Wednesday 1 May 2024

রবি ও তার দুই বোন ( পার্ট ৪).

( এটা রবি ও তার দুই বোনের মূল গল্পের পরের প্লট। দুটো prologue, তারপরে পার্ট ১, তারপরে এটা। মানে সিরিজের এটা পার্ট চার আসলে। পার্ট ৩ আগে পুরো প্লট রেডির আগে লেখা বলে এখনো একটু সামঞ্জস্যহীন লাগবে। ওটা পরে এডিট করে দেব পুরো গল্পটা শেষ করার পরে।) আমি উঠতেই আমার গালে খুব জোরে একটা চড় মেরে রিমা বলল " কোথায় যাচ্ছিস উমার নাতি?" রিমা আমাকে উমার নাতি বলে ডাকায় রিচা তাতে খুব মজা পেয়ে হো হো করে হাসতে লাগল। অনেক কষ্টে হাসি থামিয়ে ও রিমাকে বলল, " দাদার স্বভাব সত্যিই উমা বুড়ির মত একদম। ভালই হল, আমরা উমা বুড়ির রিপ্লেসমেন্ট পেয়ে গেলাম উমার বদলে এখন উমার নাতি একইভাবে আমাদের সেবা করবে।" এই বলে রিচা আঙুল দিয়ে ইশারা করে ওর পাশে ডাকল। আমি যেতেই রিচা গায়ের জোরে আমার দুই গালে দুটো থাপ্পর মেরে বলল, " খিদে পেয়েছে বলে উঠে গেলেই হল? উমা বুড়িকে দেখিস নি কিরকম নিজের সব কিছু দিয়ে আমাদের সেবা করত? যা, আমাদের জুতো নিয়ে আয়। যেভাবে উমা বুড়ি আনত, ঠিক সেইভাবে আনবি। দুই বোনের হাতে থাপ্পর খেয়ে আমি ওদের দুজনের চটি পরা পায়ে মাথা রেখে সরি বলে ঘরের কোনা থেকে ওদের জুতো আর মোজা তুলে নিলাম। প্রথমে ওদের দুই জোড়া মোজা মুখে ঝোলালাম ঠোঁট দিয়ে চেপে ধরে। তারপর দুই হাতে দুই বোনের দুই জোড়া জুতো নিজের মাথার উপরে তুলে নিলাম। আমি বোনেদের দিকে যাওয়ার আগেই দরজার হাতল ঘোরানোর শব্দ পেলাম। আর তারপরেই দেখি কাকিমা এসে হাজির ঘরের ভিতরে। কাকিমা কি রিএকশান দেবে ভেবে আমি থতমত খেয়ে দুই বোনের দুই জোড়া মোজা মুখে ঝুলিয়ে আর দুই জোড়া জুতো মাথায় নিয়ে বুদ্ধুর মত দাঁড়িয়ে রইলাম। কাকিমা আমাকে এভাবে দেখে হাসি মুখে বলল, " কি রে রবি? তুই তো উমা বুড়ির কার্বন কপি হয়ে গিয়েছিস দেখছি পুরো!" রিমা বলল " হ্যাঁ মা। তাই আমি ওর নাম দিয়েছি উমার নাতি!" কাকিমা এতক্ষন এত সহজে রিএকশান দিচ্ছিল। কিন্তু মেয়ের মুখে আমাকে উমার নাতি বলে ডাকা শুনে কিরকম অন্যমনষ্ক হয়ে গেল। রিচা আমাকে তাড়া দিয়ে বলল, " এই গাধা! তোকে পাথরের মুর্তির মত আমাদের জুতো মাথায় নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে বলিনি। পায়ে জুতো পরিয়ে দিতে বলেছি। তাড়াতাড়ি আয়।" আমি রিচার কথায় তাড়াতাড়ি ওদের দুই বোনের পায়ের কাছে গিয়ে বসলাম। প্রথমে রিমার আর তারপরে রিচার পায়ে মোজা জোড়া পরাতে পরাতে আড়চোখে দেখি কাকিমা ঘরের অন্য প্রান্তের চেয়ারে বসে আমাদের দেখছে। তারপরে প্রথমে রিমার পায়ে জুতো পরাতে গেলে ও জুতো পরা ডান পায়ের তলা আমার মুখে ঘসে বলল, " আমআর জুতোর তলায় এত ময়লা লেগে আছে কেন উমার নাতি? উমা যেমন আমাদের চাকর ছিল তেমনই ওর নাতি তুই-ও আমাদের চাকর। তাড়াতাড়ি আমাদের জুতো পরিস্কার কর। খিদে পাচ্ছে।" আমি ঘরের এদিক ওদিক তাকিয়ে বুঝতে পারলাম না কি দিয়ে জুতো পরিস্কার করা যায়। কাকিমা না থাকলে আমি খুশি মনে দুই বোনের জুতো জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করতাম। কিন্তু কাকিমার সামনে উমা বুড়ির মতই দুই বোনের জুতো চাটা কি সত্যিই উচিত হবে আমার? আমাকে ভাবার সময় না দিয়ে রিমা ওর মায়ের সামনে আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মেরে বলল, " জুতো পরিস্কার করার ভাল কিছু না পেলে জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার কর উমা বুড়ির মত।" আমি মুখে কাজিন বোনের লাথি খেয়ে তার মায়ের সামনেই তার পায়ে পরা জুতো জিভ দিয়ে চাটতে শুরু করলাম। প্রথমে দুই জুতোর উপর দিক, তারপরে দুই জুতোর তলাই চেটে নতুনের মত চকচকে করে ফেললাম। কাকিমা দুই বোনের প্রতি আমার ভক্তি দেখে হাসিমুখে বলল " মনে হচ্ছে তোরা উমা বুড়ির রিপ্লেসমেন্ট পেয়ে গেছিস।" কিন্তু এত সহজে বাড়ির সবাই দুই বোনের আমার উপরে ডমিনেশান কি করে মেনে নিচ্ছে আমার মাথায় ঢুকছিল না। উমা বুড়ি নাহয় বাড়ির চাকর ছিল। কিন্তু আমি তো এই বাড়ির ছেলে! তারপরেও কি করে এমন হচ্ছে? যদিও যা হচ্ছে আমার সেটা খুবই ভাল লাগছিল। মনে মনে ভগবানকে ধন্যবাদ দিয়ে আমি এবার রিচার পায়ে জুতো পরিয়ে দিলাম। তারপরে একইরকম ভক্তিভরে আপন ছোট বোন রিচার পায়ে পরা জুতোর উপর আর তলা জিভ দিয়ে পালিশ করতে লাগলাম কাকিমা আর তার মেয়ের চোখের সামনেই। আমি ততক্ষনে প্রায় নিশ্চিত যে সকালে গাড়িতে করে দার্জিলিঙে আসার সময়ে যে দুই বোন ওদের জুতো পরা পা আমার বুকে আর মুখের উপরে রেখে বসে আমাকে দিয়ে পা টেপাচ্ছিল সারা রাস্তা সেটা মা বাবা কাকু কাকিমা সব্বাই দেখেছে এবং কোন আশ্চর্য অজানা কারনে কেউ কোন আপত্তি করে নি এবং ভবিষ্যতেও এরকম কিছুতে আপত্তি করবে না! ভাবতে একই সাথে আমার খুব আশ্চর্য লাগছিল আর সেই সাথে ভীষণ ভাল লাগছিল অবশ্যই! আমার জিভ দিয়ে পালিশ করা স্নিকার পরে দুই বোনই কাকিমার সাথে গল্প করতে করতে ঘর থেকে বেরোল। পাশের দুই ঘর থেকে বাবা- মা আর কাকুও বেরোল। আমি সব গুলো ঘর লক করে সবার পিছন পিছন এগোতে লাগলাম আমার দুই বোনের জুতোর দিকে তাকাতে তাকাতে। রিমার পায়ে সাদার উপরে কালো ডিজাইন করা স্নিকার। আর রিচার পায়ে কালোর উপরে গোলাপি ডিজাইন করা স্নিকার। পিছনে পিছনে হাঁটায় আমি ওদের জুতোর তলা প্রতিটা স্টেপের পরে পরিস্কার দেখতে পাচ্ছিলাম। একটু আগে কাকিমার চোখের সামনেই আমি দুই বোনের জুতো ঠিক উমা বুড়ির মতই জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে দিয়েছি সত্যিই বিশ্বাস হতে চাইছিল না আমার! আমার বহুদিনের স্বপ্ন আজ সত্যিই পুরন হল! হোটেল থেকে বেরিয়ে পাশেরই এক বড় রেস্টুরেন্টে আলাদা একটা কেবিনে বসা হল রাতের খাওয়ার জন্য। পর্দা দেওয়া আলাদা কেবিন। টেবিলে ৬ টা চেয়ার। চেয়ার কম সেই অজুহাত দেখিয়ে বোন আমাকে আবার নিচে বসে খেতে বলল। আমি বিনা প্রতিবাদে ঘরের সবার চোখের সামনে মেঝেতে বসে পরলাম। ১-২ মিনিট পরে একটা ১৯-২০বছরের মেয়ে খাবারের অর্ডার নিতে এল একটা এক্সট্রা চেয়ার নিয়ে। সে দেখেছিল যে আমরা একজন এক্সট্রা আছি। কিন্তু রিচা তার মুখের উপরে বলে দিল, " ও আমাদের বাড়ির চাকর। ওর চেয়ার লাগবে না। ও মেঝেতে বসে খাবে।" মেয়েটা বলল " সেটা কিরকম দেখায় না ম্যাডাম? নাহয় ও পাশে বা আলাদা বসে খাক?" রিমা উত্তর দিল এবার, " আমাদের কোনকিছুতেই সমস্যা নেই। ও যা প্রেফার করে করতে পারে।" এই বলে আমার দিকে চোখ তুলে ইশারা করল। আমি সাথে সাথে ইশারা বুঝে নিয়ে বললাম, " আমি মেঝেতেই ঠিক আছি ম্যাডাম। আপনি কাইন্ডলি আমাকে নিয়ে এত চিন্তা করবেন না।" বাকি সবাই মেনু দেখে খাবার অর্ডার করল। আমি মেঝেতেই বসে রইলাম। অর্ডার নিয়ে চলে গেলে রিচা আমাকে বলল, " তুই মেঝেতে টেবিলের নিচে শুয়ে পর যাতে এরা পরে আবার ঝামেলা না করে।" আমি সাথে সাথে খুশি মনে রিচা আর রিমার পা ঘেঁসে টেবিলের তলায় শুয়ে পরলাম বাবা মা কাকু কাকিমার চোখের সামনে। রিমা আমার মুখের উপরে জুতো পরা পা দুটো তুলে দিয়ে বলল, " উমার নাতি দেখছি পুরো উমার ক্লোন! কিন্তু যদি মেয়েটা খাবার দিতে এসে আবার উদ্ভট প্রশ্ন করে?" রিচা ওর জুতো পরা পা দুটো আমার বুকের উপর তুলে দিয়ে জবাব দিল, " ও খাবার দিতে আসবে না। মেল ওয়েটারেরা আসবে। ও আসবে আবার শেষে, বিল নিয়ে। দিশারা আগের বছর এখানে এসে একই হোটেলে ছিল আর এখানেই খেত বেশি । আমি দিশার থেকে সব শুনে নিয়েছি।" তারপরে আমার বুকে একটা লাথি মেরে রিচা বলল, " এই উমার নাতি, ভাল করে আমাদের পা টেপ তোর ঠাম্মার মত। নাহলে আমাদের পরে থাকা খাবারও পাবি না তুই।" মা বেশ অবাক হয়ে বলল, " উমার নাতি বলছিস কেন রবিকে তোরা? তোদের কেউ কিছু বলেছে নাকি?" রিমা হেসে বলল, " ওর স্বভাব পুরোই উমা বুড়ির মত। তাই মজা করে আমরা ওকে ওই নামে ডাকছি। তোমার খারাপ লেগেছে নাকি জেঠি? হাজার হোক তোমার ছেলে হয়। খারাপ লাগলে সরি। আর বলব না।" " না না। তোরা বলতেই পারিস। রবির স্বভাবও উমা বুড়ির মতই সাবমিসিভ। তোরা ওকে ওইভাবে ট্রিট করলেই ও খুশি হবে। আগের প্রায় একমাস রিচা তো এইভাবেই ট্রিট করছিল রবিকে। আর রবি জবাবে রিচাকে এমিন ভক্তি দেখাচ্ছিল যেন সাক্ষাত ভগবানের দর্শন পেয়েছে।" " ঠিক উমা বুড়ির মতই, তাই না মা? সেই জন্যই তো দিদি মজা করে ওই নামটা দিয়েছে ওকে। কিন্তু তুমি কি বলছিলে কেউ কিছু বলেছে কিনা? কে কি বলবে মা?" " মা একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলল, " বলার মত একটা কাহিনী আছে বটে। আমরা বড়রা সবাই জানি। তোর ৩ জন জানিস না। তোদের পরে সময় নিয়ে জানাতে হবে।" " কি ব্যাপারে মা?" - রিচা জিজ্ঞাসা করল। " রবির ব্যাপারে।" মা সংক্ষেপে বলল। "কি ব্যাপার জেঠি? এখন বলা যাবে না?" " না। সময় নিয়ে বলতে হবে। আমাদের বড়দের মধ্যে আগে আলোচনা করে নিয়ে তারপরে।" " কি এমন সিক্রেট আছে এই উমার নাতির রবির মধ্যে আমার মাথায় ঢুকছে না মা। ও ভাল বা খারাপ কিছু করেছে এরকম?" কেউ রিচার প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার আগেই কেবিনে দুজন ছেলে ওয়েটার খাবার নিয়ে ঢুকল। আমি তখন রিমা আর রিচার জুতো পরা পা মুখ আর বুকের উপরে রেখে ভক্তি ভরে টিপে ওদের সেবা করছি, এই ছেলে দুটোর কোন আইডিয়াই নেই! সবাই খাওয়াতে মনে দিল। আর আমি দুই প্রভুর জুতো পরা পা টিপে সেবা করতে করতে ভাবতে লাগলাম আমাকে নিয়ে কি এমন সিক্রেট লুকিয়ে আছে যা আমি নিজেই জানি না? সবার খাওয়া যখন শেষের দিকে তখন রিমা আমার মুখে একটা লাথি মেরে বলল, " এই উমার নাতি! এবার উঠে আমাদের পরে থাকা খাবার গুলো মেঝেতে বসে খা। আমি রিচার খাওয়া হয়ে যাওয়া প্লেটটা হাতে নিয়ে দুই বোনের পরে থাকা খাবার খেতে লাগলাম। বিরিয়ানি আর বোনেদের ফেলে দেওয়া আধা চিবানো মটন খেতে যেন অমৃতের মত লাগতে লাগল খালি পেটে। শেষে পরে থাকা দুই পিস বাটার চিকেন আর একটা মিষ্টিও পেলাম। যখন আমি বিরিয়ানির ৮০% খেয়ে ফেলেছি তখন সেই আগেই ১৯-২০ বছরের মেয়েটা বিল হাতে কেবিনে ঢুকল। আমি মেঝেতে বসে খাচ্ছিলাম ঠিক কেবিনের পর্দার সামনেই। ঘরে হালকা আলো জ্বলছিল। ফলে বাইরের উজ্জ্বল আলো থেকে ঘরে ঢুকেই মেয়েটা ভাল খেয়াল করেনি আমাকে। ঘরে ঢুকে মেঝেতে প্রথমে বাঁ পা রাখল মেয়েটি। তারপরেই ওর ডান পা সোজা আমার খাবারের প্লেটে। সেই অবস্থায় দাঁড়িয়ে ও বিলটা টেবিলে রেখে তবে খেয়াল করল ও পা কোথায় রেখেছে! ওর জানা তথ্য মতে আমি রিচাদের বাড়ির চাকর হলেও এই হোটেলের কাস্টোমার! তার খাবার থালায় জুতো পরা পা রেখে দাঁড়িয়ে মেয়েটা বুঝতেই পারল না কি রিএকশান দেবে! শুধু আলতো করে নিজের জুতো পরা পা টা তুলে থালার পাশের মেঝেতে রেখে অপ্রস্তুত ভাবে দাঁড়িয়ে রইল। রিচা মুখে আলতো হাসি ঝুলিয়ে বলল, " ও আমাদের বাড়ির চাকর আর মেঝেতে বসে খেলেও আমরা যা খাই ওকেও তাই দিই। ওর খাওয়া শেষের আগেই তুমি ওর থালায় জুতো পরা পা তুলে দিলে!" রিচা বিলের দিকে তাকিয়ে বলল, " ওর যা যা খাবার থালায় ছিল আলাদা করে অর্ডার দিতে গেলে প্রায় ৭০০ টাকা পরবে। রেস্টুরেন্ট মালিক পুরোটা জানলে কিন্তু তোমার থেকেই টাকাটা কেটে ওকে খাবার দেবে।" মেয়েটা কাচুমাচু মুখ করর বলে " প্লিজ ম্যাডাম, এমন করবেন না। আমি ইচ্ছা করে তো করিনি। ও মেঝেতে বসে খাবে সেটাও আমি ভুলে গিয়েছিলাম। আমি ক্যাজুয়াল স্টাফ এখানে। ৬ ঘন্টা কাজ করলে ৩৫০ টাকা পাই। ৭০০ টাকা কাটা মানে আমার দুদিনের বেতন পুরো চলে যাওয়া। প্লিজ বলবেন না মালিককে।" " না বলতে পারি। যদি তুমি মেনে নাও যে ওর মত চাকরের মেঝেতে বসে খাওয়া বা আমাদের খাবার সময়ে মেঝেতে বসে আমাদের পা টেপা অস্বাভাবিক কিছু না। এমনকি তুমি ওর খাবার প্লেট জুতো পরা পায়ের তলায় মাড়ালেও সেটা ও দিব্বি খেতে পারে। যদি তুমি জুতোর তলায় মাড়ালেও সেই খাবার ও খেতে পারে তাহলে তো তুমি কোন ভুলও করনি আর তোমার ফাইনেরও কোন প্রশ্ন নেই। তাই তো?" এরকম অদ্ভুত কথা শুনে মেয়েটা থতমত খেয়ে গেল প্রথমে। তারপরে ওর বাস্তব ও স্বার্থ বোধ ফিরে আসতে বলল " তা ঠিকই। ও বাড়ির কাজের লোক যখন তখন তোমাদের পা টেপা বা মেঝেতে বসে খাওয়ার মধ্যে কোন সমস্যা নেই। এটাই ওর স্থান। আর আমার জুতোয় খাবার... মাড়ানো..." মেয়েটা এই অংশটা খুব স্বচ্ছন্দে বলতে পারছিল না। রিমা কাজটা সহজ করে দিয়ে বলল, " তুমি ওয়েটার, ও চাকর। এ দিক থেকেও তুমি ওর অনেক উপরে। তার উপরে তুমি আমাদের মতই এত সুন্দরী একটা মেয়ে। আর ও একটা কুতসিত ছেলে। আমাদের বা তোমার জুতোর তলায় মাড়ানো খাবার খাওয়া ওর কাছে ভাগ্যের ব্যাপার। তাই ও যেমন আমাদের জুতোর তলায় মাড়ানো খাবার খায় তেমন তোমার জুতোর তলায় মাড়ানো খাবার খাবে এতে তো কোন সমস্যা নেই! বরং ওর উচিত এই সৌভাগ্যের জন্য তোমাকে বড় এমাউন্টের টিপস দেওয়া!" রিচা আমাকে রিমার এই কথার মাঝেই অর্ডার করেছে " হাঁ করে তাকিয়ে না থেকে খাওয়া শেষ কর তাড়াতাড়ি।" আমি খেতে লাগলাম। অবশ্য খাওয়া শুরুর পরেই রিমার অনুরোধে মেয়েটি ওর জুতো পরা ডান পা টা আবার আমার বিরিয়ানির থালার উপরে তুলে দিয়েছে। আর জুতো পরা বাঁ পা টা পাশের থালায় রাখা বাটার চিকেনের গ্রেভির উপরে! মেয়েটাকেও না খাওয়া একটা চিকেন তন্দুরি ধরিয়ে দিল রিমা। আর কথা বলতে লাগল ওর সাথে। অনেক কথা। মেয়েটার নাম প্রিয়া। কলেজে পড়ে। অভাবের কারনে পার্ট টাইম জব করে রেস্টুরেন্টে। ওরা কথা বলতে লাগল আর আমি আমার খাবারের থালার উপরে জুতো পরা পা রেখে বসে থাকা প্রিয়ার পায়ের নিচ থেকে খাবার খেয়ে যেতে লাগলাম। খাওয়া শেষ হতে রিচা আমাকে বলল, " এবার প্রিয়াদির দুটো জুতোই জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে দে।" এই কথা শুনে প্রিয়া একটু আঁতকে উঠে ওর জুতো পরা পা দুটো সরিয়ে নিচ্ছিল। রিমা ওর কাঁধে হাত রেখে বলল রিল্যাক্স প্রিয়াদি। রবির মত চাকর তোমার জুতো চেটে পরিস্কার করবে এটা তো স্বাভাবিক। তুমি তো আমাদের মতই সুন্দরী কনফিডেন্ট একটা মেয়ে। রবি যদি আমাদের জুতো জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে সবসময় তাহলে তোমার ক্ষেত্রেই বা কি অসুবিধা?" প্রিয়া অবাক হয়ে বলল, " ও তোমাদের জুতো জিভ দিয়ে চাটে?" " হ্যাঁ,এই দেখ। এই বলে রিচা আমার মুখে লাথি মেরে বলল, " এই উমার নাতি, আমাদের ৩ জনের জুতোই জিভ দিয়ে চেটে পরিস্কার করে দে।" আমি রিচার জুতো চাটতে লাগলাম। ওর জুতোর উপর তলা দাসের মত চাটতে চাটতে শুনলাম প্রিয়া বলল, " ওকে কি নামে ডাকলে এখন?" " উমার নাতি। আসলে ওর বংশ পরম্পরায় আমাদের চাকর, বা বলা ভাল দাস। ওর ঠাকুমার বাবাও আমাদের দাস ছিল। তার মেয়ে উমা বুড়ি তো কিছুদিন আগে মরার আগেও আমরা ওকে জুতো চাটতে না দিলে কান্না কাটি করত। তার মেয়ে, এর মাও ছিল একইরকম। কিন্তু সে কম বয়সে মরে যায়। আর এ তার ছেলে। একদম ঠাকুমার মত হয়েছে। আমাদের দুই বোনকে ভগবানের চোখে দেখে। কি রে ঠিক বলিনি? " - এই বলে আমার মুখে বেশ জোরে একটা লাথি মারল রিচা। রিচার বানানো গল্প শুনে বেশ বিশ্বাস করে নিল প্রিয়া। আর আমিও রিচার লাথি খেয়ে ওর ডান আর বাঁ জুতোয় চুম্বন করে যথাক্রমে বললাম " হ্যাঁ প্রভু" আর "হ্যাঁ দেবী"। এরপরে আমি রিমার জুতোও একইরকম ভক্তিভরে পালিশ করে দিলাম জিভ দিয়ে চেটে। তারপরে প্রিয়ার জুতো পরা পা দুটো দুই হাতে ধরতে প্রিয়া আমার মুখে আলতো করে একটা লাথি মেরে বলল, " ভাল করে আমার জুতো চেটে পরিস্কার করবি। বিশেষ করে তলাটা। যেন জুতোর তলায় একটুও খাবার লেগে না থাকে।" আমি নিশ্চয়ই প্রভু বলে প্রায় অজানা একটা মেয়ের জুতো জিভ দিয়ে চাটতে লাগলাম বাড়ির সবার সামনে। প্রিয়া তখন আমার দুই বোনের সাথে গল্পে পুরো মশগুল। এমনকি ফোন নাম্বার আদান প্রদানও হয়ে গেছে ওদের! আমি প্রিয়ার দুই জুতোর উপর ও তলা জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করা শেষ করতে প্রিয়া বলল " আমি এবার যাই। এতক্ষন না দেখলে মালিক খোঁজ করবে। আমি তোমাদের মেসেজ করব কিন্তু হোয়াটস এপে!" " শিওর প্রিয়াদি। এই তোমাদের বিলের টাকা। আর এটা তোমার। টিপস না এটা। যেভাবে তুমি রবির মেঝেতে বসে খাওয়া নিয়ে আপত্তি করার জায়গা থেকে ওর মুখে লাথি মেরে ওকে দিয়ে জুতো চাটানোর জায়গায় গেলে সেটার জন্য এটা রবির তরফ থেকে তোমার প্রাপ্য। ওর বেতন থেকে এটা কেটে নেব আমরা!" এই বলে প্রিয়ার দিকে তাকিয়ে চোখ মারল রিমা। রিমার ইয়ার্কি বুঝে হালকা হাসি দিয়ে বিদায় নিল প্রিয়া। আমি বাড়ির সবার সাথে রেস্টুরেন্ট থেকে নিজেদের হোটেলের দিকে হাঁটা দিলাম আর অবাক হয়ে ওই অদ্ভুত অভিজ্ঞতার কথা ভাবতে লাগলাম। বেড়াতে এসে লোকের কত রকমের সুখকর অভিজ্ঞতা হয় কিন্তু এরকম অদ্ভুত সুখ কেউ কি আগে পেয়েছে? বড়রা কেন রিমা আর রিচাকে এইভাবে আমাকে ডমিনেট করতে দিচ্ছে বা প্রিয়াকেও করতে দিল? কেন ওরা এই ব্যাপারে কিছুই না বলে শুধু অব্জার্ভ করে গেল আমাদের? আর আমার ব্যাপারে কি এমন সিক্রেট কথা আছে যা আমি নিজেও এখনো জানি না? ভাবতে ভাবতে হোটেল ঘরে এসে পৌঁছালাম। রিচা জুতো পরা পায়ে সোজা বিছানায় লাফ দিয়ে বলল, " উফ, যা ঠান্ডা এখানে! এই দাদা, না না সরি, এই উমার নাতি, তোকে আর আমাদের জুতো খুলতে হবে না। আমি অন্তত জুতো পরেই ঘুমাবো এই শীতে। তুই লাইট নিভিয়ে এসে আমাদের পায়ের নিচে শুয়ে পর।" " ঠিক আছে প্রভু" বলে আমি লাইট নিভিয়ে এসে দুই বোনের জুতো পরা পায়ের তলায় শুলাম। রিচা ওর জুতো পরা পা দুটো অল্প ভাঁজ করে আমার মুখের উপরে রাখল। আর রিমা ওর জুতো পরা পা দুটো রাখল আমার বুকে। ওরা প্রিয়াদির সাথে এই অদ্ভুত অভিজ্ঞতা নিয়ে নানা জল্পনা করতে লাগল আর আমি ভক্তিভরে ওদের পা টিপে যেতে লাগলাম। একটু পরে ওদের গল্পের বিষয় চেঞ্জ হয়ে দাঁড়াল আমার বিষয়ে কি এমন সিক্রেট আছে যেটার কথা মা আর কাকিমা বলছিল। অনেক জল্পনার পরে রিমা বলল "কি জানি। কি এমন হতে পারে যেটা এখনো আমাদের কেউ বলেনি। কি এমন বড় ব্যাপার হতে পারে জানি না।" রিচা একটু ভেবে আমার মুখে একটা লাথি মেরে বলল "একটাই হতে পারে। ও সত্যিই উমার নাতি!" - ওর কথা শেষ হওয়ার সাথে সাথে দুই বোন একসাথে এ ওকে জড়িয়ে এমন ভাবে হাসতে লাগল যেন উমার নাতি হওয়াটা সত্যিই একটা ভয়ানক মজার জিনিস! আসলে আমাকে অপমান করে ওরা মজা পায় আর সেই জন্যই ওরা এইসব করছে বুঝতে পারলাম। কিন্তু যেটা বুঝতে পারলাম না সেটা হল বাবা কাকা মা কাকিমা সবাই এটাকে মেনে নিচ্ছে কি করে? যতক্ষন বড়দের কেউ এই সিক্রেট ক্লিয়ার না করছে ততদিন এই রহস্যের সমাধান হবে না। তাই সেই নিয়ে ভাবনা ছেড়ে আমি আমাকে নিয়ে মজা করতে থাকা দুই বোনের জুতো পরা পা দুটো যত্ন করে টিপে দিতে লাগলাম।

1 comment:

  1. Next part a ghumanor smy jokhon 2 boner paa er kase sube tokhon khali paa (bare feet) mukhar,naker upore dbr situation dien plz.kotha bolta gala mukhar upore paa diya chapa chup koriya dawa,nake mukhar upore khali paa diya chapa rakha koto smy nissas na niya takte pare amon game khala er situation o ..

    ReplyDelete