Monday 1 May 2017

স্কুলের সেই দিনগুলি.... ( খোকা )

স্কুলের সেই দিনগুলি.... ( খোকা )

ক্লাস ৫ এ উঠে আমি একটা কো এড হাই স্কুলে ভর্তি হয়েছিলাম। আমি একটু লাজুক ছিলাম বলে ক্লাস ৫ এ আমার তেমন কোন বন্ধু ছিল না। স্কুলে ভর্তি হওয়ার কয়েক মাস পরে একদিন টিফিন পিরিয়ড চলছিল। ক্লাসের ছেলেরা বাইরে মাঠে খেলছিল। আমার তেমন বন্ধু ছিল না বলে আমি টিফিন করে লাস্ট বেঞ্চে শুয়েছিলাম। আর মেয়েরা অনেকে ক্লাসের বেঞ্চে লাফালাফি করে ধরাধরি খেলছিল। আমি চোখ বন্ধ করে শুয়েছিলাম, হঠাত বুকের উপর চাপ পরায় চোখ খুলে দেখি প্রীতি নামে একটা মেয়ে আমার বুকটা ওর জুতোর তলায় মাড়িয়ে হাই বেঞ্চে পা দিয়ে পরের বেঞ্চে চলে গেল। আর তাকে যে মেয়েটা ফলো করছিল, অঙ্গনা নামে সেই মেয়েটা আমাকে শুয়ে থাকতে দেখে অন্যদিকের বেঞ্চ থেকে লাফিয়ে এই বেঞ্চে আসতে গিয়েও থেমে গেল। তারপর ওর সাদা স্নিকার পরা ডান পা দিয়ে আমার মাথায় খোঁচা মেরে বলল- এই ছেলে, আমরা এখানে খেলছি দেখছিস না। বেঞ্চ থেকে ওঠ, নাহলে বেঞ্চের বদলে তোর গায়ের উপর দিয়ে দৌড়াব আমরা।
অঙ্গনা মেয়েটা খুব ফর্শা আর সুন্দরী। ওই ১০ বছর বয়সেই আমার ওকে দেখে কিরকম মন খারাপ করত মাঝে মাঝে, ওর সাথে কথা বলতে ইচ্ছা করত। 
আমি ভয়ে ভয়ে বললাম,- আমার শরীর খারাপ লাগছে, তাই শুয়ে আছি। তোমাদের যা ইচ্ছা কর, আমি উঠব না। 
অঙ্গনা ওর জুতো পরা পা দিয়ে আমার গালে এবার বেশ জোরে একটা খোঁচা মেরে বলল,- আমি দেখেছি রোজ টিফিনে তুই শুয়ে থাকিস বেঞ্চে। রোজ তোর শরীর খারাপ থাকে নাকি? এখনই ওঠ ভালয় ভালয়, নাহলে আমরা তোর গায়ের উপর দিয়ে দৌড়াতে বাধ্য হব । আর তোর জামায় আর মুখের উপর যদি আমাদের জুতোর তলার ছাপ পরে যায়, তখন কিন্তু আমাদের কোন দোষ থাকবে না।
উফ, এই অপমানজনক কথাতেও যে কেন আমার এত আনন্দ হচ্ছিল বুঝতে পারছিলাম না আমি ! আমি অনেক কষ্টে মনের উত্তেজনা আর আনন্দ চেপে রেখে বললাম, - তোমাদের যা ইচ্ছা কর, আমি উঠব না।
অঙ্গনা কথা বাড়ালো না, সাথে সাথে ওর সাদা স্নিকার পরা ডান পা টা আমার মুখের উপরে তুলে দিল। আমার নাক আর ঠোঁটের উপরে রাখা ওর জুতো পরা ডান পায়ে ভর দিয়ে ও ওর বাঁ পা টা বেঞ্চ থেকে তুলে আমার বুকের উপরে রাখল। তারপর ওর ডান পা টা আমার মুখ থেকে তুলে হাই বেঞ্চে রেখে বাঁ পা টাও আমার বুক থেকে তুলে সামনের লো বেঞ্চে রাখল। এমন স্বাভাবিকভাবে ও আমাকে জুতোর তলায় মাড়িয়ে সামনের বেঞ্চে চলে গেল যেন আমার কোন অস্তিত্ব নেই, ও আগের মতই খালি বেঞ্চ মাড়িয়ে গেল!
ক্লাসে তখন মোট ১১-১২ টা মেয়ে ছিল, সবাই ধরাধরি খেলছিল। অঙ্গনাকে ওরকম স্বাভাবিকভাবে আমাকে পায়ের তলায় মাড়িয়ে যেতে দেখে মেয়েরা সবাই হো হো করে হাসতে লাগল। তাই দেখে অঙ্গনা বলল, - ও উঠবেনা যখন, তখন আমরা ও নেই ধরে নিয়েই বেঞ্চের উপর দিয়ে দোড়াব। ও শুয়ে আছে ভাবার দরকারই নেই। যখন ব্যথা পাবে ও নিজেই উঠে যাবে।
ক্লাসের মেয়েরা সবাই দারুন মজা পেয়ে গেল। সবাই দৌড়াতে দৌড়াতে বারবার আমার দিকেই আসতে লাগল। আর আমার মুখটাকে জুতোর তলায় মাড়িয়ে যেতে লাগল বারাবার। মাঝে মাঝেই ওরা জুতো পরা পায়ে ইচ্ছা করে দাঁড়িয়ে পরতে লাগল আমার মুখের উপরে। ওদের জুতো পরা পায়ের চাপে আমার মুখে যন্ত্রনা হচ্ছিল ঠিকই, কিন্তু এত আনন্দ হচ্ছিল যে তার কাছে ওই কষ্ট কিছুই না। অঙ্গনা, প্রীতি, রাই, পৃথা,মারিয়া, সুনন্দা, নিশা, লতিফা, অনামিকা, উপাসনারা বারবার ওদের জুতো পরা পায়ের তলায় আমার মুখ, বুক মাড়িয়ে চলে যাচ্ছিল, আর আবার ফিরে এসে আমাকে ওদের জুতোর তলায় মাড়াচ্ছিল। ওদের দৌড় দেখে বোঝাই যাচ্ছিল, ওরা আর ছোঁয়াছুয়ি খেলছে না, আমাকে জুতো পরা পায়ের তলায় মাড়াতেই ওদের উতসাহ বেশি। মাঝে মাঝেই ওরা ওদের জুতোর তলার ধুলো কাদা আমার মুখে ঘসে পরিষ্কার করছিল, মাঝে মাঝেই আমার মুখে লাথিও মারছিল ওদের জুতো পরা পায়ে। ওরা একটু অবাক হয়েছিল আমি কেন বাধা না দিয়ে ওদের আমার উপরে অত্যাচার করা চালিয়ে যেতে দিচ্ছি ভেবে। ওদের নিজেদের মধ্যের কথা থেকে বুঝতে পেরেছিলাম ওরা ভাবছে আমি দেখাতে চাইছি আমি কত বীর, আমার কত সহ্য ক্ষমতা। তাই ওরা আরো জোরে জুতো পরা পায়ে লাফিয়ে পরছিল আমার মুখে, আরো জোরে লাথি মারছিল আমার মুখে। আমার ভিশন ব্যথা লাগছিল, কিন্তু তা স্বত্তেও দাঁতে দাঁত চেপে সহ্য করছিলাম। মনের মধ্যে কিরকম ভক্তি জেগে উঠছিল আমার উপর অত্যাচার করতে থাকা সুন্দরী ক্লাসমেটদের প্রতি। মনে মনে ভাবছিলাম ওরা যদি আমার মুখে জুতো পরা পায়ে লাথি মারতে মারতে আমাকে মেরেও ফেলে তাও আমি ওদের বাধা দেব না।
ওরা আশা করেছিল একটু পরেই আমার বীরত্ব থেমে যাবে, আমি উঠে পরব সহ্য করতে না পেরে। কিন্তু ওদের কোন ধারনাই ছিল না ওদের হাতে অত্যাচারিত হতে কত ভাল লাগছে আমার। আমি চুপচাপ শুয়ে থেকে মেয়েদের আমাকে জুতো পরা পায়ে ট্রেম্পল করা আর লাথি মারা চালিয়ে যেতে দিলাম। সেদিন প্রায় ৩০ মিনিট ওরা আমাকে এইভাবে ট্রেম্পল করেছিল। 
সেই শুরু। এরপর রোজই টিফিন টাইমে ওরা আমাকে একইভাবে ট্রেম্পল করতে লাগল,জুতো পরা পায়ে লাথি মারতে লাগল আমার মুখে। ক্রমে ওরা বুঝতে পারল ওদের প্রতি আমার ভক্তিটা। ওরা আমাকে মারলে আমি যে সেটা এঞ্জয় করি, ওদের সেবা করতে যে আমার ভাল লাগে সেটা ওরা ক্রমে ধরতে পারল। এরপর স্কুলে নির্দিধায় আমাকে হুকুম করত আমার ক্লাসের মেয়েরা। আর আমি দাসের মত উতসাহ নিয়ে পালন করতাম আমার প্রভু সুন্দরী ক্লাসমেটদের আদেশ। ক্রমে ওরা আমাকে মারার জন্য আর আমাকে দিয়ে সেবা করানোর জন্য আরো অনেক গেম বানিয়েছিল। সেগুলো যেমন আমার প্রভুরা এঞ্জয় করত, তেমনই আমিও করতাম। উফ, স্কুলের দিনগুলো সত্যিই কি দারুন ছিল!

1 comment:

  1. This comment has been removed by a blog administrator.

    ReplyDelete