা বলার সাহস আমার ছিল না। 
নিজের বান্ধবীদের সামনে আমাকে হিউমিলিয়েট করতে পেরে আজ খুবই এক্সাইটেড ছিল আজই ১১ বছরে পরা আমার প্রভু তনু। সেই আনন্দে চটি পরা বাঁ পায়ে গায়ের সর্বশক্তি দিয়ে একের পর এক লাথি মেরে চলেছিল আমার মুখের সর্বত্র।
তনু ৩০-৩২ টা লাথি মারার পর আমি আর সহ্য করতে পারলাম না। ও গায়ের জোরে আমার নাকের উপরে চটি পরা বাঁ পায়ে পরপর ৪-৫ টা লাথি মারতেই প্রবল যন্ত্রনায় অনিচ্ছাকৃত প্রতিবর্ত ক্রিয়ায় আমি ডান হাত টা তুলে তনুর পরের লাথিটা আটকে দিলাম।
আমি বুঝতে পেরেছিলাম ভুল করে ফেলেছি, কিন্তু আমার অনিচ্ছাকৃত ভুলে তনু এত রেগে যাবে আমি ভাবিনি।

“ তোর এত সাহস জানোয়ার যে প্রভু তোর মুখে লাথি মারার সময়ে তুই প্রভুকে বাধা দিস? আজ তোকে এমন শিক্ষা দেব যে তুই মরে গেলেও আর কোনদিন কোন প্রভুকে মারার সময়ে বাধা দেওয়ার সাহস পাবি না”- তনু আমার উদ্দেশ্যে হুংকার ছাড়লো। তারপর তিথিকে বললো, “ তুই জানোয়ারটার বাঁ হাতটার উপরে দাঁড়া তো”।
তিথি আমার বাঁ হাতের উপরে ওর কালো চটি পরা দুই পায়ে দাঁড়াতে তনু আমার মাথার পাশে রাখা ডান হাতের উপরে, এতক্ষন আমার মুখে যেই পায়ে লাথি মারছিল, সেই চটি পরা বাঁ পা টা রেখে দাঁড়ালো। তারপরে লাল চটি পরা ডান পা টা আমার মুখের উপরে রেখে দেহের সর্বশক্তি দিয়ে আমার মুখের সর্বত্র লাথি মারতে লাগল ১১ বছর বয়সী পরম সুন্দরী তনু। আমি যাতে আর কোনভাবেই বাধা দিতে না পারি তাই আমার ডান হাতটার উপরে নিজের চটি পরা বাঁ পা টা রেখে দাঁড়িয়েছিল তনু, আর তিথি দাঁড়িয়েছিল আমার বাঁ হাতের উপরে।
তনু এত জোরে লাথি মারছিল আমার মুখে যে এরকম লাথি বেশিক্ষন কারো পক্ষে সহ্য করা সম্ভব নয়। শুধু গত তিন মাসে রোজ মুখে প্রভুদের চটি আর জুতো পরা পায়ে লাথি খেয়ে খেয়ে আমার সহ্য শক্তি অনেক বেড়ে যাওয়ায় আমি কিছুটা সহ্য করতে পারছিলাম। অন্য কেউ এরকম ১৮- ২০ টা লাথি পরপর খেলেই হয়ত অজ্ঞান হয়ে যেত।

তিথি প্রথমে এঞ্জয় করছিল আমার উপরে তনুর অত্যাচার। কিন্তু আমার মুখে তনু লাল চটি পরা ডান পায়ে ৩০-৩২ টা লাথি মারার পরে আমার মুখ থেকে মাঝে মাঝে গোঙ্গানির মতো শব্দ বেরোতে লাগলো। তাই শুনে তিথি তনুকে বললো, “ এবার রনিদাকে ছেড়ে দে। তোর সেই কুত্তাটাকে এইভাবে মুখে লাথি মারার সময় কখন সেটা মরে গিয়েছিল তুই কিন্তু খেয়ালও করিস নি। রনিদার যদি কিছু হয়ে যায় কি হবে বলতো?”

“ কুত্তাটা কি করে মরেছিল আমি সত্যিই বুঝতে পারিনি রে। প্রথমে ওর মুখে স্কুলের জুতো পরা পায়ে লাথি মারার পরে ওর মুখে আর গলায় জুতো পরা পা রেখে আমি কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে ছিলাম। তারপর ওর মুখে আবার কয়েকটা লাথি মারার সময়ে কিরকম একটা লাগছিল। তাকিয়ে দেখলাম কুত্তাটা নড়ছে না, নিশ্বাসও নিচ্ছে না। মরে গেছে বুঝতে পেরে তো তুই আমি চুপি চুপি পিছনের ডোবায় ফেলে এলাম”।
“ রনিদা যদি মরে যায় তো কি করবি? কুত্তার মতো মানুষ মেরে ডোবায় ফেলে দিয়ে এসে কিন্তু সেটাকে লোকানো যায় না”।
“ ধুর, রনিদা কি ওর মতো কুত্তা না কি যে এত সহজে মরে যাবে?”, এই পুরো কথা চলার সময়ে তনু ওর লাল চটি পরা ডান পায়ে আমার মুখে লাথি মারা চালিয়ে গেল ওর সর্বশক্তি দিয়ে।
এই সময়ে অনু খেয়ে ওর ঘরে ফিরলো। এইভাবে হিংস্রভাবে আমার মুখে ওর বোনকে লাথি মারতে দেখে ও বাধা দেওয়া তো দূর, উল্টে কনগ্র্যাচুলেট করে বলল, “ হ্যাপি বার্থডে বোন। আজ তোর যত ইচ্ছা তত লাথি মার চাকরটাকে”।
“ থ্যাংক ইউ দিদি”, তনু অনুকে বলল, একইভাবে আমার মুখে প্রবল জোরে লাথি মারতে মারতে।
আমি ক্রমে বুঝলাম আমার নাক থেকে রক্ত বের হয়ে মেঝে দিয়ে বইতে শুরু করেছে। আমার প্রবল গোঙ্গানি ক্রমে অনিয়ন্ত্রিত হয়ে পরায় তনু ওর স্কুলে পরার সাদা মোজা দুটোকে আমার মুখে গুঁজে দিল গোঙ্গানি বন্ধ করার জন্য। তারপর একইভাবে আমার মুখে লাথি মারা চালিয়ে গেল।
মোট কতগুলো লাথি মারল তনু আমার মুখে? ২০০? ৩০০? ৪০০? কি জানি, আমি আর গুনতে পারছিলাম না। আমার মাথা কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছিল। ক্রমে যাবতীয় অনুভুতিও ভোঁতা হয়ে এল আমার। আমার মাথায় ঘুরছিল তখন শুধু আমার প্রতি ১১ বছর বয়সী তনুর অতি নিষ্ঠুরতা আর তিথির সাথে ওর কথা। ওর পোষা কুকুরটাকে তাহলে এর আগে এইভাবেই লাথি মারতে মারতে মেরে ফেলে তার মরা প্রানহীন দেহটাকে তুলে ডোবায় ফেলে দিয়ে এসেছিল! আর  এখন ১১ আর ১৩ বছর বয়সী তনু আর তিথির কথা শুনে মনে হচ্ছিল যদি আইন বা পুলিশের ভয় না থাকত তাহলে লাথি মারতে মারতে আমাকে মেরে ফেলে আমার প্রানহীন দেহটা তুলে ডোবায় ফেলে দিয়ে এসে খুব মজা পেত ওরা!

আমার প্রতি তনুর নিষ্ঠুরতা আমার মধ্যে কিন্তু একটুও রাগ জন্ম দিচ্ছিল না, জন্ম দিচ্ছিল ভক্তির। আমার শুধু মনে হচ্ছিল তনু লাথি মারা থামালে যেভাবেই হোক ওর পায়ে মাথা রেখে ওর পা দুটো চুম্বনে ভরিয়ে তুলে ধন্যবাদ দিতে হবে ওকে। কিন্তু আমি পারলাম না। ক্রমে আমার ব্যাথার অনুভুতিও ভোঁতা হয়ে গেল চিন্তার অনুভুতির মতো। চোখের দৃষ্টি আবছা হয়ে এল, কানে কোন শব্দ প্রবেশ করা বন্ধ করে দিল। তনুর চটি পরা পায়ের প্রবল জোরে ধেয়ে আসা লাথি গুলো মুখে একইভাবে আছড়ে পরলেও দেহ ব্যাথার ঢেউ তোলা বন্ধ করে দিল। আমি তলিয়ে যেতে লাগলাম এক অনুভূতিহীন জগতে। সেটা জ্ঞান হারানোর জন্য না মৃত্যুর হাতছানিতে, তখন সেটাও বুঝতে পারলাম না।

জ্ঞান এল পরদিন, কোন এক অচেনা জায়গায়। পরে বুঝেছিলাম একটা লোকাল নার্সিং হোমে ভর্তি করতে হয়েছিল আমাকে। আর আমি প্রায় ১৮ ঘন্টা সেন্সলেস ছিলাম!

৮......

আমার জ্ঞান ফেরার একটু পরেই আমার তিন প্রভু দেখা করতে এল। তনু আমাকে দেখেই হাসিমুখে বললো, “ কি রে কুত্তা, জ্ঞান ফিরেছে? কয়েকটা লাথি খেয়েই জ্ঞান হারিয়ে নার্সিং হোমে পরে থেকে প্রভুদের টাকা ধ্বংস করবি তুই আর তোর প্রভুরা কি বাড়িতে খেটে মরবে? তাড়াতাড়ি সুস্থ্য হয়ে বাড়ি চল”।
আমার প্রতি এখনো তনুর এরকম নিষ্ঠুর কথা শুনে মনে ভিশন আনন্দ হল। সেই সাথে খারাপও লাগলো। সত্যিই তো, আমি এভাবে অসুস্থ হয়ে পরে থাকলে তো প্রভুদের বাড়িতে নিজেদেরই কাজ করে নিতে হবে। আমার জন্যই প্রভুদের এখন অনেক কষ্ট করতে হচ্ছে।
আমাকে ওইভাবে মেরে আধমরা করে দেওয়ার পরেও তনু আমার সাথে একইরকম নিষ্ঠুর ভঙ্গীতে কথা বলছে দেখে বুঝলাম ওর মা বা দিদি কেউই ওকে কালকে আমাকে বাড়াবাড়ি রকমের মারার জন্য সামান্যও বকে নি। বরং তনুর কথা শুনে ওর দিদি অনু নিচু হয়ে ছোট বোনের মাথায় চুমু খেয়ে বলল, “ চাকরটা একদম অপদার্থরে বোন। ও বাড়ি ফিরলে আবার ওকে এইভাবে মেরে শিক্ষা দিস তুই”।
  
অনু আর সীমা কাকিমা সরাসরি তনুর মতো নিষ্ঠুর কিছু বললো না আমাকে। বরং কাল কি হয়েছিল জানালো। তনুর লাথি খেতে খেতে আমি কাল অজ্ঞান হয়ে পরেছিলাম, আমার নাক মুখ থেকে রক্ত বেরোচ্ছিল। আমাকে ওদের পায়ের তলায় নিস্তেজ হয়ে যেতে দেখে তিথি প্রথম ওই ঘরের বিছানায় শুয়ে থাকা অনুকে সেটা জানায়। তনু তখনো আমার মুখে চটি পরা পায়ে লাথি মেরে যাচ্ছিল!
অনু উঠে এক নজর দেখেই বুঝতে পারে তনু অনেকটা বাড়াবাড়ি করে ফেলেছে। ঘরের মেঝে রক্তে ভাসছে, আমি অচেতন হয়ে গিয়েছি। অনু গিয়ে ওর মাকে জানাতে দুজনে মিলে পরামর্শ করে আমাকে এই নার্সিং হোমে ভর্তি করেছে। যেহেতু আমাকে দেখেই বোঝা যাচ্ছে এটা কোন এক্সিডেন্ট না, তাই কিছু অতিরিক্ত টাকাও ঘুষ দিতে হয়েছে এই নার্সিং হোমকে। পুলিশ রিপোর্টে লিখে দেওয়া হয়েছে বাইক এক্সিডেন্ট হয়েছিল আমার।
আজ সকালে আমার এম আর আই আর সিটি স্ক্যান করা হয়েছে ব্রেনের। নাকের হাড়ে সামান্য একটা ফ্র্যাকচার ছাড়া গুরুতর কোন আঘাত নেই। অল্প কয়েক দিনেই ঠিক হয়ে যাব আমি।

তিন প্রভুরা চলে গেল একে একে। আর আমি নার্সিং হোমের বেডে একা শুইয়ে শুইয়ে নিজেকে তীব্র ধিক্কার দিতে লাগলাম। ছিঃ, এরকম প্রভুদের সাথে কি করেছি আমি? প্রথমে প্রভু সীমা কাকিমা, অনু আর তিথি , তারপর প্রভু তনু আমার মুখে চটি পরা পায়ে লাথি মারতে মারতে কাল প্রায় মেরেই ফেলছিল কাল। চাকরের উপরে এরকম নিষ্ঠুরতা দেখানো প্রভু কজন দাসের ভাগ্যে জোটে? আমার সাথে যেখানে আদর্শ প্রভুর মতো ক্রীতদাসের চেয়েও খারাপ ব্যবহার করেছে আমার প্রভুরা, সেখানে আমি কি একজন আদর্শ দাস হতে পেরেছি?
না , পারিনি। আমি আমার তিন প্রভুর কাছে লুকিয়ে গিয়েছি আমার অন্য ব্যাংক একাউন্টের কথা, তাতে থাকা প্রায় সাড়ে সাত লাখ টাকা আমি নিজের নিরাপত্তার জন্য রাখতে চেয়েছি? কিসের জীবনের নিরাপত্তা আমার ? আমার জীবনের দামের চেয়ে আমার প্রভুদের জুতোর তলায় লেগে থাকা প্রতিটা ধুলো কনার দাম বেশি। আজ আমি মরে গেলে আমার জন্য প্রভুরা ওই টাকাটা ভোগ করা থেকে বঞ্চিত হত। শুধু কি ওটাই? আমার কি উচিত ছিল না নিজে থেকেই তিন প্রভুকে অনুরোধ করে আমার বাড়িটা ওদের নামে লিখিয়ে দেওয়া? আমার বাড়িটা বেশ বড়, প্রভুদের মতোই দোতলা। কোলকাতার কাছে বড় রাস্তার পাশেই আমার বাড়িটার দাম তো অন্তত ৭০-৮০ লাখ হবে? আমি আজ মরে গেলে এত সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত হত আমার হৃদয়বান প্রভুরা, শুধু আমার নিষ্ঠুরতা আর নিচতার জন্য। আমি মনে মনে নিজেকে ধিক্কার দিয়ে ঠিক করলাম বাড়ি ফিরে প্রথমেই আমার এই ব্যাংকের কার্ডও তুলে দেব প্রভুদের হাতে। আর প্রভুদের অনুরোধ করে আমার বাড়ির মালিকানাও প্রভুদের নামে করে দেব যত তাড়াতাড়ি সম্ভব। আমি শুধু আমার প্রভুদের ক্রীতদাস। আমার আলাদা কোন সম্পত্তি থাকতে পারে না।

৯...

তার দুই দিন পর সকালে আমি নার্সিং হোম থেকে ছুটি পেলাম। বাড়ি গিয়েই তাড়াতাড়ি রেডি হয়ে অফিসে গেলাম। তারপর নিজের বাড়ি গিয়ে স্নান করে রেডি হয়ে বিকাল পাঁচটায় প্রভুদের বাড়িতে গেলাম। প্রথমে প্রভুদের চা জলখাবার বানিয়ে ওদের সার্ভ করলাম, তারপর বাসন মাজা, ঘর ঝাঁট দেওয়া মোছা সেরে ডিনার বানানো শেষ করতে সাড়ে সাতটা বেজে গেল।
সব কাজ সেরে উঠে দেখলাম আমার তিন প্রভুই ড্রইং রুমে বসে টিভি দেখছে। আমি ভক্তিভরে তিন প্রভুকেই প্রনাম করে জিজ্ঞাসা করলাম এখন কি করব। সীমা কাকিমা বলল, “ আমার পায়ের কাছে বসে আমার পা টিপে দে। তোর সাথে কথা আছে অনেক”।
আমি চেয়ারে বসা সীমা কাকিমার ঠিক পায়ের কাছে মেঝেতে বসলাম। সীমা কাকিমা নিজের সবুজ চটি পরা পা দুটো আমার কোলের বাঁ দিক ঘেসে রাখলো। কাকিমার বাঁ দিকে চেয়ারে বসা অনু নিজের হলুদ চটি পরা পা দুটো তুলে দিল আমার কোলের ডান দিকে। আর তনু ওর চেয়ার টেনে ঠিক আমার পিছনে গিয়ে বসল। তারপর ওর লাল চটি পরা পা দুটো আমার কাঁধের উপরে তুলে দিল।
আমি পালা করে সীমা কাকিমা আর তার বড় মেয়ে অনুর পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম। আর সীমা কাকিমা কিভাবে ও কেন আমাকে ওরা প্রায় ক্রীতদাস বানিয়ে ফেলল সেটা সংক্ষেপে বলতে লাগল।
অনু আর তনু প্রতি বছর পুজোয় অনেক মজা করত, খরচ করত। কিন্তু এবারে ওদের বাবার মৃত্যুর পর আর্থিক কারনে ওরা কিছুই করতে পারেনি। তাই কালীপুজোর দিন অনু নিজের ইচ্ছাতেই ওর বোনকে নিয়ে আমার ঘরে গিয়েছিল। আমি বহুদিন থেকেই অনুর প্রতি সাবমিসিভ ছিলাম, ওকে প্রনাম করতাম, নিজে থেকে ওকে অনেক গিফট দিতে চাইতাম। অনুর ইচ্ছা ছিল আমার টাকায় পুজোর কয়দিন একটু মজা করে নেওয়া। কিন্তু তনু বাড়ি এসে ওর মাকে পুরো ঘটনাটা বলতে সীমা কাকিমা ওদের দুই বোনের প্রতি আমার সাবমিসিভ ব্যবহারে অবাক হলেও বুঝতে পারে আমাকে আরেকটু ব্যবহার করতে পারলে ওদের সংসারে হঠাত হাজির হওয়া আর্থিক অভাব কিছুটা কাটে। কিন্তু সেটা কতটা করা যেতে পারে তখন ওরা কেউই বুঝতে পারেনি। ভাইফোঁটার আগের দিন মা মেয়েরা তিন জনে মিলে ঠিক করে আমাকে ফোঁটা নেওয়ার অজুহাতে ডেকে চেষ্টা করে দেখবে আমাকে কতটা ডমিনেট আর কন্ট্রোল করতে পারে ওরা। কিন্তু ঠিক কি করবে সেই ব্যাপারে কিছুই ঠিক করেনি ওরা। কিন্তু হঠাত সাড়ে দশ বছর বয়সী তনু নিজের খেয়ালে চটি পরা পায়ে লাথি মারে আমার মুখে, আর তার জবাবে আমি ওর প্রতি ভয়ানক সাবমিসিভ হয়ে নিজের মাথা ওর পায়ে নামিয়ে ভক্তিভরে প্রনাম করি ওকে। সেটাই ওদের কাছে পরিষ্কার করে দেয় যে আমাকে সম্পুর্ন নিয়ন্ত্রন করা শুধু সামান্য সময়ের ব্যাপার ওদের কাছে।  
সীমা কাকিমা যখন এই বর্ননা দিচ্ছিল তখন আমি ভক্তিভরে পালা করে টিপছিলাম আমার কোলের উপরে রাখা আমার দুই প্রভু সীমা কাকিমা আর অনুর চটি পরা পা দুটো। আমি শুনছিলাম আর বোঝার চেষ্টা করছিলাম কেন সত্যিটা আমাকে পুরো খুলে বলছে সীমা কাকিমা।
শেষ করে সীমা কাকিমা থামল একটু তারপর আবার বলল, “ তখন আমার ভালই লাগছিল। এইভাবে তোকে নিয়ন্ত্রন করে নিজেদের আর্থিক দুশ্চিন্তা এত সহজে কাটাতে পেরে দারুন আনন্দে ছিলাম। তনু নির্দয়ের মতো রোজ জুতো পরা পায়ে তোর মুখে লাথি মারলেও তা নিয়ে একটুও বিচলিত হইনি আমি একবারও। আমি ভেবেছিলাম বাইরের কারো সামনে তোকে বেশি কিছু না করলে বিপদের কিছু নেই। তোর দিকটা তখন একবারও ভেবে দেখিনি।  এখন মনে হচ্ছে তোর প্রতি বড্ড নিষ্ঠুর হয়ে উঠেছিলাম আমি”।
সীমা কাকিমার কথায় ভয়ানক ভয়ে কেঁপে উঠল আমার বুক। এসব কি বলছে কাকিমা? তাহলে কি আমার উপরে আর অত্যাচার করবে না সীমা কাকিমা? অনু আর তনুকেও আমার উপরে অত্যাচার করতে দেবে না? সত্যিই কাকিমা তাই ঠিক করলে কিভাবে সহ্য করব আমি?
আমি সীমা কাকিমার সবুজ চটি পরা পা দুটো ভক্তিভরে টিপতে টিপতে বললাম, “ না কাকিমা, তোমরা যা করেছ তা তো আমাকে কষ্ট দেয়নি। বরং ভিশন সুখী করেছে। তোমাদের তিন জনের হাতে ক্রীতদাসের মতো অত্যাচারিত হতে পেরে আমি যে কি খুশি হয়েছি আমি বলে বোঝাতে পারব না। প্লিজ কাকিমা, আমি এরই যোগ্য, এতেই আমার সুখ”।
এই বলতে বলতে আমি নিজের মাথাটা সীমা কাকিমার সবুজ চটি পরা পা দুটোর উপর নামিয়ে দিলাম। অসহায়ের মতো প্রভুর পায়ে মাথা ঘসতে লাগলাম প্রভুর মতো বদলের আশায়।
“ তুই একটা ছাগল। মা বোঝাতে চাইল এক আর তুই বুঝল আর এক। তুই যা ভাবছিস মা সেটা বোঝাতে চায় নি”, - আমার মাথার উপরে চটি পরা ডান পায়ে লাথি মেরে বলল অনু।
অনুর কথা শুনে ভয়ানক আনন্দে মন ভরে উঠল আমার আমি সীমা কাকিমার পায়ের উপর থেকে মাথা তুলে অনুর মুখের দিকে চাইলাম।
অনুর সুন্দর মুখে এক অদ্ভুত রহস্য মাখা হাসি ঝুলছিল। আমি উঠতেই আমার দুই গালে পর পর দুটো থাপ্পর মারলো অনু।
“ তুই বলতে চাস আমরা তোর সাথে যা করেছি তাতেই তুই খুশি? তুই এর বেশি আর কিছু চাস না?”, অনু জিজ্ঞাসা করল আমাকে।
“ হ্যাঁ, আমি খুশিই তো”। আমি ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললাম। আমার প্রভু অনু যে কি বোঝাতে চাইছে আমি ঠিক বুঝতে পারলাম না।
“ তনু তোকে মেরে ভিশন মজা পায়। ও চায় রাস্তায়, ওর স্কুলের সামনে, যেকোন পাবলিক প্লেসে সবার সামনে তোকে মারতে। আর আমি এর ফলাফল, লোকের রিএকশন কি হবে নিশ্চিত না হওয়ায় তনুকে বারন করেছিলাম বাইরের কারো সামনে তোকে মারতে । বা তোর পার্মানেন্ট ক্ষতি হয় এরকম আঘাত না করতে।  তনু এই দুটোই করতে পারলে ভিশন খুশি হত। তুই খুশি হতিস না?”- এবার সীমা কাকিমা আমার বাঁ গালে থাপ্পর মেরে জিজ্ঞাসা করল।
আমার যেন বিশ্বাস হচ্ছিল না সীমা কাকিমার কথা। কাকিমা সত্যিই তনুকে অধিকার দিতে চায় আমাকে সবার সামনে ক্রীতদাসের মতো ব্যবহার করার? তনুর ইচ্ছা হলেই আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারতে মারতে আমাকে মেরে ফেলার?
আমি অনুর পা টিপতে টিপতে জবাব দিলাম , “ প্রভু, আমি তোমাদের ক্রীতদাস। ক্রীতদাসদের আলাদা স্বাধীন কোন ইচ্ছা থাকে না। তার প্রভুদের সম্পত্তি প্রভুদের ইচ্ছাই তাদের ইচ্ছা। প্রভুরা ক্রীতদাসদের নিয়ে যা খুশি করতে পারে”-  প্রভুদের প্রতি আমার অন্তরের ভক্তি এইভাবে প্রকাশ করতে পেরে গলার স্বর বুজে আসছিল আমার”।
“ এখন থেকে অনু আর তনু তোকে নিয়ে যা ইচ্ছা খুশি করতে পারে। তনু যদি ঘরে লাথি মারতে মারতে তোকে মেরেও ফেলে তাও ওকে বাধা দেব না আমি আর। পাবলিক প্লেসে অনু বা তনু তোকে বেশি অপমান করলে বা মারলে লোকে অবাক হয়ে কিছু প্রশ্ন করলে সামলানোর দায়িত্ব কিন্তু তোর। তুই কি বলে ম্যানেজ করবি ভেবে রাখিস আগেই”।
সীমা কাকিমার কথায় আমার ভয়ানক আনন্দ হচ্ছিল। কিন্তু পাবলিক প্লেসে অনু বা তনু আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারলে অবাক পাবলিকের কাছে এর কি ব্যাখ্যা দেব আমি সেটা আমার মাথায় আসছিল না”।
“ তোর বাড়িটার দাম কত হতে পারে?”- অনু প্রশ্নটা করেই চটি পরা ডান পায়ে লাথি মারল আমার নাকের উপরে।
“ ৭৫-৮০ লাখ হবে প্রভু”, আমার মুখে চটি পরা ডান পায়ে লাথি মারা অনুর পা দুটো ভক্তিভরে টিপতে টিপতে জবাব দিলাম আমি।
“ ক্রীতদাসদের নিজের কোন সম্পত্তি রাখার অধিকার নেই। তাদের জীবনটাও তার প্রভুদের সম্পত্তি। তুই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তোর বাড়িটা বেচে টাকাটা আমাদের ব্যাংক একাউন্টে ঢুকিয়ে দিবি”- এবার অনুর হলুদ চটি পরা বাঁ পা আমার ডান গালে আছড়ে পরল।

আমার তিন প্রভু আমার প্রতি যত নিষ্ঠুর হচ্ছিল , আমার যাবতীয় অধিকার কেড়ে নিয়ে আমাকে ক্রীতদাসের চেয়েও খারাপ জীবনের দিকে ঠেলে দিচ্ছিল তত ওদের প্রতি ভক্তি বেড়ে উঠছিল আমার। আমি প্রভু অনুর কথায় খুশি হয়ে সম্মতি দিলাম। সেই সাথে আমার অপর ব্যাংক একাউন্ট, যেটার কথা আমি গোপন রেখেছিলাম তিন প্রভুর কাছে, সেটার কথাও বলে দিলাম প্রভুদের।
ক্রীতদাস হয়ে প্রভুদের কাছ থেকে লুকিয়ে নিজের সম্পত্তি রাখার চেষ্টা কোন প্রভুই মেনে নিতে পারবে না সেটাই স্বাভাবিক। আমার স্বীকারোক্তি শুনে সীমা কাকিমা আর অনু দুজনেই নিজেদের চটি পরা দুই পায়ে অন্তত ১০ টা করে লাথি মারল আমার মুখে। জবাবে আমার তিন দিন আগেই ফ্র্যাকচার হওয়া নাকে প্রবল ব্যাথা সত্ত্বেও আমি দুই প্রভুর চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ক্ষমা চেয়ে নিলাম।
“ এক মাসের মধ্যে তোর বাড়ি বেঁচে সেই টাকা আমার একাউন্টে পাঠিয়ে দিবি তুই। তোর ওই ব্যাংক একাউন্টের ডেবিট কার্ড, পাসোয়ার্ড, চেক বই আজকেই তুই অনুকে দিয়ে যাবি। আর একটা সুইসাইড নোট লিখে সেটাও তুই জমা দিবি আমাকে। একটা ভিডিও করে তোর দুঃখের কথা, সুইসাইড করতে চাওয়ার ইচ্ছা হওয়ার কারন ব্যাখ্যা করে রাখবি। যদি তনু সত্যিই কখনো জুতো পরা পায়ে তোর মুখে লাথি মারতে মারতে তোকে মেরে ফেলে তবে সেটাকে সুইসাইড প্রমান করতে হবে তো”- সীমা কাকিমা আমার দু গালে দুটো সজোরে থাপ্পর মেরে বলল।
যত আমি দুই প্রভুর কথা শুনছিলাম তত আরো বিস্মিত হচ্ছিলাম। কি সহজে আমাকে ক্রীতদাস বানাতে রাজি হয়ে গেল ওরা। তনু আমাকে লাথি মারতে মারতে মেরে ফেললে সেটাকে ওরা সুইসাইড প্রমান করে দেবে আমার সুইসাইড নোটের সাহায্যে! কত সহজে একজন মা নিজের মেয়ের এতটা নিষ্ঠুরতায় প্রশ্রয় দিচ্ছে ভাবতেই অবাক হয়ে যাচ্ছিলাম আমি
“ তবে মনে হয় না তনু রনি চাকরকে প্রানে মেরে ফেলবে। ওর জীবনের কোন দাম আমাদের কাছে নেই ঠিকই , কিন্তু ওর স্যালারির দাম আছে। ওকে প্রানে মেরে ফেললে প্রতি মাসে এতগুলো টাকা অকারনে মিস করব আমরা”।– এবার অনু আমার দুই গালে চড় মেরে বলল।
“ তুই চিন্তা করিস না দিদি। রনি চাকর আমাদের সোনার ডিম দেওয়া হাঁস। ওকে আমি যতই মারি, প্রানে মারব কেন? আমি কি রনি চাকরের মতো বুদ্ধু নাকি?” – পিছন থেকে আমার মাথায় চটি পরা পায়ে লাথি মেরে বলল তনু।


১০...

এর ঠিক ২৭ দিনের মাথায় আমি আমার পৈত্রিক বাড়ি ৮২ লক্ষ টাকায় বিক্রি করে সেই টাকা আমার প্রভুদের দিয়ে দিলাম। আমি এখন কপর্দক শুন্য ভিখারী, আমার ৩ প্রভুর ক্রীতদাস। আমার স্যালারি একাউন্টও প্রভুদের নিয়ন্ত্রনে। ফলে আমার স্যালারির টাকায় তিন প্রভু ফুর্তি করত, আর আমার অফিস যাতায়াত বা সামান্য টিফিন খরচের জন্যও আমাকে তিন প্রভুর পায়ে মাথা রেখে ভিক্ষা চাইতে হত রোজ।

আমার বাড়ি বিক্রীর আগে পর্যন্ত আমাকে তিন প্রভুর কেউই পাবলিকলি হিউমিলিয়েট করেনি। বোধহয় অপেক্ষা করছিল টাকাটা হাতে পাওয়ার, যাতে আমাকে পাবলিকলি হিউমিলিয়েট করতে গিয়ে কোন দূর্ঘটনা ঘটলেও ওদের টাকার অভাব না হয়।
যেদিন বাড়ি বিক্রি সেরে আমি প্রভু সীমা কাকিমার হাতে ৮২ লক্ষ টাকা তুলে দিলাম সেটা ছিল একটা সোমবার। দুপুরে টাকা পেয়ে ফোনে অর্ডার দিয়ে দারুন খাওয়া দাওয়া করল আমার ত্ন প্রভু। পাশের বাড়ির তিথিকেও ডেকে নিল অনু আর তনু। বিকাল চারটে বাজতে তনু সীমা কাকিমাকে বলল, “ আজ তাহলে রনি চাকরকে নিয়ে বাইরে গিয়ে একটু মজা করি মা?”
সীমা কাকিমা ভালবেসে নিজের ১১ বছর বয়সী সুন্দরী মেয়ের কপালে একটা চুম্বন করে বলল, “ নিশ্চয়ই। আজ থেকে তোরা রনিকে যেখানে খুশি, যেভাবে খুশি ব্যবহার কর”।
তারপর আমার গালে বেশ জোরে একটা থাপ্পর মেরে সীমা কাকিমা বলল, “ মনে রাখিস, লোকে অবাক হয়ে কিছু প্রশ্ন করলে ব্যাখ্যা করে ওদের ভুল বোঝানোর দায়িত্ব তোর চাকর”।
আমাকে এখন কোথায় নিয়ে যাবে তনু? কিভাবে আমাকে পাবলিকলি হিউমিলিয়েট করতে চলেছে ও? উত্তেজনায় আমার হৃৎপিণ্ড ফেটে বেড়িয়ে আসতে চাইছিল যেনআমি আমার ৪ প্রভুকেই ভক্তিভরে পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম। তারপর প্রভু তনু আর তিথির সাথে বাইরে বেরিয়ে এলাম।
তিথি বাইরে এসেই বলল, “ চল, আমাদের বাড়ি যাই। আমার অনেক কাজ করানোর আছে রনি চাকরকে দিয়ে”।
“ চল”, তনু সায় দিল বান্ধবীর কথায়। আমরা তনুদের বাড়ির পাঁচিল টপকে তিথিদের বাড়িতে ঢুকলাম।
তিথিদের বাড়িটা ছোট একতলা। রান্নাঘর , বাথরুম বাদে বাড়িতে রয়েছে একটা ডাইনিং রুম, আর দুটো বেডরুম। তার একটা তিথির বাবা মায়ের , অন্যটায় তিথি থাকে। তিথি তনু আর আমাকে নিয়ে সোজা নিজের ঘরে ঢুকল। তারপর আমার গালে থাপ্পর মেরে অর্ডার করল ওর ঘরটা গুছিয়ে পরিষ্কার করতে।
তিথির ঘরটা ভীষণ অগোছালো ছিল। আমি বিছানা, টেবিল, বইয়ের র‍্যাক সব একে একে গোছালাম। গোছানো শেষ হতে তিথি আমার গালে থাপ্পর মেরে বলল, “ ডাইনিং রুম থেকে ঝাঁটা এনে এবার সব ঘর একে একে ঝাঁট দিয়ে ফেল।
তিথির বাবা দূর্গাপুরে সাধারন একটা চাকরি করে। প্রতি সপ্তাহে সোম থেকে শুক্র ডিউটি করে শুক্রবার রাতে বাড়ি ফেরে। সোম থেকে শুক্রবার ওদের বাড়িতে শুধু তিথি আর তিথির মাই থাকে। তিথির মা জয়া কাকিমার বয়স সীমা কাকিমার সমানই হবে, ৩৬-৩৭ এর মধ্যেই। জয়া কাকিমাকে দেখতেও সীমা কাকিমার মতই সুন্দরী। আমি বুঝতে পারছিলাম সব ঘর ঝাঁট দিতে গেলে জয়া কাকিমা আমাকে দেখতে পাবেই। আমি কেন হঠাত ওদের বাড়িতে এসে ঘর ঝাঁট দিচ্ছি এই প্রশ্নটা তো কাকিমা করবেই অবাক হয়ে। আমি তার কি উত্তর দেব? একে একে ঘর ঝাঁট দিতে দিতে আমি ভাবতে লাগলাম, কিন্তু কোন যুতসই জবাব পেলাম না। 
বাকি ঘর ঝাঁট দেওয়া সেরে আমি জয়া কাকিমার ঘরেও ঢুকতে বাধ্য হলাম। মুখে হাসি চেপে আমার আগে আগে ঘরে ঢুকল তিথি আর তনু। “ ভাল করে ঘর ঝাঁট দে রনি”, তনু আমাকে অর্ডার দেওয়ার সময় গলাটা গম্ভীর করার চেষ্টা করল।
জয়া কাকিমা খাটে শুয়েছিল, হঠাত আমাকে ঝাঁটা নিয়ে ঘরে ঢুকতে দেখে আর তারপরই তনুকে ওইভাবে আমাকে ঘর ঝাঁট দেওয়ার অর্ডার করতে শুনে হকচকিয়ে গেল প্রথমে। তারপর বেশ কয়েক সেকেন্ড পরে খাটে উঠে বসে বলল, “ এ কি রনি, তুমি হাতে ঝাঁটা নিয়েছ কেন? আর তনু , তুই ওইভাবে তুই তুই করে রনিকে ঘর ঝাঁট দিতে বলছিস কেন?”
মা, তুমি জান না, তনু এইভাবেই রনিদাকে অর্ডার করে ওদের বাড়িতেও ঘর ঝাঁট দেওয়ায় , অন্য কাজও করায়। কাজ ভাল নাহলে রনিদা তনুর হাতে মার খায়” – তিথি ওর মা কে বোঝানোর চেষ্টা করল।
জয়া কাকিমা যেন আকাশ থেকে পরল। রনি এত বড় তোদের থেকে, তোরা ওকে তুই তুই করে বাড়ির কাজ করতে অর্ডার করিস? আবার মারিসও? তোরা সবাই মিলে মজা করছিস আমার সাথে?”
না কাকিমা, এই দেখ”, এই বলে তিথির কথার সত্যতা প্রমান করতে তনু আমার দুই গালে পরপর দুটো থাপ্পর মারল। তারপর আবার গম্ভীর গলায় আমাকে ঘর ঝাঁট দিতে অর্ডার করল
আমি প্রভু তনুর কথায় ঘর ঝাঁট দিতে শুরু করলাম নিচু হয়ে। জয়া কাকিমা অবাক হয়ে বলল, “ রনি, তনুর মতো একটা বাচ্চা মেয়ে তোমার গালে থাপ্পর মেরে তোমাকে ঘর ঝাঁট দিতে অর্ডার করছে, আর তুমি ওকে কিছু না বলে ওর অর্ডার মানছ কেন? হয়েছে কি তোমার?”
এটা তো কিছুই না কাকিমা। ইচ্ছা হলেই আমি যত খুশি লাথি মারি রনি চাকরের মুখে। এই দেখএই বলে নিচু হয়ে ঘর ঝাঁট দিতে থাকা আমার ঠিক সামনে দাঁড়িয়ে নিজের গোলাপি কালো কিটো পরা দুই পায়ে আমার মুখের উপরে পরপর দুটো লাথি মারল ১১ বছর বয়সী পরমা সুন্দরী তনু।
বিস্ময়ে জয়া কাকিমার চোখ বড় বড় হয়ে গেল। নিজের চোখকেই যেন আর বিশ্বাস করতে পারছে না কাকিমা। ১১ বছর বয়সী একটা মেয়ে প্রায় ৩০ বছর বয়সী একজন লোকের মুখের উপর জুতো পরা পায়ে লাথি মেরে অর্ডার করছে আর জবাবে বিনা প্রতিবাদে লোকটা মেয়েটার অর্ডার পালন করছে এটা নিজের চোখে দেখলেও বিশ্বাস করা সত্যিই কঠিন!
রনি, তোমার হয়েছে টা কি? এইভাবে এত ছোট তনু তোমার মুখে লাথি মারছে, আর তুমি বিনা প্রতিবাদে ওর অর্ডার পালন করছ কেন?”
আমি কি বলব কিছুতেই মাথায় আসছিল না। আমি উত্তর না দিয়ে ঝুঁকে মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছি দেখে তনু আবার ওর কিটো পরা ডান পায়ে আমার মুখে লাথি মারল- “ কাকিমা প্রশ্ন করেছে তোকে একটা। জবাব দে
কি বলব আমি? সীমা কাকিমা আর তার দুই মেয়ে গত কয়েক মাস ধরে কিভাবে আমাকে নিজেদের ক্রীতদাস বানিয়ে রেখেছে সেটা তো বলা সম্ভব না কোনভাবেই। এর আর কি ব্যাখ্যা হতে পারে? আমি আমতা আমতা করে বললাম, “ তনু অনেকদিন ধরেই এইভাবে মারে আমাকে, অর্ডার করে। আমি কিছু বলি না ওকে কখনো
একটা বাচ্চা মেয়ে তোমাকে মেরে অর্ডার করে আর তুমি সেটা মেনে নাও কেন? তোমার কি মাথা খারাপ হয়ে গেছে রনি?”- জয়া কাকিমা আবার অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করল।
তোর দ্বারা কিচ্ছু হবে না রে রনি চাকর। একটা সহজ জিনিসও ঠিক করে বলতে পারিস না তুইএই বলে আমার গালে আবার পরপর দুটো থাপ্পর মেরে পকেট থেকে আমার টাকায় কেনা দামি মোবাইলটা বার করল তনু।
কাকিমাএকটু ওয়েট কর। আমি মা কে ফোন করছি। মা এসে সব বুঝিয়ে বলবে তোমাকে


১১...

তনুর ফোন পেয়ে ৫ মিনিট পরেই সীমা কাকিমা অনুকে নিয়ে তিথিদের বাড়িতে ঢুকল। আমার আগেই অন্য সব ঘর ঝাঁট দেওয়া হয়ে গিয়েছিল। আমি এর মধ্যে জয়া কাকিমার ঘর ঝাঁট দেওয়া সেরে ঝাঁটা রেখে এসে জয়া কাকিমার ঘরের মেঝেতে বসে পরেছিলাম। আর আমার ঠিক পাশেই পাশাপাশি দুটো চেয়ারে বসেছিল তিথি আর তনু।
সীমা কাকিমা আর অনু ঘরে ঢুকতেই এবার আমার মুখে নীল চটি পরা ডান পায়ে লাথি মারল তিথি। রনিদা, পাশের ঘর থেকে দুটো চেয়ার নিয়ে আয় যা
নিজের মেয়েকে আমার মুখে চটি পরা পায়ে লাথি মারতে দেখে আর আলাদা করে কিছু বলল না জয়া কাকিমা। আমি চেয়ার এনে মেঝেতে পেতে দিতে সীমা কাকিমা আর অনু বসে পরল।
সীমা কাকিমা বসেই জয়া কাকিমার দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞাসা করল কি হয়েছে জয়া?”
তনু আর তিথি এইভাবে রনিকে মারছে আর অর্ডার করছে কেন? কি চলছে ওদের মধ্যে আমি তো কিছুই বুঝতে পারছি না”- ভয়ানক বিস্ময় ফুটিয়ে বলল জয়া কাকিমা।
তুমি জান না? রনি বা তিথি কখনো কিছু বলেনি তোমাকে?”
কই না তো। কি বলবে?”
সত্যিটা বড় অদ্ভুত। রনি ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করার পর একটার পর একটা ভাল চাকরির পরীক্ষা দিচ্ছিল, কিন্তু পাচ্ছিল না। তখন একটা চাকরির পরীক্ষা দিতে যাওয়ার আগে ও আমাদের জাগ্রত কালী মন্দিরে পুজো দিয়ে মানত করে যে ও যদি চাকরি পেয়ে যায় তাহলে মন্দিরে এক লক্ষ এক টাকা প্রনামী দেবে। এরপরও যদি মা স্বপ্নাদেশে তাকে কিছু আদেশ দেয় তবে তা যত কঠিনই হোক না কেন সে সেটা পালন করবে। এরপর পরীক্ষার ইন্টারভিউ দিয়ে এসে সেই রাতেই ও মায়ের স্বপ্নাদেশ পায়। মা স্বপ্নে দেখা দিয়ে তাকে বলে সে চাকরিও পাবে, পোস্টিং ও পাবে ঘরের সবচেয়ে কাছে এই শহরেই, যদি সে তনুকে ভক্তিভরে মা কালী ভেবে পুজো করে এখন থেকে, তনুর প্রতিটা আদেশ মা কালীর আদেশ বলে মেনে ভক্তিভরে পালন করে মা আজীবন তনুর মধ্য দিয়েই রনির কাছ থেকে পুজো নিতে চান। তখন তনুর পাঁচ বছর বয়স। রনি পরের দিন এসে আমাকে আর তনুর বাবাকে স্বপ্নাদেশের কথা খুলে বলে। আমি তো বিশ্বাস করতেই চাই নি। কিন্তু তনুর বাবা কিরকম কালী ভক্ত আর অলৌকিক ঘটনায় বিশ্বাসী জানই তো। ওর বাবার কথায় সেই থেকে রোজ রনি তনুকে কুমারী দেবী রুপে ভক্তিভরে পুজো করতে থাকে। আর তার ঠিক ২ মাস পরে রনির সেই চাকরির পরীক্ষার রেজাল্ট বের হয়। রনি চাকরি পেয়েছে এবং এই শহরের একমাত্র পোস্টটাও ওই পায়। যদি ওই স্বপ্নাদেশের কথা মিথ্যাই হয় তাহলে রনি দুই মাস আগেই কি করে জানল যে ও চাকরি পাবে আর এই শহরেই? তাছাড়া রনি বানিয়ে বলে তনুকে নিজের দেবী বানাবেই বা কেন? এতে তো ওর ক্ষতি ছাড়া লাভ কিছুই নেই। স্বপ্নাদেশে মা বলেছিল তনুকে রোজ দেবীজ্ঞানে পুজো করতে । তনু কিছু অর্ডার করলে স্বয়ং মা কালীর অর্ডার ভেবে সেটা পালন করতে। এরপর এইভাবে গত ৬ বছর ধরে রনি রোজ দেবীজ্ঞানে তনুর পুজো করে আর তনু ওকে যা খুশি অর্ডার করে। পরে ইচ্ছামত ওকে মারতেও শুরু করে। আমি আগে বেশি ধর্মবিশ্বাসী ছিলাম না। কিন্তু রনির স্বপ্নাদেশ পাওয়ার এই ঘটনাটা অবিশ্বাস করার কোন যুক্তিই আমি পাইনি। তনু রনিকে মারলেও তাই ওর বাবার মতো আমিও তনুকে বাধা দিতাম না তাই, এখনো দিই না। স্বয়ং মা কালী চান রনি তনুকে দেবী মা কালী রুপে দেখুক। এখন দেবী নিজে ভক্তকে আঘাত করলে তাতে বাধা দেওয়া কি কোন মানুষেরই উচিত? তাছাড়া দেবী বলেছেন তনুর প্রতিটা আদেশ পুরন করা রনির জীবনের সবচেয়ে বড় লক্ষ্য হতে হবে। তাই তনু যখন যত টাকা দিতে আদেশ করে রনি এসে আমার হাতে দিয়ে যায়। আর আমরা রনিকে মারলেও তনু খুশি হয় বলে, আমি আর অনুও রনিকে যা খুশি অর্ডার করি, মারি”।
সীমা কাকিমার কথা শুনে জয়া কাকিমা অবাক হয়ে বসে রইল খানিকক্ষন। তারপর অবাক গলায় বলল, “ তোমাদের মন্দিরের কালী জাগ্রত জানি। তাই বলে এরকমও হয়?”
“ কাকিমা, আমার কি মনে হয় জান? দেব-দেবীদের লীলা বোঝা ভার। হয়ত বিশেষ কোন কারনে বাবাকে কম বয়সেই কাছে টেনে নিয়েছেন ভগবান। তার ব্রাহ্মন পরিবারের বাকিদের তাতে যেন কোন কষ্ট না হয় তাই আগে থেকেই দেবী এই অদ্ভুত স্বপ্নাদেশ দিয়ে রনিদাকে তনুর চরনে সমর্পন করেছেন। যাতে আমাদের পরিবারের আর্থিক চাহিদা রনিদাই পুরন করতে পারে। তুমি বললে বিশ্বাস করবে না রনিদা নিজে থেকে আমার আর তনুর পায়ে ধরে নিজের ব্যাংকের চেক –এটিএম কার্ড সব আমাদের দিয়ে দিয়েছে। কথায় বলে পাগলেও টাকা চেনে। সেখানে রনিদা সব নিজে থেকে তনুর পায়ের তলায় বিলিয়ে দেবে কেন? দেবীর লীলা ছাড়া এটা কখনো হয় বলো?” – এবার অনু বুঝিয়ে বলল জয়া কাকিমাকে।
জয়া কাকিমা কিছুক্ষণ ভাবল। তারপর বলল, “ সবই তো দেবীর লীলাই মনে হচ্ছে। তাহলে ঠিকই আছে। তনু রনিকে নিয়ে যা খুশি করুক”।
“ আমরা রনিকে দিয়ে চাকরের মতো বাড়ির সব কাজ করাই। এটাও মায়ের লীলা, তাই রনি এতে খুব খুশি হয়। তোমাদের বাড়িতে তো কোন চাকর নেই। তোমরাও বাড়ির সব কাজ রনিকে দিয়ে করিয়ে নিও”।
“তা হয় নাকি? এমনি এমনি রনিকে দিয়ে চাকরের মতো কাজ করাব?”- জয়া কাকিমা বলল।
“ এইভাবে তুমি আর তিথি মিলে রনিকে মেরে দিও। মা কালীর লীলায় এখন শুধু আমি না, যেকোন মেয়ে ওকে মারলেই ও খুশি হয়”- তনু ওর কিটো পরা বাঁ পায়ে আমার মুখের উপরে একটা লাথি মেরে বলল।
“ তা নাহয় করলাম। কিন্তু চাকরি পেয়ে রনির কি লাভ হল তাহলে? কিছুই তো ওর ভাগ্যে রইল না”- জয়া কাকিমা আবার সন্দেহ প্রকাশ করল।
এতক্ষন অনু আর সীমা কাকিমার অসাধারন ব্যাখ্যা আর তাতে জয়া কাকিমার বিশ্বাসী হয়ে ওঠা আমাকেও আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছিল। আমি আমার মুখে লাথি মারা তনুর কিটো পরা দুই পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ওকে ভক্তিভরে প্রনাম করে বললাম , “ স্বয়ং মা কালীর আদেশ পালনের চেয়ে বড় সৌভাগ্য আর কি হতে পারে কারো কাছে? টাকা, জাগতিক সুখ তো তুচ্ছ। কে জানে, মায়ের আদেশ পালনে সফল হওয়ায় হয়ত এ জন্ম, পরজন্ম বা পরকালে অনেক বড় পুরস্কার অপেক্ষা করে আছে আমার জন্য”। 
জয়া কাকিমার সব সন্দেহ যেন দূর হয়ে গেল আমার কথায়। তাহলে তো আমরা রনির উপর অত্যাচারও করছি না আসলে। বরং ওর পরজন্ম কি পরকালের সৌভাগ্য রচনা করে দিচ্ছি। আমাদেরও অনেক লাভ হয়ে যাচ্ছে মাঝ থেকে। এই জন্যই বলে ভগবান যা করেন, সবার মঙ্গলের জন্যই করেন। আমরাই শুধু বুঝতে ভুল করি”।
জয়া কাকিমার কথায় ভয়ানক খুশিতে আমার মন ভরে উঠল। তনু আমার আরাধ্যা দেবী এই কথা তনুর মা জয়া কাকিমাকে বিশ্বাস করিয়ে ছাড়ল! হয়ত আরো অনেকেই একে একে বিশ্বাস করে নেবে এই কথা!
“ এই তো, এতক্ষনে আসল কথাটা বুঝলে। রনিকে দিয়ে তনুর পুজো করিয়ে, চাকরের মতো আমার সেবা করিয়ে ভগবান আমাদের মতো রনিরও মঙ্গলই করছেন। তুমিও রনিকে চাকরের মতো ইউজ কর আজ থেকে জয়া। আর কখনো টাকা পয়সা লাগলে চেয়ে নিতে ভুল না আমার থেকে। রনির স্যালারির পুরো টাকাই তো অনুই তোলে। আর রনি এখন থেকে আমার মতো তোমাদেরও চাকর, ওর টাকায় তাই তোমারও অধিকার আছে”।
সেদিন রাত্রে রোজকার মতো তনুদের সিঁড়ির নিচে জুতোর র‍্যাকের পাশে শক্ত মেঝেতে শুইয়ে আমার ঘুমই আসতে চাইছিল না। কি করে আসবে ঘুম? এত আনন্দে কি কেউ ঘুমাতে পারে? আজ থেকে আমার প্রভু ৩ বা ৪ জন নয়, পুরো ৫ জন। আজ সারা সন্ধ্যা আমি দেবী জ্ঞানে জয়া কাকিমা আর তিথির চটি পরা পা নিজের মুখের উপরে রেখে ভক্তিভরে ওদের পা টিপে দিয়েছি, জিভ দিয়ে চেটে ওদের চটির তলা পরিষ্কার করে দিয়েছি, চাকরের মতো ওদের বাড়ির সব কাজ করেছি , তখনো যেন আমার বিশ্বাস হচ্ছিল না।
সেই সাথে সীমা কাকিমার প্রতি চরম ভক্তিতে মন ভরে উঠেছিল আমার। কি সহজে সীমা কাকিমা জয়া কাকিমাকে ব্যাখ্যা করে বুঝিয়ে দিল যে তনু কে মা কালীর ইচ্ছায় আমি দেবীজ্ঞানে পুজো করছি!
আচ্ছা সীমা কাকিমা কি সত্যিই খুব স্বার্থপর? খালি চোখে সেরকমই মনে হতে পারে অনেকের। কি সহজেই না আমাকে ক্রীতদাস বানিয়ে আমার টাকায় ফুর্তি করছে ওরা! কিন্তু এই বয়সী বেশিরভাগ মহিলা এই জায়গায় থাকলে যা করতেন তাতে কার কি লাভ হত? কাউকে এইভাবে ইউজ করা ঠিক না বলে যদি সে আমাকে নিজে ইউজ না করত আর মেয়েদেরও ইউজ করতে না দিত তাহলে নিজেরা তিনজনই চরম আর্থিক কষ্টে দিন কাটাত। আর সব টাকা সম্পত্তি নিয়েও আমি আরো বেশি কষ্টে দিন কাটাতাম। সীমা কাকিমা আমার সাথে যা করল তাতে শুধু ওরাই না, আমিও ভয়ানক সুখে দিন কাটাতে পারছি প্রভুদের ক্রীতদাস হয়ে।
তাছাড়া আমার বাড়ি সহ যাবতীয় সম্পত্তি দখল, আমাকে দিয়ে সুইসাইড নোট লিখিয়ে রেখে দেওয়া এগুলোও কি আমাকে চরম সুখ দেয়নি? তনু আমাকে যেভাবে খুশি যার সামনে খুশি ইউজ করতে পারে, ওর ইচ্ছা হলে লাথি মারতে মারতে মেরেও ফেলতে পারে আমাকে, তনুকে  এই অধিকার দেওয়া তনু আর আমাকে একইরকম খুশি করেছিল। যদিও এরকম ঘটার সম্ভাবনা খুবই কম, তবু তনু আর আমাকে খুশি করার জন্য আমার নিশ্চিত স্যালারি মিস করার ঝুঁকি যে নিয়েছিল তাকে কি স্বার্থপর বলা উচিত? নাকি অতি মহৎ বলা উচিত? যে মহৎ ও দুরদর্শী, জঘন্য প্রথাতে বিশ্বাসী হয়ে সবাইকে দুঃখের দিকে ঠেলে না দিয়ে এমন পথ খুঁজে বার করে যাতে সবাই ভয়ানক খুশি হবে।

তাছাড়া সীমা কাকিমা শুধু আর্থিক কারনে আমাকে ব্যবহার করলে কি তনুকে অনুমতি দিত জয়া কাকিমার সামনে এইভাবে সত্যি উন্মোচন করার? সীমা কাকিমা কি তাহলে নিজে থেকে কখনো আমার স্যালারি কিছুটা ভাগ করে নিতে চাইত জয়া কাকিমার সাথে? না, কখনই না। নিজেদের আর্থিক সমস্যা আমাকে দিয়ে মেটানোর চেষ্টা অবশ্যই করেছে সীমা কাকিমা, সেটা এরকম আর্থিক সমস্যায় পরলে কে করবে না? কিন্তু এর বাইরে সে খুবই বুদ্ধিমতি, দূরদর্শী ও মহৎ। যে আমার উপর অত্যাচার এই কারনেই চালাতে চায় কারন সে আমার সাহায্যের কিছুটা প্রতিদান দিতে চায়। আর তার সুক্ষ বুদ্ধির গুনে সে এটা সহজেই বুঝেছে আমাকে প্রতিদান দেওয়ার শ্রেষ্ঠ উপায় আমার উপরে অত্যাচার করা!
ছিঃ! এই সীমা কাকিমা আর তার দুই মেয়েকে আগে অনেকবার স্বার্থপর ভেবেছিলাম বলে ভিশন লজ্জা লাগল আমার। সীমা কাকিমা আর তার দুই মেয়ের জুতোয় মাথা ঠেকিয়ে ক্ষমা চেয়ে আমি ঘুমাতে গেলাম।
ক্রমে আমি সীমা কাকিমাদের বাড়ির মতো জয়া কাকিমাদের বাড়িরও ক্রীতদাস হয়ে গেলাম। সারাদিন অফিস করা আর দুই প্রভুর বাড়ির সব কাজ করার সাথে আমার ৫ প্রভুকে সেবা করেই কেটে যেতে লাগল আমার দিন। আমার টাকায় আরামে দিন কাটাতে লাগল আমার ৫ প্রভু।
যত দিন যেতে লাগল তনুর মতো অনু, তিথি আর সীমা কাকিমাও আমার উপরে ভয়ানক অত্যাচার করা আরম্ভ করল। তনুর মতো একইরকম ভাবে ওরাও যখন খুশি জুতো পরা পায়ে জোরে জোরে লাথি মারত আমার মুখেজয়া কাকিমা  একটু আসতে মারত শুধু। আমি ৫ প্রভুর পাই ভক্তিভরে টিপে দিতাম রোজ, ৫ প্রভুর পায়ে পরা অবস্থাতেই ওদের জুতো জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করে দিতাম।
সেই সপ্তাহতেই শনিবার তিথির বাবা আবিস্কার করে আমি কিভাবে চাকরের মতো তিথি আর জয়া কাকিমার সেবা করছি। আমাকে আশ্চর্য করে দিয়ে তিথির বাবা জয়া কাকিমার মুখে সীমা কাকিমার বলা সেই গল্প শুনে বিনা প্রশ্নে মেনে নেয়। ক্রমে আমাদের পাড়াতে প্রায় সবাই আসতে আসতে জেনে যায় আমার দেবী তনুর ভক্ত হওয়ার গল্প। কে সেটা প্রথম বাইরে বলে যদিও জানতে পারি না আমি। ক্রমে তনু পাড়ায় অনেকের সামনেই আমাকে চড়, লাথি মারতে থাকে। ধর্মের মোড়কে ঘটা এই ঘটনায় কেউ কখনো আপত্তি করে না। ক্রমে পাড়ার রাস্তায় তনুর জুতো পরা পায়ে আমার মুখে লাথি মারাটা বেশ কমন ব্যাপার হয়ে যায়। তনুর দেখাদেখি অনু আর তিথিও প্রায়ই সবার সামনে একইভাবে প্রকাশ্যে রাস্তায় আমার মুখে চড়, লাথি মারতে শুরু করে। পাড়ার লোকে বাধা না দিয়ে বরং ধর্মীয় আকাঙ্ক্ষিত ঘটনা হিসাবে ওদের উতসাহ দিতে থাকে আমাকে যেভাবে খুশি ব্যবহার করতে।
এর ফলে তনুদের আরো একটা সুবিধা হয়। তনুদের কালী মন্দির জাগ্রত বলে আগেই পরিচিত ছিল। এখন এই অলৌকিক ঘটনা লোকমুখে প্রচার হওয়ায় অনেক দূর থেকেও বহু লোক ওদের পারিবারিক মন্দিরে এসে পুজো দিতে থাকে, বহু টাকা দান বাক্সে দিতে থাকে। আমার সম্পর্কে প্রচলিত গল্পের মতো অনেকে এসেই চাকরির জন্য মানত করতে থাকে মন্দিরে। তারা বহু টাকা দান করে, চাকরি পেলে আরো বেশি টাকা দানের মানত করে যায়, স্বাভাবিকভাবেই যে টাকার মালিক হয় মন্দিরের মালিক সীমা কাকিমা আর তার দুই মেয়ে অনু আর তনু। অনু আর তনুর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ভক্তিভরে প্রনামও করে যায় অনেকে। আর আমি পাড়ায় প্রকাশ্যে আমার ৫ প্রভুর সেবা করতে থাকি ক্রীতদাসের মতো। অনু , তনু আর তিথি ৩ জন পাড়ার সবার সামনে আমাকে ক্রীতদাসের মতোই ব্যবহার করতে থাকে। 

( সমাপ্ত)