( ভূমিকা না পরে কেউ ব্লগে
ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার কোন ভুল ধারনার জন্য
আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । )
বর্ষাকাল পরার পর থেকেই স্কুলের টিফিন পিরিওডে রোজ এই খেলাটা
খেলছে সুনন্দা । প্রথমে ইচ্ছা করে মাঠে নেমে জুতোর তলায় কাদা লাগায় তারা । তারপর
জুতো পরা পা দিয়ে স্কুলের দেওয়ালে জোরে জোরে লাথি মেরে জুতোর ছাপ ফেলে তারা । রোজই
ওর সঙ্গে থাকে প্রথমা , প্রিয়া , আর লতিফা । কোন কোনদিন অন্য মেয়েরাও থাকে
। এরফলে স্কুলের এই দেওয়ালটা এরমধ্যেই ক্লাস ৯ এর এই ৪ সুন্দরী মেয়ের জুতোর ছাপে
ভরে উঠেছে ।
আজকেও অদের এই খেলার অন্যথা হল না । টিফিনের ঘন্টা বাজতেই ওরা
কোনমতে টিফিন সেরে ওদের প্রিয় এইখেলা শুরু করে দিল । আসলে ,
স্কুলের দেওয়াল জুড়ে
নিজেদের পায়ের ছাপ ফেলতে ওদের ৪ জনেরই কোন এক অজানা কারনে খুব ভাল লাগে । লাথি
মারার সময় ওরা দেওয়ালের জায়গায় কলপনা করে নেয় কোন কাল্পনিক শত্রুর মুখ ,
তারপর জুতো পরা পা দিয়ে
লাথি মারে সেই কাল্পনিক শত্রুর মুখে ।এই বেসরকারি স্কুলের মালিক সুনন্দার বাবা মা ,
প্রিন্সিপালও সুনন্দার মা
। তাই ওরা নির্ভয়েই স্কুলের অনেক নিয়ম কানুন ভেঙ্গে বেড়াতে পারে ।
আজকে খেলাটা শুরু করেছিল লতিফা । তার দুপায়ের মোত ২৩ টা ছাপ
ফুটেছিল দেওয়ালে । এরপর প্রিয়া মোট ২২ টা ছাপ ফেলেছিল । এরপর এল সুনন্দার পালা ।
সেসবে দেওয়ালে লাথি মারা শুরু করতে যাবে , তখনই বাধাটা এল । স্কুলের দারোয়ান রমেশের
কাছ থেকে ।
রমেশ এই স্কুলের দারোয়ান হয়ে এসেছে প্রায় ১ বছর হয়ে গেল । বয়েশ
প্রায় ২৫ এর কাছাকাছি, বেশ লম্বা ,
তাগড়াই চেহারা । প্রথম দিন
থেকেই ওরা দেখে এসেছে, যেকোন মেয়ে স্কুলে ঢোকার সময়েই রমেশ উঠে
দাঁড়ায়, মাথা
নিচু করে তাকায় মেয়েদের পায়ের দিকে । এই সম্মান স্কুলের সব মেয়েই বেশ উপভোগ করে ।
দারোয়ান হওয়ার পাশাপাশি স্কুলের মেয়েদের জুতো পালিশ করে ও কিছু অতিরিক্ত পয়সা
রোজগার করে । জুতো পালিশ করার সময় সে মেয়েদের জুতো পরা একটা পা বাঁ হাতের তালুতে
তুলে নিয়ে ডান হাত দিয়ে জুতো পালিশ করে । সুনন্দা ওকে দিয়ে জুতো পালিশ করাতে গিয়ে
রোজই ওর বাঁ হাতের তালুতে জুতো পরা পা দিয়ে ভর দেয়, কখনও কখনও উঠে দাড়ায় ওর হাতের উপর । রমেশ
ব্যাথা পেলেও কখনও তাকে বাধা দেয়নি । বয়শে অনেক বড় এই ছেলেটিকে নিজের পায়ের তলায়
কষ্ট পেতে দেখে বেশ ভাল লাগে সুনন্দার ।
আজ সে সবে দেওয়ালে লাথি মারতে শুরু করবে ,
এই সময় রমেশ এসে উপস্থিত
হল তাদের সামনে । আন্তরিকভাবে , হাতজোড় করে ক্লাস ৯ এর ৪ টে মেয়েকে বলল
সে , “ প্লিজ
ম্যাডাম, এভাবে
দেওয়াল নোংরা করবেন না ।আমার ডিউটি খেয়াল রাখা, প্রিন্সিপাল দেখতে পেলে আমার চাকরি থাকবে
না । প্লিজ ম্যাডাম” ।
রমেশের অনুরোওধকে
বিন্দুমাত্র পাত্তা না দিয়ে জুতো পরা বাঁ পায়ে দেওয়ালে জোরে একটা লাথি মারল
সুনন্দা । তার সাদা স্নিকারের তলার কালো ছাপ দেওয়ালে স্পষ্টভাবে ফুটে উঠল ।
তোর
চাকরি গেলে আমাদের কি ? ভাগ
এখান থেকে , বিরক্ত
করলে লাথিটা দেওয়ালে না মেরে তোকে মারব” ।
সুনন্দার উত্তর শুনে তার পায়ের সামনে হাটুগেড়ে বসে পড়ল রমেশ ।
হাতজোড় করে বিনীত ভাবে বলল ,
“ প্লিজ ম্যাডাম ,
আর যাই করুন ,
এভাবে দেওয়ালে লাথি মারবেন না । প্লিজ” ।
রমেশকে বিন্দুমাত্র পাত্তা না দিয়ে দেওয়ালে আরও একটা সজোরে লাথি
মেরে সুনন্দা বলল , “ এক্ষুনি
না ভাগলে লাথি এবার তোর মুখে মারব”।
রমেশ এবার মরিয়া হয়ে দেওয়ালের সামনে এসে আবার হাটুগেড়ে বসে পড়ল ।
সুনন্দা এতক্ষন যেখানে লাথি মারছিল , রমেশের মাথাটা এখন ঠিক তার সামনে । রমেশ মাথা নিচু করে সুনন্দাকে
বলল , “ আপনার
ইচ্ছা হলে আমার মুখেই লাথি মারুন ম্যাডাম । শুধু প্লিজ, দেওয়ালে মারবেন না” ।
“ সুনন্দা
, ব্যাটার
সখ হয়েছে তোর লাথি খাওয়ার । জোড়ে একটা লাথি মার তো ব্যাটার মুখে”, পাশ
থেকে প্রথমা বলল ।
সুনন্দার দারুন ভাল লাগছিল । তার চেয়ে প্রায় ১২ বছরের বড় একটা
ছেলে তার পায়ের সামনে হাটুগেড়ে হাতজোড় করে বসে আছে, এমনকি ওর মুখে লাথি মারবে বলার পরেও ও
তাতে কোন আপত্তি করছে না । দেওয়ালের বদলে সত্যিই কারো মুখে লাথি মারতে পাবে ভেবে
এক অদ্ভুত আনন্দ হতে লাগল সুনন্দার ।
“আমি ঠিক ৩ গুনব , তারমধ্যে তুই না উঠলে তোর মুখে লাথি
মারব আমি” , সুনন্দা কোমরে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে বলল । এক অদ্ভুত উত্তেজনার
শিহরন বইতে লাগল তার কিশোরী দেহের কোষে কোষে ।
১ !
২!!
৩!!!
রমেশ একবারের জন্যও নড়ল
না , ৩
উচ্চারনের সঙ্গে সঙ্গে সুনন্দার জুতো পরা ডান পা প্রবল জোড়ে আছড়ে পড়ল রমেশের নাক
আর ঠোঁটের উপর । উফ , সে সত্যিই তার চেয়ে ১২ বছরের বড় এই
ছেলেটার মুখে ৩ জন বান্ধবীর সামনেই জুতো পরা পায়ে লাথি মারল ? এক প্রবল উত্তেজনা আর
আনন্দ ঘিরে ধরল সুনন্দাকে । সে একের পর এক লাথি মারতে লাগল রমেশের মুখে , তার জুতো পরা ডান পা
দিয়ে । রমেশের প্রতি বিন্দুমাত্র মায়া দয়ার চিহ্ন ছিল না লাথিমারার মধ্যে , বয়সে অনেক বড় একটা
ছেলের মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারার আনন্দে সুনন্দা বিভোর হয়ে উঠেছিল । গায়ের
সর্বশক্তি দিয়ে সে লাথি মারছিল দারোয়ান রমেশের মুখে । আর লতিফা জোরে জোরে গুনছিল
লাথির সংখ্যা । রমেশের ঠোঁট , নাক , কপাল , গাল , সর্বত্র একের পর এক আছড়ে পরছিল
সুনন্দার জুতো পরা ডান পা ।
১২ নম্বর লাথিটা সজোরে এসে আছড়ে পড়ল রমেশের নাকের উপর । সে আর
পারল না । মাটির উপর উলটে পরে গেল । তার নাক আর ঠোটের পাশে চাপচাপ রক্ত লেগে আছে ,
আর গোটা মুখজুড়ে সুনন্দার
জুতোর ছাপ। রমেশ মেঝেতে উলটে পড়তে সুনন্দা এগিয়ে এসে রমেশের মুখের উপর জুতো পরা
ডান পা টা তুলে দিল । রমেশের ঠোঁটদুটো জুতোর তলা দিয়ে ঘসতে লাগল । রমেশ বাধা তো দিলই
না , বরং
একবার দুইহাত দিয়ে সুনন্দার জুটো পরা ডান পা টা মুখের সাথে চেপে ধরে সুনন্দার ডান
জুতোর তলায় একটা গভীর চুম্বন করল ।
৫ ফুট ৩ ইঞ্চির ফর্শা, মিষ্টি মেয়ে সুনন্দা কোমরে হাত দিয়ে
রমেশের নাকের উপর একটা লাথি মেরে বলল , আজ তুই জিভ দিয়ে আমাদের জুতো পালিশ করবি
। জিভ বার কর কুত্তা” ।
বিনা প্রতিবাদে নিজের
জিভটা মুখের বাইরে জতটা সম্ভব বার করে দিল রমেশ । সুনন্দা নিজের জুতোর তলা ওর জিভের
উপরে নামাতে জেতেই লাফিয়ে সামনে চলে এল লতিফা ।
“সব তুই আগে করবি নাকি ? উহু , সেটা হবে না”
।
“ঠিক আছে , তোরাই আগে কর এবার”
, সুনন্দা হেসে সরে দাড়াল ।
তার বান্ধবীদের সে খুব ভালবাসে ।
লতিফা নিজের কালো স্কুল শু পরা বাঁ পায়ের তলা রমেশের জিভের উপর
নামিয়ে দিল । রমেশের জিভের উপর এমন ভাবে সে জুতোর তলা মুছতে লাগল যেন সে কোন
পাপোশের উপর জুতোর তলা মুচ্ছে ।রমেশ এমনভাবে ওর জুতোর তলার ময়লা গিলে খেতে লাগল
যেন এটা খুবই স্বাভাবিক । রমেশ মাঝে মাঝে জিভটা মুখের ভিতরে ঢুকিয়ে লতিফার জুতোর
তলার ময়লা গিলে খেতে লাগল , তারপর আবার পরিষ্কার জিভ বাড়িয়ে দিতে
লাগল লতিফার জুতোর তলা মোছার জন্য । লতিফার যেন এখনও বিশ্বাস হচ্ছিল না সে তারচেয়ে
প্রায় ১২ বছরের বড় একটা ছেলের জিভে নিজের জুতোর তলা মুচ্ছে ।
মাঝে মাঝে সে রমেশের নাকে , কপালে বাঁ ঠোঁটের উপর জুতো পরাপায়ে লাথি
মারছিল , তারপর
আবার জুতোর তলা নামিয়ে দিচ্ছিল রমেশের জিভের উপর । প্রথমে বাঁ জুতোর তলা ,
তারপর ডান জুতোর তলা
একইভাবে পরিষ্কার করে নিল লতিফা ।
লতিফার পর প্রথমা আর তারপর প্রিয়াও একইভাবে রমেশের জিভের উপর
জুতোর তলা মুছে পরিষ্কার করে নিল । সবার শেষে সুনন্দার পালা আসতে সে জুতো পরা বাঁ
পা টা রমেশের গলার উপর রেখে উঠে দাড়াল প্রিয়ার হাত ধরে ,
তারপর রমেশের বের করা জিভে
জুতোর তলা মুছতে লাগল । প্রথমে বাঁ জুতোর তলা , তারপর ডান জুতোর তলা রমেশের জিভের উপর
মুছে পরিষ্কার করল সে । রমেশের প্রবল শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল সুনন্দা তার গলার উপর উঠে
দাঁড়ানোয় , তবু সে সুনন্দার আদেশ মেনে তার সেবা চালিয়ে গেল কষ্টকে উপেক্ষা
করে । সে চিরদিনই মেয়েদের কে প্রভু বলে ভাবতে পছন্দ করে ,
পছন্দ করে মেয়েদের সেবা
করতে । আর আজ সে যেভাবে সুনন্দা ও তার ৩ বান্ধবীর সেবা করছিল তা ছিল তার স্বপনের
অতীত । প্রথম যেদিন সে ওদের দেওয়ালে লাথি মারতে দেখেছিল সেদিন স্বপ্ন দেখেছিল ওরা
দেওয়ালের বদলে তার মুখে লাথি মারছে । আর আজ তার সেই স্বপ্ন সত্যি হয়েছে ,
তা কিছুতেই বিশ্বাস হতে
চাইছিল না তার । তার জিভের উপর জুতোর তলা মুছে চলা অপরুপ সুন্দরী সুনন্দাকে তার
কোন স্বর্গের দেবী বলে মনে হচ্ছিল ।
সুনন্দা
তার জুতোর তলা দুটো নতুনের মত পরিষ্কার করে রমেশের গলার উপর থেকে নেমে দাড়াল ।
রমেশের নাকের উপর লাথি মেরে আদেশ দিল , “ এবার আমাদের জুতোর উপরের দিক জিভ দিয়ে চেটে পালিশ করে দে” ।
রমেশ উঠে হাটুগেড়ে বসে সুনন্দার পায়ের কাছে , সুনন্দার জুতো পরা পায়ে মাথা
ঠেকিয়ে সাষ্টাঙ্গে প্রনাম করে সুনন্দাকে । তারপর সুনন্দার জুতো দুটো জিভ দিয়ে
পালিশ করতে থাকে । এরপর একইরকম ভক্তিভরে সে প্রিয়া , প্রথমা আর লতিফাকে প্রথমে সাষ্টাঙ্গে প্রনাম করে
ওদের জুতোও জিভ দিয়ে পালিশ করে দেয় । এরপর রমেশ আবার মেঝেতে চিত হয়ে শোয় , আর ওর ৪ প্রভু ওর মুখে আর বুকে
জুতো পরা পায়ে একের পর এক লাথি মারতে থাকে ।
সুনন্দা
প্রিন্সিপালের মেয়ে হওয়ায় ওদের কাউকেই স্কুলের কোন নিয়ম মানতে হয়না । একটু পরে ওরা
৪ জন স্কুলের প্রিন্সিপাল সুনন্দার মা জয়ার অফিসে আসে ।
সুনন্দার মুখে স্কুলের দারোয়ান রমেশের মার খাওয়ার ঘটনা শুনে
তিনি মুচকি হেসে বলেন , “ তোরা এত সুন্দরী ,
সব ছেলেরই স্থান হওয়া উচিত
তোদের পায়ের তলায় । চল রমেশকে নিয়ে আরেকটু মজা করি । জয়া ম্যডাম সেই দেওয়ালের
সামনে গিয়ে দারোয়ানকে ডাক দেন । রমেশ আসতে বলেন , “ এই দেওয়ালে এত জুতোর ছাপ পড়ল কি করে?
কে করেছে এসব ?”
সব জেনেও রমেশ মাথা নিচু করে বলে “ জানি না ম্যাডাম । “
সঙ্গে সঙ্গে তার গালে সপাটে থাপ্পর মারে
সুনন্দা । বল কে করেছে । স্কুলের দেওয়াল কেউ লাথি মেরে নোংরা করলে তোর গায়ে লাগে
না ? বলতে না পারলে এইভাবে তোর মুখে লাথি মারব । বল ।“
রমেশ সঙ্গে সঙ্গে সুনন্দার পায়ে পড়ে যায় ।
সুনন্দার জুতোর উপর চুম্বন করতে করতে বলে ‘ আমার
ভুল হয়ে গেছে মাল্কিন । আমার মুখে ওইভাবে লাথি মেরে আপনার আমাকে শাস্তি দিন” ।
সুনন্দা পা দিয়ে ঠেলে রমেশকে সোজা করে ।
তারপর নিজের মায়ের সামনেই দারোয়ান রমেশের মুখের সর্বত্র আবার লাথি মারা শুরু করে
সে । তার ৩ বান্ধবীও এসে যোগ দেয় তার সাথে ।
সুনন্দা ও তার বান্ধবীদের নিয়ে না লিখে এই গল্প এই বয়সী কোন ফর্শা সুন্দর চেহারার ডমিনেটিং ছেলে ও তার বন্ধুদের নিয়ে লিখলে অনেক বেশি বিশ্বাসযোগ্য মনে হত।
ReplyDelete