( ভূমিকা
না পরে কেউ ব্লগে ঢুকবেন না । সম্পুর্ন ভূমিকা পড়ে তবেই গল্প, কমেন্ট পড়বেন বা নিজে
কমেন্ট করবেন । অন্যথায় , আপনার
কোন ভুল ধারনার জন্য আমি/ আমরা দায়ী থাকব না । )
আমার বোন স্বাগতা / দেবী স্বাগতা
কয়েক বছর আগের এক মহালয়ার
সকাল । আমি তখন কলেজে প্রথম বর্ষে পড়ি । বেশ জোরে বৃষ্টি পরছিল বাইরে,
আমি টিভির চ্যানেল ঘোরাতে
ঘোরাতে বোর হচ্ছিলাম । হঠাত আমার ছোট বোন স্বাগতা এসে বলল,
– দাদা,
মহালয়া মহালয়া খেলবি ?
আমি বোর হচ্ছিলাম,
কিছু না করার চেয়ে বোনের
সাথে খেলা ভাল । আর আমাদের সম্পর্ক ছোট থেকেই খুব ভাল । আমার ৫ বছরের ছোট ফরসা
সুন্দরী বোনকে আমি খুব ভালবাসতাম ।
আমি বোনের দিকে তাকিয়ে বললাম ,- কিরকম হবে খেলাটা । বোন আমার দিকে
তাকিয়ে ওর ফরশা মুখে মিষ্টি হাসি ফুটিয়ে বলল, – আমি দূর্গা হব,
আর তুই অসুর । আমি তোকে
যুদ্ধে হারাব, তুই হেরে গিয়ে আমার কাছে ক্ষমা চাইবি ।
আমার ক্লাস ৮ এ পরা বোন স্বাগতা আমার থেকে অনেক ছোট,
৫ বছরের। আমাদের সম্পর্ক
খুব ভাল, একদম
বন্ধুর মত । তবে আশ্চর্যের বিষয়, ও এত ছোট হওয়া সত্বেও আমি রাখি,
বিজয়া,
বা ভাইফোটায় ওকে প্রণাম
করি , ওর
পায়ে মাথা ঠেকিয়ে । বাবা মারা যাওয়ার পর মা আমাদের এভাবেই বড় করেছে,
শিখিয়েছে,
ছেলেদের উচিত সবসময়
মেয়েদের সম্মান করা । আমার কখনই খারাপ লাগেনি বোনকে প্রনাম করতে ,
বরং ভালই লেগেছে । আজ ছোট
বোন স্বাগতা দেবী দুর্গা সেজে আমাকে মারবে শুনেও আমার খুব ভালই লাগল ।
আমি টিভি বন্ধ করে উঠে দাড়িয়ে বল্লাম,
-ঠিক আছে,
চল,
এই খেলাই খেলি । বোন ওর
সুন্দর মুখে হাসি ফুটিয়ে বল্ল, – আমি দূর্গা,
আর তুই অসুর । খেলার সময়
আমি কিন্তু তোকে অনেক মারব, তুই আমাকে মারতে পারবি না,
বাধাও দিতে পারবি না ।
আমি বললাম ,- সে তো বটেই,
দেবী দুর্গা তো অসুরকে
মারবেই । বোন কোথা থেকে একটা টিনের ত্রিশুল নিয়ে এসে বল্ল,-
চল দাদা,
খেলা শুরু করি । মা
ততক্ষনে রান্না সেরে টিভির ঘরে বসেছে টিভি চালিয়ে । বোনকে ত্রিশুল হাতে দেখে বলল,-
কি খেলবি তোরা ?
বোন স্বাগতা বলল,-
মহালয়া খেলা,
আমি দূর্গা সাজবো,
আর দাদা হবে অসুর । মা
বলল, – বেশ তোরা খেল, আমি টিভি দেখি । বোন বলল ,-
ঠিক আছে মা । তারপর আমার
দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে বলল,-নে, খেলা শুরুর আগে দেবী দুর্গাকে প্রণাম কর
।
বোনের পরনে লাল-সাদা চুরিদার, পায়ে নীল চটি । আমি বোনের পায়ের কাছে
হাটুগেরে বসলাম । সত্যি দেবী দুর্গাকে প্রনাম করছি ভেবে মনে ভক্তি এনে নিজের ৫
বছরের ছোট বোন স্বাগতার পায়ে মাথা ঠেকিয়ে শুয়ে পরলাম । নিজের কপালটা আসতে আসতে
ঘসতে লাগলাম ছোট বোনের পায়ের উপর । মা টিভি ছেড়ে আড়চোখে আমাদের দেখতে লাগল । কেন
জানিনা, আমার
খুব ভাল লাগছিল ছোট বোনকে দেবী হিসাবে ভাবতে, ওকে দেবী দূর্গার মত ভক্তিভরে প্রণাম
করতে । প্রায় ৫ মিনিট বোনের পায়ের উপর মাথা রেখে পরে রইলাম আমি।
৫ মিনিট পর বোন ওর চটি পরা ডান পা টা আমার মাথার উপর রেখে
বল্ল,- দেবী
দূর্গার আশীর্বাদ তোর সঙ্গে রইল অসুর । আমি আমার বোন স্বাগতার দুই পায়ের উপর একবার
করে চুম্বন করে বল্লাম,- ধন্যবাদ দেবী । মা পাশ থেকে বলল,দাদার সাথে এরকম খেলিস মাঝে মাঝে । ও
তাহলে মেয়েদের শ্রদ্ধা করতে শিখবে । বোন বলল , – হ্যা মা আমরা প্রায়ই এরকম খেলব এবার
থেকে । তারপর আমাকে বলল,- চল দাদা, এবার আসল খেলা শুরু করি । আমি মাথা নিচু
করে বললাম,- চলো দেবী ।
শুরুতেই বোন আমাকে পরপর কয়েকটা চড় মারল,
তারপর আমার চুলের মুঠি
ধরে আমাকে হাটুগেরে বসিয়ে দিল । তারপর কিছুক্ষন যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা হল,
দেবীরুপী বোন আমাকে মারল,
আর আমি মার খেলাম,
মাঝে ২ -১ টা মার
আটকালাম। অসুর হয়ে দেবীকে মারতে যাওয়ার চেষ্টাও করলামনা । এরপর বোন ওর চটি পরা ডান
পাটা আমার কোলের উপর তুলে দিয়ে , ত্রিশুলটা পাশে রেখে আমার দুই গালে একের
পর এক জোরে জোরে থাপ্পর মারতে লাগল । আমার দুই গাল লাল হয়ে গেল বোনের থাপ্পর খেয়ে
। মা হাসিমুখে টিভি ছেড়ে ছোট বোনের হাতে আমার মার খাওয়া দেখতে লাগল ।
এরপর
বোন আমার কোলের উপর রাখা ডান পায়ে ভর দিয়ে উঠে দাড়াল , চটি পরা বা পা দিয়ে ঠেলে
আমাকে নিচে ফেলে দিল । তারপর চটি পরা বা পাটা আমার দেহের পাশে রাখা ডান হাতের
তালুর উপর রেখে চটি পরা ডান পাটা আমার বুকের উপর তুলে দিল। ত্রিশুলটা আমার বুকে
স্পর্শ করে বলল, কি রে
অসুর, বুঝতে
পারলি তোর স্থান কোথায় ? এই বলে
বোন স্বাগতা ওর চটি পরা ডান পাটা আমার মুখের উপর তুলে দিয়ে মায়ের সামনেই আমার
ঠোটদুটো ওর চটি পরা পায়ের তলায় ঘসতে লাগল।
আমি
গভীর আবেগে আমার ৫ বছরের ছোট বোন স্বাগতার চটি পরা ডান পায়ের তলায় চুমু খেলাম
আমাদের মায়ের সামনেই , – হে
দেবী , আমার
স্থান, তোমার
জুতোর তলায় । দয়া করে আমাকে প্রানে মের না , এভাবেই তোমার চটির তলায় থেকে পুজিত হতে দাও তোমার সঙ্গে । বোন মুখে
হাসি ফুটিয়ে বল্ল ,- তোকে
প্রাণে মারব না, কিন্তু
তোকে তোর পাপের শাস্তি পেতেই হবে । এই বলে বোন চটি পরা ডান পাটা আমার নাকের উপর
রেখে বা পাটা তুলে পুরো দেহের ভর আমার নাকের উপর রাখা চটি পরা ডান পায়ের উপর নিয়ে
আসল ।
বোনের পায়ের চাপে আমার নাকটা প্রায় মুখের সাথে মিশে যাবার উপক্রম
হল । প্রবল ভক্তিতে আমি বোনের উদ্দেশ্যে দেবী বন্দনার মন্ত্র পড়তে লাগলাম । ছোট
বোন স্বাগতাকে সত্যি আমার স্বর্গের দেবী দূর্গা মনে হতে লাগল । প্রায় ৫ মিনিট পর
বোন আবার ওর চটি পরা বা পাটা আমার ডান হাতের তালুতে নামিয়ে দিল , আর চটি পরা ডান দিয়ে আমার
মুখের সর্বত্র একের পর এক লাথি মারতে লাগল । আমার কপাল, নাক , ঠোট সর্বত্র আছড়ে পরতে
লাগল আমার দেবীসম ছোট বোনের চটি পরা ডান পা ।
একটু
পরে আমার বোন ওর নীল চটি পরা দু পা দিয়েই আমার মুখের সর্বত্র লাথি মারতে লাগল, আমাদের মায়ের সামনেই ।
আমি বোন স্বাগতার উদ্দেশ্যে দেবী দুর্গা বন্দনার মন্ত্র পাঠ করে চল্লাম । প্রবল
যন্ত্রনাহ আমি বারবার কুকড়ে যেতে লাগলাম । তবু বোন জোরে জোরে আমার মুখে লাথি মারা
চালিয়ে গেল , আর
মাঝে মাঝে চটি পরা পায়ে আমার মুখে উঠে দাড়াতে লাগল । বোনের প্রতি প্রবল ভক্তিতে মন
ভরে গেল আমার । প্রায় ৩০ মিনিট আমার মুখের সর্বত্র লাথি মেরে বোন থামল, একটা চেয়ার টেনে ঠিক
মায়ের পাশেই বসে পরল ।
আমি ৪
হাত পায়ে বোনের কাছে এগিয়ে গেলাম । বোনের নীল চটি পরা দুই পায়ে উপর একের পর এক
চুম্বন করতে করতে বলতে লাগলাম,
– হে দেবী দূর্গা,
তোমার ভক্ত এই অসুরকে তোমার পদতলে স্থান দাও । আমি পাগলের মত চুমু
খেতে লাগলাম বোনের দুই পায়ে,
বোনকে সত্যি দেবী দুর্গা বলে মনে হতে লাগ্ল আমার । মা বল্ল, – ছোট
বোন মানে দাদাদের কাছে দেবী দূর্গাই, এখন থেকে তুই বোনকে দেবী দুর্গার মতই ভক্তি করবি। আমি বোনের দুই
পায়ে একের পর চুম্বন করতে করতে অস্ফুট স্বরে মাকে বললাম,- হ্যা
মা ।
বোন
একটা পা আমার মাথার উপর বোলাতে লাগল, আমি ওর অন্য পায়ে প্রবল ভক্তিতে চুম্বন করতে লাগলাম । এক্টু পরে
আমি সোজা হয়ে বোনের পায়ের তলায় শুলাম । বোন ওর চটি পরা পা দুটো আমার মুখের উপর
তুলে দিল । আমার ঠোটজোড়া প্রথমে ঘস্তে লাগল ওর চটি পরা পায়ের তলায় । তারপর দেবী
স্বাগতা আদেশ করল আমাকে জিভ বার করে দেওয়ার জন্য । আমি জিভ বার করে দিতে দেবী
আমাদের মায়ের সামনেই আমার জিভের উপর নিজের চটির তলা ঘষে মুছতে লাগল । প্রথমে বা
চটির তলা, তারপর
ডান চটির তলা, আমাদের
মায়ের সামনেই আমার জিভের উপর ঘসে পরিষ্কার করে নিল স্বাগতা ।
এরপর
স্বাগতা আদেশ করল ওর জুতোগুলো নিয়ে আসতে । আমি ওর জুতো গুল মাথায় তুলে নিয়ে এলাম ।
বোন আদেশ দিল, ওর
পায়ের তলায় শুয়ে পরে জুতোগুলো একের পর এক ওর পায়ে পরিয়ে জুতোর তলা গুলো চেটে
পরিষ্কার করে দিতে । আমি একের পর ওর জুতোগুলো ওর পায়ে পরিয়ে জুতোর তলাগুলো চেটে
পরিষ্কার করে দিতে লাগলাম। আমার দেবী স্বাগতার জুতোর তলার ময়লা পরম ভক্তিতে গিলে
খেতে লাগলাম আমি, আর বোন
মাঝে মাঝে আমার মুখে ওর জুতো পরা পা দিয়ে লাথি মারতে লাগল ।
সেই
থেকে আমার বোন স্বাগতা আমার দেবী দূর্গা, আমার প্রভূ। এখনও ও আমার ছোট বোন, ও অসুস্থ হলে আমি ওর
মাথায় হাত বুলিয়র দিই ওর পাশে বসে । এখনও ও আমার প্রিয় বন্ধু, প্রাণের কথা আমাকে না বলে
ও থাকতে পারে না । সেই সঙ্গেই ও আমার প্রভু । আমি দুবেলা ওর পায়ে মাথা ঠেকিয়ে
ভক্তিভরে প্রনাম ওকে, ওর পা
ধুয়ে জল খাই। বোন আমার গলায় পোশা কুকুরের মত কলার পরিয়ে রাখে। ও যখন টিভি দেখে , ওর চটি পরা পা দুটো রাখে
আমার মুখের উপর । আমি ভক্তিভরে ওর পা টিপে দিই ঘণ্টার পর ঘণ্টা । স্বাগতার মন
খারাপ হলে আমার মুখের উপর বুটজুতো পরা পা দিয়ে একের পর এক লাথি মেরে মন ভাল করে
নেয় ও ।
আমার
মা বলে, দাদা
আর বোনের সম্পর্ক এরকমই হওয়া উচিত । দাদার কাছে ছোট বোন মানে একইসঙ্গে ছোট বোন, বন্ধু, প্রভু ও দেবী দুর্গা ।
ছোট বোনের সেবাই দাদাদের জীবনের একমাত্র লক্ষ হওয়া উচিত । আমিও বোন স্বাগতাকে ঠিক
এই চোখেই দেখি । ওকে আর ওর সব বান্ধবীকে দেবী বলে ভাবি । আমি জানি , স্বাগতার পায়ের তলাতেই
আমার স্বর্গ, ওর
জুতোর তলার ময়লাই আমার জন্য অমৃত ।
ভাল
ReplyDelete