Tuesday 1 November 2022

লিজা ও লুজার...

সেটা ২০১৫ সাল। মে মাসের ৩ তারিখ। ভিশন গরম পরেছিল সেবার। আমি সকালে উঠেই এসির দোকানে গিয়েছিলাম । আগের দিনই আমাদের বাড়ির দুটো ঘরে এসি বসানো হয়েছিল। বোনের ঘরে আর খাওয়ার ঘরে। বোন আমাদের বাইরে থাকা বাবাকে চাপ দিয়ে এটা আদায় করেছে। আমার ইন্ট্রোভার্ট মুখ দিয়ে কোন কথা বেরোয়না। ফলে কিছুই চাইতে পারি না। তাই আমার ভাগ্যে কিছুই জোটেনি। শুধু দোকানে ছুটে এসি কিনে লাগানোর ব্যাবস্থা করা ছাড়া। পেমেন্টের যেই সমস্যা হয়েছিল সেটা মিটিয়ে স্নান শেষ করতেই দুপুর আড়াইটে বেজে গেল প্রায়। খাওয়ার ঘরে যেতে মা বলল - "বোনকে ডেকে আন।" আমি একতলার খাবার ঘর থেকে উপরে বোনের ঘরে গেলাম। ওর ঘরে এসি চলছে। ফলে স্বভাবতই ঘর ভিতর থেকে লক করা। আমি দরজা নক করে ওকে খেতে ডেকে নিচে চলে এলাম। খাওয়ার টেবিলে সবে বসেছি তখন বোন এসে ঘরে ঢুকল। " এই লুজার, এই ঘর থেকে বেরো। আমার মায়ের সাথে প্রাইভেট কথা আছে। " - আমার ১৫ বছর বয়সী ছোট বোন লিজা ঘরে ঢুকেই আমাকে বলল। বোন অধিকাংশ সময়ে আমার সাথে এই টোনেই কথা বলে। আমি বাধাও দিই না। ওকে ওনকারেজও করি না। ওর এই টোন স্রেফ ইগনোর করে চলি। আজকেও তাই করলাম। খালি পেটে ঘর থেকে বেরিয়ে গেলাম। কিন্তু নিজের কৌতুহল দমাতে পারলাম না। ঘরের বাইরে দেওয়ালে কান পাতলাম। আমার মা আদতে চট্টগ্রামের মেয়ে। আমার বোন আর মা অনেক সময়েই সেই ভাষায় অতি দ্রুত কথা বলে। আমি তার অর্ধেক মানেই বুঝতে পারি না। আজ খেতে খেতে বোন আর মা কি কথা বলছিল, দেওয়ালের বাইরে থেকে তার ৮০% ই বুঝতে পারলাম না। যেটুকু বুঝলাম তা হল আজ রাতে লিজা, ওর বান্ধবী জিয়া আর আমার ক্লাসমেট শতানিক ওর নতুন এসি লাগানো ঘরে সারারাত পার্টি করবে। রিলেশান, পিল, প্রিকর্শান ইত্যাদি কিছু শব্দ কথার মাঝে কানে এল আমার। আমার মেরুদন্ড দিয়ে ঠান্ডা স্রোত বয়ে গেল শুনে। কি প্রশংগে সেগুলো বলল সেটা অবশ্য পুরো বাক্য বুঝতে না পারায় বুঝতে পারলাম না। ওদের খাওয়া শেষ হতে বোন হাত ধুয়ে উপরে চলে গেল। আমি খেয়ে নিলাম। তারপরে দুপুরে সামান্য ঘুমিয়ে বিকালে মাসের বাজার করতে দোকানে গেলাম। বাজার সেরে ঘরে ঢুকতে গিয়ে দেখি বারান্দায় দু জোড়া স্নিকার খোলা। একটা সাদা, একটা পিংক। বুঝলাম শতানিক আর জিয়া এসে গেছে পার্টি করতে। আমি সন্ধ্যা বেলায় আর উপরে নিজের রুমে গেলাম না। নিচের গেস্ট রুমে কাটিয়ে দিলাম। রাত ১০ টা বাজতে মা আমাকে ডেকে বলল বোনেদের খাবার ট্রে তে সাজিয়ে উপরে দিয়ে আসতে। আমি তাই করলাম। উপরে গিয়ে বোনের দরজায় নক করলাম। ঘরে হাই ভলিউম মিউজিক চলছিল। অনেক বার নক করার পরে বোন দরজা খুলল। আমি ঘরে ঢুকতে বোন বলল, " টেবিলে সব সাজিয়ে রাখ লুজার।" সবার সামনে আমাকে সব সময় লুজার নামে ডাকাটা কি খুব প্রয়োজনের? আমার খারাপ লাগে, স্ট্রেস হয়। তবু আমি ইগনোর করি। যেন ওর নাম যেমন লিজা, আমার নাম তেমন লুজার! এর আর কোন মানে নেই!! আমি টেবিলে খাবার সাজিয়ে বেরিয়ে আসতেই বোন দরজা লক করে দিল। ওর বান্ধবী জিয়া এই পুরো সময়ে বসেছিল শতানিকের কোলে !! নিচে নেমে আমি খাওয়া সেরে গেস্ট রুমেই শুয়ে পরলাম আমি, রাত সাড়ে দশটায়। মা কাল থেকে খাবার ঘরে পাতা সিংগল খাটে শুচ্ছে, এসিতে শোবে বলে। আমি শুওয়াম বটে,,কিন্তু ঘুম এল না। অদ্ভুত হিউমিলিএটিং ফিল হচ্ছিল আজ। নিজের ও নিজের পরিবার সম্পর্কে বিভিন্ন কথা মনে পরছিল। আমার বাবার সাথে আমার অদ্ভুত মিল। আমার বাবার গায়ের রঙ কালো, দেখতে খারাপের দিকে। স্বভাবে খুব ইন্ট্রোভার্ট, কথা চিরকাল খুব কম বলে। বাবা পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। এখন দিল্লিতে কর্মরত। আমার চেহারা তো বটেই, সব স্বভাবই বাবার মত। আমি আগের বছর HS পরীক্ষা পাশ করে এবছর আবার জয়েন্ট এক্সাম দিয়েছি। আশা করছি বাবার মতই আমারও সৌভাগ্য হবে যাদবপুর থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং করার। আমার আর বাবার যেমন অদ্ভুত মিল, ঠিক তেমনই অদ্ভুত মিল মা আর বোনের। দুজনের গায়ের রঙ ফর্শার দিকে, বোনের মুখ যেন ২৫ বছর আগের অবিকল মায়ের মুখের মতন। দুজনেই পড়াশোনায় তত ভাল নয়। তবে ভিশন শোসাল আর এক্সট্রোভার্ট। মা তার মেয়ের মধ্যে কম বয়সের নিজেকে দেখতে পায় বলেই হয়ত আমার থেকে বোনকে এত বেশি ভালবাসে। তবু, আমার মধ্যে একটা অদ্ভুত সন্দেহ কাজ করছে গত দুই বছর ধরে। সেটা মা আর অভি মামাকে ঘিরে। অভি মামা মায়ের পিসতুতো দাদা। সে এলে মা আর সে রাতে এক ঘরে শোয়। আমি জানি এভাবে ভাবা উচিত না। ভাই বোন এক ঘরে শুলেই খারাপ কোন মানে করাটা আরো খারাপ চিন্তা। সে তো দোতলা হওয়ার আগে আমার আর বোনের খাট ও এক ঘরেই ছিল। তাতে কি এসে যায়? কেন জানি না, তবু এই চিন্তা দূর হয় না। মনে হয় হয়ত অভি মামা মায়ের দাদাই নয়। সেক্স পার্টনার। মা মিথ্যা বলেছে। বোন সেই সুন্দর চেহারার সেক্স পার্টনারের সন্তান বলে বেশ সুন্দরী। আর আমি বাবার সন্তান বলে কালো কুশ্রী। আর সে কারনেই মা নিজের ভালবাসা পরকীয়া প্রেমিকের সন্তান বোনকে এত ভালবাসে। আর কুশ্রী মুখচোরা স্বামীর সন্তান আমাকে ঘৃণা করে! কিংবা হয়ত অভি মামা মায়ের তুতো দাদা আর তার সাথেই মায়ের অন্য রকম সম্পর্ক আছে!! আমি নিজেও জানি এইসব চিন্তা পাপ। এবং অযোক্তিকও। আমি পুরো বাবার মত চেহারা ও স্বভাব পেতে পারলে বোনও পুরো মায়ের মত চেহারা ও স্বভাব পেতেই পারে। তবু কেন যে এরকম চিন্তা আসে আমি জানি না। হয়ত নিজের খারাপ চেহারা আর lack of social skill থেকে জন্মানো হিনম্মন্যতা থেকে। একই রকম চিন্তা আসে বোন, জিয়া আর শতানিককে নিয়েও। ওরা তিন জন সারারাত বন্ধ করে ওইসব করবে না তো? আজ বোন যে মায়ের সাথে কথা বলার সময়ে রিলেশান, পিল, প্রিকর্শান এই শব্দ গুলো শুনছিলাম! তবে কি ওদের মধ্যে ওপেন রিলেশান?? আমি জানি, এই চিন্তারও শক্ত কোন ভিত্তি নেই। হয়ত জিয়া আর শতানিক এনগেজড। হয়ত ওদের রিলেশান নিয়েই মা আর বোন বন্ধুর মত কথা বলছিল। রাতে যে ওরা এক ঘরে শোবে সেটা তো আমি দেখিনি। তবু মাথা কেন জানি না খারাপ গুলো ভাবতে থাকে। ওদের সুখের কথা ভাবে। আর সেখান থেকে জাগে হিনম্মন্যতা। আমার ডাক নাম ছিল লালু। বোন খুব বাচ্চা বয়সে আমাকে লাজু বলে ডাকত। ও লিজা,,আমি লাজু। সেই লাজু ক্রমে লুজা হয়ে লুজার হয়ে গেছে। অন্তত গত ৫ বছর ও সবার সামনে আমাকে এই নামেই ডাকে। যেটা আমার হিনম্মন্যতাকে ভিশন বাড়িয়ে তুলত। তারপরেও আমি এমন ভাবে রিএক্ট করতাম যেন এটা আমার নাম মাত্র, শব্দটার অন্য কোন অর্থ নেই! এ ছাড়া বাড়িরও নিজেদের বিভিন্ন কাজ যা দুজনের ভাগ করে করার কথা তা চিরকাল বোন আমার ঘাড়েই চাপিয়ে এসেছে। যেমন কাজের লোক না এলে ওর ঘর ঝাট দিয়ে মোছা। ওর অগোছাল করে রাখা ঘর গোছানো। ওর জুতোর ফিতে বেঁধে দেওয়া। ওয়াশিং মেশিনে বাড়ির সবার জামা কাচা। কাজের লোক না এলে মায়ের সাথে বাসন মাজা। বাজার করা। সব আমিই করতাম কোন রিএকশান না দেখিয়েই। আমার হিনম্মন্যতার আর এক কারন ছিল স্কুল। lack of social skill এর জন্য ক্লাস ৫ এ হাই স্কুলে ওঠার পর থেকেই আমার স্কুলের পরিবেশে মানিয়ে নিতে ভিশন সমস্যা হচ্ছিল। আমি কারো সাথে মিশতে পারতাম না। ফর্শা, সুন্দর চেহারার এক্সট্রোভার্ট জনপ্রিয় ক্লাস মনিটর শতানিক ছিল আমার মায়ের বান্ধবীর ছেলে। সে আমার কালো গায়ের রঙ এর জন্য আমার নাম লালু থেকে বদলে সে কালু করে দিয়েছিল । সেই সাথে ক্লাসে ও খুব বেশি পিছনে লাগত আমার। আমার খুব স্ট্রেস হত। কিন্তু আমি যতটা সম্ভব ইগনোর করার চেষ্টা করতাম এইসব। সত্যি বলতে বোন আর শতানিকের আমাকে অল্প এবিউজ করা নিয়ে আমার একই রকম রিএকশান হত। আমার স্ট্রেস হত,খারাপ লাগত, আবার অল্প ভালও লাগত। আবার এবিউজ কেন ভাল লাগছে এই নিয়ে আলাদা এক রকমের অস্বস্তি হত। ফলে আমি কোন দিন এসব নিয়ে কিছুই ভাবতাম না। ধামা চাপা দিয়ে ইগনোর করতে চাইতাম। আশ্চর্য ব্যাপার হল জিয়ার ক্ষেত্রে কেন জানি না ব্যাপারটা একটু অন্য রকম ছিল। আমার বোনের বান্ধবী জিয়া প্রথম যেদিন আমাদের বাড়িতে আসে তখন আমি ক্লাস ৯ এ পড়ি। আর ওরা ক্লাস ৬ এ। বোন আমার সাথে জিয়ার পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলেছিল, " এটা আমার দাদা লালু। ওর হাবভাব লুজারের মত বলে আমি ওকে লুজার বলেই ডাকি। আর শতাদা ওকে কালু বলে ডাকে। কেন সেটা তো বুঝতেই পারছিস। " অসাধারন সুন্দরী জিয়া আমার এই অপমানে কি এমন মজা পেল জানি না। যেন ভিশন মজা পেয়েছে এমন ভাব করে হো হো করে হাসতে লাগল। তারপর আমার দিকে তাকিয়ে বলল, " আমি তোকে কি নামে ডাকব তাহলে? কালুদা নাকি লুজারদা?" - এরকম ডিরেক্ট এবিউজে আমার মুখ থেকে কোন কথা বেরোল না। আমি মাথা নিচু করে ওর পায়ের দিকে তাকিয়ে দাঁড়িয়ে রইলাম। " দাদা বলার দরকার নেই ওকে। ওর সোসাল নলেজ আমাদের থেকেও কম। ক্লাস ৯ এ পড়ে। কিন্তু কিস কাকে বলে সেটাও হয়ত জানে না। সারাদিন লুজারের মত বই খুলে গতিসুত্র আর পিথগোরাস গাঁতায়!" - বোন ওর বান্ধবীকে বলল। " আমি বরং ওকে আরেকটা নাম দিই। কালু আর লুজার দুটো তেই তো লু আছে। সেই দুটো জুড়ে তুই হলি লুলু।" এই বলে অসাধারন সুন্দরী জিয়া আবার হো হো করে হাসতে লাগল। আমি মাথা নিচু করে ওদের ঘর থেকে বেরিয়ে এলাম। আমার যে কি ভিশন লজ্জা করছিল সেটা বোন বা তার বান্ধবী কোনদিন ধারনাও করতে পারবে না। আর সেদিনই আমি সেই কাজটা প্রথম করেছিলাম। বারান্দায় রাখা অসাধারন সুন্দরী জিয়ার জুতো জোড়া দুই হাতে তুলে নিয়ে চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে দিয়েছিলাম। সারামুখে ঘসেছিলাম ওর জুতোর তলা। কেন এরকম করছিলাম আমি নিজেও জানতাম না। শুধু বুঝতে পারছিলাম যে অসহ্য স্ট্রেস হচ্ছিল আমার তা এরফলে যেন প্রায় সম্পুর্ন কমে গিয়েছে। নিজের অপমান থেকে আর যেন খারাপ লাগা বা স্ট্রেস কিছুই হচ্ছে না। বরং যেন উলটে সেটা আমার ভাল লাগতে শুরু করেছে! সেই শুরু। এরপর থেকে জিয়া আমাদের বাড়িতে এলেই আমি সুযোগ খুজে ওর জুতো জোড়া চুম্বনে চুম্বনে ভরিয়ে তুলতাম। কল্পনা করতাম ও জুতো পরে দাঁড়িয়ে আছে। আর আমি ওকে প্রভু সম্বোধন করে ওর পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসে ওর জুতোয় চুম্বন করছি। আমি ওর জুতোয় চুম্বন করতাম। ওর জুতোর তলা নিজের সারা মুখে ঘসতাম। ক্রমে শুরু করলাম ওর জুতোর তলা চাটা। লুকিয়ে লুকিয়ে জিয়ার খুলে রাখা জুতোর উপর তলা সব জিভ দিয়ে চেটে চকচকে পালিশ করে দিতাম। ভয় করত ধরা পরার। এত পরিস্কার জুতাও দেখে জিয়ার সন্দেহ হওয়ার। কিন্তু নিজেকে থামাতে পারতাম না। অন্য কোন মেয়ের জুতো নিয়ে ওই কাজ কখনো করি নি। শুধু পরমা সুন্দরী জিয়ার ক্ষেত্রেই এটা করতাম আমি। আর এক অদ্ভুত আনন্দ পেতাম, ভয়ানক চাপ শুন্য লাগত নিজেকে। যেখানে বোন বহুবার বলার পরেও আমি ওর জুতো পালিশ করে রাখতে রাজি হইনি সেখানে কি করে আমি জিয়ার জুতো জিভ দিয়ে পালিশ করতাম সেটা নিজেই বুঝতে পারতাম না। যদিও বোনের বহু কাজই আমি করে দিতাম তবু কেন জানি না ওর জুতো পালিশ করাতে আমি আপত্তি করতাম। আমার একাংশ যদিও চাইত বোনের সব জুতো যত্ন করে পালিশ করে রাখতে। কিন্তু অস্বস্তিও হত। এর কারন হয়ত জিয়া অসাধারন সুন্দরী বলে। বা বোন আপন বোন হওয়ায় অন্য কোন অস্বস্তি কাজ করত। বা জিয়ার জুতো লুকিয়ে জিভ দিয়ে পালিশ করতাম বলেই হয়ত লজ্জা করত না। কোনটা আসল কারন সেটা আমিও জানি না। সেদিন রাতে এসব ভাবতে ভাবতে ভাল ঘুম হল না। যখন ঘুম ভাংল তখন সবে ভোর হচ্ছে। এক অদ্ভুত টান আমাকে বারান্দার বাইরে টেনে নিয়ে গেল। বারান্দার এক কোনে শতানিক আর জিয়ার স্নিকার জোড়া রাখা। আমি হাটুগেড়ে বসলাম। দুজনের স্নিকারই বেশ ময়লা। তবে জিয়ার স্নিকারে কাদা অনেক বেশিই লেগে। এটা চিরকালই থাকে দেখেছি। নেহাত দরকার না হলে জিয়া হয়ত নিজের জুতো পরিস্কার করেই না। আমি জিয়ার জুতো জোড়া দুই হাতে তুলে নিলাম। প্রবল ভক্তিভরে আমার হৃদয় পরিপুর্ন হয়ে এল সেই পরমা সুন্দরী জিয়ার প্রতি যাকে কাল রাতে আমি আমার ক্লাসমেট শতানিকের কোলে বসে থাকতে দেখেছি! আমি জিয়ার জুতো জোড়ার উপরে ভক্তিভরে চুম্বন করতে লাগলাম। ক্রমে চুম্বন পরিনত হল চাটায়। জুতোর উপর দুটো চকচকে করে আমি জুতোর তলায় নজর দিলাম। শুরু করলাম জুতোর তলায় চুম্বন দিয়ে। তারপর মুখের উপরে জুতোর তলা ঘসতে লাগলাম। শেষ করলাম জুতোর তলা চাটার মধ্যে দিয়ে। তখন জিয়ার জুতোর তলায় হয়ত একটাও ধুলিকনা অবশিস্ট নেই। প্রানে এক অদ্ভুত শান্তি অনুভব করলাম এই কাজ সেরে। আমি উঠতে গিয়ে থমকে গেলাম। শতানিকের নোংরা লাগা জুতোর পাশে খুব বেমানান লাগছে জিয়ার এত চকচকে জুতো। এটা ওদের চোখে পরবে হয়ত। সবচেয়ে ভাল হয় জিয়ার জুতোয় একটু ময়লা লাগিয়ে দিলে। কিন্তু এই পবিত্র জুতো জোড়ায় নিজের হাতে ময়লা লাগাতে ইচ্ছা করল না আমার। আমি বরং কাপড় নিয়ে এসে আবার হাটুগেড়ে বসলাম। ক্লাসমেট শতানিকের জুতো জোড়া কাপড় দিয়ে ঘসে মোটামুটি পালিশ করে দিলাম। নাহ, এবার আর অত বেমানান লাগছে না পাশাপাশি রাখা জুতো জোড়া। আমি শান্তি নিয়ে উঠে মুখ হাত ধুয়ে আবার গিয়ে শুয়ে পরলাম। এবার শুতেই তলিয়ে গেলাম গভীর ঘুমে। ঘুম ভাংল কানে প্রবল ব্যাথা অনুভব করায়। চোখ খুলে দেখি আমার বোন ভিশন জোরে আমার কান ধরে টানছে। আমার বোন আমাকে অল্প ভার্বালি এবিউজ করে,,লুজার বলে ডাকে ঠিকই কিন্তু কোনভাবে ফিজিকালি কখনো আঘাত করে নি। ফলে আমি ভিশন ঘাবড়ে গেলাম। " তোর লজ্জা করে না জানোয়ার? তুই মানুষ নাকি নেড়ি কুকুর? ছি!!" এই বলে আমার বাঁ গালে ভিশন জোরে একটা চড় মারল বোন। বোন কি বলছে,, কেন বলছে তখনো আমার সদ্য ঘুম ভেঙে ওঠা মাথায় কিছু ঢুকছিল না। "উপরে আয়, মা ডাকছে তোকে।"- এই বলে আবার একটা চড় মারল আমাকে বোন। বোনের সাথে উপরে ওঠার আগেই খেয়াল করলাম সকাল সাড়ে ৯ টা বাজে। শতানিক আর জিয়া বাড়ি ফিরে গেছে নিশ্চয়ই এতক্ষনে। উপরে উঠে বোন সরাসরি ওর ঘরে নিয়ে গেল। " দেখ জানোয়ার। নিজের চোখে টিভিতে নিজের কাজ দেখ। কুকুরেও এরকম করতে লজ্জা পাবে। "- ততক্ষনে আমার মাথায় ঢুকতে শুরু করেছে কি দেখতে চলেছি! বোন কম্পিউটার থেকে টিভির মনিটরে আমাদের সিসিটিভি ফুটেজ প্লে করল। ভোরের দৃশ্য। বারান্দার একটা কোন দেখা যাচ্ছে। আমার বুঝতে বাকি রইল না এবার পর্দায় কি আসতে চলেছে। কিন্তু সামনের সিসিটিভির ক্যামেরা তো বাইরের গেটের দিকে থাকে। এটা ঘুরিয়ে কে এইদিকে ফোকাস করল? বোন? নাকি জিয়া? কেন? ওরা কি আগেই কিছু সন্দেহ করেছিল? ক্যামেরায় আমার আগমন ঘটল। টিভির পর্দায় মা আর বোনের সামনেই আমি জিয়ার জুতো জোড়ার সামনে হাটুগেড়ে বসে জুতোয় চুম্বন করতে লেগেছি। "ঠাস - ঠাস - ঠাস - ঠাস!!!!" মায়ের সামনেই আমার দুই গালে ভিশন জোরে চারটে থাপ্পর আছড়ে পরল বোনের। " তুই লুজার সেটা আমি চিরকাল জানি। কিন্তু এটা কি? বোনের বান্ধবীর জুতো তুই জিভ দিয়ে চাটছিস? তুই কি সাইকো?"- বোন কথা শেষ করার আগেই আমার দুই গালে ওর আরো দুটো থাপ্পর আছড়ে পরল। " কেন করছিলি এরকম? আগে কতবার করেছিস? তুই কি সুস্থ মানুষ? ছিঃ!! এই ঘটনা তোর বোনের বন্ধুদের চোখে পরলে কি হত বলত? তোর নাহয় কোন সম্মান নেই। তোর বোনের তো আছে! এটা ওরা দেখলে তোর বোনের পক্ষে কতটা লজ্জার হত তোর কোন ধারনা আছে?" - মায়ের কথা শেষ হবার আগেই আমি ফুঁপিয়ে কাঁদতে শুরু করেছি। কি উত্তর দেব এই কথার? আমার নিজের কাছেই তো কোন উত্তর নেই। " উত্তর দে নেড়িকুত্তা! উত্তর দে!!" - এই বলে বোন আমার দুই গালে পরপর ৭-৮ টা থাপ্পর মারল আবার। আমি উত্তর না দিয়ে মাথা নিচু করে ফুঁপিয়ে কেঁদে চলেছি শুধু। " তুই কোন কথা না বললে আমরা কিন্তু আমাদের মত করে শাস্তি ঘোষনা করব।" - মা বলল। " তোর মাথার সমস্যা আছে তাই তো! তাই যে তোকে অপমান করে কালু লুজার বা লুলু বলে ডাকে তুই তার জুতো চাটিস। তোকে তো আমিও অপমান করি। লুজার বলে ডাকি। তাও তুই আমার জুতো ব্রাশ দিয়ে পালিশ করতে রাজি হোস নি। এখন থেকে তুই ব্রাশ দিয়ে না। ঠিক এইভাবে জিভ দিয়ে চেটে আমার সব চটি জুতো পালিশ করবি। তাও আমার পায়ে পরে থাকা অবস্থায়। ঠিক এইভাবে ভক্তি ভরে আমার জুতোর উপরে চুম্বন করে আমাকে ধন্যবাদ দিবি আমি তোকে চড় বা লাথি মারলে। শুধু আমার জুতোয়। আর শুধু মায়ের সামনে। বাইরের কারো জুতোয় বা বাইরের কারো সামনে এসব করে আমাদের সম্মান ধুলোয় মেশাতে চাইলে ঘাড় ধরে সেদিনই তোকে বাড়ি থেকে বের করে দেব! নে আমার চটির তলা এইভাবে জিভ দিয়ে পালিশ কর দেখি!!" আমি বিনা বাক্য ব্যায়ে সোফায় বসা এতক্ষিনা আমার দুই গালে চড় মেরে চলা ছোট বোনের পায়ের কাছে হাঁটুগেড়ে বসলাম। তারপর নিজের মাথাটা নামিয়ে দিলাম নিজের বোনের পায়ের উপরে। নিজের মায়ের সামনে ৩ বছরের ছোট বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে শাস্টাঙ্গে প্রনাম করলাম। কি লজ্জা!! জবাবে বোন চটি পরা পা তুলে আমার মাথার উপরে লাথি মেরে বলল, " তোকে আমার চটি চাটতে বলেছি লুজার। প্রনাম করতে না। আমার পায়ের তলায় চিত হয়ে শো।" আমি বিনা প্রতিবাদে তাই করলাম। মায়ের সামনে চিত হয়ে বোনের পায়ের তলায় শুতেই বোন ওর চটি পরা পা দুটো আমার মুখের উপরে তুলে দিল। আমি বোনের ডান চটির তলায় জিভ লাগালাম। ঠিক কুকুরের মতই নিজের আপন ছোট বোনের পায়ে পরা নীল চটির তলা চাটতে লাগলাম আমি। সাথে কেন জানি না পালা করে টিপে দিতে লাগলাম ওর পা দুটো। আরও অদ্ভুত, আমার যতটা খারাপ লাগা কাজ করছিল, তারচেয়ে বেশি ভাল লাগছিল এই অদ্ভুত পজিশানে নিজের স্বার্থপর ছোট বোনের সেবা করতে। " তোমাকে যা বলেছিলাম মা। জিয়া আগে অনেকবার বলেছে যে ও আমাদের বাড়িতে এলেই ওর জুতো পরিস্কার হয়ে যায়। ও খুব কিউরিয়াস ছিল। কিন্তু যেই ছেলে কাপড় আর ব্রাশ দিয়েও নিজের ছোট বোনের জুতো পালিশ করতে রাজি হয় না সে যে জিভ দিয়ে চেটে তার বান্ধবীর জুতো পালিশ করে দেয়, আমি কি করে জানব? আমি তাই ইচ্ছা করেই কাল সিসিটিভির মুখ ঘুরিয়ে রেখেছিলাম। আজ জিয়া বেরনোর আগে বলল ওর আর শতাদার দুজনের জুতোই অনেক পরিস্কার লাগছে কালকের চেয়ে। সেটা শুনেই আমি সিসিটিভির ফুটেজ চেক করলাম ওরা বেরনোর পরেই। আর তারপরে তোমাকে ডাকলাম। ভাব তো ওদের চোখে পরলে কি হত ব্যাপারটা!" " কি আর হত? ও তখন তিন জনের জুতোই একসাথে চাটত!" - এই বলে মা হেসে উঠল। " মা! তুমি এই নিয়েও ইয়ার্কি করছ?" - বোন বলে উঠল। আর সাথে সাথে আমার মুখে একটা লাথি মারল চটি পরা ডান পায়ে। আমি জবাবে বোনের দুই চটির তলায় একবার করে গাঢ় চুম্বন করে আরও বেশি ভক্তিভরে আমার মুখের উপরে রাখা আমার প্রভু বোনের নীল চটি পরা পা দুটো টিপতে লাগলাম আমাদের মায়ের সামনেই!! আমি এইভাবে প্রায় ২০ মিনিট টানা বোনের চটি চেটে গেলাম। বোন অন্তত ১০ টা লাথি মেরেছিল আমার মুখে এর মধ্যে। তারপর আবার আমার মুখে লাথি মেরে বোন বলল, " তোকে ৩০ মিনিট সময় দিলাম ফ্রেশ হতে। এরমধ্যে ফ্রেশ হয়ে মুখ ধুয়ে আমাদের পরে থাকা left over খাবার প্লেট থেকে তুলে খাবি। খাওয়া শেষ হলে আমার সব জুতো নিয়ে ঘরে আসবি। একটা একটা করে আমার পায়ে পরিয়ে সব জুতো জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করবি। যদি একটুও ধুলো লেগে থাকে তাহলে লাথি মেরে তোর নাক আমি ভেঙে দেব লুজার।" বোনের লাথি খেয়ে আর হুমকি শুনে আমি উলটে ওর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে ওকে প্রনাম করলাম। তারপর উঠে এলাম। তাড়াতাড়ি ফ্রেশ হয়ে দাঁত মেজে মুখ ধুয়ে খাবার টেবিলে এলাম। বোনেদের ৩ জনের লেফট ওভার ফুড পরে আছে। কোন প্লেটে কে খেয়েছে সেটাও বুঝতে পারলাম না। সামান্যই খাবার পরে আছে। আমি তেমন কিছু না ভেবেই লিজা, জিয়া আর শতানিক ৩ জনের পরে থাকা খাবারই খেয়ে নিলাম। খেতে খেতেই আমার মাথায় ঘুরতে লাগল সকাল থেকে আমার সাথে যা হয়ে চলেছে সেইসব। সত্যি, আমি স্বপ্ন দেখছি না তো? লজ্জা, উত্তেজনা আর ভাললাগার এক অদ্ভুত ককটেল কাজ করছিল আমার মাথায়। কিন্তু খারাপ লাগছিল না একটুও। নিজের বোনের কাছে এই রকম অপমান জনক ব্যাবহার পেয়ে সেটা কি করে আমার ভাল লাগছে সেটা আমাকে অবাক করছিল বরং। কিন্তু মায়ের সামনে বোনের আমার সাথে এই ব্যাবহার, কথায় কথায় চড় আর লাথি মারা আর ওর পায়ের জুতো আমাকে দিয়ে চাটানো আমার খুবই ভাল লাগছিল। তাহলে আমি এতদিন ওর জুতো ব্রাশ দিয়েও পালিশ করে দিতে চাইতাম না কেন? আর কে কে আমার সাথে এরকম করলে আমি খুশি মনে মেনে নেব? যেকোন মেয়ে করলে? নাকি শুধু সুন্দরী মেয়েরা করলে? শতানিকের মত কোন ছেলে করলে কেমন লাগবে? কেন এগুলো ভাল লাগে? কে করলে ভাল লাগে আর কে করলে খারাপ লাগে ? এইসব অজস্র প্রশ্ন মাথার মধ্যে ঘুরে বেরাচ্ছিল তখন। কিন্তু এসবের উত্তর খোঁজার মত সময় আমার হাতে ছিল না তখন। খাওয়া সেরে আমি সিড়ির ঘর থেকে বোনের সব জুতো একে একে উপরে নিয়ে এলাম। মোট ৮ জোড়া জুতো। বেশিরভাগই স্নিকার। আমি উপরে বোনের ঘরে ঢুকে সোফায় বসা বোনের পায়ে মাথা রেখে শাস্টাঙ্গে প্রনাম করলাম ওকে। তারপরে ওর পা থেকে চটি খুলে ওর পায়ে মোজা পরিয়ে দিলাম। তারপর ওর পায়ে এক জোড়া সাদা স্নিকার পরিয়ে দিলাম প্রথমে। পরানো শেষ হতেই বোন সাদা স্নিকার পরা ডান পায়ে আমার নাকের উপরে একটা লাথি মেরে বলল, " এবার জিভ দিয়ে চেটে জুতোর উপর তলা আওব পরিস্কার কর। যেভাবে এতদিন লুকিয়ে জিয়ার জুতোর সাথে করতিস তার চেয়েও বেশি ভক্তি নিয়ে। নাহলে তোর ওই জিভ কেটে নেব আমি বলে দিলাম।" বোন কি সত্যিই একটু রেগে আছে আমি ওর জুতো ব্রাশ দিয়েও পরিস্কার করতাম না , অথচ ওর বান্ধবী জিয়ার জুতো জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করতাম বলে? এটা কি ওর ইগোয় লেগেছে? নাকি পুরোটাই আমাকে এবিউজ করার বাহানা মাত্র? আমি বুঝতে পারলাম না। তবে মুখে ওর লাথি খেয়ে ওর পায়ের উপরে মাথা রেখে ওর জুতোর উপরে নিজের মুখ নাক ঘসতে লাগলাম। তারপরে জিভ বার করে চাটতে লাগলাম নিজের ৩ বছরের ছোট বোন লিজার জুতো। জুতোর উপর দুটো ৫ মিনিট চেটে চকচকে করে দিতে বোন বাঁ পায়ে আমার মাথায় লাথি মেরে বলল এবার ওর জুতোর তলা চাটতে। আমি ওর পায়ের তলায় চিত হয়ে শুয়ে ওর জুতো পরা পা দুটো নিজের মুখের উপরে টেনে নিলাম। মা তখনো উল্টোদিকের সোফাটায় বসে আমাদের দেখছে আর নানারকম মন্তব্য করছে। আমি প্রথমে প্রবল ভক্তিভরে নিজের মুখের উপরে লিজার জুতোর তলা দুটো ঘসলাম। তারপরে জিভ বার করে বোনের জুতোর তলা দুটো একে একে চাটতে লাগলাম। বোনের জুতোর তলায় লেগে থাকা সব ধুলো কাদা ময়লা মায়ের সামনেই চেটে গিলে খেতে কি এক অদ্ভুত ভাল লাগছিল কি বলব! প্রায় ১৫ মিনিট পরে বোন ওর জুতো পরা দুই পায়ে আমার মুখে ৫-৬ টা লাথি মারল পরপর। তারপর বলল, " নে লুজার, এবার অন্য জুতো আমার পায়ে পরিয়ে দিয়ে সেটা জিভ দিয়ে চেটে ক্লিন কর।" আমি পরের অন্তত ২ ঘন্টা বোনের বাকি ৭ জোড়া জুতোও এইভাবে জিভ দিয়ে চেটে আর সারা মুখে ঘসে পরিস্কার করলাম। প্রথমে একটা হলুদ স্নিকার, তারপরে লাল, কালো, পিংক আর শেষে আরেকটা সাদা স্নিকার। এরপরে ওর এক জোড়া কালো স্কুলের মেরি জেন শু। শেষে একটা কিটো। আর তারপরে ঘরে পরার আরো ৩ জোড়া চপ্পল। যার একজোড়া বোনের। অন্য দুই জোড়া আমাদের বাড়িতে এসে জিয়া আর শতানিক পরে। বোন আমাকে দিয়ে নিজের পায়ে পরা জিয়ার সদ্য ব্যাবহার করা চটি চাটাচ্ছে দেখে ভিশন ভাল আর উত্তেজিত লাগছিল আমার। কিন্তু শতানিকের ব্যাবহার করা চটি চাটতে কিরকম ইতস্তত লাগছিল। সেটা দেখে বোন আমার নাকে খুব জোরে একটা লাথি মেরে বলল, " আমার পায়ে যেই জুতো পরা থাকবে সেটাই তুই চাটবি। অন্য কে কবে সেটা পরেছে সেসব তোকে ভাবতে হবে না।" আর মা বলল - " শতার পায়ে পরা চটি চাটতে তোর লজ্জা লাগছে? সকালে তো দিব্বি নিজের ইচ্ছায় ওর জুতো পালিশ করছিলি তুই।" মা কে আমি আর বোঝাতে গেলাম না কেন ওর জুতো পালিশ করেছিলাম। আমি নাকে বোনের লাথি খেয়ে বোনের পায়ে পরা শতানিকের সদ্য ব্যাবহার করা চটি জোড়াও দিব্বি জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে দিলাম। বোন মায়ের পায়ে পরা চটি আমাকে দিয়ে চাটাল না, অথচ জিয়া আর শতানিকের কালকে ব্যাবহার করা চটি কেন চাটাল সেটা আমি বুঝতে পারলাম না। পরের ৩ দিন সকাল থেকে রাত আমার এইভাবেই কাটল। দিনের মধ্যে অন্তত ৮ ঘন্টা আমি বোনের পায়ের তলায় শুয়ে ওর জুতো আর চটির তলা চাটলাম, মুখে ওর লাথি খেয়ে ওর জুতোর তলায় চুম্বন করে ওকে ধন্যবাদ দিলাম। ওর পা টিপে ওর সেবা করলাম। ছোট বোন লিজাকে প্রভু বলে ডাকা আর ওর জুতো চাটা আমার কাছে পূর্ব দিকে সূর্য ওঠার মতই স্বাভাবিক মনে হতে লাগল ক্রমে। ৭ মে জিয়ার জন্মদিন ছিল। বোন বিকালের পরে ওর বাড়িতে পার্টি করতে চলে গেল। ফিরবে পরের দিন সকালে। আমার একদিকে ভিতরটা কিরকম খালি খালি লাগতে লাগল। আর অন্যদিকে ভয় করতে লাগল মা আমাকে একা পেয়ে কি না কি জিজ্ঞাসা করবে এই ভেবে। আমার আশংকা সত্যি হল সন্ধাবেলা। ৬ টা নাগাদ চা করে মা কে দিয়ে চলে আসতে যাব, মা বলল - " বস, তোর সাথে কথা আছে।" আমি চুপচাপ মাথা নিচু করে একটু দূরে মেঝেতে বসে পরলাম। আমার বুক ভয় উত্তেজনা আর লজ্জায় দ্বিগুন বেগে ধুকপুক করতে লাগল। পার্ট ৩... আমি লজ্জা ও ভয়ে মায়ের মুখের দিকে তাকাতে পারছিলাম না। কিন্তু মা যেই কথা বলে কথা শুরু করল তার জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না। " দেখ, যা করেছিস সেটার জন্য লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই। আমরা তাই করি বা আমাদের করতে ভাল লাগে যেই প্রবৃত্তি আমরা নিয়ে জন্মেছি। সেটা সৃস্টিকর্তা বা প্রকৃতি আমাদের দিয়েছে বলেই আমাদের এটা ভাল লাগে। এটা চেপে রাখার চেষ্টা করে শুধু নিজেকে কষ্ট দেওয়া যায়। আর কোন লাভ নেই। বরং আমার কি ভাল লাগে আর কেন ভাল লাগে সেটা বোঝার চেষ্টা করা উচিত। আর কি কি ভাল লাগা ভিতরে সাপ্রেস হয়ে আছে সেটাকে বের করে আনা উচিত। তবেই জীবন সুখের হয়ে উঠবে।" মায়ের কথা শুনে আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম। এরকম কথা মা বলবে আমি কল্পনাও করতে পারি নি। আমি কি বলব বুঝতে না পেরে শুধু মুখ তুলে মায়ের মুখের দিকে চেয়ে রইলাম। " তোর এই জুতো চাটার ইচ্ছা কবে থেকে? আর কেন? কোন ধারনা আছে?" " জানি না মা। ক্লাস ৮ অবধি এরকম কিছু হয়নি। তারপর একদিন..." এই বলে হঠাত একদিন লিজা আর জিয়ার মিলিত ভাবে আমাকে অপমান করার আর আমার তার প্রভাবে হঠাতই জিয়ার জুতো চাটার ইচ্ছার কথা বললাম। কথা বলতে বলতে আমি লক্ষ্য করলাম মা আমার কথা মোবাইলে ভিডিও করে রাখছে। যেমন গত কয়েক দিনে বোনের আমার উপরে করা অনেক অত্যাচারের ঘটনাই মা রেকর্ড করে রেখেছে। " মানে ওদের কাছে অপমানিত হয়ে তোর রাগের বদলে ওদের কাছে সারেন্ডার করার ইচ্ছা হয়েছে। তাই তো?" " হ্যাঁ মা। " আমি বলি। মা অনেক আস্বস্ত করলেও এই বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে আমার লজ্জায় মরে যেতে ইচ্ছা করছিল যেন। " তুই জিয়ার জুতো চাটলেও বোনের জুতো চাটলি না কেন সেদিন?" " জানি না মা। আমার নিজেরই কোন ধারনা নেই।" " জিয়া বেশি সুন্দরী বলে? নাকি লিজা নিজের বোন বলে? " " দুটোই হতে পারে মা। আমার নিজের সত্যিই কোন ধারনা নেই।" " বোন এত করে বললেও তুই ওর জুতো ব্রাশ দিয়েও পালিশ করতে রাজি হতিস না। এটা কি ইগোর জন্য?" আমি কিছুক্ষন ভেবে বললাম -" না মা। ইগোর জন্য হলে তো বোন আমাকে লুজার বললে আমি বাধা দিতাম। ওর লন্ড্রি, ঘর গোছানো এসবও বিনা প্রতিবাদে ছোট থেকে করে আসতাম না। কেন পালিশ করতাম না আমি জানতাম না। আমার ভিতরে একটা অংশে খুব ইচ্ছা হত। আবার কেন জানি না সেটা স্বীকার করতে লজ্জা হত।" "আমরা কি রিএকশান দেব সেটা ভেবে?" " হতে পারে মা। হয়ত ভিতরে ভিতরে আমার ব্রেন জানত এই কাজ একবার শুরু করলে আমি নিজেকে চুড়ান্ত ভাবে সাবমিট করে দেব বোনের কাছে। সেটাতে তোমাদের কি রিএকশান হবে ভেবে ভয় উত্তেজনার মিশ্রনে এক অদ্ভুত ফিলিং হত। সেটা থেকে বাঁচতেই হয়ত কিছু না ভেবেই এড়িয়ে যেতাম।" " কে কে ডমিনেট করলে তোর ভাল লাগে? আর কে কে করলে খারাপ লাগে? কখনো ভেবেছিস?" " আমি জানি না মা। জিয়া করলে ভাল লাগত। আর বোন করছে সেটাও খুব ভাল লাগে। যদিও আগে খুব অস্বস্তি হত। ভাললাগা, লজ্জা, উত্তেজনা,,কে কি বলবে এই চিন্তা সব মিলিয়ে এমন ফিলিং হত যে আমি পুরোটাই এড়িয়ে যেতাম।" " জিয়া আর তোর বোন দুজনেই সুন্দরী মেয়ে। কিন্তু খারাপ চেহারার কোন মেয়ে এইভাবে ডমিনেট করলে তোর কেমন লাগবে?" আমি কিছুক্ষন ভেবে মাথা নিচু করে বললাম " জানি না মা। কোন ধারনা নেই।" "আর কোন ছেলে করলে?" " জানি না মা। হয়ত খারাপ লাগবে?" " সুন্দরী মেয়েরা অপমান করলে ভাল লাগবে। খারাপ দেখতে মেয়েরা করলে জানি না। আর ছেলেরা করলে খারাপ লাগবে। কেন? একটু ভেবে বল।" - মা জেরা চালিয়ে যেতে লাগল। আমি ২-৩ মিনিট ভেবে বললাম " শিওর হয়ে কিছুই বলতে পারব না মা। তবে স্কুলে শতানিক আর ওর দুই মনিটার বন্ধু আমাকে বহুবার অনেক অপমান করেছে। হয়ত বোন যেমন করছে তার কাছে কিছুই না। কিন্তু করেছে। তাও ক্লাস শুদ্ধু ছেলের সামনে। আমার যে শুধু খারাপ লাগত তা না। কিছুটা ভাল লাগা কাজ করত, লজ্জা লাগত, নিজেকে ছোট মনে হয়ে খারাপও লাগত।" " ব্যাপারটা নিয়ে ভাবিস একটু। আচ্ছা, কি কি অপমান করেছে ওরা তোকে স্কুলে ? " " অনেক সময় আমার সত্যিই বেশ খারাপ লাগত। কিন্তু আমার সোসাল স্কিল এত কম, কি করে হ্যান্ডল করব,,কি করে বাধা দিয়ে সিচুয়েশান কন্ট্রোল করব কিচ্ছু বুঝতে পারতাম না মা।..." এই বলে আমি বেশ কিছু ঘটনা বলতে থাকি মা কে। "তুই কি স্কুলে ওদের এভয়েড করার চেষ্টা করতিস?" "কখনো করতাম। কখনো করতাম না।" " আচ্ছা। এবার বল এখন যে তোর বোন এভাবে তোকে লাথি মারছে আর তোকে দিয়ে জুতো চাটাচ্ছে সেটা তোর কেমন লাগছে তোর ?" " খুব ভাল লাগছে মা" - লজ্জা লাগলেও আমি সরাসরি স্বীকার করে নিলাম মায়ের কাছে। " যদি এবার লিজাকে বলি যে তোর যথেস্ট শিক্ষা হয়েছে। আর এসব করতে হবে না। তোর কেমন লাগবে শুনে?" মা একথা বলা মাত্র আমার কি হল আমি জানি না। আমি হাউ হাউ করে কাঁদতে লাগলাম। তারপর সামনে এগিয়ে গিয়ে সোজা মায়ের পায়ে পরে গেলাম। মায়ের চটি পরা পায়ে মাথা রেখে কাঁদতে লাগলাম বাচ্চা ছেলের মত আর মাকে কাতর অনুরোধ করতে লাগলাম " প্লিজ মা। বোন আমার প্রভু হয়। ওকে আমাকে এইভাবে ট্রিট করতে দাও প্লিজ। একইসাথে নিজেকে এইভাবে এত নিচে নামিয়ে আনার জন্য লজ্জা করতে লাগল আমার। কিন্তু সেই একই অনুভুতি ভালো লাগতে লাগল ভিশন। আমার চোখের জলে মায়ের পা ভেসে যেতে লাগল। " এবার পা ছাড় আমার। ওঠ।" আগে তুমি কথা দাও মা তুমি প্রভু লিজাকে বাধা দেবে না? ওর যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে ও আমাকে ট্রিট করবে যেমন করছে? প্লিজ মা, প্লিজ?" মা আমার প্রার্থনা শুনে হেসে ফেলল। তারপর আমাকে নিজের রেকর্ড হতে থাকা মোবাইল দেখিয়ে বলল "তুই পারিসও বটে। তোর এই ভিডিও পাড়ার ৫ জন লোক দেখলে কি রিএকশান দেবে বলত?" আমি মায়ের পা ছাড়লাম। কিন্তু কোন রিএকশান দিতে পারলাম না। লজ্জায় আমার কালো মুখও লাল হয়ে গেছে ততক্ষনে!! " আচ্ছা। দিতে পারি। তবে তার আগে আমার উত্তর চাই। কে তোকে ডমিনেট করলে তোর ভাল লাগে আর কে করলে খারাপ? আর কেন? কেন আগে যে বোনের জুতো ব্রাশ দিয়ে পালিশ করতেও রাজি হতিস না আজ তার জুতো জিভ দিয়ে পালিশ করার জন্য মায়ের পা জড়িয়ে কাঁদছিস? এসব প্রশ্নের উত্তর চাই আগে আমার। মিথ্যা বলবি না। আর যেটা অনেক ভেবেও বুঝে উঠতে পারবি না সেটা স্বীকার করে নিবি। মনে রাখিস আমি তোর মা। যেটায় তোর ভাল হয় আমি সেই ডিশিসানই নেব।" " আচ্ছা মা। শুধু বোনকে আমার উপরে..." মা আমাকে কথা শেষ করতে দিল না। মুচকি হেসে বলল গত ৪ দিনে বোধহয় ৩০ ঘন্টার বেশি তুই নিজের ছোট বোনের পায়ে পরে থাকা জুতো আর চটি চেটে কাটিয়েছিস তুই। তোর গালে আর মুখে তোর বোন অন্তত হাজার খানেক চড় আর লাথি মেরেছে আমার সামনে। আমি বাধা দিয়েছি? অত দুশ্চিন্তা করতে হবে না। বরং কি ভাল লাগে আর কেন সেটা ভেবে বের করে বল আমাকে। সেটা বোঝা দরকার।" " আচ্ছা মা, আমি যাই। রাতের রান্না বসিয়ে দিয়ে ভাবি এগুলো নিয়ে" এই বলে আমি চলে আসি। লিজা ও লুজার ৪... রান্না বসিয়ে রান্নাঘরেই টুলের উপরে বসে অগোছালো ভাবে নিজের এই ভাল লাগা নিয়ে ভাবতে লাগলাম। জিয়া অতি সুন্দরী বলেই কি তার হাতে অপমানিত হয়ে আমি এত সহজে সারেন্ডার করেছিলাম? বোন সুন্দরী হলেও লিজার মত ডানাকাটা পরি টাইপের নয়। তাই কি বোনের কথায় ওর জুতো পালিশ করতে লজ্জা লাগত? নাকি ও নিজের আপন বোন বলে? নাকি ওর কথায় করলে সেটা বোন আর মা জানবে আর সেটা নিয়ে কি রিএকশান দেবে ও এর পরে কি হবে সেই আশংকায়? অনেক ভেবেও কূল কিনারা করতে পারলাম না। তবে এটুকু বুঝেছি বোন নিজে এইভাবে এক্সট্রিম ডমিনেট করা শুরুর পর থেকে আমি ওর প্রতিই সবচেয়ে বেশি সাবমিসিভ। এখন আমার নিজে বাছার সুযোগ হলেও জিয়ার বদলে বোন লিজার জুতোই চাটব, ওর সেবাই বেশি করব। আর লিজা হুকুম করলে দুনিয়ার সবচেয়ে অপমানজনক কাজও করতে রাজি আমি। বোন আদেশ করলে ওদের ৩ জনের জুটির ৩ জনেরই পায়ে পরা জুতো আমি জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করে দিতে পারি মুখে ওদের লাথি খেয়ে ওদের হাতে অপমানিত হতে হতে। আবার বোন চাইলে ওদের সামনে কনফিডেন্ট পুরুষের মতও আচরন করতে পারি কোন সাবমিসিভ আচরন ছাড়া। আমার সব খুশি কোনভাবে বোনকে খুশি করা ও খুশি দেখার সাথে কানেক্টেড হয়ে গেছে গত চার দিনে। স্কুলে শতানিকদের হাতে অপমানিত হওয়ার বিষয়টাও জটিল। হ্যাঁ, ওরা ছেলে। ওদের হাতে পাবলিকলি ডমিনেটেড হতে আমার লজ্জাও লাগে। আবার কিছুটা ভালও লাগে অস্বীকার করতে পারি না। যতই ওরা ছেলে হোক, আমার দৃষ্টিতে ছেলেদের মধ্যে ওদের স্থান সবার উপরে। তাই লিজা বা জিয়ার মত সুন্দরী মেয়েরা ওদের বন্ধুত্ব ভীষণভাবে crave করে। যে ফিজিকাল জোক্স টা কোন এভারেজ লুকের ছেলে করলে মেয়েরা অফেন্ডেড হয় সেটাই ওদের মত টপ কেউ করলে মেয়েদের মজা লাগে, ভালবাসা তৈরি হয়। আবার যেই অপমানটা আমার মত খারাপ লুকের কাউকে এভারেজ লুকের কোন ছেলে করলে শুধুই খারাপ লাগা আর রাগ কাজ করত, সেটাই শতানিকের মত সুন্দর কারও ক্ষেত্রে তেমন হয় না। বিশেষ করে যদি সেটা কম বয়সে শুরু হয়। আমার বয়স যখন ১০-১১-১২, তখন ওরা আমাকে বিচ্ছিরি ভাবে অপমান করে মজা নিলেও ওদের সুপিরিওর ভেবে আমার তাতে আনন্দ হয়েছে কিছুটা, সেটা আমি অস্বীকার করতে পারি না। এমনকি ক্লাস ৭ এ মিথ্যা চুরির অভিযোগে আমার গায়ে ওরা হাত তোলার পরেও আমার ওদের উপরে রাগ হয়নি, কিছুটা সাবমিসিভ ফিল ছাড়া। তারপরেও ব্যাপারটা আমার মানতে লজ্জা হয়, কোন মেয়েকে সুপিরিওর ভাবার মত সহজে মানতে পারি না আর। রাতে খেতে বসে মাকে বলব ভেবেছিলাম কথা গুলো। কিন্তু অভিমামা চলে এসেছে তার আগেই। মা আর মামা রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার আনিয়ে খেল। আমি নিজের করা সিদ্ধভাত খেলাম। খাওয়া শেষ হতে মা বলল - " আমি আর তোর মামা এই খাবার ঘরেই শুচ্ছি রাতে। তুই নিজের ঘরে শুয়ে পরিস। আর লিজা ফোন করল একটু আগে। ওরা রাতেই ফিরবে ৩ জন। জিয়ার বাড়িতে এসি নেই, গরম লাগছে ওদের, তাই বোধহয়।" লিজারা বাড়ি ফিরল রাত প্রায় ১১.৩০ টায়। জিয়ার বাড়ি থেকে মাত্র ৩-৪ মিনিট লাগে হেঁটে আসতে, তাই এটা কোন ব্যাপার না। কিন্তু ওদের ঘরে ঢোকার সময়ে হাঁটা দেখেই বুঝলাম ওরা সবাই প্রচুর ড্রিংক করেছে। ওরা ৩ জনেই ঘরে ঢুকে সোজা লিজার এসি রুমে চলে গেল। ৩ জনে পাশাপাশি বসল নরম সোফায়। আমি ঘরে ঢুকতেই বোন লিজা আমাকে ডাকল। আমি কাছে যেতেই লিজা আমার বাঁ গালে বেশ জোরে একটা থাপ্পর মেরে বলল - " আমাদের ৩ জনের ঘরে পরার চটি নিয়ে আয়। আর এসে আমাদের পা থেকে জুতো খুলে পায়ে চটি পরিয়ে দে। দেরী করলে আবার থাপ্পর খাবি মনে রাখিস লুজার।" আমি " ওকে ম্যাডাম" বলে সাথে সাথে ঘর থেকে বেরিয়ে এলাম। বোন চড়টা যে নেশার ঘোরে মেরেছে সন্দেহ নেই। সবে ১৫ বছর বয়স, আগে কখনো মদ খায়নি বোধহয় ও। আর আজ একটু বেশিই নেশা করে ফেলেছে। ফলে কন্ট্রোল নেই। গত কয়েকদিন ও আমাকে বার বার বলেছে আমার সাবমিসিভনেস যেন বাইরের কারো কাছে প্রকাশ না পায়। কারন আমি ওর দাদা। এতে ওরও সম্মান নষ্ট হতে পারে। এও বলেছে বাইরের কারো সামনে জুতো চাটলে লাথি মেরে বার করে দেবে। আর আজ ও নিজেই নেশার ঘোরে সবার সামনে ৩ জনের পা থেকে জুতো খোলাচ্ছে। মদের নেশায় ও বেশি কিছু করতে বললে কি করা উচিত? আমি এখন লিজাকে ভগবানের চোখে দেখি এ বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। ও নেশা না করে থাকলে ও আদেশ করলে আমি একবারও না ভেবে ১০ তলার ছাদ থেকে ঝাঁপ মারতে রাজি। কিন্তু এখন নেশাগ্রস্ত প্রভু বোনের সব আদেশ কি মানা উচিত? হয়ত উচিত, হয়ত না। সবার সামনে খুব বেশি কিছু করতে বললে নেশা কেটে গেলে ও নিজেই পরে সেটা নিয়ে আফশোষ করবে না তো? আমি ৩ জোড়া চটি নিয়ে বোনের ঘরে ফিরে গেলাম। আজ দেখি বোন শতানিকের কোলে মাথা রেখে শুয়ে। আমি যেতে ও উঠল, কিন্তু উঠে বসল ঠিক শতানিকের কোলেই। আর আমাকে ওর্ডার করল ওদের পা থেকে জুতো খুলে পায়ে ঘরের চটি পরিয়ে দিতে। আমি তাই করলাম। ৩ জনের পায়েই মোজা আর স্নিকার পরা। আমি প্রথমে জিয়ার জুতো মোজা খুলে ওর পায়ে ঘরের চটি পরিয়ে দিলাম। এরপরে শতানিকের সাথেও একই করলাম। তারপর ওর কোলে বসা বোনের সাথেও। কাজ শেষ হতেই বোন ওর চটি পরা ডান পা দিয়ে আমার মুখে লাথি মারল ৩ জনের সামনেই। " সকালে উঠে ব্রেকফাস্ট বানিয়ে রাখবি আমাদের ৩ জনের। তারপর ৩০ মিনিট পর পর দরজা ঠেলে দেখবি আমরা উঠেছি কিনা। উঠলে এসে সার্ভ করে যাবি। কিন্তু দরজা নক করবি না ওঠার আগে। করলে এরকম লাথি কাল সকালেও তোর মুখে আবার পরবে।" - এই বলে বোন এবার চটি পরা বাঁ পায়ে আরেকটা লাথি মারল আমার মুখে। " ঠিক আছে ম্যাডাম" এই বলে আমি শতানিকের কোলে বসা আমার ছোট বোনকে পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে ঘর থেকে বেরনোর সময়ে দেখলাম বোন আবার উঠে শতানিকের কোলে মাথা দিয়ে শুয়ে পরল আর জিয়া ঢুকল লাগোয়া বাথরুমে। আমি বেরিয়ে নিচে নামার সময়ে শব্দ পেলাম কেউ একজন উঠে ঘরের দরজা লক করে দিল। ঘরে এসে কিছুতেই আমার ঘুম আসতে চাইছিল না। বোন পাবলিকলি আমাকে এইভাবে ট্রিট করেছে বলে আমার একটুও খারাপ লাগছিল না। বরং খুবই ভাল লাগছিল। কিন্তু বোন যে নিজেই সুস্থ অবস্থায় আমাকে বারন করেছিল বাইরের কারও সামনে সাবমিসিভ হতে? কাল সকালে নেশা কাটলে ও এই নিয়ে রেগে যাবে না তো? তাছাড়া বোন যেভাবে ক্যাজুয়ালি শতানিকের কোলে বসছে সেটাও কি স্বাভাবিক? আমি যেরকম ভাবছিলাম, যে জিয়া হয়ত শতানিকের GF, সেটা হলে কি জিয়ার সামনে বোন শতানিকের কোলে বসত? নেশার ঘোরে conscious plan এর বাইরে বোন কিছু করে পরে খারাপ ফিল করবে না তো? আমার কি ওকে সাবধান করা উচিত? কিছু বলা উচিত? বা মা কে ডাকা উচিত একবার? লক্ষ্য করলাম, বোন কিছু করতে পারে এই নিয়ে আমার মধ্যে কোন খারাপ ফিল হচ্ছে না। শুধু নেশাগ্রস্ত অবস্থায় ও আজ কোন বিষয়েই কিছু করে যেন পরে রিগ্রেট না করে সেদিকেই আমার খেয়াল যাচ্ছে। আমি মাকে whats app e একটা text করলাম, " জেগে আছ মা?" মা ১০ মিনিট পরে "হ্যাঁ" রিপ্লাই করতে আমি বললাম, " একবার রুমের বাইরে আসবে? একটা জরুরি কথা ছিল।" মা " যাচ্ছি" রিপ্লাই দিতে আমি মায়ের রুমের দরজার বাইরে দাঁড়ালাম। মা আসতে আমি মাকে যা হয়েছে আর আমার আশংকার কথা বললাম। " মা সরাসরি আমাকে জিজ্ঞাসা করল " তুই কি ভয় পাচ্ছিস বোন unplanned কিছু করে বসবে physically মদের নেশায়, আর পরে গিলটি ফিল করবে?" " হ্যাঁ মা", আমি বললাম। মা কয়েক সেকেন্ড ভেবে বলল, " শতা ওর বহুদিনের বন্ধু। ভয়ের কিছু নেই। কিছু হলেও আমি সামলে দেব। তুই নিশ্চিন্তে ঘুমা যা।" আমি চলে আসতে যাব তখন মা আবার ডেকে আমাকে জিজ্ঞাসা করল, " ওদের মধ্যে কিছু হতে পারে ভেবে কি তোর খারাপ লাগছে?" আমি ঘাড় নেড়ে না বলে আবার যোগ করলাম, " না মা। একটুও না। বোন কি করবে সেটা ওর ব্যাপার। দেখার বা বলার জন্য তুমি আছ। ও নেশায় আছে বলেই কি করা উচিত বুঝতে তোমাকে বললাম। আর ছেলেটাও তো অন্য কেউ না, শতানিকই..." এই কথাটা বলে আমি নিজেই হকচকিয়ে গেলাম। এই কথাটার মানে কি? আমি কেন বললাম? মা হেসে বলল, " আচ্ছা। পরে শুনব। এখন ঘুমা গিয়ে যা। আর বেশি গরম লাগলে এই ঘরের সোফাতেও শুতে পারিস।" " না মা, ফ্যান তো আছেই।" বলে আমি চলে এলাম। কাল সকালে ওঠার পরে আমার কাজ সহজ। বোনের নেশা কমে যাবে ততক্ষনে। তারপর আমি তাই করব যা আমাকে প্রভু বোন লিজা আদেশ করবে। আমি ওর কথায় উঠব, ওর কথায় বসব। ওর ওঠার আগে আমার কাজ হল ব্রেকফাস্ট রেডি করে ফেলা। যেহেতু আজ রাতে ওরা পার্টি করেছে তাই কাল টোস্ট, ওমলেট আর কফি দিয়ে হেলদি ব্রেকফাস্ট বানানোই বেটার ওদের ৩ জনের জন্য। বোনেরা কি কিছু করছে? এই চিন্তা দুই একবার আমার মাথায় এল বটে। কিন্তু একটু জোর করে সেই চিন্তা মাথা থেকে বার করে দিলাম। মা কে বলা আমার দায়িত্ব ছিল। সেটা আমি করেছি। এখন ওরা ঘুমাচ্ছে না অন্য কিছু করছে সেটা ভাবা আমার দায়িত্ব না। লিজা আমার ছোট বোন কাম প্রভু। আমার দায়িত্ব হল দাসের মত ওর সেবা করা। আর কাল সকাল থেকে সেই দায়িত্ব ভাল করে পালনের জন্য আমার রাতে ঘুম প্রয়োজন। আমি তাই বেশি না ভেবে ঘুমিয়ে পরলাম। সকালে আমি ৭ টার মধ্যে উঠে পরলাম। উঠে রেডি হয়ে প্রথমেই সবার জন্য ব্রেকফাস্ট বানাতে লেগে পরলাম। ব্রেকফাস্ট প্রায় রেডি যখন, তখন মা রান্না ঘরে ঢুকল। আমাকে বলল, " কফি আমি করছি। তুই সবাইকে ব্রেকফাস্টটা দিয়ে আয় রুমে।" আমি অভি মামাকে ব্রেকফাস্ট দিয়ে লিজাদের রুমে গিয়ে দেখি দরজা স্বাভাবিকভাবেই বন্ধ। নেশা করে ঘুমালে কেউ সকাল ৯ টার আগে ওঠে না। আমার কাজ হল ৩০ মিনিট পর পর এসে চেক করে যাওয়া। আপাতত আমার কোন কাজ নেই। কি করা যায় ভাবতে ভাবতে মনে হল ওদের ৩ জনের জুতো পালিশ করে রাখলে কেমন হয়? কাল আমিই যখন ওদের ৩ জনের পা থেকে জুতো খুলে দিয়েছি আর লিজা ওদের সামনেই আমার মুখে চটি পরা পায়ে লাথি মেরেছে, তখন এইটা নিশ্চয়ই খুব বড় কিছু ব্যাপার না। আমি পরের ৩০ মিনিটে ওদের ৩ জনের স্নিকারই কাপড়, জল আর ব্রাশ দিয়ে নতুনের মত চকচকে করে পালিশ করে রাখলাম। জুতোর উপর, তলা সব। কাজ শেষ হতে উপরে গিয়ে দেখি দরজা তখনো বন্ধ। আমি নিজের রুমে ফিরে এলাম। প্রায় সকাল ৯ টায় ওদের রুমের দরজা খোলা পেলাম। আমি হালকা ঠেলে ঘরে ঢুকে দেখি শতানিক কম্পিউটার খুলে ঘাঁটছে চেয়ারে বসে। জিয়া আমার বোন লিজার পেটে মাথা রেখে খাটে শুয়ে। আমি দরজার পাশ থেকে জিজ্ঞাসা করলাম, " ব্রেকফাস্ট নিয়ে আসব লিজা?" লিজার বদলে জিয়া উত্তর দিল " কাল যে লাথি খেয়ে ছোট বোনকে ম্যাডাম বলে ডাকছিলি সেটাই কিন্তু ভাল লাগছিল লুজার!" এই বলে আমার বোনকে জড়িয়ে ধরে হো হো করে হাসতে লাগল জিয়া। ওদের সব মনে আছে দেখে আমি একটু ঘাবড়ে গেলাম। সাথে কিরকম এক উত্তেজনা আর ভাললাগাও কাজ করতে লাগল। লিজা প্রায় ৩০ সেকেন্ড পরে উত্তর দিল " হ্যাঁ, নিয়ে আয় লুজার। " জিয়ার কথা শুনে ঘাবড়ে গিয়েই হয়ত এর উত্তরে আমার মুখ থেকে " ওকে ম্যাডাম" বেরিয়ে গেল। লিজা ও লুজার ৫... বোন বলেছিল জিয়া বা শতানিকের সামনে জুতো চেটে ধরা পরে ওর মান সম্মান ডোবালে লাথি মেরে বাড়ি থেকে বার করে দেবে। কিন্তু সেই দাদাকেই ও বা ওর বন্ধুরা লুজার বলে ডাকলে বা তাকে দিয়ে চাকরের মত টিফিন সার্ভ করা বা জুতো পরানো বা খোলা করালে কি ওর কোন অসম্মান লাগে না? জুতো চাটা এক্সট্রিম বলেই কি সমস্যা? নাকি ওটা জাস্ট কথার কথা ছিল আমাকে অসুস্থ পারভার্ট দেখিয়ে আর নিজের অসম্মানের অজুহাত দেখিয়ে আমাকে মায়ের সামনে ডমিনেট করার জন্য? আমি ব্রেকফাস্ট ট্রে নিয়ে উপরে এসে বোনের ঘরে ঢুকলাম। বোন আর জিয়া তখনো খাটে শুয়ে খুনসুটি করছে। জিয়া লিজাকে জড়িয়ে ধরে ওর গালে চুমু খাওয়ার চেষ্টা করছে "আমার লিজা ডার্লিং" বলতে বলতে। আর বোন ওকে জোর করে সরানোর চেষ্টা করছে " মার খাবি" বলতে বলতে। ওরা দুজনেই হাসছে এই খুনসুটি করতে করতে। আমি খাটের পাশের টেবিলে বোন আর জিয়ার খাবার দিলাম। শতানিক কম্পিউটার টেবিল থেকে বলল " আমারটা এখানে দিয়ে যা লুজার।" আমি তাই করলাম। আমার সুন্দর চেহারার ক্লাসমেটকেও খাবার সার্ভ করতে করতে শুনি জিয়া লিজাকে বলছে " কই, শতাদা কিস করতে এলে তো তুমি এভাবে পালাও না ডার্লিং। আমাকে কি তোমার পছন্দ না? আমার হৃদয় তুমি এভাবে ভেঙে দেবে?" " তুই আমার দাদার সামনে যে কথা গুলো বলছিস এগুলোই তোর বাড়িতে গিয়ে তোর দিদির সামনে বলব জিয়া। দেখি, তখন তোর কেমন লাগে?" - ঠোঁটে মজার হাসি ঝুলিয়ে বলল লিজা। " তোর দাদা? সেটা আবার কে?"- জিয়া অবাক হওয়ার ভান করে বলল। বোন আমার দিকে আঙুল তুলে বলল, " ওই লুজারটা"। জিয়া এটা শুনে এমনভাবে হাসতে লাগল যেন ভয়ানক কোন হাসির জোক্স শুনেছে। আমি চুপ করে মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে রইলাম। বোন যদি চায় আমাকে ওদের বন্ধুদের সামনে হিউমিলিয়েট করবে তাহলে ওর যত ইচ্ছা করতে পারে। আমি নিজের ছোট বোনকে নিজের প্রভু আর নিজেকে বোনের সম্পত্তি বলে মেনে নিয়েছি। আমার প্রভু বোন লিজা আমাকে নিয়ে যা খুশি করতে পারে। ওরা ৩ জন ব্রেকফাস্ট সারলে আমি ফ্লাস্ক থেকে ওদের কফি ঢেলে দিলাম। শতানিক কফিতে চুমুক দিয়ে বলল, আমি বাড়ি যাব লুজার। নিচ থেকে আমার জুতোটা এনে পায়ে পরিয়ে দে। আমি শুধু একবার বোনের দিকে তাকিয়ে দেখলাম। ও হাসি মুখে ঘাড় নাড়িয়ে হ্যাঁ বলল আমাকে। আমি আর কোন প্রশ্ন না করে নিচে গিয়ে শতানিকের জুতো নিয়ে এলাম। তারপর ফিরে এসে শতানিকের পায়ের কাছে মেঝেতে বসে ওর পায়ে মোজা আর স্নিকার পরিয়ে দিলাম। শতানিক খুশি হয়ে বলল, " বাহ, জুতোটা পালিশ করে এনেছিস দেখছি লুজার। তুই লুজার হলেও বেশ কাজের আছিস।" জিয়া বলল, " এই লুজার, আমার জুতো কি এতদিন তুইই পালিশ করে রাখতিস?" লিজা আমার হয়ে বলল, " হ্যাঁ রে। তোরা আগের দিন ফিরতে আমি ওকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম। ও বলল ও ভেবেছিল আমার আর আমার বন্ধুদের খেয়াল রাখা ওর ডিউটি। আর জুতো পালিস করা নাকি খেয়াল রাখার মধ্যেই পরে! বোনের উত্তরটা আমার বেশ ভাল লাগল। ঘটনাটাকে অনেক সুন্দর গ্রহনযোগ্য ভাবে ব্যাখ্যা করল ও। কফি শেষ করে শতানিক বলল, " এই কালু , আমার সাথে চল। সাইকেলে করে আমাকে বাড়ি দিয়ে আসবি। আমাকে একটা ওষুধ কিনতে হবে। ওটা এসে লিজা আর জিয়াকে দিবি তুই। আমি " আচ্ছা" বলে ওদের খাওয়ার প্লেট আর কাপ ট্রেতে তুলে রান্নাঘরে রেখে এলাম। তারপর শতানিককে আমার সাইকেলের পিছনে বসিয়ে ওদের বাড়ি পৌঁছে দেব বলে বেরোলাম। শতানিকের দাবী অনুযায়ী আমাকেই সাইকেল চালানোর সাথে সাথে ওর মাথার উপরে ছাতা খুলে রাখতে হল। মাঝপথে এক ওষুধের দোকানের সামনে ও আমাকে দাঁড়াতে বলল। তারপর একটা স্লিপ ধরিয়ে দিয়ে বলল, " এই ওষুধটা চারটে কিনে আন।" আমি গিয়ে ওষুধটা চাইতে কর্মচারীটা কিরকম অদ্ভুত দৃষ্টিতে চাইল আমার দিকে ওষুধ দেওয়ার আগে। আমি নিজের টাকায় ওষুধ কিনে আনতে ২ টো ওষুধ আর স্লিপটা নিজের পকেটে পুরে শতানিক বলল, " বাকি দুটো জিয়া আর লিজাকে দিবি।" আমি ওকে বাড়ি পৌঁছে দিয়ে আবার সাইকেল চালিয়ে বাড়ি ফিরে এলাম। বাড়ি ফিরে স্নান সেরে উপরে গিয়ে বোনের হাতে ওষুধ দুটো দিলাম। বোন আর জিয়া আমার সামনেই ওষুধ দুটো খেয়ে প্যাকেটটা আমার হাতে দিয়ে বলল, "প্যাকেটদুটো ফেলে দিস।" আমি নিচে যাওয়ার আগে জিয়া বলল, " প্যাকেটটা ফেলে আমার জুতো দুটো নিয়ে আয়। আমিও বাড়ি যাব।" আমি প্যাকেটটা পকেটে রেখে জিয়ার জুতো নিয়ে উপরে এলাম। হাত দিয়ে জিয়ার পায়ের তলা মুছে ওর পায়ে প্রথমে পিংক মোজা আর তারপরে পিংক স্নিকার পরিয়ে দিলাম। জিয়া নিজের জুতোর দিকে কয়েক সেকেন্ড তাকিয়ে বলল, " জুতো পালিশের কাজটা তুই সত্যিই ভাল করিস লুজার!" তারপর বোনের দিকে তাকিয়ে বোনের গাল টিপে বলল, " ডার্লিং, একটা জিনিস চাইব? রাগ করবি না তো?" " যদি আমাকে ডার্লিং বলা বন্ধ করিস তাহলে দেব। ওটা তুই শতাদাকেই বলিস।" - বোন হাসি মুখে বলল। তোকে কাল লুজারের মুখে লাথি মারতে দেখে দারুন লেগেছিল। আমিও ওকে একবার লাথি মেরে দেখতে চাই কেমন ফিল হয়।" " আরে, কাল আমি মদের নেশায় মেরে ফেলেছিলাম।"- বোন বলল। " প্লিজ, একবার!" - জিয়া এমনভাবে আমাকে লাথি মারার জন্য বোনকে অনুরোধ করছে যেন আমি বোনের সম্পত্তি। আমার নিজের কোন মত নেই, থাকতে পারে না! " আচ্ছা, মার, তবে লুজার গিয়ে তোর দিদিকে অভিযোগ করে এলে কিন্তু আমি জানি না।" - বোন মজা করে বলল জিয়ার কানে টোকা মেরে। জিয়া ওর জুতো পরা বাঁ পা দিয়ে আমার কপালের উপরে মাঝারি জোরে একটা লাথি মারল প্রথমে। তারপরে জুতো পরা ডান পা দিয়ে ঠিক নাক আর ঠোঁটের উপরে আরও একবার লাথি মারল। এটাও মাঝারি জোরে হলেও নাকের উপরে জুতো পরা পায়ে লাথি মারায় আমার বেশ লেগেছিল। চোখে যেন অন্ধকার দেখছিলাম। জিয়া কি একটা প্রশ্ন করল। আমি ঠিক শুনতে পেলাম না। এবার বোন ওর চটি পরা ডান পায়ে আমার গালের উপরে একটা লাথি মেরে বলল, " এই লুজার, জিয়া যে প্রশ্ন করল তার উত্তর দিচ্ছিস না কেন?" এই বলে বাঁ পা দিয়ে আবার একটা লাথি মারল বোন আমার অন্য গালে। আমি " সরি, নাকে লেগেছিল জিয়ার লাথি খেয়ে। তাই শুনতে পাইনি। " বলে বোনের পায়ে মাথা ঠেকিয়ে প্রনাম করে ক্ষমা চাইলাম জিয়ার সামনেই। এবার জিয়া ওর জুতো পরা ডান পায়ে আমার বুকে লাথি মেরে বলল, " তুই কি সত্যিই আমার দিদিকে গিয়ে বলবি এসব?" " না না, আমি ওরকম না। তোমরা নিশ্চিত থাকতে পার।" " জানি তো। বোন আর তার বন্ধুরা যাকে লুজার বলে ডাকে আর জবাবে সে তাদের তুমি বলে ডেকে সব কাজ করে দেয় তার এত সাহস হবে না।"- জিয়া বলল হাসতে হাসতে। জিয়া, কাল থেকে মদের নেশায় ছিলাম বলে ফান করে অনেক কিছু করেছি। আমার দাদাকেও হয়ত টুকটাক হিউমিলিয়েট করেছি। এসব গল্প বাইরে কাউকে করিস না কিন্তু। আর এসব রেগুলার করার জন্যেও না। লুজার হলেও ও কিন্তু আমার দাদা এটা মনে রাখিস।" - কথাগুলো একটু সিরিয়াস টোনেই জিয়াকে বলল লিজা। লিজার কথা শুনে জিয়া একটু হেসে ফেলল যেন। " আরে, তুই আমার ডার্লিং! তুই চাইলে তোর জন্য আমি আমার জীবন দিতে পারি। সিক্রেট রাখাটা কোন ব্যাপার হল? আর আমি তো তোকে জিজ্ঞাসা করে তবেই লাথি মারলাম ওকে। just amazing feeling কিন্তু এটা! জুতো পরা পায়ে কারো মুখে লাথি মারা! আমি জাস্ট ভাবতে পারছি না এখনো। কি power rush হয় রে! সারা জীবন মনে থাকবে এই ঘটনাটা। thank you darling এই feel টা দেওয়ার জন্য।" " তুই আবার শুরু করেছিস? thanks বলতে হয় লুজারকে বল।"- লিজা বলল। " thank you loser, আমাকে লাথি মারতে দেওয়ার জন্য। thank you bed, আমাকে রাতে তোমার উপরে শুতে দেওয়ার জন্য। thank you AC, রাতে আমাদের ঠান্ডা হাওয়া করার জন্য!" - এই বলে এমন ভাবে হাসতে লাগল জিয়া যেন বিছানা আর এসির মত আমিও একটা জড় পদার্থ যার মালিক আমার বোন লিজা। সত্যি বলতে এটা ভাবতে আমার সত্যিই অসাধারন ভাল লাগছিল! জিয়া চলে যেতে বোন ওর পায়ের কাছে মেঝেতে বসা আমার দিকে তাকিয়ে বলল, " সরি লুজার, কাল drunk হয়ে একটু বেশি করে ফেলেছি হয়ত সবার সামনে। তোর আমার কোন আচরনে কখনো খুব বেশি খারাপ লাগলে বলবি। যতই তোকে লুজার বলি, after all, তুই আমার নিজের দাদা! সেটা আমার ভোলা উচিত না।" " না না বোন। তুই আমার সাথে তোর যা ইচ্ছা হয় করতে পারিস। যদি তাতে তোর পরে সামলাতে কোন অসুবিধা না হয় বা খারাপ না লাগে, তাহলে আমার কোন অসুবিধা নেই। জিয়া আমাকে যেভাবে তোর সম্পত্তি হিসাবে ডেস্ক্রাইব করছিল সেটাও আমার খুব ভাল লাগছিল। তাই, তুইই ঠিক করিস, আমি সবার সামনে কতটা সাবমিট করব। যতটাতে তুই স্বচ্ছন্দ, আমিও তাতেই স্বচ্ছন্দ। আমার কোন সমস্যা নেই লিজা। Thank You, আমাকে এইভাবে তোর সেবা করার সুযোগ দেওয়ার জন্য। সত্যি বলতে তুমি আমার ছোট বোন হলেও আমি তোমাকে নিজের প্রভু, আরাধ্যা দেবীর চোখে দেখি।" - আমি বলি, আমার ফর্শা সুন্দরী বোন লিজার চটি পরা পায়ে মাথা রেখে কুকুরের মত ওর পায়ে মাথা ঘসতে ঘসতে। বোন আমার মাথার উপরে চটি পরা ডান পা রেখে আশির্বাদ করে। তারপর পা দিয়ে আমার মাথাটা ঠেলে সরিয়ে বলে, আমি মায়ের সাথে কিছু কথা ডিসকাস করতে যাব। তুই ইচ্ছা করলে আসতে পারিস। তুই জানলেও আমার কোন সমস্যা নেই। তোকে আমি ১০০% ট্রাস্ট করি এখন।" " শুধু কি আমার আর তোমার ব্যাপারে? নাকি তোমার, জিয়া আর শতানিকের ব্যাপারেও কথা আছে?" " দুটোই, তবে তুই জানলে আমার কোন প্রব্লেম নেই। হাজার হোক তুই আমার দাদা। আর এমন দাদা যাকে আমি বিশ্বাস করি, দরকার হলে যেকোন হেল্প নিতে পারি। জিয়ার মত দূর্ভাগ্য আমার নয় যে নিজের দিদি আর মাকে ভয় পেয়ে চলতে হয়।" আমি একটু ভেবে বলি, " thank you liza. কিন্তু দরকার নাহলে ওই বিষয়ে তুই শুধু মায়ের সাথে কথা বললেই ভাল। আমাকে কখনো কোন কাজে প্রয়োজন হলে সাথে সাথে বলিস। আমি সবসময় তোর পাশে আছি।" " নাহ, সবসময় তুই আমার জুতোর নিচে আছিস। যখন দরকার হবে তখনই তোকে জুতোর নিচ থেকে তুলে পাশে বসাব হেল্প নিতে। অবশ্য তোর নিজের কখনো মনে হলেও তুই আমার জুতোর নিচ থেকে উঠতে পারিস। আমার slavery করা তোর কাছে optional. But, আমি জানি, তুই সারাজীবন এই optional কাজটাই করে যেতে চাস।" - এই বলে বোন হাসি মুখে ঘর থেকে বেরিয়ে গেল। আমিও এসিটা অফ করে বোনের পিছু পিছু নিচে নেমে এলাম। বোন মায়ের ঘরে গেল, আর আমি নিজের ঘরে চলে এলাম। ওষুধের প্যাকেটটা ডাস্টবিনে ফেলার আগে আমার কৌতুহল হচ্ছিল একটু এটা কিসের ওষুধ তা নিয়ে? সারারাত পার্টি করে বাইরের প্রচুর খাবার খাওয়ার ফলে হজমের কোন ওষুধ? মদের নেশা কাটানোর ওষুধ? নাকি কাল রাতে শতানিক লিজা আর জিয়ার সাথে এমন কিছু সত্যিই করেছে যার জন্য সতর্কতা মুলক ওষুধ খেতে হল? যাই হোক, আমার এই নিয়ে বেশি কৌতুহল করা ঠিক না। লিজা আমার আপন বোন, আবার প্রভুও। যেটাই হোক না কেন, আমি ওকে একই রকম মন দিয়ে সেবা করে খুশি রাখতে চেষ্টা করব। ওর কোন বিপদ হলে নিজের জীবন দিয়ে ওকে রক্ষা করব। কি যায় আসে আমার আশঙ্কা সত্যি হলেও? বরং নিজের টাকা দিয়ে আমি ওষুধ কিনে নিজের প্রভু বোনকে রক্ষা করেছি বলে আমার গর্ব হওয়াই উচিত। জিয়ার দিদির মত হয়ে বোনের পাশ থেকে সরে যাওয়ার কোন মানে হয় না। ( চলবে ??? )...

14 comments:

  1. দারুন হচ্ছে। শতানিক কালু লুজারের চোখের সামনে লিজা আর জিয়ার সাথে সেক্স করলে আরো ভাল লাগবে। সাথে যদি স্কুলে সবার সামনে ওকে দিয়ে জুতো চাটায় আরো ভাল হবে। শতানিককেও ডমিনেটিং রোলে চাই এই গল্পে।

    ReplyDelete
    Replies
    1. এটা যৌনতা বিষয়ক ব্লগ নয়। তাই এই ব্লগে কখনোই সরাসরি যৌনতার কোন বিষয় পোস্ট করা হবে না। খুব বেশি হলে কোন মেইন স্ট্রিম পত্রিকার কোন গল্পে যেটুকু যৌনতার উল্লেখ থাকতে পারে এখানে সেইটুকু উল্লেখ থাকতে পারে গল্পের প্রয়োজনে। বা তার চেয়েও কম। এটি শুধু সাবমিসিভনেস ও হিউমিলিএশান গল্পের ব্লগ। এখানে প্রকাশিত গল্পে শুধু তাই থাকবে। দরকার হলে মূল গল্প এডিট করে এখানে প্রকাশ করার যোগ্য করে নেওয়া হবে।
      তবে আপনি চাইলে আপনার ব্লগে আমার ব্লগের যে কোন গল্পকে যেকোন ভাবে এডিট করে প্রকাশ করতে পারেন।

      Delete
  2. অনেক ধন্যবাদ দাদা আপনাকে। আমি এডিট করে লেখার চেষ্টা করছি। কিন্তু আমার তেমন লেখার অভ্যাস নেই। লেখার হাতও ভাল না। আমি এই গল্পটা এডিট করে পরবর্তী পার্ট লিখে আপনার কাছে পাঠালে একটু এডিট করে আরেকটু আপনার মত করে এক্সটেন্ড করে দেবেন প্লিজ?

    ReplyDelete
    Replies
    1. যদি আপনার লেখা বিষয় আমার অস্বস্তিকর না লাগে তাহলে অবশ্যই দেব। তবে চেষ্টা করুন আজকের মধ্যে লিখে আমাদের মেইল etaami11@gmail.com e পাঠানোর। আমি কাল ১৯/০৬/২২ অবধি ফ্রি আছি। তারপরে কয়েক মাস কিছু লেখার ইচ্ছা নেই। সময়ও পাব না হয়ত। আর এই ব্লগের বাকি ২ এডমিন সেক্সুয়াল কোন কিছু নিয়ে লিখতেই অস্বস্তি বোধ করে। তাই আমাকে দিয়ে এডিট করাতে হলে আজকেই আমাদের, মেইলে পাঠানোর চেষ্টা করুন গল্পটা।

      Delete
  3. try করছি দাদা আজ রাতের মধ্যে লিখে পাঠাতে

    ReplyDelete
  4. খুব ভালো হয়েছে দাদা।পরের বার গল্প লিখলে মা ও বোন দুজনই দাদা/ছেলেকে same ভাবে ডমিনেট করে এমন একটি গল্প লিখবেন প্লিজ।It's a request 🙏🙏

    ReplyDelete
  5. দাদা মা আর ছেলে এমনি একটি গল্প এবার লেখো 🙏🙏🙏🙏

    ReplyDelete
  6. Replies
    1. একটু দেরী হবে দিতে।

      Delete
  7. এখানকার প্রায় অর্ধেক গল্প পড়েছি । সবই ঠিক আছে কিন্ত চটি কথাটা বাদ দিয়ে খালি পা চাটার গল্প লেখেন । আর প্রতিটাতেই বেকার একই কথা লেখেন যে এক পা কপালে এক পা ঠোটে আর টোটে পা ঘসছে। এর চেয়ে থুতু মাটিতে ফেলে চাটতে বললে এটাই বেশি ডমিনেটিং

    ReplyDelete
    Replies
    1. একেক জনের একেক রকম ডমিনেশান বেশি ভাল লাগে। আপনি গল্প সেভ করে এডিট করে খালি পা করে নিতে পারেন। সহজ কাজ।

      Delete
    2. Notun golpo kobe diben dada?apnr golpo gula onk valo lage

      Delete
    3. দুঃখিত। পরবর্তী ১-২ বছরে আমি নতুন কোন গল্প লেখার সময় পাব না।

      Delete
  8. Ami amar satti ghotuna bolshi ami sotu thekei
    mama barite thaki mami r mamatu bon pushpita
    amar theke 5 bochorer chuto aj pray 15 bochor
    dhore mami r mamatu bon pushpitar chakri korchi
    bisesh kore pushpitar seva puja korai amar
    prodhan kaj sokale 5 tai ghum theke uthe barir
    samostu kaj kore pushpitar khater nice papushe
    suye pushpitar juta jora kopale tule devi
    bondhona gai om joi pushpita devi om joi pushpita
    devi apnar kritudas apnar seva korte bakul
    hoye ache doya kore amake apnar pobitra
    sonar sri sri ranga charan dukhana vikha diye
    amake dhanna karon tarpor pushpita devi khat theke
    pa namiye amar kopale j juta jora ache otate
    pa rekhe khat theke nambe ami daure giye
    bathroome sab thik thak kore dei pushpita devi
    bathroome giye paykhana prosab kore mukh
    dhuye snan kore fresh hoi r ami pushpita devi pujar
    ayejon kore bose opekha kori pushpita devi runu
    jhunu nupurer sabdo kore giye shingha shone
    bose r ami sastrange devir paye kopal nameye
    dei tarpor akta thalay pa duto tule valu kore
    dhuye pa dhuya jol ta kheye nei tarpor fool
    dorba chandan diye pushpita devir puja kore kopal
    pete latthi vikkha chai devi khushi hoye amar
    kopale latthi vikkha den tarpor pa duti amake
    chatte den pre adha ghonta pa chatar por devi
    k seva dei devi seva kore r ami pushpita devir pa
    tipi pushpita devir sevar por ja prosad thake seta pushpita
    devir jutay dei r ami pushpita devir juta theke juta
    prosad kukurer motu chete chete kheye nei
    tarpor pushpita devi k pronam kore abar malkin
    mane amar mami onar seva kori obese
    malkiner puja korte hoi na sudhu dasatya
    korte hoi ai vabe amar din jai ami tu janina ami
    ki vabe amon holam amar khub valo lage devi
    Pushpitar seva korte latthi khete pushpita devi jokhon
    baire theke ase tokhon ami ak ghoti jol niye
    dorjar samne redi hoye thaki pushpita devi ashar
    shathe shathei ami pushpita devir pa dhuye dei
    tarpor pa muche paye krim lagiye malish kori
    Pushpita devi amar kopale pa rekhe tv dekhe ami khob vlo achi avabei Sara jibon devi pushpitar seva puja kore Jabu..devi bolechen onar Biye hoye geleu Oni Amake onar sathe onar kritudas kore niye jaben .ar Sara jibon Amake onar sonar Sri charaner niche Rakhben....


    Next part Hobe devir icchay.. 🌺🐾🌺🐾🌺🐾🌺🐾🌺🐾🌺🐾🌺🐾🌺🐾🌺

    ReplyDelete