Sunday 1 November 2020

ফেমডম স্কুল প্রকল্প

ওয়েব ডেস্ক, আজকের খবর ; নিজস্ব প্রতিবেদন; ক্রমবর্ধমান নারী নির্যাতন রুখতে 'ফেমডম স্কুলিং' প্রকল্প চালু রাজ্য সরকারের: দিন দিন নারী নির্যাতন বাড়ছে দেশে। বর্তমানযুগে পুরুষ ও নারী সমান একথা প্রচারিত হওয়ার পরেও পুরুষের মধ্যে প্রবনতা দেখা যাচ্ছে আগ্রাসী ও যৌন নির্যাতনমূলক মনোভাবের মাধ্যমে নারীর উপরে নিজের অধিকার ও শ্রেষ্ঠত্ব প্রমানের চেষ্টা চালাতে। বিশেষজ্ঞেরা অনেকেই মনে করেন, এই সমস্যার সমাধান পুরুষ ও নারীর সমানাধিকারের প্রচারে নেই, নারী শ্রেষ্ঠ এই প্রচারই এই সমস্যা চিরদিনের জন্য দূর করতে পারে। বিশেষজ্ঞ টি ইভান্স জানান, ছোট থেকে ছেলেরা যদি মেয়েরা শ্রেষ্ঠ ওই তত্ত্ব শিখে বড় হয়, এবং প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার আগে অবধি যদি তাদের সমবয়সী মেয়েদের অধীনে রাখা হয়, প্রয়োজনে মেয়েরা ছেলেদের যা খুশি শাস্তি দিতে পারবে এই অধিকার দিয়ে, তাহলে ছেলেদের মধ্যে নারীকে দমিয়ে রাখার পরিবর্তে অতিরিক্ত সম্মান দেওয়ার প্রবনতা দেখা যায়। পুরুষ কতৃক এই অতিরিক্ত সম্মান মেয়েরাও উপভোগ করে, আবার ছেলেরাও স্বেচ্ছায় এটি করতে অভ্যস্ত হয়। এরফলে এমন এক পরিবেশ তৈরি হয় যা নারী পুরুষ উভয়ের পক্ষেই উপভোগ্য। টি ইভান্সের এই বৈজ্ঞানিক থিওরি এর আগে ক্ষুদ্র গোষ্ঠির উপরে প্রয়োগ করে দেখা গেছে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া গেছে। এবার তাই রাজ্য সরকার রাজ্যে ক্রমবর্ধমান নারী নির্যাতনের ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে স্বতপ্রনোদিত হয়ে টি ইভান্সের থিওরির প্রয়োগ করার জন্য রাজ্যের সমস্ত সরকারী স্কুলকে ফেমডম স্কুল ঘোষনার নির্দেশ দিয়েছে। এ ব্যাপারে শিক্ষামন্ত্রী জানান, প্রথম থেকে দ্বাদশ শ্রেনীর সকল সরকারী স্কুল কোয়েড করে দেওয়া হবে। ছেলেরা বাধ্য থাকবে বড় ছোট যেকোন মেয়ের সকল আদেশ পালন করতে। শিক্ষকেরাও ছাত্রীদের আদেশ বিনা প্রতিবাদে পালন করতে বাধ্য থাকবে। বাকি বিষয়ের সাথে প্রথম থেকে দ্বাদশ শ্রেনী পর্যন্ত প্রত্যেককে ' ফিমেল সুপিরিওরিটি' নামক একটি নতুন বিষয় পড়তে হবে যেখানে ছাত্রদের মনে ঢুকিয়ে দেওয়া হবে মেয়েদের অধিকার অনেক বেশি এবং পুরুষ জাতির জন্মই হয়েছে নারী জাতির সেবা করার জন্য। শিক্ষামন্ত্রী জানান ক্লাসের ছাত্রীদের উতসাহ দেওয়া হবে ছাত্রদের চাকরের মত ব্যবহার করার জন্য এবং যখন খুশি তাদের চড়, লাথি মারার জন্য। তিনি জানান, তিনি আশাবাদী এই সিস্টেমের মধ্য দিয়ে বড় হওয়া পরবর্তী প্রজন্মে নারী নির্যাতন বলে কোন শব্দ থাকবে না। এরপর উপস্থিত স্কুল ছাত্রী ও নারী সাংবাদিকদের জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে শিক্ষামন্ত্রী 'ফেমডম স্কুলিং' প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। প্রকল্পের উদ্বোধনে বিভিন্ন স্কুল থেকে ২০ জন ছাত্র ও ২০ জন ছাত্রীকে আনা হয়। এরপর ছাত্রীরা ছাত্রদের তাদের পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসতে আদেশ করে প্রথমে ছেলেদের গালে চড় মারতে থাকে। তারপর ছাত্রীরা স্কুল জুতো পরা পায়ে ছাত্রদের মুখে অন্তত ১০০ টা করে লাথি মারে। এরপর ছাত্রীরা ছাত্রদের আদেশ দেয় তাদের পায়ের তলায় শুয়ে পরতে। টিভি ক্যামেরার সামনেই এরপর স্কুল ছাত্রীরা ছাত্রদের মুখের উপরে জুতো পরা পা তুলে দিয়ে তাদের আদেশ করে পা টিপে দিতে। বিভিন্ন নিউজ চ্যানেলে রাজ্যবাসী লাইভ দেখতে থাকে দেশের ভবিষ্যত। তারা বুঝতে পারে, এখন যেভাবে এই ছাত্রীরা ছাত্রদের মুখের উপর নিজেদের জুতোর তলা ঘসতে ঘসতে তাদের দিয়ে পা টেপাচ্ছে, এইভাবেই ভবিষ্যতে পুরুষ জাতি নারীজাতির সেবা করবে। এরপর ছাত্রীরা ছাত্রদের জিভের উপরে ঘসে নিজেদের স্কুল শুয়ের তলা পরিস্কার করে নেয়। এই অনুষ্ঠান লাইভ দেখে জনতার মনে বিভিন্ন প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। সামান্য কিছু মানুষ এর বিরোধীতা করলেও বেশিরভাগই এর সমর্থনে মুখ খুলেছেন। তাদের বক্তব্য, দেশে নারী নির্যাতন কমাতে এটাই সঠিক ও কাঙ্ক্ষিত প্রকল্প। এদের একটি বড় অংশ ফেমডম স্কুলিং প্রকল্পের আদলে তাদের ফ্যামিলিকেও ফেমডম ফ্যামিলিতে রুপান্তরিত করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। ( এই পেজের সমস্ত পোস্টই এন্টারটেইনমেন্টের জন্য লিখিত ১০০% ফেক/মিথ্যা। এটিও অন্য পোস্টের মতই ১০০% মিথ্যা সংবাদ, শুধু ফেমডম পছন্দ করা পাঠকদের উপভোগের জন্য)।

Tuesday 1 September 2020

আদৃতা

 ১...

আজ এক দূর্দান্ত অভিজ্ঞতা হল। দুপুরে স্কুটি নিয়ে এক পাড়ার ফাঁকা গলি দিয়ে যাচ্ছিলাম।  পাশের এক সরু গলি থেকে এক কিশোরী মেয়ে সাইকেল চালিয়ে যাচ্ছিল, হঠাত নিয়ন্ত্রন হারিয়ে সোজা আমাকে ধাক্কা মেরে উল্টে পরল, সম্ভবত বৃষ্টি ভেজা কংকৃটের গলিতে স্লিপ করে।  তার সাইকেল গিয়ে পরল পাশের নর্দমায়, আর সে কোন রকমে ব্যালেন্স রক্ষা করতে পারলেও তার সাদা স্নিকার পরা দুই পা গিয়ে পরল রাস্তার ধারের কাদা ভর্তি জলে ।  তার জিন্স প্যান্টও কাদায় মাখামাখি হল। 


মেয়েটি মুখে মাস্ক পরেছিল।  ফর্শা, রোগা সুন্দর চেহারা, বয়স ১৫-১৬ হবে। সে নিজের দোষে উল্টে পরল, আমিও তার ধাক্কায় কোন রকমে স্কুটি সামলে দাড়িয়েছিলাম। অথচ আমাকে অবাক করে দিয়ে মেয়েটি  "দেখে চালাতে পারিস না?" বলে আমার দুই গালে পরপর দুটো সজোরে থাপ্পর মারল সম্পুর্ন অকারনে।


মাস ছয়েক আগে এরকম ভাবে এক ১৮-১৯ এর মেয়েকে অকারনে এক অটো চালকের গালে থাপ্পর মারতে দেখেছিলাম। কিন্তু রাস্তার মাঝে অচেনা,কোন মেয়ের হাতে এইভাবে থাপ্পর খাওয়া এই প্রথম। স্বভাবতই কোন দোষ না থাকলেও আমি মাথা নিচু করে মেয়েটিকে সরি বলে ক্ষমা চাইলাম। তারপরে স্কুটি থেকে নেমে তার সাইকেলটা নর্দমা থেকে তুলে দিতে এগোলাম।

আমার চেয়ে এত ছোট একটা অচেনা সুন্দরী মেয়ের হাতে খোলা রাস্তায় এইভাবে থাপ্পর খেয়ে আমার হৃতপিন্ড প্রবল উত্তেজনায় দ্বিগুণ বেগে ছুটছিল। খারাপ লাগা তো দূর,,কি করে ওর প্রতি আরো বেশি সাবমিসিভনেস দেখাতে পারি তাই ভেবে চলেছিলাম। সাইকেল তুলে আমার  স্কুটি মোছার কাপড় দিয়ে মুছে দেব, মেয়েটির কাদা লাগা জুতোও মুছে দেব এইসব ভেবে সাইকেল তুলে দেখি সেটার সামনের চাকা বেঁকে গেছে ওইভাবে বেকায়দায় নর্দমায় পরার ফলে। 

"আমি এক্সট্রিমলি সরি, পাশের সাইকেলের দোকান থেকে সারিয়ে দিচ্ছি এক্ষুনি ম্যাম" এইবলে মেয়েটির দিকে হাতজোড় করলাম। স্কুটিতে চাবি দিয়ে রাস্তার ধারে রেখে পাশের সাইকেলের দোকান অব্ধি আমিই হাঁটিয়ে নিয়ে গেলাম মেয়েটির সাইকেলটা। মেয়েটি আমার পাশেই হেটে এল কিছু না বলে। 

কিন্তু হায়! দোকানের সামনে এসে দেখি দোকান বন্ধ। আমার তখন খেয়াল হল আজ বৃহস্পতিবার। এই রাস্তার আশে পাশে যতগুলো সাইকেলের দোকান আছে সবকটা বৃহস্পতিবার বিকালে বন্ধ থাকে। 




২.... 


( এর আগের অংশটা সত্যি ছিল। পরের অংশটা কিছু সত্যি, অনেকটাই কল্পনা)। 



আমি কি করব ভাবার সময় পেলাম না, তার আগেই মেয়েটি আবার আমার দুই গালে দুটো থাপ্পর মারল। মেয়েটির মুখে বেশ একটা রাগের ভাব ফুটে উঠেছে মনে হল ওর চোখ দুটো দেখে।

এর আগে মেয়েটি যেখানে আমাকে থাপ্পর মেরেছিল সেখানে রাস্থায় আর কেউ ছিল না। কিন্তু এখানে একটু দূরে ২-৩ জন লোক দেখতে পেলাম। তাদের একজন চলা থামিয়ে আমাদের দিকে তাকিয়ে রইল তামাশা দেখার জন্য।

" তুই আমার সাইকেলের এই দশা করেছিস,,এখন আমি বাড়ি ফিরব কি করে??"

আমি ভয়ে ভয়ে আবার সরি বলে জিজ্ঞাসা করলাম,  " তোমার বাড়ি কি অনেকটা দূরে? দরকার হলে আমি স্কুটিতে করে বাড়ি পৌঁছে দিতে পারি তোমাকে।"

মেয়েটি কিছুক্ষন কি যেন ভাবল। তারপরে এবার ডান হাত দিয়ে আমার বাঁ গালে একটা থাপ্পর মেরে বলল,  " আমার সাইকেলটা কি হবে তাহলে?"

আমি বললাম, " ম্যাম, আমার বাড়ি একদম কাছেই। এই সাইকেল নিয়ে আপনি বাড়ি ফিরতে পারবেন না।  আমি এখন আমার বাড়িতে রেখে দিই। পরে সারিয়ে আমি আপনার বাড়িতে দিয়ে,আসব কালকেই, কোন,চিন্তা করবেন না প্লিজ। আমি তো এখন আপনাকে আপনার বাড়িতে দিয়ে আসতে গেলে বাড়ি চেনা হয়েই যাবে।" মেয়েটিকে কখনো কখনো তুমি বলছিলাম,,আবার কখনো অজান্তেই আপনি আর ম্যাম সম্বোধন বেরিয়ে আসছিল। আর আমার অর্ধেক বয়সী মেয়েটি শুরু থেকে আমাকে তুই করে বলে চলেছিল! 

মেয়েটি আবার আমার গালে একটা থাপ্পর কষিয়ে বলল,  " তোকে চিনি না, জানি না। তুই তোর কাছে আমার সাইকেল রেখে দিবি, তারপরে ফেরত দিবি কি গ্যারান্টি আছে তার? তুই যে একটা ছোটলোক সেটা তোর স্কুটি চালানোর স্টাইল আর একটা মেয়েকে ধাক্কা মারা থেকেই বোঝা যায়।" এই বলে মেয়েটি আমার দুই গালে আরো দুটো থাপ্পর মারল পরপর। আর সেই দূরে দাঁড়িয়ে তামাশা দেখতে থাকা আধ বুড়ো লোকটা তখনো দাঁড়িয়ে দেখছে দেখলাম।


মেয়েটি আমাকে ছোটলোক বললেও সেটা আমাকে অপমান করে মজা নেওয়ার জন্যে বলছে মনে হল। নাহলে ছোটলোকের স্কুটিতে চড়ে বাড়ি ফিরতে রাজি হত না নিশ্চয়ই। আর ছোটলোকেরা কেউ অর্ধেক বয়সী মেয়ের হাতে অকারনে বারবার থাপ্পর খেয়ে তাদের ম্যাম সম্বোধন করে ক্ষমা চায় না নিশ্চয়ই!

আমি বললাম, " ম্যাম, আপনি তো এখন আমার বাড়ি চিনেই যাবেন। আর কোন সন্দেহ থাকলে আমি এখন সাইকেলের পুরো দাম আপনাকে দিয়ে রাখছি। যদি কোন কারনে সাইকেল ফেরত নাও পান, সেই টাকা দিয়ে আবার সাইকেল কিনে নিতে পারবেন। আর কাল আমি সত্যিই সাইকেল ফেরত দিতে গেলে তখন ইচ্ছা হলে টাকা ফেরত দিয়ে দেবেন।" মেয়েটির হাতে অত্যধিক অপমানিত হওয়ার ফলে সে সাইকেল ফেরত পেলেও টাকা ফেরত দেবে কিনা সেটা তার হাতেই ছেড়ে দিতে চাইলাম!


 মেয়েটি আমার প্রস্তাবে খুশি হয়ে হাসল। তারপরে বলল, "ঠিক আছে, এটাই ভাল। "

আমি মেয়েটিকে নিয়ে আমার ফ্ল্যাটে পৌছালাম। সিঁড়ি দিয়ে ফ্ল্যাটের দোতলায় আমি সাইকেলটা টেনে তুললাম, মেয়েটাও সাথে এল। এরপরে সাইকেলটা ঘরে ঢুকিয়ে বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকা মেয়েটিকে জিজ্ঞাসা করলাম " কত টাকা দাম সাইকেলের প্লিজ একটু বলবে?"

মেয়েটি মাস্ক নামিয়ে দাঁড়িয়েছিল, দেখলাম মেয়েটির সম্পুর্ন মুখটা অসম্ভব সুন্দর। এত সুন্দরী আমার চেয়ে এত ছোট একটা মেয়ে এতক্ষন এইভাবে আমাকে মেরে আর অপমান করে চলেছে ভাবতেই কি এক তীব্র সুখবোধ ঘীরে ধরল আমাকে।


" ১০ হাজার টাকা",  মেয়েটি সংক্ষেপে উত্তর দিল। মেয়েটির সাইকেলটা খুব নতুন না, এরকম নতুন সাইকেলের দামও ৫-৬ হাজারের বেশি হয়না।" কিন্তু অর্ধেক বয়সী এই মেয়েটি আমাকে ঠকাচ্ছে এই চিন্তা আমাকে খুব খুশি করল উল্টে। আমি " এক্ষুনি টাকা নিয়ে আসছি ম্যাম" বলে ঘরে ঢুকে গেলাম। তারপরে টাকা নিয়ে এসে মেয়েটির হাতে দিলাম।

কড়কড়ে ২০ টা ৫০০ টাকার নোট গুনে নিয়ে মেয়েটি জিন্সের পকেটে পুরল। তার চোখ মুখ দেখে স্পষ্টতই মনে হচ্ছিল সে বিশ্বাস করতে পারছে না যে এত সহজে আমি ওকে অকারনে ১০ হাজার টাকা দিয়ে দিলাম। 

আমি এবারে হাতজোড় করে বললাম,  " ম্যাম, আপনার জুতোয় আমার দোষে অনেক কাদা লেগে গেছে। প্লিজ আমাকে একটু পরিস্কার করে দেওয়ার সুযোগ দেবেন?" 

মেয়েটি মুচকি হেসে বলল, " হ্যাঁ, করে দে। আর একটা চেয়ার নিয়ে আয় বারান্দায়, আমি বসব। " 




৩.... 


আমি ঘরের সবচেয়ে ভাল চেয়ারটা এনে দিলাম মেয়েটিকে বসার জন্য। তারপরে আমার নতুন কেনা একটা গেঞ্জি আর পরিস্কার জল নিয়ে এসে বারান্দায় মেয়েটির পায়ের কাছে হাটু গেড়ে বসলাম।  বারান্দাটা খোলা হওয়ায় আসে পাশের কারো চোখে পরতেই পারে এই ঘটনা। কিন্তু অচেনা মেয়েটিকে ফাঁকা  ঘরে ঢুকতে বলার সাহস হল না। বরং কেউ দেখলে দেখুক, ক্ষতি কি? আমার অর্ধেক বয়সী এত সুন্দরী একটা মেয়ের চাকর হতে পারা আমার কাছে শুধুই গর্বের বিষয়!

আমি মেয়েটির জুতোর উপর দিক দুটো ধীরে ধীরে পালিশ করে দিতে লাগলাম। মেয়েটি চেয়ারে বসে মোবাইল খুলে ঘাঁটতে লাগল। আমি সময় নিয়ে আসতে আসতে পালিশ করে দিতে লাগলাম আমার অর্ধেক বয়সী,সুন্দরী,এই মেয়েটির জুতো,যার নামও,আমি জানি না!

প্রথমে বাঁ জুতো,,তারপরে ডান জুতোর উপর দিক দুটো পালিশ করে চকচকে করতে অন্তত ১০ মিনিট সময় নিলাম আমি। আমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর ১০ মিনিট। তারপরে মেয়েটিকে বললাম,  " ম্যাম, যদি একটু পা তোলেন, জুতোর তলাটা আমি পালিশ করে দিতাম তাহলে।"


মেয়েটি কি যেন ভাবল, " তারপরে বলল, না থাক। অত সময় নেই আমার।" 

শুনে আমার একটু খারাপ লাগল। 

মেয়েটি আরো ১৫-২০ সেকেন্ড ফোন  ঘেটে ফোনটা,পকেটে পুরে উঠে বলল, " তুই শুয়ে পর বরং। তোর পরনের শার্টে জুতোর তলাটা মুছে নিই, তাড়াতাড়ি হয়ে যাবে।"

আমি উঠে দাঁড়ানো মেয়েটির পায়ের কাছে তখনো হাটুগেড়ে বসে। ওঠার আগে আমি মেয়েটির জুতো পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে বললাম,  " ম্যাম, প্লিজ আমাকে ক্ষমা করে দেবেন ধাক্কা মারার জন্য।"

মেয়েটি আমাকে প্রায় ৩০ সেকেন্ড ওর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ক্ষমা চাইতে দিল, তারপরে আমার মাথার উপরে জুতো পরা ডান পা টা রেখে বলল, " আচ্ছা যা, ক্ষমা করে দিলাম তোকে।" 


মেয়েটি পা সরাতে আমি উঠে একটু দূরে মেঝেতে শুলাম।

 মেয়েটি স্নিকার পরা পায়ে সোজা আমার বুকে উঠে দাঁড়াল। তারপরে হাসি মুখে আমার বুকের সাদা জামার উপরে ঘসে নিজের জুতোর তলা পরিস্কার করতে লাগল। মিনিট দুই পরে সে নিজের ডান জুতোর তলা আমার মুখের উপরে রাখল একবার। আমি কিছু বলব না নিশ্চিত হয়ে মনের সুখে এইবার দুই জুতোর তলাই পালা করে আমার মুখে ঘসে পরিস্কার করতে লাগল। আমি একবার আলতো করে আমার জিভটা বার কিরে দিলাম মেয়েটির প্রতি প্রবল ভক্তি থেকে। সে সেটা বুঝতে পারল কিনা জানি না। কিন্তু না থেমে আমার জিভ আর মুখে জুতোর তলা মোছা চালিয়ে গেল সে। 


প্রায় ১০ মিনিট সে আমার বুক আর মুখে এইভাবে জুতোর তলা মুছল, আমার মুখে জুতো পরা পায়ে দাড়িয়ে রইল জুতো পরা পায়ে। তারপরে আমার বুকে দাড়িয়ে জুতো পরা দুই পায়ে পরপর ১০-১২ টা লাথি মারল আমার মুখে।  " এটা না দেখে স্কুটি চালিয়ে আমাকে ধাক্কা দিয়ে সাইকেল ভাঙার শাস্তি" বলে লাথি মারা চালিয়ে গেল সে।




৪....



এরপরে সে নামতে আমি উঠে একবার ঘরে গেলাম চেয়ারটা ঢোকাতে। আয়নায় তাকিয়ে দেখি আমার সারা মুখ মেয়েটির জুতোর তলার ময়লায় ভর্তি, সাদা জামার উপরেও মেয়েটির স্নিকারের তলার ছাপ স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে! ঘড়িতে দেখি  বিকাল ৪.৩০ বাজে। আমি সেই অবস্থাতেই মুখ না ধুয়ে জামা না পাল্টে বেড়িয়ে এলাম। মেয়েটিকে স্কুটিতে তুলে ওর বাড়ি পৌছাতে ৫ মিনিটও লাগল না। মেয়েটির বাড়ি বেশ সুন্দর একতলা, গেটের গায়ে নেমপ্লেটে ৩ জনের নাম লেখা - আদিত্য চ্যাটার্জি, পিয়ালী বসু চ্যাটার্জি, আদৃতা চ্যাটার্জি। আন্দাজ করে নিলাম যে মেয়েটির নাম আদৃতা।

মেয়েটি বেল বাজাতে সম্ভবত ওর মা দরজা খুলে দিল। মেয়েটি ওর এক্সিডেন্টের কথা , সাইকেল ভাঙার কথা পুরোটা আমার ঘাড়ে সম্পুর্ন দোষ চাপিয়ে বলে গেল। আমিও আদৃতার কথায় একমত হয়ে ওর মায়ের সামনে আবার সরি বললাম। ওর মা একবার আমার দিকে ভাল করে তাকিয়ে মেয়েকে বলল, " তুই কি ওকে মেরেছিস নাকি?"

" হ্যাঁ মা, এরকম অপরাধ করলে মারব না?"

এতদিন অনেককে চড় মেরে ঝামেলা বাধিয়েছিস বহুবার। এখন কি লাথিও মারতে শুরু করলি তুই?"

" ওর কোন দোষ নেই, আমারই ভূল। আমার মার খাওয়ারই কথা।" এই বলে আমি তাড়াতাড়ি সামলালাম। তারপরে আমার কার্ড মেয়েটির মায়ের হাতে দিয়ে বললাম, " ওর সাইকেল তো এখন আমাদ কাছে আছে, সারিয়ে দিয়ে যাব। এতে আমার ফোন নাম্বার আছে। কোন দরকার হলে ফোন করবেন। আসছি।" এই বলে আমি চলে এলাম। আর ফেরার পর থেকেই মনে শুধু একটাই চিন্তা ঘুরতে লাগল, কোনভাবে কি প্রভু আদৃতার পার্মানেন্ট চাকর হয়ে ওঠা সম্ভব হবে আমার পক্ষে?





Wednesday 1 July 2020

ছোট বোনের সেবক

 নভেম্বারের এক সন্ধ্যা সেটা, টিভি রুমের ঘড়ির কাটা সন্ধ্যা ৬ টা ছুঁইছুঁই প্রায়। বাতাসে শীতের ছোয়া লেগেছে অল্প অল্প। তখন আমার ক্লাস ১১। বাবা মার অফিস থেকে ফিরতে তখনও ঘন্টা দুয়েক দেরী। বাড়িতে শুধু আমি আর আমার ক্লাস ৮ এ পড়া বোন স্বাগতা। আমার সুন্দরী ছোট বোন পায়ের উপর উপর পা তুলে চেয়ারে বসে টিভি দেখছে। স্কুল থেকে প্রায় দুই ঘন্টা আগে ফিরেছে ও, অথচ ওর পরনে এখনও স্কুলের সাদা জামা, সবুজ স্কার্ট, পায়ে সাদা মোজা ও জুতো। সকালে ওর কথা মতো পিজ্জা এনে ওকে টিফিনে দিতে ভুলে গিয়েছিলাম, তাই রাগ করে আমার সঙ্গে বোন কথা বলছে না বাড়ি ফেরার পর থেকে। একটু পরে বাবা মা বাড়ি ফিরে যদি দেখে বোন আমার সঙ্গে ঝগড়া করে রাগ করে এখনও স্কুলের জামা- জুতো পরে বসে আছে, তাহলে আমি খুব বকা খাব। কারন বোনের পা থেকে জুতো খুলে দেওয়াটা সেই ছোটো থেকেই আমার ডিউটির মধ্যে পরে!

হ্যাঁ, ছোট থেকেই আমার আর বোনের সম্পর্ক এরকম । রোজ ওর পায়ে জুতো পরিয়ে দেওয়া, পা থেকে জুতো খুলিয়ে দেওয়া, স্কুল থেকে ফেরার পর নিয়ম করে ওর পা টিপে দেওয়া, ওর জামা কাচা, ঘর ঝাট দেওয়া। ওর জন্য টিফিন বানানো, ওর জুতো পরিষ্কার সহ ওর হাজারটা কাজ রোজ আমাকে করতে হয়। আমি বোনের চেয়ে ৩ বছরের বড় হওয়া সত্বেও আমার সুন্দরী ছোট বোন ওর যা খুশি অর্ডার করে আমাকে। বাবা, মা চিরদিনই ওকে আমার চেয়ে অনেক বেশি ভালবাসে, বাবা মাও তাই বোনকে আমাকে অর্ডার করতে দেখে খুশি হয়, ওকে উতসাহিত করে আরও এই ব্যাপারে। আমারও কেন জানি চিরদিনই খারাপ তো লাগেই না, বরং কেমন যেন ভাল লাগে ছোট বোনের এই শাসন । আসলে ছোট্ট বোনটাকে আমি চিরদিনই বড্ড বেশি ভালবাসি।
সেই ছোট্ট থেকেই রোজ বিকালে বোন স্কুল থেকে ফিরলে আমি প্রথমে ওর জন্য বানানো টিফিন প্লেটে করে ওর হাতে দিই। তারপর ও টিভি দেখতে দেখতে বা কম্পিউটারে গেম খেলতে খেলতে টিফিন খায়। আর আমি ওর পায়ের কাছে মেঝেতে বসে প্রথমে যত্ন করে আমার সুন্দরী ছোট বোন স্বাগতার পা থেকে জুতো মোজা খুলে দিয়ে ওর পায়ে ঘরে পরার চটি পরিয়ে দিই। তারপর সারা বিকেল বোনের পায়ের কাছে ঠিক চাকরের মতো বসে ওর পা টিপে দিই। বোন প্রায় রোজ রাতেই একইভাবে বাবা মার সামনে আমাকে দিয়ে পা টেপায়। বাবা মা ওদের আদরের মেয়েকে আমাদের সম্পর্ক নিয়ন্ত্রন করতে দেখে খুশি হয়।
অথচ আজ ও স্কুল থেকে ফেরার পর এতক্ষন হয়ে গেছে, এখনও ও আমার সঙ্গে কথা বলেনি। নিজে জুতো পড়া পায়ে রান্না ঘরে গিয়ে আমার বানানো টিফিন প্লেটে নিয়ে টিফিন করেছে অবশ্য। কিন্তু আমার সাথে কথা বলেনি একবারও, আমাকে ওর জুতো খুলতেও দেয়নি। একবার আমি ওর পায়ের কাছে হাটুগেরে বসে ওকে বলেছিলাম, “ আমার ভুল হয়ে গেছে বোন, এবারের মতো ক্ষমা করে দে। এবার তোর জুতো খুলতে দে প্লিজ”।
জবাবে বোন মুখে কিছু বলেনি, তবে আমার মুখে জুতো পড়া ডান পা দিয়ে আলতো করে একটা লাথি মেরে আমাকে সরিয়ে দিয়ে অন্যদিকে মুখ ফিরিয়ে আবার টিভি দেখতে শুরু করেছিল।
আমার তখন আর কিছু বলার সাহস হয়নি। অথচ, বোনের রাগ আমাকে ভাঙ্গাতেই হবে। ওর জন্য পছন্দের টিফিন দিতে ভুলে গেছি, আমারই তো দোষ। তাছাড়া, বাবা মা ফিরে যদি বোনকে তখনও স্কুলের জামা-জুতো পড়া অবস্থায় দেখে, আর বোন আমার নামে অভিযোগ করে তাহলে আমি ভয়ানক বকা খাব।
আমি বুঝতে পারছিলাম যেভাবেই হোক আমাকে সুন্দরী ছোট বোন স্বাগতার কাছে ক্ষমা চাইতেই হবে । আমি ভয়ে ভয়ে এগিয়ে গিয়ে বোনের পায়ের কাছে মেঝেতে হাটুগেড়ে বসলাম। হাত জোড় করে বললাম, “ আমার ভুল হয়ে গিয়েছিল বোন। এরকম আর কোনোদিনও হবে না। তোর যা খুশি শাস্তি দিতে পারিস আমাকে। শুধু প্লিজ, ক্ষমা করে দে আমাকে, প্লিজ”।
আমি কাতর কন্ঠে বোনের কাছে অনুরোধ করতে লাগলাম হাতজোড় করে। অথচ বোন আমার অনুরোধে পাত্তাও দিচ্ছে না এবার, ও আগের মতো টিভি দেখে যেতে লাগল মন দিয়ে। আমার খুব অসহায় লাগছিল, বুঝতে পারছিলাম না কিভাবে আমার সুন্দরী ছোটবোন স্বাগতার কাছে ক্ষমা চাইলে ও আমাকে ক্ষমা করে দেবে। আমি অসহায় হয়ে অবশেষে বোনের সাদা স্নিকার পড়া দুই পায়ের উপর নিজের মাথাটা নামিয়ে দিলাম । বোনের জুতো পড়া দুই পায়ের উপর নিজের মাথাটা ঘষতে ঘষতে কাতর কন্ঠে ওকে অনুরোধ করতে লাগলাম, “ আমি সরি বোন। প্লিজ বোন, এবারের মতো ক্ষমা করে দে আমাকে, প্লিজ বোন,প্লিজ”।
আমি অসহায় হয়ে বোনের জুতো পড়া দুই পায়ের উপর নিজের মাথাটা ঘষে যেতে লাগলাম। বোন মুখে কিছুই বলল না, আমাকে বাধাও দিল না। আগের মতো ট্রিভি দেখতে দেখতে মাঝে মাঝে আড়চোখে দেখতে লাগল কিভাবে ওর ৩ বছরের বড় দাদা অসহায় ভাবে ওর জুতো পড়া পায়ের উপর নিজের মাথা ঘষতে ঘষতে ক্ষমা চাইছে ওর কাছে।
প্রায় ১০-১৫ মিনিট আমি এইভাবে বোনের জুতো পড়া পায়ের উপর মাথা ঘষতে লাগলাম। তারপর হঠাত বোন ওর জুতো পড়া ডান পা টা তুলে নিল, তারপর জুতো পড়া পা টা তুলে আমার মাথার উপর রাখল। আমি বুঝতে পারছিলাম না কি করব। বোনের জুতো পড়া ডান পা টা এখন রাখা আমার মাথার উপর। আর আমি অসহায়ভাবে ওর জুতো পড়া বাঁ পায়ের উপর একের পর এক চুম্বন করতে শুরু করলাম। ছোট বোন স্বাগতার জুতো পরা বাঁ পায়ের উপর একের পর এক চুম্বন করতে করতে আমি কাতর কন্ঠে ওর কাছে অনুরোধ করতে লাগলাম, “ আমি সরি বোন। দেখ তোর দাদা তোর পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চাইছে। আমাকে যা খুশি শাস্তি দে বোন, শুধু প্লিজ এবারের মতো আমাকে ক্ষমা করে দে। প্লিজ বোন, প্লিজ”।
আমি বোনের জুতো পড়া বাঁ পায়ের উপর চুম্বন করতে করতে ওর কাছে ক্ষমা চাওয়া চালিয়ে যেতে লাগলাম। বোন তখনও মুখে কিছু বলল না, শুধু আমার মাথার উপর ওর জুতো পরা ডান পায়ের তলাটা বোলাতে লাগল।
( চলবে…)

Friday 1 May 2020

* আমার প্রভু বোন রিমা* ( দিপ)...

* আমার প্রভু বোন রিমা* ( দিপ)...
আমার বয়স তখন ১৩ আর আমার ছোট বোন রিমার বয়স ১১। অন্য সব ভাই বোনেদের মতই আমাদের মধ্যে ঝগড়া লেগে থাকত। রিমা যতদিন যাচ্ছিল ক্রমে আরো সুন্দরী হয়ে উঠছিল, আর আমি অন্য দাদাদের মত ছোট বোনের সাথে ঝগড়া করলেও ওর প্রতি ক্রমে সাবমিসিভ ফিল করতে শুরু করেছিলাম। বোন ছোট থেকেই কিছুটা ডমিন্যান্ট ছিল, যেটা আমার খুব ভাল লাগত। কিন্তু ওকে আমি সেটা বুঝতে দিতাম না।
সেটা ছিল সেপ্টেম্বার মাসের এক বিকাল। বাবা মা অফিসে গিয়েছিল আর বোন স্কুলে। আমি স্কুলে যাইনি সেদিন, বাড়িতে একা ছিলাম। বিকাল ৩.৩০ এ বোন স্কুল থেকে ফিরল। আমি বসার ঘরের মেঝেতে শুয়ে টিভি দেখছিলাম। আসলে কিছুদিন ধরে আমি ইচ্ছা করেই মেঝেতে শুচ্ছিলাম প্রায়ই এই আশায় যে আমার ফর্শা সুন্দরী বোন রিমা এই সুযোগে আমার গায়ে পা তুলে ডমিন্যাট করবে। এর আগে ২ দিন বোন সেটা করেছে। দুই দিনই সন্ধ্যা বেলায়, যখন মা পাশেই ছিল। একদিন ওর চটি পরা বাঁ পা আমার বুকে তুলে দাঁড়িয়েছিল বোন। আরেকদিন ওর চটি পরা বাঁ পায়ের তলায় আমার পেট আর ডান পায়ের তলায় আমার বুক মাড়িয়ে চলে গিয়েছিল বোন মায়ের সামনেই। আমার খুব ভাল লেগেছিল। আমি কোন কম্পলেন না করায় মা একটু অবাক হয়েছিল। মা নিজে থেকেই বোনকে বকা দিতে গেলে বোন বলেছিল " দাদা মেঝেতে শুয়েছে কেন? মেঝে কি শোয়ার যায়গা?" বোনের মুখের হাসি দেখে বুঝেছিলাম বোনও খুব এঞ্জয় করেছিল সেই ঘটনা।
বোন ঘরে ঢুকেই স্কুল ব্যাগটা সোফাতে রাখল। আমি সোফার ঠিক পাশেই মেঝেতে শুয়েছিলাম। বোন ব্যাগটা রেখেই আমার মাথার পাশে দাঁড়িয়ে আমার মুখের দিকে তাকালো একবার। তারপর ওর সুন্দর মুখে একটা মিষ্টি হাসি ফুটিয়ে ওর সাদা স্নিকার পরা ডান পা টা আমার বুকের উপরে তুলে দাঁড়ালো। বোনের হাত দুটো কোমরে রাখা। ও একদৃষ্টে আমার চোখের দিকে তাকিয়ে রইল আমার প্রতিক্রিয়া দেখার জন্য।
আমার খুবই ভাল লাগছিল আমার উপরে আমার ছোট বোনের এই ডমিনেশন। কিন্তু ওকে সেটা সরাসরি বলার সাহস ছিল না আমার। আমি কোন প্রতিক্রিয়া ছাড়াই বোনকে এইভাবে প্রায় ১ মিনিট আমার বুকের উপরে ওর স্কুল জুতো পরা পা রেখে দাঁড়িয়ে থাকতে দিলাম কি করা উচিত বুঝতে না পেরে। আমার মন চাইছিল বোন ওর স্নিকার পরা বাঁ পা টাও আমার বুকে, গলায়, বা মুখের উপরে তুলে দিক। কিন্তু আশংকা হচ্ছিল বোন সেটা না করে হয়ত বোর হয়ে নিজের ঘরে চলে গেল।
কিন্তু এক মিনিট পরেও বোন এর কোনটাই করল না। ওর মুখে হাসি ফুটিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে রইল আমার প্রতিক্রিয়া দেখার জন্য।
আমি তখন রিমাকে বললাম, " আমার গায়ের উপর থেকে পা সরা বোন।"
রিমা হাসিমুখে বলল "সরাব না। কি করবি?"
আমি তখন দুই হাতে বোনের জুতো পরা ডান পা টা বুকের উপরে চেপে বললাম, " তাহলে দেখি কতক্ষন তুই এইভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে পারিস। তোর পা আর ছাড়ছি না তুই আর কখনো আমার গায়ে পা দিবি না কথা না দিলে।"
বোনের মুখের হাসি আরো চওড়া হল আমার কথা শুনে। তারপর ওর জুতো পরা বাঁ পাটাও আমার গলার উপরে রেখে ও সোফায় বসে পরে বলল " ঠিক আছে,দেখা যাক কে আগে ক্লান্ত হয়। যে আগে উঠবে সে হারবে। আর তুই পাপোষের মত মেঝেতে পরে থাকলে লোকে তো তোকে পাপোষের মত ইউজ করবেই। আমিও তাই করছি। এতে আমার কোন দোষ নেই।" এই বলে বোন ওর জুতো পরা পা দুটোর তলা আমার শার্টটার উপরে ঘসে পরিস্কার করতে লাগল। আমি দুই হাতে বোনের পা টা বুকে চেপে ধরে ছিলাম। এবার ইচ্ছা করেই গ্রিপ আলতো করে দিলাম যাতে বোন ভাল করে আমার শার্টে ওর স্কুল জুতোর তলা মুছতে পারে।
বোন আমার বুকে ওর জুতোর তলা বেশ ভাল করে মুছে বলল, " এমনিতে তো তুই কোন কাজে লাগিস না। বরং এইভাবে রোজ মেঝেতে শুয়ে থাকিস। আমি তোকে রোজ পাপোষ হিসাবে ইউজ করলেও তুই জগতের কোন কাজে অন্তত লাগবি।" এই বলে বোন আবার ভিশন হাসতে লাগল। আমার ভিশন ভাল লাগছিল, কিন্তু বোনের কথার সরাসরি সমর্থন দেওয়ার সাহস হচ্ছিল না।
এরপর বোন আমার বুকে আলতো করে একটা লাথি মেরে বলল, " আমার তো কিছুই করার নেই। দে, টিভির রিমোটটা আমাকে দে।"
আমি বললাম, " সে তো আমারও কিছু করার নেই। টিভি দেখব বলেই তো এখানে মেঝেয় শুয়ে আছি। তোকে রিমোট দিয়ে দিলে আমিই বা কি করব?"
বোন এবার ওর সাদা স্নিকার পরা বাঁ পায়ে আমার ঠোঁটের উপরে আলতো করে একটা লাথি মেরে বলল, " তুই আমার পায়ের তলাতেই যখন শুয়ে আছিস তখন মন দিয়ে আমার পা টেপ। আর আমাকে টিভি দেখতে দে। এই বলে বোন ওর জুতো পরা বাঁ পায়ে আমার নাকের উপরে একটা লাথি মেরে ওর বাঁ পা টা আমার ঠোঁট আর নাকের উপরেই রেখে দিল।
আমাকে এই অদ্ভুত পজিশনে ফেলে বোন আমাকে কোনদিন ডমিনেট করবে সেটা আমি আগে শুধু স্বপ্নে ভেবেছি! আমি বাধা দেওয়ার সামান্য চিন্তাও না করে বোনের হাতে রিমোট দুটো তুলে দিয়ে আমার বুক আর মুখের উপরে রাখা বোনের জুতো পরা পা দুটো যত্ন করে টিপে দিতে লাগলাম।
২-৩ মিনিট পরেই বোন আবার ওর জুতো পরা বাঁ পায়ে আমার নাকের উপরে একটা লাথি মেরে বলল, " একটু উপরে উঠে শো, যাতে আমি আমার দুটো পাই তোর মুখের উপরে রাখতে পারি৷ "
বোনের এই অদ্ভুত কথায় বিন্দুমাত্র আপত্তি না করে আমি বোনের আদেশ পালন করলাম৷ বোন ওর জুতো পরা বাঁ পা টা আমার কপালের উপরে রেখে ওর জুতো পরা ডান পা টা আমার ঠোঁটের উপরে রাখল৷ আমার নাকের উপরে ওর সাদা স্নিকার পরা ডান পায়ে একটা লাথি মেরে বোন বলল, " নে, আবার ভাল চাকরের মত আমার পা টিপে দে৷ "
বোন আমাকে যত অপমান করছিল তত ভিশন আনন্দে আমার বুক ভরে উঠছিল৷ আমি তো অনেক ছোট থেকেই রোজ স্বপ্ন দেখতাম বোন আমাকে এইভাবে ওর চাকরের মত ট্রিট করছে৷ কিন্তু সেটা যে কোনদিন সত্যি হবে তা আমি স্বপ্নেও ভাবিনি৷
আমি ভিশন খুশি মনে আমার মুখের উপরে রাখা আমার প্রভু বোনের জুতো পরা পা দুটো টিপতে লাগলাম৷ আমার ফর্শা সুন্দরী বোন রিমা আমার মুখের উপরে ওর স্কুল জুতো পরা পা দুটো রেখে আমাকে দিয়ে পা টেপাতে টেপাতে এমনভাবে টিভি দেখতে লাগল যেন এটা খুবই স্বাভাবিক!
আমি প্রবল ভক্তিভরে আমার মুখের উপরে রাখা আমার প্রভু বোনের পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম৷ আর বোন আমাকে দিয়ে পা টেপাতে টেপাতে আমার মুখের উপরে ওর জুতোর তলার ময়লা ঘসে পরিস্কার করতে লাগল. যদিও আগেই ও আমার শার্টে জুতোর তলা মোছায় ওর জুতোর তলায় বেশি ময়লা ছিল না৷ তবু ওর জুতোর তলার কিছু ধুলো ময়লা আমার সারা মুখে লেগে যেতে লাগল আমাকে ভিশন খুশি করে৷
এইভাবে প্রায় ৩০ মিনিট আমি আমার মুখের উপরে রাখা আমার প্রভু বোনের জুতো পরা পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম৷ এরপর বোন আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " যা, আমার ঘরে পরার একটা চটি নিয়ে আয়৷ "
আমি চ্যালেঞ্জ ভুলে বোনের আদেশ পালন করার জন্য ওর পায়ের তলা থেকে উঠে ওর চটি আনার জন্য যেতে গেলাম৷ কিন্তু যেই আমি উঠতে গেলাম সাথে সাথে বোন ওর জুতো পরা ডান পা দিয়ে বেশ জোরে একটা লাথি মারল আমার নাকের উপরে৷
" আমি তোর প্রভু হই৷ আমার আদেশ পালন করতে যাওয়ার আগে সবসময় আমার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে আমাকে প্রনাম করে ধন্যবাদ দিয়ে যাবি৷ "
বোন আমার সাথে যত নিষ্ঠুর ব্যবহার করছিল আমি তত বেশি খুশি হচ্ছিলাম৷ আমি বোনের জুতো পরা পায়ের উপরে নিচের মাথা ঠেকিয়ে ওকে শাষ্টাঙ্গে প্রনাম করে বললাম, " আমাকে দিয়ে চাকরের মত কাজ করানোর জন্য ধন্যবাদ প্রভু৷ আজ থেকে আমি তোমার চাকর আর তুমি আমার প্রভু৷ আজ থেকে তুমি আমার সাথে এরকমই ব্যবহার কর সবার সামনে৷ আমাকে এইভাবে তোমার সেবা করতে দিও৷ আমি এরই যোগ্য৷ আর এতদিন তোমার সাথে বড় দাদার মত আচরন করায় আমাকে ক্ষমা করে দিও প্রভু৷ "
আমার কহা শুনে বোন হো হো করে হাসতে লাগল৷ তারপর ওর জুতো পরা ডান পা আমার মাথার উপরে তুলে ওর জুতোর তলা আমার মাথায় ঘসতে ঘসতে বলল, " ঠিক আছে যা চাকর৷ তোকে এবারের মত ক্ষমা করে দিলাম৷ কিন্তু মা বাবার সামনেও এইভাবে তোকে আমার সেবা করতে হবে কিন্তু৷ "
আমি বললাম, " সে তো আমার সৌভাগ্য প্রভু৷ "
এরপর বোন আমার মাথার উপর থেকে ওর জুতো পরা ডান পা সরাতে আমি উঠে বোনের চটি আনতে গেলাম৷ বোন বাবা মায়ের আদরের একমাত্র মেয়ে, ওর ঘরে পরার ৫-৬ জোড়া চটি আছে৷ আমি ওর লাল চটি জোড়া বুকের মাঝে জড়িয়ে নিয়ে এলাম৷ তারপর প্রভু বোনের পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে ওর পা থেকে সাদা মোজা আর স্নিকার খুলে ওর পায়ে ঘরে পরার লাল চটিটা পরিয়ে দিলাম৷ বোন আমার মুখে চটি পরা বাঁ পায়ে লাথি মেরে বলল, " যা চাকর, আমার জন্য খাবার রেডি করে আন৷ আর গামলায় করে আমার পা ধোয়ার জল নিয়ে আয়৷ এই বলে বোন ড্রেস চেঞ্জ করতে চলে গেল৷
আমি উঠে ফ্রিজ থেকে বোনের টিফিন বার করে গরম করলাম, তারপর গামলায় জল আর গামছা নিয়ে এলাম৷
বোন লাল টপ আর সাদা লেগিন্স পরে ফিরে এসে সোফায় বসল ৫ মিনিট পরে৷ ১১ বছর বয়সী ফর্শা সুন্দরী রিমাকে রাজকন্যার মত লাগছিল৷ এত সুন্দর বোনের চাকর হতে পেরে গর্বে আমার বুক ভরে উঠতে লাগল৷
আমি বোনের হাতে টিফিন দিয়ে ওর পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে ওর পা থেকে চটি খুলে ওর পা গামলায় ডুবিয়ে ভাল করে ধুয়ে দিলাম৷ তারপর গামছা দিয়ে যত্ন করে ওর পা মুছে পায়ে চটি পরিয়ে ওর পা দুটো দুই হাতের তালুতে রেখে ওকে শাষ্টাঙ্গে প্রনাম করলাম৷ তারপর ভক্তিভরে বোনের পা ধোয়া জলটা এক চুমুকে খেয়ে গামছা আর গামলা রেখে এসে আবার বোনের পায়ের কাছে মাথা রেখে শুলাম যাতে আমার পরম আরাধ্যা প্রভু বোন আমার মুখের উপরে ওর চটি পরা পা রেখে বসতে পারে৷ বোন আমার মুখে ওর লাল চটি পরা পা দুটো রেখে টিভি দেখতে দেখতে বলল, " আবার ভাল চাকরের মত মন দিয়ে প্রভুর পা টিপতে থাক৷ যতক্ষন বাবা মা এসে তোকে এইভাবে আমার সেবা করতে না দেখছে ততক্ষন আমার পা টিপবি এইভাবে৷"
এখন ৪.৩০ বাজে৷ বাবা মায়ের আসতে এখনো এক দেড় ঘন্টা দেরী আছে৷ বাবা মা এইভাবে আমাকে বোনের সেবা করতে দেখে অবাক হবে, রেগে যাবে হয়ত৷ কিন্তু আমার আর বোন দুজনের কাছেই এটাই ঠিক৷ আমি চাকর আর বোন প্রভু, আমরা সবার সামনেই এইভাবে থাকতে চাই৷ আমি ভিশন খুশি মনে আমার মুখের উপরে রাখা ১১ বছর বয়সী আমার ফর্শা সুন্দরী প্রভু বোন রিমার লাল চটি পরা পা দুটো টিপতে টিপতে ভাবতে লাগলাম এইভাবে চাকরের মত আমাকে বোনের সেবা করতে দেখে মা বাবার কি রিএকশন হতে পারে৷

Sunday 1 March 2020

ফেমডম স্কুল শিক্ষা

ওয়েব ডেস্ক, আজকের খবর ; নিজস্ব প্রতিবেদন; সপ্তম শ্রেণীর এক ছাত্রকে সহপাঠী ছাত্রীর পা ধোয়া জল খাওয়ালেন শিক্ষিকা! ঘটনাটি ঘটেছে জলগুড়ির মিঠাগুড়ি শহরের মিঠাগুড়ি জুনিয়ার হাই স্কুলে। বিশেষ সুত্রে জানা গেছে ৭ম শ্রেণীর ছাত্র অমিত চিরকালই গনিতে কাঁচা। ফলে পঞ্চম শ্রেণী থেকেই শিক্ষিকা তিয়াশা গাঙ্গুলি তাকে তিরষ্কার করতেন। কিন্তু ষষ্ঠ শ্রেনীতে ওঠার পরীক্ষায় সে ফেল করায় তিয়াশা দেবী তাকে ওই ক্লাসের ফার্স্ট গার্ল অন্মেষার পায়ের কাছে নিল ডাউন করিয়ে রাখতেন রোজ। এমনকি মেঝেতে মাথা রেখে নিল ডাউন হওয়া অমিতের মাথার উপর ক্লাসের মধ্যেই অন্মেষা প্রায়ই নিজের জুতো পরা পা তুলে দিলে তিনি বাধা না দিয়ে অন্মেষাকে উতসাহ দিতেন বলে জানা গেছে। বছরের প্রথম ক্লাস টেস্টে অমিত আগের থেকে উন্নতি করলেও যথেষ্ট ভাল ফল না করায় তিয়াষা দেবী তাকে নির্দেশ দেন ক্লাসের ফার্স্ট গার্ল অন্মেষার পা ধুয়ে রোজ জল খেতে। জানা গেছে অমিত এরপর রোজ অন্মেষার পা ধুয়ে জল খেত। ষষ্ঠ শ্রেনীর বার্ষিক পরিক্ষায় সে অনেক উন্নতি করে গনিতে ৭০% পায়। এরপর তিয়াষা দেবী তার এই সাফল্যের কারন হিসাবে অন্মেষার চরনামৃত পানকে চিহ্নিত করে অমিতকে রোজ অন্মেষার জুতো চেটে জুতোর তলার ময়লা খাওয়ার নির্দেশ দেন বলে জানা যায়। এবং অমিত এরপর সেই নির্দেশ পালন করতে শুরু করলে সেই খবর বাইরে ছড়িয়ে পরে ও কিছু অভিভাবক স্কুলে বিক্ষোভ দেখান বলে জানা যায়। এই প্রসঙ্গে তিয়াষা দেবীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন তিনি যা করেছেন অমিতের ভালর জন্যই করেছেন। অন্মেষার চরনামৃত পানে অমিতের উন্নতি হয়েছে এটা ওর রেজাল্টের উন্নতিতেই প্রমানিত। খারাপ ছেলেরা মেয়েদের পা ধোয়া জল বা মেয়েদের জুতোর তলার ময়লা চেটে খেলে, ও মেয়েদের ভক্তি ভরে সেবা করলে ছেলেদের উন্নতি হয় বলে মত দিয়ে তিনি ফোন কেটে দেন। ক্লাসের অন্য ছেলে মেয়েরা জানায় অমিত স্বেচ্ছাতেই অন্মেষার সেবা করেছে চিরকাল। অন্মেষার পা ধোয়া জল বা জুতোর তলার ময়লা সে স্বেচ্ছাতেই চেটে খেত। এবং এর ফলে তার উন্নতি হয়েছে বলেই ক্লাসের অন্য ছেলে মেয়েরা মত দেয়। তিয়াসা দেবী ক্লাসের প্রতিটি ছেলেকেই মেয়েদের সেবা করতে উতসাহ দিত বলে তারা জানায়। অমিতের উন্নতিতে ক্লাসের অন্য ছেলেরাও আসতে আসতে বিশ্বাস করতে শুরু করেছে মেয়েদের সেবা করা ছেলেদের উন্নতির জন্য জরুরি ও তারা ক্লাসের মেয়েদের ইতিমধ্যেই বিভিন্ন ভাবে সেবা করতে শুরু করেছে বলে জানা যায়। অমিতের সাথে যোগাযোগ করা হলে সে অন্মেষাকে নিজের প্রভু, পুজোনীয় দেবী বলে চিহ্নিত করে বলে এটা তার সৌভাগ্য যে প্রভু অন্মেষা তাকে সুযোগ দিয়েছে সবার সামনে সেবা করার, প্রভুর জুতোর তলা জিভ দিয়ে চেটে পরিষ্কার করার। অন্মেষার সাথে যোগাযোগ করলে সে বলে ছেলেদের জায়গা মেয়েদের পায়ের তলায় অমিতের তার সেবা করার মাধ্যমে উন্নতি এটাই প্রমান করে। অমিতের মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারতে সে খুবই ভালবাসে বলে জানায়। সে জানায়, যারা এর বিরোধীতা করে বিক্ষোভ করছে তারা নারীবিরোধী, তারা ভয় পেয়েছে পুরুষের প্রকৃত স্থান নারীর পদতলে প্রমান হয়ে যাওয়ায়। কিন্তু তাদের ক্লাসের প্রতিটি ছেলে মেয়ে সহ ওই স্কুলের প্রতিটি মেয়ে ও ছেলে এতে উতসাহিত হয়েছে। অমিত যেভাবে তার সেবা করে সেইভাবেই স্কুলের প্রতিটি ছেলে স্কুলের মেয়েদের সেবা করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ বলে সে জানায়। ( নারীদিবস উপলক্ষে ফেমডম এন্টারটেইনমেন্টের জন্য লিখিত ১০০% মিথ্যা কাল্পনিক খবর)।

Wednesday 1 January 2020

আমার বোন সিমি ( লেখক : দিপ)

আমার বোন সিমি...
পার্ট ১....
তখন আমার ক্লাস ৮ আর আমার ছোট বোন সিমি ক্লাস ৬ এ পড়ে। তখন স্কুলে গরমের ছুটি চলছিল। একদিন সকালে বোন আর ওর বান্ধবী মিশা ঘরে খেলতে খেলতে আলমারির কাঁচ আর কয়েকটা কাঁচের দামী জিনিস ভেঙে ফেলল। আমাদের মা খুব রাগী ছিল। তাই মা অফিস থেকে ফিরে খুব রেগে যাবে আমরা জানতাম। তাই দুপুরে বোন আমাকে বলল,- দাদা, তুই মাকে বলবি যে ওগুলো তুই ভেঙেছিস।
আমি বললাম, - তুই ভেঙেছিস, আমি নিজে স্বীকার করে কেন মার খাব?
বোন তখন ওর সুন্দর মুখে মিষ্টি হাসি ফুটিয়ে বলল, - তুই কি চাস যে তোর ছোট বোনটা বকা খাবে?
আমি জানতাম বোন ভেঙেছে জানলে মা ওকে শুধু বকবে আর আমি দোষ নিজের ঘাড়ে নিলে আমার কপালে প্রচন্ড মার আছে। কিন্তুকেন জানি না আমি যত বড় হচ্ছিলাম ততই আরো বেশি সাবমিসিভ হয়ে উঠছিলাম আমার সুন্দরী ছোট বোন সিমির প্রতি। বোনের করা অপরাধে আমি মার খাব জেনেও আমার কিরকম ভাল লাগতে লাগল। আমি বললাম - ঠিক আছে বোন। তোকে বকা খেতে দেখার চেয়ে আমার নিজের মার খাওয়াও ভাল।
আমার কথা শুনে বোনের মুখে একটা মিস্টি হাসি ফুটে উঠল।
মা অফিস থেকে বাড়ি ফেরে বিকাল সাড়ে পাঁচটায়। তার ৩০ মিনিট আগে হঠাত একটা প্ল্যান এল আমার মাথায়। আমি বোনের ঘরে গিয়ে বললাম, - আমার দোষ স্বীকার করতে একটু ভয় লাগছে বোন। মা খুব কঠিন শাস্তি দেবে।
- তবু তোকে স্বীকার করতেই হবে দাদা। তুই কি চাস তোর ছোট্ট বোনটা মার কাছে বকা খাক? তুই না বড় দাদা, ছোট্ট বোনকে বকার হাত থেকে বাঁচাতে তুই একটু কষ্ট করবি পারবি না? বোন ওর সুন্দর মুখে হাসি ফুটিয়ে বলল। হাসলে সিমির সুন্দর ফর্শা গালে টোল পরে ওকে আরো সুন্দরী দেখায়। তখন মনে হয় ওর মুখে এরকম হাসি ফোটানোর জন্য শুধু মার খাওয়া কেন, মরেও যেতে রাজি আমি।
আমি বললাম, - না রে বোন, আমি তা বলিনি। দাদা থাকতে ছোট বোন কেন বকা খাবে? আমি শুধু বলছিলাম তুই চাইলে মার কাছে বেশি মার খাওয়া থেকে বাঁচাতে পারিস আমাকে।
- কিভাবে? ভুরু কুঁচকে প্রশ্ন করল আমার ছোট বোন সিমি।
- দেখ, এর আগের কয়েক বছরেও তোর করা অনেক অপরাধ আমি এভাবে ঘাড় পেতে নিয়েছি। মা এমনিতেই তোকে একটু বেশি ভালবাসে। আর গত কয়েক বছরে দুজনের করা সব দুষ্টুমির দায় আমি নিজে স্বীকার করায় মা জানে তার ছেলে বাঁদর, কিন্তু মেয়ে বেশ ভাল। মা যেহেতু সত্যিটা জানে না, মার চোখে তুই খুব ভাল, আমি বাঁদর টাইপের। মা এই ভেবেই প্রতিবার শাস্তি দেয় আমাকে যে শাস্তি পেয়ে আমি শান্ত হয়ে যাব তোর মত। ফলে মা যখন আমাদের রেখে অফিসে বা বাইরে যাবে তখন যেন তোর মতই শান্ত থাকি। যেহেতু তখন আমাদের দেখার কেউ থাকে না বাড়িতে তাই মা খুব চিন্তায় থাকে। মা যদি এসে আজ দেখে আমার করা অপরাধের ফলে তুই আমাকে শাস্তি দিতে শুরু করেছিস আর আমি সেটা মেনে নিয়েছি তাহলে কিন্তু মার মনে হবে সে যখন ঘরে থাকে না তখনও তার বাঁদর ছেলেকে কন্ট্রোল করা বা প্রয়োজনে শাস্তি দেওয়ার মত কেউ আছে বাড়িতে।
আমার প্রস্তাব দারুন পছন্দ হল বোনের। বোনের করা অপরাধের শাস্তি আমি বোনের কাছ থেকেই নিতে চাইছি এটা বুঝে ওর মুখে আবার সেই সুন্দর হাসিটা ফুটে উঠল। বোন বলল,- ঠিক বলেছিস দাদা, তোর বুদ্ধি আছে। এক্ষুনি মা এসে পরবে, তুই তাড়াতাড়ি বসার ঘরে কান ধরে নিল ডাউন হ।
আমি তাই করলাম। আমার সুন্দরী বোন তার নিজের করা অপরাধের শাস্তি আমাকে দিচ্ছে ভাবতেই কিরকম এক অদ্ভুত আনন্দ হতে লাগল আমার। আমি বাইরের বসার ঘরে কান ধরে নিল ডাউন হলাম। আর বোন ঠিক আমার সামনে বসার ঘরের নরম সোফায় গা এলিয়ে মোবাইলে গেম খেলতে লাগল।
আমার ১১ বছর বয়সী সুন্দরী ছোট বোন সিমির পরনে ছিল একটা গোলাপী টপ আর কালো লেগিন্স। পায়ে ওর ঘরে পরার লাল চটি। ও নরম সোফায় গা এলিয়ে মনের আনন্দে গেম খেলছে আর তার ঠিক পায়ের কাছে কান ধরে নিল ডাউন হয়ে তারই করা অপরাধের শাস্তি নিচ্ছি আমি। শক্ত সিমেন্টের মেঝেয় ঘসা খেয়ে আমার হাঁটুতে ইতিমধ্যে ব্যথা করতে শুরু করেছে। কিন্তু বোনের পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে ওর কাছ থেকে ওর করা অপরাধের শাস্তি নিতে যে আনন্দ পাচ্ছিলাম তার কাছে সেই ব্যথা কিছুই না।
- বোন, তোর কি মনে হয় মা যদি এসে দেখে আমার অপরাধের শাস্তি তুই অলরেডি দিতে শুরু করেছিস, আর আমি বিনা প্রতিবাদে সেই শাস্তি মেনে নিয়েছি তাহলে মা আর নিজে বেশি শাস্তি দেবে? নাকি ভাববে তার মেয়েই যখন ছেলেকে শাস্তি দিচ্ছে আর ছেলে বড় হয়েও সেটা মেনে নিচ্ছে তখন সেটাই ভাল? এতে মা যখন ঘরে থাকবে না তখনো মা নিশ্চিন্তে থাকতে পারবে আমাকে তোর ভরসায় ছেড়ে দিয়ে?
- তুই দারুন প্ল্যান করেছিস দাদা। মা নিজে দেখবি বেশি শাস্তি দেবে না তোকে আজ। দিতে গেলে আমিই মা কে বলব, তুমি তো বেশিরভাগ সময়েই ঘরে থাক না। তাই আমাকে শাসন করতে দাও। দাদা আমার শাসনে থাকলে তুমি বাইরে গিয়েও নিশ্চিন্তে থাকতে পারবে।
- কিন্তু কান ধরে নিল ডাউন টা কি মা যথেস্ট শাস্তি বলে ভাববে?
- আমার ক্লু টা ঠিক ধরে নিল বোন। হাসিমুখে বলল, - ঠিক বলেছিস। আরেকটু বেশি শাস্তি পেয়েছিস বুঝলে মা আরো আশ্বস্ত হবে। মাথাটা উঁচু কর।
আমি কান ধরে মাথা নিচু করে নিল ডাউন হয়ে ছিলাম। আমার চোখ ছিল আমাকে শাস্তি দিতে থাকা বোনের লাল চটি পরা পায়ের দিকে। বোনের আদেশে আমি মাথা তুললাম।
বোন সাথে সাথে আমার বাঁ গালে ওর ডান হাত দিয়ে একটা থাপ্পর বসিয়ে দিল তারপরেই ওর ডান হাত দিয়ে আমার বাঁ গালে একটা। দুই গালে পরপর তিনটে করে থাপ্পর মেরে বোন একবার থেমে আমার গাল দুটো দেখল।
- না, এখনো গাল দুটো যথেস্ট লাল হয়নি। মার দেখেই বোঝা দরকার তুই নিল ডাউন হওয়ার আগে মারও খেয়েছিস। আর শাস্তি হিসাবে ছোট বোনের হাতে মার খাওয়া তুই বিনা প্রতিবাদে মেনে নিয়েছিস বুঝতে পারলে মা আর তোকে ততটা বাঁদর ভাববে না। বুঝবে তোর শোধরানোর ইচ্ছা আছে।
এই বলে বোন আবার আমার দুই গালে থাপ্পর মারা শুরু করল। ওর মুখে আবার ফুটে উঠল সেই অসাধারন মিষ্টি হাসিটা। ওর করা অপরাধের শাস্তি স্বেচ্ছায় আমি ওর কাছ থেকেই নিচ্ছি এই চিন্তা সম্ভবত আমার মতই আনন্দ দিচ্ছিল আমার সুন্দরী বোন সিমিকে।
আমার দুই গালে বেশ জোরে জোরে অন্তত ৭-৮ টা করে থাপ্পর মেরে থামল আমার বোন সিমি। আবার ভাল করে তাকিয়ে দেখল আমার গাল দুটো।
- হুম, এবার বেশ লাল হয়েছে তোর গাল দুটো। একটু দূর থেকেও মা বুঝতে পারবে আমার কাছে অনেকগুলো থাপ্পর খেয়েছিস তুই অলরেডি।
বোন প্রথমে নিজের পুরনো অভ্যাস মত ওর করা অপরাধের শাস্তি আমাকে ঘাড় পেতে নিতে বলল। তারপর সেই অপরাধের শাস্তি হিসাবে ওই আমার দুই গালে এতগুলো থাপ্পর মারল জোরে জোরে! এটা সত্যি আমি ওর প্রতি ভিশন সাবমিসিভ, আমিই ওকে ক্লু দিয়েছিলাম মারার। কিন্তু তাই বলে ও যে এইভাবে এত জোরে জোরে আমার গালে থাপ্পর মারবে তা আমি স্বপ্নেও ভাবিনি। আমি যতটা সাবমিসিভ ওর প্রতি, ও যে প্রায় ততটাই ডমিন্যান্ট, সেটা আমি পরিস্কার বুঝতে পারছিলাম আর এক দারুন আনন্দ আর সুন্দরী বোনের প্রতি ভয়ানক সাবমিসিভনেসে মন ভরে উঠছিল আমার।
বোনের হাতে ১৫-১৬ টা থাপ্পর খেয়ে আমি বোনের প্রতি আমার এক্সট্রিম সাবমিসিভনেস আর কন্ট্রোল করতে পারলাম না। আমার চেয়ে দুই বছরের ছোট সুন্দরী বোনের লাল চটি পরা পা দুটোর উপরে নিজের মাথাটা নামিয়ে দিলাম আমি। বোনের চটি পরা পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ওকে প্রনাম করে বললাম - থ্যাংক ইউ বোন। মা বুঝতে পারবে তুই আমাকে অলরেডি অনেক শাস্তি দিয়েছিস। নিজে আর বেশি শাস্তি দেবে না তাহলে মা।
মা কে যদিও আমি একটু ভয় পেতাম তবু আসলে আমি মায়ের মারের হাত থেকে বাঁচতে বোনের হাতে মার খেতে চাইছিলাম এমন না। আমার কেন জানি না ভিশন ইচ্ছা করত নিজের যাবতীয় অস্তিত্ব আমার ১১ বছর বয়সী বোনের পায়ের তলায় সমর্পন করতে, ওর হাতে অত্যাচারিত হতে।
পার্ট ২....
বোনের পায়ের উপরে মাথা রেখে প্রায় ২ মিনিট পরে রইলাম আমি। আমি বোনের পায়ের পাতায় নিজের মাথাটা আসতে আসতে ঘসছিলাম আর উপর থেকে খুকখুক করে হাসির আওয়াজ শুনে বুঝতে পারছিলাম ওর অপরাধের শাস্তি হিসাবে ওর কাছেই থাপ্পর খেয়ে ওকেই আমার এইভাবে পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করাটা বোন খুব এঞ্জয় করছে। ২ মিনিট পর বোন ওর চটি পরা ডান পা টা তুলে আমার মাথার উপরে রেখে যেন আমাকে আশির্বাদ করে বলল, " এবার উঠে নিল ডাউন হ দাদা, মা এসেই যেন তোর লাল হওয়া গাল দেখতে পায়।"
আমি বোনের আদেশ মেনে আবার উঠে বোনের পায়ের কাছে নিল ডাউন হলাম।
তার ৫ মিনিটের মধ্যেই মা এসে ঘরে ঢুকল। আমাকে এইভাবে বোনের পায়ের কাছে নিল ডাউন হয়ে থাকতে দেখে মা ভুরু কুঁচকে বোনকে জিজ্ঞাসা করল, " তোর দাদা কান ধরে নিল ডাউন হয়ে আছে কেন এইভাবে?"
বোন বলল, " দাদা আলমারির কাঁচ ভেঙ্গে ফেলেছে। তাই আমি ওকে শাস্তি দিয়েছি।"
মা কাছে এসেই বুঝতে পারল আমার গাল লাল হয়ে আছে মার খাওয়ার ফলে।
" তুই কি দাদার গালে চড়ও মেরেছিস নাকি?" মা জিজ্ঞাসা করল বোনকে।
" হ্যাঁ, মেরেছি। বাঁদরামো করলে শাস্তি তো পেতেই হবে। তুমি তো সারা সকাল বাড়ি থাক না। তাই দাদা সকালে বাঁদরামি করলে এবার থেকে আমিই এইভাবে শাস্তি দেব ওকে।"
" তাই দিস। ও তোর কন্ট্রোলে আছে জানলে আমি অফিসে গিয়ে শান্তিতে কাজ করতে পারব।" মা বোনের কথা শুনে বেশ খুশি হল মনে হল।
এই বলে মা ড্রেস চেঞ্জ করে ফ্রেশ হয়ে আসার জন্য ভিতরের ঘরে চলে গেল।
১০ মিনিট পর মা ফিরে এসে বলল " দিপ তো দেখছি আলমারির কাঁচ, শোকেসের কাঁচের জিনিস সব ভেঙ্গে ফেলেছে। বাঁদর ছেলেটার এইটুকু শাস্তিতে হবে না, ওর আরো মার দরকার।"
মা কথা শেষ করতে না করতেই আমার ১১ বছর বয়সী সুন্দরী ছোট বোন সিমি আমার দুই গালে পরপর দুটো ভিশন জোরে থাপ্পর মারল।
" আমি জানি বাঁদর দাদাটাকে মানুষ করতে হলে ওকে অনেক শাস্তি দিতে হবে। আজ আমি শাস্তি দেব, তুমি শুধু বসে দেখ মা- কি করে আমি বাঁদরটাকে মানুষ বানাই। এই বলে বোন আবার একইরকম জোরে আমার দুই গালে দুটো থাপ্পর মেরে বলল, " এই বাঁদর, ক্ষমা চা আমার কাছে কাঁচ ভাঙ্গার জন্য।"
মায়ের সামনে বোন এইভাবে এত জোরে জোরে আমার গালে থাপ্পর মেরে শাস্তি দিচ্ছে আর মা খুশি মনে সেটা দেখছে ভাবতেই এক দারুন খুশি আর ছোট বোনের প্রতি এক্সট্রিম সাবমিসিভনেসে মন ভরে উঠতে লাগল আমার। আমি মা ফেরার আগে বোনের হাতে থাপ্পর খেয়ে যেভাবে ওর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ওকে ধন্যবাদ জানিয়েছিলাম, ঠিক একইভাবে আবার ওর পায়ে মাথা নামিয়ে দিলাম মায়ের সামনেই। বোনের লাল চটি পরা পা দুটোর উপরে নিজের মাথা ঠেকিয়ে আমি বললাম, " আমি খুব ভুল করে ফেলেছি কাঁচ ভেঙ্গে। আর জীবনে কখনো কিছু ভাঙ্গব না বা বাঁদরামী করব না আমি। প্লিজ বোন, এবারের মত ক্ষমা করে দে আমাকে, প্লিজ।" মায়ের সামনে আমার দুই বছরের ছোট বোনের চটি পরা পায়ে মাথা রেখে ক্ষমা চাইতে পেরে ভিশন আনন্দ হতে লাগল আমার।
বোন এক মিনিট পর ওর চটি পরা বাঁ পা টা আমার মাথার উপরে রেখে বলল, " আজকের অপরাধ ক্ষমা করে দিলাম যা। কিন্তু তুই এর আগে অন্তত ১০ বার বাড়ির জিনিস ভেঙ্গেছিস। সেই অপরাধের শাস্তি পেতে এখন টানা ১০ দিন ধরে তোকে শাস্তি দিয়ে যাব আমি।"
আমার মাথাটা তখন বোনের মেঝেতে রাখা চটি পরা ডান পায়ের উপরে রাখা। আর বোন ওর চটি পরা বাঁ পা টা মায়ের সামনেই আমার মাথার উপরে রেখে বলছে টানা ১০ দিন ধরে ও আমাকে শাস্তি দিয়ে যাবে! ভয়ানক খুশিতে উত্তেজিত হয়ে আমার হৃতপিন্ড যেন বুকের মধ্যে লাফাতে লাগল।
আমি বললাম, " নিশ্চয়ই সিমি। আমার তো শাস্তিই প্রাপ্য। আমাকে যা শাস্তি দেওয়া ঠিক মনে হয় তোর, তাই দিস তুই।"
মা পাশ থেকে আশ্চর্য হয়ে বোনকে বলল, " আমি বাঁদরটাকে শাস্তি দেওয়ার সময় ও স্বীকারই করতে চায় না ও দোষ করেছে। আর তোর কাছে প্রথম দিন শাস্তি নিতে গিয়েই ও এইভাবে তোর পায়ে মাথা রেখে স্বীকার করে নিচ্ছে যে ও দোষী, ওর শাস্তি প্রাপ্য, সেটা যেন বিশ্বাসই হতে চাইছে না আমার। সত্যি রে সিমি, দিপকে কেউ ঠিক করতে পারলে তুইই পারবি। এখন থেকে ওকে শাস্তি দিয়ে মানুষ করার দায়িত্ব আমি তোর উপরে তুলে দিলাম।"
বোন আমার মাথার উপর থেকে চটি পরা বাঁ পা তুলে নিতে আমি আবার বোনের পায়ের কাছে কান ধরে নিল ডাউন হয়ে বসেছিলাম তখন।
বোন হাসিমুখে মা কে জবাব দিল, " হ্যাঁ মা, দাদাকে মানুষ করেই ছাড়ব আমি। কিন্তু তার জন্য এখন রোজ ওকে অনেক মার আর অপমান সহ্য করতে হবে আমার কাছে।'
তারপর আমার দিকে তাকিয়ে বোন জিজ্ঞাসা করল, " কি রে গাধা, ছোট বোন তোকে অপমান করলে তুই মেনে নিবি তো?"
আমি মাথা তুলে বোনের সুন্দর মুখের দিকে তাকিয়ে জবাব দিলাম, " নিশ্চয়ই বোন। আমার ভালর জন্যই তো করবি তুই।"
" আর তোকে এইভাবে থাপ্পর মারলে?"- এইবলে আমার দুই গালে আবার দুটো থাপ্পর মারল বোন।
" তোর যত খুশি তত আমাকে থাপ্পর মারিস বোন। তোর কাছে যত মার খাব তত আমার ভাল হয়ে ওঠার ইচ্ছা বাড়বে।"
" দিপের উপরে কি যাদু করেছিস তুই বলত সিমি? নিজে থেকে ও তোর কাছে মার খেতে চাইছে! আমি তো দেখছি আর অবাক হচ্ছি!!"- মা বলল।
মায়ের কথা শুনে বোন একটু হাসল। তারপর আবার আমার দিকে ফিরে চটি পরা বাঁ পা দিয়ে আমার বুকে একটা লাথি মেরে বলল, " এইভাবে যদি তোর বুকে লাথি মারি?"
" তোর যত ইচ্ছা তত আমাকে লাথি মারিস বোন।" - বুকে বোনের লাথি খেয়ে ভিশন খুশি হয়ে বললাম আমি।
আমার কথা শুনে ১১ বছর বয়সী আমার ফর্শা, সুন্দরী ছোট বোন সিমির মুখে একটা মিষ্টি হাসি ফুটে উঠল। তারপরই ও ওর লাল চটি পরা ডান পা তুলে একটা লাথি মারল আমার মুখে, ঠিক আমার নাক আর ঠোঁটের উপরে।
"আর যদি এইভাবে তোর মুখের উপরে চটি পরা পায়ে লাথি মারি?"
বোন মায়ের সামনেই ওর চটি পরা পায়ে আমার মুখে লাথি মেরেছে তখনো যেন বিশ্বাস হতে চাইছিল না আমার। প্রবল ভক্তিতে মুখে বোনের চটি পরা পায়ের লাথি খেয়ে ওর চটি পরা পা দুটোর উপরে মাথা রেখে আবার ওকে ভক্তিভরে প্রনাম করলাম আমি।
" প্লিজ বোন, এইভাবে রোজ চটি পরা পায়ে আমার মুখে যত খুশি তত লাথি মারিস বোন। মুখে তোর লাথি খেলে আর কখনো আমার মনে বাঁদরামী করার ইচ্ছা আসবে না।"
বোন আমার মাথার উপরে চটি পরা ডান পা টা তুলে দিয়ে বলল, " দেখ মা, একদিনেই কত ভাল করে দিয়েছি বাঁদর দাদাটাকে।
মা খুশি গলায় পাশ থেকে বলল, " সে তো দেখতেই পাচ্ছি রে।"
তাহলে তোমারও কোন আপত্তি নেই তো মা আমি যদি এইভাবে এখন থেকে রোজ দাদাকে থাপ্পর আর লাথি মারি?"
" না রে, আপত্তি কেন থাকবে? চোখের সামনে দেখতেই তো পাচ্ছি তোর থাপ্পর আর লাথি খেয়ে তোর দাদা এরমধ্যেই বদলে কত ভাল হয়ে গেছে।"
" ঠিক আছে মা। এখন থেকে রোজ দুইবেলা গাধাটাকে মারব আর ওকে দিয়ে আমার সেবা করাব। কয়েক মাসের মধ্যেই তাহলে ও গাধা থেকে ভাল দাদা হয়ে যাবে।" - বোন এই কথা বলতে বলতে ওর চটি পরা বাঁ পা টাও আমার মাথার উপরে তুলে দিল। আমি এখন মেঝেতে নিল ফাউন হয়ে মাথাটাও নামিয়ে সোফায় বসা বোনের পায়েরর কাছে মেঝেতে রেখেছি। আর সেই অবস্থায় বোন ওর চটি পরা পা দুটো আমার মাথার উপরে রেখে বসে আছে মায়ের সামনে। মায়ের তো বিন্দুমাত্রও ধারনা নেই যে আসলে বোনের করা অপরাধের শাস্তিই আমি বোনের কাছ থেকে নিচ্ছি!
আমি ভেবেছিলাম বোন একটু পরে আমার মাথা থেকে ওর পা তুলে নিয়ে আবার আমাকে কান ধরে নিল ডাউন করাবে। কিন্তু না, বোন তা করল না। ১০ মিনিট কাটল, ২০ মিনিট কাটল। বোন একইভাবে আমার মাথার উপরে ওর চটি পরা পা দুটো রেখে বসে ওর মোবাইলে গেম খেলতে লাগল। মা মাঝে এসে ওর হাতে টিফিন দিয়ে গেল। বোন আমার মাথার উপরে চটি পরা পা রেখে বসেই টিফিন খেল, একবারের জন্যও আমার মাথা থেকে পা সরাল না।
এতক্ষন ধরে শক্ত সিমেন্টের মেঝেতে নিল ডাউন হয়ে থাকার ফলে আমার হাঁটুতে ভিশন ব্যথা করছিল। বোন আমার মাথার উপর থেকে ওর পা সরাচ্ছে না দেখে আমি তাই আসতে আসতে উপুড় হয়ে শুয়ে পরলাম মেঝেতে, আমার মাথার উপরে রাখা বোনের পা যাতে নড়ে না যায় সেই দিকে খেয়াল রেখে। উপুড় হয়ে শুয়ে আমি মাথাটা ডান দিকে ঘোরালাম। ফলে বোনের বাঁ চটির তলা আমার ডান গালের উপরে চলে এল। আমার মাথা আর মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে বোন গেম খেলে যেতে লাগল মায়ের সামনেই।
বোনের প্রতি তীব্র ভক্তিটা প্রতি মুহুর্তে আরো বাড়তে লাগল আমার। একটু পরে আমি আর সহ্য করতে পারলাম না। ছোট বোনের প্রতি তীব্র ভক্তি থেকে ওর বাঁ পা টা আমার গাল আর ঠোঁটের সাথে চেপে ধরলাম দুই হাতে। তারপর বোনেত চটির তলায় ভক্তিভরে পরপর ৫-৬ বার চুম্বন করলাম।
বোন সেটা লক্ষ্য করে আলতো করে আমার মুখে একটা লাথি মারল চটি পরা বাঁ পা দিয়ে। তারপর আমাকে অর্ডার করল, " সোজা হয়ে শো দাদা।"
" আমি উপুড় থেকে সোজা হয়ে শুলাম। বোন ওর চটি পরা পা দুটো আমার মুখের উপরে তুলে দিল। ওর চটির টো দুটো আমার ঠোঁটের উপরে আর হিল দুটো আমার কপালে রেখেছিল বোন।
কিন্তু এইভাবে বসতে বোন বোধহয় কম্ফর্ট ফিল করল না খুব একটা। দুই মিনিট পরেই চটি পরা ডান পা দিয়ে আমার নাকের উপরে বেশ জোরেইএকটা লাথি মেরে সিমি বলল, " দাদা, ৯০ ডিগ্রি ঘুরে শো। যাতে আমি একটা পা তোর ঠোঁটের উপরে আর আরেকটা কপালে রাখতে পারি।"
মায়ের সামনেই বোন আমার মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে আমার মুখে লাথি মেরে আমাকে অর্ডার করছে ভাবতেই দারুন আনন্দ হতে লাগল আমার। আমি ৯০ ডিগ্রি ঘুরে শুতে বোন ওর চটি পরা ডান পা টা আমার ঠোঁটের উপরে আর বাঁ পা টা আমার কপালে রাখল। তারপর আমার নাকের উপরে চটি পরা বাঁ পা দিয়ে একটা লাথি মেরে বলল, " এবার ভক্তিভরে আমার পা দুটো টিপে দে দাদা।"
বোনের প্রতি প্রবল ভক্তি থেকে আমার মুখের উপরে রাখা ছোট বোনের চটি পরা পা দুটো পালা করে টিপতে লাগলাম আমি। আর বোন ওর লাল চটির তলা দুটো আমার সারা মুখে ঘসে যেতে লাগল। মা ঘরের অপর পাশে বসে খুশি মনেই দেখতে লাগল আমার ভক্তিভরে ছোট বোনের সেবা করা।
আমি পালা করে বোনের পা দুটো ভক্তিভরে টিপে দিতে লাগলাম। আর বোন ওর বাঁ চটির তলা আমার কপালে আর ডান চটির তলা আমার ঠোঁটের উপরে ঘসে খেলতে লাগল। আমি মাঝে মাঝেই আমার ঠোঁটের উপরে রাখা আমার ছোট বোন সিমির ডান চটির তলায় গাঢ় চুম্বন করে ওর প্রতি আমার প্রবল ভক্তির প্রকাশ করতে লাগলাম মায়ের সামনেই।
পার্ট ৩......
৩০ মিনিট এইভাবে আমার মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে বসে পা টেপাতে টেপাতে মোবাইলে গেম খেলতে লাগল আমার ২ বছরের ছোট বোন। সন্ধ্যা ৭ টা বাজতে আমার নাকের উপরে আবার চটি পরা ডান পায়ে বেশ জোরে একটা লাথি মেরে আমার প্রভু বোন আমাকে অর্ডার করল, " এই গাধা, আমার ঘরে চল। আমি পড়তে বসব, আর তুই আমার পায়ের তলায় শুয়ে আমার পা টিপে দিবি।"
আমি মুখে বোনের চটি পরা পায়ের লাথি খেয়ে খুশি মনে উঠে ছোট বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ওকে প্রনাম করলাম। তারপর উঠে দাঁড়িয়ে বোনের পিছু পিছু ওরর ঘরে চলে এলাম। বোন চেয়ারে বসে টেবিলে বই রেখে পড়তে লাগল। আর আমি টেবিলের তলায় ঢুকে বোনের পায়ের কাছে মাথা রেখে শুলাম যাতে বোন আমার মুখের উপরে ওর চটি পরা পা দুটো রাখতে পারে।
বোন ঠিক আগের মতই আমার মুখের উপরে ওর চটি পরা পা দুটো রেখে বসল। ও নিজের বাঁ পা টা রেখেছিল আমার কপালে আর ডান পা টা আমার ঠোঁটের উপরে। ঠিক আগের মতই আমার কপাল আর ঠোঁটের উপরে নিজের চটির তলা ঘসে খেলতে লাগল বোন। আর আমি একইরকম ভক্তিভরে আমার প্রভু ছোট বোন সিমির পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম।
শক্ত মেঝেতে মাথা রেখে শুয়ে থাকায়, আর সেই সাথে মুখে বোনের চটি পরা পায়ের চাপে একটু পরেই আমার মাথায় ভিশন ব্যাথা করতে লাগল। কিন্তু যত ব্যাথা বাড়তে লাগল ছোট বোনের প্রতি আমার ভক্তিও যেন ততই পাল্লা দিয়ে বাড়তে লাগল। আমি আরো বেশি মন দিয়ে, আরো বেশি ভক্তিভরে ওর পা দুটো টিপে দিতে লাগলাম।
আমি টেবিলের তলায় শুয়ে থাকায় বোন কি করছে দেখতে পাচ্ছিলাম না। কিন্তু উপর থেকে মোবাইলের আওয়াজ ভেসে আসায় বুঝতে পারছিলাম বোন পড়ছে কম, মোবাইলে গেম খেলছে বেশি। আমার সুন্দরী ছোট বোন সিমি আলমারির কাঁচ আর শোকেসের কাঁচের জিনিস ভেঙ্গে তার দায় আমার উপরে চাপিয়ে সেই অপরাধে এইভাবে আমাকে শাস্তি দিচ্ছে ভাবতেই দারুন আনন্দ পাচ্ছিলাম আমি।
কতক্ষন ধরে এইভাবে বোনের সেবা করছি সেটাও বুঝতে পারছিলাম না আমি টেবিলের তলা থেকে। মাথা আর মুখে প্রবল যন্ত্রনা সত্ত্বেও আমি প্রবল ভক্তি নিয়ে আমার মুখের উপরে রাখা বোনের চটি পরা পা দুটো টিপে যাচ্ছিলাম। মাঝে মাঝে বোন অকারনেই চটি পরা একটা পা তুলে আমার মুখের উপরে লাথি মারছিল, তারপর আবার গেম খেলতে লাগছিল আগের মত। মুখে বোনের লাথি খেয়ে আমি আগের চেয়েও বেশি ভক্তি নিয়ে বোনের পা টিপে দিচ্ছিলাম।
বোন মাঝে মাঝে আমার মুখে চটির তলা ঘসা বন্ধ করে দিচ্ছিল, তারপর একটু পরে আবার আমার কপাল আর ঠোঁট ওর চটির তলা দিয়ে ঘসে খেলছিল। আমি মাঝে মাঝেই ইচ্ছা করে আমার জিভটা মুখের বাইরে লম্বা করে বার করে দিচ্ছিলাম যাতে বোন আমার ঠোঁটের উপরে ওর ডান চটির তলা ঘসার সময়ে ওর চটির তলায় আমার জিভটা পাপোষের মত ব্যবহৃত হয়।
মা মাঝে একবার এসে দেখে গেল আমাদের। বোনকে টেবিল চেয়ারে বই খুলে বসে মোবাইলে গেম খেলতে দেখে মা বলল, " তুই পড়ছিস না গেম খেলছিস?"
"পড়ছি তো মা। পড়তে পড়তে টায়ার্ড হয়ে গেলে একটু গেম খেলে ফ্রেশ হয়ে নিচ্ছি।"
" সে ঠিক আছে। তোর ফাঁকিবাজ দাদাটা কোথায়?"
মায়ের কথায় বুঝতে পারলাম টেবিলের তলায় বোনের পায়ের নিচে শুয়ে থাকা আমাকে দেখতে পায়নি মা।
" এই তো, গাধাটা আমার পায়ের তলায় শুয়ে আমার পা টিপে দিচ্ছে।"
"ঠিক আছে।নিজে তো পড়ে না গাধাটা, অন্তত ছোট বোনের পড়ার সময়ে তার সেবা করুক। পরীক্ষায় তো নিজে গোল্লা পেয়ে প্রতিবার আমাদের মান সম্মান ডোবায় ও, আর তুই আমাদের মান বাচাস। বাঁদরটা অন্তত তোকে সেই কাজে সাহায্য করুক।" - মা বলল।
আসলে আমি এলাকার শ্রেষ্ঠ স্কুলে পড়ি, আর বোন পড়ে মাঝারাই মানের একটা স্কুলে। তাই ও স্কুলে আমার চেয়ে একটু বেশি নাম্বার পেলেও আমি বোনের চেয়ে অনেকটাই ভাল স্টুডেন্ট। তবু বাবা মা বোনকেই বেশি স্নেহ করে, ভালবাসে। তার আসল কারন পড়াশোনা নয়, বোন ছোট, মেয়ে আর দেখতে অসাধারন সুন্দরী বলে। আমার গায়ের রঙ মাঝারী, তবু ফর্শা সুন্দরী বোনের পাশে আমাকে কালো কাকের মত লাগে। আর এই নিয়ে কেউ তুলনা করে বোনের তুলনায় আমাকে হেয় করলে বোন সেটা যতটা এঞ্জয় করে, আমি বোধহয় তার চেয়েও বেশি এঞ্জয় করি।
" তুমি চিন্তা কর না মা। রোজ সকালে গাধাটাকে আমার পা ধোয়া জল খাওয়ালে আসতে আসতে ও পড়াশোনাতেও উন্নতি করবে।" - বোন মাকে বলল।
" সেটাই করিস, আমি জানি তুইই ওকে মানুষ করতে পারবি।" - মা বলল।
মা নিজের ঘরে চলে গেল এরপর। আমি আবার আগের মত বোনের সেবায় মন দিলাম।
বোনের চটি পরা পা দুটো ক্রমে ভিশন ভারী হয়ে উঠতে লাগল আমার মুখের উপরে। তবু সেই অসহ্য যন্ত্রনা সহ্য করে আমি আমার প্রভু ছোট বোনের পা দুটো ভক্তিভরে টেপা চালিয়ে গেলাম। বোন নরম চেয়ারে বসে আরাম করে মোবাইলে গেম খেলতে লাগল আর আমি ওর পায়ের তলায় শুয়ে আমার মুখের উপরে রাখা ওর চটি পরা পা দুটো পরম ভক্তিতে টিপে দিতে লাগলাম।
কতক্ষন এইভাবে কাটল খেয়াল নেই। হঠাত আবার মায়ের গলা শুনলাম। " সিমি, সাড়ে নটা বাজে। খেতে আয় এবার। কাল সকালে তো তোর আবার ফুটবল প্রাক্টিশ আছে।"
" হ্যাঁ মা, চল যাচ্ছি।"- এই বলে বোন ওর চটি পরা বাঁ পা দিয়ে আমার নাকের উপরে বেশ জোরে একটা লাথি মেরে বলল, " এই গাধা, চল খেতে যাব।"
মুখে বোনের চট পরা পায়ের লাথি খেয়ে আমি পরম ভক্তিতে বোনের দুই চটির তলায় একবার করে চুম্বন করে বললাম, " চলো প্রভু।"
আমার মুখে ওর প্রতি " প্রভু" সম্বোধন শুনে বোন খুক খুক করে হাসতে লাগল। তারপর চটি পরা ডান পা দিয়ে এবার আমার ঠোঁটের উপরে আবার একটা লাথি মেরে বলল, " কি বলে ডাকলি আমাকে গাধা? আবার ডাক।"
আমি আবার আমার প্রভু ছোট বোন সিমির দুই চটির তলায় একবার করে ভক্তিভরে গাঢ় চুম্বন করে বললাম " প্রভু বলে ডেকেছি। তুমি তো আমার প্রভুই হও।"
" বোন হাসতে হাসতে আবার আমার নাকের উপরে একটা লাথি মারল ওর চটি পরা ডান পা দিয়ে। " মা, দেখ, একদিনেই দাদা কত ভদ্র আর ভাল হয়ে গিয়েছে। নিজের ছোট বোনকে প্রভু বলে ডাকছে।"
" ভালই তো। এইভাবে ও তোর কন্ট্রোলে থাকলে ওর স্বভাব ভাল হবে, পড়াশোনা করবে। মেয়েদের রেস্পেক্টও করতে শিখবে। আর তোর বাবার মত সিগারেটের নেশার পাল্লায়ও পরবে না কোনদিন।"
" হ্যাঁ মা, ও একদম ভদ্র, বোনের বাধ্য ছেলে হবে। ওর একমাত্র নেশা হবে ছোট বোনের সেবা করা। কি রে গাধা, ঠিক তো?"
আমি হ্যাঁ বলতে চাইছিলাম অবশ্যই, কিন্তু বলব কি করে? আমার জিভটা তখন লম্বা করে মুখের বাইরে বার করা, আর আমার ছোট বোন সিমি তার উপরে নিজের ডান চটির তলাটা ঘসছে। আমি তবুও চেষ্টা করলাম এই অবস্থাতেও হ্যাঁ বলে বোনের প্রশ্নের উত্তর দিতে, কিন্তু আমার উত্তরটা ঠিক স্পষ্ট হল না।
" কি রে বাঁদর আমার প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছিস না কেন?" বলে বোন বাঁ পা দিয়ে বেশ জোরে পরপর দুটো লাথি মারল আমার কপালে।
আমাকে তারপরেও উত্তর দিতে না দেখে মা টেবিলের তলায় উঁকি দিয়ে দেখতে গেল আমি কেন উত্তর দিচ্ছি না। আর দেখেই মা হাসিতে ফেটে পরল।
" ও উত্তর দেবে কি করে? তোর দাদাতো জিভটা মুখের বাইরে বার করে শুয়ে আছে আর তুই দাদার জিভের উপরে নিজের চটির তলা ঘসছিস। জিভ মুখের বাইরে রেখে কেউ কথা বলতে পারে নাকি?"
বোন আমার বার করা জিভের উপরে নিজের চটির তলা ঘসছে আর মা তাই দেখে মজা পেয়ে হাসছে দেখে আমি অবাক হয়ে গেলাম। আমি ভেবেছিলাম বোন আমাকে আমার করা অপরাধের শাস্তি দেওয়া শুরু করেছে, আর আমি সেটা বাধ্য ছেলের মত মেনে নিচ্ছি দেখলে মা খুশি হবে। কিন্তু মা যে এতটা খুশি হয়ে বোন আমার মুখে চটি পরা পায়ে লাথি মারলে বা আমার জিভে চটির তলা ঘসলেও সেটা হাসতে হাসতে এঞ্জয় করবে সেটা ভাবতেও পারিনি।
বোন মায়ের কথা শুনে টেবিলের তলায় উঁকি দিয়ে একবার দেখল। তারপর মাথা তুলে মায়ের মতই হাসতে লাগল।
" মা, তুমি আর বাবা এই বলে দুঃখ করতে তো যে তোমাদের ছেলের বিদ্যার দেবীর প্রতি ভক্তি শ্রদ্ধা নেই, ওর পড়াশোনা কি করে হবে। অথচ আমার প্রতি ওর ভক্তিটা শুধু দেখ।"
" আজ থেকে আর সেই দুঃখ থাকবে না রে সিমি। তুই পড়ছিস, আর সেই অবস্থায় তোকেই বিদ্যার দেবী ভেবে তোর বাঁদর দাদাটা তোর সেবা করেছে। মূর্তির প্রতি ভক্তির যা দাম তার চেয়ে পড়াশোনায় মগ্ন ছোট বোনের প্রতি ভক্তির দাম তার চেয়েও বেশি। আমার ধারনা তোর দাদা এইভাবে তোর সেবা করে গেলে আর কোনদিন বিগড়াবে না।"
" ঠিক বলেছ মা।"- সিমি বলল।
" তোর দাদা খারাপ হয়ে যাচ্ছে ভেবে আগে আমার অনেক দুঃখ ছিল। আজ থেকে সেই দুঃখ আর পেতে হবে না আমাকে। শুধু একটাই দুঃখ রয়ে গেল মনে। তোর বাবা যদি সিগারেটের মারন নেশাটা ছেড়ে দিত আর কিছু চাইতাম না।"
" তুমি ভেব না মা। বাবা বাড়ি ফিরলেই এবার বাবাকে ভিশন বকা দেব আমি।"
" শুধু বকায় হবে না। দাদাকে যেভাবে মেরে ঠিক করেছিস, দরকার ওইভাবে তোর বাবাকেও মেরে ঠিক করিস তুই।"
মায়ের কথায় আমি ভিশনই অবাক হয়ে গেলাম। ক্লাস ৬ এ পড়া আমার ছোট বোন সিমি তার নিজের বাবাকে মেরে সিগারেটের নেশা ছাড়াবে? এসব কি বলছে মা? বোন বাবার গালে থাপ্পর মেরে শাস্তি দিচ্ছে ভাবতেই দারুন আনন্দ জেগে উঠল আমার প্রানে। আমি বোনের চটি পরা ডান পায়ের তলায় একটা গাঢ় চুম্বন করলাম ওর পা টিপতে টিপতে।
" ঠিক বলেছ মা। দরকার হলে বাবাকেও মারব দাদার মত।"
এইবলে বোন ওর চটি পরা বাঁ পায়ে লাথি মারল আমার কপালে, " চল গাধা, খেতে যাব এবার"।
আমি বোনের পায়ের তলা থেকে উঠে টেবিলের বাইরে বের হলাম। আমার মাথায় প্রচন্ড যন্ত্রনা হচ্ছিল এতক্ষন বোনের চটি পরা পা আর মেঝের মাঝে ঘসা খেয়ে। তবু বোন চেয়ার ঘোরাতেই প্রবল ভক্তিতে ওর চটি পরা পায়ের উপরে মাথা রেখে আবার বোনকে শাষ্টাঙ্গে প্রনাম করলাম। বোন হাসিমুখে আমার মাথার উপরে ওর চটি পরা ডান পা রেখে আমাকে আশির্বাদ করে বলল, " এখন থেকে আমিই তোর প্রভু, তোর দেবী। এইভাবে সারাজীবন আমার প্রতি ভক্তি দেখাবি তুই।"
" নিশ্চয়ই প্রভু। তোমার সেবা করাই আমার জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য এখন।" - বোন চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়াতে আমিও এই বলে উঠে বোন আর মায়ের পিছু পিছু খাওয়ার ঘরে এলাম।
বোন মা কে বলল, " আজ থেকে গাধাটাই খাবার সার্ভ করবে মা। তুমি আরাম করে চেয়ারে বস।"
এই বলে বোন আমার দুই গালে পরপর দুটো থাপ্পর মেরে অর্ডার করল, " এই গাধা, যা রান্না ঘর থেকে খাবার নিয়ে এসে আমাদের আগে সার্ভ কর। আমাদের খাওয়া হলে তারপর তুই খাবি।"
আমি গালে বোনের থাপ্পর খেয়ে আবার প্রবল ভক্তিভরে বোনের লাল চটি পরা দুই পায়ের উপরে মাথা রেখে ওকে প্রনাম করে খাবার রেডি করে বোন আর মাকে সার্ভ করতে লাগলাম।
পার্ট ৪....
আমি বোন আর মাকে খাবার সার্ভ করলাম আর ওরা খাবার খেতে খেতে আরাম করে টিভি দেখতে লাগল। ওদের খাওয়া শেষ হতে বোনের অর্ডার মত আমি ওর খাওয়া এঁটো থালায় খাবার নিয়ে নিজে খেলাম। তারপর টেবিল মুছে বাসন গুছিয়ে রেখে বোনের ঘরে গিয়ে চেয়ারে বসে মোবাইল ঘাঁটতে থাকা আমার প্রভু বোনের চটি পরা দুই পায়ের উপরে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করলাম ওকে।
মাথা তুলতেই বোন ওর চটি পরা ডান পা তুলে বেশ জোরে একটা লাথি মারল আমার মুখে।
" যা, মা আর আমার বিছানা রেডি কর এবার গিয়ে।"
আমি প্রভুর অর্ডার মত প্রথমে মায়ের আর তারপর প্রভু বোনের বিছানা রেডি করলাম। তারপর আবার বোনের পায়ে মাথা রেখে ওকে প্রনাম করতে বোন প্রথমে আমার মাথার উপরে চটি পরা ডান পা রেখে আশির্বাদ করল। তারপর আমি মাথা তুলতে এবার আমার মুখে চটি পরা পা রেখে লাথি মেরে আমাকে ওর পায়ের তলায় শুতে আদেশ করল।
আমি শুতে সন্ধ্যার মতই আমার মুখের উপরে চটি পরা পা রেখে বসলো আমার প্রভু বোন আর আমি ওর পা দুটো ভক্তিভরে টিপে দিতে লাগলাম।
১০ মিনিট পরে বোন আমার নাকের উপরে চটি পরা ডান পায়ে একটা লাথি মেরে আমাকে জিভ বার করতে অর্ডার করল। আমি জিভ বার করতেই বোন আমার বার করা জিভের উপরে ওর চটি পরা বাঁ পায়ের তলা নামিয়ে দিল। আমার জিভের উপরে ঘসে নিজের ঘরে পরার লাল চটির তলা পরিস্কার করতে লাগল আমার প্রভু ছোট বোন সিমি।
৫ মিনিট পরে বোন ওর বাঁ পা আমার গলার উপরে রেখে ওর চটি পরা ডান পা আমার জিভের উপরে ঘসে পরিস্কার করতে লাগল।
কয়েক মিনিট পরে মা এসে এই ঘরে ঢুকল। বোনকে এইভাবে আমার বার করা জিভের উপরে চটির তলা ঘসে পরিস্কার করতে দেখে মা বেশ কিছুক্ষন হাসল। তারপর বলল, " আজ তো অনেকই সেবা করালি দাদাকে দিয়ে। এবার শুয়ে পর। কাল আবার তোর ফুটবল প্রাক্টিশ আছে তো সকালে। কাল নাহয় প্রাক্টিশে যাওয়ার আগে তোর ফুটবল বুটের তলাও এইভাবে দাদার জিভের উপরে ঘসে পরিস্লার করে নিস।"
আমি ভাবতেই পারছিলাম না মা এইভাবে বোনকে সাজেশন দিচ্ছে আমার জিভের উপরে ঘসে ওর ফুটবল বুটের তলা পরিস্কার করে নিতে। এই লাল চটিটা তবু বোন ঘরে পরে, এর তলায় তেমন ময়লা নেই। তাই বলে ফুটবল বুটের তলাও বোন আমার জিভের উপরে ঘসে পরিস্কার করবে? তার তলার সব মাটি, কাদা আমাকে গিলে খেতে হবে? ভাবতেই ভিশন আনন্দে আমার হৃদয় ভরে উঠল।
বোন মাকে বলল, " নিশ্চয়ই মা, এখন থেকে আমার সব জুতোর তলাই আমি দাদাকে দিয়ে চাটিয়েই পরিস্কার করাব।"
মা বলল, " তাই করিস। এখন থেকে তো তোর দাদা তোর ক্রীতদাসই। ওকে দিয়ে যা খুশি করাস তুই।"
বোন আরো দুই মিনিট আমার জিভের উপরে ওর ডান লাল চটির তলা ঘসল। তারপর আমার কপালে একটা লাথি মেরে অর্ডার করল, " আজ থেকে রাতে তুই এইভাবে আমার ঘরের মেঝেতেই শুবি। যাতে আমার কিছু দরকার পরলে তোকে অর্ডার করতে পারি।"
আমি বোনের দুই চটির তলায় একবার করে চুম্বন করে বললাম, " যথা আজ্ঞা প্রভু"।
বোন আর মা দুজনেই উঠে শুতে চলে গেল। বোন এই ঘরেই শুলো আর আমি বোনের খাটের নিচে শক্ত মেঝেতে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পরলাম।
বেশ ভোরেই আমার ঘুম ভেঙ্গে গেল। আমি উঠে বোনের লাল চটি দুটোর তলায় গাঢ় চুম্বন করলাম একবার করে। তারপর ফ্রেশ হয়ে উঠে বোনের জন্য টিফিন রেডি করতে লাগলাম। সকাল ৬.৩০ বাজলে আমি বোনের খাটের সামনে হাটুগেড়ে বসে বোনের পা দুটো দুহাতে নিয়ে বোনের নরম পায়ের তলায় ভক্তিভরে চুম্বন করতে করতে ওকে ডাকতে লাগলাম, " প্রভু, তোমার ফুটবল প্রাক্টিশে যাওয়ার সময় হয়ে এসেছে। প্লিজ ওঠো।"
বোন ওর খালি ডান পা দিয়ে আমার মুখে একটা লাথি মেরে ঘুম জড়ানো গলায় বলল, " কি হল? ডাকছিস কেন?"
আমি আবার আগের কথা রিপিট করলাম। "প্রভু, তোমার ফুটবল প্রাক্টিশে যাওয়ার সময় হয়ে এসেছে। প্লিজ ওঠো।"
বোন তাই শুনে ঘুম ভেঙ্গে উঠে ফ্রেশ হতে চলে গেল। আমি উঠে বোনের টিফিন রেডি করে নিয়ে এলাম। বোন এসে ওর ঘরে চেয়ারে বসল একটু পরে। ওর পরনে ফুটবল খেলার লাল জার্সি আর সাদা শর্টস, পায়ে লাল চটি।
ও বসতেই আমি ওর হাতে টিফিন তুলে দিয়ে ওর পায়ের তলায় শুয়ে পরলাম নিজে থেকেই যাতে বোন আমার মুখের উপরে পা রেখে বসে পা টেপাতে টেপাতে টিফিন করতে পারে।
বোন ব্রেকফাস্ট সেরে ওর চটি পরা বাঁ পায়ে আমার মুখে একটা লাথি মেরে বলল, " যা এবার মোজা আর বুট এনে আমার পায়ে পরিয়ে দে।"
আমি বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ওকে প্রনাম করে ওর জুতো আনতে ছুটলাম। তারপর ফিরে এসে ওর পায়ের কাছে হাটুগেড়ে বসে ওর পায়ে লাল মোজা আর কালো ফুটবল বুট পরিয়ে দিলাম ওর চাকরের মত।
জুতো পরানো শেষ হতেই বোন ওর ফুটবল বুট পরা ডান পা দিয়ে ভিশন জোরে একটা লাথি মারল আমার নাকের উপরে।
ফুটবল জুতোর তলা এমনিতেই ভিশন শক্ত হয়, তারপরে জুতোর তলায় স্টাড থাকায় আমার নাকে ভিশন লাগল। কিন্তু বোন এইভাবে আমার মুখে লাথি মারছে ভেবে যে আনন্দ পেলাম তার কাছে কষ্টটা কিছুই না।
" বোনেরা ফুটবল খেলতে যাওয়ার আগে দাদাদের কিভাবে বোনের জুতো পালিশ করে দেওয়া উচিত বলতো?"
বোন এবার আমার মুখে বাঁ বুট পরা পায়ে জোরালো লাথি মেরে বলল।
বোনকে আর কিছু বলতে হল না। আমি নিজে থেকেই ওর পায়ের উপরে মাথা রেখে উপুড় হয়ে শুয়ে প্রথমে বুটের উপর দিক দুটো জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করে দিলাম। তারপর আমি বোনের পায়ের কাছে মাথা রেখে চিত হয়ে শুতে বোন আমার মুখের উপরে ওর ফুটবল বুট পরা পা দুটো তুলে দিয়ে বেশ জোরে জোরে ৭-১০ টা লাথি মারল প্রথমে। তারপর ও লাথি মারা থামাতেই আমি প্রবল ভক্তিভরে আমার জিভটা মুখের বাইরে বার করে দিলাম যতটা সম্ভব।
বোন আমার বার করা জিভের উপরে নিজের নোংরা ফুটবল বুটের তলা নামিয়ে দিল। বুটের তলায় স্টাড থাকায় আরো বেশি কাদা মাটি আটকে থাকে ফুটবল বুটের তলায়। আমি বোনের ডান বুটের তলা থেকে যাবতীয় ধুলো, কাদা, মাটি প্রবল ভক্তিভরে গিলে খেতে লাগলাম।
ঠিক তখনই বেল বাজলো। বোনের বান্ধবী মিশা ওকে ডাকতে এসেছে। মা ওকে নিয়েই এই ঘরে ঢুকল।
আমাকে এইভাবে বোনের বুট পরা পায়ের তলায় শুয়ে বোনের বুটের তলার ময়লা গিলে খেতে দেখে মিশা যেন আকাশ থেকে ফিরল। " কি করছিস তুই সিমি?", অবাক গলায় প্রশ্ন করল ও বোনকে।
" দিপ কাল অনেক কাঁচের জিনিস ভেঙ্গে ফেলেছে। তাই সিমি ওকে শাস্তি দিচ্ছে কাল থেকে।" মা বোনের হয়ে উত্তর দিয়ে দিল।
"এ মা, কাঁচের জিনিস তো সিমি ভেঙ্গেছিল!", ভুল করে অবাক গলায় সত্যিটা বলে দিল মিশা।
" সত্যি তুই কাল কাঁচ ভেঙ্গেছিলি সিমি?", মা বোনকে প্রশ্ন করল।
" হ্যাঁ মা।" বোন আমার জিভের উপরে বুটের তলা মুছতে মুছতে জবাব দিল।
" বেশ করেছিলি। কাঁচ তুই ভাংলেও দিপের দোষ, দিপ ভাংলেও ওর দোষ। যেই ভাঙুক শাস্তি দিপই পাবে তোর কাছ থেকে।" মা বোনের পাশে এগিয়ে গিয়ে বোনকে জড়িয়ে ওর মাথার উপরে একটা চুমু খেয়ে বলল।
মায়ের কথা শুনে মিশার চোখ বড় বড় হয়ে গেল বিস্ময়ে। আর বোন আমার জিভের উপরে ওর ফুটবল বুটের তলা মুছতে মুছতে বলল, " থ্যাংক ইউ মা ।"
বোন ওর ডান বুটের তলা পরিস্কার করা হয়ে গেলে একইভাবে ওর বাঁ বুটের তলাও পরিস্কার করে নিল আমার জিভে ঘসে। তারপর উঠে দাঁড়িয়ে বুট পরা ডান পা টা আমার মুখের উপরে রেখে কোমরে হাত দিয়ে দাঁড়ালো। তারপর বুট পরা ডান পা দিয়ে খুব জোরে জোরে আমার মুখের সর্বত্র লাথি মারতে লাগল আমার প্রভু ছোট বোন।
আমার মুখের সর্বত্র প্রায় ২০ টা লাথি মারল বোন ফুটবল বুট পরা পায়ে। তারপর ও থেমে আমার মুখ থেকে পা সরাতেই আমি প্রবল ভক্তিতে আমার প্রভু বোনের বুট পরা দুই পায়ের উপর চুম্বন করে ওকে ধন্যবাদ দিতে লাগলাম এইভাবে আমাকে দিয়ে বুটের তলা চাটানো আর আমার মুখে বুট পরা পায়ে লাথি মারার জন্য।
২ মিনিট পরে বোন ওর বুট পরা বাঁ পা আমার মাথার উপরে রেখে আমাকে আশির্বাদ করল। তারপর ও মিশাকে বলল, " মিশা, তুইও তোর বুট গাধাটাকে দিয়ে চাটিয়ে পরিস্কার করে নে।"
মিশা একটুও আপত্তি না করে চেয়ারে বসে পরল। আমি একইরকম ভক্তি নিয়ে ১১ বছর বয়সী ফর্শা সুন্দরী মিশার বুটের উপর আর তলা জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করে দিলাম।
জবাবে মিশা ওর ফুটবল বুট পরা দুই পায়ে এমনভাবে আমার মুখে ৫-৬ বার লাথি মারল যেন ও ফুটবলে লাথি মারছে।
বোন তাতে উতসাহ পেয়ে বলল, " দারুন আইডিয়া দিয়েছিস মিশা। আমরা ফিরে এসে দাদার মুখটাকে বল বানিয়ে ফুটবল খেলব।"
আজ বোন আর মিশার সাথে আমাকেও ফুটবল কোচিং সেন্টারের মাঠে যেতে হল। ওদের দুজনের খেলার চেয়ে স্টাইলেই মন বেশি। ওরা যতক্ষন প্রাক্টিশ করছিল ততক্ষন ধরে সবার সামনেই আমাকে চাকরের মত কিছু না কিছু হুকুম করছিল। একবার জল দিতে, একবার তোয়ালে দিতে, তারপরই হয়ত বা জুতোর ফিতে বেঁধে দিতে।আমি চাকরের মত বোন আর মিশার হুকুম পালন করছিলাম।
প্রাক্টিশ শেষ করে বাড়ি ফিরতে আমি ফ্রেশ হয়ে প্রথমে মিশা আর বোনকে টিফিন এনে দিলাম। ওরা দুজনেই টিফিন পুরোটা খেল না। ওদের বাটিতে যা পরে ছিল সেটাই আমি খেয়ে নিয়ে টিফিন সারলাম বোনের অর্ডার মত।
টিফিন শেষ করতেই বোন অর্ডার করল, " আয় দাদা, এবার তোকে বল বানিয়ে ফুটবল খেলব আমি আর মিশা।"
বোনের অর্ডার মেনে আমি মেঝেতে হাটুগেড়ে বসলাম ওদের পায়ের কাছে। মাও এই ঘরে এসে সোফায় হেলান দিয়ে বসে বলল, " আমি আজ আর অফিস যাব না। তোদের এই চমৎকার ফুটবল খেলা দেখব ঘরে বসে।"
বোন ছুটে এসে ওর বুট পরা বাঁ পা দিয়ে খুব জোরে একটা লাথি মারল আমার গালে আর চিৎকার করে উঠল " গোওওল" বলে।
তারপর জুতো পরা ডান পা দিয়ে একইভাবে একটা লাথি মারল বোন আমার নাকের উপরে। আমি ব্যাথায় অন্ধকার দেখতে লাগলাম চোখে।
আমাকে সামলে নেওয়ার সুযোগ না দিয়েই মিশা একই কায়দায় ছুটে এসে ওর বুট পরা ডান পায়ে আমার কপালে লাথি মারল, আর বোনও ঠিক তার পরেই আবার একটা লাথি মারল আমার চিবুকে ওর বুট পরা ডান পায়ে।
ক্রমে ওদের লাথির বেগ বাড়তে লাগল আর আমি চোখে অন্ধকার দেখতে লাগলাম। তবে যত ওদের লাথির জোর বাড়ছিল ততই আমার দুই প্রভুর প্রতি ভক্তিও বেড়ে উঠছিল।
১০ মিনিট পরে বোনের ডান পায়ের একটা লাথি এত জোরে আমার নাকের উপরে আছড়ে পরল যে আমার চোখ মুখ অন্ধকার হয়ে এল, আমি উলটে পরে গেলাম মেঝেতে। বোন আর মিশা আমাকে সামলে নেওয়ার বিন্দুমাত্র সুযোগ না দিয়ে মেঝেতে চিত হয়ে পরে থাকা আমার মুখের উপরে জোরে জোরে ওদের ফুটবল বুট পরা পায়ে লাথি মেরে যেতে লাগল। কখনো ছুটে এসে ভিশন জোরে দুই প্রভু আমার মাথার পাশের দিকে, কানে বা গালে বুট পরা পায়ে ফুটবলের মত লাথি মেরে চিৎকার করে উঠতে লাগল " গোল" বলে। কখনো আবার আমার মাথার পাশে দাঁড়িয়ে বুট পরা পায়ের তলা দিয়ে সোজা আমার মুখের উপরে জোরে জোরে লাথি মারতে লাগলো আমার দুই প্রভু।
আরো প্রায় ১০ মিনিট এইভাবে আমার মাথাটা নিয়ে ফুটবল খেলার পরে মিশা ওর বুট পরা ডান পা টা আমার বুকে রেখে দাঁড়ালো আর বোন ওর হাত ধরে আমার মুখের উপরে উঠে দাঁড়ালো। তারপর মিশার হাত ধরে ব্যালেন্স করে বুট পরা পায়ে আমার মুখের উপরে লাফাতে শুরু করল আমার প্রভু বোন সিমি। ও প্রায় ১ ফুট উঁচুতে লাফাচ্ছিল তারপর বুট পরা দুই পায়ে লাফিয়ে নামছিল আমার মুখে। ওর ফুটবল বুটের স্টাডগুলো আমার মুখের চামড়ায় বসে যাচ্ছিল যেন। মা আমার যন্ত্রনা হাসিমুখে উপভোগ করছিল সোফায় বসে।
বোন আর মিশা মিলে এইভাবে প্রায় ১৫ মিনিট আমার মুখের উপরে বুট পরা পায়ে লাফালো। তারপরে ওরা দুজন খাটে পাশাপাশি বসলো। বোন আমার মুখে লাথি মেরে অর্ডার করল ওদের বুট জিভ দিয়ে পালিশ করে দিতে। আমি প্রথমে বোন আর মিশার বুটের উপর দিক গুলো চেটে পালিশ করে দিলাম। তারপর ওদের পায়ের তলায় চিত হয়ে শুয়ে জিভটা বার করে দিতে বোন আর মিশা ওদের কাদা মাটি মাখা বুটের তলা আমার জিভের উপরে ঘসে পরিস্কার করতে লাগল।
মিশা বোনকে বলল, " কাকিমা নাহয় মেয়ে বলে তোর দাদাকে দাসের মত ব্যবহার করায় উতসাহ দিচ্ছে। কিন্তু কাকু এসে যদি এটা দেখে কি হবে বলতো?"
তাই শুনে বোন ওর বুট পরা ডান পায়ে আমার নাকের উপরে ভিশন জোরে একটা লাথি মেরে বলল, " কি বলবে বাবা? কিছু বলতে এলে বাবাকেও আমি দাদার মত এইভাবে মারব। আর এমনিতেই সিগারেটের নেশা ছাড়ানোর জন্য বাবাকে মারতেই হবে আমাকে।"
মা পাশ থেকে খুশি গলায় বলল, " ঠিক বলেছিস সিমি। বাবাকেও তুই দাদার মত এইভাবে মেরে সিগারেটের নেশা ছাড়াস। সিগারেট খাওয়ার চেয়ে মুখে নিজের মেয়ের জুতো পরা পায়ের লাথি খাওয়া অনেক ভাল।"
বোন আমার মুখে ওর বুট পরা দুই পায়ে পরপর অনেক গুলো লাথি মেরে বলল, " ঠিক বলেছ মা।"